Upgrade to Pro

  • "মাদিনার অন্ধ সাহাবি ও রাসূলের ভালবাসা"

    একজন সাহাবি ছিলেন—আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতূম (রাঃ)। তিনি ছিলেন জন্মান্ধ, অর্থাৎ চোখে দেখতে পেতেন না। কিন্তু তবুও, তিনি ছিলেন অত্যন্ত পরহেজগার ও ইসলাম প্রচারে অগ্রগামী।

    একদিন তিনি রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে ইসলামের শিক্ষা নিতে চাইলেন। তখন নবীজি (সা.) কুরাইশদের কিছু নেতার সাথে গুরুত্বপূর্ণ দাওয়াতি আলোচনা করছিলেন। তাই অল্প বিরক্ত হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিলেন। এই ঘটনাটি ছিল সূরা 'আবাসা' নাযিল হওয়ার পেছনের কারণ। আল্লাহ তাআলা নিজে নবীজিকে সতর্ক করলেন—যে, অন্ধ ব্যক্তি তো সত্য জানতে চেয়েছে, আর তুমি মুখ ফিরিয়ে নিলে?

    এরপর থেকে রাসূল (সা.) আব্দুল্লাহ (রাঃ)-কে খুব ভালোবাসতেন, তাকে সম্মান দিতেন। এমনকি, তিনি দুইবার মাদিনায় নবীজির স্থলে আমির (নেতা) হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন যখন রাসূল (সা.) যুদ্ধের জন্য বাইরে থাকতেন।


    ---

    শিক্ষা:
    আল্লাহ তাআলার কাছে মর্যাদা নির্ধারণ হয় তাকওয়া অনুযায়ী, দৃষ্টিশক্তি বা ধন-সম্পদ অনুযায়ী নয়। যারা আন্তরিক, তাদের প্রতি রাসূল (সা.)-এর ভালোবাসা ছিল গভীর, এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে তাদের মর্যাদা ছিল অনেক উঁচু।


    "মাদিনার অন্ধ সাহাবি ও রাসূলের ভালবাসা" একজন সাহাবি ছিলেন—আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতূম (রাঃ)। তিনি ছিলেন জন্মান্ধ, অর্থাৎ চোখে দেখতে পেতেন না। কিন্তু তবুও, তিনি ছিলেন অত্যন্ত পরহেজগার ও ইসলাম প্রচারে অগ্রগামী। একদিন তিনি রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে ইসলামের শিক্ষা নিতে চাইলেন। তখন নবীজি (সা.) কুরাইশদের কিছু নেতার সাথে গুরুত্বপূর্ণ দাওয়াতি আলোচনা করছিলেন। তাই অল্প বিরক্ত হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিলেন। এই ঘটনাটি ছিল সূরা 'আবাসা' নাযিল হওয়ার পেছনের কারণ। আল্লাহ তাআলা নিজে নবীজিকে সতর্ক করলেন—যে, অন্ধ ব্যক্তি তো সত্য জানতে চেয়েছে, আর তুমি মুখ ফিরিয়ে নিলে? এরপর থেকে রাসূল (সা.) আব্দুল্লাহ (রাঃ)-কে খুব ভালোবাসতেন, তাকে সম্মান দিতেন। এমনকি, তিনি দুইবার মাদিনায় নবীজির স্থলে আমির (নেতা) হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন যখন রাসূল (সা.) যুদ্ধের জন্য বাইরে থাকতেন। --- শিক্ষা: আল্লাহ তাআলার কাছে মর্যাদা নির্ধারণ হয় তাকওয়া অনুযায়ী, দৃষ্টিশক্তি বা ধন-সম্পদ অনুযায়ী নয়। যারা আন্তরিক, তাদের প্রতি রাসূল (সা.)-এর ভালোবাসা ছিল গভীর, এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে তাদের মর্যাদা ছিল অনেক উঁচু।
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    1
    ·65 Views ·0 Reviews
  • গুইঁসাপ সম্পর্কে দুটো ব্যপার মনে রাখবেন। এরা নিরীহ, কারো কোনো ক্ষতি করে না। এরা বিলুপ্তপ্রায়।

    গুইঁসাপ, যাকে ইংরেজিতে বলে Bengal Monitor Lizard—মানুষের নিরব বন্ধু। গ্রাম-গঞ্জে বিষধর সাপ নিধন করে বেড়ায় এরা।

    বন-জঙ্গল কমে যাওয়া, অবৈধ শিকার, চায়না জালে আটকে যাওয়া আর ধরে ধরে হ*ত্যা করার কারণে এরা আজ বিলুপ্তপ্রায়। ১৯৭৮-১৯৭৯ সালে বাংলাদেশ থেকে ৫১ লাখ ৪৩ হাজার টাকার গুইঁসাপের চামড়া বাইরে বিক্রি হয়।

    এদের সংখ্যা কমে যাওয়া পরিবেশের জন্য খুবই রিস্কি। এ কথা ভেবে ১৯৯০ সালে গুইঁসাপ হত্যায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে সরকার। অথচ আজও বন্ধ হয়নি গুইঁসাপ নিধন।

    ছবি: সড়ক দূর্ঘটনায় আহত একটি গুইঁসাপ।
    তথ্য কৃতজ্ঞতা: সায়েদা অনন্যা ফারিয়া।

