• তুমি যদি নিজের উপর বিশ্বাস রাখো, কিছুই অসম্ভব নয়।
    কেউ না বলুক — তুমি নিজেই নিজের সেরা উৎসাহ।
    #SelfMotivation #PositiveVibes
    তুমি যদি নিজের উপর বিশ্বাস রাখো, কিছুই অসম্ভব নয়। কেউ না বলুক — তুমি নিজেই নিজের সেরা উৎসাহ। #SelfMotivation #PositiveVibes
    Love
    Like
    JonoSathi React
    · ০ Comments ·০ Shares ·৫৯ Views ·০ Reviews
  • মাউন্ট এভারেস্ট: যেখানে স্বপ্ন ছুঁতে গিয়ে অনেকেই চিরতরে থেমে যান... 🏔️

    মাউন্ট এভারেস্ট: পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। এখানে প্রতিটি পদক্ষেপ একেকটা চ্যালেঞ্জ, আর প্রতিটি নিশ্বাস যেন মৃত্যুর হাতছানি।
    মাউন্ট এভারেস্ট জয় করতে গিয়ে পর্বতারোহীদের অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। তীব্র ঠান্ডা, অক্সিজেনের অভাব, হিমবাহ ও তুষারঝড়, প্রতিটি মুহূর্তে জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলে।
    তাছাড়া পথ হারানো, ফ্রস্টবাইট এবং ধস, সবকিছু মিলিয়ে এই যাত্রা শুধু শারীরিক নয়, মানসিক শক্তিরও কঠিন পরীক্ষা।

    এই শৃঙ্গে উঠতে গিয়ে বহু মানুষ তাদের জীবন বিসর্জন দিয়েছেন। আর এই হারানো প্রাণগুলো এখন বরফ ঢাকা পাহাড়ের বুকে চিরন্তন সাক্ষী হয়ে আছে।

    ৮,০০০ মিটার উচ্চতার ওপরে একটি ভয়ঙ্কর এলাকা আছে, যাকে বলা হয় "Death Zone". যেখানে বাতাসে অক্সিজেন এতটাই কম যে মানবদেহ ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পড়ে। শরীর দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়ে, সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কমে যায়।
    এভারেস্ট অভিযানের সবচেয়ে বিপজ্জনক এই অংশেই বহু পর্বতারোহী চিরতরে থেমে গেছেন।
    আর এখানে তাপমাত্রা এতই কম যে মৃ'তদেহগুলো কখনোই পচে না, তারা রয়ে যায় বরফে মোড়ানো অবস্থায়, একেবারে জীবন্তের মত।

    বছরের পর বছর ধরে অনেক মৃতদেহই ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়নি বরং সেগুলোকেই পর্বতারোহীরা পথচিহ্ন হিসেবে ব্যবহার করে।

    ঠিক যেমন এক বিখ্যাত মৃতদেহ, যার নাম হয়ে গেছে "Green Boots"।
    "Green Boots" ছিলেন একজন ভারতীয় পর্বতারোহী, নাম ৎসেওয়াং পালজোর(Tsewang Paljor)।
    ১৯৯৬ সালে এভারেস্টে এক ভয়াবহ ঝড়ে তিনি প্রাণ হারান।
    তার পরনে ছিল সবুজ রঙের ট্রেকিং বুট, যা দেখে অন্যান্য পর্বতারোহীরা তাকে চিনে নেন।
    তার দেহ একটি ছোট গুহার মত জায়গায় ঠান্ডায় জমে যায়।

    পরে সেই জায়গাটিই হয়ে ওঠে রুটের একটি 'নেভিগেশন পয়েন্ট', যেখানে প্রতিদিন শত শত ক্লাইম্বার থামে, বিশ্রাম নেয়, আবার এগিয়ে যায়... তার পাশ দিয়ে হেঁটে যায়... অথচ সে রয়ে যায় চিরকাল নিঃসঙ্গ, শীতল, নীরব।

