Search | Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform

Upgrade to Pro

  • অসম্ভবের প্রতি আমাদের অসম্ভব টান!
    #foryou #trending #viral #fry #trend #jonosathi Jono Sathi
    অসম্ভবের প্রতি আমাদের অসম্ভব টান! #foryou #trending #viral #fry #trend #jonosathi [Jonosathi]
    Love
    Angry
    Like
    7
    ·75 Views ·0 Reviews
  • ছোট থেকে যেই মা তোমাকে বড় করব বড় হয়ে তাকেই অসম্মান কর রে ভাই একদিন তুমিও বাবা-মা হবা সেই দিন বুঝবা
    যে মা বাবার কি মূল্য
    ছোট থেকে যেই মা তোমাকে বড় করব বড় হয়ে তাকেই অসম্মান কর রে ভাই একদিন তুমিও বাবা-মা হবা সেই দিন বুঝবা যে মা বাবার কি মূল্য
    Love
    2
    ·75 Views ·0 Reviews
  • “আশার আলো”
    কিশোরী সোহানা খুব সাধারণ একটি গ্রামের মেয়ে। তার পরিবার ছিল খুবই দরিদ্র, কিন্তু সোহানার মনে ছিল একটি অদম্য শক্তি। তার বাবা-মা দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করেও সংসার চালাতে পারতেন না। তবে সোহানা পড়াশোনায় খুব মনোযোগী ছিল এবং তার স্বপ্ন ছিল বড় হয়ে শিক্ষক হওয়ার।

    গ্রামের স্কুলে পড়াশোনার জন্য তার কোনো ভালো সুযোগ ছিল না। তবুও, সে প্রতিদিন সকালে উঠেই বই নিয়ে বসত, আর কখনো কখনো সন্ধ্যায় স্টোরের কোণে ল্যাম্পের নিচে পড়ত। তার মনের মধ্যে ছিল এক স্বপ্ন—একদিন সে তার গ্রামের বাচ্চাদের ভালো শিক্ষা দিতে পারবে।

    একদিন, স্কুলের শিক্ষক মিস্টার শাহিদ সোহানাকে তাঁর বাসায় আমন্ত্রণ জানালেন। মিস্টার শাহিদ জানালেন, “তুমি অনেক মেধাবী, সোহানা। আমি চাই, তুমি শহরের ভালো স্কুলে ভর্তি হও, যাতে তোমার সপ্ন পূর্ণ হয়।”

    সোহানা হতবাক হয়ে গিয়েছিল। শহরের স্কুলে পড়াশোনার সুযোগ পেলে তার জীবন বদলে যেতে পারে। তার বাবা-মা প্রথমে চিন্তা করতে থাকেন, কিভাবে তাকে শহরে পাঠাবে। তবে সোহানার ইচ্ছাশক্তি ছিল দৃঢ়। সে তার বাবা-মাকে বোঝাল, “আমি কিছু হতে চাই, বাবা। আমি চাই এই জীবন বদলাতে। আপনাদের জন্য কিছু করতে চাই।”

    অবশেষে, তার বাবা-মা তাকে শহরে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিলেন। সোহানা শহরের স্কুলে ভর্তি হল। প্রথমদিকে অনেক কষ্ট হয়েছিল, কিন্তু সে কখনো হাল ছাড়েনি। প্রতিদিন কঠোর পরিশ্রম করতে লাগল, এবং ধীরে ধীরে সে শ্রেণীতে শীর্ষ স্থান অধিকার করতে শুরু করল।

    বছরখানেক পর, সোহানা একজন ভালো শিক্ষিকা হয়ে নিজের গ্রামের স্কুলে ফিরে এলো। সে জানত, তার জীবন বদলেছে, তবে তার স্বপ্ন ছিল—তার গ্রামে যেন প্রতিটি শিশু সঠিক শিক্ষা পায়।

