Search | Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform

Upgrade to Pro

  • ।।।। ইনভেষ্ট ছাড়া আপনি আমাদের ব্রাঞ্চের “সহকারী পরিচালক” হতে চাচ্ছেন?
    .
    আপনি যদি প্রতি দিন ১ ঘন্টা সরাসরি আমাদের ব্রাঞ্চে আর ১/২ ঘন্টা অনলাইন ও অফলাইন সময় দিতে পারেন তাহলে আপনি আমাদের “সহকারী পরিচালক” হতে পারবেন।
    .
    “সহকারী পরিচালক” হয়ে ইনশাআল্লাহ মাসে ১০-২০ হাজার টাকা খুব সহজেই আয় করতে পারবেন।
    .
    স্টারল্যান্ড বিজনেস সলিশনস বর্তমানে ১০টি রানিং বিজনেস রয়েছে। আর এই বিজনেস গুলো প্রতিটি ইউনিয়নে পরিচালনা করার জন্য একটি করে “ব্রাঞ্চ অফিস” দেয়া হচ্ছে। আর সেই ব্রাঞ্চে ১০টা প্রজেক্টের দায়িত্ব ১০জন সহকারী পরিচালককে প্রদান করা হবে। কে কোন প্রজেক্টের দায়িত্ব পাবে সেটা লটারীর মাধ্যমে অথবা হেড অফিসের মাধ্যমে চুরাক্ত করা হবে।
    .
    আমাদের ১০টি বিজনেস হচ্ছে-
    .
    ১) ইকমার্স বিজনেস
    ২) আইটি বিজনেস
    ৩) জিপিএস ট্রেকার বিজনেস
    ৪) ডিলারশীপ বিজনেস
    ৫) হেলিকপ্টার ভাড়া, ট্যুর এন্ড টুরিজম
    ৬) কুরিয়ার বিজনেস
    ৭) আউটসোর্সিং প্রজেক্ট
    ৮) বাজার-সদাই প্রজেক্ট
    ৯) মোবাইল রিচার্জ
    ১০) ক্যাটারিং সার্ভিস ও ফুড ডেলিভারি
    .
    .
    একটি “ব্রাঞ্চ অফিস” পরিচালনার জন্য ০১জন “ব্রাঞ্চ পরিচালক” ও ১০জন “সহকারী পরিচালক” থাকবে। মোট ১১জন মিলে সেই এরিয়াতে আমাদের ১০টি বিজনেস পরিচালনা ও সম্প্রসারন করবেন।
    .
    আপনি যদি আমাদের ব্রাঞ্চের “সহকারী পরিচালক” হতে চান তাহলে আপনাকে ১ টাকাও ইনভেস্ট করতে হবে না। আপনাকে শুধু আমাদের ১০টি বিজনেসের মধ্যে ২টি বিজনেসের জন্য ৫জন করে গ্রাহক রেডি করতে হবে। এই ২টি বিজনেস হচ্ছে আউটসোর্সিং প্রজেক্ট ও মোবাইল রিচার্জ।
    .
    আউটসোর্সিং প্রজেক্টের জন্য ৫জন স্টুডেন্ট রেডি করবেন। যারা আমাদের কাছ থেকে মাত্র ৩০০ টাকার ট্রেনিং ফি দিয়ে মোট ১৫টি সেক্টরের উপর ট্রেনিং সাপোর্ট নিয়ে বাসায় বসেই আউটসোর্সিং করে মাসে ইচ্ছা মতো ইনকাম করতে পারবে। আমরা শতভাগ গ্যারান্টি সহকারে জানাচ্ছি যে, ট্রেনিং সেবা গ্রহনকারী কেউ বেকার বসে থাকবে না ইনশাআল্লাহ।
    .
    মোবাইল রিচার্জ প্রজেক্টের জন্য ৫জন ক্লাইন্ট রেডি করবেন। যারা মাত্র ১ হাজার টাকার ব্যালেঞ্চ নিয়ে একটি এপস দিয়ে ৫টি মোবাইল অপারেটরের রিচার্জ বিজনেস করতে পারবে। বিভিন্ন দোকানে মোবাইল কোম্পানী গুলো রিচার্জ ব্যবসায়ীদের প্রতি হাজারে ২৬-২৭ টাকা কমিশন দেয় এবং সেখানে তাদেরকে ৫টা অপারেটরের জন্য ৫টি সিম কিনতে হয় এবং ৫টি সিমে আলাদা আলাদা ব্যালেঞ্চ নিয়ে বিজনেস করতে হয়। যেখানে তাদের প্রায় ২০-২৫ হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে হয় অথচ আমাদের এপস এর মাধ্যমে মাত্র ১ হাজার টাকার ব্যালেঞ্চ নিয়েই মোবাইল রিচার্জ বিজনেসটি শুরু করতে পারে এবং আমরা প্রতি হাজারে কমিশন দিচ্ছি ৩০ টাকা, এছাড়া ৬০০/৭০০ টাকা মিনিট বা ইন্টারনেট প্যাকেজ বান্ডেল সেল করে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা আয় করতে পারবে।
    .
    .
    “সহকারী পরিচালক” হওয়ার যোগ্যতা-
    .
