Upgrade to Pro

  • অপেক্ষায় রইলাম
    অপেক্ষায় রইলাম
    Love
    1
    ·77 Views ·0 Reviews
  • প্রায়'ই ঢাকার বেইলি রোডে দেখা যায়, দুই ভিন্ন রঙের চোখের অধিকারী এই শিশু!
    প্রায়'ই ঢাকার বেইলি রোডে দেখা যায়, দুই ভিন্ন রঙের চোখের অধিকারী এই শিশু!😮💙
    Like
    1
    ·153 Views ·0 Reviews
  • আওয়ামিলীগের প্রতি মানবতা মা'রাইতে আইসেন না, আমাদের সব মনে আছে৷ এই দেশে ছেলের রাজনীতি করার অ'পরাধে বাবাকে মে'রে ফেলা হয়েছে৷

    #EliasHossain #elias_hossain #ইলিয়াসহোসাইন #eliashossain #Bnp #বিএনপি #আওয়ামিলীগ
    আওয়ামিলীগের প্রতি মানবতা মা'রাইতে আইসেন না, আমাদের সব মনে আছে৷ এই দেশে ছেলের রাজনীতি করার অ'পরাধে বাবাকে মে'রে ফেলা হয়েছে৷ #EliasHossain #elias_hossain #ইলিয়াসহোসাইন #eliashossain #Bnp #বিএনপি #আওয়ামিলীগ
    ·185 Views ·0 Plays ·0 Reviews
  • সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন রইল
    সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন রইল 🥰🥰
    ·165 Views ·0 Reviews
  • শুধু মেয়েদের জন্য,
    অবসর সময়ে বাড়িতে বসে না থেকে প্রতিদিন ৪০০-৫০০টাকা
    ইনকাম করতে পারবেন,,
    ডেইলি পেমেন্ট করা হয়
    ইনকাম করতে চাইলে
    ইনবক্স করুন
    শুধু মেয়েদের জন্য, অবসর সময়ে বাড়িতে বসে না থেকে প্রতিদিন ৪০০-৫০০টাকা ইনকাম করতে পারবেন,,💸 ডেইলি পেমেন্ট করা হয় 😍 ইনকাম করতে চাইলে 💰✅ ইনবক্স করুন 💌👈
    ·152 Views ·0 Reviews
  • এই প্রোডাক্টটি নিতে চাইলে ইনবক্সে মেসেজ করুন
    এই প্রোডাক্টটি নিতে চাইলে ইনবক্সে মেসেজ করুন
    Love
    1
    ·132 Views ·0 Reviews
  • Wait for End
    ইউটিউব থেকে ঘুরে আসেন এমন অনেক মজার ভিডিও পাবেন আর চাইলে সাবস্ক্রাইব করে আসতে পারেনসাবস্ক্রাইব করে মেসেজ দিলে টাকা ও পেতে পারেন
    #jonosathi #tech_game #viral #foryou #subscribe
    Wait for End😂🤣 ইউটিউব থেকে ঘুরে আসেন এমন অনেক মজার ভিডিও পাবেন 😁আর চাইলে সাবস্ক্রাইব করে আসতে পারেন🙆‍♂️সাবস্ক্রাইব করে মেসেজ দিলে টাকা ও পেতে পারেন😌 #jonosathi #tech_game #viral #foryou #subscribe
    Like
    Love
    4
    ·510 Views ·0 Reviews
  • সফলতা সবসময় বড় শুরু থেকে আসে না-কখনও শুধু উপস্থিত থাকাটাই বদলে দিতে পারে ভবিষ্যৎ

    ২১ বছর আগে, হার্ভার্ডের এক ডরম রুমে মার্ক জাকারবার্গ তাঁর পাঁচ বন্ধুকে ডাকলেন একটি নতুন ব্যবসার ধারণা নিয়ে আলোচনা করতে। সেই ডাক শুনে মাত্র দুজন আসলেন-ডাস্টিন মোস্কোভিটজ আর এডুয়ার্ডো স্যাভেরিন।

    তারা হাসলেন না, সন্দেহ করলেন না, বরং শুনলেন, বিশ্বাস করলেন, আর পাশে দাঁড়ালেন। সেই আইডিয়াটিই পরে রূপ নেয় আজকের Facebook-এ।

    ডাস্টিন হন কোম্পানির প্রথম CTO এবং পরে প্রতিষ্ঠা করেন আরেক সফল সফটওয়্যার কোম্পানি Asana।

    এডুয়ার্ডো হন Facebook-এর প্রথম CFO এবং পরবর্তীতে একজন প্রভাবশালী বিনিয়োগকারী।

    আজ দুজনেই ২০ বিলিয়ন ডলারের বেশি সম্পদের মালিক -শুধু কারণ, তারা সেই দিনটিতে উপস্থিত ছিলেন।

    শিক্ষাটা কী?

