Search | Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform

Upgrade to Pro

  • কারো মনের মতো হবার জন্য জন্মায়নি,ধন্যবাদ..!!
    কারো মনের মতো হবার জন্য জন্মায়নি,ধন্যবাদ..!!💔🥀
    Love
    Sad
    Like
    Angry
    7
    ·102 Views ·0 Reviews
  • কি যে এক কাহিনী। বেশি ইনকামের একজন মানুষই ১০-২০ টা পোস্ট করতেছে।।হাইরে কপাল আমি সুযোগই পাচ্ছি না
    কি যে এক কাহিনী। বেশি ইনকামের একজন মানুষই ১০-২০ টা পোস্ট করতেছে।।হাইরে কপাল 😢😢 আমি সুযোগই পাচ্ছি না😂😂
    Like
    Love
    Haha
    Angry
    5
    ·68 Views ·0 Reviews
  • আমার ছেলের জন্মের দিন কালকে ছিলে
    আমার ছেলের জন্মের দিন কালকে ছিলে
    Like
    Love
    8
    1 Comments ·77 Views ·0 Reviews
  • অনেক ভালো একজন মানুষ ।
    আপনার কি উনাকে চিনেন। যদি চিনে থাকেন
    তাহলে কমেন্ট করে উনার নামটা লিখে
    যান ?
    অনেক ভালো একজন মানুষ । আপনার কি উনাকে চিনেন। যদি চিনে থাকেন তাহলে কমেন্ট করে উনার নামটা লিখে যান ?
    Like
    Love
    Haha
    5
    1 Comments ·56 Views ·0 Reviews
  • এই ক্যাচালে যা হবে, অ্যাপলিটিক্যাল জেন যি, যারা জুলাই থেকে হুট করে দেশ নিয়ে আগ্রহী হয়ে উঠেছিলো, এরা আবারও এসব থেকে দূরে সরে যাবে।

    এইটা বিএনপির জন্য কোন সমস্যা না। বিএনপির অলরেডি কোটি কোটি ভোটার সমর্থক আছে।

    জামাতের জন্যও সমস্যা না। জামায়াত ১০% ভোট পাইলেই খুশি।

    সমস্যাটা হবে এনসিপি, আপ বাংলাদেশ বা ইনকিলাব মঞ্চের মতো নতুন ইনিশিয়েটিভগুলোর।

    তরুণরা ভাববে যে আসলে এরা সবাই খারাপ, ধান্দাবাজ। এটুকু ভাবলেই রাজনীতির নতুন বন্দোবস্তের আকাশ ভরা তারা হয়ে যাবে।

    হাসিনার বিরুদ্ধে কোন রাজনৈতিক আন্দোলনে সাধারণ মানুষ বা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির পোলাপাইন আসতো না কেন?

    কারণ মানুষ মনে করতো, লাভ নাই। একদল ক্ষমতা ছাড়বে আরেকদল নিবে, আমার কী?

    যত ন্যায্য দাবিই হোক, মানুষ যখনই মনে করতো এখানে রাজনীতি আছে, তখনই সাথে সাথে সেখান থেকে মুখ ঘুরাইয়া নিতো।

    এইজন্যই দেখবেন ২০১৮ র কোটা আন্দোলন বা নিরাপদ সড়ক আন্দোলন বা ভ্যাট বিরোধী আন্দোলনে বারবার নেতাদের বলতে হয়েছে এখানে কোন রাজনীতি নাই।

    এজন্যই বিএনপি, জামাত বা বাংলাদেশের ৪০ টা রাজনৈতিক দল ১০০ বার সরকার পতনের ডাক দিলেও মানুষ ঐটার জন্য আসে নাই। মরেও নাই।

    সবাই ভাবছে, আমার লাভ কী মরে? ক্ষমতা তো পাবে ওরা।

    তবে নাহিদ, আসিফ, হাসনাতদের ডাকে মানুষ এসেছিলো। ডান, বাম, সবাই আসছিলো। হাসিনার পতনও এইজন্যই হয়েছিলো।

    এখানে রাজনৈতিক কোন নেতা যদি নাহিদের বদলে এক দফার ডাক দিতো, কেউ আসতো না। মনে করতো, ক্ষমতার লোভে ডাকতেছে, আমার লাভ কী?

