• মানুষের সামনে যদি কেউ গুনাহর কাজ করে, তাহলে তার প্রতি মানুষের সম্মান কমে যায়।
    তারা মনে মনে ঘৃণা করে, অপমানজনক চোখে দেখে, এমনকি এড়িয়ে চলতে থাকে।

    কিন্তু দেখুন, দয়াময় রব—আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা—
    আমরা তাঁর সামনে যত পাপই করি না কেন,
    যদি সত্যিকার তাওবা করে ক্ষমা চাই,
    তাহলে তিনি আমাদের ক্ষমা করে দেন।
    বরং আমাদের মর্যাদা আরও বাড়িয়ে দেন।
    আল্লাহু আকবার!

    তাই বলছি ভাই,
    মানুষের খুশি অর্জনের পেছনে দৌড়ানোর চেয়ে
    আল্লাহকে খুশি করাই সহজ, নিরাপদ এবং চিরস্থায়ী।

    আসুন, আমরা মানুষের সন্তুষ্টির পেছনে না ছুটে
    আল্লাহর সন্তুষ্টির দিকে দৌড়াই।
    তিনিই আমাদের মর্যাদা বাড়িয়ে দেবেন
    এবং আমাদের গোপন সকল গুনাহ মাফ করে দেবেন।

    🤲 আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তাওফিক দিন। আমিন।
    .
    .
    .
    .
    .
    #আল্লাহরসন্তুষ্টি #তাওবা #আল্লাহুম্মাগফিরলী
    মানুষের সামনে যদি কেউ গুনাহর কাজ করে, তাহলে তার প্রতি মানুষের সম্মান কমে যায়। তারা মনে মনে ঘৃণা করে, অপমানজনক চোখে দেখে, এমনকি এড়িয়ে চলতে থাকে। কিন্তু দেখুন, দয়াময় রব—আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা— আমরা তাঁর সামনে যত পাপই করি না কেন, যদি সত্যিকার তাওবা করে ক্ষমা চাই, তাহলে তিনি আমাদের ক্ষমা করে দেন। বরং আমাদের মর্যাদা আরও বাড়িয়ে দেন। আল্লাহু আকবার! তাই বলছি ভাই, মানুষের খুশি অর্জনের পেছনে দৌড়ানোর চেয়ে আল্লাহকে খুশি করাই সহজ, নিরাপদ এবং চিরস্থায়ী। আসুন, আমরা মানুষের সন্তুষ্টির পেছনে না ছুটে আল্লাহর সন্তুষ্টির দিকে দৌড়াই। তিনিই আমাদের মর্যাদা বাড়িয়ে দেবেন এবং আমাদের গোপন সকল গুনাহ মাফ করে দেবেন। 🤲 আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তাওফিক দিন। আমিন। . . . . . #আল্লাহরসন্তুষ্টি #তাওবা #আল্লাহুম্মাগফিরলী
    JonoSathi React
    Like
    Love
    Sad
    6
    · 2 Comments ·0 Shares ·78 Views ·0 Reviews
  • অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষায় নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জোনায়েদ সাকির


    অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষায় নতুন রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক পুনর্গঠনে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি।

    আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গণসংহতি আন্দোলনের উদ্যোগে জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পন শেষে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।

    শ্রদ্ধাঞ্জলি শেষে জোনায়েদ সাকি বলেন, অভ্যুত্থানের পরাজিত শক্তি আমাদের অর্জনকে নস্যাৎ করার জন্য এখনো ষড়যন্ত্র করে চলছে। মানুষের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি করতে তারা বিভিন্ন জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটাচ্ছে, গতকাল রাতে গণসংহতি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনেও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ধরণের ঘটনার মাধ্যমে মানুষকে ভীতি প্রদর্শন করছে কিন্তু মানুষ তাদের এ ধরনের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিয়ে অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করবে।

    জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, মানুষ বুলেটের সামনে দাঁড়িয়ে দেশ থেকে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছে। দেশকে গণতান্ত্রিক পথে এগিয়ে নিতে মানুষ ঐক্যবদ্ধ আছে, জনগণের এই ঐক্যবদ্ধতাই আগামীর নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠার পথ দেখাবে।

