Upgrade to Pro

  • “আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ” — ভারত উদ্বিগ্ন!
    কিন্তু…

    • প্রহসনের ৩টা নির্বাচন — ভারত উদ্বিগ্ন ছিল না।
    • বিডিআর, শাপলা, জুলাই গণহত্যা — উদ্বেগ ছিল না।
    • ’৭৫-এ সব দল নিষিদ্ধ করে বাকশাল কায়েম — মেনে নিয়েছে।
    • বাংলাদেশ থেকে লুটপাট — চুপচাপ এনজয় করেছে।
    • দেশপ্রেমিকদের গুম করে ভারতে তুলে দেওয়া — সহমত!

    আজ তাদের পছন্দের দল নিষিদ্ধ, তাই ভারতের বুকফাটা উদ্বেগ!

    সোজা কথা:
    যেটাতে ভারত উদ্বিগ্ন, সেটাই বাংলাদেশের জন্য ঠিক সিদ্ধান্ত।

    গো এহেড বাংলাদেশ।

    Copy From Md Rasel Islam Rana
    “আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ” — ভারত উদ্বিগ্ন! কিন্তু… • প্রহসনের ৩টা নির্বাচন — ভারত উদ্বিগ্ন ছিল না। • বিডিআর, শাপলা, জুলাই গণহত্যা — উদ্বেগ ছিল না। • ’৭৫-এ সব দল নিষিদ্ধ করে বাকশাল কায়েম — মেনে নিয়েছে। • বাংলাদেশ থেকে লুটপাট — চুপচাপ এনজয় করেছে। • দেশপ্রেমিকদের গুম করে ভারতে তুলে দেওয়া — সহমত! আজ তাদের পছন্দের দল নিষিদ্ধ, তাই ভারতের বুকফাটা উদ্বেগ! সোজা কথা: যেটাতে ভারত উদ্বিগ্ন, সেটাই বাংলাদেশের জন্য ঠিক সিদ্ধান্ত। গো এহেড বাংলাদেশ। Copy From [Hr424]
    Like
    2
    ·143 Views ·1 Reviews
  • “আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ” — ভারত উদ্বিগ্ন!
    কিন্তু…

    • প্রহসনের ৩টা নির্বাচন — ভারত উদ্বিগ্ন ছিল না।
    • বিডিআর, শাপলা, জুলাই গণহত্যা — উদ্বেগ ছিল না।
    • ’৭৫-এ সব দল নিষিদ্ধ করে বাকশাল কায়েম — মেনে নিয়েছে।
    • বাংলাদেশ থেকে লুটপাট — চুপচাপ এনজয় করেছে।
    • দেশপ্রেমিকদের গুম করে ভারতে তুলে দেওয়া — সহমত!

    আজ তাদের পছন্দের দল নিষিদ্ধ, তাই ভারতের বুকফাটা উদ্বেগ!

    সোজা কথা:
    যেটাতে ভারত উদ্বিগ্ন, সেটাই বাংলাদেশের জন্য ঠিক সিদ্ধান্ত।

    গো এহেড বাংলাদেশ।
    #Meer Zahan
    “আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ” — ভারত উদ্বিগ্ন! কিন্তু… • প্রহসনের ৩টা নির্বাচন — ভারত উদ্বিগ্ন ছিল না। • বিডিআর, শাপলা, জুলাই গণহত্যা — উদ্বেগ ছিল না। • ’৭৫-এ সব দল নিষিদ্ধ করে বাকশাল কায়েম — মেনে নিয়েছে। • বাংলাদেশ থেকে লুটপাট — চুপচাপ এনজয় করেছে। • দেশপ্রেমিকদের গুম করে ভারতে তুলে দেওয়া — সহমত! আজ তাদের পছন্দের দল নিষিদ্ধ, তাই ভারতের বুকফাটা উদ্বেগ! সোজা কথা: যেটাতে ভারত উদ্বিগ্ন, সেটাই বাংলাদেশের জন্য ঠিক সিদ্ধান্ত। গো এহেড বাংলাদেশ। #Meer Zahan
    Love
    2
    ·479 Views ·0 Reviews
  • ফ্যা'সি'বাদপন্থী কিছু সেনাপতি রা'ষ্ট্র'দ্রো'হিতার চেষ্টায় লিপ্ত...

    আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নি'ষিদ্ধ হওয়ার পর সেনাপ্রধানের নেতৃত্বে কিছু জেনারেল আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। তারা এখনো ইন্ডিয়ান প্রভাবের অধীনে কাজ করছেন। সীমান্তের ওপার থেকে নির্দেশ পেয়ে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সোমবার বঙ্গভবনে বেআইনি সেনা সমাবেশ ঘটিয়েছেন। উদ্দেশ্য ছিল রাষ্ট্রপতি চুপ্পুকে দিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে জোর করে কোনো ঘোষণা দেওয়ানো। এটি রা'ষ্ট্র'দ্রোহিতার শামিল, যার জন্য এদের কঠোর শাস্তি প্রাপ্য।

    গতকাল সেনাপ্রধান বেশকিছু অফিসারের সাথে বৈঠক করেছেন। এরপর গুজব রটে যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনুস নাকি সেনাপ্রধানকে অপসারণ করতে চান। এই গুজব ছড়িয়ে জুনিয়র অফিসার ও সৈনিকদের সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করা হয়, তবে তা ব্যর্থ হয়।

