• কাছের মানুষ বেশি কষ্ট দেয়।
    #abu_toha_muhammad_adnan
    #islamic_video #আবু_ত্বহা_মুহাম্মাদ_আদনান
    https://youtu.be/G4QjT7coa70
    কাছের মানুষ বেশি কষ্ট দেয়। #abu_toha_muhammad_adnan #islamic_video #আবু_ত্বহা_মুহাম্মাদ_আদনান https://youtu.be/G4QjT7coa70
    Love
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • পাল্টা শুল্ক কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম ও উড়োজাহাজ কেনার সিদ্ধান্ত


    যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানিতে দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের আরোপ করা বাড়তি ৩৭ শতাংশ পাল্টা শুল্কের ঘোষিত হার কমতে পারে। এ জন্য দ্বিপক্ষীয় পর্যায়ে দর-কষাকষি চলছে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসতে পারে ২৯ জুন দেশটির সঙ্গে অনুষ্ঠেয় বাংলাদেশের বৈঠকের পর।

    তার আগেই অবশ্য বাংলাদেশ নিজে থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়াচ্ছে। পাল্টা শুল্কের হার যাতে যুক্তরাষ্ট্র কমায়, সে জন্য সরকার থেকে সরকার (জিটুজি) পর্যায়ে বেশি দামে তিন লাখ টন গম আমদানির প্রক্রিয়া চলছে। সচিবালয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার খাদ্যসচিব মাসুদুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জিটুজি–বিষয়ক কমিটির বৈঠকে প্রাথমিকভাবে এমন সিদ্ধান্ত হয়।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    পাল্টা শুল্ক কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম ও উড়োজাহাজ কেনার সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানিতে দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের আরোপ করা বাড়তি ৩৭ শতাংশ পাল্টা শুল্কের ঘোষিত হার কমতে পারে। এ জন্য দ্বিপক্ষীয় পর্যায়ে দর-কষাকষি চলছে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসতে পারে ২৯ জুন দেশটির সঙ্গে অনুষ্ঠেয় বাংলাদেশের বৈঠকের পর। তার আগেই অবশ্য বাংলাদেশ নিজে থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়াচ্ছে। পাল্টা শুল্কের হার যাতে যুক্তরাষ্ট্র কমায়, সে জন্য সরকার থেকে সরকার (জিটুজি) পর্যায়ে বেশি দামে তিন লাখ টন গম আমদানির প্রক্রিয়া চলছে। সচিবালয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার খাদ্যসচিব মাসুদুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জিটুজি–বিষয়ক কমিটির বৈঠকে প্রাথমিকভাবে এমন সিদ্ধান্ত হয়। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Love
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা


    ইসরায়েল ও ইরানের টানা দুই সপ্তাহের পাল্টাপাল্টি বিমান হামলার পর ঘোষণা আসে যুদ্ধবিরতির। মঙ্গলবার ভোরে শুরু হওয়া এই ‘ধাপে ধাপে যুদ্ধবিরতি’ নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এক ঘোষণায় জানান, এটি একটি বড় কূটনৈতিক সাফল্য। তবে এই যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানের বিভিন্ন শহরে সাধারণ মানুষের মাঝে এই বিরতির স্থায়িত্ব নিয়ে গভীর সংশয়, আতঙ্ক এবং হতাশা বিরাজ করছে।

    ‌বোমার আতঙ্ক থেকে ফিরে

    তেহরানের বাসিন্দা ৩৭ বছর বয়সী সাংবাদিক সামানেহ বলেন, “শেষ রাতের (সোমবার রাতের) বোমাবর্ষণ ছিল সবচেয়ে ভয়ংকর। আমি ভেবেছিলাম, হয়তো আমার প্রিয়জনদের আর কখনো দেখতে পাব না।”

