Search | Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform

Upgrade to Pro

  • রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বায়ানি সাগিরা।
    রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বায়ানি সাগিরা।❤️
    Love
    6
    ·86 Views ·0 Reviews
  • রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বায়ানি সাগিরা।
    রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বায়ানি সাগিরা।❤️
    Love
    Like
    Sad
    7
    ·67 Views ·0 Reviews
  • সু খবর! সু খবর! সু খবর!

    ফেসবুক থেকে ফোটো,ভিডিও লেখালেখি করে আপনি আয় করতে পারেন হাজার হাজার টাকা,আপনার জন্য আমরা দিচ্ছি ফ্রী ইনকাম
    এর. সু ব্যাবস্থা

    আশা করি আপনি একজন
    স্টুডেন্ট
    চাকুরি জিবি
    গৃহিনী
    সম্মানিত পুরুষ এবং সম্মানিতা মহিলা সকলের জন্যই । আপনি যদি অবসর সময় ঘরে বসে ১০-২৫হাজার টাকা মাসে ইনকাম করতে চান তাহলে শিঘ্রই নিচের দেওয়া লিংক থেকে একাউন্ট খুলুন
    https://jonosathi.com/?ref=omarvai99

    বেশী বেশী এই লিংকটা শেয়ার করুন আমার থেকে বোনাস নিন @Jonoshathi.com
    সু খবর! সু খবর! সু খবর! ফেসবুক থেকে ফোটো,ভিডিও লেখালেখি করে আপনি আয় করতে পারেন হাজার হাজার টাকা,আপনার জন্য আমরা দিচ্ছি ফ্রী ইনকাম এর. সু ব্যাবস্থা🥰 আশা করি আপনি একজন🤔 👉স্টুডেন্ট🧑‍🏫 👉চাকুরি জিবি👨‍🎓 👉গৃহিনী🧕 সম্মানিত পুরুষ এবং সম্মানিতা মহিলা সকলের জন্যই । আপনি যদি অবসর সময় ঘরে বসে ১০-২৫হাজার টাকা মাসে ইনকাম💵 করতে চান তাহলে শিঘ্রই নিচের দেওয়া লিংক থেকে একাউন্ট খুলুন👇 https://jonosathi.com/?ref=omarvai99 বেশী বেশী এই লিংকটা ☝️শেয়ার করুন আমার থেকে বোনাস নিন❤️ @Jonoshathi.com
    JONOSATHI.COM
    Welcome to Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform
    jonosathi.com একটি বাংলা সোশ্যাল মিডিয়া ও ইনকাম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে ছবি, ভিডিও ও পোস্ট শেয়ার করে ইনকাম করা যায়।
    Love
    Like
    Sad
    6
    ·82 Views ·0 Reviews
  • ৪১৪৯-(৩/...) কুতাইবাহ ইবনু সাঈদ ও মুহাম্মাদ ইবনু রুমহ (রহঃ) ... আবদুল্লাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত যে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন এক সময় কাফিলায় উমার ইবনু খাত্তাব (রহঃ) কে পেলেন। উমর (রাযিঃ) তখন তার পিতার নামে শপথ করছিলেন। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের সম্বোধন করে বললেনঃ সাবধান আল্লাহ তোমাদের বাপ দাদার নামে কসম করতে তোমাদের নিষেধ করেছেন। সুতরাং যে কেউ কসম করতে চায়, সে যেন আল্লাহর নামে কসম করে অথবা সে যেন চুপ থাকে। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪১১১, ইসলামিক সেন্টার ৪১০৯)