    #paleontology #bigyanpriyo
    গুইঁসাপ সম্পর্কে দুটো ব্যপার মনে রাখবেন। এরা নিরীহ, কারো কোনো ক্ষতি করে না। এরা বিলুপ্তপ্রায়। গুইঁসাপ, যাকে ইংরেজিতে বলে Bengal Monitor Lizard—মানুষের নিরব বন্ধু। গ্রাম-গঞ্জে বিষধর সাপ নিধন করে বেড়ায় এরা। বন-জঙ্গল কমে যাওয়া, অবৈধ শিকার, চায়না জালে আটকে যাওয়া আর ধরে ধরে হ*ত্যা করার কারণে এরা আজ বিলুপ্তপ্রায়। ১৯৭৮-১৯৭৯ সালে বাংলাদেশ থেকে ৫১ লাখ ৪৩ হাজার টাকার গুইঁসাপের চামড়া বাইরে বিক্রি হয়। এদের সংখ্যা কমে যাওয়া পরিবেশের জন্য খুবই রিস্কি। এ কথা ভেবে ১৯৯০ সালে গুইঁসাপ হত্যায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে সরকার। অথচ আজও বন্ধ হয়নি গুইঁসাপ নিধন। ছবি: সড়ক দূর্ঘটনায় আহত একটি গুইঁসাপ। তথ্য কৃতজ্ঞতা: সায়েদা অনন্যা ফারিয়া। #paleontology #bigyanpriyo
    ডোনেট জনসাথী
    Sad
    1
    1 Comments ·97 Views ·0 Reviews
  • মনে রাইখেন- যে কোনো উপায়ে ভারতাশ্রিত পরাজিত শক্তি উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের উপরে বড় আকারে হা/মলা করতে পারে।

    এমনকি তার জীবননাশের আশংকাও উড়িয়ে দেয়া যায় না।

    সাথে সাথে শিবিরের উপরে এর দায় দিয়ে দেয়া হবে। প্রতিবেশী এ্যাম্বাসি, বিভিন্ন এজেন্সি, লীগ ও এদের পুরো এস্টাবলিশমেন্ট মুহুর্তেই তাদেরকে আবারও হ/ত্যাযোগ্য করার ন্যারেটিভ নির্মান করে ফেলবে।

    যারা এতোদিন বিভিন্ন কারনে মাহফুজ আলমের যৌক্তিক বিরোধিতা করেছেন, মিডিয়া ট্রায়ালের মাধ্যমে তাদের জীবনকে জাহান্নাম বানিয়ে ফেলা হবে।

    এই সুযোগে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির রূপ নিয়া লীগের পলাতক খুniরা গুপ্ত হ/ত্যায় নেমে পড়বে।

    এই ফাঁকে শাহবাগ আবার দ্বিগুন শক্তিতে ফিরে আসবে। জুলাইয়ের পতন হবে। ভারত ততক্ষণে দেশে গুড লীগ ফিরাইয়া আনবে। অথবা নিরাপত্তার অজুহাতে তাদের প্রেসক্রিপশনে এখানে ক্যু ঘটানো হবে।

    সুতরাং- জান, জুলাই ও দেশ বাঁচাতে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপি জরুরি ভিত্তিতে এক টেবিলে বসুন। মৌলিক বিষয়গুলোতে মতানৈক্য সহ নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলুন।

    মনে রাইখেন- শুধু আপনাদের ভুলে দেশ আরেকটা গ'ণহ'ত্যার দ্বারপ্রান্তে চলে যেতে পারে। খুniরা তখন কিন্তু আর কোনো দল চিনবে না! চিনবে শুধু- দিল্লি ও লীগের শত্রু ছিলো কারা?

    মাহফুজ আলম, আল্লাহর ওয়াস্তে আপনি স্থির হোন। কিছুদিন বিশ্রাম নিন। আপনি একজন উপদেষ্টা। সরকারে আপনি কোনো দলের প্রতিনিধি নয়।

    যতক্ষন সরকারে আছেন, ততক্ষণ আপনি সবার। কাইন্ডলি সবাইকে সেভাবে ট্রিট করুন। নয়তো পদত্যাগ করে সরাসরি রাজনীতি শুরু করুন।

    সবাইকে নিয়ে বসুন প্লিজ। জুলাই না বাঁচলে কিন্তু বাংলাদেশ বাঁচবে না।

    (একান্ত ব্যক্তিগত পর্যালোচনা)

