Zoeken | Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform

Upgrade to Pro


  • মাহফুজ আজকেই লিখলো ক্রেডিটবাজি না করতে।

    অথচ এনসিপি অলরেডি ক্রেডিটবাজি শুরু করে দিয়েছে। এইটা ভীষণ লজ্জাজনক।

    জুলাই ততক্ষণই জিন্দা ছিলো, যতক্ষণ কেউ এর ক্রেডিট দাবি করে নাই।

    ক্রেডিট দাবি করার সাথে সাথে জুলাই দুর্বল হয়ে গেছে।

    আজ যদি এনসিপি ইউনূসের বাসভবনের সামনে প্রোগ্রাম দিতো, কজন যাইতো?

    হাসনাত আব্দুল্লাহ দলের বাইরে গিয়েই আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন। আমরা সেইটাকে সাপোর্ট দিয়েছি। সবাইকে বলেছি যাওয়ার জন্য।

    আমরা কি তবে এনসিপির কর্মী সমর্থক?

    না তো।

    তাহলে ফেসবুকে এনসিপি কেন লিখতেছে যমুনার সামনে এনসিপির নেতাকর্মীদের অবস্থান?

    অথচ এখানে ইনকিলাব মঞ্চ আছে, আপ বাংলাদেশ আছে, অ্যান্টি ফ্যাসিস্ট কোয়ালিশন আছে, জুলাই ঐক্যের সকল সংগঠন আছে।

    এনসিপির এই ছোটলোকিটা আল্লাহর ওয়াস্তে বন্ধ করেন।

    আজ সবাইকে এনসিপির নেতাকর্মী বলে মজা পাইতেছেন তো? কাল সকালে দেখবেন কেউ নাই। তখন?

    আল্লাহর ওয়াস্তে এই আন্দোলনটাকে ব্যানার মুক্ত রাখেন। সবাইকে ধারণ করেন। জুলাই এর মতো। আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করতে পারা কোন ক্রেডিটের বিষয় না। বরং আওয়ামীলীগকে এতোদিনেও নিষিদ্ধ না করতে পারা আমাদের জন্য লজ্জার।

    এবার যখন সুযোগ এসেছে, সেই লজ্জার দায়টা শোধ করেন।

    আগামীকাল থেকে বরং স্কুলের পোলাপাইনকে ডাকেন, মা বাবাকে ডাকেন, PUSAB কে ডাকেন, ছাত্রদলকে ডাকেন, ছাত্রশিবিরকে ডাকেন।

    ৩২ নাম্বার ভাঙার দিন যেভাবে সবাই মিলে এক হয়েছিলাম, আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের প্রশ্নেও সেভাবেই সবাইকে আবার এক হতে হবে।

