• ইসরায়েল-ভারত যেভাবে পাকিস্তানের পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করতে চেয়েছিল


    মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর সাবেক প্রধান জর্জ টেনেট তাঁকে ‘ওসামা বিন লাদেনের মতোই বিপজ্জনক’ বলে মনে করতেন এবং মোসাদের সাবেক প্রধান শাবতাই শ্যাভিত তাঁকে হত্যা না করার জন্য আফসোস করেছিলেন।

    তিনি হচ্ছে আবদুল কাদির খান, পাকিস্তানের পারমাণবিক কর্মসূচির জনক। পাকিস্তানের প্রায় ২৫০ মিলিয়ন পাকিস্তানি নাগরিকদের কাছে একজন কিংবদন্তি, একজন জাতীয় বীর। এই পরমাণুবিজ্ঞানী ১৯৩৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন এবং ৮৫ বছর বয়সে ২০২১ সালে মারা যান।

    আবদুল কাদির খান ইরান, লিবিয়া এবং উত্তর কোরিয়াকে পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহায়তার জন্য একটি গোপন অত্যাধুনিক নেটওয়ার্কও পরিচালনা করেছিলেন। এ দেশগুলোর মধ্যে উত্তর কোরিয়াই শুধু পারমাণবিক অস্ত্রের অধিকারী হতে সক্ষম হয়েছে।

    ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে, তারা পাকিস্তানকে পারমাণবিক শক্তি হওয়া থেকে বিরত রাখতে নানা গুপ্তহত্যার চেষ্টা করেছিল এবং হুমকি দিয়েছিল। ইসরায়েল নিজেও পারমাণবিক শক্তির অধিকারী দেশ, যদিও তারা তা কখনো স্বীকার করে না।

    ১৯৮০-এর দশকে ইসরায়েল ভারতের সহায়তায় পাকিস্তানের পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা ফেলার একটি পরিকল্পনা তৈরি করেছিল। যদিও ভারত সরকার সেই পরিকল্পনা শেষ পর্যন্ত বাতিল করে দেয়।

    আবদুল কাদির খান বিশ্বাস করতেন যে একটি পারমাণবিক বোমা তৈরি করে তিনি তাঁর দেশকে বিদেশি হুমকি থেকে বিশেষ করে পারমাণবিক শক্তিধর প্রতিবেশী ভারত থেকে রক্ষা করেছেন। আজ পাকিস্তানি নাগরিকেরা তেমনটিই মনে করে

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইসরায়েল-ভারত যেভাবে পাকিস্তানের পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করতে চেয়েছিল মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর সাবেক প্রধান জর্জ টেনেট তাঁকে ‘ওসামা বিন লাদেনের মতোই বিপজ্জনক’ বলে মনে করতেন এবং মোসাদের সাবেক প্রধান শাবতাই শ্যাভিত তাঁকে হত্যা না করার জন্য আফসোস করেছিলেন। তিনি হচ্ছে আবদুল কাদির খান, পাকিস্তানের পারমাণবিক কর্মসূচির জনক। পাকিস্তানের প্রায় ২৫০ মিলিয়ন পাকিস্তানি নাগরিকদের কাছে একজন কিংবদন্তি, একজন জাতীয় বীর। এই পরমাণুবিজ্ঞানী ১৯৩৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন এবং ৮৫ বছর বয়সে ২০২১ সালে মারা যান। আবদুল কাদির খান ইরান, লিবিয়া এবং উত্তর কোরিয়াকে পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহায়তার জন্য একটি গোপন অত্যাধুনিক নেটওয়ার্কও পরিচালনা করেছিলেন। এ দেশগুলোর মধ্যে উত্তর কোরিয়াই শুধু পারমাণবিক অস্ত্রের অধিকারী হতে সক্ষম হয়েছে। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে, তারা পাকিস্তানকে পারমাণবিক শক্তি হওয়া থেকে বিরত রাখতে নানা গুপ্তহত্যার চেষ্টা করেছিল এবং হুমকি দিয়েছিল। ইসরায়েল নিজেও পারমাণবিক শক্তির অধিকারী দেশ, যদিও তারা তা কখনো স্বীকার করে না। ১৯৮০-এর দশকে ইসরায়েল ভারতের সহায়তায় পাকিস্তানের পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা ফেলার একটি পরিকল্পনা তৈরি করেছিল। যদিও ভারত সরকার সেই পরিকল্পনা শেষ পর্যন্ত বাতিল করে দেয়। আবদুল কাদির খান বিশ্বাস করতেন যে একটি পারমাণবিক বোমা তৈরি করে তিনি তাঁর দেশকে বিদেশি হুমকি থেকে বিশেষ করে পারমাণবিক শক্তিধর প্রতিবেশী ভারত থেকে রক্ষা করেছেন। আজ পাকিস্তানি নাগরিকেরা তেমনটিই মনে করে #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

    মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী, আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার, রাজনৈতিক দার্শনিক, চিকিৎসক ডা. মাহাথির মোহাম্মদের শত বছর পূর্ণ হবে ১০ জুলাই। ১৯২৫ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। আমাদের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তিনি পছন্দ করেন। দুজনের বন্ধুত্বও অকৃত্রিম। সে কারণে একজন আরেকজনের খোঁজখবর রাখেন। ২৯ মে জাপানে দুজনের সাক্ষাৎও হয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি এবং বন্ধু ইউনূস সম্পর্কে সম্প্রতি যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আইটিভিতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অনেক কথাই তিনি বলেছেন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথাটি বলেছেন বিপ্লবের ঐক্য নিয়ে। সেই সঙ্গে বন্ধু ইউনূস যে সমস্যায় আছেন, তা-ও বলেছেন। ছাত্র-জনতার ইস্পাতকঠিন ঐক্যের মধ্য দিয়ে ড. ইউনূস দেশের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে যত দিন যাচ্ছে ততই সে ঐক্য আলগা হয়ে যাচ্ছে। কোটারিস্বার্থে নষ্ট হচ্ছে ঐক্যের অংশীজনের সম্প্রীতি। শক্ত একটি স্বার্থান্বেষী দেয়াল ড. ইউনূসকে বন্দি করে ফেলেছে। সুদূর মালয়েশিয়ায় বসে মাহাথির বন্ধুর সমস্যা সম্পর্কে বুঝতে পারছেন অথচ বন্ধু ইউনূস নিজ দেশে বসে নিজের সমস্যা বুঝতে পারছেন না।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী, আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার, রাজনৈতিক দার্শনিক, চিকিৎসক ডা. মাহাথির মোহাম্মদের শত বছর পূর্ণ হবে ১০ জুলাই। ১৯২৫ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। আমাদের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তিনি পছন্দ করেন। দুজনের বন্ধুত্বও অকৃত্রিম। সে কারণে একজন আরেকজনের খোঁজখবর রাখেন। ২৯ মে জাপানে দুজনের সাক্ষাৎও হয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি এবং বন্ধু ইউনূস সম্পর্কে সম্প্রতি যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আইটিভিতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অনেক কথাই তিনি বলেছেন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথাটি বলেছেন বিপ্লবের ঐক্য নিয়ে। সেই সঙ্গে বন্ধু ইউনূস যে সমস্যায় আছেন, তা-ও বলেছেন। ছাত্র-জনতার ইস্পাতকঠিন ঐক্যের মধ্য দিয়ে ড. ইউনূস দেশের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে যত দিন যাচ্ছে ততই সে ঐক্য আলগা হয়ে যাচ্ছে। কোটারিস্বার্থে নষ্ট হচ্ছে ঐক্যের অংশীজনের সম্প্রীতি। শক্ত একটি স্বার্থান্বেষী দেয়াল ড. ইউনূসকে বন্দি করে ফেলেছে। সুদূর মালয়েশিয়ায় বসে মাহাথির বন্ধুর সমস্যা সম্পর্কে বুঝতে পারছেন অথচ বন্ধু ইউনূস নিজ দেশে বসে নিজের সমস্যা বুঝতে পারছেন না। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Love
    Like
    Haha
    10
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল


    চট্টগ্রামের মিরসরাই ও সীতাকুণ্ড উপজেলায় প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এক ডজনের বেশি ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল কোনোভাবেই থামছে না। বছরের পর বছর ধরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে গিয়ে একের পর এক প্রাণহানি ঘটছে। বন বিভাগের পক্ষ থেকে মাঝে মাঝে কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হলেও পর্যটকদের অসতর্কতার কারণেও মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ হচ্ছে। গত আট বছরে এ দুই উপজেলার ঝরনাগুলোতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৩৫ জন। জানা গেছে, মিরসরাই ও সীতাকুণ্ডের পাহাড়ি এলাকায় এক ডজনের বেশি ঝরনার অবস্থান। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হচ্ছে মিরসরাইয়ের খৈয়াছড়া, রূপসী, নাপিত্তাছড়া, সোনাইছড়ি, মেলখুম, বোয়ালিয়া ও মহামায়া বুনো ঝরনা। সীতাকুণ্ডের উল্লেখযোগ্য ঝরনার মধ্যে সহস্রধারা-১, সহস্রধারা-২, সুপ্তধারা, অগ্নিকাণ্ড, মধুখায়া, ঝরঝরি ঝরনা ছাড়াও দুই উপজেলায় ছোটবড় আরও কিছু ঝরনা রয়েছে। ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় প্রশাসনের তথ্যমতে, গত ১০ বছরে কেবল মিরসরাই উপজেলার ঝরনাগুলোতে অন্তত ২৭ জন মারা গেছেন। যাদের বেশির ভাগই বয়সে তরুণ। পার্শ্ববর্তী সীতাকুণ্ড উপজেলায় একই সময়ে মারা গেছেন অন্তত আটজন। সর্বশেষ চলতি মাসের ১৪ জুন সীতাকুণ্ডের সহস্রধারা-২ ঝরনায় তাহসিন আনোয়ার (১৭) ও পরদিন মিরসরইয়ের রূপসী ঝরনায় আসিফ উদ্দিন (২৪) নামের আরেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়।

