• চা*উল এখন মাং*শে??
    https://youtube.com/shorts/snG৪৪JSg২oc?feature=share
    চা*উল এখন মাং*শে?? https://youtube.com/shorts/snG৪৪JSg২oc?feature=share
    ০ Comments ·০ Shares ·৮১ Views ·০ Reviews
  • সূরা আল-ইমরান কুরআনের এক গুরুত্বপূর্ণ সূরা, যা বিশ্বাসীদের জন্য ঐক্যের বার্তা নিয়ে আসে। এতে আল্লাহ তায়ালা তাওহীদ, রিসালাত ও আখিরাতের উপর জোর দিয়েছেন। ঐতিহাসিক ঘটনাবলী এবং নবী-রাসূলদের সংগ্রামের উল্লেখ করে এই সূরা মুসলিম উম্মাহকে ধৈর্য, তাকওয়া ও আল্লাহর উপর ভরসা রাখার আহ্বান জানায়।
    #foryou #ইসলামিক #viralpost #amazing #সুরাইমরান #ইসলামিকপোস্ট
    সূরা আল-ইমরান কুরআনের এক গুরুত্বপূর্ণ সূরা, যা বিশ্বাসীদের জন্য ঐক্যের বার্তা নিয়ে আসে। এতে আল্লাহ তায়ালা তাওহীদ, রিসালাত ও আখিরাতের উপর জোর দিয়েছেন। ঐতিহাসিক ঘটনাবলী এবং নবী-রাসূলদের সংগ্রামের উল্লেখ করে এই সূরা মুসলিম উম্মাহকে ধৈর্য, তাকওয়া ও আল্লাহর উপর ভরসা রাখার আহ্বান জানায়। #foryou #ইসলামিক #viralpost #amazing #সুরাইমরান #ইসলামিকপোস্ট
    Love
    Like
    · ০ Comments ·০ Shares ·২৬৫ Views ·০ Reviews
  • যুক্তরাজ্যে ২৬,০০০ মধ্যবয়সী নারীর ওপর একটি পরীক্ষা করা হয়। দেখা যায়, যেসব নারীরা শুধু সবজি খেয়ে থাকেন, অর্থাৎ ভেজিটেরিয়ান, তাদের নিতম্বের হাড় ভাঙার ঝুঁকি ৩৩% বেশি।

    ২০২২ সালে যুক্তরাজ্যের লিড ইউনিভার্সিটি থেকে BMC Medicine জার্নালে এ সম্পর্কিত গবেষণাটি প্রকাশিত হয়।

    অন্যদিকে যাদের খাবারে প্রাণিজ আমিষ রয়েছে, তাদের হাড় ভাঙার ঝুঁকি থাকলেও তুলনামূলক কম। উল্লেখ্য, ধূমপান, বয়স, ভেজিটেরিয়ান ও নন-ভেজিটেরিয়ান এই চারটি গ্রুপে নারীদের ভাগ করা হলেও সবচেয়ে বেশি হাড় ভাঙার ঝুঁকি থাকে ভেজিটেরিয়ান গ্রুপের নারীদের। তবে পুরুষদের সম্পর্কে কোনো তথ্য এই গবেষণায় দেওয়া হয়নি।
    যুক্তরাজ্যে ২৬,০০০ মধ্যবয়সী নারীর ওপর একটি পরীক্ষা করা হয়। দেখা যায়, যেসব নারীরা শুধু সবজি খেয়ে থাকেন, অর্থাৎ ভেজিটেরিয়ান, তাদের নিতম্বের হাড় ভাঙার ঝুঁকি ৩৩% বেশি। ২০২২ সালে যুক্তরাজ্যের লিড ইউনিভার্সিটি থেকে BMC Medicine জার্নালে এ সম্পর্কিত গবেষণাটি প্রকাশিত হয়। অন্যদিকে যাদের খাবারে প্রাণিজ আমিষ রয়েছে, তাদের হাড় ভাঙার ঝুঁকি থাকলেও তুলনামূলক কম। উল্লেখ্য, ধূমপান, বয়স, ভেজিটেরিয়ান ও নন-ভেজিটেরিয়ান এই চারটি গ্রুপে নারীদের ভাগ করা হলেও সবচেয়ে বেশি হাড় ভাঙার ঝুঁকি থাকে ভেজিটেরিয়ান গ্রুপের নারীদের। তবে পুরুষদের সম্পর্কে কোনো তথ্য এই গবেষণায় দেওয়া হয়নি।
    Love
    Like
    JonoSathi React
    · ১ Comments ·০ Shares ·১৪৬ Views ·০ Reviews
  • বাংলাদেশের কৃতী সন্তান, বুয়েটের প্রাক্তন শিক্ষার্থী প্রমিত ঘোষ এবং তাঁর দল পেন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে এক যুগান্তকারী আবিষ্কার করেছেন, যা পদার্থবিজ্ঞানের একটি মৌলিক নীতি, কির্চফের তাপ বিকিরণ সূত্রকে চ্যালেঞ্জ করেছে।

