Upgrade to Pro



  • “একজন মৃত মানুষও যদি কথা বলতে পারত…”

    ---

    রোশনি এবার নিজেই পুরো ঘটনা বিশ্লেষণ করতে বসে। রাত গভীর। ল্যাপটপে অনন্যা আর রুদ্রের কথোপকথনের অডিও রেকর্ডিং প্লে করে:

    🎧

    > রুদ্র: “ও যদি বুঝে ফেলে আমরা দুজনেই একই দলের, তাহলে সমস্যা হবে।”
    অনন্যা: “তাকে বিশ্বাস করাও আমাদের প্ল্যানের অংশ।”

    রোশনি ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করে—এত সহজে ওদের মুখোশ ফেলা যাবে না।

    ---

    🕵️‍♀️ প্ল্যান B:

    সে যোগাযোগ করে তার বাবার এক পুরনো সোর্স, একজন অবসরপ্রাপ্ত RAW অফিসার, মিস্টার চৌধুরীর সঙ্গে।

    > “তোমার বাবার সঙ্গে শেষবার দেখা হওয়ার পর আমি বুঝেছিলাম, তিনি কিছু বড় কিছু নিয়ে কাজ করছিলেন… কিন্তু আজ তুমি যা বললে, তাতে অনেক কিছু মিলছে।”

    মিস্টার চৌধুরী রোশনিকে একটা ঠিকানা দেন—শিয়ালদহের পাশে পুরনো একটা বাড়ি। বলেন, “সেখানে তোমার বাবা মৃত্যুর আগের দিন গিয়েছিলেন। হয়ত কোনো প্রমাণ আছে।”

    ---

    🏚️ রোশনি যায় সেই বাড়িতে—একটা পরিত্যক্ত, ধ্বংসপ্রায় দালান।

    ভিতরে ঢোকার সাথে সাথে ছাদের দিকে ক্যামেরা ঘোরে—কেউ একজন স্নাইপার রাইফেল হাতে দেখছে।

    ---

    ভবনের ভেতরে পুরনো কাগজ, একটি ছেঁড়া ডায়েরি, আর একটা অজানা ফাইল খুঁজে পায় রোশনি।

    📓 ডায়েরির মধ্যে লেখা:

    > “আমার পেছনে কেউ লাগিয়ে দিয়েছে। রুদ্রের ওপর সন্দেহ হচ্ছে… আর অনন্যা খুব বেশি জানতে চাইছে। আমি আর কারো ওপর ভরসা করতে পারছি না।”

    রোশনি বুঝে যায়—তার বাবা মৃত্যুর আগে অনন্যা ও রুদ্রের ভূমিকা ধরতে পেরেছিলেন।

    ---

    📞 হঠাৎ রোশনি ফোন পায়।

    অজানা পুরুষ কণ্ঠ:

    > “তুমি যত খোঁজ করবে, ততই গভীরে যাবে। মনে রেখো, একটা খেলা শুরু করেছো তুমি… শেষ করতে পারবে তো?”

    ফোন কেটে যায়।

    ---

    🧠 টুইস্ট:

    রোশনি যে বাড়িতে গিয়েছিল, সেটা আসলে ফাঁদ ছিল! সে বুঝতে পারে, কিন্তু তখন অনেক দেরি…

    ❗ বাড়ির নিচতলায় সে খুঁজে পায় একটা লাশ—একজন মেয়ের। চেহারা পচে গেছে, কিন্তু হাতে আঁকা একটা ছোট উল্কি দেখে রোশনি চিনতে পারে…

    > “এ তো বাবার অফিসের জুনিয়র রিপোর্টার—সাবমীরা!”