    লেখা: Sharif Osman Hadi ভাই
    মনে রাইখেন- যে কোনো উপায়ে ভারতাশ্রিত পরাজিত শক্তি উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের উপরে বড় আকারে হা/মলা করতে পারে। এমনকি তার জীবননাশের আশংকাও উড়িয়ে দেয়া যায় না। সাথে সাথে শিবিরের উপরে এর দায় দিয়ে দেয়া হবে। প্রতিবেশী এ্যাম্বাসি, বিভিন্ন এজেন্সি, লীগ ও এদের পুরো এস্টাবলিশমেন্ট মুহুর্তেই তাদেরকে আবারও হ/ত্যাযোগ্য করার ন্যারেটিভ নির্মান করে ফেলবে। যারা এতোদিন বিভিন্ন কারনে মাহফুজ আলমের যৌক্তিক বিরোধিতা করেছেন, মিডিয়া ট্রায়ালের মাধ্যমে তাদের জীবনকে জাহান্নাম বানিয়ে ফেলা হবে। এই সুযোগে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির রূপ নিয়া লীগের পলাতক খুniরা গুপ্ত হ/ত্যায় নেমে পড়বে। এই ফাঁকে শাহবাগ আবার দ্বিগুন শক্তিতে ফিরে আসবে। জুলাইয়ের পতন হবে। ভারত ততক্ষণে দেশে গুড লীগ ফিরাইয়া আনবে। অথবা নিরাপত্তার অজুহাতে তাদের প্রেসক্রিপশনে এখানে ক্যু ঘটানো হবে। সুতরাং- জান, জুলাই ও দেশ বাঁচাতে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপি জরুরি ভিত্তিতে এক টেবিলে বসুন। মৌলিক বিষয়গুলোতে মতানৈক্য সহ নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলুন। মনে রাইখেন- শুধু আপনাদের ভুলে দেশ আরেকটা গ'ণহ'ত্যার দ্বারপ্রান্তে চলে যেতে পারে। খুniরা তখন কিন্তু আর কোনো দল চিনবে না! চিনবে শুধু- দিল্লি ও লীগের শত্রু ছিলো কারা? মাহফুজ আলম, আল্লাহর ওয়াস্তে আপনি স্থির হোন। কিছুদিন বিশ্রাম নিন। আপনি একজন উপদেষ্টা। সরকারে আপনি কোনো দলের প্রতিনিধি নয়। যতক্ষন সরকারে আছেন, ততক্ষণ আপনি সবার। কাইন্ডলি সবাইকে সেভাবে ট্রিট করুন। নয়তো পদত্যাগ করে সরাসরি রাজনীতি শুরু করুন। সবাইকে নিয়ে বসুন প্লিজ। জুলাই না বাঁচলে কিন্তু বাংলাদেশ বাঁচবে না। (একান্ত ব্যক্তিগত পর্যালোচনা) লেখা: Sharif Osman Hadi ভাই
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    1
    ·107 Views ·0 Reviews
  • রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন:
    "অন্যদের জন্য তোমরা যা পছন্দ কর, ঠিক তেমনি নিজের জন্যও পছন্দ কর।"
    (সহীহ বুখারি, ২৬৯৫)

    অর্থাৎ, অন্যের জন্য যা ভালো লাগে, নিজে সেটাই ভালো মনে করো এবং তাদের সঙ্গে সেভাবেই আচরণ করো। এটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সহানুভূতি, ন্যায়পরায়ণতা এবং ভ্রাতৃত্ববোধ প্রতিষ্ঠার শিক্ষা দেয়।

    রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন: "অন্যদের জন্য তোমরা যা পছন্দ কর, ঠিক তেমনি নিজের জন্যও পছন্দ কর।" (সহীহ বুখারি, ২৬৯৫) অর্থাৎ, অন্যের জন্য যা ভালো লাগে, নিজে সেটাই ভালো মনে করো এবং তাদের সঙ্গে সেভাবেই আচরণ করো। এটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সহানুভূতি, ন্যায়পরায়ণতা এবং ভ্রাতৃত্ববোধ প্রতিষ্ঠার শিক্ষা দেয়।
    ডোনেট জনসাথী
    ·95 Views ·0 Reviews
  • আম্মু ১ ঘন্টা বকার পর বলে,,,,,,
    আমি কিছু বলমু না, তুই যা খুশি কর
    আম্মু ১ ঘন্টা বকার পর বলে,,,,,, আমি কিছু বলমু না, তুই যা খুশি কর 🤣🤣🤣🤣
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    1
    ·93 Views ·0 Reviews
  • °||° খেলা হবে বসার ঘরে ༊❥ ༊❥আরে অশিক্ষিত °|| °||° লাইনটা আবার পর °|| °||° _ভুল পরছিস..
    °||° খেলা হবে বসার ঘরে🙈🙈🙈 ༊❥ ༊❥আরে অশিক্ষিত °👤👤👥|| °||° লাইনটা আবার পর °|| °||° _ভুল পরছিস.. 🙉😹😹😹
    ডোনেট জনসাথী
    ·78 Views ·0 Reviews
  • "যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।"
    — (সূরা আত-তালাক: ৩)
    "যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।" — (সূরা আত-তালাক: ৩)
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    1
    ·69 Views ·0 Reviews
  • মানুষ মানুষের জন্য,,একা কখনও তুমি সফলতা পাবে না,,, তোমার দরকার ধয্য,, একে অপরের সাথে ভালোবাসা,,সবাই আমাকে সাপোর্ট করুন,, আমি সবাইকে সাপোর্ট করবো,, #jonosathi
    মানুষ মানুষের জন্য,,একা কখনও তুমি সফলতা পাবে না,,, তোমার দরকার ধয্য,, একে অপরের সাথে ভালোবাসা,,সবাই আমাকে সাপোর্ট করুন,, আমি সবাইকে সাপোর্ট করবো,, #jonosathi
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    Wow
    5
    ·151 Views ·0 Reviews


  • ১. “লাস্ট পিরিয়ডের প্রেম”
    (একটি হোমওয়ার্ক আর হার্টবিটের কনফিউজনে জন্ম নেওয়া গল্প)

    নায়ক: তুষার – ক্লাস ৯, হোমওয়ার্ক করে না, প্রেমে পড়তে রাজি
    নায়িকা: রিনি – ক্লাসে ফার্স্ট, নিয়ম ভাঙে না, চোখে চশমা আর মনে আগুন

    গল্পটা শুরু হইলো এক "হোমওয়ার্ক কপির" মাধ্যমে।
    তুষার হোমওয়ার্ক করতে পারে না, কিন্তু রিনির খাতা ঠিকই কপি করে।

    একদিন সে খাতায় ভুল করে লেখে:

    “আজকে শুধু অংক না, তোমাকেও কপি করতে ইচ্ছা করছে।”

    রিনি খাতা ফেরত দিলো, একটাও কথা না বলে।
    তুষার ভাবলো, "শেষ! হয় ক্লাস থেকে, নয় জীবন থেকে বিদায়!"