    ৫জন ফ্রিল্যান্সার ও ৫জন মোবাইল রিচার্জ গ্রাহক অথবা ১০জন ফ্রিল্যান্সার বা ১০জন মোবাইল রিচার্জ গ্রাহক রেডি করতে হবে।
    শিক্ষাগত যোগ্যতা মিনিমাম এসএসসি
    বয়স সর্বোচ্চ ২৫ বছর
    নিজ এলাকাতে সুপরিচিত থাকতে হবে।
    কর্মঠ ও উদ্যোমী হতে হবে।
    .
    “সহকারী পরিচালক” এর উদ্যোক্তা হিসেবে সরাসরি কমিশন -
    .
    ১) হেলিকপ্টার ভাড়া থেকে ১০%
    ২) আইটি বিজনেস থেকে ২০%
    ৩) জিপিএস ট্রেকার বিজনেস থেকে ১০%
    ৪) ইকমার্স বিজনেস থেকে ১০%
    ৫) ডিলারশীপ বিজনেস থেকে ১০%-২০%
    ৬) বাজার-সদাই প্রজেক্ট থেকে ৫%-১০%
    ৭) আউটসোর্সিং প্রজেক্ট থেকে ২০%
    ৮) মোবাইল রিচার্জ থেকে প্রতি হাজারে ৩০টাকা কমিশন এবং সাথে রিসেলার একাউন্ট তৈরি করে ৫০-১০০ টাকা ইনকাম।
    ৯) ক্যাটারিং সার্ভিস থেকে ১০%
    .
    “ব্রাঞ্চ অফিস” টিমের কমিশন-
    .
    ১) কুরিয়ার কমিশন ৬০%
    ২) হেলিকপ্টার ভাড়া থেকে ৫%
    ৩) আইটি বিজনেস থেকে ১০%
    ৪) জিপিএস ট্রেকার বিজনেস থেকে ৫%
    ৫) ইকমার্স বিজনেস থেকে ৩%
    ৬) ডিলারশীপ বিজনেস থেকে ৩%
    ৭) বাজার-সদাই প্রজেক্ট থেকে ৩%
    ৮) আউটসোর্সিং প্রজেক্ট থেকে ১০%
    ৯) ক্যাটারিং সার্ভিস থেকে ৫%
    .
    “সহকারী পরিচালক” ব্রাঞ্চ অফিসের ১০টি প্রজেক্টের মোট কমিশনের ৮% পাবেন।
    .
    তাই আপনি যদি ইনভেস্ট ছাড়া “সহকারী পরিচালক” হতে চান তাহলে আজকেই কনফার্ম করুন।
    ।।।। ইনভেষ্ট ছাড়া আপনি আমাদের ব্রাঞ্চের “সহকারী পরিচালক” হতে চাচ্ছেন? . 🔴 আপনি যদি প্রতি দিন ১ ঘন্টা সরাসরি আমাদের ব্রাঞ্চে আর ১/২ ঘন্টা অনলাইন ও অফলাইন সময় দিতে পারেন তাহলে আপনি আমাদের “সহকারী পরিচালক” হতে পারবেন। . “সহকারী পরিচালক” হয়ে ইনশাআল্লাহ মাসে ১০-২০ হাজার টাকা খুব সহজেই আয় করতে পারবেন। . স্টারল্যান্ড বিজনেস সলিশনস বর্তমানে ১০টি রানিং বিজনেস রয়েছে। আর এই বিজনেস গুলো প্রতিটি ইউনিয়নে পরিচালনা করার জন্য একটি করে “ব্রাঞ্চ অফিস” দেয়া হচ্ছে। আর সেই ব্রাঞ্চে ১০টা প্রজেক্টের দায়িত্ব ১০জন সহকারী পরিচালককে প্রদান করা হবে। কে কোন প্রজেক্টের দায়িত্ব পাবে সেটা লটারীর মাধ্যমে অথবা হেড অফিসের মাধ্যমে চুরাক্ত করা হবে। . আমাদের ১০টি বিজনেস হচ্ছে- . ✅১) ইকমার্স বিজনেস ✅২) আইটি বিজনেস ✅৩) জিপিএস ট্রেকার বিজনেস ✅৪) ডিলারশীপ বিজনেস ✅৫) হেলিকপ্টার ভাড়া, ট্যুর এন্ড টুরিজম ✅৬) কুরিয়ার বিজনেস ✅৭) আউটসোর্সিং প্রজেক্ট ✅৮) বাজার-সদাই প্রজেক্ট ✅৯) মোবাইল রিচার্জ ✅১০) ক্যাটারিং সার্ভিস ও ফুড ডেলিভারি . . একটি “ব্রাঞ্চ অফিস” পরিচালনার জন্য ০১জন “ব্রাঞ্চ পরিচালক” ও ১০জন “সহকারী পরিচালক” থাকবে। মোট ১১জন মিলে সেই এরিয়াতে আমাদের ১০টি বিজনেস পরিচালনা ও সম্প্রসারন করবেন। . আপনি যদি আমাদের ব্রাঞ্চের “সহকারী পরিচালক” হতে চান তাহলে আপনাকে ১ টাকাও ইনভেস্ট করতে হবে না। আপনাকে শুধু আমাদের ১০টি বিজনেসের মধ্যে ২টি বিজনেসের জন্য ৫জন করে গ্রাহক রেডি করতে হবে। এই ২টি বিজনেস হচ্ছে আউটসোর্সিং প্রজেক্ট ও মোবাইল রিচার্জ। . 🔲 আউটসোর্সিং প্রজেক্টের জন্য ৫জন স্টুডেন্ট রেডি করবেন। যারা আমাদের কাছ থেকে মাত্র ৩০০ টাকার ট্রেনিং ফি দিয়ে মোট ১৫টি সেক্টরের উপর ট্রেনিং সাপোর্ট নিয়ে বাসায় বসেই আউটসোর্সিং করে মাসে ইচ্ছা মতো ইনকাম করতে পারবে। আমরা শতভাগ গ্যারান্টি সহকারে জানাচ্ছি যে, ট্রেনিং সেবা গ্রহনকারী কেউ বেকার বসে থাকবে না ইনশাআল্লাহ। . 