    সাবমীরা, যাকে সবাই বলত সে আত্মহত্যা করেছে! কিন্তু রোশনি এখন জানে—এটা ছিল মিথ্যা, ওকে খুন করা হয়েছিল।

    ---

    রোশনি কেঁপে ওঠে।

    হঠাৎ পেছন থেকে কারো পায়ের শব্দ… সে মোবাইল বের করে ভিডিও চালু করে…

    কিন্তু কিছু বুঝে ওঠার আগেই—

    💥 কেউ মাথার পেছনে আঘাত করে।

    সব অন্ধকার…

    ---

    🎬 শেষ দৃশ্য:

    রোশনি চোখ খুলে দেখে— একটা পুরনো ঘরে হাত বাঁধা অবস্থায় বসে আছে। তার সামনে রুদ্র, আর অনন্যা।

    অনন্যা এগিয়ে আসে, ঠোঁটে একটুকু হাসি:

    > “তুমি সত্যটা খুঁজছিলে তো, রোশনি? এবার পুরোটা জানতে পারো… কিন্তু বাঁচবে কি না, সেটাই প্রশ্ন।”

    ---

    🔔 পরের পর্বে:
    রোশনি কি পারবে সেখান থেকে পালাতে? অনন্যা আর রুদ্রের আসল লক্ষ্য কি?
    আর… সাবমীর মৃত্যু নিয়ে কী ভয়ানক সত্য লুকিয়ে আছে?