    সমস্যা হলো, বাংলাদেশের সমস্ত রাজনৈতিক দলের মতো এনসিপিকেও এখন মানুষ অবিশ্বাস করতে শুরু করেছে।

    ফলাফল হলো, মানুষ আবারও রাজনীতি থেকে মুখ ফিরাইয়া নিবে।

    দেখেন, মানুষ এতো জটিল কিছুই বোঝে না। মানুষ কখনোই খতিয়ে দেখতে যায় না, দোষ এখানে কার? জামাতের, শিবিরের নাকি এনসিপির?

    যেহেতু গ্যাঞ্জাম হচ্ছে, মানুষ বলবে সব শালাই বাটপার।

    এই বাটপার একবার বলে ফেললেই আপনার রাজনীতি শেষ।

    আপনার ডাকে কেউ আসবে না, যেভাবে বিএনপি জামায়াতের ডাকে আগে আসে নাই।

    দেখেন, সংবিধান লিখে, আইন করে পৃথিবীর কোন সরকারকেই ভদ্র সরকার বানাতে পারবেন না। কাল ক্ষমতায় বিএনপি আসুক, জামায়াত আসুক বা এনসিপিই আসুক, সরকার সবসময়ই জালিম হয়।

    ইউনূসের সরকার জালিম হতে পারতেছে না কারণ মাঠ তাদের নিয়ন্ত্রণে নাই।

    বাট পলিটিকাল সরকারের মাঠ আছে।

    এরা আপনার ঘরে যাইয়া আপনাকে মাইরা আইসা বলবে, আমরা মারি নাই। কে মেরেছে জানি না।

    এই জুলুম থেকে আপনি কখন বাঁচতে পারবেন?

    যখন ১৮ কোটি মানুষ পলিটিকাল হয়ে উঠবে। যখন আপনাকে মারার সাথে সাথে চতুর্দিক থেকে হইহই রব উঠবে, তখন সরকার আপনাকে মারতে ভয় পাবে।

    আর সরকার কখন মাইরা মজা পাবে?

    যখন মানুষ ভাববে বাটপারের দল মাইর খাইছে ঠিক হইছে। আমার কী?

    এনসিপির সামনে সুযোগ ছিলো নতুন রাজনীতি দিয়ে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে হুট করে জেগে উঠা রাজনীতিটাকে জিইয়ে রাখার।

    বাট খুব সম্ভবত এনসিপি ঐটা পারতেছে না।

    বিএনপি বা জামায়াতের উপর ভরসা আমার কখনোই ছিলো না। বাট মনে হয়েছিলো এনসিপি হয়তো পুরনো ক্যাচাল, পুরনো বিভাজন থেকে বের হয়ে নতুন একটা রাজনীতি নিয়ে আসতে পারবে।

    বাট সেই আশা ধীরে ধীরে ফিকে হচ্ছে।

    বারবার বলেছি যে ফেসবুক থেকে বের হয়ে সাত বিভাগে সাতটা মহাসমাবেশ করেন, মানুষের কাছে যান, মানুষের সাথে মিশেন, কথা বলেন। খুলনা, রাজশাহী, রংপুর, চট্টগ্রাম বা বরিশাল লং মার্চ দেন।

    বাট কিছুই হয় নাই এখনও পর্যন্ত।

    বরং এরাও ঐ প্রেসক্লাব আর শাহবাগের কিছু সংগঠনের মতো বিবৃতি বিবৃতি খেলতে আর আজাইরা গ্যাঞ্জাম করতেই বেশি আগ্রহী হয়ে পড়েছে।

    এই ফাকে সাধারণ মানুষের মধ্যে, অ্যাপলিটিক্যাল জেন জিরা আবার হতাশ হয়ে রাজনীতিতে আগ্রহ হারাতে শুরু করেছে।