🔲 মোবাইল রিচার্জ প্রজেক্টের জন্য ৫জন ক্লাইন্ট রেডি করবেন। যারা মাত্র ১ হাজার টাকার ব্যালেঞ্চ নিয়ে একটি এপস দিয়ে ৫টি মোবাইল অপারেটরের রিচার্জ বিজনেস করতে পারবে। বিভিন্ন দোকানে মোবাইল কোম্পানী গুলো রিচার্জ ব্যবসায়ীদের প্রতি হাজারে ২৬-২৭ টাকা কমিশন দেয় এবং সেখানে তাদেরকে ৫টা অপারেটরের জন্য ৫টি সিম কিনতে হয় এবং ৫টি সিমে আলাদা আলাদা ব্যালেঞ্চ নিয়ে বিজনেস করতে হয়। যেখানে তাদের প্রায় ২০-২৫ হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে হয় অথচ আমাদের এপস এর মাধ্যমে মাত্র ১ হাজার টাকার ব্যালেঞ্চ নিয়েই মোবাইল রিচার্জ বিজনেসটি শুরু করতে পারে এবং আমরা প্রতি হাজারে কমিশন দিচ্ছি ৩০ টাকা, এছাড়া ৬০০/৭০০ টাকা মিনিট বা ইন্টারনেট প্যাকেজ বান্ডেল সেল করে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা আয় করতে পারবে। . . “সহকারী পরিচালক” হওয়ার যোগ্যতা- . ⬛৫জন ফ্রিল্যান্সার ও ৫জন মোবাইল রিচার্জ গ্রাহক অথবা ১০জন ফ্রিল্যান্সার বা ১০জন মোবাইল রিচার্জ গ্রাহক রেডি করতে হবে। ⬛শিক্ষাগত যোগ্যতা মিনিমাম এসএসসি ⬛বয়স সর্বোচ্চ ২৫ বছর ⬛নিজ এলাকাতে সুপরিচিত থাকতে হবে। ⬛কর্মঠ ও উদ্যোমী হতে হবে। . 🟠 “সহকারী পরিচালক” এর উদ্যোক্তা হিসেবে সরাসরি কমিশন - . 🟢 ১) হেলিকপ্টার ভাড়া থেকে ১০% 🟢 ২) আইটি বিজনেস থেকে ২০% 🟢 ৩) জিপিএস ট্রেকার বিজনেস থেকে ১০% 🟢 ৪) ইকমার্স বিজনেস থেকে ১০% 🟢 ৫) ডিলারশীপ বিজনেস থেকে ১০%-২০% 🟢 ৬) বাজার-সদাই প্রজেক্ট থেকে ৫%-১০% 🟢 ৭) আউটসোর্সিং প্রজেক্ট থেকে ২০% 🟢 ৮) মোবাইল রিচার্জ থেকে প্রতি হাজারে ৩০টাকা কমিশন এবং সাথে রিসেলার একাউন্ট তৈরি করে ৫০-১০০ টাকা ইনকাম। 🟢 ৯) ক্যাটারিং সার্ভিস থেকে ১০% . 🟠 “ব্রাঞ্চ অফিস” টিমের কমিশন- . 🔵 ১) কুরিয়ার কমিশন ৬০% 🔵 ২) হেলিকপ্টার ভাড়া থেকে ৫% 🔵 ৩) আইটি বিজনেস থেকে ১০% 🔵 ৪) জিপিএস ট্রেকার বিজনেস থেকে ৫% 🔵 ৫) ইকমার্স বিজনেস থেকে ৩% 🔵 ৬) ডিলারশীপ বিজনেস থেকে ৩% 🔵 ৭) বাজার-সদাই প্রজেক্ট থেকে ৩% 🔵 ৮) আউটসোর্সিং প্রজেক্ট থেকে ১০% 🔵 ৯) ক্যাটারিং সার্ভিস থেকে ৫% . “সহকারী পরিচালক” ব্রাঞ্চ অফিসের ১০টি প্রজেক্টের মোট কমিশনের ৮% পাবেন। . তাই আপনি যদি ইনভেস্ট ছাড়া “সহকারী পরিচালক” হতে চান তাহলে আজকেই কনফার্ম করুন।
    ·27 Views ·0 Reviews
  • সময় পেলে আল্লাহর নামটি একবার লিখো
    সময় পেলে আল্লাহর নামটি একবার লিখো😊
    Sad
    1
    ·46 Views ·0 Reviews
  • মুসলিম হওয়া মানে আপনার কোন সমস্যা থাকবেনা এমনটা নয়। তবে আপনার সাথে থাকবে সকল সমস্যার সমাধান দেওয়ার একমাত্র উৎস আল্লাহ্ সুবাহানহুয়া তা'আলা। - [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
    মুসলিম হওয়া মানে আপনার কোন সমস্যা থাকবেনা এমনটা নয়। তবে আপনার সাথে থাকবে সকল সমস্যার সমাধান দেওয়ার একমাত্র উৎস আল্লাহ্ সুবাহানহুয়া তা'আলা। - [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
    Love
    Haha
    3
    ·46 Views ·0 Reviews
  • আমরা ভুলটা কোথায় করি জানো?