    ৪১৪৯-(৩/...) কুতাইবাহ ইবনু সাঈদ ও মুহাম্মাদ ইবনু রুমহ (রহঃ) ... আবদুল্লাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত যে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন এক সময় কাফিলায় উমার ইবনু খাত্তাব (রহঃ) কে পেলেন। উমর (রাযিঃ) তখন তার পিতার নামে শপথ করছিলেন। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের সম্বোধন করে বললেনঃ সাবধান আল্লাহ তোমাদের বাপ দাদার নামে কসম করতে তোমাদের নিষেধ করেছেন। সুতরাং যে কেউ কসম করতে চায়, সে যেন আল্লাহর নামে কসম করে অথবা সে যেন চুপ থাকে। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪১১১, ইসলামিক সেন্টার ৪১০৯)
    Love
    Angry
    4
    ·117 Views ·0 Reviews
  • শ্রমই পুরুষের পরিচয়, আত্মত্যাগই তার মহত্ব।
    শ্রমই পুরুষের পরিচয়, আত্মত্যাগই তার মহত্ব।❤️
    Love
    5
    ·95 Views ·0 Reviews
  • তারা ঢাকা থেকে এসেছে
    আমি ঠিক তার পাশাপাশি সিটে বসা, তাদের সামনের সিটে একটা বয়স্ক ভদ্রমহিলা বসে তাদের অনেকক্ষণ যাবত খেয়াল করছেন। আমিও তাদের সবকিছু ফলো করছি। ছেলেটা একমুহূর্তের জন্যও মেয়েটির হাত ছাড়ছে না। ভদ্রমহিলাটা হঠাৎ তাদের জিগ্যেস করলো এমনে যে মাইনসের সামনে হাত দইরা বইয়া আছ বাবা মাইসে তো অনেককিছু কানাকানি করতাছে। তুমি কি হেরে বেশি ভালোবাসো?
    কইত্তে আইছো তোমরা? কই যাইবা? বাড়ি কই? নাম কি তোমডার?
    ছেলেটি বললো চাচি আমার নাম আরিফ ওর নাম হলো তারিন। আমরা ঢাকা থেকে এসেছি।
    আমি তাকে অনেক ভালোবাসি। দুই বছর হলো আমাদের সম্পর্ক। ওর বড় ভাই আমাদের সম্পর্কের কথা জেনে গেছে তাকে দুইদিন ঘরে আটকে রেখে খুব মেরেছে। তার মা আমাকে পছন্দ করতো তাই আজকে আমরা সুযোগ বুঝে পালিয়ে এসেছি। আসার সময় তার মা আমার হাতে তার মেয়েকে তুলে দিয়ে বললো আমার মেয়ের হাত কখনো ছেড়ো না বাবা, ওর বাবা নেই তুমি তারিনকে কখনো কষ্ট দিও না।
    চাচি ভালোবাসা কি আমি বুঝি না আমি শুধু ওরে বুঝি, যা হবে পরে দেখা যাবে। যা ভাবার ভাবুক লোকে এই হাত আমরণ আগলে রাখবো।

    ভদ্রমহিলাটা একটা দীর্ঘ শ্বাস ফেলে বললো, আমিও তোমার চাচার লগে ভাইগ্গা আইছিলাম। এই যে হাত ধরলো এক লগে বুড়ো বুড়ি হইলাম। কতো সুখ দুঃখ এক লগে কাটাইলাম বাবা! তোমার চাচা বড় বালা মানুষ আছিলো, পাঁচবছর আগে মইরা গেছে। কবরটা আমার ঘরের জানালার পাশে দিছি, যতোদিন বাঁইচ্চা থাকমু তার কবরটা দেইখা কাটাই দিমু।