    বহুদিন পর আবার জুলাইকে জিন্দা করার সুযোগ তৈরি হয়েছে।

    ক্রেডিটবাজির নোংরামি করে যদি এই সুযোগ হারান, তাহলে জুলাই এর সবচে বড় গাদ্দার হবেন আপনারা, কথাটা মাথায় রাইখেন।
    #Sadiqur Rahman Khan
    মাহফুজ আজকেই লিখলো ক্রেডিটবাজি না করতে। অথচ এনসিপি অলরেডি ক্রেডিটবাজি শুরু করে দিয়েছে। এইটা ভীষণ লজ্জাজনক। জুলাই ততক্ষণই জিন্দা ছিলো, যতক্ষণ কেউ এর ক্রেডিট দাবি করে নাই। ক্রেডিট দাবি করার সাথে সাথে জুলাই দুর্বল হয়ে গেছে। আজ যদি এনসিপি ইউনূসের বাসভবনের সামনে প্রোগ্রাম দিতো, কজন যাইতো? হাসনাত আব্দুল্লাহ দলের বাইরে গিয়েই আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন। আমরা সেইটাকে সাপোর্ট দিয়েছি। সবাইকে বলেছি যাওয়ার জন্য। আমরা কি তবে এনসিপির কর্মী সমর্থক? না তো। তাহলে ফেসবুকে এনসিপি কেন লিখতেছে যমুনার সামনে এনসিপির নেতাকর্মীদের অবস্থান? অথচ এখানে ইনকিলাব মঞ্চ আছে, আপ বাংলাদেশ আছে, অ্যান্টি ফ্যাসিস্ট কোয়ালিশন আছে, জুলাই ঐক্যের সকল সংগঠন আছে। এনসিপির এই ছোটলোকিটা আল্লাহর ওয়াস্তে বন্ধ করেন। আজ সবাইকে এনসিপির নেতাকর্মী বলে মজা পাইতেছেন তো? কাল সকালে দেখবেন কেউ নাই। তখন? আল্লাহর ওয়াস্তে এই আন্দোলনটাকে ব্যানার মুক্ত রাখেন। সবাইকে ধারণ করেন। জুলাই এর মতো। আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করতে পারা কোন ক্রেডিটের বিষয় না। বরং আওয়ামীলীগকে এতোদিনেও নিষিদ্ধ না করতে পারা আমাদের জন্য লজ্জার। এবার যখন সুযোগ এসেছে, সেই লজ্জার দায়টা শোধ করেন। আগামীকাল থেকে বরং স্কুলের পোলাপাইনকে ডাকেন, মা বাবাকে ডাকেন, PUSAB কে ডাকেন, ছাত্রদলকে ডাকেন, ছাত্রশিবিরকে ডাকেন। ৩২ নাম্বার ভাঙার দিন যেভাবে সবাই মিলে এক হয়েছিলাম, আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের প্রশ্নেও সেভাবেই সবাইকে আবার এক হতে হবে। বহুদিন পর আবার জুলাইকে জিন্দা করার সুযোগ তৈরি হয়েছে। ক্রেডিটবাজির নোংরামি করে যদি এই সুযোগ হারান, তাহলে জুলাই এর সবচে বড় গাদ্দার হবেন আপনারা, কথাটা মাথায় রাইখেন। #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    5
    ·83 Views ·0 voorbeeld
  • কি অবস্থা সকলের আজকে এই প্রথম পোস্ট
    কি অবস্থা সকলের আজকে এই প্রথম পোস্ট
    Like
    Love
    4
    ·49 Views ·0 voorbeeld
  • আজকে এশারের নামাজ পড়ছো
    আজকে এশারের নামাজ পড়ছো
    Love
    Haha
    Like
    5
    ·80 Views ·0 voorbeeld
  • রাত ১০ টা থেকে ইউনূসের বাসভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন হাসনাত আব্দুল্লাহ।

    কোন যদি কিন্তু তবে ছাড়াই ফুল সাপোর্ট থাকলো।

    ঢাকায় যারা যারা আছেন, চলে যান।

    দেখেন আব্দুল হামিদকে আসিফ নজরুল যাইতে দিছে, বশির যাইতে দিসে নাকি জাহাঙ্গীর যাইতে দিছে, আমি জানি না।

    জানতে চাইও না।

    মাহফুজ আলমের কোন কথাই আর বিশ্বাস করি না। সে ট্রাইবুনাল ট্রাইবুনাল খেলতে চাইতেছে, খেলুক। এতোদিন তো ঐ করে আসছে।

    এই স্টেটের হেড হিসেবে আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ না হওয়ার একমাত্র এবং প্রধান দায়ভার ডক্টর ইউনূসের।

    সো, অমুক উপদেষ্টা, তমুক উপদেষ্টার কাছে না যাইয়া হাসনাত যে ইউনূসের বাসার সামনে বসে পড়ার সিদ্ধান্ত নিসে, এইটা বেস্ট সিদ্ধান্ত।

    আইন উপদেষ্টা কী বলে, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কী বলে আমরা জানতে চাই না।

    আমরা চাই, প্রধান উপদেষ্টা নিজের মুখে বলুক সে আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করবে কি করবে কি না।

    ইউনূস নিজে যদি রাজি থাকে নিষিদ্ধে, এরপর যেই যেই উপদেষ্টা রাজি হবে না, তারে তারে টাইনা নামানো হবে।

    বাট ইউনূস নিজেই যদি আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করতে না চায়, তাহলে ইউনূসকেও অবশ্যই দায়িত্ব থেকে যাইতে হবে।

    এইটা ক্লিয়ার কথা। কোন ভংচং নাই।

    হাসনাত আব্দুল্লাহ আবেগী মানুষ। সম্ভবত আজকের এই অবস্থান কর্মসূচিতে এনসিপি নিজেও সমর্থন দেবে না।

    বাট সাধারণ মানুষ আজ রাত দশটায় হাসনাতের পাশে থাকবে বলেই আমার বিশ্বাস।

    এক মহা ক্ষমতাধর মানুষের বিরুদ্ধে যাইয়া হাসনাত একাই ভালো আওয়ামীলীগের ফেরত আসা ঠেকাইয়া দিছিলেন।