    আমরা নিজেরাই নিজেদের চোখ বন্ধ করে রাখি, চোখ খুলে শেষটা দেখার চেষ্টা করি না। আমরা মানতেই চাই না যে, মানুষ বদলায়। আমি বদলাই, তুমিও বদলাও, আর যে মানুষটা একসময় পাশে ছিল—নরম, মায়াবী, ভালো—সে-ও এক সময় বদলায়, বিচ্ছিরিভাবে বদলায়।

    আমরা মানতেই চাই না, কিছু মানুষ শুরু থেকেই আমাদের জীবনে সত্যিকারের অনুভূতি নিয়ে আসে না। তারা একদিন চলে যাবেই, সেটা হোক আজ, অথবা কাল। কেবল যাওয়ার আগে রেখে যাবে রক্তাক্ত দগদগে একটা ক্ষত।

    হ্যাঁ, তারা একসময় দারুণ ছিল। ওদের অনুভবও ছিল অন্যরকম দারুণ। কিন্তু যেহেতু তারা কখনো সত্যি সত্যি নিজেদের কাছে, নিজেদের প্রতিজ্ঞার কাছে সৎ ছিল না, তাই তারা সময়ের সাথে সাথে বদলায়। এবং তাদের ভেতর থেকে বারণ আসে—"না, এ পথে আর নয়।"

    তখন তারা বাহানা খোঁজে, এবং চলে যায়—ব্যথা দিয়ে হোক বা নীরবে—ফারাক খুব একটা পড়ে না।

    আরেকটা ভুল কী করি জানো?
    আমরা সে মানুষটার বদলে যাবার পরের রূপকে বিচার করি তার পুরোনো স্মৃতির আলোয় দিয়ে।
    আমরা নিজেরাই অজুহাত খুঁজি এই মর্মান্তিক শেষটাতে একটু রঙ দিতে, আর কিছুই ঠিক নেই বুঝার পরও তাকে আটকানোর শেষ চেষ্টা করতে থাকি —এর কারণ শুধুমাত্র একটাই, শুরুরটা যে ছিল ভীষণ মধুর।

    আমরা ভেঙে পড়া গল্পটার এক নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকি—যেখানে সে ভালো ছিল, কাছের ছিল, আপন ছিল, তার চোখে মহব্বত ছিল, প্রেম ছিল, আর ছিল অকৃত্রিম মমতা।

    ওইখানে দাঁড়িয়ে থেকে আফসোস করতে করতে তারপর প্রশ্ন করি—“কেন এমন হলো? সে এমন করলো কেন? আমি কি এমনটা পাওয়ার যোগ্য ছিলাম?”

    অথচ, সাহস করে একবার যদি শুরুতেই চোখ তুলে শেষটা দেখার চেষ্টা করতাম তাহলে সব প্রশ্নের উত্তর শুরুতেই পেয়ে যেতাম, শেষটার কাছে প্রশ্ন করা লাগতো না।

    লেখা: আরিফ হুসাইন
    আমরা ভুলটা কোথায় করি জানো? আমরা নিজেরাই নিজেদের চোখ বন্ধ করে রাখি, চোখ খুলে শেষটা দেখার চেষ্টা করি না। আমরা মানতেই চাই না যে, মানুষ বদলায়। আমি বদলাই, তুমিও বদলাও, আর যে মানুষটা একসময় পাশে ছিল—নরম, মায়াবী, ভালো—সে-ও এক সময় বদলায়, বিচ্ছিরিভাবে বদলায়। আমরা মানতেই চাই না, কিছু মানুষ শুরু থেকেই আমাদের জীবনে সত্যিকারের অনুভূতি নিয়ে আসে না। তারা একদিন চলে যাবেই, সেটা হোক আজ, অথবা কাল। কেবল যাওয়ার আগে রেখে যাবে রক্তাক্ত দগদগে একটা ক্ষত। হ্যাঁ, তারা একসময় দারুণ ছিল। ওদের অনুভবও ছিল অন্যরকম দারুণ। কিন্তু যেহেতু তারা কখনো সত্যি সত্যি নিজেদের কাছে, নিজেদের প্রতিজ্ঞার কাছে সৎ ছিল না, তাই তারা সময়ের সাথে সাথে বদলায়। এবং তাদের ভেতর থেকে বারণ আসে—"না, এ পথে আর নয়।" তখন তারা বাহানা খোঁজে, এবং চলে যায়—ব্যথা দিয়ে হোক বা নীরবে—ফারাক খুব একটা পড়ে না। আরেকটা ভুল কী করি জানো? আমরা সে মানুষটার বদলে যাবার পরের রূপকে বিচার করি তার পুরোনো স্মৃতির আলোয় দিয়ে। আমরা নিজেরাই অজুহাত খুঁজি এই মর্মান্তিক শেষটাতে একটু রঙ দিতে, আর কিছুই ঠিক নেই বুঝার পরও তাকে আটকানোর শেষ চেষ্টা করতে থাকি —এর কারণ শুধুমাত্র একটাই, শুরুরটা যে ছিল ভীষণ মধুর। আমরা ভেঙে পড়া গল্পটার এক নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকি—যেখানে সে ভালো ছিল, কাছের ছিল, আপন ছিল, তার চোখে মহব্বত ছিল, প্রেম ছিল, আর ছিল অকৃত্রিম মমতা। ওইখানে দাঁড়িয়ে থেকে আফসোস করতে করতে তারপর প্রশ্ন করি—“কেন এমন হলো? সে এমন করলো কেন? আমি কি এমনটা পাওয়ার যোগ্য ছিলাম?” অথচ, সাহস করে একবার যদি শুরুতেই চোখ তুলে শেষটা দেখার চেষ্টা করতাম তাহলে সব প্রশ্নের উত্তর শুরুতেই পেয়ে যেতাম, শেষটার কাছে প্রশ্ন করা লাগতো না। লেখা: আরিফ হুসাইন
    Love
    Like
    Haha
    Sad
    9
    1 Comments ·195 Views ·0 Reviews
  • সবাই ভালো থাকবেন আল্লাহ হাফেজ গুড নাইট
    সবাই ভালো থাকবেন আল্লাহ হাফেজ গুড নাইট 🥰😴🥰😴
    Love
    Like
    Wow
    Sad
    Angry
    10
    ·163 Views ·0 Reviews
  • বরং মাহফুজের এইসব পাগলামিই প্রমাণ করে দিতেছে, জুলাই এর মাস্টারমাইন্ড তো দূরের কথা, উনি আসলে জুলাই এর স্পিরিটটাই বুঝেন নাই।