    এমন অনেক ছোট বড় ভালোবাসার গল্প আছে আমাদের আসেপাশে। চামড়া ঝুলে যায়, চশমার পাওয়ার বেড়ে যায় তবুও ভালোবাসা কমে না! রাগ, অভিমান, সুখ, দুঃখ নিয়ে তারা একসাথে কাটিয়ে দেয় বেশ কয়েকটি যুগ।
    ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল ভালোবাসা ও ভালোবাসার মানুষগুলো।
    তারা ঢাকা থেকে এসেছে 🙂 আমি ঠিক তার পাশাপাশি সিটে বসা, তাদের সামনের সিটে একটা বয়স্ক ভদ্রমহিলা বসে তাদের অনেকক্ষণ যাবত খেয়াল করছেন। আমিও তাদের সবকিছু ফলো করছি। ছেলেটা একমুহূর্তের জন্যও মেয়েটির হাত ছাড়ছে না। ভদ্রমহিলাটা হঠাৎ তাদের জিগ্যেস করলো এমনে যে মাইনসের সামনে হাত দইরা বইয়া আছ বাবা মাইসে তো অনেককিছু কানাকানি করতাছে। তুমি কি হেরে বেশি ভালোবাসো? কইত্তে আইছো তোমরা? কই যাইবা? বাড়ি কই? নাম কি তোমডার? ছেলেটি বললো চাচি আমার নাম আরিফ ওর নাম হলো তারিন। আমরা ঢাকা থেকে এসেছি। আমি তাকে অনেক ভালোবাসি। দুই বছর হলো আমাদের সম্পর্ক। ওর বড় ভাই আমাদের সম্পর্কের কথা জেনে গেছে তাকে দুইদিন ঘরে আটকে রেখে খুব মেরেছে। তার মা আমাকে পছন্দ করতো তাই আজকে আমরা সুযোগ বুঝে পালিয়ে এসেছি। আসার সময় তার মা আমার হাতে তার মেয়েকে তুলে দিয়ে বললো আমার মেয়ের হাত কখনো ছেড়ো না বাবা, ওর বাবা নেই তুমি তারিনকে কখনো কষ্ট দিও না। চাচি ভালোবাসা কি আমি বুঝি না আমি শুধু ওরে বুঝি, যা হবে পরে দেখা যাবে। যা ভাবার ভাবুক লোকে এই হাত আমরণ আগলে রাখবো। ভদ্রমহিলাটা একটা দীর্ঘ শ্বাস ফেলে বললো, আমিও তোমার চাচার লগে ভাইগ্গা আইছিলাম। এই যে হাত ধরলো এক লগে বুড়ো বুড়ি হইলাম। কতো সুখ দুঃখ এক লগে কাটাইলাম বাবা! তোমার চাচা বড় বালা মানুষ আছিলো, পাঁচবছর আগে মইরা গেছে। কবরটা আমার ঘরের জানালার পাশে দিছি, যতোদিন বাঁইচ্চা থাকমু তার কবরটা দেইখা কাটাই দিমু। এমন অনেক ছোট বড় ভালোবাসার গল্প আছে আমাদের আসেপাশে। চামড়া ঝুলে যায়, চশমার পাওয়ার বেড়ে যায় তবুও ভালোবাসা কমে না! রাগ, অভিমান, সুখ, দুঃখ নিয়ে তারা একসাথে কাটিয়ে দেয় বেশ কয়েকটি যুগ। ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল ভালোবাসা ও ভালোবাসার মানুষগুলো। ❤️
    Love
    Sad
    3
    ·90 Views ·0 Reviews
  • বলেন তো বাংলাদেশ কোন উপমহাদেশে অবস্থিত .......?
    বলেন তো বাংলাদেশ কোন উপমহাদেশে অবস্থিত .......?
    Love
