• ছবিতে একটি শকুন বসে আছে ক'ঙ্কা'লসার এক শিশুর মৃ' ত্যুর অপেক্ষায়, যেন মা' রা গেলেই সে ঝাঁপিয়ে পড়বে লক্ষ্যবস্তুর উপর! ছবিটি তুলেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ফটোগ্রাফার কেভিন কার্টার।
    এই ছবি The New York Times এ প্রকাশিত হলে বিশ্বজুড়ে তো'ল'পা'ড় সৃষ্টি হয়। ১৯৯৪ সালে সেরা ফিচার ফটোগ্রাফির জন্য পুলিৎজার পুরস্কার জিতে নেয় ছবিটি। কিন্তু ফটোগ্রাফার কেভিন কার্টার পুরস্কার জেতার ৪ মাসের মাথায় মাত্র ৩৩ বছর বয়সে নিজেই নিজেকে শে'ষ করে বসেন। পরে জানা যায় ছবিটি তোলার পর থেকেই তিনি মা'নসিকভাবে ভে'ঙে পড়েছিলেন! মৃ'ত্যু'র আগে ছবিটির বিষয়ে কেভিন কার্টার তার ডায়রিতে লিখেছিলেন :

    "হে পরম করুণাময়, আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি কোনও খাবার, তা সে যত খারাপ স্বাদেরই হোক না কেন আমি সেটা নষ্ট করব না, এমনকি আমার পেটে ক্ষুধা না থাকলেও না! আমি প্রার্থনা করি, আমরা চারপাশের পৃথিবীর প্রতি আরো সংবেদনশীল হব এবং আমরা আমাদের ভেতরের স্বার্থপরতা এবং সংকীর্ণতা দ্বারা অন্ধ হয়ে যাব না। আমি আরো প্রার্থনা করি, তুমি ওই ছোট্ট ছেলেটিকে রক্ষা করবে, পথ দেখাবে আর ওকে ওর দুঃখ থেকে মুক্তি দেবে। এই ছবি যেন মানুষকে মনে করিয়ে দেয় ওই শিশুটির তুলনায় তারা কতটা ভাগ্যবান, কারণ তোমার করুণা ছাড়া কারো ভাগ্যে একটি দানাও জোটে না। বিদায়!"
    ছবিতে একটি শকুন বসে আছে ক'ঙ্কা'লসার এক শিশুর মৃ' ত্যুর অপেক্ষায়, যেন মা' রা গেলেই সে ঝাঁপিয়ে পড়বে লক্ষ্যবস্তুর উপর! ছবিটি তুলেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ফটোগ্রাফার কেভিন কার্টার। এই ছবি The New York Times এ প্রকাশিত হলে বিশ্বজুড়ে তো'ল'পা'ড় সৃষ্টি হয়। ১৯৯৪ সালে সেরা ফিচার ফটোগ্রাফির জন্য পুলিৎজার পুরস্কার জিতে নেয় ছবিটি। কিন্তু ফটোগ্রাফার কেভিন কার্টার পুরস্কার জেতার ৪ মাসের মাথায় মাত্র ৩৩ বছর বয়সে নিজেই নিজেকে শে'ষ করে বসেন। পরে জানা যায় ছবিটি তোলার পর থেকেই তিনি মা'নসিকভাবে ভে'ঙে পড়েছিলেন! মৃ'ত্যু'র আগে ছবিটির বিষয়ে কেভিন কার্টার তার ডায়রিতে লিখেছিলেন : "হে পরম করুণাময়, আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি কোনও খাবার, তা সে যত খারাপ স্বাদেরই হোক না কেন আমি সেটা নষ্ট করব না, এমনকি আমার পেটে ক্ষুধা না থাকলেও না! আমি প্রার্থনা করি, আমরা চারপাশের পৃথিবীর প্রতি আরো সংবেদনশীল হব এবং আমরা আমাদের ভেতরের স্বার্থপরতা এবং সংকীর্ণতা দ্বারা অন্ধ হয়ে যাব না। আমি আরো প্রার্থনা করি, তুমি ওই ছোট্ট ছেলেটিকে রক্ষা করবে, পথ দেখাবে আর ওকে ওর দুঃখ থেকে মুক্তি দেবে। এই ছবি যেন মানুষকে মনে করিয়ে দেয় ওই শিশুটির তুলনায় তারা কতটা ভাগ্যবান, কারণ তোমার করুণা ছাড়া কারো ভাগ্যে একটি দানাও জোটে না। বিদায়!"
    Love
    Like
    Sad
    · ১ Comments ·০ Shares ·১৮৩ Views ·০ Reviews
  • 🔴🔵ব্রেকিংঃ-