    আর হতাশার দরজা দিয়েই একটা দেশে ফ্যাসিবাদ সবচে ভালোভাবে ঢোকার সুযোগ পায়।
    #Sadiqur Rahman Khan
    এই ক্যাচালে যা হবে, অ্যাপলিটিক্যাল জেন যি, যারা জুলাই থেকে হুট করে দেশ নিয়ে আগ্রহী হয়ে উঠেছিলো, এরা আবারও এসব থেকে দূরে সরে যাবে। এইটা বিএনপির জন্য কোন সমস্যা না। বিএনপির অলরেডি কোটি কোটি ভোটার সমর্থক আছে। জামাতের জন্যও সমস্যা না। জামায়াত ১০% ভোট পাইলেই খুশি। সমস্যাটা হবে এনসিপি, আপ বাংলাদেশ বা ইনকিলাব মঞ্চের মতো নতুন ইনিশিয়েটিভগুলোর। তরুণরা ভাববে যে আসলে এরা সবাই খারাপ, ধান্দাবাজ। এটুকু ভাবলেই রাজনীতির নতুন বন্দোবস্তের আকাশ ভরা তারা হয়ে যাবে। হাসিনার বিরুদ্ধে কোন রাজনৈতিক আন্দোলনে সাধারণ মানুষ বা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির পোলাপাইন আসতো না কেন? কারণ মানুষ মনে করতো, লাভ নাই। একদল ক্ষমতা ছাড়বে আরেকদল নিবে, আমার কী? যত ন্যায্য দাবিই হোক, মানুষ যখনই মনে করতো এখানে রাজনীতি আছে, তখনই সাথে সাথে সেখান থেকে মুখ ঘুরাইয়া নিতো। এইজন্যই দেখবেন ২০১৮ র কোটা আন্দোলন বা নিরাপদ সড়ক আন্দোলন বা ভ্যাট বিরোধী আন্দোলনে বারবার নেতাদের বলতে হয়েছে এখানে কোন রাজনীতি নাই। এজন্যই বিএনপি, জামাত বা বাংলাদেশের ৪০ টা রাজনৈতিক দল ১০০ বার সরকার পতনের ডাক দিলেও মানুষ ঐটার জন্য আসে নাই। মরেও নাই। সবাই ভাবছে, আমার লাভ কী মরে? ক্ষমতা তো পাবে ওরা। তবে নাহিদ, আসিফ, হাসনাতদের ডাকে মানুষ এসেছিলো। ডান, বাম, সবাই আসছিলো। হাসিনার পতনও এইজন্যই হয়েছিলো। এখানে রাজনৈতিক কোন নেতা যদি নাহিদের বদলে এক দফার ডাক দিতো, কেউ আসতো না। মনে করতো, ক্ষমতার লোভে ডাকতেছে, আমার লাভ কী? সমস্যা হলো, বাংলাদেশের সমস্ত রাজনৈতিক দলের মতো এনসিপিকেও এখন মানুষ অবিশ্বাস করতে শুরু করেছে। ফলাফল হলো, মানুষ আবারও রাজনীতি থেকে মুখ ফিরাইয়া নিবে। দেখেন, মানুষ এতো জটিল কিছুই বোঝে না। মানুষ কখনোই খতিয়ে দেখতে যায় না, দোষ এখানে কার? জামাতের, শিবিরের নাকি এনসিপির? যেহেতু গ্যাঞ্জাম হচ্ছে, মানুষ বলবে সব শালাই বাটপার। এই বাটপার একবার বলে ফেললেই আপনার রাজনীতি শেষ। আপনার ডাকে কেউ আসবে না, যেভাবে বিএনপি জামায়াতের ডাকে আগে আসে নাই। দেখেন, সংবিধান লিখে, আইন করে পৃথিবীর কোন সরকারকেই ভদ্র সরকার বানাতে পারবেন না। কাল ক্ষমতায় বিএনপি আসুক, জামায়াত আসুক বা এনসিপিই আসুক, সরকার সবসময়ই জালিম হয়। ইউনূসের সরকার জালিম হতে পারতেছে না কারণ মাঠ তাদের নিয়ন্ত্রণে নাই। বাট পলিটিকাল সরকারের মাঠ আছে। এরা আপনার ঘরে যাইয়া আপনাকে মাইরা আইসা বলবে, আমরা মারি নাই। কে মেরেছে জানি না। এই জুলুম থেকে আপনি কখন বাঁচতে পারবেন? যখন ১৮ কোটি মানুষ পলিটিকাল হয়ে উঠবে। যখন আপনাকে মারার সাথে সাথে চতুর্দিক থেকে হইহই রব উঠবে, তখন সরকার আপনাকে মারতে ভয় পাবে। আর সরকার কখন মাইরা মজা পাবে? যখন মানুষ ভাববে বাটপারের দল মাইর খাইছে ঠিক হইছে। আমার কী? এনসিপির সামনে সুযোগ ছিলো নতুন রাজনীতি দিয়ে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে হুট করে জেগে উঠা রাজনীতিটাকে জিইয়ে রাখার। বাট খুব সম্ভবত এনসিপি ঐটা পারতেছে না। বিএনপি বা জামায়াতের উপর ভরসা আমার কখনোই ছিলো না। বাট মনে হয়েছিলো এনসিপি হয়তো পুরনো ক্যাচাল, পুরনো বিভাজন থেকে বের হয়ে নতুন একটা রাজনীতি নিয়ে আসতে পারবে। বাট সেই আশা ধীরে ধীরে ফিকে হচ্ছে। বারবার বলেছি যে ফেসবুক থেকে বের হয়ে সাত বিভাগে সাতটা মহাসমাবেশ করেন, মানুষের কাছে যান, মানুষের সাথে মিশেন, কথা বলেন। খুলনা, রাজশাহী, রংপুর, চট্টগ্রাম বা বরিশাল লং মার্চ দেন। বাট কিছুই হয় নাই এখনও পর্যন্ত। বরং এরাও ঐ প্রেসক্লাব আর শাহবাগের কিছু সংগঠনের মতো বিবৃতি বিবৃতি খেলতে আর আজাইরা গ্যাঞ্জাম করতেই বেশি আগ্রহী হয়ে পড়েছে। এই ফাকে সাধারণ মানুষের মধ্যে, অ্যাপলিটিক্যাল জেন জিরা আবার হতাশ হয়ে রাজনীতিতে আগ্রহ হারাতে শুরু করেছে। আর হতাশার দরজা দিয়েই একটা দেশে ফ্যাসিবাদ সবচে ভালোভাবে ঢোকার সুযোগ পায়। #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    Angry
    Wow
    10
    1 Comments ·288 Views ·0 Reviews
  • **নীলকণ্ঠ পাখির পরিচয়**