    ঝরনায় প্রাণহানির পর একাধিকবার ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা বলছেন, ঝরনায় দুর্ঘটনা ও মৃত্যুর অনেক কারণ আছে। এর মধ্যে প্রধান কারণ হচ্ছে ঝরনা উপভোগ করতে গিয়ে অতিরিক্ত উন্মাদনা তৈরি হওয়া। এ ছাড়া অভিভাবকদের উদাসীনতা, সাঁতার না জেনে পানির কূপে নামা, পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও সরঞ্জামের অভাব, ইজারাদারের নিষেধাজ্ঞা উপক্ষো করা, ঝুঁঁকিপূর্ণ স্থানে যাওয়া, মাদকগ্রহণও অন্যতম।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল চট্টগ্রামের মিরসরাই ও সীতাকুণ্ড উপজেলায় প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এক ডজনের বেশি ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল কোনোভাবেই থামছে না। বছরের পর বছর ধরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে গিয়ে একের পর এক প্রাণহানি ঘটছে। বন বিভাগের পক্ষ থেকে মাঝে মাঝে কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হলেও পর্যটকদের অসতর্কতার কারণেও মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ হচ্ছে। গত আট বছরে এ দুই উপজেলার ঝরনাগুলোতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৩৫ জন। জানা গেছে, মিরসরাই ও সীতাকুণ্ডের পাহাড়ি এলাকায় এক ডজনের বেশি ঝরনার অবস্থান। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হচ্ছে মিরসরাইয়ের খৈয়াছড়া, রূপসী, নাপিত্তাছড়া, সোনাইছড়ি, মেলখুম, বোয়ালিয়া ও মহামায়া বুনো ঝরনা। সীতাকুণ্ডের উল্লেখযোগ্য ঝরনার মধ্যে সহস্রধারা-১, সহস্রধারা-২, সুপ্তধারা, অগ্নিকাণ্ড, মধুখায়া, ঝরঝরি ঝরনা ছাড়াও দুই উপজেলায় ছোটবড় আরও কিছু ঝরনা রয়েছে। ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় প্রশাসনের তথ্যমতে, গত ১০ বছরে কেবল মিরসরাই উপজেলার ঝরনাগুলোতে অন্তত ২৭ জন মারা গেছেন। যাদের বেশির ভাগই বয়সে তরুণ। পার্শ্ববর্তী সীতাকুণ্ড উপজেলায় একই সময়ে মারা গেছেন অন্তত আটজন। সর্বশেষ চলতি মাসের ১৪ জুন সীতাকুণ্ডের সহস্রধারা-২ ঝরনায় তাহসিন আনোয়ার (১৭) ও পরদিন মিরসরইয়ের রূপসী ঝরনায় আসিফ উদ্দিন (২৪) নামের আরেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়। ঝরনায় প্রাণহানির পর একাধিকবার ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা বলছেন, ঝরনায় দুর্ঘটনা ও মৃত্যুর অনেক কারণ আছে। এর মধ্যে প্রধান কারণ হচ্ছে ঝরনা উপভোগ করতে গিয়ে অতিরিক্ত উন্মাদনা তৈরি হওয়া। এ ছাড়া অভিভাবকদের উদাসীনতা, সাঁতার না জেনে পানির কূপে নামা, পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও সরঞ্জামের অভাব, ইজারাদারের নিষেধাজ্ঞা উপক্ষো করা, ঝুঁঁকিপূর্ণ স্থানে যাওয়া, মাদকগ্রহণও অন্যতম। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    Like
    14
    · 3 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

    সম্প্রতি তেহরানে একটি জনসমাবেশে প্রকাশ্যে দেখা গেছে ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোরসের (আইআরজিসি) কুদস ফোর্সের প্রধান ইসমাইল ক্বানিকে। তার উপস্থিতির ছবি ও ভিডিও ইরানের মিত্র গোষ্ঠী এবং হুতি-সমর্থিত আল মাসিরাহ টিভিসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। খবর দিয়েছে আলজাজিরা।

    এর আগে বিভিন্ন সূত্রে দাবি করা হয়েছিল, ইসরায়েলের হামলায় ইসমাইল ক্বানি নিহত হয়েছেন। তবে জনসমাবেশে তার সরাসরি উপস্থিতি এসব হত্যার গুজব সম্পূর্ণভাবে নাকচ করে দিয়েছে।

    ইসমাইল ক্বানি ২০২০ সালে মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত কাসেম সোলাইমানির স্থলাভিষিক্ত হয়ে কুদস ফোর্সের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ক্বানির উপস্থিতি ইঙ্গিত দেয়, আঞ্চলিক উত্তেজনার মধ্যেও ইরানের সামরিক নেতৃত্ব এখনো অটুট রয়েছে।

    সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণার পর থেকে ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে একটি অনিশ্চিত যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। যুদ্ধবিরতি শুরু হলেও উভয় পক্ষের মধ্যে নানা রকম প্রতিক্রিয়া ও উত্তেজনা দেখা যাচ্ছে। যদিও শুরুতে শর্ত ভঙ্গের অভিযোগ উঠে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প পরে দু’পক্ষকেই শান্ত থাকার আহ্বান জানান এবং তিনি ইসরায়েলের কঠোর সমালোচনা করেন।

    ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা পরিষদ হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছে, ইসরায়েল যদি পুনরায় হামলা চালায়, তবে তার উপযুক্ত জবাব দেওয়া হবে।

    এর আগে সোমবার ইরান কাতারে অবস্থিত একটি মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। তেহরান জানিয়েছে, এটি ছিল ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার প্রতিক্রিয়ামূলক ব্যবস্থা।

