• সূরা আল-ইমরান কুরআনের এক গুরুত্বপূর্ণ সূরা, যা বিশ্বাসীদের জন্য ঐক্যের বার্তা নিয়ে আসে। এতে আল্লাহ তায়ালা তাওহীদ, রিসালাত ও আখিরাতের উপর জোর দিয়েছেন। ঐতিহাসিক ঘটনাবলী এবং নবী-রাসূলদের সংগ্রামের উল্লেখ করে এই সূরা মুসলিম উম্মাহকে ধৈর্য, তাকওয়া ও আল্লাহর উপর ভরসা রাখার আহ্বান জানায়।
    #foryou #ইসলামিক #viralpost #amazing #সুরাইমরান #ইসলামিকপোস্ট
    সূরা আল-ইমরান কুরআনের এক গুরুত্বপূর্ণ সূরা, যা বিশ্বাসীদের জন্য ঐক্যের বার্তা নিয়ে আসে। এতে আল্লাহ তায়ালা তাওহীদ, রিসালাত ও আখিরাতের উপর জোর দিয়েছেন। ঐতিহাসিক ঘটনাবলী এবং নবী-রাসূলদের সংগ্রামের উল্লেখ করে এই সূরা মুসলিম উম্মাহকে ধৈর্য, তাকওয়া ও আল্লাহর উপর ভরসা রাখার আহ্বান জানায়। #foryou #ইসলামিক #viralpost #amazing #সুরাইমরান #ইসলামিকপোস্ট
    Love
    Like
    5
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·193 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • যুক্তরাজ্যে ২৬,০০০ মধ্যবয়সী নারীর ওপর একটি পরীক্ষা করা হয়। দেখা যায়, যেসব নারীরা শুধু সবজি খেয়ে থাকেন, অর্থাৎ ভেজিটেরিয়ান, তাদের নিতম্বের হাড় ভাঙার ঝুঁকি ৩৩% বেশি।

    ২০২২ সালে যুক্তরাজ্যের লিড ইউনিভার্সিটি থেকে BMC Medicine জার্নালে এ সম্পর্কিত গবেষণাটি প্রকাশিত হয়।

    অন্যদিকে যাদের খাবারে প্রাণিজ আমিষ রয়েছে, তাদের হাড় ভাঙার ঝুঁকি থাকলেও তুলনামূলক কম। উল্লেখ্য, ধূমপান, বয়স, ভেজিটেরিয়ান ও নন-ভেজিটেরিয়ান এই চারটি গ্রুপে নারীদের ভাগ করা হলেও সবচেয়ে বেশি হাড় ভাঙার ঝুঁকি থাকে ভেজিটেরিয়ান গ্রুপের নারীদের। তবে পুরুষদের সম্পর্কে কোনো তথ্য এই গবেষণায় দেওয়া হয়নি।
    যুক্তরাজ্যে ২৬,০০০ মধ্যবয়সী নারীর ওপর একটি পরীক্ষা করা হয়। দেখা যায়, যেসব নারীরা শুধু সবজি খেয়ে থাকেন, অর্থাৎ ভেজিটেরিয়ান, তাদের নিতম্বের হাড় ভাঙার ঝুঁকি ৩৩% বেশি। ২০২২ সালে যুক্তরাজ্যের লিড ইউনিভার্সিটি থেকে BMC Medicine জার্নালে এ সম্পর্কিত গবেষণাটি প্রকাশিত হয়। অন্যদিকে যাদের খাবারে প্রাণিজ আমিষ রয়েছে, তাদের হাড় ভাঙার ঝুঁকি থাকলেও তুলনামূলক কম। উল্লেখ্য, ধূমপান, বয়স, ভেজিটেরিয়ান ও নন-ভেজিটেরিয়ান এই চারটি গ্রুপে নারীদের ভাগ করা হলেও সবচেয়ে বেশি হাড় ভাঙার ঝুঁকি থাকে ভেজিটেরিয়ান গ্রুপের নারীদের। তবে পুরুষদের সম্পর্কে কোনো তথ্য এই গবেষণায় দেওয়া হয়নি।
    Love
    Like
    JonoSathi React
    6
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·87 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • বাংলাদেশের কৃতী সন্তান, বুয়েটের প্রাক্তন শিক্ষার্থী প্রমিত ঘোষ এবং তাঁর দল পেন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে এক যুগান্তকারী আবিষ্কার করেছেন, যা পদার্থবিজ্ঞানের একটি মৌলিক নীতি, কির্চফের তাপ বিকিরণ সূত্রকে চ্যালেঞ্জ করেছে।