    হাসিনার আমলেও মন্ত্রীদের নিয়ে ট্রল কম হয়নি।

    এক কাউয়া কাদেরকে নিয়ে যত ট্রল হয়েছে, আক্রমণ হয়েছে, ইভেন ডার্ক হিউমার পর্যন্ত হইছে, মাহফুজের সাথে তার কিছুই হয় নাই।

    এতো অল্পতেই বারবার হাইপার হয়ে মাহফুজ বারবারই প্রমাণ করতেছে, মন্ত্রণালয় তো দূরের কথা, একটা ক্লাব চালানোর ক্যাপাবিলিটিও এই লোকটার নাই।

    জুলাই বিপ্লবে শিবিরের স্টেক খুবই হাই।

    বিশেষ করে সমন্বয়কদের নিরাপত্তা দেওয়া, ঢাকার মধ্যে মুভ করানোসহ বেশ কিছু ইস্যুতে শিবির লিডিং পজিশনে ছিলো।

    এইটা হলো বাস্তবতা।

    ইভেন নাহিদ ভাই ধানমন্ডির যে বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন, সেই বাসাটাও ছিলো এক জামায়াত নেতার।

    মাহফুজের উচিত ছিলো, আন্দোলনের সময়তেই শিবিরকে বা জামায়াতকে গালিগালাজ করে মাইনাস করে দেওয়া।

    নিজেদের অওকাত দিয়ে আন্দোলন করতো। হাসিনা পড়লে পড়তো, না পড়লে নাই।

    বাট আন্দোলনে সবাইকে ডেকে মন্ত্রী হওয়ার পর মাহফুজের এখন হুট করে মনে হলো, জামায়াত শিবির রাজাকার। কেন?

    মাহফুজ তো নির্বাচিত মন্ত্রী না।

    মাহফুজ গণ অভ্যুথানের মন্ত্রী।

    আর এই গণ অভ্যুথানে বিএনপি, জামায়াত, বাম, ডান সবারই সম্মিলিত অবদান আছে। সবার স্টেক আছে। সবার প্রতিনিধি হিসেবেই মাহফুজ মন্ত্রী হয়েছেন।

    মাহফুজের সামনে সুযোগ ছিলো সবাইকে ধারণ করে চলার। সবাইকে সাথে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ একটা ইমেজ ধরে রাখার একটা সুযোগ মাহফুজের সামনে ছিলো।

    বাট ঐ যে বললাম, রাজনীতি জিনিসটা রাজাদের মানায়, ফকিন্নিদের বানায় না।

    রাজা চিন্তা করে, আরো মানুষ নিয়ে চলতে, যাতে তার রাজত্ব ঠিক থাকে।

    আর ফকিন্নি সবসময়ই ভয় পায়, এই বুঝি বাকিরা আমার চে বেশি বড় হয়ে গেল।

    মাহফুজ গত দুই দিন যা করছেন, সবটাই তার এই ফকিন্নি মেন্টালিটির জন্য।

    জুলাই এসেছিলো দেশটা কারো বাপের না স্লোগান থেকে। অথচ মাহফুজ দেশটা নিজের বাপের মনে করে দেখে নেওয়ার, আঘাত করার হুমকি দিতেছেন।

    কেন?

    উনি তো এখন মন্ত্রী, কোন দলের নেতা না। সরকারে থাকা কেউ কি এই ভাষায় হুমকি দিতে পারে?