    Like
    7
    ·111 Views ·0 Reviews
  • ইতিমধ্যে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়ক ব্লকেড। ইন্টেরিম দ্রুত সিদ্ধান্ত দাও, নয়তে সারা বাংলা ব্লকেড হবে।
    ইতিমধ্যে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়ক ব্লকেড। ইন্টেরিম দ্রুত সিদ্ধান্ত দাও, নয়তে সারা বাংলা ব্লকেড হবে।
    Love
    Like
    Haha
    Sad
    Angry
    31
    ·431 Views ·0 Reviews
  • *ইমাম মাহদী আসার পূর্বে প্রায় ৭০টি আলামতের*
    * হাদীসে বর্ণনা আছে।* *তার মধ্যে প্রায়*
    *৬৫টি পূর্ণ হয়ে গেছে।* *এর কয়েকটি তুলে*
    *ধরলাম*
    -
    ১.মানুষের ধন-সম্পদ বৃদ্ধি হবে (বুখারী)
    ২.মানুষ চুলে কলপ ব্যবহার করবে (আবু দাউদ)
    ৩.ঘন ঘন ভূমিকম্প হবে (বুখারী)
    ৪.(বিনা বিচারে) হত্যাকান্ড বেড়ে যাবে (বুখারী
    ও মুসলীম)
    ৫.ঘন ঘন বাজার বসবে ও মহিলারা সর্বপ্রথম
    সেখানে ঢুকবে (বুখারী,মুসলীম ও মিশকাত)
    ৬.(পুরুষের তুলনায়) মহিলাদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে
    (বুখারী ও মুসলীম)
    -
    এছাড়াও আরো রয়েছে,
    -ঘন ঘন বজ্রপাত হবে। বিভিন্ন এলাকার মানুষের
    যখন পরস্পরের সাথে দেখা হবে, তারা বলবে
    গত বজ্রপাতে তোমাদের এলাকায় কতজন মারা
    গেছে,
    -সুদের ছড়াছড়ি হবে,
    -জ্বীনা-ব্যভিচার (প্রেম -ভালবাসা,অবৈধ
    সম্পর্ক,পরকীয়া) বেড়ে যাবে,
    -সময়ের দ্রুত চলে যাবে (বরকত কমে যাবে),
    -গান-বাজনা ব্যাপক বৃদ্ধি পাবে ও তাকে হালাল মনে
    করা হবে,
    -মদ্যপান বেড়ে যাবে ও তা অন্য নাম দিয়ে বিক্রি
    করা হবে,
    -আকাশ থেকে (স্যাটালাইটের মাধ্যমে) ফেতনা
    বর্ষিত হবে,
    -মুসলীম উম্মাহর একদল মূর্তিপূজা করবে (বুঝে
    নেন!),
    -দাসী তার প্রভুকে জন্ম দেবে (মেয়ে তার
    মায়ের সাথে দাসীর মত ব্যবহার করবে),
    -নায়ক-নায়িকা -গায়ক,গায়িকা (Singers),ন*র্তকী(Dancers)দের ক্বদর বেড়ে যাবে,
    -মুসলীমরা সব জায়গায় নির্যাতিত হবে
    -ফুরাত নদী শুকিয়ে যাবে (বর্তমানে শতকরা ৯৪
    ভাগ শুকিয়ে গেছে!খবর রাখেন?)আর তা
    থেকে স্বর্নের পাহাড় উঠে আসবে।শতকরা ৯৯
    ভাগ মানুষ তা নিজের মনে করবে ও যুদ্ধে যাবে
    ,
    -সৌদি নেতৃত্বে তিনটি ফাটল হবে (বর্তমান বাদশাহর
    তিনজন ছেলে)