    তিনি আরও বলেন, বিচারের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের দোষরদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে, যারা দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র লিপ্ত তাদের চিহ্নিত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনার আহ্বান জানান। কারা এসব অপতৎপরতার সাথে জড়িত সেটা যদি পতিত আওয়ামী লীগ হয় তারা যে সন্ত্রাসী সংগঠন সেটাও জনগণের সামনে হাজির করতে হবে।

    শ্রদ্ধাঞ্জলি অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল, রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য তাসলিমা আখতার, মনির উদ্দিন পাপ্পু, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দিপক কুমার রায়সহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। এসময় উপস্থিত ছিলেন অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারবর্গ।

    বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

    #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষায় নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জোনায়েদ সাকির অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষায় নতুন রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক পুনর্গঠনে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গণসংহতি আন্দোলনের উদ্যোগে জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পন শেষে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। শ্রদ্ধাঞ্জলি শেষে জোনায়েদ সাকি বলেন, অভ্যুত্থানের পরাজিত শক্তি আমাদের অর্জনকে নস্যাৎ করার জন্য এখনো ষড়যন্ত্র করে চলছে। মানুষের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি করতে তারা বিভিন্ন জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটাচ্ছে, গতকাল রাতে গণসংহতি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনেও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ধরণের ঘটনার মাধ্যমে মানুষকে ভীতি প্রদর্শন করছে কিন্তু মানুষ তাদের এ ধরনের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিয়ে অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করবে। জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, মানুষ বুলেটের সামনে দাঁড়িয়ে দেশ থেকে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছে। দেশকে গণতান্ত্রিক পথে এগিয়ে নিতে মানুষ ঐক্যবদ্ধ আছে, জনগণের এই ঐক্যবদ্ধতাই আগামীর নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠার পথ দেখাবে। তিনি আরও বলেন, বিচারের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের দোষরদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে, যারা দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র লিপ্ত তাদের চিহ্নিত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনার আহ্বান জানান। কারা এসব অপতৎপরতার সাথে জড়িত সেটা যদি পতিত আওয়ামী লীগ হয় তারা যে সন্ত্রাসী সংগঠন সেটাও জনগণের সামনে হাজির করতে হবে। শ্রদ্ধাঞ্জলি অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল, রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য তাসলিমা আখতার, মনির উদ্দিন পাপ্পু, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দিপক কুমার রায়সহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। এসময় উপস্থিত ছিলেন অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারবর্গ। বিডি প্রতিদিন/আরাফাত #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Like
    Love
    5
    · 1 Comments ·0 Shares ·47 Views ·0 Reviews
  • 💞✨ হালাল ভালোবাসার নতুন অধ্যায় ✨💞
    🌙 আলহামদুলিল্লাহ্…
    আকাশ এখন শুধু একটা নাম না,
    সে এখন আইরিন সুলতানা সাথীর হকদার স্বামী,
    আর আইরিন সুলতানা সাথী শুধু মনের মানুষ না,
    👰‍♀️ সে এখন আমার হালাল জীবনসঙ্গী 🤵‍♂️💍

    🥰 ভালোবাসা ছিলো, আছে, থাকবে…
    কিন্তু এবার সেটা নাম পেয়েছে — "নিকাহ" 💖
    আমাদের মাঝে এখন কোনো পাপের ভয় নেই,
    শুধু আছে একসাথে বৃদ্ধ হয়ে যাওয়ার স্বপ্ন… 🌹👫

    🌟 দোয়া কোরো সবাই,
    জীবনের সব রাস্তা যেন হাত ধরেই পাড়ি দিই…
    হাজার মানুষের ভিড়ে, একে অপরের হয়ে থাকি… চিরকাল… ইনশাআল্লাহ্ 💌

    🕊️ From crush ➡️ love ➡️ halal partner
    🥹 Finally, বলতেই পারি — হ্যাঁ, বিয়ে হইছে!

