• ২০১৭ সালে উত্তর কোরিয়া যখন পারমাণবিক পরীক্ষা চালায়, তখন 6.3 মাত্রার ভূকম্পন রেকর্ড করা হয়। এটি ছিল বিস্ফোরণঘটিত কৃত্রিম ভূকম্পন। আজকেও ইরানের সেমনানে ৫.১ মাত্রার ভুকম্পন হয়েছে। সেমনান ইরানের মিসাইল টেস্ট এরিয়া।

    এটি ইরানের প্রধান মহাকাশ উৎক্ষেপণ কেন্দ্র, যা সাফির (Safir) ও সিমোরঘ (Simorgh) লঞ্চ ভেহিকলের মাধ্যমে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের জন্য ব্যবহৃত হয়।

    এই কেন্দ্র থেকেই ইরান বেশ কয়েকবার ব্যালিস্টিক মিসাইল ও মহাকাশ যান উৎক্ষেপণ করেছে।

    সেমনান মরুভূমি অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় এখানে ব্যালিস্টিক মিসাইল ও রকেট পরীক্ষা চালানো নিরাপদ।

    ১০০ কিলোটনের পারমানবিক বোমার ভূগর্ভস্থ বিস্ফোরণ হলে সাধারণত ৫ মাত্রার ভুকম্পন অনুভুত হয়।

    মিলাইলাম আরকি। এইটা প্রাকৃতিক ভুমিকম্প না ও হতে পারে।
    ২০১৭ সালে উত্তর কোরিয়া যখন পারমাণবিক পরীক্ষা চালায়, তখন 6.3 মাত্রার ভূকম্পন রেকর্ড করা হয়। এটি ছিল বিস্ফোরণঘটিত কৃত্রিম ভূকম্পন। আজকেও ইরানের সেমনানে ৫.১ মাত্রার ভুকম্পন হয়েছে। সেমনান ইরানের মিসাইল টেস্ট এরিয়া। এটি ইরানের প্রধান মহাকাশ উৎক্ষেপণ কেন্দ্র, যা সাফির (Safir) ও সিমোরঘ (Simorgh) লঞ্চ ভেহিকলের মাধ্যমে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই কেন্দ্র থেকেই ইরান বেশ কয়েকবার ব্যালিস্টিক মিসাইল ও মহাকাশ যান উৎক্ষেপণ করেছে। সেমনান মরুভূমি অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় এখানে ব্যালিস্টিক মিসাইল ও রকেট পরীক্ষা চালানো নিরাপদ। ১০০ কিলোটনের পারমানবিক বোমার ভূগর্ভস্থ বিস্ফোরণ হলে সাধারণত ৫ মাত্রার ভুকম্পন অনুভুত হয়। মিলাইলাম আরকি। এইটা প্রাকৃতিক ভুমিকম্প না ও হতে পারে।
    Love
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে শেখ মুজিব ওরফে দেবদাস চক্রবর্তীর নামে হল পুনঃনামকরনের দাবি জানিয়েছে সাংস্কৃতিক জোট৷ চিন্তা করেছেন এদের সাহস কতো? এরা হলো ভারতীয় দা'লাল৷ এই দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন কর্মসূচি দিলে ওদের প্যান্ট ভিজিয়ে দেয়ার অনুরোধ থাকলো৷
    জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে শেখ মুজিব ওরফে দেবদাস চক্রবর্তীর নামে হল পুনঃনামকরনের দাবি জানিয়েছে সাংস্কৃতিক জোট৷ চিন্তা করেছেন এদের সাহস কতো? এরা হলো ভারতীয় দা'লাল৷ এই দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন কর্মসূচি দিলে ওদের প্যান্ট ভিজিয়ে দেয়ার অনুরোধ থাকলো৷
    Love
    Like
    JonoSathi React
    5
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ইরানের হৃদয়ে পৌঁছে যাওয়া নারী গুপ্তচর
    স্ত্রীদের জিভে স্বামীদের মৃত্যুর ফাঁদ!
    ক্যাথরিন পেরেজ শকদাম—একজন ফরাসি তরুণী। ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন এবং নিজেকে শিয়াপন্থী বলে ঘোষণা করেছিলেন। তিনি ইরানি বিপ্লবের প্রশংসা করেন, “বিলায়তে ফকিহ” এর সমর্থনে লেখালিখি করেন। এমনকি তাঁর প্রবন্ধ ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনীর ওয়েবসাইটেও প্রকাশিত হয়।
    কিন্তু এই মুখোশের আড়ালে ছিল মোসাদের নজরদারি।
    ক্যাথরিন ছিলেন না কোনো সাধারণ গুপ্তচর। তিনি ইরানে প্রবেশ করেছিলেন লেখিকা, সাংবাদিক ও চিন্তাবিদ হিসেবে। রাজনীতিবিদদের ঘনিষ্ঠ হন, রেভল্যুশনারি গার্ডের সঙ্গে বসেন, এমনকি প্রেসিডেন্ট ইবরাহিম রইসির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। “গবেষণার" অজুহাতে তিনি সংবেদনশীল অনেক এলাকাও পরিদর্শন করেন।
    কিন্তু সবচেয়ে বিপজ্জনক ছিল নারী মহলে তার প্রবেশ।
    তিনি উচ্চপদস্থ সামরিক ও রাজনৈতিক নেতাদের স্ত্রীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন। তাদের বিশ্বাস অর্জন করেন, যেন তিনিও তাদেরই একজন। আর তারাই খোলামেলা বলতেন— স্বামীদের কাজ, থাকার স্থান, ভ্রমণের সময়সূচি, দৈনন্দিন জীবনযাপন সম্পর্কে। প্রতিটি কথা রেকর্ড হতো, প্রতিটি তথ্য পাঠানো হতো বাইরে।
    এই তথ্যগুলোর ভিত্তিতেই নির্ধারণ করা হতো লক্ষ্যবস্তু।
    তারপর একে একে সংঘটিত হতো হত্যাকাণ্ড। নারীদের মুখে বলা নিষ্পাপ কথাগুলোই হয়ে উঠেছিল তাদের স্বামীদের মৃত্যুর কারণ।
    যখন তার প্রতি সন্দেহ দেখা দেয়, তিনি ইরান ছেড়ে চলে যান— ঠিক সময়ে, দরজা বন্ধ হওয়ার আগেই। কিন্তু ততক্ষণে তিনি তার কাজ শেষ করে ফেলেছেন। ইরানের ওপর ভয়ানক আঘাত হেনেছেন, যার রেশ এখনও রয়ে গেছে।
    এই সংগ্রহ করা তথ্যের ওপর ভিত্তি করেই ইসরায়েল এখনো পরিচালনা করছে একের পর এক নিখুঁত অভিযান।
    যার মূল উৎস— ক্যাথরিনের হাত ধরে ঘর থেকেই পাওয়া গোপন তথ্য।
    এটা কেবল একটি গুপ্তচর কাহিনি নয়। এটা একটি রাষ্ট্র-স্তরের নিরাপত্তা বিপর্যয়। আজকের এই ছায়াযুদ্ধে— গুলির আওয়াজ শোনা যায় না। বরং হত্যা ঘটে— একটি নারীমহলের শান্ত আলাপচারিতায়।
    ইরান এই ঘটনার অভিঘাত কাটিয়ে উঠুক। মুসলিম রাষ্ট্রগুলো লুকিয়ে থাকা “ক্যাথরিন” থেকে নিরাপদ হোক।