    বাকি ৫ টির মধ্যে ৪ আলামত,,, যা পূরণ হলে
    কেয়ামতের দিন গোনা শুরু হয়ে যাবে,,
    সেগুলো...
    ১.আলেমদের থেকে ইলম উঠিয়ে নেবে,
    ২.ক্বারিদের থেকে তেলাওয়াত উঠিয়ে
    নেবে,
    ৩.কোরআনের লেখা মুছে যাবে মানে একদম
    সাদা হয়ে যাবে,
    ৪.পশ্চিম দিক দিয়ে সূর্য উঠবে।
    আগে মনে হতো কেয়ামত আসতে এখনো
    সময় আছে।। কিন্তু এখন মনে হয় কেয়ামত
    এতো কাছে যে হয়তো আমিও কেয়ামত
    দেখতে পারবো,,,,
    অথচ প্রতিদিন মৃ*ত্যু আমাকে ৭ বার স্মরণ করছে
    আল্লাহ আমাদের সকল মুসলিমদের ইমান ধরে রাখার
    তৌফিক দান করুন,,
    হে আল্লাহ আমরা সকলেই আপনার কাছে গুনাহগার।।
    আপনার দেয়া এতো সুন্দর পৃথিবীটা কে আমরা
    শয়তানের ধোকায় এসে নষ্ট করে দিচ্ছি।।
    আমাদের কে ক্ষমা করুন ।
    আমিন
    *ইমাম মাহদী আসার পূর্বে প্রায় ৭০টি আলামতের* * হাদীসে বর্ণনা আছে।* *তার মধ্যে প্রায়* *৬৫টি পূর্ণ হয়ে গেছে।* *এর কয়েকটি তুলে* *ধরলাম* - ১.মানুষের ধন-সম্পদ বৃদ্ধি হবে (বুখারী) ২.মানুষ চুলে কলপ ব্যবহার করবে (আবু দাউদ) ৩.ঘন ঘন ভূমিকম্প হবে (বুখারী) ৪.(বিনা বিচারে) হত্যাকান্ড বেড়ে যাবে (বুখারী ও মুসলীম) ৫.ঘন ঘন বাজার বসবে ও মহিলারা সর্বপ্রথম সেখানে ঢুকবে (বুখারী,মুসলীম ও মিশকাত) ৬.(পুরুষের তুলনায়) মহিলাদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে (বুখারী ও মুসলীম) - এছাড়াও আরো রয়েছে, -ঘন ঘন বজ্রপাত হবে। বিভিন্ন এলাকার মানুষের যখন পরস্পরের সাথে দেখা হবে, তারা বলবে গত বজ্রপাতে তোমাদের এলাকায় কতজন মারা গেছে, -সুদের ছড়াছড়ি হবে, -জ্বীনা-ব্যভিচার (প্রেম -ভালবাসা,অবৈধ সম্পর্ক,পরকীয়া) বেড়ে যাবে, -সময়ের দ্রুত চলে যাবে (বরকত কমে যাবে), -গান-বাজনা ব্যাপক বৃদ্ধি পাবে ও তাকে হালাল মনে করা হবে, -মদ্যপান বেড়ে যাবে ও তা অন্য নাম দিয়ে বিক্রি করা হবে, -আকাশ থেকে (স্যাটালাইটের মাধ্যমে) ফেতনা বর্ষিত হবে, -মুসলীম উম্মাহর একদল মূর্তিপূজা করবে (বুঝে নেন!), -দাসী তার প্রভুকে জন্ম দেবে (মেয়ে তার মায়ের সাথে দাসীর মত ব্যবহার করবে), -নায়ক-নায়িকা -গায়ক,গায়িকা (Singers),ন*র্তকী(Dancers)দের ক্বদর বেড়ে যাবে, -মুসলীমরা সব জায়গায় নির্যাতিত হবে -ফুরাত নদী শুকিয়ে যাবে (বর্তমানে শতকরা ৯৪ ভাগ শুকিয়ে গেছে!