    বার্সেলোনা আরও একটি উদীয়মান প্রতিভাকে দলে ভিড়িয়েছে। ক্লাবটি রুনি বার্ডঘজির ছোট ভাই রায়ান বার্ডঘজিকে সাইন করেছে। বয়স মাত্র ১৫ বছর, পজিশন লেফট উইঙ্গার। আর তাঁকে ভবিষ্যতের বড় সম্ভাবনাময় খেলোয়াড় হিসেবে দেখা হচ্ছে।

    রায়ান এখন থেকে বার্সেলোনার বিখ্যাত ইয়ুথ একাডেমি লা মাসিয়া-তে যোগ দিচ্ছেন যেখানে তাঁর উন্নতি ও বিকাশের সুযোগ থাকবে ইউরোপের সেরা প্রশিক্ষণের মাধ্যমে।

    সূত্রঃ diariARA
    🔴🔵ব্রেকিংঃ- বার্সেলোনা আরও একটি উদীয়মান প্রতিভাকে দলে ভিড়িয়েছে। ক্লাবটি রুনি বার্ডঘজির ছোট ভাই রায়ান বার্ডঘজিকে সাইন করেছে। বয়স মাত্র ১৫ বছর, পজিশন লেফট উইঙ্গার। আর তাঁকে ভবিষ্যতের বড় সম্ভাবনাময় খেলোয়াড় হিসেবে দেখা হচ্ছে। রায়ান এখন থেকে বার্সেলোনার বিখ্যাত ইয়ুথ একাডেমি লা মাসিয়া-তে যোগ দিচ্ছেন যেখানে তাঁর উন্নতি ও বিকাশের সুযোগ থাকবে ইউরোপের সেরা প্রশিক্ষণের মাধ্যমে। সূত্রঃ diariARA
    Love
    Like
    · ১ Comments ·০ Shares ·১১৪ Views ·০ Reviews
  • বাংলাদেশী বডি বিল্ডিং লিজেন্ড মোঃ রবিউল ইসলাম (ফটিক দত্ত), ১৯৬৬ সালে কুষ্টিয়ায় জন্মগ্রহন করেন। তিনি একজন মাল্টি ট্যালেন্টেড বডি বিল্ডার ছিলেন। বডি বিল্ডিং, ওয়েটলিফটিং সহ বেস কয়েকটি গেমের সাথে যুক্ত ছিলেন তিনি। তিনি বাংলাদেশের সব থেকে বড় বডি বিল্ডিং প্রতিযোগিতা মিঃ বাংলাদেশ ১৭ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। তিনি দেশ বিদেশ থেকে মোট ১২৭টি টাইটেল জিতেছেন নিজের নামে।