    এভাবে, সোহানা নিজের অধ্যাবসায় ও পরিশ্রমের মাধ্যমে গ্রামের শিক্ষার মান উন্নয়ন করল, আর তার জীবনেও আসল পরিবর্তন এল। সে জানত, কখনো যদি বিশ্বাস ও কঠোর পরিশ্রমের সাথে চলা যায়, তাহলে কোনো বাধাই জয় করা অসম্ভব নয়।
    “আশার আলো” কিশোরী সোহানা খুব সাধারণ একটি গ্রামের মেয়ে। তার পরিবার ছিল খুবই দরিদ্র, কিন্তু সোহানার মনে ছিল একটি অদম্য শক্তি। তার বাবা-মা দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করেও সংসার চালাতে পারতেন না। তবে সোহানা পড়াশোনায় খুব মনোযোগী ছিল এবং তার স্বপ্ন ছিল বড় হয়ে শিক্ষক হওয়ার। গ্রামের স্কুলে পড়াশোনার জন্য তার কোনো ভালো সুযোগ ছিল না। তবুও, সে প্রতিদিন সকালে উঠেই বই নিয়ে বসত, আর কখনো কখনো সন্ধ্যায় স্টোরের কোণে ল্যাম্পের নিচে পড়ত। তার মনের মধ্যে ছিল এক স্বপ্ন—একদিন সে তার গ্রামের বাচ্চাদের ভালো শিক্ষা দিতে পারবে। একদিন, স্কুলের শিক্ষক মিস্টার শাহিদ সোহানাকে তাঁর বাসায় আমন্ত্রণ জানালেন। মিস্টার শাহিদ জানালেন, “তুমি অনেক মেধাবী, সোহানা। আমি চাই, তুমি শহরের ভালো স্কুলে ভর্তি হও, যাতে তোমার সপ্ন পূর্ণ হয়।” সোহানা হতবাক হয়ে গিয়েছিল। শহরের স্কুলে পড়াশোনার সুযোগ পেলে তার জীবন বদলে যেতে পারে। তার বাবা-মা প্রথমে চিন্তা করতে থাকেন, কিভাবে তাকে শহরে পাঠাবে। তবে সোহানার ইচ্ছাশক্তি ছিল দৃঢ়। সে তার বাবা-মাকে বোঝাল, “আমি কিছু হতে চাই, বাবা। আমি চাই এই জীবন বদলাতে। আপনাদের জন্য কিছু করতে চাই।” অবশেষে, তার বাবা-মা তাকে শহরে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিলেন। সোহানা শহরের স্কুলে ভর্তি হল। প্রথমদিকে অনেক কষ্ট হয়েছিল, কিন্তু সে কখনো হাল ছাড়েনি। প্রতিদিন কঠোর পরিশ্রম করতে লাগল, এবং ধীরে ধীরে সে শ্রেণীতে শীর্ষ স্থান অধিকার করতে শুরু করল। বছরখানেক পর, সোহানা একজন ভালো শিক্ষিকা হয়ে নিজের গ্রামের স্কুলে ফিরে এলো। সে জানত, তার জীবন বদলেছে, তবে তার স্বপ্ন ছিল—তার গ্রামে যেন প্রতিটি শিশু সঠিক শিক্ষা পায়। এভাবে, সোহানা নিজের অধ্যাবসায় ও পরিশ্রমের মাধ্যমে গ্রামের শিক্ষার মান উন্নয়ন করল, আর তার জীবনেও আসল পরিবর্তন এল। সে জানত, কখনো যদি বিশ্বাস ও কঠোর পরিশ্রমের সাথে চলা যায়, তাহলে কোনো বাধাই জয় করা অসম্ভব নয়।
    Love
    Angry
    3
    ·62 Views ·0 Reviews
  • Parit1

    কিশোরী মিথিলা গ্রামের এক সাধারণ পরিবারে জন্ম নিয়েছিল। তার বাবা ছিলেন একজন কৃষক, আর মা গৃহিণী। গ্রামে এতটুকু শান্তিপূর্ণ জীবন কাটানো মিথিলার খুব একটা বিশেষ কিছু চাইত না, তবে মনের মধ্যে এক অসম্ভব ইচ্ছা ছিল, একটি নতুন দিগন্তে পা রাখার। কিশোরী বয়সে, সে কখনো ভাবতেও পারেনি যে, তার জীবন একদিন এমন মোড় নিবে।

    মিথিলার পরিবারের একমাত্র সন্তান ছিল সে। পড়াশোনায় সবসময় ভালো ছিল, কিন্তু গ্রামের সাধারণ স্কুলে পড়তে গিয়ে তার মেধা তেমন উজ্জ্বল হতে পারছিল না। তবে, তার মধ্যে কিছু আলাদা করার ক্ষমতা ছিল। তার মেধা এবং আন্তরিকতা শিক্ষক ও সহপাঠীদের নজর কাড়ত। কিন্তু মিথিলা জানত, তার মতো একজন গ্রামের সাধারণ মেয়ের জন্য সুযোগ খুব কম। তবুও, কখনো হাল ছাড়ত না সে। বইয়ের পাতায় চোখ রেখে স্বপ্ন দেখত, কখনো বড় কিছু করবে, তবে কী করবে তা সে নিজেও জানত না।