খবর রাখেন?)আর তা থেকে স্বর্নের পাহাড় উঠে আসবে।শতকরা ৯৯ ভাগ মানুষ তা নিজের মনে করবে ও যুদ্ধে যাবে , -সৌদি নেতৃত্বে তিনটি ফাটল হবে (বর্তমান বাদশাহর তিনজন ছেলে) বাকি ৫ টির মধ্যে ৪ আলামত,,, যা পূরণ হলে কেয়ামতের দিন গোনা শুরু হয়ে যাবে,, সেগুলো... ১.আলেমদের থেকে ইলম উঠিয়ে নেবে, ২.ক্বারিদের থেকে তেলাওয়াত উঠিয়ে নেবে, ৩.কোরআনের লেখা মুছে যাবে মানে একদম সাদা হয়ে যাবে, ৪.পশ্চিম দিক দিয়ে সূর্য উঠবে। আগে মনে হতো কেয়ামত আসতে এখনো সময় আছে।। কিন্তু এখন মনে হয় কেয়ামত এতো কাছে যে হয়তো আমিও কেয়ামত দেখতে পারবো,,,, অথচ প্রতিদিন মৃ*ত্যু আমাকে ৭ বার স্মরণ করছে আল্লাহ আমাদের সকল মুসলিমদের ইমান ধরে রাখার তৌফিক দান করুন,, হে আল্লাহ আমরা সকলেই আপনার কাছে গুনাহগার।। আপনার দেয়া এতো সুন্দর পৃথিবীটা কে আমরা শয়তানের ধোকায় এসে নষ্ট করে দিচ্ছি।। আমাদের কে ক্ষমা করুন । আমিন
    Love
    Like
    4
    1 Comments ·100 Views ·0 Reviews
  • আসসালামু আলাইকুম। আশাকরি মহান আল্লাহর রহমতে সবাই সুস্থ ও ভালো আছেন। যাই হোক আমি একজন নতুন ইউজার।তবে এই প্লাটফর্ম টায় আমি আসছি আমার ব্যাক্তিগত ভালো লাগা থেকে। এখান থেকে টাকা ইনকাম করবো এ মন মানসিকতা নিয়ে নয়। ভাই আমরা বাঙ্গালী আর বাঙ্গালী হয়ে বাংলা দেশের একটা যোগা যোগ মধ্যম এই প্লাটফর্ম আসুন সবাই এই প্লাটফর্ম টাকে অনেক দুর এগিয়ে নিয়ে যাই। বিশ্বের সব দেশের সামনে যেনো মাথা উচু করে দাড়াতে পারে এই সামাযিক যোগাযোগ মাধ্যম।
    পরিশেষে বলতে চাই I love Jono Sathi.Com
    আসসালামু আলাইকুম। আশাকরি মহান আল্লাহর রহমতে সবাই সুস্থ ও ভালো আছেন। যাই হোক আমি একজন নতুন ইউজার।তবে এই প্লাটফর্ম টায় আমি আসছি আমার ব্যাক্তিগত ভালো লাগা থেকে। এখান থেকে টাকা ইনকাম করবো এ মন মানসিকতা নিয়ে নয়। ভাই আমরা বাঙ্গালী আর বাঙ্গালী হয়ে বাংলা দেশের একটা যোগা যোগ মধ্যম এই প্লাটফর্ম আসুন সবাই এই প্লাটফর্ম টাকে অনেক দুর এগিয়ে নিয়ে যাই। বিশ্বের সব দেশের সামনে যেনো মাথা উচু করে দাড়াতে পারে এই সামাযিক যোগাযোগ মাধ্যম। পরিশেষে বলতে চাই I love Jono Sathi.Com ♥️♥️
    Like
    Love
    2
    ·71 Views ·0 Reviews
  • **গল্পের নাম: ছোট্ট আলো**