    #আকাশসাথী #HalalLoveStory 💍
    #Officially_Nikahfied 🤍
    #Mr_And_Mrs_Akash 💕
    #Alhamdulillah #ForeverTogether 🫶@everyone
    💞✨ হালাল ভালোবাসার নতুন অধ্যায় ✨💞 🌙 আলহামদুলিল্লাহ্… আকাশ এখন শুধু একটা নাম না, সে এখন আইরিন সুলতানা সাথীর হকদার স্বামী, আর আইরিন সুলতানা সাথী শুধু মনের মানুষ না, 👰‍♀️ সে এখন আমার হালাল জীবনসঙ্গী 🤵‍♂️💍 🥰 ভালোবাসা ছিলো, আছে, থাকবে… কিন্তু এবার সেটা নাম পেয়েছে — "নিকাহ" 💖 আমাদের মাঝে এখন কোনো পাপের ভয় নেই, শুধু আছে একসাথে বৃদ্ধ হয়ে যাওয়ার স্বপ্ন… 🌹👫 🌟 দোয়া কোরো সবাই, জীবনের সব রাস্তা যেন হাত ধরেই পাড়ি দিই… হাজার মানুষের ভিড়ে, একে অপরের হয়ে থাকি… চিরকাল… ইনশাআল্লাহ্ 💌 🕊️ From crush ➡️ love ➡️ halal partner 🥹 Finally, বলতেই পারি — হ্যাঁ, বিয়ে হইছে! #আকাশসাথী #HalalLoveStory 💍 #Officially_Nikahfied 🤍 #Mr_And_Mrs_Akash 💕 #Alhamdulillah #ForeverTogether 🫶@everyone
    Love
    JonoSathi React
    Like
    Wow
    11
    · 1 Comments ·0 Shares ·90 Views ·0 Reviews
  • ইরানের হৃদয়ে পৌঁছে যাওয়া নারী গুপ্তচর
    স্ত্রীদের জিভে স্বামীদের মৃত্যুর ফাঁদ!
    ক্যাথরিন পেরেজ শকদাম—একজন ফরাসি তরুণী। ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন এবং নিজেকে শিয়াপন্থী বলে ঘোষণা করেছিলেন। তিনি ইরানি বিপ্লবের প্রশংসা করেন, “বিলায়তে ফকিহ” এর সমর্থনে লেখালিখি করেন। এমনকি তাঁর প্রবন্ধ ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনীর ওয়েবসাইটেও প্রকাশিত হয়।
    কিন্তু এই মুখোশের আড়ালে ছিল মোসাদের নজরদারি।
    ক্যাথরিন ছিলেন না কোনো সাধারণ গুপ্তচর। তিনি ইরানে প্রবেশ করেছিলেন লেখিকা, সাংবাদিক ও চিন্তাবিদ হিসেবে। রাজনীতিবিদদের ঘনিষ্ঠ হন, রেভল্যুশনারি গার্ডের সঙ্গে বসেন, এমনকি প্রেসিডেন্ট ইবরাহিম রইসির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। “গবেষণার" অজুহাতে তিনি সংবেদনশীল অনেক এলাকাও পরিদর্শন করেন।
    কিন্তু সবচেয়ে বিপজ্জনক ছিল নারী মহলে তার প্রবেশ।
    তিনি উচ্চপদস্থ সামরিক ও রাজনৈতিক নেতাদের স্ত্রীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন। তাদের বিশ্বাস অর্জন করেন, যেন তিনিও তাদেরই একজন। আর তারাই খোলামেলা বলতেন— স্বামীদের কাজ, থাকার স্থান, ভ্রমণের সময়সূচি, দৈনন্দিন জীবনযাপন সম্পর্কে। প্রতিটি কথা রেকর্ড হতো, প্রতিটি তথ্য পাঠানো হতো বাইরে।
    এই তথ্যগুলোর ভিত্তিতেই নির্ধারণ করা হতো লক্ষ্যবস্তু।
    তারপর একে একে সংঘটিত হতো হত্যাকাণ্ড। নারীদের মুখে বলা নিষ্পাপ কথাগুলোই হয়ে উঠেছিল তাদের স্বামীদের মৃত্যুর কারণ।
    যখন তার প্রতি সন্দেহ দেখা দেয়, তিনি ইরান ছেড়ে চলে যান— ঠিক সময়ে, দরজা বন্ধ হওয়ার আগেই। কিন্তু ততক্ষণে তিনি তার কাজ শেষ করে ফেলেছেন। ইরানের ওপর ভয়ানক আঘাত হেনেছেন, যার রেশ এখনও রয়ে গেছে।
    এই সংগ্রহ করা তথ্যের ওপর ভিত্তি করেই ইসরায়েল এখনো পরিচালনা করছে একের পর এক নিখুঁত অভিযান।
    যার মূল উৎস— ক্যাথরিনের হাত ধরে ঘর থেকেই পাওয়া গোপন তথ্য।
    এটা কেবল একটি গুপ্তচর কাহিনি নয়। এটা একটি রাষ্ট্র-স্তরের নিরাপত্তা বিপর্যয়। আজকের এই ছায়াযুদ্ধে— গুলির আওয়াজ শোনা যায় না। বরং হত্যা ঘটে— একটি নারীমহলের শান্ত আলাপচারিতায়।
    ইরান এই ঘটনার অভিঘাত কাটিয়ে উঠুক। মুসলিম রাষ্ট্রগুলো লুকিয়ে থাকা “ক্যাথরিন” থেকে নিরাপদ হোক।