    কিন্তু পরদিন রিনি তার খাতার শেষে ছোট্ট এক লাইনে লিখে দিলো:

    “আমার উত্তর সবসময় সঠিক হয়… তবে এই প্রশ্নটা একটু কঠিন।”

    তুষারের মাথা গরম হয়ে গেলো… মানে বুঝে না, তবে বুক ধুকপুক করছে।
    এরপর লাস্ট পিরিয়ডে রিনি হঠাৎ তুষারকে বললো:

    — "তোমার উত্তর পেনসিলে লেখা… কিন্তু আমি ইরেজার আনিনি।"

    তুষার হেসে বললো:

    — "তাহলে ভুল হবার সুযোগ নেই…"

    মোরাল:
    কখনও কখনও প্রেম শুরু হয় ভুল করে, আর ঠিক হয়ে যায় এক পেন্সিলের দাগে।

    ২. “চিরকুটটা আর ফিরল না”
    (একটি অসমাপ্ত ভালোবাসার ছায়া গল্প)

    নায়ক: নাফিস – একটু চুপচাপ, গান গায়
    নায়িকা: অনন্যা – হাসে, কিন্তু নিজের কষ্ট কাউকে জানায় না

    নাফিস প্রতিদিন ক্লাসে বসে অনন্যার পাশে একটা ছোট কাগজ রাখত,
    একটা গান থেকে ছোট্ট লাইন লেখা থাকত—

    “তুমি আজ কাঁদো, আমি জানি না কাঁদব কিনা…”

    অনন্যা কখনও কিছু বলত না, শুধু সেই চিরকুট পড়ত, তারপর খাতা বন্ধ করত।

    একদিন নাফিস সাহস করে তার জন্মদিনে একটা চিঠি লিখল।

    কিন্তু সে চিঠি আর ফেরত এল না।

    পরদিন অনন্যা স্কুলে আসে না।

    সপ্তাহ যায়, মাস যায়…

    একদিন ক্লাস শেষে নাফিস তার ডেস্কে একটা পুরোনো বই পায়।

    ভেতরে লেখা:

    “তুমি গান দাও, আমি চুপ করে শুনি।
    কিন্তু সব গান যে শেষ হয় না... কিছু শুধু বাজতেই থাকে, মনে মনে।”

    মোরাল:
    সব ভালোবাসা কথা পায় না, কিছু শুধু নীরবতায় রয়ে যায় – চিরকুটের মতো, ফিরে আসে না… কিন্তু হারায়ও না।

    । 💕 ১. “লাস্ট পিরিয়ডের প্রেম” (একটি হোমওয়ার্ক আর হার্টবিটের কনফিউজনে জন্ম নেওয়া গল্প) নায়ক: তুষার – ক্লাস ৯, হোমওয়ার্ক করে না, প্রেমে পড়তে রাজি নায়িকা: রিনি – ক্লাসে ফার্স্ট, নিয়ম ভাঙে না, চোখে চশমা আর মনে আগুন 📖 গল্পটা শুরু হইলো এক "হোমওয়ার্ক কপির" মাধ্যমে। তুষার হোমওয়ার্ক করতে পারে না, কিন্তু রিনির খাতা ঠিকই কপি করে। একদিন সে খাতায় ভুল করে লেখে: “আজকে শুধু অংক না, তোমাকেও কপি করতে ইচ্ছা করছে।” 😳 রিনি খাতা ফেরত দিলো, একটাও কথা না বলে। তুষার ভাবলো, "শেষ! হয় ক্লাস থেকে, নয় জীবন থেকে বিদায়!" কিন্তু পরদিন রিনি তার খাতার শেষে ছোট্ট এক লাইনে লিখে দিলো: “আমার উত্তর সবসময় সঠিক হয়… তবে এই প্রশ্নটা একটু কঠিন।” তুষারের মাথা গরম হয়ে গেলো… মানে বুঝে না, তবে বুক ধুকপুক করছে। এরপর লাস্ট পিরিয়ডে রিনি হঠাৎ তুষারকে বললো: — "তোমার উত্তর পেনসিলে লেখা… কিন্তু আমি ইরেজার আনিনি।" তুষার হেসে বললো: — "তাহলে ভুল হবার সুযোগ নেই…" 😄 মোরাল: কখনও কখনও প্রেম শুরু হয় ভুল করে, আর ঠিক হয়ে যায় এক পেন্সিলের দাগে। 💔 ২. “চিরকুটটা আর ফিরল না” (একটি অসমাপ্ত ভালোবাসার ছায়া গল্প) নায়ক: নাফিস – একটু চুপচাপ, গান গায় নায়িকা: অনন্যা – হাসে, কিন্তু নিজের কষ্ট কাউকে জানায় না নাফিস প্রতিদিন ক্লাসে বসে অনন্যার পাশে একটা ছোট কাগজ রাখত, একটা গান থেকে ছোট্ট লাইন লেখা থাকত— “তুমি আজ কাঁদো, আমি জানি না কাঁদব কিনা…” অনন্যা কখনও কিছু বলত না, শুধু সেই চিরকুট পড়ত, তারপর খাতা বন্ধ করত। একদিন নাফিস সাহস করে তার জন্মদিনে একটা চিঠি লিখল। কিন্তু সে চিঠি আর ফেরত এল না। পরদিন অনন্যা স্কুলে আসে না। সপ্তাহ যায়, মাস যায়… একদিন ক্লাস শেষে নাফিস তার ডেস্কে একটা পুরোনো বই পায়। ভেতরে লেখা: “তুমি গান দাও, আমি চুপ করে শুনি। কিন্তু সব গান যে শেষ হয় না... কিছু শুধু বাজতেই থাকে, মনে মনে।” 😢 মোরাল: সব ভালোবাসা কথা পায় না, কিছু শুধু নীরবতায় রয়ে যায় – চিরকুটের মতো, ফিরে আসে না… কিন্তু হারায়ও না।
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    2
    ·110 Views ·0 Reviews
  • “বেঞ্চ নম্বর তিন” – একটা নরমসরম প্রেমের গল্প
    (একটা নিঃশব্দ ভালোবাসা, চকবোর্ড আর কাগজের চিরকুটে লুকানো)