    আজ আবারও উনি আরেক মহা ক্ষমতাধর মানুষের বিরুদ্ধে একাই দাঁড়াইতে যাইতেছেন।

    এই লড়াইয়ে আমরা যেন উনার পাশে থাকি।

    মহান আল্লাহ তাআলা আমাদের সহায় হোন।
    #Sadiqur Rahman Khan
    রাত ১০ টা থেকে ইউনূসের বাসভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। কোন যদি কিন্তু তবে ছাড়াই ফুল সাপোর্ট থাকলো। ঢাকায় যারা যারা আছেন, চলে যান। দেখেন আব্দুল হামিদকে আসিফ নজরুল যাইতে দিছে, বশির যাইতে দিসে নাকি জাহাঙ্গীর যাইতে দিছে, আমি জানি না। জানতে চাইও না। মাহফুজ আলমের কোন কথাই আর বিশ্বাস করি না। সে ট্রাইবুনাল ট্রাইবুনাল খেলতে চাইতেছে, খেলুক। এতোদিন তো ঐ করে আসছে। এই স্টেটের হেড হিসেবে আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ না হওয়ার একমাত্র এবং প্রধান দায়ভার ডক্টর ইউনূসের। সো, অমুক উপদেষ্টা, তমুক উপদেষ্টার কাছে না যাইয়া হাসনাত যে ইউনূসের বাসার সামনে বসে পড়ার সিদ্ধান্ত নিসে, এইটা বেস্ট সিদ্ধান্ত। আইন উপদেষ্টা কী বলে, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কী বলে আমরা জানতে চাই না। আমরা চাই, প্রধান উপদেষ্টা নিজের মুখে বলুক সে আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করবে কি করবে কি না। ইউনূস নিজে যদি রাজি থাকে নিষিদ্ধে, এরপর যেই যেই উপদেষ্টা রাজি হবে না, তারে তারে টাইনা নামানো হবে। বাট ইউনূস নিজেই যদি আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করতে না চায়, তাহলে ইউনূসকেও অবশ্যই দায়িত্ব থেকে যাইতে হবে। এইটা ক্লিয়ার কথা। কোন ভংচং নাই। হাসনাত আব্দুল্লাহ আবেগী মানুষ। সম্ভবত আজকের এই অবস্থান কর্মসূচিতে এনসিপি নিজেও সমর্থন দেবে না। বাট সাধারণ মানুষ আজ রাত দশটায় হাসনাতের পাশে থাকবে বলেই আমার বিশ্বাস। এক মহা ক্ষমতাধর মানুষের বিরুদ্ধে যাইয়া হাসনাত একাই ভালো আওয়ামীলীগের ফেরত আসা ঠেকাইয়া দিছিলেন। আজ আবারও উনি আরেক মহা ক্ষমতাধর মানুষের বিরুদ্ধে একাই দাঁড়াইতে যাইতেছেন। এই লড়াইয়ে আমরা যেন উনার পাশে থাকি। মহান আল্লাহ তাআলা আমাদের সহায় হোন। #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    Haha
    18
    1 Reacties ·305 Views ·0 voorbeeld
  • একদিন তোমার ব্যস্ততা’রাও অবসরে যাবে। শত অবহেলাও রূপান্তরিত হবে প্রেম আর ভালোবাসায়। এই যে দিনের পর দিন ফেলে রাখো অপেক্ষায়, অবহেলায়– একদিন ঠিকই তোমার সময়গুলো অবসরে কেটে যাবে।
    মানুষ তার পিছনেই নিজের মূল্যবান সময় ব্যয় করে, যাকে সে ভালোবাসে। যা অবহেলায়, অযত্নে ফেলে রাখে, তার কোনো দরদ নেই মানুষের কাছে। একদিন তুমিও সময় পাবে। শুধু আমার বেলায় তোমার কোনো সময় হয়ে উঠেনি।
    কত অজুহাত, কত বাহানায় তুমি এড়িয়ে যাও আমায়। আমি যে বুঝতে পারি না, এমন নয়। দিব্যি বুঝতে পারি, অসহ্য হয়ে গেছি আমি! মানুষ যাকে ছাড়া থাকতে পারে না, তার সাথে এক মূহুর্ত কথা না বললে কষ্ট হয় না? দম বন্ধ হয়ে আসে না? মন খারাপ হয় না?
    অথচ দেখো, তুমি দিনের পর দিন কথা না বলেই দিব্যি স্বাভাবিক আছো। অথচ ভেতর ভেতর দুমড়েমুচড়ে যাচ্ছি আমি! মানুষ সবসময় চোখের দেখাটা হয়তো দেখতে পারে না, কিন্তু কথা না বলে থাকতে পারে?
    আমার ভীষণ দুঃখ হয়, নিজের জন্য আফসোস হয়!
    যেখানে ভালোবেসে ভালো থাকার কথা, ভালো আর থাকছি কই? ভালোবাসার কত সংজ্ঞাই তুমি দিলে। সবকিছু তুমি তোমার নিজের পক্ষে নিলেও আমায় শুধু বিপরীতে রাখলে।
    একদিন তোমার ব্যস্ততাও শেষ হবে। তোমার অনাগ্রহে যে প্রেম ফুরিয়ে গেছে, সে প্রেম কভু সতেজ হবে না! অনুভূতি নষ্ট করে দিয়ে যদি তুমি “ ভালোবাসি ” বলো, তবে সেই ভালোবাসা দিয়ে আমি কী করবো? ভালোবাসলে তো যোগাযোগ থাকে, নিয়ম করে কথা হয়, দেখা হয়, অভিমান হয়। অথচ দেখো, আমাদের আজকাল কিছুই হয় না!