    তিনি জানান, যুদ্ধবিরতির ঘোষণায় কিছুটা স্বস্তি পেলেও, তা স্থায়ী হবে—এ বিশ্বাস তাঁর নেই। “আমি মনে করেছিলাম ট্রাম্প আমাদের সাথে মনস্তাত্ত্বিক খেলা খেলছেন… ইসরায়েল আর ইরান কীভাবে এত সহজে একমত হলো—তা বিশ্বাস করতেও কষ্ট হচ্ছিল,” বলেন তিনি।

    তবে পররাষ্ট্র মন্ত্রী আব্বাস আরাগচির ওমান থেকে পাঠানো একটি আনুষ্ঠানিক বার্তার মাধ্যমে যুদ্ধবিরতির বিষয়টি নিশ্চিত করার পর কিছুটা আশ্বস্ত হয়েছেন সামানেহ।

    তেহরানের পাশের শহর কারাজে বসবাসকারী ইতিহাস শিক্ষক রাহা বলেন, “এটা কোনো শান্তি নয়, এটা কেবল একটি বিরতি। যারা একদিকে আমাদের সরকার বদলের ডাক দেয়, আবার অন্যদিকে শান্তির কথা বলে—তাদের বিশ্বাস করব কীভাবে?”

    তিনি আরও বলেন, “আমাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল। আমাদের মাটিতে বোমা বর্ষণ করে আবার নারীর স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলছে!” “ইসরায়েল আর আমেরিকার হাতে আমাদের পরমাণু স্থাপনাগুলো ধ্বংস হয়ে গেছে। কোটি কোটি ডলারের ক্ষয়ক্ষতি হলো—যে অর্থ দিয়ে আমরা দেশ পুনর্গঠন করতে পারতাম।”

    ‌পরমাণু কর্মসূচি ও ক্ষোভ

    আহওয়াজের ৪২ বছর বয়সী প্রকৌশলী হাদি বলেন, “আমরা বারবার বলেছি, আমরা পারমাণবিক অস্ত্র বানাতে চাই না। অথচ ট্রাম্প ২০১৫ সালের চুক্তি থেকে সরে গিয়ে আমাদের যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিয়েছে।”

    তিনি বলেন, “আমরা অনেক শহীদ হারিয়েছি। এখন সময় এক হওয়ার। আশা করি সরকারও কিছু বিষয়ে নমনীয় হবে—যেমন হিজাব।”

    ‌‘আস্থার জায়গা নেই’

    ইরানের মধ্যাঞ্চলীয় শহর ইয়াজদের ২৮ বছর বয়সী নার্স মোহাম্মদ বলেন, “আমি খুশি যে যুদ্ধবিরতি হয়েছে, কিন্তু বিশ্বাস করতে পারছি না এটা টিকবে।”

    তিনি আরও বলেন, “এই চুক্তির কোনো পক্ষের ওপর আমার বিশ্বাস নেই—না ইরান সরকার, না আমেরিকা, না ইসরায়েল। আমেরিকা এক রাতেই আমাদের কয়েক প্রজন্মের সম্পদ ধ্বংস করে দিল। ইসরায়েল আমাদের বিজ্ঞানীদের হত্যা করেছে।”