    একদিন, গ্রামের এক প্রখ্যাত শিক্ষক, স্যার রহমান, তার বাড়িতে আসেন। স্যার রহমান ছিলেন একজন শিক্ষিত ও আধুনিক মানুষ, যিনি নতুন শিক্ষার উপায় সম্পর্কে সবার কাছে বার্তা পৌঁছাতে চেয়েছিলেন। তিনি মিথিলাকে বিশেষভাবে ভালোবাসতেন এবং তার মেধা সম্পর্কে খুবই উচ্চ ধারণা রাখতেন। একদিন, স্যার রহমান মিথিলাকে বলেন, "তুমি যদি একটু চেষ্টা কর, তাহলে তোমার জীবন বদলে যেতে পারে।"

    এই কথা শুনে মিথিলার হৃদয়ে নতুন আশার আলো জ্বলে উঠল। স্যার রহমানের কথা তার মনে গেঁথে গিয়েছিল। সে বুঝতে পারল, তার স্বপ্নের দিগন্ত শুধুমাত্র তার মেধা ও পড়াশোনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং তার ইচ্ছাশক্তি ও দৃঢ় বিশ্বাসের মধ্যেই এটি নিহিত।

    এটি ছিল মিথিলার জীবনের সেই মোড়, যেখান থেকে তার গল্প শুরু হয়েছিল। তার মনের মধ্যে দৃঢ় সংকল্প ছিল, সে জীবনে কিছু একটা বড় করবে। সে ধীরে ধীরে শহরের বিভিন্ন শিক্ষকদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করল। তার পরিশ্রম ও জ্ঞান সবার নজর কাড়ল। তবে, শহরের দিকে যাওয়ার ক্ষেত্রে তার পরিবারের সদস্যরা কিছুটা দ্বিধায় ছিলেন। তার মা-বাবা খুবই সাধারণ মানুষ ছিলেন, এবং তারা বুঝতে পারছিলেন না, শহরে গিয়ে মিথিলা কেমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হবে।