    এইরকম বহু গল্প লুকিয়ে আছে হিমশীতল বরফের নিচে।
    কেউ স্বপ্ন দেখেছিলেন পতাকা গেড়ে আসবেন, কেউ নিজের সীমা ছাড়িয়ে জয় করতে চেয়েছিলেন নিজেকে।
    কিন্তু পাহাড়ের নীরবতা অনেকের স্বপ্নের চেয়েও বড় হয়ে দাঁড়ায়।
    কিছু মানুষ চূড়া ছুঁতে পারলেও ফিরে আসেন না। আর কিছু মানুষ চূড়ার কাছাকাছি গিয়েই চিরদিনের জন্য থেমে যান।

    তাদের কেউ কেউ নামহীন, কেউ কেউ পরিচিত শুধুই বুটের রঙ, জ্যাকেটের ছাপ কিংবা গ্লাভসের আকৃতিতে।
    কিন্তু প্রত্যেকেই ছিলেন সাহস, অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর স্বপ্নের প্রতীক।

    এভারেস্ট শুধু পাহাড় নয় এটা এক বিশাল কবরস্থান, যেখানে প্রতিটি জমাটবাঁধা দেহ এক একটি অসমাপ্ত গল্পের নাম।

    এভারেস্ট জয় মানে শুধু শিখর ছোঁয়া নয়, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, সীমা অতিক্রম করার চেষ্টায় আত্মোৎসর্গ করা।
    আর যারা ফিরে আসেন না, তারা থেকেও যান এই পর্বতের শরীরে একেকটি চিহ্ন হয়ে। 🥹

    তারা হয়ত কথা বলেন না, কিন্তু তাদের নিঃশব্দ উপস্থিতিই বলে দেয় কতটা দুঃসাহসিক ছিল তাদের স্বপ্ন।