    নীলকণ্ঠ পাখি, ইংরেজিতে **Blue Jay**, একটি চমকপ্রদ ও বুদ্ধিমান পাখি, যা প্রধানত উত্তর আমেরিকায় দেখা যায়। এদের উজ্জ্বল নীল পালক, সাদা বুক এবং কালো দাগযুক্ত মাথা এদের অনন্য চেহারা দেয়।

    **আকার ও চেহারা**: নীলকণ্ঠ পাখির দৈর্ঘ্য সাধারণত ২৫-৩০ সেন্টিমিটার হয়। এদের মাথার শীর্ষে থাকে একটি সুন্দর ঝুঁটি যা এদের সৌন্দর্যকে আরও ফুটিয়ে তোলে।
    **স্বভাব**: এরা খুব বুদ্ধিমান, কৌতূহলী এবং মাঝে মাঝে বেশ জেদী প্রকৃতির হয়। অন্য পাখির ডাক অনুকরণ করার অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে।
    **খাদ্যাভ্যাস**: এরা প্রধানত বাদাম, ফল, বীজ এবং ছোটখাটো পোকামাকড় খেয়ে থাকে। তবে সুযোগ পেলে অন্য পাখির ডিমও খেতে পারে!
    **বসবাসের স্থান**: সাধারণত বনাঞ্চল, পার্ক এবং শহরের গাছগাছালিতে নীলকণ্ঠ পাখি দেখা যায়।
    **অবদান**: এরা বনের বীজ ছড়ানোর কাজে সাহায্য করে, যার ফলে নতুন গাছ জন্মাতে পারে।