    ইরান দাবি করেছে, ১৩ জুন শুরু হওয়া ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত তাদের দেশে ৬০০ জনের বেশি নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ১৩টি শিশু রয়েছে। আহত হয়েছেন আরও ৩ হাজারের বেশি। অন্যদিকে, ইরানি প্রতিরোধে ইসরায়েলে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ২৮ জন।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে সম্প্রতি তেহরানে একটি জনসমাবেশে প্রকাশ্যে দেখা গেছে ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোরসের (আইআরজিসি) কুদস ফোর্সের প্রধান ইসমাইল ক্বানিকে। তার উপস্থিতির ছবি ও ভিডিও ইরানের মিত্র গোষ্ঠী এবং হুতি-সমর্থিত আল মাসিরাহ টিভিসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। খবর দিয়েছে আলজাজিরা। এর আগে বিভিন্ন সূত্রে দাবি করা হয়েছিল, ইসরায়েলের হামলায় ইসমাইল ক্বানি নিহত হয়েছেন। তবে জনসমাবেশে তার সরাসরি উপস্থিতি এসব হত্যার গুজব সম্পূর্ণভাবে নাকচ করে দিয়েছে। ইসমাইল ক্বানি ২০২০ সালে মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত কাসেম সোলাইমানির স্থলাভিষিক্ত হয়ে কুদস ফোর্সের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ক্বানির উপস্থিতি ইঙ্গিত দেয়, আঞ্চলিক উত্তেজনার মধ্যেও ইরানের সামরিক নেতৃত্ব এখনো অটুট রয়েছে। সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণার পর থেকে ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে একটি অনিশ্চিত যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। যুদ্ধবিরতি শুরু হলেও উভয় পক্ষের মধ্যে নানা রকম প্রতিক্রিয়া ও উত্তেজনা দেখা যাচ্ছে। যদিও শুরুতে শর্ত ভঙ্গের অভিযোগ উঠে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প পরে দু’পক্ষকেই শান্ত থাকার আহ্বান জানান এবং তিনি ইসরায়েলের কঠোর সমালোচনা করেন। ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা পরিষদ হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছে, ইসরায়েল যদি পুনরায় হামলা চালায়, তবে তার উপযুক্ত জবাব দেওয়া হবে। এর আগে সোমবার ইরান কাতারে অবস্থিত একটি মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। তেহরান জানিয়েছে, এটি ছিল ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার প্রতিক্রিয়ামূলক ব্যবস্থা। ইরান দাবি করেছে, ১৩ জুন শুরু হওয়া ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত তাদের দেশে ৬০০ জনের বেশি নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ১৩টি শিশু রয়েছে। আহত হয়েছেন আরও ৩ হাজারের বেশি। অন্যদিকে, ইরানি প্রতিরোধে ইসরায়েলে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ২৮ জন। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Love
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা


    ইসরায়েল ও ইরানের টানা দুই সপ্তাহের পাল্টাপাল্টি বিমান হামলার পর ঘোষণা আসে যুদ্ধবিরতির। মঙ্গলবার ভোরে শুরু হওয়া এই ‘ধাপে ধাপে যুদ্ধবিরতি’ নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এক ঘোষণায় জানান, এটি একটি বড় কূটনৈতিক সাফল্য। তবে এই যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানের বিভিন্ন শহরে সাধারণ মানুষের মাঝে এই বিরতির স্থায়িত্ব নিয়ে গভীর সংশয়, আতঙ্ক এবং হতাশা বিরাজ করছে।

    ‌বোমার আতঙ্ক থেকে ফিরে

    তেহরানের বাসিন্দা ৩৭ বছর বয়সী সাংবাদিক সামানেহ বলেন, “শেষ রাতের (সোমবার রাতের) বোমাবর্ষণ ছিল সবচেয়ে ভয়ংকর। আমি ভেবেছিলাম, হয়তো আমার প্রিয়জনদের আর কখনো দেখতে পাব না।”