    সংগৃহিত :
    ইরানের হৃদয়ে পৌঁছে যাওয়া নারী গুপ্তচর স্ত্রীদের জিভে স্বামীদের মৃত্যুর ফাঁদ! ক্যাথরিন পেরেজ শকদাম—একজন ফরাসি তরুণী। ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন এবং নিজেকে শিয়াপন্থী বলে ঘোষণা করেছিলেন। তিনি ইরানি বিপ্লবের প্রশংসা করেন, “বিলায়তে ফকিহ” এর সমর্থনে লেখালিখি করেন। এমনকি তাঁর প্রবন্ধ ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনীর ওয়েবসাইটেও প্রকাশিত হয়। কিন্তু এই মুখোশের আড়ালে ছিল মোসাদের নজরদারি। ক্যাথরিন ছিলেন না কোনো সাধারণ গুপ্তচর। তিনি ইরানে প্রবেশ করেছিলেন লেখিকা, সাংবাদিক ও চিন্তাবিদ হিসেবে। রাজনীতিবিদদের ঘনিষ্ঠ হন, রেভল্যুশনারি গার্ডের সঙ্গে বসেন, এমনকি প্রেসিডেন্ট ইবরাহিম রইসির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। “গবেষণার" অজুহাতে তিনি সংবেদনশীল অনেক এলাকাও পরিদর্শন করেন। কিন্তু সবচেয়ে বিপজ্জনক ছিল নারী মহলে তার প্রবেশ। তিনি উচ্চপদস্থ সামরিক ও রাজনৈতিক নেতাদের স্ত্রীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন। তাদের বিশ্বাস অর্জন করেন, যেন তিনিও তাদেরই একজন। আর তারাই খোলামেলা বলতেন— স্বামীদের কাজ, থাকার স্থান, ভ্রমণের সময়সূচি, দৈনন্দিন জীবনযাপন সম্পর্কে। প্রতিটি কথা রেকর্ড হতো, প্রতিটি তথ্য পাঠানো হতো বাইরে। এই তথ্যগুলোর ভিত্তিতেই নির্ধারণ করা হতো লক্ষ্যবস্তু। তারপর একে একে সংঘটিত হতো হত্যাকাণ্ড। নারীদের মুখে বলা নিষ্পাপ কথাগুলোই হয়ে উঠেছিল তাদের স্বামীদের মৃত্যুর কারণ। যখন তার প্রতি সন্দেহ দেখা দেয়, তিনি ইরান ছেড়ে চলে যান— ঠিক সময়ে, দরজা বন্ধ হওয়ার আগেই। কিন্তু ততক্ষণে তিনি তার কাজ শেষ করে ফেলেছেন। ইরানের ওপর ভয়ানক আঘাত হেনেছেন, যার রেশ এখনও রয়ে গেছে। এই সংগ্রহ করা তথ্যের ওপর ভিত্তি করেই ইসরায়েল এখনো পরিচালনা করছে একের পর এক নিখুঁত অভিযান। যার মূল উৎস— ক্যাথরিনের হাত ধরে ঘর থেকেই পাওয়া গোপন তথ্য। এটা কেবল একটি গুপ্তচর কাহিনি নয়। এটা একটি রাষ্ট্র-স্তরের নিরাপত্তা বিপর্যয়। আজকের এই ছায়াযুদ্ধে— গুলির আওয়াজ শোনা যায় না। বরং হত্যা ঘটে— একটি নারীমহলের শান্ত আলাপচারিতায়। ইরান এই ঘটনার অভিঘাত কাটিয়ে উঠুক। মুসলিম রাষ্ট্রগুলো লুকিয়ে থাকা “ক্যাথরিন” থেকে নিরাপদ হোক। সংগৃহিত :
    Love
    Like
    5
    · 1 Comments ·0 Shares ·18 Views ·0 Reviews
  • মৃত্যুর আগে স্ত্রী-সন্তানের থেকে বিদায় নিয়েছিলেন মামুন, স্ত্রী বোঝেননি শেষবিদায়