    বন্ধুর নতুন আইডিয়াকে তুচ্ছ করবেন না। আপনি চাইলেই তার সঙ্গে কাজ করতে নাও পারেন, কিন্তু শুনতে পারেন, সমর্থন দিতে পারেন।

    কারণ ভবিষ্যৎ সবসময় নিখুঁত পরিকল্পনায় তৈরি হয় না। কখনও কখনও তা গড়ে ওঠে শুধু যারা উপস্থিত থাকে, তাদের হাত ধরে-যখন স্বপ্নটা এখনো বীজ মাত্র।
    সফলতা সবসময় বড় শুরু থেকে আসে না-কখনও শুধু উপস্থিত থাকাটাই বদলে দিতে পারে ভবিষ্যৎ ২১ বছর আগে, হার্ভার্ডের এক ডরম রুমে মার্ক জাকারবার্গ তাঁর পাঁচ বন্ধুকে ডাকলেন একটি নতুন ব্যবসার ধারণা নিয়ে আলোচনা করতে। সেই ডাক শুনে মাত্র দুজন আসলেন-ডাস্টিন মোস্কোভিটজ আর এডুয়ার্ডো স্যাভেরিন। তারা হাসলেন না, সন্দেহ করলেন না, বরং শুনলেন, বিশ্বাস করলেন, আর পাশে দাঁড়ালেন। সেই আইডিয়াটিই পরে রূপ নেয় আজকের Facebook-এ। ডাস্টিন হন কোম্পানির প্রথম CTO এবং পরে প্রতিষ্ঠা করেন আরেক সফল সফটওয়্যার কোম্পানি Asana। এডুয়ার্ডো হন Facebook-এর প্রথম CFO এবং পরবর্তীতে একজন প্রভাবশালী বিনিয়োগকারী। আজ দুজনেই ২০ বিলিয়ন ডলারের বেশি সম্পদের মালিক -শুধু কারণ, তারা সেই দিনটিতে উপস্থিত ছিলেন। শিক্ষাটা কী? বন্ধুর নতুন আইডিয়াকে তুচ্ছ করবেন না। আপনি চাইলেই তার সঙ্গে কাজ করতে নাও পারেন, কিন্তু শুনতে পারেন, সমর্থন দিতে পারেন। কারণ ভবিষ্যৎ সবসময় নিখুঁত পরিকল্পনায় তৈরি হয় না। কখনও কখনও তা গড়ে ওঠে শুধু যারা উপস্থিত থাকে, তাদের হাত ধরে-যখন স্বপ্নটা এখনো বীজ মাত্র।
    ·181 Views ·0 Reviews
  • যারা আমাকে মোটামোটি চিনেন, তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ, আমার পাশে থাকার জন্য, আর যারা আমাকে নতুন চিনেন, তাদের রিকুয়েষ্ট করবো, তারা সবাই আমার ফেসবুক পেইজে গিয়ে ঘিরে আাসর অনুরোধ রইলো। #dxvictor1b #dxvlog01
    যারা আমাকে মোটামোটি চিনেন, তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ, আমার পাশে থাকার জন্য, আর যারা আমাকে নতুন চিনেন, তাদের রিকুয়েষ্ট করবো, তারা সবাই আমার ফেসবুক পেইজে গিয়ে ঘিরে আাসর অনুরোধ রইলো। #dxvictor1b #dxvlog01
    Love
    1
    ·141 Views ·0 Reviews
  • সহধর্মিণী। সবার দোয়ার আর্জি রইলো।
    সহধর্মিণী। সবার দোয়ার আর্জি রইলো।
    Love
    Haha
    2
    ·311 Views ·0 Reviews
  • বর্তমান ডিজিটাল যুগে যেখানে ফোনের রিংটোন ও নোটিফিকেশন এক মুহূর্তের জন্যও থামে না, সেখানে কিছু মানুষ আছেন যারা সচেতনভাবেই তাদের ফোনটি সাইলেন্ট মুডে রাখেন— এমনকি গুরুত্বপূর্ণ কলের অপেক্ষায় থাকলেও। এই অভ্যাস শুধু কাকতালীয় নয়, বরং এটি তাদের জীবনধারার একটি সচেতন সিদ্ধান্ত।