    > @golpo_kotha
    #ashsdulhowlaber
    একদিন তোমার ব্যস্ততা’রাও অবসরে যাবে। শত অবহেলাও রূপান্তরিত হবে প্রেম আর ভালোবাসায়। এই যে দিনের পর দিন ফেলে রাখো অপেক্ষায়, অবহেলায়– একদিন ঠিকই তোমার সময়গুলো অবসরে কেটে যাবে। মানুষ তার পিছনেই নিজের মূল্যবান সময় ব্যয় করে, যাকে সে ভালোবাসে। যা অবহেলায়, অযত্নে ফেলে রাখে, তার কোনো দরদ নেই মানুষের কাছে। একদিন তুমিও সময় পাবে। শুধু আমার বেলায় তোমার কোনো সময় হয়ে উঠেনি। কত অজুহাত, কত বাহানায় তুমি এড়িয়ে যাও আমায়। আমি যে বুঝতে পারি না, এমন নয়। দিব্যি বুঝতে পারি, অসহ্য হয়ে গেছি আমি! মানুষ যাকে ছাড়া থাকতে পারে না, তার সাথে এক মূহুর্ত কথা না বললে কষ্ট হয় না? দম বন্ধ হয়ে আসে না? মন খারাপ হয় না? অথচ দেখো, তুমি দিনের পর দিন কথা না বলেই দিব্যি স্বাভাবিক আছো। অথচ ভেতর ভেতর দুমড়েমুচড়ে যাচ্ছি আমি! মানুষ সবসময় চোখের দেখাটা হয়তো দেখতে পারে না, কিন্তু কথা না বলে থাকতে পারে? আমার ভীষণ দুঃখ হয়, নিজের জন্য আফসোস হয়! যেখানে ভালোবেসে ভালো থাকার কথা, ভালো আর থাকছি কই? ভালোবাসার কত সংজ্ঞাই তুমি দিলে। সবকিছু তুমি তোমার নিজের পক্ষে নিলেও আমায় শুধু বিপরীতে রাখলে। একদিন তোমার ব্যস্ততাও শেষ হবে। তোমার অনাগ্রহে যে প্রেম ফুরিয়ে গেছে, সে প্রেম কভু সতেজ হবে না! অনুভূতি নষ্ট করে দিয়ে যদি তুমি “ ভালোবাসি ” বলো, তবে সেই ভালোবাসা দিয়ে আমি কী করবো? ভালোবাসলে তো যোগাযোগ থাকে, নিয়ম করে কথা হয়, দেখা হয়, অভিমান হয়। অথচ দেখো, আমাদের আজকাল কিছুই হয় না! > @golpo_kotha ☘️ #ashsdulhowlaber
    Love
    Like
    5
    2 Reacties ·71 Views ·0 voorbeeld
  • আলহামদুলিল্লাহ ৯০০ টাকা আজকে তুললাম কালকে দেখাবো ভওডিও
    আলহামদুলিল্লাহ ৯০০ টাকা আজকে তুললাম কালকে দেখাবো ভওডিও
    Love
    Like
    4
    ·52 Views ·0 voorbeeld
  • আজকের আকাশ কতটা সুন্দর
    আজকের আকাশ কতটা সুন্দর 💝🥰
    Love
    6
    1 Reacties ·69 Views ·0 voorbeeld
  • আজকের রম্যগল্প: হোজ্জা যখন বাড়ির চাকর

    আজকের রম্যগল্প: হোজ্জা যখন বাড়ির চাকর
    হোজ্জা, নাসির উদ্দীন হোজ্জা কিংবা মোল্লা বিভিন্ন নামে পরিচিত তিনি। তবে তার পুরো নাম নাসির উদ্দীন মাহমুদ আল খায়ী। চীনে তিনি পরিচিত ‘আফান্টি’ নামে। মোল্লা নাসিরুদ্দিন হোজ্জা মূলত পরিচিত তার সুক্ষ্ম রসবোধের কারণে। তার সময়ে যেমন জনপ্রিয় ছিলেন এখনো তেমনি আছেন। এখনো তার মজার সব ঘটনা আনন্দ দেয় পাঠককে।