    নায়ক: রাকিব – ক্লাস ১০, একটু লাজুক, সামনে আসতে ভয় পায়
    নায়িকা: লাবণ্য – নতুন ছাত্রী, সবসময় হাসে, কিন্তু মন বোঝা যায় না

    গল্প শুরু:
    রাকিব সবসময় বেঞ্চ নম্বর তিনে বসে। সে জায়গা বদলায় না — কারণ সেখান থেকেই লাবণ্যকে দেখা যায়।

    লাবণ্য ক্লাসে নতুন এসেছে, আর প্রথম দিনেই পুরো ক্লাস তাকিয়ে থাকে তার দিকে।
    কিন্তু সে কারো সঙ্গে তেমন কথা বলে না — শুধু খাতা দেখে, আর মাঝে মাঝে হালকা হাসে।

    রাকিব প্রথমবার মনে মনে ভাবে,
    — “এই মেয়েটা হাসলে মনে হয়, গণিতের সব ভয় চলে যায়…”

    প্রথম কাগজের চিরকুট:
    একদিন ক্লাসে স্যার পড়াচ্ছিলেন, রাকিব চুপিচুপি একটা চিরকুট লেখে—

    "তোমার খাতার পাশে বসা পেনটা লাকি। কারণ সে তোমার ছোঁয়া পায়।"

    চিরকুটটা বন্ধু মারফত লাবণ্যের খাতার ভেতর চলে যায়।

    কোনো উত্তর নেই। শুধু পরদিন সে ক্লাসে এসে রাকিবের দিক তাকিয়ে হালকা হাসে।

    প্র্যাকটিকাল ক্লাসের মূহূর্ত:
    সায়েন্স ল্যাবে স্যার হঠাৎ সবাইকে জোড়ায় কাজ করতে বলেন।
    রাকিব আর লাবণ্য এক দলে পড়ে যায়।

    লাবণ্য হেসে বলে,
    — “তোমার হাত কাঁপছে কেন?”
    রাকিব গড়িয়ে পড়ে মুখ লুকিয়ে নেয় টেস্ট টিউবের পেছনে!

    লাবণ্য বলল,
    — “এই অভিজ্ঞতা লেখা যায় না, মনে রাখতে হয়। বুঝলে?”

    সেদিন রাকিব বুঝেছিল— ভালোবাসা শব্দে নয়, সময়েই প্রকাশ পায়।

    শেষ দিন:
    বোর্ড পরীক্ষা, সবাই আলাদা হলে যাবে।
    রাকিব আর লাবণ্য একসঙ্গে চুপচাপ বসে ছিল স্কুল বিল্ডিংয়ের বারান্দায়।

    রাকিব বলল,
    — “তুমি কি ফিরে আসবে?”

    লাবণ্য বলল,
    — “আমি কোথাও যাচ্ছি না। শুধু একটা পৃষ্ঠা উল্টে যাচ্ছে। কিন্তু ওই পৃষ্ঠায়… তুমি আছো।”

    রাকিব কিছুই বলতে পারলো না। শুধু তাকিয়ে রইল।

    তার খাতার ভেতরে একটা চিরকুট পড়ে ছিল—

    “বেঞ্চ নম্বর তিন – যেখানে আমাদের গল্প শুরু হয়েছিল। আমি সবসময় সেখানে থাকব… তোমার মনের কোণে।”

