• Before you cheat / scam / break / hurt someone.

    Just imagine, That person starts to cry in front of Allah complaining about you. Don't hurt someone so much that they sit on the prayer mat and cry because of you and the pain you've caused them.😊

    Avoid hurting others because the pain you cause them may come back to you in another form.. Allah is The Just. The All-Hearing, All-Seeing and you'll be held accountable for your actions.✨

    Collected 🤍
    Before you cheat / scam / break / hurt someone. Just imagine, That person starts to cry in front of Allah complaining about you. Don't hurt someone so much that they sit on the prayer mat and cry because of you and the pain you've caused them.😊 Avoid hurting others because the pain you cause them may come back to you in another form.. Allah is The Just. The All-Hearing, All-Seeing and you'll be held accountable for your actions.✨ Collected 🤍
    Love
    Like
    8
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • আজকের মেরুজ্যোতি/অরোরা বোরেলি/নর্দার্ন লাইট এর ছবি যা কানাডা ও আমেরিকা, উত্তর ইউরোপের দেশগুলো এবং একই ভাবে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড এর মানুষরা দেখতে পাচ্ছে ❤
    collected
    আজকের মেরুজ্যোতি/অরোরা বোরেলি/নর্দার্ন লাইট এর ছবি যা কানাডা ও আমেরিকা, উত্তর ইউরোপের দেশগুলো এবং একই ভাবে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড এর মানুষরা দেখতে পাচ্ছে ❤ collected
    Like
    Love
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • এক মেয়ে ম্যাসেজ পাঠিয়েছেন-
    "বিল্লাল ভাইয়া" কেমন আছেন? আমাকে চিনতে পেরেছেন? নাকি ভুলে গেছেন?"🙂

    আমি মেয়েটার প্রোফাইলে ঢুকে দেখলাম আমার ফ্রেন্ডলিস্টেই নাই। এরপরে ম্যাসেঞ্জারে আগের ম্যাসেজ স্ক্রল করেও কিছু পাইনি। অবশেষে আইডি তে ঢুকে গ্রুপ ছবি দেখে চেনার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে অবশেষে তাকে লিখলাম-
    "ঠিক চিনতে পারছি না, কোথায় যেনো দেখা হয়েছে?"

    মেয়েটি লিখলো-
    "কোথাও দেখা হয় নাই ভাইয়া।"

    আমি কিছুটা বিস্ময় নিয়ে প্রশ্ন করলাম-
    "তাহলে?"

    মেয়েটি খুব আক্ষেপ নিয়ে লিখলেন-
    "এতো সহজে ভুলে গেলেন বিল্লাল ভাইয়া?"

    আমি অ"প"রাধীর ভঙ্গিতে লিখলাম-
    "দুঃখিত। আমার কিছুই মনে পড়ছে না।"

    এরপর মেয়েটি লিখলো-
    "আমি ডালিয়া আপুর ফেসবুক ফ্রেন্ড। আপনি গতবছর তার ছবিতে কমেন্ট করেছিলেন - 'Ok'। আমি আপনার কমেন্টে লাইক দিয়েছিলাম। মনে পড়েছে বিল্লাল ভাইয়া?"😊

    মেয়েটির স্মৃ"তিশক্তির প্রখরতা আর আমার স্মৃ"তিশক্তির দু"র্বলতার কথা ভেবে কা"ন্না পাচ্ছে খুউব!🥺

    (Collected 🙂)
    এক মেয়ে ম্যাসেজ পাঠিয়েছেন- "বিল্লাল ভাইয়া" কেমন আছেন? আমাকে চিনতে পেরেছেন? নাকি ভুলে গেছেন?"🙂 আমি মেয়েটার প্রোফাইলে ঢুকে দেখলাম আমার ফ্রেন্ডলিস্টেই নাই। এরপরে ম্যাসেঞ্জারে আগের ম্যাসেজ স্ক্রল করেও কিছু পাইনি। অবশেষে আইডি তে ঢুকে গ্রুপ ছবি দেখে চেনার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে অবশেষে তাকে লিখলাম- "ঠিক চিনতে পারছি না, কোথায় যেনো দেখা হয়েছে?" মেয়েটি লিখলো- "কোথাও দেখা হয় নাই ভাইয়া।" আমি কিছুটা বিস্ময় নিয়ে প্রশ্ন করলাম- "তাহলে?" মেয়েটি খুব আক্ষেপ নিয়ে লিখলেন- "এতো সহজে ভুলে গেলেন বিল্লাল ভাইয়া?" আমি অ"প"রাধীর ভঙ্গিতে লিখলাম- "দুঃখিত। আমার কিছুই মনে পড়ছে না।" এরপর মেয়েটি লিখলো- "আমি ডালিয়া আপুর ফেসবুক ফ্রেন্ড। আপনি গতবছর তার ছবিতে কমেন্ট করেছিলেন - 'Ok'। আমি আপনার কমেন্টে লাইক দিয়েছিলাম। মনে পড়েছে বিল্লাল ভাইয়া?"😊 মেয়েটির স্মৃ"তিশক্তির প্রখরতা আর আমার স্মৃ"তিশক্তির দু"র্বলতার কথা ভেবে কা"ন্না পাচ্ছে খুউব!🥺 (Collected 🙂)
    0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • বড় ঘটনায় সম্পর্ক ভাঙ্গে না, সম্পর্ক ভাঙ্গে ছোট ছোট ঘটনা নিয়ে,,,,,