    মোল্লা এক বাড়িতে চাকরের কাজ করছে। মনিব তাকে ডেকে বললেন, ‘তুমি অযথা সময় নষ্ট কর কেন, তিনটা ডিম কিনতে কেউ তিনবার বাজারে যায়? এবার থেকে সব কাজ একবারে সেরে আসবে।’একদিন মনিব অসুখে পড়লে মোল্লাকে বললেন ডাক্তার ডাকো। মোল্লা গেল কিন্তু ফিরলো অনেক দেরিতে আর সঙ্গে অনেক লোক।মনিব বললেন, ‘ডাক্তার কই?’

    মোল্লা বললো, তিনি আছেন সঙ্গে আরও অনেকে আছেন।মনিব বললেন, আরও লোক কেন এনেছ?– আজ্ঞে ডাক্তার বললো পুলটিশ দিতে লোক চাই। জল গরম করতে কয়লা লাগবে, কয়লাওয়ালা চাই। আপনি যদি মারা যান তো দোয়া পড়ার লোক চাই। আপনাকে কবর দেওয়ার লোক চাই, আপনি মরলে পরে লাশ বইবার লোক চাই। তাই সবই একবারে এনেছি।
    আজকের রম্যগল্প: হোজ্জা যখন বাড়ির চাকর আজকের রম্যগল্প: হোজ্জা যখন বাড়ির চাকর হোজ্জা, নাসির উদ্দীন হোজ্জা কিংবা মোল্লা বিভিন্ন নামে পরিচিত তিনি। তবে তার পুরো নাম নাসির উদ্দীন মাহমুদ আল খায়ী। চীনে তিনি পরিচিত ‘আফান্টি’ নামে। মোল্লা নাসিরুদ্দিন হোজ্জা মূলত পরিচিত তার সুক্ষ্ম রসবোধের কারণে। তার সময়ে যেমন জনপ্রিয় ছিলেন এখনো তেমনি আছেন। এখনো তার মজার সব ঘটনা আনন্দ দেয় পাঠককে। মোল্লা এক বাড়িতে চাকরের কাজ করছে। মনিব তাকে ডেকে বললেন, ‘তুমি অযথা সময় নষ্ট কর কেন, তিনটা ডিম কিনতে কেউ তিনবার বাজারে যায়? এবার থেকে সব কাজ একবারে সেরে আসবে।’একদিন মনিব অসুখে পড়লে মোল্লাকে বললেন ডাক্তার ডাকো। মোল্লা গেল কিন্তু ফিরলো অনেক দেরিতে আর সঙ্গে অনেক লোক।মনিব বললেন, ‘ডাক্তার কই?’ মোল্লা বললো, তিনি আছেন সঙ্গে আরও অনেকে আছেন।মনিব বললেন, আরও লোক কেন এনেছ?– আজ্ঞে ডাক্তার বললো পুলটিশ দিতে লোক চাই। জল গরম করতে কয়লা লাগবে, কয়লাওয়ালা চাই। আপনি যদি মারা যান তো দোয়া পড়ার লোক চাই। আপনাকে কবর দেওয়ার লোক চাই, আপনি মরলে পরে লাশ বইবার লোক চাই। তাই সবই একবারে এনেছি।
    Like
    5
    ·56 Views ·0 voorbeeld


  • আজকের জোকস: হাফ ছবি তোলার উপায়

    আজকের জোকস: হাফ ছবি তোলার উপায়
    হাফ ছবি তোলার উপায়


    এক লোক কোদাল দিয়ে গর্ত খুঁড়ছে। পাশ দিয়েই যাচ্ছিল এই গ্রামের আরেক লোক। সে জিজ্ঞেস করলো— ১ম ব্যক্তি: কী রে, গর্ত খুঁড়ছিস কেন?২য় ব্যক্তি: ছবি তুলব তো, তাই গর্ত খুঁড়ছি।১ম ব্যক্তি: ছবি তোলার জন্য গর্ত খুঁড়ছিস, মানে?২য় ব্যক্তি: হয়েছে কী, আমার হাফ ছবি তুলতে হবে। আর জানিস তো, হাফ ছবি বুক পর্যন্ত হয়। তাই গর্তে নেমে ছবি তুলব। যাতে শুধু বুক পর্যন্ত ওঠে।১ম ব্যক্তি: তা কয় কপি ছবি তুলবি?’২য় ব্যক্তি: তিন কপি।১ম ব্যক্তি: আরে বোকার বোকা! তিন কপি ছবি তুললে একটা গর্ত খুঁড়ছিস কেন। আরও দুইটা খোঁড়।