    তাদের প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা। 🩷

    #collected
    মাউন্ট এভারেস্ট: যেখানে স্বপ্ন ছুঁতে গিয়ে অনেকেই চিরতরে থেমে যান... 🏔️ মাউন্ট এভারেস্ট: পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। এখানে প্রতিটি পদক্ষেপ একেকটা চ্যালেঞ্জ, আর প্রতিটি নিশ্বাস যেন মৃত্যুর হাতছানি। মাউন্ট এভারেস্ট জয় করতে গিয়ে পর্বতারোহীদের অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। তীব্র ঠান্ডা, অক্সিজেনের অভাব, হিমবাহ ও তুষারঝড়, প্রতিটি মুহূর্তে জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলে। তাছাড়া পথ হারানো, ফ্রস্টবাইট এবং ধস, সবকিছু মিলিয়ে এই যাত্রা শুধু শারীরিক নয়, মানসিক শক্তিরও কঠিন পরীক্ষা। এই শৃঙ্গে উঠতে গিয়ে বহু মানুষ তাদের জীবন বিসর্জন দিয়েছেন। আর এই হারানো প্রাণগুলো এখন বরফ ঢাকা পাহাড়ের বুকে চিরন্তন সাক্ষী হয়ে আছে। ৮,০০০ মিটার উচ্চতার ওপরে একটি ভয়ঙ্কর এলাকা আছে, যাকে বলা হয় "Death Zone". যেখানে বাতাসে অক্সিজেন এতটাই কম যে মানবদেহ ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পড়ে। শরীর দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়ে, সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কমে যায়। এভারেস্ট অভিযানের সবচেয়ে বিপজ্জনক এই অংশেই বহু পর্বতারোহী চিরতরে থেমে গেছেন। আর এখানে তাপমাত্রা এতই কম যে মৃ'তদেহগুলো কখনোই পচে না, তারা রয়ে যায় বরফে মোড়ানো অবস্থায়, একেবারে জীবন্তের মত। বছরের পর বছর ধরে অনেক মৃতদেহই ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়নি বরং সেগুলোকেই পর্বতারোহীরা পথচিহ্ন হিসেবে ব্যবহার করে। ঠিক যেমন এক বিখ্যাত মৃতদেহ, যার নাম হয়ে গেছে "Green Boots"। "Green Boots" ছিলেন একজন ভারতীয় পর্বতারোহী, নাম ৎসেওয়াং পালজোর(Tsewang Paljor)। ১৯৯৬ সালে এভারেস্টে এক ভয়াবহ ঝড়ে তিনি প্রাণ হারান। তার পরনে ছিল সবুজ রঙের ট্রেকিং বুট, যা দেখে অন্যান্য পর্বতারোহীরা তাকে চিনে নেন। তার দেহ একটি ছোট গুহার মত জায়গায় ঠান্ডায় জমে যায়। পরে সেই জায়গাটিই হয়ে ওঠে রুটের একটি 'নেভিগেশন পয়েন্ট', যেখানে প্রতিদিন শত শত ক্লাইম্বার থামে, বিশ্রাম নেয়, আবার এগিয়ে যায়... তার পাশ দিয়ে হেঁটে যায়... অথচ সে রয়ে যায় চিরকাল নিঃসঙ্গ, শীতল, নীরব। এইরকম বহু গল্প লুকিয়ে আছে হিমশীতল বরফের নিচে। কেউ স্বপ্ন দেখেছিলেন পতাকা গেড়ে আসবেন, কেউ নিজের সীমা ছাড়িয়ে জয় করতে চেয়েছিলেন নিজেকে। কিন্তু পাহাড়ের নীরবতা অনেকের স্বপ্নের চেয়েও বড় হয়ে দাঁড়ায়। কিছু মানুষ চূড়া ছুঁতে পারলেও ফিরে আসেন না। আর কিছু মানুষ চূড়ার কাছাকাছি গিয়েই চিরদিনের জন্য থেমে যান। তাদের কেউ কেউ নামহীন, কেউ কেউ পরিচিত শুধুই বুটের রঙ, জ্যাকেটের ছাপ কিংবা গ্লাভসের আকৃতিতে। কিন্তু প্রত্যেকেই ছিলেন সাহস, অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর স্বপ্নের প্রতীক। এভারেস্ট শুধু পাহাড় নয় এটা এক বিশাল কবরস্থান, যেখানে প্রতিটি জমাটবাঁধা দেহ এক একটি অসমাপ্ত গল্পের নাম। এভারেস্ট জয় মানে শুধু শিখর ছোঁয়া নয়, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, সীমা অতিক্রম করার চেষ্টায় আত্মোৎসর্গ করা। আর যারা ফিরে আসেন না, তারা থেকেও যান এই পর্বতের শরীরে একেকটি চিহ্ন হয়ে। 🥹 তারা হয়ত কথা বলেন না, কিন্তু তাদের নিঃশব্দ উপস্থিতিই বলে দেয় কতটা দুঃসাহসিক ছিল তাদের স্বপ্ন। তাদের প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা। 🩷 #collected
    Like
    · ০ Comments ·০ Shares ·১২১ Views ·০ Reviews
  • ইনিংস পরাজয় এড়ানো যাবে কি না, এটাই এখন একমাত্র প্রশ্ন


    শ্রীলঙ্কা কেন যে আগের সেই ক্রিকেটটা খেলল না! আগের ক্রিকেট মানে কুমার সাঙ্গাকারা, মাহেলা জয়াবর্ধনে, থিলান সামারাবীরারা যে ক্রিকেট খেলতেন সেটা। ঘণ্টার পর ঘণ্টা, সেশনের পর সেশন ধরে ব্যাটিং করে ক্লান্ত করে তুলতেন বাংলাদেশের বোলারদের। তাতেও হয়তো বাংলাদেশ হারত, তবু টেস্টে কিছু সময় তো গড়াত!

    এই শ্রীলঙ্কা দলের গেমপ্ল্যান মনে হচ্ছে ভিন্ন ছিল। কলম্বো টেস্টের তৃতীয় দিনে তারা সম্ভবত চাইল দ্রুত রান তুলে বাংলাদেশকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়ে তাড়াতাড়ি খেলাটা শেষ করে দিতে। তাতে অনেকটা অপ্রত্যাশিতভাবেই দিনের প্রথম সেশনটা দারুণ কাটল বাংলাদেশের। কিছুটা আক্রমণাত্মক খেলে শ্রীলঙ্কা এই সেশনে ১১১ রান তুলে দলের স্কোর ৬ উইকেটে ৪০১ করে ফেললেও হারিয়েছে ৪ উইকেট।