    ১৮৬০ সালে প্রণীত এই সূত্র অনুযায়ী, কোনো বস্তু তাপীয় ভারসাম্যে থাকলে, সেটি যে পরিমাণ তাপ শোষণ করে, ঠিক সেই পরিমাণ তাপই বিকিরণ করে। সহজ কথায়, “যা ভালো শোষক, তা ভালো বিকিরকও।”

    প্রমিত ঘোষ ও তাঁর দল মাত্র ২ মাইক্রোমিটার পুরু একটি বিশেষ মেটামেটেরিয়াল (metamaterial) তৈরি করেছেন, যা পাঁচটি সেমিকন্ডাক্টর স্তর দিয়ে গঠিত। এই মেটামেটেরিয়ালটি তার শোষণ ক্ষমতার চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি তাপ বিকিরণ করতে সক্ষম হয়েছে, যা কির্চফের সূত্রের বিপরীত। এই অভূতপূর্ব পর্যবেক্ষণ সম্ভব হয়েছে তাঁদের নিজস্ব নকশাকৃত ‘অ্যাঙ্গেল-রিসলভড ম্যাগনেটিক থার্মাল এমিশন স্পেকট্রোফটোমিটার’ (ARMTES) এবং একটি শক্তিশালী চৌম্বক ক্ষেত্র প্রয়োগের মাধ্যমে।

    এই আবিষ্কার সৌর প্যানেল, ইনফ্রারেড সেন্সর, তাপ ব্যাটারি এবং উন্নত তাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় বিপ্লব ঘটাতে পারে। এটি শক্তি সংগ্রহ ও তাপ স্থানান্তরে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে, কারণ এটি সৌর প্যানেলের মতো সিস্টেমে তাপ অপচয় কমিয়ে কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করবে ।

    বুয়েটের প্রাক্তন শিক্ষার্থী প্রমিত ঘোষের এই অর্জন আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান মহলে বাংলাদেশের মেধা ও সক্ষমতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এটি দেশের তরুণ বিজ্ঞানীদের জন্য এক বিশাল অনুপ্রেরণা!

    এই যুগান্তকারী গবেষণাটি ‘ফিজিক্যাল রিভিউ লেটার্স’ (Physical Review Letters) জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।

    অনুবাদ: AH Abubakkar Siddique

    সূত্র:
    1. Penn State University Press Release
    2. Physical Review Letters
    বাংলাদেশের কৃতী সন্তান, বুয়েটের প্রাক্তন শিক্ষার্থী প্রমিত ঘোষ এবং তাঁর দল পেন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে এক যুগান্তকারী আবিষ্কার করেছেন, যা পদার্থবিজ্ঞানের একটি মৌলিক নীতি, কির্চফের তাপ বিকিরণ সূত্রকে চ্যালেঞ্জ করেছে। ১৮৬০ সালে প্রণীত এই সূত্র অনুযায়ী, কোনো বস্তু তাপীয় ভারসাম্যে থাকলে, সেটি যে পরিমাণ তাপ শোষণ করে, ঠিক সেই পরিমাণ তাপই বিকিরণ করে। সহজ কথায়, “যা ভালো শোষক, তা ভালো বিকিরকও।” প্রমিত ঘোষ ও তাঁর দল মাত্র ২ মাইক্রোমিটার পুরু একটি বিশেষ মেটামেটেরিয়াল (metamaterial) তৈরি করেছেন, যা পাঁচটি সেমিকন্ডাক্টর স্তর দিয়ে গঠিত। এই মেটামেটেরিয়ালটি তার শোষণ ক্ষমতার চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি তাপ বিকিরণ করতে সক্ষম হয়েছে, যা কির্চফের সূত্রের বিপরীত। এই অভূতপূর্ব পর্যবেক্ষণ সম্ভব হয়েছে তাঁদের নিজস্ব নকশাকৃত ‘অ্যাঙ্গেল-রিসলভড ম্যাগনেটিক থার্মাল এমিশন স্পেকট্রোফটোমিটার’ (ARMTES) এবং একটি শক্তিশালী চৌম্বক ক্ষেত্র প্রয়োগের মাধ্যমে। এই আবিষ্কার সৌর প্যানেল, ইনফ্রারেড সেন্সর, তাপ ব্যাটারি এবং উন্নত তাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় বিপ্লব ঘটাতে পারে। এটি শক্তি সংগ্রহ ও তাপ স্থানান্তরে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে, কারণ এটি সৌর প্যানেলের মতো সিস্টেমে তাপ অপচয় কমিয়ে কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করবে । বুয়েটের প্রাক্তন শিক্ষার্থী প্রমিত ঘোষের এই অর্জন আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান মহলে বাংলাদেশের মেধা ও সক্ষমতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এটি দেশের তরুণ বিজ্ঞানীদের জন্য এক বিশাল অনুপ্রেরণা! এই যুগান্তকারী গবেষণাটি ‘ফিজিক্যাল রিভিউ লেটার্স’ (Physical Review Letters) জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। অনুবাদ: AH Abubakkar Siddique সূত্র: 1. Penn State University Press Release 2. Physical Review Letters
    Love
    JonoSathi React
    Like
    Haha
    Angry
    16
    · 2 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·151 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • বাংলাদেশী বডি বিল্ডিং লিজেন্ড মোঃ রবিউল ইসলাম (ফটিক দত্ত), ১৯৬৬ সালে কুষ্টিয়ায় জন্মগ্রহন করেন। তিনি একজন মাল্টি ট্যালেন্টেড বডি বিল্ডার ছিলেন। বডি বিল্ডিং, ওয়েটলিফটিং সহ বেস কয়েকটি গেমের সাথে যুক্ত ছিলেন তিনি। তিনি বাংলাদেশের সব থেকে বড় বডি বিল্ডিং প্রতিযোগিতা মিঃ বাংলাদেশ ১৭ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। তিনি দেশ বিদেশ থেকে মোট ১২৭টি টাইটেল জিতেছেন নিজের নামে।