    আগামী কয়েক দিন বাংলাদেশে সেনা অভ্যুত্থানের ঝুঁকি থাকতে পারে। তবে তরুণ অফিসার ও সাধারণ সৈনিকদের সমর্থন না পাওয়ায় শীর্ষ জেনারেলদের সফল হওয়ার সম্ভাবনা কম। দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর সদস্যদের সতর্ক থেকে বিদেশি চক্রান্তের বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান জানানো হচ্ছে।
    #Elias Hossain
    ফ্যা'সি'বাদপন্থী কিছু সেনাপতি রা'ষ্ট্র'দ্রো'হিতার চেষ্টায় লিপ্ত... আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নি'ষিদ্ধ হওয়ার পর সেনাপ্রধানের নেতৃত্বে কিছু জেনারেল আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। তারা এখনো ইন্ডিয়ান প্রভাবের অধীনে কাজ করছেন। সীমান্তের ওপার থেকে নির্দেশ পেয়ে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সোমবার বঙ্গভবনে বেআইনি সেনা সমাবেশ ঘটিয়েছেন। উদ্দেশ্য ছিল রাষ্ট্রপতি চুপ্পুকে দিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে জোর করে কোনো ঘোষণা দেওয়ানো। এটি রা'ষ্ট্র'দ্রোহিতার শামিল, যার জন্য এদের কঠোর শাস্তি প্রাপ্য। গতকাল সেনাপ্রধান বেশকিছু অফিসারের সাথে বৈঠক করেছেন। এরপর গুজব রটে যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনুস নাকি সেনাপ্রধানকে অপসারণ করতে চান। এই গুজব ছড়িয়ে জুনিয়র অফিসার ও সৈনিকদের সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করা হয়, তবে তা ব্যর্থ হয়। আগামী কয়েক দিন বাংলাদেশে সেনা অভ্যুত্থানের ঝুঁকি থাকতে পারে। তবে তরুণ অফিসার ও সাধারণ সৈনিকদের সমর্থন না পাওয়ায় শীর্ষ জেনারেলদের সফল হওয়ার সম্ভাবনা কম। দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর সদস্যদের সতর্ক থেকে বিদেশি চক্রান্তের বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান জানানো হচ্ছে। #Elias Hossain
    Love
    1
    ·244 Views ·0 Reviews
  • সেনাবাহিনীর স্পন্সরশিপে একটা থিঙ্ক ট্যাংক আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে। নাম হবে "ওসমানী সেন্টার ফর সিকিউরিটি স্টাডিস"। এর প্রধান হিসাবে নির্বাচন করা হয়েছে লে: জেনা: মাহফুজকে, যিনি শেখ হাসিনার অধীনে দীর্ঘ সময় পিএসও, এএফডি ছিলেন। শেখ হাসিনার অতি বিশ্বস্ত এই অফিসার চাকুরীতে এক বছর এক্সটেনশনও পেয়েছিলেন। রিটায়ার্মেন্টের পর থেকেই তিনি ডিজিএফআই এর পে রোলে আছেন। গত ৮ মে মাহফুজ কুর্মিটোলা গলফ ক্লাবে ব্রেকফাস্ট এর নামে প্রকাশ্যে মিটিং করেছে বিগত স্বৈরশাসনের সময়ের সবচেয়ে কুখ্যাত দুই সামরিক ক্রিমিনাল - লে: জেনা: মামুন খালেদ এবং মে: জেনা: রেজা নুর এর সাথে। এই দুই জেনারেল আয়না ঘরের হোতা এবং অসংখ্য গুম খুন এবং দেশপ্রেমিক অফিসারদের চাকরিচ্যুতির সাথে জড়িত। দুজনই হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক। মাহফুজ এবং এই দুজন পঞ্চম লং কোর্সের অফিসার।

    এই থিংক ট্যাংকে আরো থাকছেন মে: জেনা: নাঈম আশফাক চৌধুরী, ব্রি: জেনা: মাহবুব সারোয়ার, ব্রি: জেনা: মোস্তফা কামাল রুশো এবং ব্রি: জেনা: ইউসুফ। এই থিংক ট্যাংকের অর্থায়ন হচ্ছে ডিজিএফআই এর মাধ্যমে। জানা যায় এই থিংক ট্যাংকের উদ্দেশ্য হচ্ছে জাতীয় নিরাপত্তার নামে জেনারেল ওয়াকার এবং আওয়ামিপন্থী অন্যান্য জেনারেলদের মুখপাত্র হিসাবে এবং আওয়ামী লীগের সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করা । সরকারি অর্থে বিতর্কিত এই থিং ট্যাংক প্রজেক্টের সাথে আরো আছে ওয়াকারের তিন বিশ্বস্তএবং বর্তমানে বিতর্কিত অফিসার সিজিএস লে: জে: শামীম, ডিএমআই ব্রি: জে: আজাদ এবং কমান্ডান্ট এএস ইউ ব্রি: জে: শামস।