    বাবা সরকারি চাকরিজীবী


    প্রথম বন্ধু: আমার বাবা দৌড়ে বিরাট চ্যাম্পিয়ন। একাই টেনিস খেলে। একবার এদিক থেকে বল মারে। বল ওদিক পৌঁছোনোর আগে নিজেই উলটো দিকে পৌঁছে যায়।দ্বিতীয় বন্ধু: আমার বাবা আরও বড় দৌড়বীর। বন্দুক থেকে গুলি ছোড়ার পরে, গুলি লক্ষ্যে পৌঁছোনোর আগেই পৌঁছে যায়।তৃতীয় বন্ধু: আর আমার বাবা সরকারি চাকরি করতেন। তিনি সবচেয়ে বড় দৌড়বিদ। অফিস ছুটি হত ৫টায়, তিনি তিনটার সময়ই বাড়ি চলে আসতেন

    চৌদ্দ টাকার জাল নোট

    এক লোক টাকা জাল করতে-করতে ভুল করে একবার একটা জাল চৌদ্দ টাকার নোট তৈরি করে ফেলল। নোটটা চালানোর জন্য একদিন সন্ধ্যায় সে একটা পান-দোকানির কাছে গেল।



    ব্যক্তি: ভাই, এই নোটটার ভাঙানি হবে?দোকানদার: হবে।ব্যক্তি: হবে? উত্তর শুনে সে অবাক। পান-দোকানির কাছ থেকে টাকা নিয়ে দ্রুত চলে এলো সে। এসে দেখে পান-দোকানি তাকে দুটো সাত টাকার নোট দিয়েছে।
    আজকের জোকস: হাফ ছবি তোলার উপায় আজকের জোকস: হাফ ছবি তোলার উপায় হাফ ছবি তোলার উপায় এক লোক কোদাল দিয়ে গর্ত খুঁড়ছে। পাশ দিয়েই যাচ্ছিল এই গ্রামের আরেক লোক। সে জিজ্ঞেস করলো— ১ম ব্যক্তি: কী রে, গর্ত খুঁড়ছিস কেন?২য় ব্যক্তি: ছবি তুলব তো, তাই গর্ত খুঁড়ছি।১ম ব্যক্তি: ছবি তোলার জন্য গর্ত খুঁড়ছিস, মানে?২য় ব্যক্তি: হয়েছে কী, আমার হাফ ছবি তুলতে হবে। আর জানিস তো, হাফ ছবি বুক পর্যন্ত হয়। তাই গর্তে নেমে ছবি তুলব। যাতে শুধু বুক পর্যন্ত ওঠে।১ম ব্যক্তি: তা কয় কপি ছবি তুলবি?’২য় ব্যক্তি: তিন কপি।১ম ব্যক্তি: আরে বোকার বোকা! তিন কপি ছবি তুললে একটা গর্ত খুঁড়ছিস কেন। আরও দুইটা খোঁড়। বাবা সরকারি চাকরিজীবী প্রথম বন্ধু: আমার বাবা দৌড়ে বিরাট চ্যাম্পিয়ন। একাই টেনিস খেলে। একবার এদিক থেকে বল মারে। বল ওদিক পৌঁছোনোর আগে নিজেই উলটো দিকে পৌঁছে যায়।দ্বিতীয় বন্ধু: আমার বাবা আরও বড় দৌড়বীর। বন্দুক থেকে গুলি ছোড়ার পরে, গুলি লক্ষ্যে পৌঁছোনোর আগেই পৌঁছে যায়।তৃতীয় বন্ধু: আর আমার বাবা সরকারি চাকরি করতেন। তিনি সবচেয়ে বড় দৌড়বিদ। অফিস ছুটি হত ৫টায়, তিনি তিনটার সময়ই বাড়ি চলে আসতেন চৌদ্দ টাকার জাল নোট এক লোক টাকা জাল করতে-করতে ভুল করে একবার একটা জাল চৌদ্দ টাকার নোট তৈরি করে ফেলল। নোটটা চালানোর জন্য একদিন সন্ধ্যায় সে একটা পান-দোকানির কাছে গেল। ব্যক্তি: ভাই, এই নোটটার ভাঙানি হবে?দোকানদার: হবে।ব্যক্তি: হবে? উত্তর শুনে সে অবাক। পান-দোকানির কাছ থেকে টাকা নিয়ে দ্রুত চলে এলো সে। এসে দেখে পান-দোকানি তাকে দুটো সাত টাকার নোট দিয়েছে।
    Like
    4
    ·55 Views ·0 voorbeeld
  • আজকের কৌতুক: চোখের সঙ্গে ক্যামেরার পার্থক্য কোথায়?