    মোরাল অব দ্য স্টোরি:
    সব প্রেম গলায় ফুল দিয়ে হয় না। কিছু প্রেম শুধু হালকা হাওয়ার মতো — চোখে পড়ে না, কিন্তু থেকে যায়।
    💌 “বেঞ্চ নম্বর তিন” – একটা নরমসরম প্রেমের গল্প (একটা নিঃশব্দ ভালোবাসা, চকবোর্ড আর কাগজের চিরকুটে লুকানো) নায়ক: রাকিব – ক্লাস ১০, একটু লাজুক, সামনে আসতে ভয় পায় নায়িকা: লাবণ্য – নতুন ছাত্রী, সবসময় হাসে, কিন্তু মন বোঝা যায় না 📚 গল্প শুরু: রাকিব সবসময় বেঞ্চ নম্বর তিনে বসে। সে জায়গা বদলায় না — কারণ সেখান থেকেই লাবণ্যকে দেখা যায়। লাবণ্য ক্লাসে নতুন এসেছে, আর প্রথম দিনেই পুরো ক্লাস তাকিয়ে থাকে তার দিকে। কিন্তু সে কারো সঙ্গে তেমন কথা বলে না — শুধু খাতা দেখে, আর মাঝে মাঝে হালকা হাসে। রাকিব প্রথমবার মনে মনে ভাবে, — “এই মেয়েটা হাসলে মনে হয়, গণিতের সব ভয় চলে যায়…” 📩 প্রথম কাগজের চিরকুট: একদিন ক্লাসে স্যার পড়াচ্ছিলেন, রাকিব চুপিচুপি একটা চিরকুট লেখে— "তোমার খাতার পাশে বসা পেনটা লাকি। কারণ সে তোমার ছোঁয়া পায়।" চিরকুটটা বন্ধু মারফত লাবণ্যের খাতার ভেতর চলে যায়। কোনো উত্তর নেই। শুধু পরদিন সে ক্লাসে এসে রাকিবের দিক তাকিয়ে হালকা হাসে। 🧪 প্র্যাকটিকাল ক্লাসের মূহূর্ত: সায়েন্স ল্যাবে স্যার হঠাৎ সবাইকে জোড়ায় কাজ করতে বলেন। রাকিব আর লাবণ্য এক দলে পড়ে যায়। লাবণ্য হেসে বলে, — “তোমার হাত কাঁপছে কেন?” রাকিব গড়িয়ে পড়ে মুখ লুকিয়ে নেয় টেস্ট টিউবের পেছনে! লাবণ্য বলল, — “এই অভিজ্ঞতা লেখা যায় না, মনে রাখতে হয়। বুঝলে?” সেদিন রাকিব বুঝেছিল— ভালোবাসা শব্দে নয়, সময়েই প্রকাশ পায়। ⏳ শেষ দিন: বোর্ড পরীক্ষা, সবাই আলাদা হলে যাবে। রাকিব আর লাবণ্য একসঙ্গে চুপচাপ বসে ছিল স্কুল বিল্ডিংয়ের বারান্দায়। রাকিব বলল, — “তুমি কি ফিরে আসবে?” লাবণ্য বলল, — “আমি কোথাও যাচ্ছি না। শুধু একটা পৃষ্ঠা উল্টে যাচ্ছে। কিন্তু ওই পৃষ্ঠায়… তুমি আছো।” রাকিব কিছুই বলতে পারলো না। শুধু তাকিয়ে রইল। 📖 তার খাতার ভেতরে একটা চিরকুট পড়ে ছিল— “বেঞ্চ নম্বর তিন – যেখানে আমাদের গল্প শুরু হয়েছিল। আমি সবসময় সেখানে থাকব… তোমার মনের কোণে।” ❤️ মোরাল অব দ্য স্টোরি: সব প্রেম গলায় ফুল দিয়ে হয় না। কিছু প্রেম শুধু হালকা হাওয়ার মতো — চোখে পড়ে না, কিন্তু থেকে যায়।
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    1
    ·103 Views ·0 Reviews
  • প্র্যাঙ্কের পেছনে স্যার যখন প্রাঙ্কস্টার!
    (অথবা: “স্যার থামছে না ভাই!”)

    নায়ক: হাসান স্যার – হাসেন না, কিন্তু হাসায়
    দুষ্ট দলের নেতা: রোল নম্বর ৫ – জাবেদ (ডায়নামিক দুষ্টু)
    ঘটনাস্থল: ক্লাস ৮, “আশা মাধ্যমিক বিদ্যালয়”

    ঘটনা শুরু:
    জাবেদ আর তার দুষ্টু গ্যাং একদিন ঠিক করল স্যারের মোবাইলে “অদ্ভুত” রিংটোন সেট করে দেবে।
    সেদিন হাসান স্যার একটু কেয়ারলেস ছিলেন — টেবিলে রেখে গিয়েছিলেন তার পুরোনো টোকাই ফোন।

    ছাত্ররা চুপিচুপি ফোনটা হাতে নিয়ে রিংটোন বদলে দিল —
    নতুন রিংটোন: “আই লাভ ইউ বুলবুলি… বুলবুলি…”
    (একটা দুঃখজনক 90’s ঢাকাই সিনেমার গান )

    পরদিন, ক্লাসের মাঝে স্যার হঠাৎ ফোন ধরতে গিয়ে বাজে সেই ঐতিহাসিক গান!

    ক্লাস হেসে লুটোপুটি!
    জাবেদ ভাবল — মিশন সফল! কিন্তু সে জানত না... হাসান স্যার চুপচাপ হেলমেট পড়ে ছিলো।

    পরদিন প্রতিশোধ শুরু!
    স্যার ক্লাসে এসে গম্ভীর মুখে বললেন,
    — “আজকে এক্সট্রা অ্যাসাইনমেন্ট... বিষয়: ‘স্যারের ফোনে রোমান্টিক রিংটোন – সমাজে এর প্রভাব!’”

    সবাই হেসে বলছিল,
    — “স্যার মজা করছেন!”