    জেনা: মামুন খালেদ এবং জেনা: রেজা নূরের মত ক্রিমিনালরা ক্যান্টনমেন্টে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে এটা অত্যন্ত লজ্জার বিষয়। ইতিপূর্বে লে: জে: মুজিব, মে: জে: সাইফ, মে: জে: তাবরেজ এবং মে: জে: হামিদ জেনারেল ওয়াকারের বদান্যতায় পালিয়ে গেছে। এদের পরিবারগুলো সেনানিবাসে বহাল তবিয়তে জেনারেলদের সমস্ত সুযোগ সুবিধা নিয়ে বসবাস করছে। গোয়েন্দা সংস্থা গুলোর উপর এদের ব্যাপারে যে সরকারের কোন নির্দেশনা নাই এটা সেটাই প্রকাশ করে।
    #Pinaki Bhattacharya
    সেনাবাহিনীর স্পন্সরশিপে একটা থিঙ্ক ট্যাংক আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে। নাম হবে "ওসমানী সেন্টার ফর সিকিউরিটি স্টাডিস"। এর প্রধান হিসাবে নির্বাচন করা হয়েছে লে: জেনা: মাহফুজকে, যিনি শেখ হাসিনার অধীনে দীর্ঘ সময় পিএসও, এএফডি ছিলেন। শেখ হাসিনার অতি বিশ্বস্ত এই অফিসার চাকুরীতে এক বছর এক্সটেনশনও পেয়েছিলেন। রিটায়ার্মেন্টের পর থেকেই তিনি ডিজিএফআই এর পে রোলে আছেন। গত ৮ মে মাহফুজ কুর্মিটোলা গলফ ক্লাবে ব্রেকফাস্ট এর নামে প্রকাশ্যে মিটিং করেছে বিগত স্বৈরশাসনের সময়ের সবচেয়ে কুখ্যাত দুই সামরিক ক্রিমিনাল - লে: জেনা: মামুন খালেদ এবং মে: জেনা: রেজা নুর এর সাথে। এই দুই জেনারেল আয়না ঘরের হোতা এবং অসংখ্য গুম খুন এবং দেশপ্রেমিক অফিসারদের চাকরিচ্যুতির সাথে জড়িত। দুজনই হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক। মাহফুজ এবং এই দুজন পঞ্চম লং কোর্সের অফিসার। এই থিংক ট্যাংকে আরো থাকছেন মে: জেনা: নাঈম আশফাক চৌধুরী, ব্রি: জেনা: মাহবুব সারোয়ার, ব্রি: জেনা: মোস্তফা কামাল রুশো এবং ব্রি: জেনা: ইউসুফ। এই থিংক ট্যাংকের অর্থায়ন হচ্ছে ডিজিএফআই এর মাধ্যমে। জানা যায় এই থিংক ট্যাংকের উদ্দেশ্য হচ্ছে জাতীয় নিরাপত্তার নামে জেনারেল ওয়াকার এবং আওয়ামিপন্থী অন্যান্য জেনারেলদের মুখপাত্র হিসাবে এবং আওয়ামী লীগের সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করা । সরকারি অর্থে বিতর্কিত এই থিং ট্যাংক প্রজেক্টের সাথে আরো আছে ওয়াকারের তিন বিশ্বস্তএবং বর্তমানে বিতর্কিত অফিসার সিজিএস লে: জে: শামীম, ডিএমআই ব্রি: জে: আজাদ এবং কমান্ডান্ট এএস ইউ ব্রি: জে: শামস। জেনা: মামুন খালেদ এবং জেনা: রেজা নূরের মত ক্রিমিনালরা ক্যান্টনমেন্টে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে এটা অত্যন্ত লজ্জার বিষয়। ইতিপূর্বে লে: জে: মুজিব, মে: জে: সাইফ, মে: জে: তাবরেজ এবং মে: জে: হামিদ জেনারেল ওয়াকারের বদান্যতায় পালিয়ে গেছে। এদের পরিবারগুলো সেনানিবাসে বহাল তবিয়তে জেনারেলদের সমস্ত সুযোগ সুবিধা নিয়ে বসবাস করছে। গোয়েন্দা সংস্থা গুলোর উপর এদের ব্যাপারে যে সরকারের কোন নির্দেশনা নাই এটা সেটাই প্রকাশ করে। #Pinaki Bhattacharya
    Love
    1
    ·216 Views ·0 Reviews
  • শপিং মলে গিয়ে কাপড় দেখলাম। এত সুন্দর সুন্দর কাপড়, কিন্তু দাম দেখে মনে হলো, এই কাপড়গুলো ধনীদের শরীরের সাথে বেশি মানায়!
    😁😂🙄শপিং মলে গিয়ে কাপড় দেখলাম। এত সুন্দর সুন্দর কাপড়, কিন্তু দাম দেখে মনে হলো, এই কাপড়গুলো ধনীদের শরীরের সাথে বেশি মানায়! 😁😂🙄
    Like
    Love
    4
    ·130 Views ·0 Reviews
  • ~ফ্যাসিবাদপন্থী কিছু সেনাপতি রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে~

    আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়ায় সেনাপ্রধানের নেতৃত্বাধীন জেনারেলদের একটি ক্ষুদ্র গোষ্ঠী ভীত ও বিচলিত বোধ করছে। তারা এখনো ভারতীয় সেনাকমান্ডের প্রভাবে পরিচালিত হচ্ছে। সীমান্তের ওপারের নির্দেশে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান গতকাল সোমবার বঙ্গভবনে বেআইনি সেনা সমাবেশ ঘটিয়েছেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারবিরোধী কোন ঘোষণা দেওয়ার জন্য রাষ্ট্রপতি চুপ্পুকে চাপ দেওয়ার পরিকল্পনা থেকে এসব করা হচ্ছে। এমন সেনা সমাবেশ রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল, যা কঠোর শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

    সেনাপ্রধান গতকাল বিভিন্ন পর্যায়ের অফিসারদের সাথে বৈঠক করেছেন। সেখান থেকে গুজব রটেছে যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনুস সেনাপ্রধানকে অপসারণ করতে চান। এই গুজব ছড়িয়ে জুনিয়র অফিসার এবং সৈনিকদের সমর্থন আদায়ের যে চেষ্টা তারা করেছিল তা ব্যর্থ হয়েছে।