    এ ধরনের ব্যক্তিদের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়, যা তাদের কর্মপদ্ধতি, ব্যক্তিগত সম্পর্ক এবং মানসিক প্রশান্তির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক সর্বদা ফোন সাইলেন্টে রাখা ব্যক্তিদের ৮টি আকর্ষণীয় অভ্যাস—



    ১. তারা নিজেদের সময় ও মনোযোগের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখেন।

    ফোনের প্রতিটি নোটিফিকেশন বা রিংটোনের ওপর নির্ভরশীল না থেকে, তারা নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী মেসেজ ও কল চেক করেন। এটি তাদের কাজের প্রতি মনোযোগী করে তোলে এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যাঘাত এড়াতে সাহায্য করে।

    ২. গুরুত্বপূর্ণ কলের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন।

    সাইলেন্ট ফোন মানে দায়িত্বহীনতা নয়। তারা গুরুত্বপূর্ণ কল মিস না করার জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন, যেমন— বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের কলের আগে মেসেজ করতে বলা, নির্দিষ্ট সময়ে কল চেক করা, বা ক্যালেন্ডারে রিমাইন্ডার সেট করা।

    ৩. এলোমেলো নোটিফিকেশনের ওপর নির্ভরশীল নন।

    তারা টু-ডু লিস্ট বা ডিজিটাল ক্যালেন্ডারের সাহায্যে কাজের তালিকা তৈরি করেন, যাতে রিংটোন বা নোটিফিকেশন ছাড়াই কাজের ধারা অব্যাহত থাকে। এটি তাদের সংগঠিত ও স্বনির্ভর হতে সহায়তা করে।

    ৪. বাস্তব জীবনের মুহূর্তে গভীরভাবে উপস্থিত থাকেন।

    যেহেতু তাদের ফোনের স্ক্রিন ক্রমাগত জ্বলজ্বল করে না, তাই তারা সামনাসামনি কথোপকথনে গভীর মনোযোগ দিতে পারেন। এটি তাদের সামাজিক ও পারিবারিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে।

    ৫. তারা সুস্পষ্টভাবে সীমারেখা নির্ধারণ করেন।

    সাইলেন্ট মুডে ফোন রাখার কারণে কেউ ভুল বোঝাবুঝির শিকার না হয়, সে জন্য তারা আগেভাগেই পরিচিতদের জানিয়ে দেন— “আমার ফোন সাধারণত সাইলেন্টে থাকে, তাই মেসেজ করুন”। এটি যোগাযোগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা তৈরি করে।

    ৬. তারা "ফিয়ার অব মিসিং আউট" (FOMO) থেকে মুক্ত।

    অনেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু মিস হওয়ার ভয়ে ফোনের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল থাকেন, কিন্তু সাইলেন্ট মুড অনুসরণকারীরা বুঝতে পারেন যে সত্যিই জরুরি কিছু হলে মানুষ অন্য উপায়েও যোগাযোগ করবে। ফলে তারা অযথা উদ্বেগ থেকে মুক্ত থাকতে পারেন।

    ৭. তারা প্রতিদিন ছোট ছোট বিরতি নিয়ে ডিজিটাল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন।

    সব সময় ফোন বাজছে না বলে তারা নির্বিচারে ডিজিটাল বিশ্বে ডুবে থাকেন না। তারা বই পড়া, কাজ করা বা অবসর উপভোগ করার সময় সম্পূর্ণভাবে সেটিতে মনোযোগ দিতে পারেন।

    ৮. তারা নির্দিষ্ট সময়ে গভীরভাবে সংযোগ স্থাপন করেন।

    সাইলেন্ট ফোন মানে যোগাযোগ এড়ানো নয়। বরং তারা নির্দিষ্ট সময়ে ফোন চেক করে আরও মনোযোগী হয়ে উত্তর দেন, যা কথোপকথনকে আরও তাৎপর্যময় করে তোলে।

