• মাউন্ট এভারেস্ট: যেখানে স্বপ্ন ছুঁতে গিয়ে অনেকেই চিরতরে থেমে যান... 🏔️

    মাউন্ট এভারেস্ট: পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। এখানে প্রতিটি পদক্ষেপ একেকটা চ্যালেঞ্জ, আর প্রতিটি নিশ্বাস যেন মৃত্যুর হাতছানি।
    মাউন্ট এভারেস্ট জয় করতে গিয়ে পর্বতারোহীদের অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। তীব্র ঠান্ডা, অক্সিজেনের অভাব, হিমবাহ ও তুষারঝড়, প্রতিটি মুহূর্তে জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলে।
    তাছাড়া পথ হারানো, ফ্রস্টবাইট এবং ধস, সবকিছু মিলিয়ে এই যাত্রা শুধু শারীরিক নয়, মানসিক শক্তিরও কঠিন পরীক্ষা।

    এই শৃঙ্গে উঠতে গিয়ে বহু মানুষ তাদের জীবন বিসর্জন দিয়েছেন। আর এই হারানো প্রাণগুলো এখন বরফ ঢাকা পাহাড়ের বুকে চিরন্তন সাক্ষী হয়ে আছে।

    ৮,০০০ মিটার উচ্চতার ওপরে একটি ভয়ঙ্কর এলাকা আছে, যাকে বলা হয় "Death Zone". যেখানে বাতাসে অক্সিজেন এতটাই কম যে মানবদেহ ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পড়ে। শরীর দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়ে, সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কমে যায়।
    এভারেস্ট অভিযানের সবচেয়ে বিপজ্জনক এই অংশেই বহু পর্বতারোহী চিরতরে থেমে গেছেন।
    আর এখানে তাপমাত্রা এতই কম যে মৃ'তদেহগুলো কখনোই পচে না, তারা রয়ে যায় বরফে মোড়ানো অবস্থায়, একেবারে জীবন্তের মত।

    বছরের পর বছর ধরে অনেক মৃতদেহই ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়নি বরং সেগুলোকেই পর্বতারোহীরা পথচিহ্ন হিসেবে ব্যবহার করে।

    ঠিক যেমন এক বিখ্যাত মৃতদেহ, যার নাম হয়ে গেছে "Green Boots"।
    "Green Boots" ছিলেন একজন ভারতীয় পর্বতারোহী, নাম ৎসেওয়াং পালজোর(Tsewang Paljor)।
    ১৯৯৬ সালে এভারেস্টে এক ভয়াবহ ঝড়ে তিনি প্রাণ হারান।
    তার পরনে ছিল সবুজ রঙের ট্রেকিং বুট, যা দেখে অন্যান্য পর্বতারোহীরা তাকে চিনে নেন।
    তার দেহ একটি ছোট গুহার মত জায়গায় ঠান্ডায় জমে যায়।

    পরে সেই জায়গাটিই হয়ে ওঠে রুটের একটি 'নেভিগেশন পয়েন্ট', যেখানে প্রতিদিন শত শত ক্লাইম্বার থামে, বিশ্রাম নেয়, আবার এগিয়ে যায়... তার পাশ দিয়ে হেঁটে যায়... অথচ সে রয়ে যায় চিরকাল নিঃসঙ্গ, শীতল, নীরব।

    এইরকম বহু গল্প লুকিয়ে আছে হিমশীতল বরফের নিচে।
    কেউ স্বপ্ন দেখেছিলেন পতাকা গেড়ে আসবেন, কেউ নিজের সীমা ছাড়িয়ে জয় করতে চেয়েছিলেন নিজেকে।
    কিন্তু পাহাড়ের নীরবতা অনেকের স্বপ্নের চেয়েও বড় হয়ে দাঁড়ায়।
    কিছু মানুষ চূড়া ছুঁতে পারলেও ফিরে আসেন না। আর কিছু মানুষ চূড়ার কাছাকাছি গিয়েই চিরদিনের জন্য থেমে যান।