    তেহরানে মঙ্গলবারের আগে রাতে ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ৯ জন নিহত হন। সেখানকার জনগণ যুদ্ধবিরতির খবরে সকাল শুরু করলেও, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা গুজব ও ভয়ের ছায়া এখনো রয়ে গেছে।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা ইসরায়েল ও ইরানের টানা দুই সপ্তাহের পাল্টাপাল্টি বিমান হামলার পর ঘোষণা আসে যুদ্ধবিরতির। মঙ্গলবার ভোরে শুরু হওয়া এই ‘ধাপে ধাপে যুদ্ধবিরতি’ নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এক ঘোষণায় জানান, এটি একটি বড় কূটনৈতিক সাফল্য। তবে এই যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানের বিভিন্ন শহরে সাধারণ মানুষের মাঝে এই বিরতির স্থায়িত্ব নিয়ে গভীর সংশয়, আতঙ্ক এবং হতাশা বিরাজ করছে। ‌বোমার আতঙ্ক থেকে ফিরে তেহরানের বাসিন্দা ৩৭ বছর বয়সী সাংবাদিক সামানেহ বলেন, “শেষ রাতের (সোমবার রাতের) বোমাবর্ষণ ছিল সবচেয়ে ভয়ংকর। আমি ভেবেছিলাম, হয়তো আমার প্রিয়জনদের আর কখনো দেখতে পাব না।” তিনি জানান, যুদ্ধবিরতির ঘোষণায় কিছুটা স্বস্তি পেলেও, তা স্থায়ী হবে—এ বিশ্বাস তাঁর নেই। “আমি মনে করেছিলাম ট্রাম্প আমাদের সাথে মনস্তাত্ত্বিক খেলা খেলছেন… ইসরায়েল আর ইরান কীভাবে এত সহজে একমত হলো—তা বিশ্বাস করতেও কষ্ট হচ্ছিল,” বলেন তিনি। তবে পররাষ্ট্র মন্ত্রী আব্বাস আরাগচির ওমান থেকে পাঠানো একটি আনুষ্ঠানিক বার্তার মাধ্যমে যুদ্ধবিরতির বিষয়টি নিশ্চিত করার পর কিছুটা আশ্বস্ত হয়েছেন সামানেহ। তেহরানের পাশের শহর কারাজে বসবাসকারী ইতিহাস শিক্ষক রাহা বলেন, “এটা কোনো শান্তি নয়, এটা কেবল একটি বিরতি। যারা একদিকে আমাদের সরকার বদলের ডাক দেয়, আবার অন্যদিকে শান্তির কথা বলে—তাদের বিশ্বাস করব কীভাবে?” তিনি আরও বলেন, “আমাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল। আমাদের মাটিতে বোমা বর্ষণ করে আবার নারীর স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলছে!” “ইসরায়েল আর আমেরিকার হাতে আমাদের পরমাণু স্থাপনাগুলো ধ্বংস হয়ে গেছে। কোটি কোটি ডলারের ক্ষয়ক্ষতি হলো—যে অর্থ দিয়ে আমরা দেশ পুনর্গঠন করতে পারতাম।” ‌পরমাণু কর্মসূচি ও ক্ষোভ আহওয়াজের ৪২ বছর বয়সী প্রকৌশলী হাদি বলেন, “আমরা বারবার বলেছি, আমরা পারমাণবিক অস্ত্র বানাতে চাই না। অথচ ট্রাম্প ২০১৫ সালের চুক্তি থেকে সরে গিয়ে আমাদের যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিয়েছে।” তিনি বলেন, “আমরা অনেক শহীদ হারিয়েছি। এখন সময় এক হওয়ার। আশা করি সরকারও কিছু বিষয়ে নমনীয় হবে—যেমন হিজাব।” ‌‘আস্থার জায়গা নেই’ ইরানের মধ্যাঞ্চলীয় শহর ইয়াজদের ২৮ বছর বয়সী নার্স মোহাম্মদ বলেন, “আমি খুশি যে যুদ্ধবিরতি হয়েছে, কিন্তু বিশ্বাস করতে পারছি না এটা টিকবে।” তিনি আরও বলেন, “এই চুক্তির কোনো পক্ষের ওপর আমার বিশ্বাস নেই—না ইরান সরকার, না আমেরিকা, না ইসরায়েল। আমেরিকা এক রাতেই আমাদের কয়েক প্রজন্মের সম্পদ ধ্বংস করে দিল। ইসরায়েল আমাদের বিজ্ঞানীদের হত্যা করেছে।” তেহরানে মঙ্গলবারের আগে রাতে ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ৯ জন নিহত হন। সেখানকার জনগণ যুদ্ধবিরতির খবরে সকাল শুরু করলেও, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা গুজব ও ভয়ের ছায়া এখনো রয়ে গেছে। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Love
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • আমি শুধু সুখী হতে চাই ভাই। কষ্ট না, বিভ্রান্ত না, চাপ না.. শুধু সুখী।🤍
    আমি শুধু সুখী হতে চাই ভাই। কষ্ট না, বিভ্রান্ত না, চাপ না.. শুধু সুখী।🤍
    Love
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • অবসর জীবনের আর্থিক পরিকল্পনা যেভাবে করবেন