    ১৮৬০ সালে প্রণীত এই সূত্র অনুযায়ী, কোনো বস্তু তাপীয় ভারসাম্যে থাকলে, সেটি যে পরিমাণ তাপ শোষণ করে, ঠিক সেই পরিমাণ তাপই বিকিরণ করে। সহজ কথায়, “যা ভালো শোষক, তা ভালো বিকিরকও।”

    প্রমিত ঘোষ ও তাঁর দল মাত্র ২ মাইক্রোমিটার পুরু একটি বিশেষ মেটামেটেরিয়াল (metamaterial) তৈরি করেছেন, যা পাঁচটি সেমিকন্ডাক্টর স্তর দিয়ে গঠিত। এই মেটামেটেরিয়ালটি তার শোষণ ক্ষমতার চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি তাপ বিকিরণ করতে সক্ষম হয়েছে, যা কির্চফের সূত্রের বিপরীত। এই অভূতপূর্ব পর্যবেক্ষণ সম্ভব হয়েছে তাঁদের নিজস্ব নকশাকৃত ‘অ্যাঙ্গেল-রিসলভড ম্যাগনেটিক থার্মাল এমিশন স্পেকট্রোফটোমিটার’ (ARMTES) এবং একটি শক্তিশালী চৌম্বক ক্ষেত্র প্রয়োগের মাধ্যমে।

    এই আবিষ্কার সৌর প্যানেল, ইনফ্রারেড সেন্সর, তাপ ব্যাটারি এবং উন্নত তাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় বিপ্লব ঘটাতে পারে। এটি শক্তি সংগ্রহ ও তাপ স্থানান্তরে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে, কারণ এটি সৌর প্যানেলের মতো সিস্টেমে তাপ অপচয় কমিয়ে কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করবে ।

    বুয়েটের প্রাক্তন শিক্ষার্থী প্রমিত ঘোষের এই অর্জন আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান মহলে বাংলাদেশের মেধা ও সক্ষমতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এটি দেশের তরুণ বিজ্ঞানীদের জন্য এক বিশাল অনুপ্রেরণা!

    এই যুগান্তকারী গবেষণাটি ‘ফিজিক্যাল রিভিউ লেটার্স’ (Physical Review Letters) জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।