    _________________

    সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
    বর্তমান ডিজিটাল যুগে যেখানে ফোনের রিংটোন ও নোটিফিকেশন এক মুহূর্তের জন্যও থামে না, সেখানে কিছু মানুষ আছেন যারা সচেতনভাবেই তাদের ফোনটি সাইলেন্ট মুডে রাখেন— এমনকি গুরুত্বপূর্ণ কলের অপেক্ষায় থাকলেও। এই অভ্যাস শুধু কাকতালীয় নয়, বরং এটি তাদের জীবনধারার একটি সচেতন সিদ্ধান্ত। এ ধরনের ব্যক্তিদের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়, যা তাদের কর্মপদ্ধতি, ব্যক্তিগত সম্পর্ক এবং মানসিক প্রশান্তির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক সর্বদা ফোন সাইলেন্টে রাখা ব্যক্তিদের ৮টি আকর্ষণীয় অভ্যাস— • ১. তারা নিজেদের সময় ও মনোযোগের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখেন। ফোনের প্রতিটি নোটিফিকেশন বা রিংটোনের ওপর নির্ভরশীল না থেকে, তারা নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী মেসেজ ও কল চেক করেন। এটি তাদের কাজের প্রতি মনোযোগী করে তোলে এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যাঘাত এড়াতে সাহায্য করে। ২. গুরুত্বপূর্ণ কলের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন। সাইলেন্ট ফোন মানে দায়িত্বহীনতা নয়। তারা গুরুত্বপূর্ণ কল মিস না করার জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন, যেমন— বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের কলের আগে মেসেজ করতে বলা, নির্দিষ্ট সময়ে কল চেক করা, বা ক্যালেন্ডারে রিমাইন্ডার সেট করা। ৩. এলোমেলো নোটিফিকেশনের ওপর নির্ভরশীল নন। তারা টু-ডু লিস্ট বা ডিজিটাল ক্যালেন্ডারের সাহায্যে কাজের তালিকা তৈরি করেন, যাতে রিংটোন বা নোটিফিকেশন ছাড়াই কাজের ধারা অব্যাহত থাকে। এটি তাদের সংগঠিত ও স্বনির্ভর হতে সহায়তা করে। ৪. বাস্তব জীবনের মুহূর্তে গভীরভাবে উপস্থিত থাকেন। যেহেতু তাদের ফোনের স্ক্রিন ক্রমাগত জ্বলজ্বল করে না, তাই তারা সামনাসামনি কথোপকথনে গভীর মনোযোগ দিতে পারেন। এটি তাদের সামাজিক ও পারিবারিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে। ৫. তারা সুস্পষ্টভাবে সীমারেখা নির্ধারণ করেন। সাইলেন্ট মুডে ফোন রাখার কারণে কেউ ভুল বোঝাবুঝির শিকার না হয়, সে জন্য তারা আগেভাগেই পরিচিতদের জানিয়ে দেন— “আমার ফোন সাধারণত সাইলেন্টে থাকে, তাই মেসেজ করুন”। এটি যোগাযোগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা তৈরি করে। ৬. তারা "ফিয়ার অব মিসিং আউট" (FOMO) থেকে মুক্ত। অনেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু মিস হওয়ার ভয়ে ফোনের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল থাকেন, কিন্তু সাইলেন্ট মুড অনুসরণকারীরা বুঝতে পারেন যে সত্যিই জরুরি কিছু হলে মানুষ অন্য উপায়েও যোগাযোগ করবে। ফলে তারা অযথা উদ্বেগ থেকে মুক্ত থাকতে পারেন। ৭. তারা প্রতিদিন ছোট ছোট বিরতি নিয়ে ডিজিটাল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন। সব সময় ফোন বাজছে না বলে তারা নির্বিচারে ডিজিটাল বিশ্বে ডুবে থাকেন না। তারা বই পড়া, কাজ করা বা অবসর উপভোগ করার সময় সম্পূর্ণভাবে সেটিতে মনোযোগ দিতে পারেন। ৮. তারা নির্দিষ্ট সময়ে গভীরভাবে সংযোগ স্থাপন করেন। সাইলেন্ট ফোন মানে যোগাযোগ এড়ানো নয়। বরং তারা নির্দিষ্ট সময়ে ফোন চেক করে আরও মনোযোগী হয়ে উত্তর দেন, যা কথোপকথনকে আরও তাৎপর্যময় করে তোলে। _________________ সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
    Love
    Haha
    2
    ·166 Views ·0 Reviews
  • বর্তমান ডিজিটাল যুগে যেখানে ফোনের রিংটোন ও নোটিফিকেশন এক মুহূর্তের জন্যও থামে না, সেখানে কিছু মানুষ আছেন যারা সচেতনভাবেই তাদের ফোনটি সাইলেন্ট মুডে রাখেন— এমনকি গুরুত্বপূর্ণ কলের অপেক্ষায় থাকলেও। এই অভ্যাস শুধু কাকতালীয় নয়, বরং এটি তাদের জীবনধারার একটি সচেতন সিদ্ধান্ত।