    Parit1 কিশোরী মিথিলা গ্রামের এক সাধারণ পরিবারে জন্ম নিয়েছিল। তার বাবা ছিলেন একজন কৃষক, আর মা গৃহিণী। গ্রামে এতটুকু শান্তিপূর্ণ জীবন কাটানো মিথিলার খুব একটা বিশেষ কিছু চাইত না, তবে মনের মধ্যে এক অসম্ভব ইচ্ছা ছিল, একটি নতুন দিগন্তে পা রাখার। কিশোরী বয়সে, সে কখনো ভাবতেও পারেনি যে, তার জীবন একদিন এমন মোড় নিবে। মিথিলার পরিবারের একমাত্র সন্তান ছিল সে। পড়াশোনায় সবসময় ভালো ছিল, কিন্তু গ্রামের সাধারণ স্কুলে পড়তে গিয়ে তার মেধা তেমন উজ্জ্বল হতে পারছিল না। তবে, তার মধ্যে কিছু আলাদা করার ক্ষমতা ছিল। তার মেধা এবং আন্তরিকতা শিক্ষক ও সহপাঠীদের নজর কাড়ত। কিন্তু মিথিলা জানত, তার মতো একজন গ্রামের সাধারণ মেয়ের জন্য সুযোগ খুব কম। তবুও, কখনো হাল ছাড়ত না সে। বইয়ের পাতায় চোখ রেখে স্বপ্ন দেখত, কখনো বড় কিছু করবে, তবে কী করবে তা সে নিজেও জানত না। একদিন, গ্রামের এক প্রখ্যাত শিক্ষক, স্যার রহমান, তার বাড়িতে আসেন। স্যার রহমান ছিলেন একজন শিক্ষিত ও আধুনিক মানুষ, যিনি নতুন শিক্ষার উপায় সম্পর্কে সবার কাছে বার্তা পৌঁছাতে চেয়েছিলেন। তিনি মিথিলাকে বিশেষভাবে ভালোবাসতেন এবং তার মেধা সম্পর্কে খুবই উচ্চ ধারণা রাখতেন। একদিন, স্যার রহমান মিথিলাকে বলেন, "তুমি যদি একটু চেষ্টা কর, তাহলে তোমার জীবন বদলে যেতে পারে।" এই কথা শুনে মিথিলার হৃদয়ে নতুন আশার আলো জ্বলে উঠল। স্যার রহমানের কথা তার মনে গেঁথে গিয়েছিল। সে বুঝতে পারল, তার স্বপ্নের দিগন্ত শুধুমাত্র তার মেধা ও পড়াশোনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং তার ইচ্ছাশক্তি ও দৃঢ় বিশ্বাসের মধ্যেই এটি নিহিত। এটি ছিল মিথিলার জীবনের সেই মোড়, যেখান থেকে তার গল্প শুরু হয়েছিল। তার মনের মধ্যে দৃঢ় সংকল্প ছিল, সে জীবনে কিছু একটা বড় করবে। সে ধীরে ধীরে শহরের বিভিন্ন শিক্ষকদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করল। তার পরিশ্রম ও জ্ঞান সবার নজর কাড়ল। তবে, শহরের দিকে যাওয়ার ক্ষেত্রে তার পরিবারের সদস্যরা কিছুটা দ্বিধায় ছিলেন। তার মা-বাবা খুবই সাধারণ মানুষ ছিলেন, এবং তারা বুঝতে পারছিলেন না, শহরে গিয়ে মিথিলা কেমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হবে।
    Love
    Angry
    Like
    5
    ·67 Views ·0 Reviews
  • প্রার্থনা করি
    যারা যাকে ভালোবাসে
    তাকেই যেন পায় !
    কেন না অসমাপ্ত ভালোবাসা
    সত্যি খুব কাদায়।
    প্রার্থনা করি যারা যাকে ভালোবাসে তাকেই যেন পায় ! কেন না অসমাপ্ত ভালোবাসা সত্যি খুব কাদায়।
    Love
    Like
    Sad
    13
    1 Comments ·176 Views ·0 Reviews
  • “স্বপ্ন দেখতে ভয় কোরো না।” মানুষ যদি নিজের স্বপ্নে বিশ্বাস রাখে, তবে সে অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারে
    “স্বপ্ন দেখতে ভয় কোরো না।” মানুষ যদি নিজের স্বপ্নে বিশ্বাস রাখে, তবে সে অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারে
    Love
    Like
    Angry
    7
    ·81 Views ·0 Reviews
  • “চাওয়া খুব সাধারণ ছিল, থাকুক পাশে… কিন্তু সহজ জিনিসগুলোও এখন কেমন যেন অসম্ভব হয়ে গেছে।
    “চাওয়া খুব সাধারণ ছিল, থাকুক পাশে… কিন্তু সহজ জিনিসগুলোও এখন কেমন যেন অসম্ভব হয়ে গেছে। 💭🚪”
    Love
    Haha
    5
    ·79 Views ·0 Reviews
  • নির্বাহী আদেশেই নিষিদ্ধ হয়ে গেলে আমাদের মিষ্টি খেয়ে বাড়ি ফেরা হতো। বাট পারফেক্ট স্যলুশন হতো না।

    বরং এই কার্যক্রম নিষেধাজ্ঞায় আমাদের লড়াইটা দীর্ঘ হলো। মিষ্টি দুইটা কমই খাওয়া হলো। বাট আওয়ামীলীগ সমস্যার পার্মানেন্ট সল্যুশন অবশ্যই কোর্ট থেকে আসতে হবে।

    এখন আওয়ামীলীগের কপালে কী আছে, সেটা নির্ভর করবে আমাদের উপর।

    আমরা যদি ৫ আগস্টের মতো আনন্দে আত্মহারা হয়ে চলে যাই, আমাদের লড়াই আবার অসমাপ্ত থাকবে।

    তো এখন আমাদের কী করতে হবে?

    আওয়ামীলীগের বিচারের জন্য একটা দুর্দান্ত আইনি টিম বানাতে হবে। একেবারে ধারাবাহিকভাবে সেই টিমের সাথে থাকতে হবে। মানুষের মধ্যে কর্মসূচি নিয়ে উপস্থিত থাকতে হবে।

    আর এই একমাসের মধ্যেই জুলাই সনদ ঘোষণা করতে হবে।

    ফ্যাসিবাদ বিরোধী যেই ঐক্য রাজপথে তৈরি হলো, এই ঐক্য ধরে রাখতে হবে।

    বিএনপির উপর আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের ব্যাপারে ভরসা করার কোন লজিক নাই। গয়েশ্বর আজকেও বলেছে, আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ চাইতেছে, কাল যদি বিএনপি নিষিদ্ধ চায়?