    মানুষ কখনও পাহাড়ে হোঁচট খায় না, হোঁচট খায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ইট পাথরের টুকরাতে।
    পাহাড়ের মতো বিশাল কিছুর সামনে আমরা সতর্ক থাকি, প্রস্তুত থাকি। কিন্তু ইট পাথরগুলো আমাদের দৃষ্টি এড়িয়ে যায়, যে কারণে প্রায়ই আমরা ইট পাথরে পা হড়কে পড়ে যাই।

    জীবনের মতোই, সম্পর্কের পথও এরকমই। একটি সম্পর্ক – সেটা প্রেম, বন্ধুত্ব, দাম্পত্য কিংবা পারিবারিক যাই হোক না কেন – কখনোই বড় কোনো ইস্যুতে ভেঙে পড়ে না। সম্পর্ক ভাঙে ছোট ছোট ভুল বোঝাবুঝি, অবহেলা, না বলা কথার ভেতরে জমে থাকা কষ্ট, কিংবা সময়মতো একটুখানি মনোযোগ না দেওয়ার কারণে।

    এই ছোট ছোট অপ্রাপ্তিগুলো প্রথমে হয়ত তেমন একটা গুরুত্ব পায় না, কিন্তু দিনে দিনে সেগুলো জমতে জমতে পাহাড়ের চেয়েও বড় হয়ে ওঠে। একটা সময়ে গিয়ে যখন আর বোঝাপড়ার কোনো রাস্তা খোলা থাকে না, বিচ্ছেদ হয়ে ওঠে একমাত্র সমাধান।

    আমরা অনেক সময় ভাবি, “এতো ছোট একটা বিষয়, ও এতটা রাগ করল কেন?” কিন্তু ওই ছোট্ট বিষয়টাই হয়ত তার কাছে বড় ছিল।
    হয়ত সে প্রতিদিন একটু কথা বলে হালকা হতে চেয়েছিল, হয়ত ও একটুখানি বেশি সময় চেয়েছিল, হয়ত আপনার কোনো একটা বাক্য বা অভিব্যক্তি তার মনে অনেক গভীর ক্ষত তৈরি করেছে।
    একটি ক্ষতের জন্য সবসময় বড় অস্ত্র লাগে না, ক্ষত গভীর হয় তখনই যখন অনুভূতির জায়গায় আঘাত লাগে।

    তাই একটি সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে হলে বড় কিছু করার প্রয়োজন পড়ে না। প্রয়োজন পড়ে ছোট ছোট যত্নের, সামান্য খেয়ালের, একটুখানি বোঝাপড়ার।

    সময়মতো একটি মেসেজ, ক্লান্ত দিনে এক কাপ চা, কষ্টে থাকা মানুষটার পাশে নীরব উপস্থিতি, কিংবা কেবল মন দিয়ে তার মনের কথাগুলো শোনা — এই ছোট্ট ছোট্ট কাজগুলোই আজীবনের বন্ধন গড়ে তোলে।

    সম্পর্ক মানে একে অপরের জায়গায় নিজেকে কল্পনা করতে পারা। তার অনুভূতিকে তার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে উপলব্ধি করার চেষ্টা করা। একটুখানি কেয়ার, একটুখানি সম্মান, একটুখানি গুরুত্ব দেওয়া, একটুখানি সহানুভূতি — এগুলোই একটি সম্পর্কের মেরুদণ্ড।

    মনে রাখবেন, সম্পর্ক একটি সুন্দর বাগানের মতো। প্রতিদিন সেখানে একটু করে পানি দিতে হয়, আগাছা পরিষ্কার করতে হয়, খেয়াল রাখতে হয় সূর্যের আলো পড়ছে কিনা। অবহেলা করলেই তা শুকিয়ে যায়।

    তাই সম্পর্কের ছোট ছোট বিষয়গুলোকে অবহেলা নয়, বরং যত্নে আলিঙ্গন করা উচিত। কেননা, জীবনের সবথেকে বড় সুখ লুকিয়ে থাকে ওই ছোট ছোট খুঁটিনাটিতেই!