    আগামী কয়েক দিন সেনা অভ্যুত্থানের ঝুঁকিতে থাকবে বাংলাদেশ, তবে তরুণ অফিসার ও সৈনিকদের সমর্থন না পাওয়ায় শীর্ষ জেনারেলদের সফল হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তবে সেনাবাহিনীর দেশপ্রেমিক সদস্যদের প্রতি সর্বদা ইন্ডিয়ানদের বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।
    #Pinaki Bhattacharya
    ~ফ্যাসিবাদপন্থী কিছু সেনাপতি রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে~ আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়ায় সেনাপ্রধানের নেতৃত্বাধীন জেনারেলদের একটি ক্ষুদ্র গোষ্ঠী ভীত ও বিচলিত বোধ করছে। তারা এখনো ভারতীয় সেনাকমান্ডের প্রভাবে পরিচালিত হচ্ছে। সীমান্তের ওপারের নির্দেশে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান গতকাল সোমবার বঙ্গভবনে বেআইনি সেনা সমাবেশ ঘটিয়েছেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারবিরোধী কোন ঘোষণা দেওয়ার জন্য রাষ্ট্রপতি চুপ্পুকে চাপ দেওয়ার পরিকল্পনা থেকে এসব করা হচ্ছে। এমন সেনা সমাবেশ রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল, যা কঠোর শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সেনাপ্রধান গতকাল বিভিন্ন পর্যায়ের অফিসারদের সাথে বৈঠক করেছেন। সেখান থেকে গুজব রটেছে যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনুস সেনাপ্রধানকে অপসারণ করতে চান। এই গুজব ছড়িয়ে জুনিয়র অফিসার এবং সৈনিকদের সমর্থন আদায়ের যে চেষ্টা তারা করেছিল তা ব্যর্থ হয়েছে। আগামী কয়েক দিন সেনা অভ্যুত্থানের ঝুঁকিতে থাকবে বাংলাদেশ, তবে তরুণ অফিসার ও সৈনিকদের সমর্থন না পাওয়ায় শীর্ষ জেনারেলদের সফল হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তবে সেনাবাহিনীর দেশপ্রেমিক সদস্যদের প্রতি সর্বদা ইন্ডিয়ানদের বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। #Pinaki Bhattacharya
    Like
    Love
    5
    ·296 Views ·0 Reviews
  • তাহমিদ ভাইয়ের বাবার অবস্থা ভালো না।

    প্রচুর ব্লিডিং হচ্ছে।

    শাহাদাত এখনও বাসাতেই আছে। এখন পর্যন্ত ওর গায়ে ফুলের টোকাও পড়ে নাই।

    তাহমিদ ভাইয়ের বাবার উপরের হামলা এক অর্থে আমাদের উপর হামলাও।

    আমার খালি এটুকু মনে থাকবে, ধানমন্ডি ৩২ ভেঙে আর আওয়ামীলীগের বিরোধিতা করে একটা ছেলে ক্রমাগত ফাইট করে গেছে।

    ৩ মাস ধরে সরকারের কাছে প্রোটেকশন চাইয়া গেছে।

    সরকার কিছুই করে নাই। জাস্ট কিচ্ছু না।

    যখন তাহমিদ ভাইয়ের বাবা রক্তাক্ত হচ্ছিলেন, ঠিক সেই মুহূর্তে আমাদের জুলাই এর ঠিকাদাররা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করছিলো চারপাশ।

    মানে আমি আপনি মরলেও সর্বোচ্চ দুইটা স্লোগান পাবেন।

    এর বেশি কিছু পাবেন না।

    হাসিনার বাংলাদেশে মানুষের চে চেতনার দাম বেশি ছিলো।

    আমরা চাইছিলাম এমন এক বাংলাদেশ, যেই বাংলাদেশে চেতনার চে মানুষের দাম হবে বেশি। ৫ আগস্টের পর আমাদের আশা ছিলো এমন এক বাংলাদেশের, যেই বাংলাদেশে কথার দেশপ্রেমের চে কাজের দেশপ্রেমটা বেশি দেখবো।

    হলো না।

    নেতারা এসে ফেসবুকে বলছেন, ৪৭ আমার, ৭১ আমার, ২৪ আমার।

    একেবারে দেশপ্রেমের নহর বইয়ে দিতেছেন।

    অথচ ঠিক ঐ সময়ে তাদেরই একজন কমরেড রক্তাক্ত হচ্ছে, তারা প্রোটেকশন দিচ্ছেন না।

    তাই জুলাই এর নয় মাস পরেও তাহমিদ ভাইয়ের বাবা হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে লড়ছে।

    সন্ত্রাসী শাহাদত নিজের বাসায় বসে আরাম কেদারায় আরাম করছেন।

    ইউনূস আশার বাণী শোনাচ্ছেন, সারা বিশ্ব নাকি আমাদের দিকে তাকাই আছে।

    আর ছাত্রনেতারা এরে ওরে রাজাকার ট্যাগ দিতেছেন।

    ওদিকে বিপ্লবীরা মরতেছে।

    হাসিনার সময়েও মরেছে।

    এখনও মরেছে।

    তাহমিদ ভাইয়ের এই ঘটনা আমাদের বুঝাইয়া দেয়, এই বিপ্লব বেহাত হইছে। হেলাল হাফিজ লিখেছিলেন,

    কথা ছিলো, একটা পতাকা পেলে,
    আর লিখবো না দুঃখের কবিতা।

    আমরা স্বাধীন হয়েছিলাম, এরপর সেই স্বাধীনতা এমন কিছু মানুষের হাতে তুলে দিয়েছি, যারা আমাদের রক্ত জানের নিরাপত্তাটাও দিতেছে না। তাদের নিরাপত্তা ঠিক আছে, তাদের ক্ষমতা ঠিক আছে, শুধু আমাদের বেলায় সরকার পারতেছে না।