    তাতে কী! লাঞ্চের পর বাকি ৪ উইকেটে আর মাত্র ৫৭ রান তুলে শ্রীলঙ্কার নেওয়া ২১১ রানের লিড অতিক্রম করাটাই তো এখন অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে!
    #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইনিংস পরাজয় এড়ানো যাবে কি না, এটাই এখন একমাত্র প্রশ্ন শ্রীলঙ্কা কেন যে আগের সেই ক্রিকেটটা খেলল না! আগের ক্রিকেট মানে কুমার সাঙ্গাকারা, মাহেলা জয়াবর্ধনে, থিলান সামারাবীরারা যে ক্রিকেট খেলতেন সেটা। ঘণ্টার পর ঘণ্টা, সেশনের পর সেশন ধরে ব্যাটিং করে ক্লান্ত করে তুলতেন বাংলাদেশের বোলারদের। তাতেও হয়তো বাংলাদেশ হারত, তবু টেস্টে কিছু সময় তো গড়াত! এই শ্রীলঙ্কা দলের গেমপ্ল্যান মনে হচ্ছে ভিন্ন ছিল। কলম্বো টেস্টের তৃতীয় দিনে তারা সম্ভবত চাইল দ্রুত রান তুলে বাংলাদেশকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়ে তাড়াতাড়ি খেলাটা শেষ করে দিতে। তাতে অনেকটা অপ্রত্যাশিতভাবেই দিনের প্রথম সেশনটা দারুণ কাটল বাংলাদেশের। কিছুটা আক্রমণাত্মক খেলে শ্রীলঙ্কা এই সেশনে ১১১ রান তুলে দলের স্কোর ৬ উইকেটে ৪০১ করে ফেললেও হারিয়েছে ৪ উইকেট। তাতে কী! লাঞ্চের পর বাকি ৪ উইকেটে আর মাত্র ৫৭ রান তুলে শ্রীলঙ্কার নেওয়া ২১১ রানের লিড অতিক্রম করাটাই তো এখন অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে! #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    · ০ Comments ·০ Shares ·১৪ Views ·০ Reviews
  • জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

    নিউইয়র্ক সিটির ডেমোক্রেটিক মেয়র প্রাইমারিতে জোহরান মামদানির নাটকীয় জয় প্রগতিশীল ডেমোক্র্যাটদের জন্য এক বিশাল খবর। তিনি সাবেক গভর্নর অ্যান্ড্রু কুওমোকে পরাজিত করে সবাইকে অবাক করে দিয়েছেন।

    ৩৩ বছর বয়সী মামদানি তার প্রচারে নিজেকে একজন আপোসহীন প্রগতিশীল হিসেবে তুলে ধরেছিলেন। তিনি এমন এক সময়ে জিতলেন, যখন অনেকেই ভাবছিলেন যে তার মতো একজন গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক সুইং ভোটারদের কাছে গ্রহণীয় নাও হতে পারেন। ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের বিষয়ে তার কঠোর অবস্থানও আলোচনায় ছিল।

    এই জয় শুধু মামদানির ব্যক্তিগত সাফল্য নয়। লিস স্মিথের মতো অভিজ্ঞ ডেমোক্রেটিক অপারেটররা মনে করেন, ভোটাররা এখন পুরোনো আর অনুপ্রেরণাহীন প্রার্থীদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। স্মিথের মতে, অ্যান্ড্রু কুওমো জো বাইডেন ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের খারাপ দিকগুলো একাই বহন করছিলেন– একদিকে তিনি ট্রাম্পের মতো অসম্মানজনকভাবে পদত্যাগ করেছিলেন, অন্যদিকে বাইডেনের মতো বুড়ো ও নতুন ধারণাহীন ছিলেন।

    মামদানি তার বিজয় ভাষণে বলেন, তার এই জয় শুধু নিউইয়র্কের জন্য নয়, সারা দেশের জন্য এক বার্তা। তিনি চান তার শহর ডোনাল্ড ট্রাম্পের ফ্যাসিবাদকে রুখতে এবং কর্মজীবী মানুষের জন্য লড়তে একটি মডেল হোক।