    তাদের কেউ কেউ নামহীন, কেউ কেউ পরিচিত শুধুই বুটের রঙ, জ্যাকেটের ছাপ কিংবা গ্লাভসের আকৃতিতে।
    কিন্তু প্রত্যেকেই ছিলেন সাহস, অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর স্বপ্নের প্রতীক।

    এভারেস্ট শুধু পাহাড় নয় এটা এক বিশাল কবরস্থান, যেখানে প্রতিটি জমাটবাঁধা দেহ এক একটি অসমাপ্ত গল্পের নাম।

    এভারেস্ট জয় মানে শুধু শিখর ছোঁয়া নয়, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, সীমা অতিক্রম করার চেষ্টায় আত্মোৎসর্গ করা।
    আর যারা ফিরে আসেন না, তারা থেকেও যান এই পর্বতের শরীরে একেকটি চিহ্ন হয়ে। 🥹

    তারা হয়ত কথা বলেন না, কিন্তু তাদের নিঃশব্দ উপস্থিতিই বলে দেয় কতটা দুঃসাহসিক ছিল তাদের স্বপ্ন।

    তাদের প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা। 🩷

    #collected
    মাউন্ট এভারেস্ট: যেখানে স্বপ্ন ছুঁতে গিয়ে অনেকেই চিরতরে থেমে যান... 🏔️ মাউন্ট এভারেস্ট: পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। এখানে প্রতিটি পদক্ষেপ একেকটা চ্যালেঞ্জ, আর প্রতিটি নিশ্বাস যেন মৃত্যুর হাতছানি। মাউন্ট এভারেস্ট জয় করতে গিয়ে পর্বতারোহীদের অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। তীব্র ঠান্ডা, অক্সিজেনের অভাব, হিমবাহ ও তুষারঝড়, প্রতিটি মুহূর্তে জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলে। তাছাড়া পথ হারানো, ফ্রস্টবাইট এবং ধস, সবকিছু মিলিয়ে এই যাত্রা শুধু শারীরিক নয়, মানসিক শক্তিরও কঠিন পরীক্ষা। এই শৃঙ্গে উঠতে গিয়ে বহু মানুষ তাদের জীবন বিসর্জন দিয়েছেন। আর এই হারানো প্রাণগুলো এখন বরফ ঢাকা পাহাড়ের বুকে চিরন্তন সাক্ষী হয়ে আছে। ৮,০০০ মিটার উচ্চতার ওপরে একটি ভয়ঙ্কর এলাকা আছে, যাকে বলা হয় "Death Zone". যেখানে বাতাসে অক্সিজেন এতটাই কম যে মানবদেহ ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পড়ে। শরীর দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়ে, সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কমে যায়। এভারেস্ট অভিযানের সবচেয়ে বিপজ্জনক এই অংশেই বহু পর্বতারোহী চিরতরে থেমে গেছেন। আর এখানে তাপমাত্রা এতই কম যে মৃ'তদেহগুলো কখনোই পচে না, তারা রয়ে যায় বরফে মোড়ানো অবস্থায়, একেবারে জীবন্তের মত। বছরের পর বছর ধরে অনেক মৃতদেহই ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়নি বরং সেগুলোকেই পর্বতারোহীরা পথচিহ্ন হিসেবে ব্যবহার করে। ঠিক যেমন এক বিখ্যাত মৃতদেহ, যার নাম হয়ে গেছে "Green Boots"। "Green Boots" ছিলেন একজন ভারতীয় পর্বতারোহী, নাম ৎসেওয়াং পালজোর(Tsewang Paljor)। ১৯৯৬ সালে এভারেস্টে এক ভয়াবহ ঝড়ে তিনি প্রাণ হারান। তার পরনে ছিল সবুজ রঙের ট্রেকিং বুট, যা দেখে অন্যান্য পর্বতারোহীরা তাকে চিনে নেন। তার দেহ একটি ছোট গুহার মত জায়গায় ঠান্ডায় জমে যায়। পরে সেই জায়গাটিই হয়ে ওঠে রুটের একটি 'নেভিগেশন পয়েন্ট', যেখানে প্রতিদিন শত শত ক্লাইম্বার থামে, বিশ্রাম নেয়, আবার এগিয়ে যায়... তার পাশ দিয়ে হেঁটে যায়... অথচ সে রয়ে যায় চিরকাল নিঃসঙ্গ, শীতল, নীরব। এইরকম বহু গল্প লুকিয়ে আছে হিমশীতল বরফের নিচে। কেউ স্বপ্ন দেখেছিলেন পতাকা গেড়ে আসবেন, কেউ নিজের সীমা ছাড়িয়ে জয় করতে চেয়েছিলেন নিজেকে। কিন্তু পাহাড়ের নীরবতা অনেকের স্বপ্নের চেয়েও বড় হয়ে দাঁড়ায়। কিছু মানুষ চূড়া ছুঁতে পারলেও ফিরে আসেন না। আর কিছু মানুষ চূড়ার কাছাকাছি গিয়েই চিরদিনের জন্য থেমে যান। তাদের কেউ কেউ নামহীন, কেউ কেউ পরিচিত শুধুই বুটের রঙ, জ্যাকেটের ছাপ কিংবা গ্লাভসের আকৃতিতে। কিন্তু প্রত্যেকেই ছিলেন সাহস, অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর স্বপ্নের প্রতীক। এভারেস্ট শুধু পাহাড় নয় এটা এক বিশাল কবরস্থান, যেখানে প্রতিটি জমাটবাঁধা দেহ এক একটি অসমাপ্ত গল্পের নাম। এভারেস্ট জয় মানে শুধু শিখর ছোঁয়া নয়, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, সীমা অতিক্রম করার চেষ্টায় আত্মোৎসর্গ করা। আর যারা ফিরে আসেন না, তারা থেকেও যান এই পর্বতের শরীরে একেকটি চিহ্ন হয়ে। 🥹 তারা হয়ত কথা বলেন না, কিন্তু তাদের নিঃশব্দ উপস্থিতিই বলে দেয় কতটা দুঃসাহসিক ছিল তাদের স্বপ্ন। তাদের প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা। 🩷 #collected
    Like
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·148 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • নাটোরের লালপুরে বাবা ও মেয়ে একসাথে HSC পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন। এর আগে দুজনই SSC পরীক্ষা দিয়েছেন, এবার অংশ নিয়েছেন HSC পরীক্ষায়ও। শিক্ষার প্রতি তাঁদের আগ্রহ অনেকের জন্যই অনুপ্রেরণা।🫡❤️❤️