    প্রচার প্রচারনা না থাকার জন্য ফটিক স্যারদের মতো লিজেন্ডদের আমরা বর্তমান জেনারেশনের ৯৯% জনই চিনি না। সবাইকে পোষ্টটা শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করা হলো। যাতে করে ১৭বারের মিঃ বাংলাদেশ বডি বিল্ডিং চাম্পিয়ন মোঃ রবিউল ইসলাম (ফটিক দত্ত) স্যারকে এবং তার অর্জনকে বর্তমান জেনারেশন জানতে পারে।
    বাংলাদেশী বডি বিল্ডিং লিজেন্ড মোঃ রবিউল ইসলাম (ফটিক দত্ত), ১৯৬৬ সালে কুষ্টিয়ায় জন্মগ্রহন করেন। তিনি একজন মাল্টি ট্যালেন্টেড বডি বিল্ডার ছিলেন। বডি বিল্ডিং, ওয়েটলিফটিং সহ বেস কয়েকটি গেমের সাথে যুক্ত ছিলেন তিনি। তিনি বাংলাদেশের সব থেকে বড় বডি বিল্ডিং প্রতিযোগিতা মিঃ বাংলাদেশ ১৭ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। তিনি দেশ বিদেশ থেকে মোট ১২৭টি টাইটেল জিতেছেন নিজের নামে। প্রচার প্রচারনা না থাকার জন্য ফটিক স্যারদের মতো লিজেন্ডদের আমরা বর্তমান জেনারেশনের ৯৯% জনই চিনি না। সবাইকে পোষ্টটা শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করা হলো। যাতে করে ১৭বারের মিঃ বাংলাদেশ বডি বিল্ডিং চাম্পিয়ন মোঃ রবিউল ইসলাম (ফটিক দত্ত) স্যারকে এবং তার অর্জনকে বর্তমান জেনারেশন জানতে পারে।
    Love
    JonoSathi React
    Haha
    Like
    ১০
    · ২ Comments ·০ Shares ·১৭৬ Views ·০ Reviews
  • ভাইয়ের ওপর শোধ নিতে নারীকে নির্যাতনের ভিডিও ছড়ান পরান, তিনিই মবের পরিকল্পনাকারী: র‍্যাব



    র‍্যাব বলেছে, বড়ভাই ফজর আলীর ওপর প্রতিশোধ নিতে শাহ পরান কুমিল্লার মুরাদনগরে সেই নারীকে পাশবিক নির্যাতনের ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়েছেন । শাহ পরান ওই দিনের মব সৃষ্টির অন্যতম পরিকল্পনাকারী। আর তাঁর বড় ভাই ফজর আলী ওই নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে আগেই গ্রেপ্তার হয়েছেন।

    আজ শুক্রবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে সংবাদ সম্মেলনে র‍্যাব-১১ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন এসব কথা জানান। শাহ পরানকে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে র‌্যাব-১১ এর আভিযানিক দল কুমিল্লার বুড়িচং থানাধীন কাবিলা বাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে।

    #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ভাইয়ের ওপর শোধ নিতে নারীকে নির্যাতনের ভিডিও ছড়ান পরান, তিনিই মবের পরিকল্পনাকারী: র‍্যাব র‍্যাব বলেছে, বড়ভাই ফজর আলীর ওপর প্রতিশোধ নিতে শাহ পরান কুমিল্লার মুরাদনগরে সেই নারীকে পাশবিক নির্যাতনের ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়েছেন । শাহ পরান ওই দিনের মব সৃষ্টির অন্যতম পরিকল্পনাকারী। আর তাঁর বড় ভাই ফজর আলী ওই নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে আগেই গ্রেপ্তার হয়েছেন। আজ শুক্রবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে সংবাদ সম্মেলনে র‍্যাব-১১ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন এসব কথা জানান। শাহ পরানকে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে র‌্যাব-১১ এর আভিযানিক দল কুমিল্লার বুড়িচং থানাধীন কাবিলা বাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে। #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    · ১ Comments ·০ Shares ·১৭ Views ·০ Reviews
  • চ্যাটজিপিটি কি আমাদের চিন্তা আটকে দিচ্ছে?

    আমি প্রচুর চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করি। সম্ভবত একটু বেশিই করি। হয়তো পয়সা উশুল করার জন্য। অথবা ঝামেলা পাকানোর জন্য। আমার ধারণা, যন্ত্রকে বিপদে ফেলার জন্য। অনেক সময় এমন হয়, মাথায় একটা প্রশ্ন এল, তারপর আর বেশি চিন্তা না করে সরাসরি টাইপ করে ফেলি, চ্যাটজিপিটি, বলো তো...।

    একটা সময় ছিল, এসব প্রশ্ন নিয়ে আমি কষ্ট করতাম। ভাবতাম, গুগল করে হাজারো ঘাঁটাঘাঁটি করতাম, ভুল করতাম, শিখতাম। এখন সেসব কষ্ট নেই। যন্ত্র এসে সব সহজ করে দিয়েছে। কিন্তু এই ‘সহজ করে দেওয়া’র মধ্যেই লুকিয়ে আছে একধরনের বিপদ। যে বিপদ খুব ধীরে ধীরে আসে, সাইলেন্ট মোডে। আপনি টেরও পাবেন না, কখন আপনার চিন্তা করা বন্ধ হয়ে গেছে।