    নীলকণ্ঠ পাখির রঙ, স্বভাব এবং পরিবেশের সঙ্গে এর সম্পর্ক সত্যিই মুগ্ধ করার মতো!
    **নীলকণ্ঠ পাখির পরিচয়** নীলকণ্ঠ পাখি, ইংরেজিতে **Blue Jay**, একটি চমকপ্রদ ও বুদ্ধিমান পাখি, যা প্রধানত উত্তর আমেরিকায় দেখা যায়। এদের উজ্জ্বল নীল পালক, সাদা বুক এবং কালো দাগযুক্ত মাথা এদের অনন্য চেহারা দেয়। 🔹 **আকার ও চেহারা**: নীলকণ্ঠ পাখির দৈর্ঘ্য সাধারণত ২৫-৩০ সেন্টিমিটার হয়। এদের মাথার শীর্ষে থাকে একটি সুন্দর ঝুঁটি যা এদের সৌন্দর্যকে আরও ফুটিয়ে তোলে। 🔹 **স্বভাব**: এরা খুব বুদ্ধিমান, কৌতূহলী এবং মাঝে মাঝে বেশ জেদী প্রকৃতির হয়। অন্য পাখির ডাক অনুকরণ করার অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে। 🔹 **খাদ্যাভ্যাস**: এরা প্রধানত বাদাম, ফল, বীজ এবং ছোটখাটো পোকামাকড় খেয়ে থাকে। তবে সুযোগ পেলে অন্য পাখির ডিমও খেতে পারে! 🔹 **বসবাসের স্থান**: সাধারণত বনাঞ্চল, পার্ক এবং শহরের গাছগাছালিতে নীলকণ্ঠ পাখি দেখা যায়। 🔹 **অবদান**: এরা বনের বীজ ছড়ানোর কাজে সাহায্য করে, যার ফলে নতুন গাছ জন্মাতে পারে। নীলকণ্ঠ পাখির রঙ, স্বভাব এবং পরিবেশের সঙ্গে এর সম্পর্ক সত্যিই মুগ্ধ করার মতো! 😊
    Love
    Like
    6
    1 Comments ·91 Views ·0 Reviews
  • প্রকৃতি আমাদের একমাত্র আশ্রয়, তাই তার যত্ন নেওয়া আমাদের দায়িত্ব। সবাই মিলে পরিবেশ রক্ষা করি, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুস্থ পৃথিবী রেখে যাই।
    প্রকৃতি আমাদের একমাত্র আশ্রয়, তাই তার যত্ন নেওয়া আমাদের দায়িত্ব। সবাই মিলে পরিবেশ রক্ষা করি, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুস্থ পৃথিবী রেখে যাই।🌍🌱
    Like
    Love
    Wow
    Angry
    8
    2 Comments ·116 Views ·0 Reviews
  • ভালোবাসি তোমায় আমি বুঝাবো কি করে,
    শুধু জানি তোমায় ছাড়া যাবো আমি মরে.
    গাছের পরান মাটি আর আমার পরান তুমি,
    তোমার জন্য পৃথিবীতে জন্ম নিলাম আমি.
    ভালোবাসি তোমায় আমি বুঝাবো কি করে, শুধু জানি তোমায় ছাড়া যাবো আমি মরে. গাছের পরান মাটি আর আমার পরান তুমি, তোমার জন্য পৃথিবীতে জন্ম নিলাম আমি.
    Love
    Like
    Angry
    Wow
    12
    ·206 Views ·0 Reviews
  • “একজন মেয়ে যদি স্বাধীন হয়, তখন সমাজ তার চরিত্র খোঁজে। একজন ছেলে হলে— স্যালুট দেয়!”
    “একজন মেয়ে যদি স্বাধীন হয়, তখন সমাজ তার চরিত্র খোঁজে। একজন ছেলে হলে— স্যালুট দেয়!”
    Love
    Like
    Wow
    10
    ·132 Views ·0 Reviews
  • মুসলিম হয়ে জন্মানো ভাগ্যের বিষয়
    মুসলিম হয়ে জন্মানো ভাগ্যের বিষয়💙
    Love
    Like
    Wow
    Angry
    9
    ·110 Views ·0 Reviews
  • যথেষ্ট হয়েছে, এবার অন্তত থামো। নিজেকে ধরে বেঁধে বসাও ভাবনার গোল টেবিলে। এবার পরম মমতা নিয়ে নিজেকে জিজ্ঞেস করো, তুমি কার জন্য কষ্ট পাচ্ছো? যে তোমায় খুশি করার চেষ্টায় টুকুন করেনি কস্মিনকালেও? যে বোঝেনি তোমারও মন ভাঙে, তোমার হৃদয়ও ভেঙে টুকরো টুকরো হয় সামান্য কথার কাটাকাটিতে।