    প্রচার প্রচারনা না থাকার জন্য ফটিক স্যারদের মতো লিজেন্ডদের আমরা বর্তমান জেনারেশনের ৯৯% জনই চিনি না। সবাইকে পোষ্টটা শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করা হলো। যাতে করে ১৭বারের মিঃ বাংলাদেশ বডি বিল্ডিং চাম্পিয়ন মোঃ রবিউল ইসলাম (ফটিক দত্ত) স্যারকে এবং তার অর্জনকে বর্তমান জেনারেশন জানতে পারে।
    বাংলাদেশী বডি বিল্ডিং লিজেন্ড মোঃ রবিউল ইসলাম (ফটিক দত্ত), ১৯৬৬ সালে কুষ্টিয়ায় জন্মগ্রহন করেন। তিনি একজন মাল্টি ট্যালেন্টেড বডি বিল্ডার ছিলেন। বডি বিল্ডিং, ওয়েটলিফটিং সহ বেস কয়েকটি গেমের সাথে যুক্ত ছিলেন তিনি। তিনি বাংলাদেশের সব থেকে বড় বডি বিল্ডিং প্রতিযোগিতা মিঃ বাংলাদেশ ১৭ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। তিনি দেশ বিদেশ থেকে মোট ১২৭টি টাইটেল জিতেছেন নিজের নামে। প্রচার প্রচারনা না থাকার জন্য ফটিক স্যারদের মতো লিজেন্ডদের আমরা বর্তমান জেনারেশনের ৯৯% জনই চিনি না। সবাইকে পোষ্টটা শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করা হলো। যাতে করে ১৭বারের মিঃ বাংলাদেশ বডি বিল্ডিং চাম্পিয়ন মোঃ রবিউল ইসলাম (ফটিক দত্ত) স্যারকে এবং তার অর্জনকে বর্তমান জেনারেশন জানতে পারে।
    Love
    JonoSathi React
    Haha
    Like
    10
    · 2 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·198 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • জুলাই আন্দোলন ভয় ভেঙে দিয়ে নির্ভয়ে কথা বলতে শিখিয়েছে: নাহিদ ইসলাম


    জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, শুধুমাত্র ক্ষমতা পরিবর্তনের জন্য জুলাই আন্দোলন হয়নি। একদলের পরিবর্তে আরেক দলের ফ্যাসিস্ট হয়ে ওঠার জন্য রাজপথে ছাত্র-জনতা রক্ত ঢেলে দেয়নি। বৈষম্যের অবসান করতে সকলেই আওয়াজ তুলুন। জুলাই আন্দোলন ভয় ভেঙে দিয়ে আমাদের নির্ভয়ে কথা বলতে শিখিয়েছে।

    জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া মানুষের কথা শুনতে জুলাইজুড়ে দেশের সব জেলায় মাসব্যাপী ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

    মঙ্গলবার (১ জুলাই) বিকেলে গাইবান্ধা পৌরপার্কের শহীদ মিনার চত্ত্বরে সমাবেশে নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, জুলাই আন্দোলনে নতুন দেশ হয়েছে, কিন্তু দেশ গঠন হয়নি। গাইবান্ধা থেকে সেই দেশ গঠনে যাত্রা শুরু হলো। আমরা নতুন দেশ গঠনের জন্য রাজপথে নেমেছি। নতুন দেশে মানুষ ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে নির্ভয়ে মতপ্রকাশ ও অধিকারের কথা বলবে।

    জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের সঞ্চালনায় সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে পার্টির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক সামান্তা শারমিন, সদস্য সচিব আখতার হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের যুগ্ম মুখ্য সংগঠক সাইফুল্লাহ হায়দার, আসাদুল্লাহ আল গালিব ও আবু সাঈদ লিয়ন, উত্তরাঞ্চলের সংগঠক নাজমুল হাসান সোহাগ, দক্ষিণাঞ্চলের যুগ্ম মুখ্য সংগঠক ডা. মাহমুদা আলম মিতু ও মোহাম্মদ আতাউল্লাহ, সদস্য ফিহাদুর রহমান দিবস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

    কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরীতে গাইবান্ধায় ইপিজেড ও শিল্প কারখানা স্থাপনের দাবি জানিয়ে সমাবেশে কেন্দ্রীয় সদস্য ফিহাদুর রহমান দিবস তার বক্তব্যে বলেন, গাইবান্ধা জেলা জেনারেল হাসপাতালের সেবার মানোন্নয়নে প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ করে উন্নত চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে।

    এর আগে সকালে এনসিপি নেতৃবৃন্দ রংপুরের পীরগঞ্জে শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করেন। এরপর সাদুল্যাপুর উপজেলা সদরে এক পথসভায় অংশ নেন তারা। গাইবান্ধায় সমাবেশ শেষে তারা সড়ক পথে পলাশবাড়ির উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন।

    বিডি প্রতিদিন/এএ

    #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    জুলাই আন্দোলন ভয় ভেঙে দিয়ে নির্ভয়ে কথা বলতে শিখিয়েছে: নাহিদ ইসলাম জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, শুধুমাত্র ক্ষমতা পরিবর্তনের জন্য জুলাই আন্দোলন হয়নি। একদলের পরিবর্তে আরেক দলের ফ্যাসিস্ট হয়ে ওঠার জন্য রাজপথে ছাত্র-জনতা রক্ত ঢেলে দেয়নি। বৈষম্যের অবসান করতে সকলেই আওয়াজ তুলুন। জুলাই আন্দোলন ভয় ভেঙে দিয়ে আমাদের নির্ভয়ে কথা বলতে শিখিয়েছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া মানুষের কথা শুনতে জুলাইজুড়ে দেশের সব জেলায় মাসব্যাপী ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। মঙ্গলবার (১ জুলাই) বিকেলে গাইবান্ধা পৌরপার্কের শহীদ মিনার চত্ত্বরে সমাবেশে নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, জুলাই আন্দোলনে নতুন দেশ হয়েছে, কিন্তু দেশ গঠন হয়নি। গাইবান্ধা থেকে সেই দেশ গঠনে যাত্রা শুরু হলো। আমরা নতুন দেশ গঠনের জন্য রাজপথে নেমেছি। নতুন দেশে মানুষ ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে নির্ভয়ে মতপ্রকাশ ও অধিকারের কথা বলবে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের সঞ্চালনায় সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে পার্টির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক সামান্তা শারমিন, সদস্য সচিব আখতার হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের যুগ্ম মুখ্য সংগঠক সাইফুল্লাহ হায়দার, আসাদুল্লাহ আল গালিব ও আবু সাঈদ লিয়ন, উত্তরাঞ্চলের সংগঠক নাজমুল হাসান সোহাগ, দক্ষিণাঞ্চলের যুগ্ম মুখ্য সংগঠক ডা. মাহমুদা আলম মিতু ও মোহাম্মদ আতাউল্লাহ, সদস্য ফিহাদুর রহমান দিবস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরীতে গাইবান্ধায় ইপিজেড ও শিল্প কারখানা স্থাপনের দাবি জানিয়ে সমাবেশে কেন্দ্রীয় সদস্য ফিহাদুর রহমান দিবস তার বক্তব্যে বলেন, গাইবান্ধা জেলা জেনারেল হাসপাতালের সেবার মানোন্নয়নে প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ করে উন্নত চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে। এর আগে সকালে এনসিপি নেতৃবৃন্দ রংপুরের পীরগঞ্জে শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করেন। এরপর সাদুল্যাপুর উপজেলা সদরে এক পথসভায় অংশ নেন তারা। গাইবান্ধায় সমাবেশ শেষে তারা সড়ক পথে পলাশবাড়ির উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। বিডি প্রতিদিন/এএ #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    Like
    5
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·54 দেখেছে ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com