Search | Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform

Upgrade to Pro

  • থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হাসি-ঠাট্টা, আর কিছুটা খেয়ালিপনায় কেটে যাচ্ছিল সময়। ঠিক তখনই কোম্পানির এমডি এক অভিনব ঘোষণা দিলেন:

    "এই কুমিরে ভরা পুকুর যদি কেউ জীবিত অবস্থায় সাঁতরে পার হতে পারে, তবে তাকে ৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেওয়া হবে। আর যদি সে প্রাণ হারায়, তবে তার পরিবার পাবে ২ মিলিয়ন!"

    ঘটনাটি নিছক রসিকতা মনে হলেও পুকুরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সবাই হঠাৎ স্তব্ধ হয়ে গেল। জীবন বাজি রেখে কেউ কি নামবে ওই কুমির ভরা পুকুরে? কার আছে সেই সাহস? দীর্ঘক্ষণ কেটে গেলেও কেউই এগিয়ে এল না।

    কিন্তু হঠাৎই, একজন পুকুরে ঝাঁপিয়ে পড়ল! পেছন থেকে সবাই বিস্ময় আর আতঙ্কে চিৎকার করে উঠল। মনে হচ্ছিল, এই বুঝি কুমিরের চোয়ালে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাবে লোকটির দেহ। এ যে স্বেচ্ছায় নিশ্চিত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে নেওয়া!

    কিন্তু তখন এক অলৌকিক ঘটনা ঘটল। মরণপণ চেষ্টায় পুকুর সাঁতরে পার হয়ে গেল লোকটি! সাথে সাথে দম বন্ধ করা মুহূর্তগুলো ভেঙে উল্লাসে ফেটে পড়ল সবাই।

    কোম্পানির এমডি নিজে এগিয়ে এসে ৫ মিলিয়ন ডলারের চেক লোকটির হাতে তুলে দিলেন। কলিগরা পিঠ চাপড়ে অভিনন্দন জানাতে লাগল। সবাই বিজয়ীকে প্রশংসায় ভাসাচ্ছে।

    কিন্তু সেই সাহসী কর্মচারী, তখনো দিশেহারা, হাঁপাতে হাঁপাতে বলে উঠল, “আমি জানতে চাই, আমাকে পেছন থেকে কে ধাক্কা দিয়েছিল?”

    সবাই চুপ। এরপর ধীরে ধীরে প্রকাশ পেল সত্য, তার স্ত্রীই তাকে পুকুরে ঠেলে দিয়েছিল!