    কার জন্যে তুমি কাঁচা ঘুম ভেঙে দাউদাউ করে পুড়ে যাও, কার জন্য খরচ করছো অনেক স্বাদের জীবন। তার জন্যে? যার নিকট তোমার অভিযোগ অভিমান এর দু'পয়শার মূল্য নেই।

    সারাদিনের মন খারাপের কথা বলতে না পেরে হা-হুতাশ কার জন্য করো? যে জানেনা তোমার গোপন ক্ষতের কথা, শুনতে চায় না কেনো তোমার মন খারাপ, কেনো বুকের ভিতরে খিল মেরে আসে নরম হাওয়ার সন্ধ্যায়।

    নিজেকে এইবার একটু হাতেপায়ে ধরে বুঝাও, সব মানুষের জন্য জীবন খরচ করতে নেই। যার উৎসবে আমি নাই, তারে নিয়ে উল্ল্যাসের জীবন স্বপ্ন দেখতে নাই।

    তুমি শস্তা নও, ভিখেরিও নও, তুমি চমৎকার মানুষ। তুমি সুন্দর, তুমি সৎ, তুমি একটা ফুল। ঐ ফুলের কদর সবাই করতে পারে না, কেউ কেউ ছু্ঁড়ে ফেলে দেয় তুচ্ছ করে। আবার ঐ ছু্ড়ে দেওয়া ফুলই প্রচন্ড আগ্রহ নিয়ে অন্য কেউ তুলে নেয়, খুব যত্ন করে লুকিয়ে রাখে বুকের অন্ধরে। ভালোবাসে আজন্মকাল।

    দুঃখ যতটুকু পাওয়ার একেবারেই পাও। ভাবনা শেষ হলে গোল টেবিল থেকে উঠো। চোখ মুছে নাও, ভেঙে ফেলো মায়ার অদৃশ্য ঐ শক্ত শেকল। হাসো। হালকা লাগছে? বন্ধ জালানা খুলে দাও, মাকড়সার জালগুলো ঘেঁষে আসুক ছ'টাক আলো। নিজের ডানায় ভর করে উড়ো। নিজেকে জড়িয়ে ধরো, নিজেকে ভালোবাসো, আয়নায় নিজেকে দেখে সাজাও, মুগ্ধ হও।

    ভালো রাখার জন্যে, ভালো থাকার জন্যে মানুষ প্রয়োজন হয়। সেই মানুষের মাঝেই যদি ভালো থাকা না থাকে, তবে নিজেকে খুঁজো। একবার নিজেকে পেয়ে গেলেই দেখবে আর কখনোও মানুষের প্রয়োজন হবে না।

    একবার নিজেকে পেয়ে গেলে তুমি জানবে নিজেকে ভালোবাসার মতো আনন্দ পৃথিবীতে আর একটিও নাই। তুমি বুঝবে তোমাকে ভালোবাসার জন্য তুমি নিজেই যথেষ্ট।