    তাই এ দেশে জুলাই আসে,জুলাই যায়।

    নেতাদের অবস্থা পরিবর্তন হলেও তাহমিদ ভাইয়ের মতো আমরা সাধারণ মানুষদের ভাগ্যের কোন পরিবর্তন হয় না!!
    #Sadiqur Rahman Khan
    তাহমিদ ভাইয়ের বাবার অবস্থা ভালো না। প্রচুর ব্লিডিং হচ্ছে। শাহাদাত এখনও বাসাতেই আছে। এখন পর্যন্ত ওর গায়ে ফুলের টোকাও পড়ে নাই। তাহমিদ ভাইয়ের বাবার উপরের হামলা এক অর্থে আমাদের উপর হামলাও। আমার খালি এটুকু মনে থাকবে, ধানমন্ডি ৩২ ভেঙে আর আওয়ামীলীগের বিরোধিতা করে একটা ছেলে ক্রমাগত ফাইট করে গেছে। ৩ মাস ধরে সরকারের কাছে প্রোটেকশন চাইয়া গেছে। সরকার কিছুই করে নাই। জাস্ট কিচ্ছু না। যখন তাহমিদ ভাইয়ের বাবা রক্তাক্ত হচ্ছিলেন, ঠিক সেই মুহূর্তে আমাদের জুলাই এর ঠিকাদাররা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করছিলো চারপাশ। মানে আমি আপনি মরলেও সর্বোচ্চ দুইটা স্লোগান পাবেন। এর বেশি কিছু পাবেন না। হাসিনার বাংলাদেশে মানুষের চে চেতনার দাম বেশি ছিলো। আমরা চাইছিলাম এমন এক বাংলাদেশ, যেই বাংলাদেশে চেতনার চে মানুষের দাম হবে বেশি। ৫ আগস্টের পর আমাদের আশা ছিলো এমন এক বাংলাদেশের, যেই বাংলাদেশে কথার দেশপ্রেমের চে কাজের দেশপ্রেমটা বেশি দেখবো। হলো না। নেতারা এসে ফেসবুকে বলছেন, ৪৭ আমার, ৭১ আমার, ২৪ আমার। একেবারে দেশপ্রেমের নহর বইয়ে দিতেছেন। অথচ ঠিক ঐ সময়ে তাদেরই একজন কমরেড রক্তাক্ত হচ্ছে, তারা প্রোটেকশন দিচ্ছেন না। তাই জুলাই এর নয় মাস পরেও তাহমিদ ভাইয়ের বাবা হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে লড়ছে। সন্ত্রাসী শাহাদত নিজের বাসায় বসে আরাম কেদারায় আরাম করছেন। ইউনূস আশার বাণী শোনাচ্ছেন, সারা বিশ্ব নাকি আমাদের দিকে তাকাই আছে। আর ছাত্রনেতারা এরে ওরে রাজাকার ট্যাগ দিতেছেন। ওদিকে বিপ্লবীরা মরতেছে। হাসিনার সময়েও মরেছে। এখনও মরেছে। তাহমিদ ভাইয়ের এই ঘটনা আমাদের বুঝাইয়া দেয়, এই বিপ্লব বেহাত হইছে। হেলাল হাফিজ লিখেছিলেন, কথা ছিলো, একটা পতাকা পেলে, আর লিখবো না দুঃখের কবিতা। আমরা স্বাধীন হয়েছিলাম, এরপর সেই স্বাধীনতা এমন কিছু মানুষের হাতে তুলে দিয়েছি, যারা আমাদের রক্ত জানের নিরাপত্তাটাও দিতেছে না। তাদের নিরাপত্তা ঠিক আছে, তাদের ক্ষমতা ঠিক আছে, শুধু আমাদের বেলায় সরকার পারতেছে না। তাই এ দেশে জুলাই আসে,জুলাই যায়। নেতাদের অবস্থা পরিবর্তন হলেও তাহমিদ ভাইয়ের মতো আমরা সাধারণ মানুষদের ভাগ্যের কোন পরিবর্তন হয় না!! #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    14
    ·933 Views ·0 Reviews
  • সেনাবাহিনীর দেশপ্রেমিক অফিসারদের কাছে অনুরোধ ওয়াকারকে প্লেনে তুলে দেন। ওর আম্মুর কাছে চলে যাক।
    সেনাবাহিনীকে আওয়ামীমুক্ত করুন।
    #Elias Hossain
    সেনাবাহিনীর দেশপ্রেমিক অফিসারদের কাছে অনুরোধ ওয়াকারকে প্লেনে তুলে দেন। ওর আম্মুর কাছে চলে যাক। সেনাবাহিনীকে আওয়ামীমুক্ত করুন। #Elias Hossain
    Love
    Like
    Haha
    Sad
    14
    ·245 Views ·0 Reviews
  • যখন গ্রামের রাস্তায় হাঁটি, তখন মনে পড়ে বাবার মুখ—“এই মাটিতেই তোর শিকড়।”
    যখন শহরে কষ্ট পাই, তখন মা বলে—“দেশ ছাড়িস না বাবা, একদিন সব ঠিক হবে।”
    আমরা হয়তো কোটি টাকার মালিক হব না, কিন্তু যদি এই দেশের মানুষের পাশে দাঁড়াই—তাহলে সত্যিকারের বিজয় আমাদের হবে।
    ভালোবাসা দাও দেশের মানুষকে, তাহলেই দেশ এগিয়ে যাবে।

    আপনি কী ভাবছেন? এই দেশকে কীভাবে আরও সুন্দর করা যায়?
    কমেন্টে আপনার মতামত জানান!