    আজকের কৌতুক: চোখের সঙ্গে ক্যামেরার পার্থক্য কোথায়?
    চোখের সঙ্গে ক্যামেরার পার্থক্য কোথায়?শিক্ষক ছাত্রদের প্রশ্ন করলেন, ‘চোখ আর ক্যামেরায় তো বেশ মিল, পার্থক্যটা কোথায় বলো তো?’


    খানিকক্ষণের নীরবতা, হঠাৎ এক প্রত্যুৎপন্নমতি উঠে দাঁড়িয়ে বলল, ‘স্যার, চোখ হলো ফাঁকিবাজ ছাত্র, পড়াশোনা করলেও বাড়ির কাজ করে না। কিন্তু ক্যামেরা ভালো ছাত্র, নিয়মিত বাড়ির কাজ করে, কিছু পড়লেই কাগজে লিখে ফেলে!’

    জন্মদিন প্রতিবছর

    উকিল: আপনার জন্ম দিন কবে?সাক্ষী: ১৫ জুলাই।উকিল: কোন বছর?সাক্ষী: প্রতি বছর।

    বড় হয়ে ছাত্র যা হতে চায়

    স্যার: তুমি বড় হয়ে কী করবে?ছাত্র: বিয়ে।স্যার: আমি জানতে চাইছি, বড় হয়ে তুমি কী হবে?ছাত্র: জামাই।স্যার: আরে আমি বলতে চাইছি, তুমি বড় হয়ে কী পেতে চাও?ছাত্র: বউ।স্যার: গাধা, তুমি বড় হয়ে মা-বাবার জন্য কী করবে?ছাত্র: বউ নিয়ে আসব।স্যার: গর্দভ, তোমার মা-বাবা তোমার কাছে কী চায়?ছাত্র: নাতি-নাতনি।স্যার: হায় ভগবান!… তোমার জীবনের লক্ষ্য কী?ছাত্র: বিয়ে।স্যার অজ্ঞান…।

    আজকের কৌতুক: চোখের সঙ্গে ক্যামেরার পার্থক্য কোথায়? আজকের কৌতুক: চোখের সঙ্গে ক্যামেরার পার্থক্য কোথায়? চোখের সঙ্গে ক্যামেরার পার্থক্য কোথায়?শিক্ষক ছাত্রদের প্রশ্ন করলেন, ‘চোখ আর ক্যামেরায় তো বেশ মিল, পার্থক্যটা কোথায় বলো তো?’ খানিকক্ষণের নীরবতা, হঠাৎ এক প্রত্যুৎপন্নমতি উঠে দাঁড়িয়ে বলল, ‘স্যার, চোখ হলো ফাঁকিবাজ ছাত্র, পড়াশোনা করলেও বাড়ির কাজ করে না। কিন্তু ক্যামেরা ভালো ছাত্র, নিয়মিত বাড়ির কাজ করে, কিছু পড়লেই কাগজে লিখে ফেলে!’ জন্মদিন প্রতিবছর উকিল: আপনার জন্ম দিন কবে?সাক্ষী: ১৫ জুলাই।উকিল: কোন বছর?সাক্ষী: প্রতি বছর। বড় হয়ে ছাত্র যা হতে চায় স্যার: তুমি বড় হয়ে কী করবে?ছাত্র: বিয়ে।স্যার: আমি জানতে চাইছি, বড় হয়ে তুমি কী হবে?ছাত্র: জামাই।স্যার: আরে আমি বলতে চাইছি, তুমি বড় হয়ে কী পেতে চাও?ছাত্র: বউ।স্যার: গাধা, তুমি বড় হয়ে মা-বাবার জন্য কী করবে?ছাত্র: বউ নিয়ে আসব।স্যার: গর্দভ, তোমার মা-বাবা তোমার কাছে কী চায়?ছাত্র: নাতি-নাতনি।স্যার: হায় ভগবান!… তোমার জীবনের লক্ষ্য কী?ছাত্র: বিয়ে।স্যার অজ্ঞান…।
    Like
    Love
    4
    ·59 Views ·0 voorbeeld
  • আলোছায়ার ফাঁকে নীল

    আজকের আকাশটা কেমন যেন বিষণ্ন,
    নীল রঙটা ঢেকে আছে হালকা ধূসর পরত দিয়ে—
    যেন কোনো না বলা অনুভব জমে আছে ওপরে।

    পাখিরা ডানায় ভর দিয়ে ফিরছে ঘরে,
    আর আমি তাকিয়ে আছি—
    একটা চেনা মুখ কি আজও আকাশের দিকে তাকায়?