    সংগৃহিত :
    ইরানের হৃদয়ে পৌঁছে যাওয়া নারী গুপ্তচর স্ত্রীদের জিভে স্বামীদের মৃত্যুর ফাঁদ! ক্যাথরিন পেরেজ শকদাম—একজন ফরাসি তরুণী। ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন এবং নিজেকে শিয়াপন্থী বলে ঘোষণা করেছিলেন। তিনি ইরানি বিপ্লবের প্রশংসা করেন, “বিলায়তে ফকিহ” এর সমর্থনে লেখালিখি করেন। এমনকি তাঁর প্রবন্ধ ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনীর ওয়েবসাইটেও প্রকাশিত হয়। কিন্তু এই মুখোশের আড়ালে ছিল মোসাদের নজরদারি। ক্যাথরিন ছিলেন না কোনো সাধারণ গুপ্তচর। তিনি ইরানে প্রবেশ করেছিলেন লেখিকা, সাংবাদিক ও চিন্তাবিদ হিসেবে। রাজনীতিবিদদের ঘনিষ্ঠ হন, রেভল্যুশনারি গার্ডের সঙ্গে বসেন, এমনকি প্রেসিডেন্ট ইবরাহিম রইসির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। “গবেষণার" অজুহাতে তিনি সংবেদনশীল অনেক এলাকাও পরিদর্শন করেন। কিন্তু সবচেয়ে বিপজ্জনক ছিল নারী মহলে তার প্রবেশ। তিনি উচ্চপদস্থ সামরিক ও রাজনৈতিক নেতাদের স্ত্রীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন। তাদের বিশ্বাস অর্জন করেন, যেন তিনিও তাদেরই একজন। আর তারাই খোলামেলা বলতেন— স্বামীদের কাজ, থাকার স্থান, ভ্রমণের সময়সূচি, দৈনন্দিন জীবনযাপন সম্পর্কে। প্রতিটি কথা রেকর্ড হতো, প্রতিটি তথ্য পাঠানো হতো বাইরে। এই তথ্যগুলোর ভিত্তিতেই নির্ধারণ করা হতো লক্ষ্যবস্তু। তারপর একে একে সংঘটিত হতো হত্যাকাণ্ড। নারীদের মুখে বলা নিষ্পাপ কথাগুলোই হয়ে উঠেছিল তাদের স্বামীদের মৃত্যুর কারণ। যখন তার প্রতি সন্দেহ দেখা দেয়, তিনি ইরান ছেড়ে চলে যান— ঠিক সময়ে, দরজা বন্ধ হওয়ার আগেই। কিন্তু ততক্ষণে তিনি তার কাজ শেষ করে ফেলেছেন। ইরানের ওপর ভয়ানক আঘাত হেনেছেন, যার রেশ এখনও রয়ে গেছে। এই সংগ্রহ করা তথ্যের ওপর ভিত্তি করেই ইসরায়েল এখনো পরিচালনা করছে একের পর এক নিখুঁত অভিযান। যার মূল উৎস— ক্যাথরিনের হাত ধরে ঘর থেকেই পাওয়া গোপন তথ্য। এটা কেবল একটি গুপ্তচর কাহিনি নয়। এটা একটি রাষ্ট্র-স্তরের নিরাপত্তা বিপর্যয়। আজকের এই ছায়াযুদ্ধে— গুলির আওয়াজ শোনা যায় না। বরং হত্যা ঘটে— একটি নারীমহলের শান্ত আলাপচারিতায়। ইরান এই ঘটনার অভিঘাত কাটিয়ে উঠুক। মুসলিম রাষ্ট্রগুলো লুকিয়ে থাকা “ক্যাথরিন” থেকে নিরাপদ হোক। সংগৃহিত :
    Love
    Like
    5
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • যাকাত ইসলামের অন্যতম স্তম্ভ। এটি ধনীদের সম্পদে গরিবদের অধিকার নিশ্চিত করে, সমাজে অর্থনৈতিক ভারসাম্য আনে এবং আত্মশুদ্ধি ঘটায়। যাকাত আদায় আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যম।
    #ইসলামিক #viralpost #amazing #foryou #ইসলাম #যাকাত
    যাকাত ইসলামের অন্যতম স্তম্ভ। এটি ধনীদের সম্পদে গরিবদের অধিকার নিশ্চিত করে, সমাজে অর্থনৈতিক ভারসাম্য আনে এবং আত্মশুদ্ধি ঘটায়। যাকাত আদায় আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যম। #ইসলামিক #viralpost #amazing #foryou #ইসলাম #যাকাত
    Love
    Like
    JonoSathi React
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ‘মব ভায়োলেন্সের’ বিরুদ্ধে কঠোর থাকবে সেনাবাহিনী

    কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ায় ‘মব ভায়োলেন্স’ (উচ্ছৃঙ্খল জনতার সহিংসতা) কমে আসার কথা জানিয়েছে সেনা সদর। জানমালের ক্ষতিসাধন, ‘মব ভায়োলেন্স’ এবং জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করতে পারে এমন যেকোনো কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ভবিষ্যতেও কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছে সেনা সদর।

    আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা সেনানিবাসের অফিসার্স মেস-এ-তে অনুষ্ঠিত এক ব্রিফিংয়ে সেনা সদরের মিলিটারি অপারেশনস ডাইরেক্টরেটের কর্নেল স্টাফ কর্নেল মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘মব ভায়োলেন্স, জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী যেকোনো পরিস্থিতির বিরুদ্ধে সেনাবাহিনী কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে এবং করবে এবং আমরা আগের তুলনায় মব ভায়োলেন্স অনেকাংশে কমিয়ে নিয়ে এসেছি।’
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ‘মব ভায়োলেন্সের’ বিরুদ্ধে কঠোর থাকবে সেনাবাহিনী কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ায় ‘মব ভায়োলেন্স’ (উচ্ছৃঙ্খল জনতার সহিংসতা) কমে আসার কথা জানিয়েছে সেনা সদর। জানমালের ক্ষতিসাধন, ‘মব ভায়োলেন্স’ এবং জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করতে পারে এমন যেকোনো কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ভবিষ্যতেও কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছে সেনা সদর। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা সেনানিবাসের অফিসার্স মেস-এ-তে অনুষ্ঠিত এক ব্রিফিংয়ে সেনা সদরের মিলিটারি অপারেশনস ডাইরেক্টরেটের কর্নেল স্টাফ কর্নেল মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘মব ভায়োলেন্স, জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী যেকোনো পরিস্থিতির বিরুদ্ধে সেনাবাহিনী কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে এবং করবে এবং আমরা আগের তুলনায় মব ভায়োলেন্স অনেকাংশে কমিয়ে নিয়ে এসেছি।’ #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Love
    3
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com