    Collected
    নাটোরের লালপুরে বাবা ও মেয়ে একসাথে HSC পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন। এর আগে দুজনই SSC পরীক্ষা দিয়েছেন, এবার অংশ নিয়েছেন HSC পরীক্ষায়ও। শিক্ষার প্রতি তাঁদের আগ্রহ অনেকের জন্যই অনুপ্রেরণা।🫡❤️❤️ Collected
    Like
    JonoSathi React
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·15 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • Before you cheat / scam / break / hurt someone.

    Just imagine, That person starts to cry in front of Allah complaining about you. Don't hurt someone so much that they sit on the prayer mat and cry because of you and the pain you've caused them.😊

    Avoid hurting others because the pain you cause them may come back to you in another form.. Allah is The Just. The All-Hearing, All-Seeing and you'll be held accountable for your actions.✨

    Collected 🤍
    Before you cheat / scam / break / hurt someone. Just imagine, That person starts to cry in front of Allah complaining about you. Don't hurt someone so much that they sit on the prayer mat and cry because of you and the pain you've caused them.😊 Avoid hurting others because the pain you cause them may come back to you in another form.. Allah is The Just. The All-Hearing, All-Seeing and you'll be held accountable for your actions.✨ Collected 🤍
    Love
    Like
    9
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·292 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • আজকের মেরুজ্যোতি/অরোরা বোরেলি/নর্দার্ন লাইট এর ছবি যা কানাডা ও আমেরিকা, উত্তর ইউরোপের দেশগুলো এবং একই ভাবে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড এর মানুষরা দেখতে পাচ্ছে ❤
    collected
    আজকের মেরুজ্যোতি/অরোরা বোরেলি/নর্দার্ন লাইট এর ছবি যা কানাডা ও আমেরিকা, উত্তর ইউরোপের দেশগুলো এবং একই ভাবে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড এর মানুষরা দেখতে পাচ্ছে ❤ collected
    Like
    Love
    JonoSathi React
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·131 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • এক মেয়ে ম্যাসেজ পাঠিয়েছেন-
    "বিল্লাল ভাইয়া" কেমন আছেন? আমাকে চিনতে পেরেছেন? নাকি ভুলে গেছেন?"🙂