    যে মানুষ সরকারের বেসিক কর্তব্যই বোঝে না, সেই মানুষকে মন্ত্রী বানাইলে যা হয়, তাই হচ্ছে।

    শিবির যে ভাষায় আর যে ওয়েতে মাহফুজের সমালোচনা করেছে, সেটা খুবই নোংরা ছিলো, এইটা ঠিক।

    বাট মাহফুজ একজন মন্ত্রী, এবং তাকে এসব ফেস করে হেসে উড়িয়ে দিতে পারতে হবে। মন্ত্রী তো দূরের কথা, ফেসবুকে যে কোন পাবলিক ফিগারকেই এসব সহ্য করতে হয়।

    বাট গালি দেখে হিতাহিত জ্ঞান শূণ্য হয়ে দেখে নিবো, আঘাত করবো এগুলা হচ্ছে হাসিনা সিনড্রোম।

    এনসিপির ইন্টারনাল আলাপ যতটুকু শুনেছি, তাতে মাহফুজকে আমার কাছে আরেকজন হাসিনাই মনে হয়েছে বেশি। হাসিনা দেশটাকে নিজের ভেবে মাইনাস গেম খেলতো,মাহফুজও সেইম কাজটাই করছেন।

    ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, মাহফুজের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া উচিত। নাহলে পদত্যাগ করা উচিত। সরাসরি মারার হুমকি দেওয়ার পর আর কোন মন্ত্রীরই নিজের পদে থাকা উচিত না। কারণ ঐ মানসিক সুস্থতা তার নাই।

    আর এনসিপিও চিন্তা করুক, যে মানুষ একটা মন্ত্রণালয় চালাইতে যাইয়া আট মাসে গোটা দুনিয়ার সবাইকে শত্রু বানাইয়া ফেলসে, তাকে তারা দলে নিয়ে কতটুকু ইনক্লুসিভ হতে পারবে।

    এখন মাহফুজ এনসিপির কেউ না বলে আমি ইগনোর করতেই পারি, বাট এনসিপিতে ঢোকার পর ওর এসব ছোটলোকির পর আর কে ওকে বিশ্বাস করবে?

    এনসিপি যে বাংলাদেশপন্থার কথা বলতেছে, সেটাকে ধারণ করতে হলে অমন উদার মানুষ লাগবে। এনসিপিকে মধ্যপন্থী হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে এখানে ডান, বাম সবাইকেই একসাথে ধারণ করতে পারতে হবে।

    প্লাস এনসিপির লোকবলের যে অবস্থা, আগামী ১০ বছর রাস্তাতে দাঁড়াতে হলেও বিভিন্ন পলিটিকাল অ্যালাই এর সাথে মিলেই দাঁড়াতে হবে। ইভেন বিএনপির মতো এতো পপুলার আর সাংগঠনিকভাবে স্ট্রং দলটাকেও জামায়াতসহ ২০ টা পার্টিকে সাথে নিয়ে চলতে হয়েছে।

    এই একসাথে চলতে পারার জন্য উদারতা লাগে। এনসিপি বড় হতে চাইলে এনসিপিকেও ঐ উদারতা অর ফ্লেক্সিবিলিটি নিয়েই দাঁড়াতে হবে। ছোট বড় অনেক ইস্যুই ওভারলুক করতে পারলেই কেবল রাজনৈতিক বন্ধুত্ব দাঁড়ায়।