    #দেশপ্রেম #বাংলাদেশ #ভালোবাসা #jonosathi #socialchange
    যখন গ্রামের রাস্তায় হাঁটি, তখন মনে পড়ে বাবার মুখ—“এই মাটিতেই তোর শিকড়।” যখন শহরে কষ্ট পাই, তখন মা বলে—“দেশ ছাড়িস না বাবা, একদিন সব ঠিক হবে।” আমরা হয়তো কোটি টাকার মালিক হব না, কিন্তু যদি এই দেশের মানুষের পাশে দাঁড়াই—তাহলে সত্যিকারের বিজয় আমাদের হবে। ভালোবাসা দাও দেশের মানুষকে, তাহলেই দেশ এগিয়ে যাবে। আপনি কী ভাবছেন? এই দেশকে কীভাবে আরও সুন্দর করা যায়? কমেন্টে আপনার মতামত জানান! #দেশপ্রেম #বাংলাদেশ #ভালোবাসা #jonosathi #socialchange
    Love
    Like
    5
    ·111 Views ·0 Reviews
  • সেনাবাহিনীর দেশপ্রেমিক অফিসারদের কাছে অনুরোধ ওয়াকারকে প্লেনে তুলে দেন। ওর আম্মুর কাছে চলে যাক।
    সেনাবাহিনীকে আওয়ামীমুক্ত করুন।

    সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন।
    সেনাবাহিনীর দেশপ্রেমিক অফিসারদের কাছে অনুরোধ ওয়াকারকে প্লেনে তুলে দেন। ওর আম্মুর কাছে চলে যাক। সেনাবাহিনীকে আওয়ামীমুক্ত করুন। সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন।
    Love
    Like
    Angry
    8
    ·147 Views ·0 Reviews
  • সেনাবাহিনীর দেশপ্রেমিক অফিসারদের কাছে অনুরোধ ওয়াকারকে প্লেনে তুলে দেন। ওর আম্মুর কাছে চলে যাক।
    সেনাবাহিনীকে আওয়ামীমুক্ত করুন।
    সেনাবাহিনীর দেশপ্রেমিক অফিসারদের কাছে অনুরোধ ওয়াকারকে প্লেনে তুলে দেন। ওর আম্মুর কাছে চলে যাক। সেনাবাহিনীকে আওয়ামীমুক্ত করুন।
    Love
    Like
    Haha
    9
    ·79 Views ·0 Reviews
  • বরং মাহফুজের এইসব পাগলামিই প্রমাণ করে দিতেছে, জুলাই এর মাস্টারমাইন্ড তো দূরের কথা, উনি আসলে জুলাই এর স্পিরিটটাই বুঝেন নাই।

    হাসিনার আমলেও মন্ত্রীদের নিয়ে ট্রল কম হয়নি।

    এক কাউয়া কাদেরকে নিয়ে যত ট্রল হয়েছে, আক্রমণ হয়েছে, ইভেন ডার্ক হিউমার পর্যন্ত হইছে, মাহফুজের সাথে তার কিছুই হয় নাই।

    এতো অল্পতেই বারবার হাইপার হয়ে মাহফুজ বারবারই প্রমাণ করতেছে, মন্ত্রণালয় তো দূরের কথা, একটা ক্লাব চালানোর ক্যাপাবিলিটিও এই লোকটার নাই।

    জুলাই বিপ্লবে শিবিরের স্টেক খুবই হাই।

    বিশেষ করে সমন্বয়কদের নিরাপত্তা দেওয়া, ঢাকার মধ্যে মুভ করানোসহ বেশ কিছু ইস্যুতে শিবির লিডিং পজিশনে ছিলো।

    এইটা হলো বাস্তবতা।

    ইভেন নাহিদ ভাই ধানমন্ডির যে বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন, সেই বাসাটাও ছিলো এক জামায়াত নেতার।

    মাহফুজের উচিত ছিলো, আন্দোলনের সময়তেই শিবিরকে বা জামায়াতকে গালিগালাজ করে মাইনাস করে দেওয়া।

    নিজেদের অওকাত দিয়ে আন্দোলন করতো। হাসিনা পড়লে পড়তো, না পড়লে নাই।

    বাট আন্দোলনে সবাইকে ডেকে মন্ত্রী হওয়ার পর মাহফুজের এখন হুট করে মনে হলো, জামায়াত শিবির রাজাকার। কেন?

    মাহফুজ তো নির্বাচিত মন্ত্রী না।

    মাহফুজ গণ অভ্যুথানের মন্ত্রী।

    আর এই গণ অভ্যুথানে বিএনপি, জামায়াত, বাম, ডান সবারই সম্মিলিত অবদান আছে। সবার স্টেক আছে। সবার প্রতিনিধি হিসেবেই মাহফুজ মন্ত্রী হয়েছেন।

    মাহফুজের সামনে সুযোগ ছিলো সবাইকে ধারণ করে চলার। সবাইকে সাথে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ একটা ইমেজ ধরে রাখার একটা সুযোগ মাহফুজের সামনে ছিলো।

    বাট ঐ যে বললাম, রাজনীতি জিনিসটা রাজাদের মানায়, ফকিন্নিদের বানায় না।

    রাজা চিন্তা করে, আরো মানুষ নিয়ে চলতে, যাতে তার রাজত্ব ঠিক থাকে।

    আর ফকিন্নি সবসময়ই ভয় পায়, এই বুঝি বাকিরা আমার চে বেশি বড় হয়ে গেল।

    মাহফুজ গত দুই দিন যা করছেন, সবটাই তার এই ফকিন্নি মেন্টালিটির জন্য।

    জুলাই এসেছিলো দেশটা কারো বাপের না স্লোগান থেকে। অথচ মাহফুজ দেশটা নিজের বাপের মনে করে দেখে নেওয়ার, আঘাত করার হুমকি দিতেছেন।

    কেন?