    আমি মেয়েটার প্রোফাইলে ঢুকে দেখলাম আমার ফ্রেন্ডলিস্টেই নাই। এরপরে ম্যাসেঞ্জারে আগের ম্যাসেজ স্ক্রল করেও কিছু পাইনি। অবশেষে আইডি তে ঢুকে গ্রুপ ছবি দেখে চেনার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে অবশেষে তাকে লিখলাম-
    "ঠিক চিনতে পারছি না, কোথায় যেনো দেখা হয়েছে?"

    মেয়েটি লিখলো-
    "কোথাও দেখা হয় নাই ভাইয়া।"

    আমি কিছুটা বিস্ময় নিয়ে প্রশ্ন করলাম-
    "তাহলে?"

    মেয়েটি খুব আক্ষেপ নিয়ে লিখলেন-
    "এতো সহজে ভুলে গেলেন বিল্লাল ভাইয়া?"

    আমি অ"প"রাধীর ভঙ্গিতে লিখলাম-
    "দুঃখিত। আমার কিছুই মনে পড়ছে না।"

    এরপর মেয়েটি লিখলো-
    "আমি ডালিয়া আপুর ফেসবুক ফ্রেন্ড। আপনি গতবছর তার ছবিতে কমেন্ট করেছিলেন - 'Ok'। আমি আপনার কমেন্টে লাইক দিয়েছিলাম। মনে পড়েছে বিল্লাল ভাইয়া?"😊

    মেয়েটির স্মৃ"তিশক্তির প্রখরতা আর আমার স্মৃ"তিশক্তির দু"র্বলতার কথা ভেবে কা"ন্না পাচ্ছে খুউব!🥺

    (Collected 🙂)
    এক মেয়ে ম্যাসেজ পাঠিয়েছেন- "বিল্লাল ভাইয়া" কেমন আছেন? আমাকে চিনতে পেরেছেন? নাকি ভুলে গেছেন?"🙂 আমি মেয়েটার প্রোফাইলে ঢুকে দেখলাম আমার ফ্রেন্ডলিস্টেই নাই। এরপরে ম্যাসেঞ্জারে আগের ম্যাসেজ স্ক্রল করেও কিছু পাইনি। অবশেষে আইডি তে ঢুকে গ্রুপ ছবি দেখে চেনার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে অবশেষে তাকে লিখলাম- "ঠিক চিনতে পারছি না, কোথায় যেনো দেখা হয়েছে?" মেয়েটি লিখলো- "কোথাও দেখা হয় নাই ভাইয়া।" আমি কিছুটা বিস্ময় নিয়ে প্রশ্ন করলাম- "তাহলে?" মেয়েটি খুব আক্ষেপ নিয়ে লিখলেন- "এতো সহজে ভুলে গেলেন বিল্লাল ভাইয়া?" আমি অ"প"রাধীর ভঙ্গিতে লিখলাম- "দুঃখিত। আমার কিছুই মনে পড়ছে না।" এরপর মেয়েটি লিখলো- "আমি ডালিয়া আপুর ফেসবুক ফ্রেন্ড। আপনি গতবছর তার ছবিতে কমেন্ট করেছিলেন - 'Ok'। আমি আপনার কমেন্টে লাইক দিয়েছিলাম। মনে পড়েছে বিল্লাল ভাইয়া?"😊 মেয়েটির স্মৃ"তিশক্তির প্রখরতা আর আমার স্মৃ"তিশক্তির দু"র্বলতার কথা ভেবে কা"ন্না পাচ্ছে খুউব!🥺 (Collected 🙂)
    0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·108 দেখেছে ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com