    একটা ছোট্ট গ্রামে থাকতো একটা মেয়ে, নাম তার আলো। সে ছিল খুবই কৌতূহলী আর স্বপ্নবাজ। গ্রামের অন্য সবার মতো নয়, আলো সবসময় আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতো আর বলতো, "আমি একদিন তারা ছুঁবো।"

    গ্রামের মানুষ হেসে বলতো, "আহারে মেয়ে, তারা কি কখনো ছোঁয়া যায়?"

    আলো কিন্তু দমে যেত না। সে পড়াশোনায় খুব ভালো ছিল। প্রতিদিন স্কুল শেষে গাছতলায় বসে আকাশের গল্প লিখে রাখতো নিজের খাতায়।

    বছর কেটে গেল। আলো বড় হলো। সে একদিন শহরে চলে গেলো পড়াশোনার জন্য। কষ্ট, বাধা, অভাব—সব পেরিয়ে সে হয়ে উঠলো একজন মহাকাশবিজ্ঞানী।

    অনেক বছর পর, আলো সেই গ্রামে ফিরে এলো। গ্রামের ছোট্ট স্কুলে দাঁড়িয়ে সে বললো, "আমি এখন তারা ছুঁতে পারি। তোমরাও পারবে, যদি স্বপ্ন দেখো আর চেষ্টা করো।"

    গ্রামের ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা তার চারপাশে ঘিরে বললো, "আমরাও তারা ছুঁতে চাই!"

    আলো হেসে বললো, "তবে শুরু করো তোমাদের নিজের ছোট্ট গল্প দিয়ে।"
    **গল্পের নাম: ছোট্ট আলো** একটা ছোট্ট গ্রামে থাকতো একটা মেয়ে, নাম তার আলো। সে ছিল খুবই কৌতূহলী আর স্বপ্নবাজ। গ্রামের অন্য সবার মতো নয়, আলো সবসময় আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতো আর বলতো, "আমি একদিন তারা ছুঁবো।" গ্রামের মানুষ হেসে বলতো, "আহারে মেয়ে, তারা কি কখনো ছোঁয়া যায়?" আলো কিন্তু দমে যেত না। সে পড়াশোনায় খুব ভালো ছিল। প্রতিদিন স্কুল শেষে গাছতলায় বসে আকাশের গল্প লিখে রাখতো নিজের খাতায়। বছর কেটে গেল। আলো বড় হলো। সে একদিন শহরে চলে গেলো পড়াশোনার জন্য। কষ্ট, বাধা, অভাব—সব পেরিয়ে সে হয়ে উঠলো একজন মহাকাশবিজ্ঞানী। অনেক বছর পর, আলো সেই গ্রামে ফিরে এলো। গ্রামের ছোট্ট স্কুলে দাঁড়িয়ে সে বললো, "আমি এখন তারা ছুঁতে পারি। তোমরাও পারবে, যদি স্বপ্ন দেখো আর চেষ্টা করো।" গ্রামের ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা তার চারপাশে ঘিরে বললো, "আমরাও তারা ছুঁতে চাই!" আলো হেসে বললো, "তবে শুরু করো তোমাদের নিজের ছোট্ট গল্প দিয়ে।"
    Like
    Love
    8
    1 Comments ·107 Views ·0 Reviews
  • জিলকদ মাসের ফজিলত

    জিলকদ (ذو القعدة) হিজরি বছরের একাদশ মাস। এটি ইসলামি বর্ষপঞ্জির চারটি পবিত্র মাসের একটি, যাকে "আশহুরুল হুরুম" (আদরণীয় ও সম্মানিত মাসসমূহ) বলা হয়। এই মাসটি আল্লাহর নিকট অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ ও সম্মানজনক।

    কুরআনুল কারিমে আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন
    "নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট মাসের সংখ্যা বারটি, যেদিন থেকে তিনি আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন; এর মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত।" (সূরা আত-তাওবা, আয়াত ৩৬)

    এই চারটি মাসের মধ্যে জিলকদ অন্যতম, বাকি তিনটি হলো— জিলহজ, মহররম ও রজব।

    জিলকদ মাসের ফজিলত ও গুরুত্ব:

    ১. যুদ্ধ নিষিদ্ধ মাস: ইসলামের আগমনের পূর্ব থেকেই এই মাসে যুদ্ধ-বিগ্রহ করা হারাম গণ্য হতো। ইসলাম এ ব্যবস্থাকে স্বীকৃতি দেয় এবং এই মাসে শান্তিপূর্ণ অবস্থান বজায় রাখার গুরুত্ব আরোপ করে।