    সো, বিচার প্রসেস শেষ করতে হবে ইউনূস সরকারের মেয়াদেই।

    আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ আছে, যত অপরাধ এরা করেছে, কোর্টে এদের নিষিদ্ধ না হওয়ার কোন কারণ নাই।

    এবং একমাত্র কোর্টের মাধ্যমে নিষিদ্ধ হলেই এই নিষিদ্ধ হওয়াটা সাসটেইনেবল হবে।

    নির্বাচনের পরেও কোন সরকার চাইলেই আওয়ামীলীগকে বৈধ করে দিতে পারবে না।

    সো, আমাদের লড়াই জাস্ট একটা ধাপ অতিক্রম করে আরেকটা ধাপে এসে পড়লো।

    এবার এই লড়াইটা লড়ার পালা।

    পথটা কঠিন। লড়াইটা দীর্ঘ। বাট রেজাল্টটা টেকসই।

    যদি লক্ষ্যে থাকি অটুট, দেখা হবে বিজয়ে।
    #Sadiqur Rahaman Khan
    নির্বাহী আদেশেই নিষিদ্ধ হয়ে গেলে আমাদের মিষ্টি খেয়ে বাড়ি ফেরা হতো। বাট পারফেক্ট স্যলুশন হতো না। বরং এই কার্যক্রম নিষেধাজ্ঞায় আমাদের লড়াইটা দীর্ঘ হলো। মিষ্টি দুইটা কমই খাওয়া হলো। বাট আওয়ামীলীগ সমস্যার পার্মানেন্ট সল্যুশন অবশ্যই কোর্ট থেকে আসতে হবে। এখন আওয়ামীলীগের কপালে কী আছে, সেটা নির্ভর করবে আমাদের উপর। আমরা যদি ৫ আগস্টের মতো আনন্দে আত্মহারা হয়ে চলে যাই, আমাদের লড়াই আবার অসমাপ্ত থাকবে। তো এখন আমাদের কী করতে হবে? আওয়ামীলীগের বিচারের জন্য একটা দুর্দান্ত আইনি টিম বানাতে হবে। একেবারে ধারাবাহিকভাবে সেই টিমের সাথে থাকতে হবে। মানুষের মধ্যে কর্মসূচি নিয়ে উপস্থিত থাকতে হবে। আর এই একমাসের মধ্যেই জুলাই সনদ ঘোষণা করতে হবে। ফ্যাসিবাদ বিরোধী যেই ঐক্য রাজপথে তৈরি হলো, এই ঐক্য ধরে রাখতে হবে। বিএনপির উপর আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের ব্যাপারে ভরসা করার কোন লজিক নাই। গয়েশ্বর আজকেও বলেছে, আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ চাইতেছে, কাল যদি বিএনপি নিষিদ্ধ চায়? সো, বিচার প্রসেস শেষ করতে হবে ইউনূস সরকারের মেয়াদেই। আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ আছে, যত অপরাধ এরা করেছে, কোর্টে এদের নিষিদ্ধ না হওয়ার কোন কারণ নাই। এবং একমাত্র কোর্টের মাধ্যমে নিষিদ্ধ হলেই এই নিষিদ্ধ হওয়াটা সাসটেইনেবল হবে। নির্বাচনের পরেও কোন সরকার চাইলেই আওয়ামীলীগকে বৈধ করে দিতে পারবে না। সো, আমাদের লড়াই জাস্ট একটা ধাপ অতিক্রম করে আরেকটা ধাপে এসে পড়লো। এবার এই লড়াইটা লড়ার পালা। পথটা কঠিন। লড়াইটা দীর্ঘ। বাট রেজাল্টটা টেকসই। যদি লক্ষ্যে থাকি অটুট, দেখা হবে বিজয়ে। #Sadiqur Rahaman Khan
    Love
    Like
    Sad
    Wow
    19
    1 Comments ·379 Views ·0 Reviews
  • এক মেয়ে আর এক সিংহের অসম্ভব বন্ধুত্ব | Heart-Touching Jungle Story
    এক মেয়ে আর এক সিংহের অসম্ভব বন্ধুত্ব | Heart-Touching Jungle Story
    Love
    Like
    Wow
    5
    ·125 Views ·0 Reviews
  • >𝐭𝐡𝐢𝐬 𝐚𝐛𝐨𝐮𝐭 𝐥𝐢𝐧𝐞!-
    -প্রসঙ্গ যখন তুমি !–
    -তখন অসম্ভব ভালোবাসি আমি..!
    >🐰✨𝐭𝐡𝐢𝐬 𝐚𝐛𝐨𝐮𝐭 𝐥𝐢𝐧𝐞!-💜💭🐾 -প্রসঙ্গ যখন তুমি !–🤗🌻 -তখন অসম্ভব ভালোবাসি আমি..!🌸😌 🤍
    Love
    Like
    Wow
    13
    ·147 Views ·0 Reviews
  • ভালোবাসা অসম্ভব সুন্দর.....
    যদি মানুষটা সঠিক হয়!!
    আলহামদুলিল্লাহ আমি এমন
    একজনকে পাইছি!!
    ভালোবাসা অসম্ভব সুন্দর..... যদি মানুষটা সঠিক হয়!! 🥰🥀 আলহামদুলিল্লাহ আমি এমন একজনকে পাইছি!!🥰❤️
    Love
    Like
    Sad
    Angry
    29
    ·329 Views ·0 Reviews
  • আইভির গ্রেফতার আর হামিদের পলানো একই সুত্রে গাথা। অনেকেই বলতেছেন আইভিকে কেন গ্রেপ্তার করা হলো? এখন ক্যান গ্রেপ্তার করা হইলো। হামিদরে কেন যাইতে দিলো।