    হাওয়াটা কেমন নিঃশব্দ আজ,
    তার ফিসফিসে ডাকও যেন ব্যর্থ,
    কারণ যে শব্দ হৃদয়ে বাজে,
    তা আর বাতাসে মিশে যেতে চায় না।

    আকাশে ছড়িয়ে আছে অদৃশ্য চিঠির মতো মেঘ,
    প্রতিটা রেখায় আঁকা কিছু ভুল বোঝাবুঝির গল্প।
    হয়তো কারও চোখে জল আসছে,
    আর কেউ তা বুঝেই না।

    এই সন্ধ্যা শুধু নীরবতা ভালোবাসে,
    কেননা শব্দের ভেতরেও আজকেও নেই উত্তর।
    হয়তো আমিও আকাশের এক কোণ,
    যেখানে কেউ তাকায় না কখনও—
    তবুও রয়ে যাই, অপেক্ষায়…
    আলোছায়ার ফাঁকে নীল আজকের আকাশটা কেমন যেন বিষণ্ন, নীল রঙটা ঢেকে আছে হালকা ধূসর পরত দিয়ে— যেন কোনো না বলা অনুভব জমে আছে ওপরে। পাখিরা ডানায় ভর দিয়ে ফিরছে ঘরে, আর আমি তাকিয়ে আছি— একটা চেনা মুখ কি আজও আকাশের দিকে তাকায়? হাওয়াটা কেমন নিঃশব্দ আজ, তার ফিসফিসে ডাকও যেন ব্যর্থ, কারণ যে শব্দ হৃদয়ে বাজে, তা আর বাতাসে মিশে যেতে চায় না। আকাশে ছড়িয়ে আছে অদৃশ্য চিঠির মতো মেঘ, প্রতিটা রেখায় আঁকা কিছু ভুল বোঝাবুঝির গল্প। হয়তো কারও চোখে জল আসছে, আর কেউ তা বুঝেই না। এই সন্ধ্যা শুধু নীরবতা ভালোবাসে, কেননা শব্দের ভেতরেও আজকেও নেই উত্তর। হয়তো আমিও আকাশের এক কোণ, যেখানে কেউ তাকায় না কখনও— তবুও রয়ে যাই, অপেক্ষায়…
    Like
    Love
    Sad
    6
    ·58 Views ·0 voorbeeld
  • আসিফ নজরুলের বিবাহিত আরেক প্রেমিকার সন্ধান!
    আসিফ নজরুল আজকেও বিডিআরের জা'মিনের ব্যবস্থা করেনি৷ এক মাস অপেক্ষা করিয়ে রেখে আবারও বিডিআর সদস্যদের সাথে তামাশা করা হলো!
    ইউরোপের এক দেশে আসিফ নজরুলের একজন প্রেমিকার সন্ধান পেয়েছিলাম, যাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সংসার ভাঙ্গে৷ কিন্তু কিছুদিন সবকিছু করা শেষে সেই মহিলাকে ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে আসে৷
    ব্যক্তিগত বিষয় আর সামনে আনতে চাইনি তাই
    বিষয়টা হাতে রেখেছিলাম, আজকে বিডিআরের জা'মিনের ব্যবস্থা না করার শা'স্তি হিসেবে আসিফ নজরুলের সেই প্রেমিকার খবর সামনে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছি৷
    চোখ রাখুন..............
    #Elias Hossain
    আসিফ নজরুলের বিবাহিত আরেক প্রেমিকার সন্ধান! আসিফ নজরুল আজকেও বিডিআরের জা'মিনের ব্যবস্থা করেনি৷ এক মাস অপেক্ষা করিয়ে রেখে আবারও বিডিআর সদস্যদের সাথে তামাশা করা হলো! ইউরোপের এক দেশে আসিফ নজরুলের একজন প্রেমিকার সন্ধান পেয়েছিলাম, যাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সংসার ভাঙ্গে৷ কিন্তু কিছুদিন সবকিছু করা শেষে সেই মহিলাকে ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে আসে৷ ব্যক্তিগত বিষয় আর সামনে আনতে চাইনি তাই বিষয়টা হাতে রেখেছিলাম, আজকে বিডিআরের জা'মিনের ব্যবস্থা না করার শা'স্তি হিসেবে আসিফ নজরুলের সেই প্রেমিকার খবর সামনে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছি৷ চোখ রাখুন.............. #Elias Hossain
    Love
    Like
    14
    ·150 Views ·0 voorbeeld
Zoekresultaten