    Collected
    বড় ঘটনায় সম্পর্ক ভাঙ্গে না, সম্পর্ক ভাঙ্গে ছোট ছোট ঘটনা নিয়ে,,,,, মানুষ কখনও পাহাড়ে হোঁচট খায় না, হোঁচট খায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ইট পাথরের টুকরাতে। পাহাড়ের মতো বিশাল কিছুর সামনে আমরা সতর্ক থাকি, প্রস্তুত থাকি। কিন্তু ইট পাথরগুলো আমাদের দৃষ্টি এড়িয়ে যায়, যে কারণে প্রায়ই আমরা ইট পাথরে পা হড়কে পড়ে যাই। জীবনের মতোই, সম্পর্কের পথও এরকমই। একটি সম্পর্ক – সেটা প্রেম, বন্ধুত্ব, দাম্পত্য কিংবা পারিবারিক যাই হোক না কেন – কখনোই বড় কোনো ইস্যুতে ভেঙে পড়ে না। সম্পর্ক ভাঙে ছোট ছোট ভুল বোঝাবুঝি, অবহেলা, না বলা কথার ভেতরে জমে থাকা কষ্ট, কিংবা সময়মতো একটুখানি মনোযোগ না দেওয়ার কারণে। এই ছোট ছোট অপ্রাপ্তিগুলো প্রথমে হয়ত তেমন একটা গুরুত্ব পায় না, কিন্তু দিনে দিনে সেগুলো জমতে জমতে পাহাড়ের চেয়েও বড় হয়ে ওঠে। একটা সময়ে গিয়ে যখন আর বোঝাপড়ার কোনো রাস্তা খোলা থাকে না, বিচ্ছেদ হয়ে ওঠে একমাত্র সমাধান। আমরা অনেক সময় ভাবি, “এতো ছোট একটা বিষয়, ও এতটা রাগ করল কেন?” কিন্তু ওই ছোট্ট বিষয়টাই হয়ত তার কাছে বড় ছিল। হয়ত সে প্রতিদিন একটু কথা বলে হালকা হতে চেয়েছিল, হয়ত ও একটুখানি বেশি সময় চেয়েছিল, হয়ত আপনার কোনো একটা বাক্য বা অভিব্যক্তি তার মনে অনেক গভীর ক্ষত তৈরি করেছে। একটি ক্ষতের জন্য সবসময় বড় অস্ত্র লাগে না, ক্ষত গভীর হয় তখনই যখন অনুভূতির জায়গায় আঘাত লাগে। তাই একটি সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে হলে বড় কিছু করার প্রয়োজন পড়ে না। প্রয়োজন পড়ে ছোট ছোট যত্নের, সামান্য খেয়ালের, একটুখানি বোঝাপড়ার। সময়মতো একটি মেসেজ, ক্লান্ত দিনে এক কাপ চা, কষ্টে থাকা মানুষটার পাশে নীরব উপস্থিতি, কিংবা কেবল মন দিয়ে তার মনের কথাগুলো শোনা — এই ছোট্ট ছোট্ট কাজগুলোই আজীবনের বন্ধন গড়ে তোলে। সম্পর্ক মানে একে অপরের জায়গায় নিজেকে কল্পনা করতে পারা। তার অনুভূতিকে তার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে উপলব্ধি করার চেষ্টা করা। একটুখানি কেয়ার, একটুখানি সম্মান, একটুখানি গুরুত্ব দেওয়া, একটুখানি সহানুভূতি — এগুলোই একটি সম্পর্কের মেরুদণ্ড। মনে রাখবেন, সম্পর্ক একটি সুন্দর বাগানের মতো। প্রতিদিন সেখানে একটু করে পানি দিতে হয়, আগাছা পরিষ্কার করতে হয়, খেয়াল রাখতে হয় সূর্যের আলো পড়ছে কিনা। অবহেলা করলেই তা শুকিয়ে যায়। তাই সম্পর্কের ছোট ছোট বিষয়গুলোকে অবহেলা নয়, বরং যত্নে আলিঙ্গন করা উচিত। কেননা, জীবনের সবথেকে বড় সুখ লুকিয়ে থাকে ওই ছোট ছোট খুঁটিনাটিতেই! Collected
    Like
    Love
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • কে লিখেছেন জানি না, কিন্তু অসাধারণ👌

    ১. মা ৯ মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।

    ২। মা বিনা বেতনে সংসার চালায়, বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন, উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।