    তিনি জানান, যুদ্ধবিরতির ঘোষণায় কিছুটা স্বস্তি পেলেও, তা স্থায়ী হবে—এ বিশ্বাস তাঁর নেই। “আমি মনে করেছিলাম ট্রাম্প আমাদের সাথে মনস্তাত্ত্বিক খেলা খেলছেন… ইসরায়েল আর ইরান কীভাবে এত সহজে একমত হলো—তা বিশ্বাস করতেও কষ্ট হচ্ছিল,” বলেন তিনি।

    তবে পররাষ্ট্র মন্ত্রী আব্বাস আরাগচির ওমান থেকে পাঠানো একটি আনুষ্ঠানিক বার্তার মাধ্যমে যুদ্ধবিরতির বিষয়টি নিশ্চিত করার পর কিছুটা আশ্বস্ত হয়েছেন সামানেহ।

    তেহরানের পাশের শহর কারাজে বসবাসকারী ইতিহাস শিক্ষক রাহা বলেন, “এটা কোনো শান্তি নয়, এটা কেবল একটি বিরতি। যারা একদিকে আমাদের সরকার বদলের ডাক দেয়, আবার অন্যদিকে শান্তির কথা বলে—তাদের বিশ্বাস করব কীভাবে?”

    তিনি আরও বলেন, “আমাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল। আমাদের মাটিতে বোমা বর্ষণ করে আবার নারীর স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলছে!” “ইসরায়েল আর আমেরিকার হাতে আমাদের পরমাণু স্থাপনাগুলো ধ্বংস হয়ে গেছে। কোটি কোটি ডলারের ক্ষয়ক্ষতি হলো—যে অর্থ দিয়ে আমরা দেশ পুনর্গঠন করতে পারতাম।”

    ‌পরমাণু কর্মসূচি ও ক্ষোভ

    আহওয়াজের ৪২ বছর বয়সী প্রকৌশলী হাদি বলেন, “আমরা বারবার বলেছি, আমরা পারমাণবিক অস্ত্র বানাতে চাই না। অথচ ট্রাম্প ২০১৫ সালের চুক্তি থেকে সরে গিয়ে আমাদের যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিয়েছে।”

    তিনি বলেন, “আমরা অনেক শহীদ হারিয়েছি। এখন সময় এক হওয়ার। আশা করি সরকারও কিছু বিষয়ে নমনীয় হবে—যেমন হিজাব।”

    ‌‘আস্থার জায়গা নেই’

    ইরানের মধ্যাঞ্চলীয় শহর ইয়াজদের ২৮ বছর বয়সী নার্স মোহাম্মদ বলেন, “আমি খুশি যে যুদ্ধবিরতি হয়েছে, কিন্তু বিশ্বাস করতে পারছি না এটা টিকবে।”

    তিনি আরও বলেন, “এই চুক্তির কোনো পক্ষের ওপর আমার বিশ্বাস নেই—না ইরান সরকার, না আমেরিকা, না ইসরায়েল। আমেরিকা এক রাতেই আমাদের কয়েক প্রজন্মের সম্পদ ধ্বংস করে দিল। ইসরায়েল আমাদের বিজ্ঞানীদের হত্যা করেছে।”