    স্যার চোখ কুঁচকে বললেন,
    — “না বাপু। ৫০০ শব্দে লিখবা। হাতে! এবং যার লেখায় বেশি বানান ভুল থাকবে, তাকে দিয়ে এক সপ্তাহ টিচার্স রুম ঝাঁট দিতে হবে।”

    সবাই থতমত।

    তারপর তিনি বের করলেন একটা লিস্ট –
    — “এই হচ্ছে সেই ছয়জন যারা গতকাল স্কুলের সিসি ক্যামেরায় ফোনে হাত দিয়েছে। হ্যাঁ, আমি জানি। এখন তারা থাকবে আমার স্পেশাল ক্লাসে — প্রতি রোববার দুপুর ১টা থেকে ১টা ৩০ — বিষয়: ‘প্র্যাঙ্ক করলে জীবনে প্রগ্রেস হয় না’!”

    শেষ দৃশ্য:
    জাবেদ বোঝে এখন যে হাসান স্যার শুধু ক্লাসের টিচার না — তিনিই প্র্যাঙ্ক কন্ট্রোল বোর্ডের চেয়ারম্যান!

    মোরাল অব দ্য স্টোরি:
    টিচারকে বোকা ভাবলে, নিজের হাসিই গলায় আটকে যেতে পারে!
    🎩 প্র্যাঙ্কের পেছনে স্যার যখন প্রাঙ্কস্টার! (অথবা: “স্যার থামছে না ভাই!”) নায়ক: হাসান স্যার – হাসেন না, কিন্তু হাসায় দুষ্ট দলের নেতা: রোল নম্বর ৫ – জাবেদ (ডায়নামিক দুষ্টু) ঘটনাস্থল: ক্লাস ৮, “আশা মাধ্যমিক বিদ্যালয়” 📚 ঘটনা শুরু: জাবেদ আর তার দুষ্টু গ্যাং একদিন ঠিক করল স্যারের মোবাইলে “অদ্ভুত” রিংটোন সেট করে দেবে। সেদিন হাসান স্যার একটু কেয়ারলেস ছিলেন — টেবিলে রেখে গিয়েছিলেন তার পুরোনো টোকাই ফোন। ছাত্ররা চুপিচুপি ফোনটা হাতে নিয়ে রিংটোন বদলে দিল — নতুন রিংটোন: “আই লাভ ইউ বুলবুলি… বুলবুলি…” (একটা দুঃখজনক 90’s ঢাকাই সিনেমার গান 😆) পরদিন, ক্লাসের মাঝে স্যার হঠাৎ ফোন ধরতে গিয়ে বাজে সেই ঐতিহাসিক গান! ক্লাস হেসে লুটোপুটি! জাবেদ ভাবল — মিশন সফল! কিন্তু সে জানত না... হাসান স্যার চুপচাপ হেলমেট পড়ে ছিলো। 📌 পরদিন প্রতিশোধ শুরু! স্যার ক্লাসে এসে গম্ভীর মুখে বললেন, — “আজকে এক্সট্রা অ্যাসাইনমেন্ট... বিষয়: ‘স্যারের ফোনে রোমান্টিক রিংটোন – সমাজে এর প্রভাব!’” সবাই হেসে বলছিল, — “স্যার মজা করছেন!” স্যার চোখ কুঁচকে বললেন, — “না বাপু। ৫০০ শব্দে লিখবা। হাতে! এবং যার লেখায় বেশি বানান ভুল থাকবে, তাকে দিয়ে এক সপ্তাহ টিচার্স রুম ঝাঁট দিতে হবে।” সবাই থতমত। তারপর তিনি বের করলেন একটা লিস্ট – — “এই হচ্ছে সেই ছয়জন যারা গতকাল স্কুলের সিসি ক্যামেরায় ফোনে হাত দিয়েছে। হ্যাঁ, আমি জানি। এখন তারা থাকবে আমার স্পেশাল ক্লাসে — প্রতি রোববার দুপুর ১টা থেকে ১টা ৩০ — বিষয়: ‘প্র্যাঙ্ক করলে জীবনে প্রগ্রেস হয় না’!” 😂 শেষ দৃশ্য: জাবেদ বোঝে এখন যে হাসান স্যার শুধু ক্লাসের টিচার না — তিনিই প্র্যাঙ্ক কন্ট্রোল বোর্ডের চেয়ারম্যান! 🧠 মোরাল অব দ্য স্টোরি: টিচারকে বোকা ভাবলে, নিজের হাসিই গলায় আটকে যেতে পারে!
    ডোনেট জনসাথী
    ·96 Views ·0 Reviews
  • স্যারের স্যানিটাইজার "স্ক্যান্ডাল"
    (অথবা: "ম্যাজিক বোতলের রহস্য")

    ঘটনাস্থল: ক্লাস ৯, বিজ্ঞান বিভাগ
    নায়ক: রোল নম্বর ১০ – মাহিম (মাস্টার প্র্যাঙ্কস্টার)
    শিকার: খালেদ স্যার – অত্যন্ত পরিচ্ছন্নতাপ্রেমী শিক্ষক

    খালেদ স্যার এমন একজন শিক্ষক যিনি প্রতিটা ছাত্রের হাতে ক্লাসে ঢোকার আগে স্যানিটাইজার দেন — নিজ হাতে।
    বলতেন,
    — "পরিষ্কার ছাত্র মানেই উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ!"

    মাহিম একদিন ভাবল,
    “স্যারের এত ‘হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রেম’ দেখে একটু খেলা করা যাক…”

    প্রাঙ্ক প্ল্যানিং:

    মাহিম এক বোতল স্যানিটাইজার থেকে অল্প একটু তরল ফেলে সেখানে হালকা চুলের জেল আর লেমন ক্যান্ডির লিকুইড মিশিয়ে দিলো।
    ফলাফল: স্যানিটাইজার দেখতে একই, কিন্তু লাগালেই হাতে হালকা চিটচিটে আর টক গন্ধ!