    চ্যাটজিপিটি উত্তর দেয় তাড়াতাড়িই, গোছানো, সুন্দর ভাষায়। যেন আপনি যা জানতে চাচ্ছেন, তার চেয়ে এক ধাপ বেশি বুঝে ফেলেছে যন্ত্রটাই। তখন আপনি আর থামেন না। একবার, দুইবার, তিনবার, চারবার ... তারপর একসময় এমন হয়, আপনি নিজে ভাবার আগেই মেশিনের মুখের দিকে তাকিয়ে থাকেন। মানে, একটা সময় গিয়ে আপনার মাথায় প্রশ্ন আসার আগেই উত্তর চলে আসে। মনে হয়, ও আপনার মন পড়ে ফেলছে। অনেকটা প্রশ্নের আগেই উত্তর।

    এই অভ্যাস যখন গেঁথে যায়, তখন চিন্তাটা আউটসোর্স করে দেওয়ার মোডে চলে যায়। আপনার মাথার বদলে একটা বিশাল সফটওয়্যার ভাবছে। আপনি শুধু উত্তর নিচ্ছেন না, বিশ্বাসও করছেন। চিন্তা করছেন না। যাচাই করছেন না। তর্কও করছেন না। পাল্টা বাড়ি দিচ্ছেন না। ধমক দিচ্ছেন না ভুল বলে।


    #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    চ্যাটজিপিটি কি আমাদের চিন্তা আটকে দিচ্ছে? আমি প্রচুর চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করি। সম্ভবত একটু বেশিই করি। হয়তো পয়সা উশুল করার জন্য। অথবা ঝামেলা পাকানোর জন্য। আমার ধারণা, যন্ত্রকে বিপদে ফেলার জন্য। অনেক সময় এমন হয়, মাথায় একটা প্রশ্ন এল, তারপর আর বেশি চিন্তা না করে সরাসরি টাইপ করে ফেলি, চ্যাটজিপিটি, বলো তো...। একটা সময় ছিল, এসব প্রশ্ন নিয়ে আমি কষ্ট করতাম। ভাবতাম, গুগল করে হাজারো ঘাঁটাঘাঁটি করতাম, ভুল করতাম, শিখতাম। এখন সেসব কষ্ট নেই। যন্ত্র এসে সব সহজ করে দিয়েছে। কিন্তু এই ‘সহজ করে দেওয়া’র মধ্যেই লুকিয়ে আছে একধরনের বিপদ। যে বিপদ খুব ধীরে ধীরে আসে, সাইলেন্ট মোডে। আপনি টেরও পাবেন না, কখন আপনার চিন্তা করা বন্ধ হয়ে গেছে। চ্যাটজিপিটি উত্তর দেয় তাড়াতাড়িই, গোছানো, সুন্দর ভাষায়। যেন আপনি যা জানতে চাচ্ছেন, তার চেয়ে এক ধাপ বেশি বুঝে ফেলেছে যন্ত্রটাই। তখন আপনি আর থামেন না। একবার, দুইবার, তিনবার, চারবার ... তারপর একসময় এমন হয়, আপনি নিজে ভাবার আগেই মেশিনের মুখের দিকে তাকিয়ে থাকেন। মানে, একটা সময় গিয়ে আপনার মাথায় প্রশ্ন আসার আগেই উত্তর চলে আসে। মনে হয়, ও আপনার মন পড়ে ফেলছে। অনেকটা প্রশ্নের আগেই উত্তর। এই অভ্যাস যখন গেঁথে যায়, তখন চিন্তাটা আউটসোর্স করে দেওয়ার মোডে চলে যায়। আপনার মাথার বদলে একটা বিশাল সফটওয়্যার ভাবছে। আপনি শুধু উত্তর নিচ্ছেন না, বিশ্বাসও করছেন। চিন্তা করছেন না। যাচাই করছেন না। তর্কও করছেন না। পাল্টা বাড়ি দিচ্ছেন না। ধমক দিচ্ছেন না ভুল বলে। #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    · ০ Comments ·০ Shares ·২৩ Views ·০ Reviews
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com