    তেহরানে মঙ্গলবারের আগে রাতে ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ৯ জন নিহত হন। সেখানকার জনগণ যুদ্ধবিরতির খবরে সকাল শুরু করলেও, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা গুজব ও ভয়ের ছায়া এখনো রয়ে গেছে।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা ইসরায়েল ও ইরানের টানা দুই সপ্তাহের পাল্টাপাল্টি বিমান হামলার পর ঘোষণা আসে যুদ্ধবিরতির। মঙ্গলবার ভোরে শুরু হওয়া এই ‘ধাপে ধাপে যুদ্ধবিরতি’ নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এক ঘোষণায় জানান, এটি একটি বড় কূটনৈতিক সাফল্য। তবে এই যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানের বিভিন্ন শহরে সাধারণ মানুষের মাঝে এই বিরতির স্থায়িত্ব নিয়ে গভীর সংশয়, আতঙ্ক এবং হতাশা বিরাজ করছে। ‌বোমার আতঙ্ক থেকে ফিরে তেহরানের বাসিন্দা ৩৭ বছর বয়সী সাংবাদিক সামানেহ বলেন, “শেষ রাতের (সোমবার রাতের) বোমাবর্ষণ ছিল সবচেয়ে ভয়ংকর। আমি ভেবেছিলাম, হয়তো আমার প্রিয়জনদের আর কখনো দেখতে পাব না।” তিনি জানান, যুদ্ধবিরতির ঘোষণায় কিছুটা স্বস্তি পেলেও, তা স্থায়ী হবে—এ বিশ্বাস তাঁর নেই। “আমি মনে করেছিলাম ট্রাম্প আমাদের সাথে মনস্তাত্ত্বিক খেলা খেলছেন… ইসরায়েল আর ইরান কীভাবে এত সহজে একমত হলো—তা বিশ্বাস করতেও কষ্ট হচ্ছিল,” বলেন তিনি। তবে পররাষ্ট্র মন্ত্রী আব্বাস আরাগচির ওমান থেকে পাঠানো একটি আনুষ্ঠানিক বার্তার মাধ্যমে যুদ্ধবিরতির বিষয়টি নিশ্চিত করার পর কিছুটা আশ্বস্ত হয়েছেন সামানেহ। তেহরানের পাশের শহর কারাজে বসবাসকারী ইতিহাস শিক্ষক রাহা বলেন, “এটা কোনো শান্তি নয়, এটা কেবল একটি বিরতি। যারা একদিকে আমাদের সরকার বদলের ডাক দেয়, আবার অন্যদিকে শান্তির কথা বলে—তাদের বিশ্বাস করব কীভাবে?” তিনি আরও বলেন, “আমাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল। আমাদের মাটিতে বোমা বর্ষণ করে আবার নারীর স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলছে!” “ইসরায়েল আর আমেরিকার হাতে আমাদের পরমাণু স্থাপনাগুলো ধ্বংস হয়ে গেছে। কোটি কোটি ডলারের ক্ষয়ক্ষতি হলো—যে অর্থ দিয়ে আমরা দেশ পুনর্গঠন করতে পারতাম।” ‌পরমাণু কর্মসূচি ও ক্ষোভ আহওয়াজের ৪২ বছর বয়সী প্রকৌশলী হাদি বলেন, “আমরা বারবার বলেছি, আমরা পারমাণবিক অস্ত্র বানাতে চাই না। অথচ ট্রাম্প ২০১৫ সালের চুক্তি থেকে সরে গিয়ে আমাদের যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিয়েছে।” তিনি বলেন, “আমরা অনেক শহীদ হারিয়েছি। এখন সময় এক হওয়ার। আশা করি সরকারও কিছু বিষয়ে নমনীয় হবে—যেমন হিজাব।” ‌‘আস্থার জায়গা নেই’ ইরানের মধ্যাঞ্চলীয় শহর ইয়াজদের ২৮ বছর বয়সী নার্স মোহাম্মদ বলেন, “আমি খুশি যে যুদ্ধবিরতি হয়েছে, কিন্তু বিশ্বাস করতে পারছি না এটা টিকবে।” তিনি আরও বলেন, “এই চুক্তির কোনো পক্ষের ওপর আমার বিশ্বাস নেই—না ইরান সরকার, না আমেরিকা, না ইসরায়েল। আমেরিকা এক রাতেই আমাদের কয়েক প্রজন্মের সম্পদ ধ্বংস করে দিল। ইসরায়েল আমাদের বিজ্ঞানীদের হত্যা করেছে।” তেহরানে মঙ্গলবারের আগে রাতে ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ৯ জন নিহত হন। সেখানকার জনগণ যুদ্ধবিরতির খবরে সকাল শুরু করলেও, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা গুজব ও ভয়ের ছায়া এখনো রয়ে গেছে। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Love
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com