    এ ধরনের ব্যক্তিদের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়, যা তাদের কর্মপদ্ধতি, ব্যক্তিগত সম্পর্ক এবং মানসিক প্রশান্তির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক সর্বদা ফোন সাইলেন্টে রাখা ব্যক্তিদের ৮টি আকর্ষণীয় অভ্যাস—



    ১. তারা নিজেদের সময় ও মনোযোগের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখেন।

    ফোনের প্রতিটি নোটিফিকেশন বা রিংটোনের ওপর নির্ভরশীল না থেকে, তারা নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী মেসেজ ও কল চেক করেন। এটি তাদের কাজের প্রতি মনোযোগী করে তোলে এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যাঘাত এড়াতে সাহায্য করে।

    ২. গুরুত্বপূর্ণ কলের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন।

    সাইলেন্ট ফোন মানে দায়িত্বহীনতা নয়। তারা গুরুত্বপূর্ণ কল মিস না করার জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন, যেমন— বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের কলের আগে মেসেজ করতে বলা, নির্দিষ্ট সময়ে কল চেক করা, বা ক্যালেন্ডারে রিমাইন্ডার সেট করা।

    ৩. এলোমেলো নোটিফিকেশনের ওপর নির্ভরশীল নন।

    তারা টু-ডু লিস্ট বা ডিজিটাল ক্যালেন্ডারের সাহায্যে কাজের তালিকা তৈরি করেন, যাতে রিংটোন বা নোটিফিকেশন ছাড়াই কাজের ধারা অব্যাহত থাকে। এটি তাদের সংগঠিত ও স্বনির্ভর হতে সহায়তা করে।

    ৪. বাস্তব জীবনের মুহূর্তে গভীরভাবে উপস্থিত থাকেন।

    যেহেতু তাদের ফোনের স্ক্রিন ক্রমাগত জ্বলজ্বল করে না, তাই তারা সামনাসামনি কথোপকথনে গভীর মনোযোগ দিতে পারেন। এটি তাদের সামাজিক ও পারিবারিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে।

    ৫. তারা সুস্পষ্টভাবে সীমারেখা নির্ধারণ করেন।

    সাইলেন্ট মুডে ফোন রাখার কারণে কেউ ভুল বোঝাবুঝির শিকার না হয়, সে জন্য তারা আগেভাগেই পরিচিতদের জানিয়ে দেন— “আমার ফোন সাধারণত সাইলেন্টে থাকে, তাই মেসেজ করুন”। এটি যোগাযোগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা তৈরি করে।

    ৬. তারা "ফিয়ার অব মিসিং আউট" (FOMO) থেকে মুক্ত।

    অনেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু মিস হওয়ার ভয়ে ফোনের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল থাকেন, কিন্তু সাইলেন্ট মুড অনুসরণকারীরা বুঝতে পারেন যে সত্যিই জরুরি কিছু হলে মানুষ অন্য উপায়েও যোগাযোগ করবে। ফলে তারা অযথা উদ্বেগ থেকে মুক্ত থাকতে পারেন।

    ৭. তারা প্রতিদিন ছোট ছোট বিরতি নিয়ে ডিজিটাল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন।

    সব সময় ফোন বাজছে না বলে তারা নির্বিচারে ডিজিটাল বিশ্বে ডুবে থাকেন না। তারা বই পড়া, কাজ করা বা অবসর উপভোগ করার সময় সম্পূর্ণভাবে সেটিতে মনোযোগ দিতে পারেন।

    ৮. তারা নির্দিষ্ট সময়ে গভীরভাবে সংযোগ স্থাপন করেন।

    সাইলেন্ট ফোন মানে যোগাযোগ এড়ানো নয়। বরং তারা নির্দিষ্ট সময়ে ফোন চেক করে আরও মনোযোগী হয়ে উত্তর দেন, যা কথোপকথনকে আরও তাৎপর্যময় করে তোলে।