    👥
    “একজন মৃত মানুষও যদি কথা বলতে পারত…” --- রোশনি এবার নিজেই পুরো ঘটনা বিশ্লেষণ করতে বসে। রাত গভীর। ল্যাপটপে অনন্যা আর রুদ্রের কথোপকথনের অডিও রেকর্ডিং প্লে করে: 🎧 > রুদ্র: “ও যদি বুঝে ফেলে আমরা দুজনেই একই দলের, তাহলে সমস্যা হবে।” অনন্যা: “তাকে বিশ্বাস করাও আমাদের প্ল্যানের অংশ।” রোশনি ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করে—এত সহজে ওদের মুখোশ ফেলা যাবে না। --- 🕵️‍♀️ প্ল্যান B: সে যোগাযোগ করে তার বাবার এক পুরনো সোর্স, একজন অবসরপ্রাপ্ত RAW অফিসার, মিস্টার চৌধুরীর সঙ্গে। > “তোমার বাবার সঙ্গে শেষবার দেখা হওয়ার পর আমি বুঝেছিলাম, তিনি কিছু বড় কিছু নিয়ে কাজ করছিলেন… কিন্তু আজ তুমি যা বললে, তাতে অনেক কিছু মিলছে।” মিস্টার চৌধুরী রোশনিকে একটা ঠিকানা দেন—শিয়ালদহের পাশে পুরনো একটা বাড়ি। বলেন, “সেখানে তোমার বাবা মৃত্যুর আগের দিন গিয়েছিলেন। হয়ত কোনো প্রমাণ আছে।” --- 🏚️ রোশনি যায় সেই বাড়িতে—একটা পরিত্যক্ত, ধ্বংসপ্রায় দালান। ভিতরে ঢোকার সাথে সাথে ছাদের দিকে ক্যামেরা ঘোরে—কেউ একজন স্নাইপার রাইফেল হাতে দেখছে। --- ভবনের ভেতরে পুরনো কাগজ, একটি ছেঁড়া ডায়েরি, আর একটা অজানা ফাইল খুঁজে পায় রোশনি। 📓 ডায়েরির মধ্যে লেখা: > “আমার পেছনে কেউ লাগিয়ে দিয়েছে। রুদ্রের ওপর সন্দেহ হচ্ছে… আর অনন্যা খুব বেশি জানতে চাইছে। আমি আর কারো ওপর ভরসা করতে পারছি না।” রোশনি বুঝে যায়—তার বাবা মৃত্যুর আগে অনন্যা ও রুদ্রের ভূমিকা ধরতে পেরেছিলেন। --- 📞 হঠাৎ রোশনি ফোন পায়। অজানা পুরুষ কণ্ঠ: > “তুমি যত খোঁজ করবে, ততই গভীরে যাবে। মনে রেখো, একটা খেলা শুরু করেছো তুমি… শেষ করতে পারবে তো?” ফোন কেটে যায়। --- 🧠 টুইস্ট: রোশনি যে বাড়িতে গিয়েছিল, সেটা আসলে ফাঁদ ছিল! সে বুঝতে পারে, কিন্তু তখন অনেক দেরি… ❗ বাড়ির নিচতলায় সে খুঁজে পায় একটা লাশ—একজন মেয়ের। চেহারা পচে গেছে, কিন্তু হাতে আঁকা একটা ছোট উল্কি দেখে রোশনি চিনতে পারে… > “এ তো বাবার অফিসের জুনিয়র রিপোর্টার—সাবমীরা!” সাবমীরা, যাকে সবাই বলত সে আত্মহত্যা করেছে! কিন্তু রোশনি এখন জানে—এটা ছিল মিথ্যা, ওকে খুন করা হয়েছিল। --- রোশনি কেঁপে ওঠে। হঠাৎ পেছন থেকে কারো পায়ের শব্দ… সে মোবাইল বের করে ভিডিও চালু করে… কিন্তু কিছু বুঝে ওঠার আগেই— 💥 কেউ মাথার পেছনে আঘাত করে। সব অন্ধকার… --- 🎬 শেষ দৃশ্য: রোশনি চোখ খুলে দেখে— একটা পুরনো ঘরে হাত বাঁধা অবস্থায় বসে আছে। তার সামনে রুদ্র, আর অনন্যা। অনন্যা এগিয়ে আসে, ঠোঁটে একটুকু হাসি: > “তুমি সত্যটা খুঁজছিলে তো, রোশনি? এবার পুরোটা জানতে পারো… কিন্তু বাঁচবে কি না, সেটাই প্রশ্ন।” --- 🔔 পরের পর্বে: রোশনি কি পারবে সেখান থেকে পালাতে? অনন্যা আর রুদ্রের আসল লক্ষ্য কি? আর… সাবমীর মৃত্যু নিয়ে কী ভয়ানক সত্য লুকিয়ে আছে? 👥
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    1
    ·15 Views ·0 Vista previa
  • বিড়ালটি কিভাবে গাছে উঠছে
    বিড়ালটি কিভাবে গাছে উঠছে
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    2
    ·52 Views ·0 Plays ·0 Vista previa
  • কখনো কখনো এমন কিছু মানুষ থাকে, যাদের একটুখানি খেয়ালই হয়ে ওঠে আমাদের সারাদিনের সাহস। তারা না থাকলে সব কিছু কেমন যেন ফাঁকা লাগে, নিঃশব্দ আর শূন্য।
    কখনো কখনো এমন কিছু মানুষ থাকে, যাদের একটুখানি খেয়ালই হয়ে ওঠে আমাদের সারাদিনের সাহস। তারা না থাকলে সব কিছু কেমন যেন ফাঁকা লাগে, নিঃশব্দ আর শূন্য।
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    Love
    3
    1 Commentarios ·36 Views ·0 Vista previa
  • আচ্ছা টাকা উঠাবো কেমনে কেউ একটু বলে জাবা 🥹🥹🥹
    আচ্ছা টাকা উঠাবো কেমনে কেউ একটু বলে জাবা 🥹🥹🥹
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    1
    ·67 Views ·0 Vista previa
  • 💯 হার মেনো না । আজকের দিনটা কঠিন , কাল হবে অন্ধকার , কিন্তু তারপর সূর্যকে উঠতেই হবে 💫
    💯 হার মেনো না । আজকের দিনটা কঠিন , কাল হবে অন্ধকার , কিন্তু তারপর সূর্যকে উঠতেই হবে 💫
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    Like
    3
    1 Commentarios ·66 Views ·0 Vista previa
Resultados de la búsqueda
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com