    লেখা: আরিফ হুসাইন
    যথেষ্ট হয়েছে, এবার অন্তত থামো। নিজেকে ধরে বেঁধে বসাও ভাবনার গোল টেবিলে। এবার পরম মমতা নিয়ে নিজেকে জিজ্ঞেস করো, তুমি কার জন্য কষ্ট পাচ্ছো? যে তোমায় খুশি করার চেষ্টায় টুকুন করেনি কস্মিনকালেও? যে বোঝেনি তোমারও মন ভাঙে, তোমার হৃদয়ও ভেঙে টুকরো টুকরো হয় সামান্য কথার কাটাকাটিতে। কার জন্যে তুমি কাঁচা ঘুম ভেঙে দাউদাউ করে পুড়ে যাও, কার জন্য খরচ করছো অনেক স্বাদের জীবন। তার জন্যে? যার নিকট তোমার অভিযোগ অভিমান এর দু'পয়শার মূল্য নেই। সারাদিনের মন খারাপের কথা বলতে না পেরে হা-হুতাশ কার জন্য করো? যে জানেনা তোমার গোপন ক্ষতের কথা, শুনতে চায় না কেনো তোমার মন খারাপ, কেনো বুকের ভিতরে খিল মেরে আসে নরম হাওয়ার সন্ধ্যায়। নিজেকে এইবার একটু হাতেপায়ে ধরে বুঝাও, সব মানুষের জন্য জীবন খরচ করতে নেই। যার উৎসবে আমি নাই, তারে নিয়ে উল্ল্যাসের জীবন স্বপ্ন দেখতে নাই। তুমি শস্তা নও, ভিখেরিও নও, তুমি চমৎকার মানুষ। তুমি সুন্দর, তুমি সৎ, তুমি একটা ফুল। ঐ ফুলের কদর সবাই করতে পারে না, কেউ কেউ ছু্ঁড়ে ফেলে দেয় তুচ্ছ করে। আবার ঐ ছু্ড়ে দেওয়া ফুলই প্রচন্ড আগ্রহ নিয়ে অন্য কেউ তুলে নেয়, খুব যত্ন করে লুকিয়ে রাখে বুকের অন্ধরে। ভালোবাসে আজন্মকাল। দুঃখ যতটুকু পাওয়ার একেবারেই পাও। ভাবনা শেষ হলে গোল টেবিল থেকে উঠো। চোখ মুছে নাও, ভেঙে ফেলো মায়ার অদৃশ্য ঐ শক্ত শেকল। হাসো। হালকা লাগছে? বন্ধ জালানা খুলে দাও, মাকড়সার জালগুলো ঘেঁষে আসুক ছ'টাক আলো। নিজের ডানায় ভর করে উড়ো। নিজেকে জড়িয়ে ধরো, নিজেকে ভালোবাসো, আয়নায় নিজেকে দেখে সাজাও, মুগ্ধ হও। ভালো রাখার জন্যে, ভালো থাকার জন্যে মানুষ প্রয়োজন হয়। সেই মানুষের মাঝেই যদি ভালো থাকা না থাকে, তবে নিজেকে খুঁজো। একবার নিজেকে পেয়ে গেলেই দেখবে আর কখনোও মানুষের প্রয়োজন হবে না। একবার নিজেকে পেয়ে গেলে তুমি জানবে নিজেকে ভালোবাসার মতো আনন্দ পৃথিবীতে আর একটিও নাই। তুমি বুঝবে তোমাকে ভালোবাসার জন্য তুমি নিজেই যথেষ্ট। লেখা: আরিফ হুসাইন
    Love
    Like
    Wow
    Sad
    Angry
    18
    2 Comments ·343 Views ·1 Reviews
  • থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হাসি-ঠাট্টা, আর কিছুটা খেয়ালিপনায় কেটে যাচ্ছিল সময়। ঠিক তখনই কোম্পানির এমডি এক অভিনব ঘোষণা দিলেন:

    "এই কুমিরে ভরা পুকুর যদি কেউ জীবিত অবস্থায় সাঁতরে পার হতে পারে, তবে তাকে ৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেওয়া হবে। আর যদি সে প্রাণ হারায়, তবে তার পরিবার পাবে ২ মিলিয়ন!"

    ঘটনাটি নিছক রসিকতা মনে হলেও পুকুরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সবাই হঠাৎ স্তব্ধ হয়ে গেল। জীবন বাজি রেখে কেউ কি নামবে ওই কুমির ভরা পুকুরে? কার আছে সেই সাহস? দীর্ঘক্ষণ কেটে গেলেও কেউই এগিয়ে এল না।

    কিন্তু হঠাৎই, একজন পুকুরে ঝাঁপিয়ে পড়ল! পেছন থেকে সবাই বিস্ময় আর আতঙ্কে চিৎকার করে উঠল। মনে হচ্ছিল, এই বুঝি কুমিরের চোয়ালে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাবে লোকটির দেহ। এ যে স্বেচ্ছায় নিশ্চিত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে নেওয়া!