    মায়া রুপার্টের মতো ডেমোক্রেটিক কৌশল নির্ধারকরা মনে করেন, মামদানির এই জয় বামপন্থীদের দেখাচ্ছে যে কীভাবে আপোসহীনভাবে প্রচারণা চালিয়ে জয়ী হওয়া যায়। তিনি দেখিয়েছেন, সামাজিক ও জাতিগত ন্যায়বিচারের মতো বিষয়গুলো অজনপ্রিয় নয় বরং এগুলোকে সঠিকভাবে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া গেলে জেতা সম্ভব।

    তবে দলের সবাই মামদানির এই জয়ে খুশি নন। নিউইয়র্কের দুই কংগ্রেস সদস্য লরা গিলিন ও টম সুওজি মামদানিকে খুব বেশি চরমপন্থী বলে সমালোচনা করেছেন।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে? নিউইয়র্ক সিটির ডেমোক্রেটিক মেয়র প্রাইমারিতে জোহরান মামদানির নাটকীয় জয় প্রগতিশীল ডেমোক্র্যাটদের জন্য এক বিশাল খবর। তিনি সাবেক গভর্নর অ্যান্ড্রু কুওমোকে পরাজিত করে সবাইকে অবাক করে দিয়েছেন। ৩৩ বছর বয়সী মামদানি তার প্রচারে নিজেকে একজন আপোসহীন প্রগতিশীল হিসেবে তুলে ধরেছিলেন। তিনি এমন এক সময়ে জিতলেন, যখন অনেকেই ভাবছিলেন যে তার মতো একজন গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক সুইং ভোটারদের কাছে গ্রহণীয় নাও হতে পারেন। ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের বিষয়ে তার কঠোর অবস্থানও আলোচনায় ছিল। এই জয় শুধু মামদানির ব্যক্তিগত সাফল্য নয়। লিস স্মিথের মতো অভিজ্ঞ ডেমোক্রেটিক অপারেটররা মনে করেন, ভোটাররা এখন পুরোনো আর অনুপ্রেরণাহীন প্রার্থীদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। স্মিথের মতে, অ্যান্ড্রু কুওমো জো বাইডেন ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের খারাপ দিকগুলো একাই বহন করছিলেন– একদিকে তিনি ট্রাম্পের মতো অসম্মানজনকভাবে পদত্যাগ করেছিলেন, অন্যদিকে বাইডেনের মতো বুড়ো ও নতুন ধারণাহীন ছিলেন। মামদানি তার বিজয় ভাষণে বলেন, তার এই জয় শুধু নিউইয়র্কের জন্য নয়, সারা দেশের জন্য এক বার্তা। তিনি চান তার শহর ডোনাল্ড ট্রাম্পের ফ্যাসিবাদকে রুখতে এবং কর্মজীবী মানুষের জন্য লড়তে একটি মডেল হোক। মায়া রুপার্টের মতো ডেমোক্রেটিক কৌশল নির্ধারকরা মনে করেন, মামদানির এই জয় বামপন্থীদের দেখাচ্ছে যে কীভাবে আপোসহীনভাবে প্রচারণা চালিয়ে জয়ী হওয়া যায়। তিনি দেখিয়েছেন, সামাজিক ও জাতিগত ন্যায়বিচারের মতো বিষয়গুলো অজনপ্রিয় নয় বরং এগুলোকে সঠিকভাবে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া গেলে জেতা সম্ভব। তবে দলের সবাই মামদানির এই জয়ে খুশি নন। নিউইয়র্কের দুই কংগ্রেস সদস্য লরা গিলিন ও টম সুওজি মামদানিকে খুব বেশি চরমপন্থী বলে সমালোচনা করেছেন। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    Like
    · ০ Comments ·০ Shares ·২২ Views ·০ Reviews
  • ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট


    মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার প্রাথমিক মূল্যায়নে উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর। এতে জানা গেছে, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে মার্কিন বিমান হামলা পরও অক্ষত আছে। তারা পারমাণবিক কর্মসূচির মূল উপাদানগুলিকে ধ্বংস করতে ব্যর্থ হয়েছে। যদি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং তার সহযোগীরা দাবি করছেন, মার্কিন হামলায় সম্পূর্ণ গুঁড়িয়ে গেছে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা।