    উনি তো এখন মন্ত্রী, কোন দলের নেতা না। সরকারে থাকা কেউ কি এই ভাষায় হুমকি দিতে পারে?

    যে মানুষ সরকারের বেসিক কর্তব্যই বোঝে না, সেই মানুষকে মন্ত্রী বানাইলে যা হয়, তাই হচ্ছে।

    শিবির যে ভাষায় আর যে ওয়েতে মাহফুজের সমালোচনা করেছে, সেটা খুবই নোংরা ছিলো, এইটা ঠিক।

    বাট মাহফুজ একজন মন্ত্রী, এবং তাকে এসব ফেস করে হেসে উড়িয়ে দিতে পারতে হবে। মন্ত্রী তো দূরের কথা, ফেসবুকে যে কোন পাবলিক ফিগারকেই এসব সহ্য করতে হয়।

    বাট গালি দেখে হিতাহিত জ্ঞান শূণ্য হয়ে দেখে নিবো, আঘাত করবো এগুলা হচ্ছে হাসিনা সিনড্রোম।

    এনসিপির ইন্টারনাল আলাপ যতটুকু শুনেছি, তাতে মাহফুজকে আমার কাছে আরেকজন হাসিনাই মনে হয়েছে বেশি। হাসিনা দেশটাকে নিজের ভেবে মাইনাস গেম খেলতো,মাহফুজও সেইম কাজটাই করছেন।

    ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, মাহফুজের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া উচিত। নাহলে পদত্যাগ করা উচিত। সরাসরি মারার হুমকি দেওয়ার পর আর কোন মন্ত্রীরই নিজের পদে থাকা উচিত না। কারণ ঐ মানসিক সুস্থতা তার নাই।

    আর এনসিপিও চিন্তা করুক, যে মানুষ একটা মন্ত্রণালয় চালাইতে যাইয়া আট মাসে গোটা দুনিয়ার সবাইকে শত্রু বানাইয়া ফেলসে, তাকে তারা দলে নিয়ে কতটুকু ইনক্লুসিভ হতে পারবে।

    এখন মাহফুজ এনসিপির কেউ না বলে আমি ইগনোর করতেই পারি, বাট এনসিপিতে ঢোকার পর ওর এসব ছোটলোকির পর আর কে ওকে বিশ্বাস করবে?

    এনসিপি যে বাংলাদেশপন্থার কথা বলতেছে, সেটাকে ধারণ করতে হলে অমন উদার মানুষ লাগবে। এনসিপিকে মধ্যপন্থী হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে এখানে ডান, বাম সবাইকেই একসাথে ধারণ করতে পারতে হবে।

    প্লাস এনসিপির লোকবলের যে অবস্থা, আগামী ১০ বছর রাস্তাতে দাঁড়াতে হলেও বিভিন্ন পলিটিকাল অ্যালাই এর সাথে মিলেই দাঁড়াতে হবে। ইভেন বিএনপির মতো এতো পপুলার আর সাংগঠনিকভাবে স্ট্রং দলটাকেও জামায়াতসহ ২০ টা পার্টিকে সাথে নিয়ে চলতে হয়েছে।

    এই একসাথে চলতে পারার জন্য উদারতা লাগে। এনসিপি বড় হতে চাইলে এনসিপিকেও ঐ উদারতা অর ফ্লেক্সিবিলিটি নিয়েই দাঁড়াতে হবে। ছোট বড় অনেক ইস্যুই ওভারলুক করতে পারলেই কেবল রাজনৈতিক বন্ধুত্ব দাঁড়ায়।