    অবসর জীবনে গিয়ে অনেকে আর্থিকভাবে অসচ্ছলতার মধ্যে পড়েন। কয়েক দশক চাকরির পর সরকারি চাকরিজীবীরা যে পেনশনের টাকা পান, সেই টাকা ভেবেচিন্তে বিনিয়োগ না করার জন্য শেষ বয়সে অনেক অবসরভোগী নানা ধরনের বিপত্তিতে পড়েন।

    তাই অবসর জীবনের সঠিক আর্থিক পরিকল্পনা করা উচিত। কর্মজীবন শেষ হওয়ার পর আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আপনি আগেভাগেই প্রস্তুতি নেন। সঠিক পরিকল্পনা করলে অবসর জীবনে অর্থকষ্টের ভয় থাকে না। পাশাপাশি স্বাধীন ও শান্তিপূর্ণ জীবনযাপন সম্ভব হয়। বাংলাদেশে এখন চলছে জনসংখ্যাভিত্তিক অর্থনৈতিক সুবিধার সময়। এখন তরুণ জনগোষ্ঠী বেশি। কয়েক বছর পর থেকে ধীরে ধীরে বয়স্ক জনসংখ্যা বাড়বে। তাই বেশি বয়সের আর্থিক পরিকল্পনা করা দরকার।

    এবার দেখা যাক কী ধরনের আর্থিক পরিকল্পনা করলে আপনি অবসর জীবনেও ভালো থাকবেন। নিজের কষ্টের উপার্জিত টাকা কীভাবে বিনিয়োগের পরিকল্পনা করবেন, তা দেখে নিন।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    অবসর জীবনের আর্থিক পরিকল্পনা যেভাবে করবেন অবসর জীবনে গিয়ে অনেকে আর্থিকভাবে অসচ্ছলতার মধ্যে পড়েন। কয়েক দশক চাকরির পর সরকারি চাকরিজীবীরা যে পেনশনের টাকা পান, সেই টাকা ভেবেচিন্তে বিনিয়োগ না করার জন্য শেষ বয়সে অনেক অবসরভোগী নানা ধরনের বিপত্তিতে পড়েন। তাই অবসর জীবনের সঠিক আর্থিক পরিকল্পনা করা উচিত। কর্মজীবন শেষ হওয়ার পর আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আপনি আগেভাগেই প্রস্তুতি নেন। সঠিক পরিকল্পনা করলে অবসর জীবনে অর্থকষ্টের ভয় থাকে না। পাশাপাশি স্বাধীন ও শান্তিপূর্ণ জীবনযাপন সম্ভব হয়। বাংলাদেশে এখন চলছে জনসংখ্যাভিত্তিক অর্থনৈতিক সুবিধার সময়। এখন তরুণ জনগোষ্ঠী বেশি। কয়েক বছর পর থেকে ধীরে ধীরে বয়স্ক জনসংখ্যা বাড়বে। তাই বেশি বয়সের আর্থিক পরিকল্পনা করা দরকার। এবার দেখা যাক কী ধরনের আর্থিক পরিকল্পনা করলে আপনি অবসর জীবনেও ভালো থাকবেন। নিজের কষ্টের উপার্জিত টাকা কীভাবে বিনিয়োগের পরিকল্পনা করবেন, তা দেখে নিন। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com