    ৩. মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করেন, বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন, তাদের উভয়ের ভালবাসা সমান, তবে মায়ের ভালবাসা উচ্চতর হিসাবে দেখানো হয়েছে। জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে।

    ৪. ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান, কষ্ট পেলে ‘মা’ বলে কাঁদেন। আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন, কিন্তু বাবার কি কখনও খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে করেন না? ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে ভালবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না।

    ৫. আলমারি ভরে যাবে রঙিন শাড়ি আর বাচ্চাদের অনেক জামা-কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম, নিজের প্রয়োজনের তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন।

    ৬. মায়ের অনেক সোনার অলঙ্কার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর বাবা করেন না। তারপরও জানি না কেন বাবা পিছিয়ে।

    ৭. বাবা সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু যখন স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে, কেন জানি না তিনি সবসময় পিছিয়ে থাকেন।

    ৮. মা বলে, আমাদের এই মাসে কলেজের টিউশন দিতে হবে, দয়া করে আমার জন্য উৎসবের জন্য একটি শাড়ি কিনবে অথচ বাবা নতুন জামাকাপড়ের কথাও ভাবেননি। দুজনেরই ভালোবাসা সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছে জানি না।

    ৯. বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায়, তখন বাচ্চারা বলে, মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী, কিন্তু তারা বলে, বাবা অকেজো।

    ১০. বাবা পিছনে কারণ তিনি পরিবারের মেরুদণ্ড। আর আমাদের মেরুদণ্ড তো আমাদের শরীরের পিছনে। অথচ তার কারণেই আমরা নিজেদের মতো করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই কারণেই তিনি পিছিয়ে আছেন...!!!!

    *জানিনা কে লিখেছে, কুড়িয়ে পাওয়া।
    সমস্ত বাবাদেরকে উৎসর্গ করছি *
    সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবাদেরকে!

    সুন্দর সুন্দর গল্পে যায় অবশ্যই আইডিতে ফলো দিয়ে সাথেই থাকুন 🥰 শখের বালক

    #শখের_বালক #shokherbalok #highlights2025 #collected #everyonehighlightsfollowersশখের বালক
    কে লিখেছেন জানি না, কিন্তু অসাধারণ👌 ১. মা ৯ মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না। ২। মা বিনা বেতনে সংসার চালায়, বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন, উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না। ৩. মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করেন, বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন, তাদের উভয়ের ভালবাসা সমান, তবে মায়ের ভালবাসা উচ্চতর হিসাবে দেখানো হয়েছে। জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে। ৪. ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান, কষ্ট পেলে ‘মা’ বলে কাঁদেন। আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন, কিন্তু বাবার কি কখনও খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে করেন না? ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে ভালবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না। ৫. আলমারি ভরে যাবে রঙিন শাড়ি আর বাচ্চাদের অনেক জামা-কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম, নিজের প্রয়োজনের তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন। ৬. মায়ের অনেক সোনার অলঙ্কার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর বাবা করেন না। তারপরও জানি না কেন বাবা পিছিয়ে। ৭. বাবা সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু যখন স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে, কেন জানি না তিনি সবসময় পিছিয়ে থাকেন। ৮. মা বলে, আমাদের এই মাসে কলেজের টিউশন দিতে হবে, দয়া করে আমার জন্য উৎসবের জন্য একটি শাড়ি কিনবে অথচ বাবা নতুন জামাকাপড়ের কথাও ভাবেননি। দুজনেরই ভালোবাসা সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছে জানি না। ৯. বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায়, তখন বাচ্চারা বলে, মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী, কিন্তু তারা বলে, বাবা অকেজো। ১০. বাবা পিছনে কারণ তিনি পরিবারের মেরুদণ্ড। আর আমাদের মেরুদণ্ড তো আমাদের শরীরের পিছনে। অথচ তার কারণেই আমরা নিজেদের মতো করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই কারণেই তিনি পিছিয়ে আছেন...!!!! *জানিনা কে লিখেছে, কুড়িয়ে পাওয়া। সমস্ত বাবাদেরকে উৎসর্গ করছি * সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবাদেরকে! সুন্দর সুন্দর গল্পে যায় অবশ্যই আইডিতে ফলো দিয়ে সাথেই থাকুন 🥰 শখের বালক #শখের_বালক #shokherbalok #highlights2025 #collected #everyonehighlightsfollowersশখের বালক
    Love
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Bangladesh’s Ethical Social Network to Connect & Earn https://jonosathi.com