    ঈদের ছুটিতে স্ত্রী-সন্তানের সঙ্গে সোনারগাঁয় শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার কথা ছিল যুবদল কর্মী মামুন ভূঁইয়ার (৩৫)। কিন্তু ব্যবসায়িক ব্যস্ততার কারণে যাওয়া হয়নি। মঙ্গলবার দুপুরে স্ত্রী ও দুই সন্তানকে শ্বশুরবাড়ির উদ্দেশে গাড়িতে তুলে দিয়ে তাঁদের থেকে বিদায় নেন। বিদায়ের সময় ছোট্ট দুই সন্তানের কপালে চুমু খেয়েছিলেন। নিজেও কপাল বাড়িয়ে নিয়েছিলেন সন্তানের চুমু। এর কিছুক্ষণ পরেই গুলিবিদ্ধ হয়ে মামুন মারা যান।

    আজ বুধবার দুপুরে দুই মেয়েকে বুকে জড়িয়ে বিলাপ করছিলেন মামুনের স্ত্রী ইমা আক্তার। বারবার বলছিলেন, ‘এই বিদায় যে শেষবিদায় হইব তা জানলে তো আমি তাঁর হাত ছাড়ি না খোদা। আমি তো তাঁরে চোখের আড়াল করতাম না। উনি তো খুনের রাজনীতি করতেন না। কোন পাপের শাস্তি পাইলাম আমরা। কোন কারণে আমার মাসুম বাচ্চাদের এতিম কইরা দিল।’ এ সময় তিনি তাঁর স্বামীর হত্যার জন্য নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক প্রচার সম্পাদক জায়েদুল ইসলাম ওরফে বাবুকে দায়ী করেন।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    মৃত্যুর আগে স্ত্রী-সন্তানের থেকে বিদায় নিয়েছিলেন মামুন, স্ত্রী বোঝেননি শেষবিদায় ঈদের ছুটিতে স্ত্রী-সন্তানের সঙ্গে সোনারগাঁয় শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার কথা ছিল যুবদল কর্মী মামুন ভূঁইয়ার (৩৫)। কিন্তু ব্যবসায়িক ব্যস্ততার কারণে যাওয়া হয়নি। মঙ্গলবার দুপুরে স্ত্রী ও দুই সন্তানকে শ্বশুরবাড়ির উদ্দেশে গাড়িতে তুলে দিয়ে তাঁদের থেকে বিদায় নেন। বিদায়ের সময় ছোট্ট দুই সন্তানের কপালে চুমু খেয়েছিলেন। নিজেও কপাল বাড়িয়ে নিয়েছিলেন সন্তানের চুমু। এর কিছুক্ষণ পরেই গুলিবিদ্ধ হয়ে মামুন মারা যান। আজ বুধবার দুপুরে দুই মেয়েকে বুকে জড়িয়ে বিলাপ করছিলেন মামুনের স্ত্রী ইমা আক্তার। বারবার বলছিলেন, ‘এই বিদায় যে শেষবিদায় হইব তা জানলে তো আমি তাঁর হাত ছাড়ি না খোদা। আমি তো তাঁরে চোখের আড়াল করতাম না। উনি তো খুনের রাজনীতি করতেন না। কোন পাপের শাস্তি পাইলাম আমরা। কোন কারণে আমার মাসুম বাচ্চাদের এতিম কইরা দিল।’ এ সময় তিনি তাঁর স্বামীর হত্যার জন্য নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক প্রচার সম্পাদক জায়েদুল ইসলাম ওরফে বাবুকে দায়ী করেন। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    2
    · 0 Comments ·0 Shares ·44 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com