    কিন্তু তখন এক অলৌকিক ঘটনা ঘটল। মরণপণ চেষ্টায় পুকুর সাঁতরে পার হয়ে গেল লোকটি! সাথে সাথে দম বন্ধ করা মুহূর্তগুলো ভেঙে উল্লাসে ফেটে পড়ল সবাই।

    কোম্পানির এমডি নিজে এগিয়ে এসে ৫ মিলিয়ন ডলারের চেক লোকটির হাতে তুলে দিলেন। কলিগরা পিঠ চাপড়ে অভিনন্দন জানাতে লাগল। সবাই বিজয়ীকে প্রশংসায় ভাসাচ্ছে।

    কিন্তু সেই সাহসী কর্মচারী, তখনো দিশেহারা, হাঁপাতে হাঁপাতে বলে উঠল, “আমি জানতে চাই, আমাকে পেছন থেকে কে ধাক্কা দিয়েছিল?”

    সবাই চুপ। এরপর ধীরে ধীরে প্রকাশ পেল সত্য, তার স্ত্রীই তাকে পুকুরে ঠেলে দিয়েছিল!

    সেদিন থেকেই জন্ম নিয়েছিল সেই চিরন্তন প্রবাদটি:
    “প্রত্যেক সফল পুরুষের পিছনে একজন নারীর হাত থাকে।”
    থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হাসি-ঠাট্টা, আর কিছুটা খেয়ালিপনায় কেটে যাচ্ছিল সময়। ঠিক তখনই কোম্পানির এমডি এক অভিনব ঘোষণা দিলেন: "এই কুমিরে ভরা পুকুর যদি কেউ জীবিত অবস্থায় সাঁতরে পার হতে পারে, তবে তাকে ৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেওয়া হবে। আর যদি সে প্রাণ হারায়, তবে তার পরিবার পাবে ২ মিলিয়ন!" ঘটনাটি নিছক রসিকতা মনে হলেও পুকুরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সবাই হঠাৎ স্তব্ধ হয়ে গেল। জীবন বাজি রেখে কেউ কি নামবে ওই কুমির ভরা পুকুরে? কার আছে সেই সাহস? দীর্ঘক্ষণ কেটে গেলেও কেউই এগিয়ে এল না। কিন্তু হঠাৎই, একজন পুকুরে ঝাঁপিয়ে পড়ল! পেছন থেকে সবাই বিস্ময় আর আতঙ্কে চিৎকার করে উঠল। মনে হচ্ছিল, এই বুঝি কুমিরের চোয়ালে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাবে লোকটির দেহ। এ যে স্বেচ্ছায় নিশ্চিত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে নেওয়া! কিন্তু তখন এক অলৌকিক ঘটনা ঘটল। মরণপণ চেষ্টায় পুকুর সাঁতরে পার হয়ে গেল লোকটি! সাথে সাথে দম বন্ধ করা মুহূর্তগুলো ভেঙে উল্লাসে ফেটে পড়ল সবাই। কোম্পানির এমডি নিজে এগিয়ে এসে ৫ মিলিয়ন ডলারের চেক লোকটির হাতে তুলে দিলেন। কলিগরা পিঠ চাপড়ে অভিনন্দন জানাতে লাগল। সবাই বিজয়ীকে প্রশংসায় ভাসাচ্ছে। কিন্তু সেই সাহসী কর্মচারী, তখনো দিশেহারা, হাঁপাতে হাঁপাতে বলে উঠল, “আমি জানতে চাই, আমাকে পেছন থেকে কে ধাক্কা দিয়েছিল?” সবাই চুপ। এরপর ধীরে ধীরে প্রকাশ পেল সত্য, তার স্ত্রীই তাকে পুকুরে ঠেলে দিয়েছিল! সেদিন থেকেই জন্ম নিয়েছিল সেই চিরন্তন প্রবাদটি: “প্রত্যেক সফল পুরুষের পিছনে একজন নারীর হাত থাকে।”
    Love
    Like
    5
    ·59 Views ·0 Reviews
More Results