    বাট মাহফুজের মতো টক্সিক, নার্সিসিস্ট আর মেন্টালি চিপ একজন মানুষকে নিয়ে এনসিপি ভবিষ্যতে কাউকে বন্ধু বানাতে পারবে কি না, এই অপ্রিয় প্রশ্নের উত্তরটা এনসিপির অন্যান্য নেতাদের অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে।
    #Sadiqur Rahman Khan
    বরং মাহফুজের এইসব পাগলামিই প্রমাণ করে দিতেছে, জুলাই এর মাস্টারমাইন্ড তো দূরের কথা, উনি আসলে জুলাই এর স্পিরিটটাই বুঝেন নাই। হাসিনার আমলেও মন্ত্রীদের নিয়ে ট্রল কম হয়নি। এক কাউয়া কাদেরকে নিয়ে যত ট্রল হয়েছে, আক্রমণ হয়েছে, ইভেন ডার্ক হিউমার পর্যন্ত হইছে, মাহফুজের সাথে তার কিছুই হয় নাই। এতো অল্পতেই বারবার হাইপার হয়ে মাহফুজ বারবারই প্রমাণ করতেছে, মন্ত্রণালয় তো দূরের কথা, একটা ক্লাব চালানোর ক্যাপাবিলিটিও এই লোকটার নাই। জুলাই বিপ্লবে শিবিরের স্টেক খুবই হাই। বিশেষ করে সমন্বয়কদের নিরাপত্তা দেওয়া, ঢাকার মধ্যে মুভ করানোসহ বেশ কিছু ইস্যুতে শিবির লিডিং পজিশনে ছিলো। এইটা হলো বাস্তবতা। ইভেন নাহিদ ভাই ধানমন্ডির যে বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন, সেই বাসাটাও ছিলো এক জামায়াত নেতার। মাহফুজের উচিত ছিলো, আন্দোলনের সময়তেই শিবিরকে বা জামায়াতকে গালিগালাজ করে মাইনাস করে দেওয়া। নিজেদের অওকাত দিয়ে আন্দোলন করতো। হাসিনা পড়লে পড়তো, না পড়লে নাই। বাট আন্দোলনে সবাইকে ডেকে মন্ত্রী হওয়ার পর মাহফুজের এখন হুট করে মনে হলো, জামায়াত শিবির রাজাকার। কেন? মাহফুজ তো নির্বাচিত মন্ত্রী না। মাহফুজ গণ অভ্যুথানের মন্ত্রী। আর এই গণ অভ্যুথানে বিএনপি, জামায়াত, বাম, ডান সবারই সম্মিলিত অবদান আছে। সবার স্টেক আছে। সবার প্রতিনিধি হিসেবেই মাহফুজ মন্ত্রী হয়েছেন। মাহফুজের সামনে সুযোগ ছিলো সবাইকে ধারণ করে চলার। সবাইকে সাথে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ একটা ইমেজ ধরে রাখার একটা সুযোগ মাহফুজের সামনে ছিলো। বাট ঐ যে বললাম, রাজনীতি জিনিসটা রাজাদের মানায়, ফকিন্নিদের বানায় না। রাজা চিন্তা করে, আরো মানুষ নিয়ে চলতে, যাতে তার রাজত্ব ঠিক থাকে। আর ফকিন্নি সবসময়ই ভয় পায়, এই বুঝি বাকিরা আমার চে বেশি বড় হয়ে গেল। মাহফুজ গত দুই দিন যা করছেন, সবটাই তার এই ফকিন্নি মেন্টালিটির জন্য। জুলাই এসেছিলো দেশটা কারো বাপের না স্লোগান থেকে। অথচ মাহফুজ দেশটা নিজের বাপের মনে করে দেখে নেওয়ার, আঘাত করার হুমকি দিতেছেন। কেন? উনি তো এখন মন্ত্রী, কোন দলের নেতা না। সরকারে থাকা কেউ কি এই ভাষায় হুমকি দিতে পারে? যে মানুষ সরকারের বেসিক কর্তব্যই বোঝে না, সেই মানুষকে মন্ত্রী বানাইলে যা হয়, তাই হচ্ছে। শিবির যে ভাষায় আর যে ওয়েতে মাহফুজের সমালোচনা করেছে, সেটা খুবই নোংরা ছিলো, এইটা ঠিক। বাট মাহফুজ একজন মন্ত্রী, এবং তাকে এসব ফেস করে হেসে উড়িয়ে দিতে পারতে হবে। মন্ত্রী তো দূরের কথা, ফেসবুকে যে কোন পাবলিক ফিগারকেই এসব সহ্য করতে হয়। বাট গালি দেখে হিতাহিত জ্ঞান শূণ্য হয়ে দেখে নিবো, আঘাত করবো এগুলা হচ্ছে হাসিনা সিনড্রোম। এনসিপির ইন্টারনাল আলাপ যতটুকু শুনেছি, তাতে মাহফুজকে আমার কাছে আরেকজন হাসিনাই মনে হয়েছে বেশি। হাসিনা দেশটাকে নিজের ভেবে মাইনাস গেম খেলতো,মাহফুজও সেইম কাজটাই করছেন। ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, মাহফুজের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া উচিত। নাহলে পদত্যাগ করা উচিত। সরাসরি মারার হুমকি দেওয়ার পর আর কোন মন্ত্রীরই নিজের পদে থাকা উচিত না। কারণ ঐ মানসিক সুস্থতা তার নাই। আর এনসিপিও চিন্তা করুক, যে মানুষ একটা মন্ত্রণালয় চালাইতে যাইয়া আট মাসে গোটা দুনিয়ার সবাইকে শত্রু বানাইয়া ফেলসে, তাকে তারা দলে নিয়ে কতটুকু ইনক্লুসিভ হতে পারবে। এখন মাহফুজ এনসিপির কেউ না বলে আমি ইগনোর করতেই পারি, বাট এনসিপিতে ঢোকার পর ওর এসব ছোটলোকির পর আর কে ওকে বিশ্বাস করবে? এনসিপি যে বাংলাদেশপন্থার কথা বলতেছে, সেটাকে ধারণ করতে হলে অমন উদার মানুষ লাগবে। এনসিপিকে মধ্যপন্থী হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে এখানে ডান, বাম সবাইকেই একসাথে ধারণ করতে পারতে হবে। প্লাস এনসিপির লোকবলের যে অবস্থা, আগামী ১০ বছর রাস্তাতে দাঁড়াতে হলেও বিভিন্ন পলিটিকাল অ্যালাই এর সাথে মিলেই দাঁড়াতে হবে। ইভেন বিএনপির মতো এতো পপুলার আর সাংগঠনিকভাবে স্ট্রং দলটাকেও জামায়াতসহ ২০ টা পার্টিকে সাথে নিয়ে চলতে হয়েছে। এই একসাথে চলতে পারার জন্য উদারতা লাগে। এনসিপি বড় হতে চাইলে এনসিপিকেও ঐ উদারতা অর ফ্লেক্সিবিলিটি নিয়েই দাঁড়াতে হবে। ছোট বড় অনেক ইস্যুই ওভারলুক করতে পারলেই কেবল রাজনৈতিক বন্ধুত্ব দাঁড়ায়। বাট মাহফুজের মতো টক্সিক, নার্সিসিস্ট আর মেন্টালি চিপ একজন মানুষকে নিয়ে এনসিপি ভবিষ্যতে কাউকে বন্ধু বানাতে পারবে কি না, এই অপ্রিয় প্রশ্নের উত্তরটা এনসিপির অন্যান্য নেতাদের অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে। #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    Wow
    Sad
    Angry
    75
    3 Comments ·1K Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com