    পেন্টাগনের প্রাথমিক গোয়েন্দা ইউনিট প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা (ডিআইএ) মূল্যায়ন করা ফলাফলের সাথে পরিচিত চারটি সূত্র সিএনএন'কে এই কথা জানিয়েছেন।

    সিএনএনের একটি সূত্র অনুসারে, রবিবার সকালের আগ্রাসনের পরে মার্কিন কেন্দ্রীয় কমান্ড (সেন্টকম) পরিচালিত যুদ্ধ মূল্যায়নের উপর ভিত্তি করে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।

    প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন হামলাগুলো ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ ক্ষমতা সম্পূর্ণ এবং সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করেছে এটা ঠিক নয়।

    মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবিবার ট্রাম্পের দাবির প্রতিধ্বনি করে বলেছেন, ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা নিশ্চিহ্ন করা হয়েছে।

    ডিআইএ মূল্যায়নের সাথে পরিচিত দুটি সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে সিএনএন জানিয়েছে, ইরানের সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম মজুদ অক্ষত রয়েছে। একটি সূত্রের দাবি, হামলায় লক্ষ্যবস্তু করা সেন্ট্রিফিউজগুলোরও খুব কম ক্ষতি হয়েছে।

    সূত্রটি জানিয়েছে, “তাহলে [ডিআইএ] এর মূল্যায়ন হলো যে, আমেরিকা তাদেরকে হয়তো কয়েক মাস পিছিয়ে দিয়েছে।

    হোয়াইট হাউস গোয়েন্দা মূল্যায়ন স্বীকার করেছে, ট্রাম্পের জন্য আরও বিব্রতকর পরিস্থিতি এড়াতে এর সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করেছে। যিনি এই হামলা নিয়ে হৈচৈ করেছেন। যে হামলাকে বিশেষজ্ঞরা আন্তর্জাতিক আইনের সম্পূর্ণ লঙ্ঘন বলে মনে করেন।

    হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লিভিট মূল্যায়নের প্রতিক্রিয়ায় এক বিবৃতিতে বলেছেন, এই কথিত মূল্যায়ন ফাঁস হওয়া প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে হেয় করার এবং ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংস করার জন্য নিখুঁতভাবে সম্পাদিত অভিযান পরিচালনাকারী সাহসী যোদ্ধা পাইলটদের অসম্মান করার একটি স্পষ্ট প্রচেষ্টা। সকলেই জানেন যে চৌদ্দটি ৩০,০০০ পাউন্ড বোমা তাদের লক্ষ্যবস্তুতে নিখুঁতভাবে ফেললে কী হয়? সম্পূর্ণ ধ্বংস।

    মার্কিন আগ্রাসনের আগের দিনগুলিতে ইসরায়েল ইতিমধ্যেই ইরানের বিরুদ্ধে নিজস্ব আগ্রাসন চালিয়ে আসছিল, যার ফলে ইরানি সশস্ত্র বাহিনীর তীব্র প্রতিরোধের সম্মুখীন হয়েছিল।

    সোমবার কাতারে মার্কিন পরিচালিত আল-উদেইদ সামরিক ঘাঁটিতে ভয়াবহ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মাধ্যমে ইরান পারমাণবিক স্থাপনাগুলিতে মার্কিন হামলার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানায়। যার ফলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন। ইরানের দাবি যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সামনে যুদ্ধবিরতি ছাড়া আর কোনও বিকল্প ছিল না।