    বাট মাহফুজের মতো টক্সিক, নার্সিসিস্ট আর মেন্টালি চিপ একজন মানুষকে নিয়ে এনসিপি ভবিষ্যতে কাউকে বন্ধু বানাতে পারবে কি না, এই অপ্রিয় প্রশ্নের উত্তরটা এনসিপির অন্যান্য নেতাদের অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে।
    #Sadiqur Rahman Khan
    বরং মাহফুজের এইসব পাগলামিই প্রমাণ করে দিতেছে, জুলাই এর মাস্টারমাইন্ড তো দূরের কথা, উনি আসলে জুলাই এর স্পিরিটটাই বুঝেন নাই। হাসিনার আমলেও মন্ত্রীদের নিয়ে ট্রল কম হয়নি। এক কাউয়া কাদেরকে নিয়ে যত ট্রল হয়েছে, আক্রমণ হয়েছে, ইভেন ডার্ক হিউমার পর্যন্ত হইছে, মাহফুজের সাথে তার কিছুই হয় নাই। এতো অল্পতেই বারবার হাইপার হয়ে মাহফুজ বারবারই প্রমাণ করতেছে, মন্ত্রণালয় তো দূরের কথা, একটা ক্লাব চালানোর ক্যাপাবিলিটিও এই লোকটার নাই। জুলাই বিপ্লবে শিবিরের স্টেক খুবই হাই। বিশেষ করে সমন্বয়কদের নিরাপত্তা দেওয়া, ঢাকার মধ্যে মুভ করানোসহ বেশ কিছু ইস্যুতে শিবির লিডিং পজিশনে ছিলো। এইটা হলো বাস্তবতা। ইভেন নাহিদ ভাই ধানমন্ডির যে বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন, সেই বাসাটাও ছিলো এক জামায়াত নেতার। মাহফুজের উচিত ছিলো, আন্দোলনের সময়তেই শিবিরকে বা জামায়াতকে গালিগালাজ করে মাইনাস করে দেওয়া। নিজেদের অওকাত দিয়ে আন্দোলন করতো। হাসিনা পড়লে পড়তো, না পড়লে নাই। বাট আন্দোলনে সবাইকে ডেকে মন্ত্রী হওয়ার পর মাহফুজের এখন হুট করে মনে হলো, জামায়াত শিবির রাজাকার। কেন? মাহফুজ তো নির্বাচিত মন্ত্রী না। মাহফুজ গণ অভ্যুথানের মন্ত্রী। আর এই গণ অভ্যুথানে বিএনপি, জামায়াত, বাম, ডান সবারই সম্মিলিত অবদান আছে। সবার স্টেক আছে। সবার প্রতিনিধি হিসেবেই মাহফুজ মন্ত্রী হয়েছেন। মাহফুজের সামনে সুযোগ ছিলো সবাইকে ধারণ করে চলার। সবাইকে সাথে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ একটা ইমেজ ধরে রাখার একটা সুযোগ মাহফুজের সামনে ছিলো। বাট ঐ যে বললাম, রাজনীতি জিনিসটা রাজাদের মানায়, ফকিন্নিদের বানায় না। রাজা চিন্তা করে, আরো মানুষ নিয়ে চলতে, যাতে তার রাজত্ব ঠিক থাকে। আর ফকিন্নি সবসময়ই ভয় পায়, এই বুঝি বাকিরা আমার চে বেশি বড় হয়ে গেল। মাহফুজ গত দুই দিন যা করছেন, সবটাই তার এই ফকিন্নি মেন্টালিটির জন্য। জুলাই এসেছিলো দেশটা কারো বাপের না স্লোগান থেকে। অথচ মাহফুজ দেশটা নিজের বাপের মনে করে দেখে নেওয়ার, আঘাত করার হুমকি দিতেছেন। কেন? উনি তো এখন মন্ত্রী, কোন দলের নেতা না। সরকারে থাকা কেউ কি এই ভাষায় হুমকি দিতে পারে? যে মানুষ সরকারের বেসিক কর্তব্যই বোঝে না, সেই মানুষকে মন্ত্রী বানাইলে যা হয়, তাই হচ্ছে। শিবির যে ভাষায় আর যে ওয়েতে মাহফুজের সমালোচনা করেছে, সেটা খুবই নোংরা ছিলো, এইটা ঠিক। বাট মাহফুজ একজন মন্ত্রী, এবং তাকে এসব ফেস করে হেসে উড়িয়ে দিতে পারতে হবে। মন্ত্রী তো দূরের কথা, ফেসবুকে যে কোন পাবলিক ফিগারকেই এসব সহ্য করতে হয়। বাট গালি দেখে হিতাহিত জ্ঞান শূণ্য হয়ে দেখে নিবো, আঘাত করবো এগুলা হচ্ছে হাসিনা সিনড্রোম। এনসিপির ইন্টারনাল আলাপ যতটুকু শুনেছি, তাতে মাহফুজকে আমার কাছে আরেকজন হাসিনাই মনে হয়েছে বেশি। হাসিনা দেশটাকে নিজের ভেবে মাইনাস গেম খেলতো,মাহফুজও সেইম কাজটাই করছেন। ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, মাহফুজের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া উচিত। নাহলে পদত্যাগ করা উচিত। সরাসরি মারার হুমকি দেওয়ার পর আর কোন মন্ত্রীরই নিজের পদে থাকা উচিত না। কারণ ঐ মানসিক সুস্থতা তার নাই। আর এনসিপিও চিন্তা করুক, যে মানুষ একটা মন্ত্রণালয় চালাইতে যাইয়া আট মাসে গোটা দুনিয়ার সবাইকে শত্রু বানাইয়া ফেলসে, তাকে তারা দলে নিয়ে কতটুকু ইনক্লুসিভ হতে পারবে। এখন মাহফুজ এনসিপির কেউ না বলে আমি ইগনোর করতেই পারি, বাট এনসিপিতে ঢোকার পর ওর এসব ছোটলোকির পর আর কে ওকে বিশ্বাস করবে? এনসিপি যে বাংলাদেশপন্থার কথা বলতেছে, সেটাকে ধারণ করতে হলে অমন উদার মানুষ লাগবে। এনসিপিকে মধ্যপন্থী হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে এখানে ডান, বাম সবাইকেই একসাথে ধারণ করতে পারতে হবে। প্লাস এনসিপির লোকবলের যে অবস্থা, আগামী ১০ বছর রাস্তাতে দাঁড়াতে হলেও বিভিন্ন পলিটিকাল অ্যালাই এর সাথে মিলেই দাঁড়াতে হবে। ইভেন বিএনপির মতো এতো পপুলার আর সাংগঠনিকভাবে স্ট্রং দলটাকেও জামায়াতসহ ২০ টা পার্টিকে সাথে নিয়ে চলতে হয়েছে। এই একসাথে চলতে পারার জন্য উদারতা লাগে। এনসিপি বড় হতে চাইলে এনসিপিকেও ঐ উদারতা অর ফ্লেক্সিবিলিটি নিয়েই দাঁড়াতে হবে। ছোট বড় অনেক ইস্যুই ওভারলুক করতে পারলেই কেবল রাজনৈতিক বন্ধুত্ব দাঁড়ায়। বাট মাহফুজের মতো টক্সিক, নার্সিসিস্ট আর মেন্টালি চিপ একজন মানুষকে নিয়ে এনসিপি ভবিষ্যতে কাউকে বন্ধু বানাতে পারবে কি না, এই অপ্রিয় প্রশ্নের উত্তরটা এনসিপির অন্যান্য নেতাদের অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে। #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Sad
    Angry
    Like
    Wow
    15
    2 Comments ·203 Views ·0 Reviews
  • জিবনে একবার হলেও কাউকে ভালোবাসা দরকার
    যেন এটা বুজা যায় কেন ভালোবাসা উচিৎ না
    জিবনে একবার হলেও কাউকে ভালোবাসা দরকার💔 যেন এটা বুজা যায় কেন ভালোবাসা উচিৎ না💔
    Love
    Angry
    4
    ·60 Views ·0 Reviews
  • এক কবরস্থানের পাশে_____#islam #islamic #shorts #islamicstatus #islamicvideo #youtubeshorts #reels
    এক কবরস্থানের পাশে_____#islam #islamic #shorts #islamicstatus #islamicvideo #youtubeshorts #reels
    Love
    Haha
    3
    ·130 Views ·0 Reviews
  • ফ্রিতে ইনকাম করতে চান? তাহলে এই সুযোগটি আপনার জন্য!