    ২. ইবাদতের উপযুক্ত সময়: এই মাসে নফল রোজা, দোআ, কুরআন তিলাওয়াত, ইস্তেগফার ও জিকিরে মশগুল থাকা অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ। বিশেষ করে দুনিয়াবি ব্যস্ততার মাঝেও আত্মশুদ্ধির উত্তম সময় এটি।

    ৩. হজের প্রস্তুতির মাস: যাঁরা হজ পালন করতে চান, তাঁদের জন্য জিলকদ মাসটি হজের প্রস্তুতি নেওয়ার গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই মাসেই হজের সফর শুরু হয় এবং মানুষ মক্কা অভিমুখে যাত্রা করে।

    ৪. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আমল: হাদীসে এসেছে, রাসূল (সা.) অধিকাংশ ওমরা জিলকদ মাসেই আদায় করেছেন। তাঁর জীবদ্দশায় মোট চারটি ওমরা ছিল, যার সবগুলোই জিলকদ মাসে।

    উপসংহার:

    জিলকদ মাস মুসলিমদের জন্য একটি ফজিলতপূর্ণ ও শান্তির বার্তা বহনকারী সময়। এ মাসে গুনাহ থেকে বেঁচে থেকে নেক আমলে আত্মনিয়োগ করাই হোক আমাদের সকলের লক্ষ্য।
    জিলকদ মাসের ফজিলত ✅ জিলকদ (ذو القعدة) হিজরি বছরের একাদশ মাস। এটি ইসলামি বর্ষপঞ্জির চারটি পবিত্র মাসের একটি, যাকে "আশহুরুল হুরুম" (আদরণীয় ও সম্মানিত মাসসমূহ) বলা হয়। এই মাসটি আল্লাহর নিকট অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ ও সম্মানজনক। কুরআনুল কারিমে আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন "নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট মাসের সংখ্যা বারটি, যেদিন থেকে তিনি আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন; এর মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত।" (সূরা আত-তাওবা, আয়াত ৩৬) এই চারটি মাসের মধ্যে জিলকদ অন্যতম, বাকি তিনটি হলো— জিলহজ, মহররম ও রজব। জিলকদ মাসের ফজিলত ও গুরুত্ব: ১. যুদ্ধ নিষিদ্ধ মাস: ইসলামের আগমনের পূর্ব থেকেই এই মাসে যুদ্ধ-বিগ্রহ করা হারাম গণ্য হতো। ইসলাম এ ব্যবস্থাকে স্বীকৃতি দেয় এবং এই মাসে শান্তিপূর্ণ অবস্থান বজায় রাখার গুরুত্ব আরোপ করে। ২. ইবাদতের উপযুক্ত সময়: এই মাসে নফল রোজা, দোআ, কুরআন তিলাওয়াত, ইস্তেগফার ও জিকিরে মশগুল থাকা অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ। বিশেষ করে দুনিয়াবি ব্যস্ততার মাঝেও আত্মশুদ্ধির উত্তম সময় এটি। ৩. হজের প্রস্তুতির মাস: যাঁরা হজ পালন করতে চান, তাঁদের জন্য জিলকদ মাসটি হজের প্রস্তুতি নেওয়ার গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই মাসেই হজের সফর শুরু হয় এবং মানুষ মক্কা অভিমুখে যাত্রা করে। ৪. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আমল: হাদীসে এসেছে, রাসূল (সা.) অধিকাংশ ওমরা জিলকদ মাসেই আদায় করেছেন। তাঁর জীবদ্দশায় মোট চারটি ওমরা ছিল, যার সবগুলোই জিলকদ মাসে। উপসংহার: জিলকদ মাস মুসলিমদের জন্য একটি ফজিলতপূর্ণ ও শান্তির বার্তা বহনকারী সময়। এ মাসে গুনাহ থেকে বেঁচে থেকে নেক আমলে আত্মনিয়োগ করাই হোক আমাদের সকলের লক্ষ্য।
    Like
    Love
    6
    ·85 Views ·0 Reviews
More Results