    অনুবাদ: AH Abubakkar Siddique

    সূত্র:
    ১. Penn State University Press Release
    ২. Physical Review Letters
    বাংলাদেশের কৃতী সন্তান, বুয়েটের প্রাক্তন শিক্ষার্থী প্রমিত ঘোষ এবং তাঁর দল পেন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে এক যুগান্তকারী আবিষ্কার করেছেন, যা পদার্থবিজ্ঞানের একটি মৌলিক নীতি, কির্চফের তাপ বিকিরণ সূত্রকে চ্যালেঞ্জ করেছে। ১৮৬০ সালে প্রণীত এই সূত্র অনুযায়ী, কোনো বস্তু তাপীয় ভারসাম্যে থাকলে, সেটি যে পরিমাণ তাপ শোষণ করে, ঠিক সেই পরিমাণ তাপই বিকিরণ করে। সহজ কথায়, “যা ভালো শোষক, তা ভালো বিকিরকও।” প্রমিত ঘোষ ও তাঁর দল মাত্র ২ মাইক্রোমিটার পুরু একটি বিশেষ মেটামেটেরিয়াল (metamaterial) তৈরি করেছেন, যা পাঁচটি সেমিকন্ডাক্টর স্তর দিয়ে গঠিত। এই মেটামেটেরিয়ালটি তার শোষণ ক্ষমতার চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি তাপ বিকিরণ করতে সক্ষম হয়েছে, যা কির্চফের সূত্রের বিপরীত। এই অভূতপূর্ব পর্যবেক্ষণ সম্ভব হয়েছে তাঁদের নিজস্ব নকশাকৃত ‘অ্যাঙ্গেল-রিসলভড ম্যাগনেটিক থার্মাল এমিশন স্পেকট্রোফটোমিটার’ (ARMTES) এবং একটি শক্তিশালী চৌম্বক ক্ষেত্র প্রয়োগের মাধ্যমে। এই আবিষ্কার সৌর প্যানেল, ইনফ্রারেড সেন্সর, তাপ ব্যাটারি এবং উন্নত তাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় বিপ্লব ঘটাতে পারে। এটি শক্তি সংগ্রহ ও তাপ স্থানান্তরে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে, কারণ এটি সৌর প্যানেলের মতো সিস্টেমে তাপ অপচয় কমিয়ে কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করবে । বুয়েটের প্রাক্তন শিক্ষার্থী প্রমিত ঘোষের এই অর্জন আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান মহলে বাংলাদেশের মেধা ও সক্ষমতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এটি দেশের তরুণ বিজ্ঞানীদের জন্য এক বিশাল অনুপ্রেরণা! এই যুগান্তকারী গবেষণাটি ‘ফিজিক্যাল রিভিউ লেটার্স’ (Physical Review Letters) জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। অনুবাদ: AH Abubakkar Siddique সূত্র: ১. Penn State University Press Release ২. Physical Review Letters
    Love
    JonoSathi React
    Like
    Haha
    Angry
    ১৬
    · ২ Comments ·০ Shares ·২২১ Views ·০ Reviews
  • বাংলাদেশী বডি বিল্ডিং লিজেন্ড মোঃ রবিউল ইসলাম (ফটিক দত্ত), ১৯৬৬ সালে কুষ্টিয়ায় জন্মগ্রহন করেন। তিনি একজন মাল্টি ট্যালেন্টেড বডি বিল্ডার ছিলেন। বডি বিল্ডিং, ওয়েটলিফটিং সহ বেস কয়েকটি গেমের সাথে যুক্ত ছিলেন তিনি। তিনি বাংলাদেশের সব থেকে বড় বডি বিল্ডিং প্রতিযোগিতা মিঃ বাংলাদেশ ১৭ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। তিনি দেশ বিদেশ থেকে মোট ১২৭টি টাইটেল জিতেছেন নিজের নামে।

    প্রচার প্রচারনা না থাকার জন্য ফটিক স্যারদের মতো লিজেন্ডদের আমরা বর্তমান জেনারেশনের ৯৯% জনই চিনি না। সবাইকে পোষ্টটা শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করা হলো। যাতে করে ১৭বারের মিঃ বাংলাদেশ বডি বিল্ডিং চাম্পিয়ন মোঃ রবিউল ইসলাম (ফটিক দত্ত) স্যারকে এবং তার অর্জনকে বর্তমান জেনারেশন জানতে পারে।
    বাংলাদেশী বডি বিল্ডিং লিজেন্ড মোঃ রবিউল ইসলাম (ফটিক দত্ত), ১৯৬৬ সালে কুষ্টিয়ায় জন্মগ্রহন করেন। তিনি একজন মাল্টি ট্যালেন্টেড বডি বিল্ডার ছিলেন। বডি বিল্ডিং, ওয়েটলিফটিং সহ বেস কয়েকটি গেমের সাথে যুক্ত ছিলেন তিনি। তিনি বাংলাদেশের সব থেকে বড় বডি বিল্ডিং প্রতিযোগিতা মিঃ বাংলাদেশ ১৭ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। তিনি দেশ বিদেশ থেকে মোট ১২৭টি টাইটেল জিতেছেন নিজের নামে। প্রচার প্রচারনা না থাকার জন্য ফটিক স্যারদের মতো লিজেন্ডদের আমরা বর্তমান জেনারেশনের ৯৯% জনই চিনি না। সবাইকে পোষ্টটা শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করা হলো। যাতে করে ১৭বারের মিঃ বাংলাদেশ বডি বিল্ডিং চাম্পিয়ন মোঃ রবিউল ইসলাম (ফটিক দত্ত) স্যারকে এবং তার অর্জনকে বর্তমান জেনারেশন জানতে পারে।
    Love
    Haha
    JonoSathi React
    Like
    ১১
    · ২ Comments ·০ Shares ·২১৮ Views ·০ Reviews
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com