    _________________

    সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
    বর্তমান ডিজিটাল যুগে যেখানে ফোনের রিংটোন ও নোটিফিকেশন এক মুহূর্তের জন্যও থামে না, সেখানে কিছু মানুষ আছেন যারা সচেতনভাবেই তাদের ফোনটি সাইলেন্ট মুডে রাখেন— এমনকি গুরুত্বপূর্ণ কলের অপেক্ষায় থাকলেও। এই অভ্যাস শুধু কাকতালীয় নয়, বরং এটি তাদের জীবনধারার একটি সচেতন সিদ্ধান্ত। এ ধরনের ব্যক্তিদের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়, যা তাদের কর্মপদ্ধতি, ব্যক্তিগত সম্পর্ক এবং মানসিক প্রশান্তির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক সর্বদা ফোন সাইলেন্টে রাখা ব্যক্তিদের ৮টি আকর্ষণীয় অভ্যাস— • ১. তারা নিজেদের সময় ও মনোযোগের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখেন। ফোনের প্রতিটি নোটিফিকেশন বা রিংটোনের ওপর নির্ভরশীল না থেকে, তারা নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী মেসেজ ও কল চেক করেন। এটি তাদের কাজের প্রতি মনোযোগী করে তোলে এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যাঘাত এড়াতে সাহায্য করে। ২. গুরুত্বপূর্ণ কলের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন। সাইলেন্ট ফোন মানে দায়িত্বহীনতা নয়। তারা গুরুত্বপূর্ণ কল মিস না করার জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন, যেমন— বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের কলের আগে মেসেজ করতে বলা, নির্দিষ্ট সময়ে কল চেক করা, বা ক্যালেন্ডারে রিমাইন্ডার সেট করা। ৩. এলোমেলো নোটিফিকেশনের ওপর নির্ভরশীল নন। তারা টু-ডু লিস্ট বা ডিজিটাল ক্যালেন্ডারের সাহায্যে কাজের তালিকা তৈরি করেন, যাতে রিংটোন বা নোটিফিকেশন ছাড়াই কাজের ধারা অব্যাহত থাকে। এটি তাদের সংগঠিত ও স্বনির্ভর হতে সহায়তা করে। ৪. বাস্তব জীবনের মুহূর্তে গভীরভাবে উপস্থিত থাকেন। যেহেতু তাদের ফোনের স্ক্রিন ক্রমাগত জ্বলজ্বল করে না, তাই তারা সামনাসামনি কথোপকথনে গভীর মনোযোগ দিতে পারেন। এটি তাদের সামাজিক ও পারিবারিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে। ৫. তারা সুস্পষ্টভাবে সীমারেখা নির্ধারণ করেন। সাইলেন্ট মুডে ফোন রাখার কারণে কেউ ভুল বোঝাবুঝির শিকার না হয়, সে জন্য তারা আগেভাগেই পরিচিতদের জানিয়ে দেন— “আমার ফোন সাধারণত সাইলেন্টে থাকে, তাই মেসেজ করুন”। এটি যোগাযোগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা তৈরি করে। ৬. তারা "ফিয়ার অব মিসিং আউট" (FOMO) থেকে মুক্ত। অনেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু মিস হওয়ার ভয়ে ফোনের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল থাকেন, কিন্তু সাইলেন্ট মুড অনুসরণকারীরা বুঝতে পারেন যে সত্যিই জরুরি কিছু হলে মানুষ অন্য উপায়েও যোগাযোগ করবে। ফলে তারা অযথা উদ্বেগ থেকে মুক্ত থাকতে পারেন। ৭. তারা প্রতিদিন ছোট ছোট বিরতি নিয়ে ডিজিটাল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন। সব সময় ফোন বাজছে না বলে তারা নির্বিচারে ডিজিটাল বিশ্বে ডুবে থাকেন না। তারা বই পড়া, কাজ করা বা অবসর উপভোগ করার সময় সম্পূর্ণভাবে সেটিতে মনোযোগ দিতে পারেন। ৮. তারা নির্দিষ্ট সময়ে গভীরভাবে সংযোগ স্থাপন করেন। সাইলেন্ট ফোন মানে যোগাযোগ এড়ানো নয়। বরং তারা নির্দিষ্ট সময়ে ফোন চেক করে আরও মনোযোগী হয়ে উত্তর দেন, যা কথোপকথনকে আরও তাৎপর্যময় করে তোলে। _________________ সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
    Love
    Haha
    3
    ·184 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com