    প্রতিদিন খুব সহজে ২০০-৩০০ টাকা ইনকাম করুন — কোনো ইনভেস্টমেন্ট ছাড়াই!
    শুধুমাত্র আপনার হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট থাকলেই হবে!
    ইনকাম হবে রেফার সিস্টেমের মাধ্যমে।
    টাকা তুলতে পারবেন সরাসরি বিকাশ বা নগদে।

    একবার শুরু করলে আপনি নিজেই বুঝবেন কতটা সহজ!

    আগ্রহী হলে ইনবক্স করুন বা নিচের লিংকে ক্লিক করুন (এখানে আপনার লিংক দিন)।
    কোনো ধরনের প্রতারণা নেই — ১০০% ফ্রি এবং রিয়েল পেমেন্ট প্রমাণসহ!

    রেজিস্টার করুন এখনই:
    https://balama.vip/pages/login/register?promo_code=D97775FF
    🌟 ফ্রিতে ইনকাম করতে চান? তাহলে এই সুযোগটি আপনার জন্য! 🌟 ✅ প্রতিদিন খুব সহজে ২০০-৩০০ টাকা ইনকাম করুন — কোনো ইনভেস্টমেন্ট ছাড়াই! ✅ শুধুমাত্র আপনার হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট থাকলেই হবে! ✅ ইনকাম হবে রেফার সিস্টেমের মাধ্যমে। ✅ টাকা তুলতে পারবেন সরাসরি বিকাশ বা নগদে। 🎯 একবার শুরু করলে আপনি নিজেই বুঝবেন কতটা সহজ! 👉 আগ্রহী হলে ইনবক্স করুন বা নিচের লিংকে ক্লিক করুন (এখানে আপনার লিংক দিন)। 🚫 কোনো ধরনের প্রতারণা নেই — ১০০% ফ্রি এবং রিয়েল পেমেন্ট প্রমাণসহ! 🔗 রেজিস্টার করুন এখনই: 👉 https://balama.vip/pages/login/register?promo_code=D97775FF
    Love
    Haha
    Sad
    6
    ·147 Views ·1 Shares ·0 Reviews
  • ফ্রিতে ইনকাম করতে চান? তাহলে এই সুযোগটি আপনার জন্য!

    প্রতিদিন খুব সহজে ২০০-৩০০ টাকা ইনকাম করুন — কোনো ইনভেস্টমেন্ট ছাড়াই!
    শুধুমাত্র আপনার হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট থাকলেই হবে!
    ইনকাম হবে রেফার সিস্টেমের মাধ্যমে।
    টাকা তুলতে পারবেন সরাসরি বিকাশ বা নগদে।

    একবার শুরু করলে আপনি নিজেই বুঝবেন কতটা সহজ!

    আগ্রহী হলে ইনবক্স করুন বা নিচের লিংকে ক্লিক করুন https://balama.vip/pages/login/register?promo_code=D97775FF
    কোনো ধরনের প্রতারণা নেই — ১০০% ফ্রি এবং রিয়েল পেমেন্ট প্রমাণসহ!

    #freeincome #2025 #jonosathi
    🔥 ফ্রিতে ইনকাম করতে চান? তাহলে এই সুযোগটি আপনার জন্য! ✅ প্রতিদিন খুব সহজে ২০০-৩০০ টাকা ইনকাম করুন — কোনো ইনভেস্টমেন্ট ছাড়াই! ✅ শুধুমাত্র আপনার হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট থাকলেই হবে! ✅ ইনকাম হবে রেফার সিস্টেমের মাধ্যমে। ✅ টাকা তুলতে পারবেন সরাসরি বিকাশ বা নগদে। 🎯 একবার শুরু করলে আপনি নিজেই বুঝবেন কতটা সহজ! 👉 আগ্রহী হলে ইনবক্স করুন বা নিচের লিংকে ক্লিক করুন https://balama.vip/pages/login/register?promo_code=D97775FF 🚫 কোনো ধরনের প্রতারণা নেই — ১০০% ফ্রি এবং রিয়েল পেমেন্ট প্রমাণসহ! #freeincome #2025 #jonosathi
    Love
    Angry
    5
    ·80 Views ·0 Reviews
  • এক কবরস্থানের পাশে_____#islam #islamic #shorts #islamicstatus #islamicvideo #youtubeshorts #reels
    এক কবরস্থানের পাশে_____#islam #islamic #shorts #islamicstatus #islamicvideo #youtubeshorts #reels
    Love
    3
    ·118 Views ·0 Reviews
  • তাপমাত্রা যে হারে বাড়তে আছে না জানি কবে আমরাও মরুভুমির মতো হয়ে যাবো...!
    তাপমাত্রা যে হারে বাড়তে আছে না জানি কবে আমরাও মরুভুমির মতো হয়ে যাবো...!😁🔥☀️
    Love
    Like
    4
    ·64 Views ·0 Reviews
More Results