    সিএনএন অনুসারে, মার্কিন বি-২ বোমারু বিমান দুটি প্রধান লক্ষ্যবস্তু; ফোরদো ফুয়েল এনরিচমেন্ট প্ল্যান্ট এবং নাতাঞ্জ এনরিচমেন্ট কমপ্লেক্স-- এ এক ডজনেরও বেশি বোমা মোতায়েন করেছিল। তবুও আক্রমণগুলি সাইটের সেন্ট্রিফিউজ এবং সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করতে ব্যর্থ হয়েছিল।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার প্রাথমিক মূল্যায়নে উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর। এতে জানা গেছে, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে মার্কিন বিমান হামলা পরও অক্ষত আছে। তারা পারমাণবিক কর্মসূচির মূল উপাদানগুলিকে ধ্বংস করতে ব্যর্থ হয়েছে। যদি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং তার সহযোগীরা দাবি করছেন, মার্কিন হামলায় সম্পূর্ণ গুঁড়িয়ে গেছে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা। পেন্টাগনের প্রাথমিক গোয়েন্দা ইউনিট প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা (ডিআইএ) মূল্যায়ন করা ফলাফলের সাথে পরিচিত চারটি সূত্র সিএনএন'কে এই কথা জানিয়েছেন। সিএনএনের একটি সূত্র অনুসারে, রবিবার সকালের আগ্রাসনের পরে মার্কিন কেন্দ্রীয় কমান্ড (সেন্টকম) পরিচালিত যুদ্ধ মূল্যায়নের উপর ভিত্তি করে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন হামলাগুলো ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ ক্ষমতা সম্পূর্ণ এবং সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করেছে এটা ঠিক নয়। মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবিবার ট্রাম্পের দাবির প্রতিধ্বনি করে বলেছেন, ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা নিশ্চিহ্ন করা হয়েছে। ডিআইএ মূল্যায়নের সাথে পরিচিত দুটি সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে সিএনএন জানিয়েছে, ইরানের সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম মজুদ অক্ষত রয়েছে। একটি সূত্রের দাবি, হামলায় লক্ষ্যবস্তু করা সেন্ট্রিফিউজগুলোরও খুব কম ক্ষতি হয়েছে। সূত্রটি জানিয়েছে, “তাহলে [ডিআইএ] এর মূল্যায়ন হলো যে, আমেরিকা তাদেরকে হয়তো কয়েক মাস পিছিয়ে দিয়েছে। হোয়াইট হাউস গোয়েন্দা মূল্যায়ন স্বীকার করেছে, ট্রাম্পের জন্য আরও বিব্রতকর পরিস্থিতি এড়াতে এর সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করেছে। যিনি এই হামলা নিয়ে হৈচৈ করেছেন। যে হামলাকে বিশেষজ্ঞরা আন্তর্জাতিক আইনের সম্পূর্ণ লঙ্ঘন বলে মনে করেন। হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লিভিট মূল্যায়নের প্রতিক্রিয়ায় এক বিবৃতিতে বলেছেন, এই কথিত মূল্যায়ন ফাঁস হওয়া প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে হেয় করার এবং ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংস করার জন্য নিখুঁতভাবে সম্পাদিত অভিযান পরিচালনাকারী সাহসী যোদ্ধা পাইলটদের অসম্মান করার একটি স্পষ্ট প্রচেষ্টা। সকলেই জানেন যে চৌদ্দটি ৩০,০০০ পাউন্ড বোমা তাদের লক্ষ্যবস্তুতে নিখুঁতভাবে ফেললে কী হয়? সম্পূর্ণ ধ্বংস। মার্কিন আগ্রাসনের আগের দিনগুলিতে ইসরায়েল ইতিমধ্যেই ইরানের বিরুদ্ধে নিজস্ব আগ্রাসন চালিয়ে আসছিল, যার ফলে ইরানি সশস্ত্র বাহিনীর তীব্র প্রতিরোধের সম্মুখীন হয়েছিল। সোমবার কাতারে মার্কিন পরিচালিত আল-উদেইদ সামরিক ঘাঁটিতে ভয়াবহ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মাধ্যমে ইরান পারমাণবিক স্থাপনাগুলিতে মার্কিন হামলার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানায়। যার ফলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন। ইরানের দাবি যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সামনে যুদ্ধবিরতি ছাড়া আর কোনও বিকল্প ছিল না। সিএনএন অনুসারে, মার্কিন বি-২ বোমারু বিমান দুটি প্রধান লক্ষ্যবস্তু; ফোরদো ফুয়েল এনরিচমেন্ট প্ল্যান্ট এবং নাতাঞ্জ এনরিচমেন্ট কমপ্লেক্স-- এ এক ডজনেরও বেশি বোমা মোতায়েন করেছিল। তবুও আক্রমণগুলি সাইটের সেন্ট্রিফিউজ এবং সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করতে ব্যর্থ হয়েছিল। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    · ০ Comments ·০ Shares ·১৩ Views ·০ Reviews
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com