    পরদিন ক্লাসে খালেদ স্যার এলেন,
    — “বাচ্চারা, স্যানিটাইজ করো!”

    সবাই লাইন দিয়ে স্যারের সেই ‘জাদু স্যানিটাইজার’ ব্যবহার করল।
    হঠাৎ একজন ফিসফিস করল,
    — “স্যার, হাত চিটচিটে লাগতেছে, পিঁপড়া ধরবো না তো?”

    স্যার বললেন,
    — “বাহ! এটা তো নতুন ব্যাচ! লেবু এসেন্স দেওয়া... আরও জীবাণুনাশক!”

    তিন মিনিট পর স্যার নিজেই ব্যবহার করলেন... তারপর মুখটা কুঁচকে গেল!

    — “এই কী গন্ধ? পাউডার না ক্যান্ডি?! আমার হাতে এই কী লাগছে?”

    এক ছাত্র মুচকি হেসে বলল,
    — “স্যার, আপনি তো বলতেন ‘স্বাস্থ্যই সুখ’। এখন বুঝতেছি আপনি আমাদের ‘মিষ্টি স্বাস্থ্যের’ দিকেই এগিয়ে দিচ্ছেন!”

    স্যার বোতলটা তাকিয়ে দেখে বললেন,
    — “এইটা তো আমার বোতল না… এইটা বোতলের ছদ্মবেশে ষড়যন্ত্র!”

    শেষমেশ স্যার ঘোষণা দিলেন:
    “পরবর্তী টেস্টে যারা এই প্র্যাঙ্ক করেছে, তাদের হাত স্যানিটাইজ না করে সরাসরি বোর্ডে দাঁড়িয়ে পরীক্ষা দিতে হবে — আমি কড়াইতে বসে খাতা দেখবো!”

    মোরাল অব দ্য স্টোরি:
    স্যানিটাইজার দিয়ে জীবাণু মরতে পারে, কিন্তু ছাত্রদের দুষ্টুমি মরেনা!
    🧴 স্যারের স্যানিটাইজার "স্ক্যান্ডাল" (অথবা: "ম্যাজিক বোতলের রহস্য") ঘটনাস্থল: ক্লাস ৯, বিজ্ঞান বিভাগ নায়ক: রোল নম্বর ১০ – মাহিম (মাস্টার প্র্যাঙ্কস্টার) শিকার: খালেদ স্যার – অত্যন্ত পরিচ্ছন্নতাপ্রেমী শিক্ষক খালেদ স্যার এমন একজন শিক্ষক যিনি প্রতিটা ছাত্রের হাতে ক্লাসে ঢোকার আগে স্যানিটাইজার দেন — নিজ হাতে। বলতেন, — "পরিষ্কার ছাত্র মানেই উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ!" 📌 মাহিম একদিন ভাবল, “স্যারের এত ‘হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রেম’ দেখে একটু খেলা করা যাক…” 🎯 প্রাঙ্ক প্ল্যানিং: মাহিম এক বোতল স্যানিটাইজার থেকে অল্প একটু তরল ফেলে সেখানে হালকা চুলের জেল আর লেমন ক্যান্ডির লিকুইড মিশিয়ে দিলো। ফলাফল: স্যানিটাইজার দেখতে একই, কিন্তু লাগালেই হাতে হালকা চিটচিটে আর টক গন্ধ! পরদিন ক্লাসে খালেদ স্যার এলেন, — “বাচ্চারা, স্যানিটাইজ করো!” সবাই লাইন দিয়ে স্যারের সেই ‘জাদু স্যানিটাইজার’ ব্যবহার করল। হঠাৎ একজন ফিসফিস করল, — “স্যার, হাত চিটচিটে লাগতেছে, পিঁপড়া ধরবো না তো?” স্যার বললেন, — “বাহ! এটা তো নতুন ব্যাচ! লেবু এসেন্স দেওয়া... আরও জীবাণুনাশক!” তিন মিনিট পর স্যার নিজেই ব্যবহার করলেন... তারপর মুখটা কুঁচকে গেল! — “এই কী গন্ধ? পাউডার না ক্যান্ডি?! আমার হাতে এই কী লাগছে?” এক ছাত্র মুচকি হেসে বলল, — “স্যার, আপনি তো বলতেন ‘স্বাস্থ্যই সুখ’। এখন বুঝতেছি আপনি আমাদের ‘মিষ্টি স্বাস্থ্যের’ দিকেই এগিয়ে দিচ্ছেন!” স্যার বোতলটা তাকিয়ে দেখে বললেন, — “এইটা তো আমার বোতল না… এইটা বোতলের ছদ্মবেশে ষড়যন্ত্র!” 😆 শেষমেশ স্যার ঘোষণা দিলেন: “পরবর্তী টেস্টে যারা এই প্র্যাঙ্ক করেছে, তাদের হাত স্যানিটাইজ না করে সরাসরি বোর্ডে দাঁড়িয়ে পরীক্ষা দিতে হবে — আমি কড়াইতে বসে খাতা দেখবো!” 🤭 মোরাল অব দ্য স্টোরি: স্যানিটাইজার দিয়ে জীবাণু মরতে পারে, কিন্তু ছাত্রদের দুষ্টুমি মরেনা!
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    1
    ·80 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com