    এইটা আমার অনুমান, আপনারা মিলায়ে নিয়েন।

    হামিদকে যাইতে দিছে ডিপ স্টেটের একটা অংশ। লক্ষ্য ছিলো হামিদের নেতৃত্বে পরিশুদ্ধ আওয়ামী লীগ তৈরি করা। হামিদ যাইতেছিলো ইন্ডিয়ান আর হাসিনার ব্রিফ নিতে। এইটারে ঠেকাইছে ডিপ স্টেটের আরেক অংশ। হামিদ ফিরা আসতো। কিন্তু তার ফিরা আসাটা অসম্ভব করে দিলো ডিপ স্টেটের আরেকটা অংশ৷ পরিশুদ্ধ আওয়ামী লীগ বানানোর কফিনে শেষ পেরেক আইভিকে গ্রেফতার। আইভি হইতো পরিশুদ্ধ আওয়ামী লীগের সেকেন্ড ম্যান।

    রেজাল্ট পরিশুদ্ধ আওয়ামী লীগের হো মা সা। গ্রেইট গোয়িং। ডিপ স্টেইটে প্রো রেভ্যুলেশনারীদের কন্ট্রোল, কমান্ড আর ইফিশিয়েন্সি বাড়ছে।

    মিলিছে এইবার সবকিছু? খাপে খাপ মমতাজের বাপ?

    ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
    #Pinaki Bhattacharya
    আইভির গ্রেফতার আর হামিদের পলানো একই সুত্রে গাথা। অনেকেই বলতেছেন আইভিকে কেন গ্রেপ্তার করা হলো? এখন ক্যান গ্রেপ্তার করা হইলো। হামিদরে কেন যাইতে দিলো। এইটা আমার অনুমান, আপনারা মিলায়ে নিয়েন। হামিদকে যাইতে দিছে ডিপ স্টেটের একটা অংশ। লক্ষ্য ছিলো হামিদের নেতৃত্বে পরিশুদ্ধ আওয়ামী লীগ তৈরি করা। হামিদ যাইতেছিলো ইন্ডিয়ান আর হাসিনার ব্রিফ নিতে। এইটারে ঠেকাইছে ডিপ স্টেটের আরেক অংশ। হামিদ ফিরা আসতো। কিন্তু তার ফিরা আসাটা অসম্ভব করে দিলো ডিপ স্টেটের আরেকটা অংশ৷ পরিশুদ্ধ আওয়ামী লীগ বানানোর কফিনে শেষ পেরেক আইভিকে গ্রেফতার। আইভি হইতো পরিশুদ্ধ আওয়ামী লীগের সেকেন্ড ম্যান। রেজাল্ট পরিশুদ্ধ আওয়ামী লীগের হো মা সা। গ্রেইট গোয়িং। ডিপ স্টেইটে প্রো রেভ্যুলেশনারীদের কন্ট্রোল, কমান্ড আর ইফিশিয়েন্সি বাড়ছে। মিলিছে এইবার সবকিছু? খাপে খাপ মমতাজের বাপ? ইনকিলাব জিন্দাবাদ। #Pinaki Bhattacharya
    Love
    Like
    Haha
    Sad
    Angry
    37
    1 Comments ·341 Views ·0 Reviews
More Results