    সেদিন থেকেই জন্ম নিয়েছিল সেই চিরন্তন প্রবাদটি:
    “প্রত্যেক সফল পুরুষের পিছনে একজন নারীর হাত থাকে।”
    থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হাসি-ঠাট্টা, আর কিছুটা খেয়ালিপনায় কেটে যাচ্ছিল সময়। ঠিক তখনই কোম্পানির এমডি এক অভিনব ঘোষণা দিলেন: "এই কুমিরে ভরা পুকুর যদি কেউ জীবিত অবস্থায় সাঁতরে পার হতে পারে, তবে তাকে ৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেওয়া হবে। আর যদি সে প্রাণ হারায়, তবে তার পরিবার পাবে ২ মিলিয়ন!" ঘটনাটি নিছক রসিকতা মনে হলেও পুকুরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সবাই হঠাৎ স্তব্ধ হয়ে গেল। জীবন বাজি রেখে কেউ কি নামবে ওই কুমির ভরা পুকুরে? কার আছে সেই সাহস? দীর্ঘক্ষণ কেটে গেলেও কেউই এগিয়ে এল না। কিন্তু হঠাৎই, একজন পুকুরে ঝাঁপিয়ে পড়ল! পেছন থেকে সবাই বিস্ময় আর আতঙ্কে চিৎকার করে উঠল। মনে হচ্ছিল, এই বুঝি কুমিরের চোয়ালে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাবে লোকটির দেহ। এ যে স্বেচ্ছায় নিশ্চিত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে নেওয়া! কিন্তু তখন এক অলৌকিক ঘটনা ঘটল। মরণপণ চেষ্টায় পুকুর সাঁতরে পার হয়ে গেল লোকটি! সাথে সাথে দম বন্ধ করা মুহূর্তগুলো ভেঙে উল্লাসে ফেটে পড়ল সবাই। কোম্পানির এমডি নিজে এগিয়ে এসে ৫ মিলিয়ন ডলারের চেক লোকটির হাতে তুলে দিলেন। কলিগরা পিঠ চাপড়ে অভিনন্দন জানাতে লাগল। সবাই বিজয়ীকে প্রশংসায় ভাসাচ্ছে। কিন্তু সেই সাহসী কর্মচারী, তখনো দিশেহারা, হাঁপাতে হাঁপাতে বলে উঠল, “আমি জানতে চাই, আমাকে পেছন থেকে কে ধাক্কা দিয়েছিল?” সবাই চুপ। এরপর ধীরে ধীরে প্রকাশ পেল সত্য, তার স্ত্রীই তাকে পুকুরে ঠেলে দিয়েছিল! সেদিন থেকেই জন্ম নিয়েছিল সেই চিরন্তন প্রবাদটি: “প্রত্যেক সফল পুরুষের পিছনে একজন নারীর হাত থাকে।”
    Love
    Like
    4
    ·51 Views ·0 Reviews
  • অহংকার করে লাভ নেই,
    মৃত্যু নিশ্চিত কিন্তু সময়টা অনিশ্চিত।
    অহংকার করে লাভ নেই, মৃত্যু নিশ্চিত কিন্তু সময়টা অনিশ্চিত।
    Like
    Love
    7
    ·118 Views ·1 Shares ·0 Reviews
  • সময় পেলে আল্লাহর নামটি একবার লিখো
    সময় পেলে আল্লাহর নামটি একবার লিখো😊
    Love
    Like
    Sad
    4
    1 Comments ·65 Views ·0 Reviews
  • ফেসবুক ইউটিউব টিকটকের না ঘুরাঘুরি করে এই প্লাটফর্মে সময় দিন
    তাহলে বোঝা যাবে কে বেশি আপনাকে ইনকাম দেয়
    এক প্লাটফর্মে শুরু থেকে ইনকাম #public #Bangladeh #pic
    ফেসবুক ইউটিউব টিকটকের না ঘুরাঘুরি করে এই প্লাটফর্মে সময় দিন তাহলে বোঝা যাবে কে বেশি আপনাকে ইনকাম দেয় এক প্লাটফর্মে শুরু থেকে ইনকাম 🙂 #public #Bangladeh #pic
    Love
    Like
    Sad
    Angry
    8
    ·86 Views ·0 Reviews
  • কষ্টের সময় আল্লাহর উপর দৃঢ় বিশ্বাস রাখাঈমানের একটি অংশ!!— কোরআন (তাহা 20:130)
    কষ্টের সময় আল্লাহর উপর দৃঢ় বিশ্বাস রাখাঈমানের একটি অংশ!!— কোরআন (তাহা 20:130)
    Love
    Like
    6
    ·69 Views ·0 Reviews
  • গল্প: সময়ের যাত্রী

    রাত তখন দুটো। সারা শহর ঘুমিয়ে, শুধু অর্ণব জেগে। কম্পিউটারের সামনে বসে সে একটা অদ্ভুত প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করছিল। প্রোগ্রামটির নাম—“টাইমজাম্প”। অর্ণব বিশ্বাস করত, সময় ভ্রমণ সম্ভব। বন্ধুরা হাসলেও, সে দমে যায়নি।

    হঠাৎ করে প্রোগ্রামটা একটিভ হয়ে গেল। কম্পিউটারের স্ক্রিন ঝলমল করে উঠল। চোখ মেলতেই অর্ণব নিজেকে ৫০ বছর আগের ঢাকা শহরে দেখতে পেল! চারপাশে রিকশা, ঘোড়ার গাড়ি, আর সাদা-কালো সাজ।

    কিছুক্ষণ হাঁটার পর সে এক ছেলেকে দেখে থমকে গেল। মুখটা যেন খুব চেনা! এগিয়ে গিয়ে নাম জিজ্ঞেস করতেই ছেলেটি বলল, “আমার নাম অর্ণব।”

    অর্ণব থমকে দাঁড়াল। এ কি করে সম্ভব? সে বুঝে গেল, এটা তারই ছোটবেলা—সে নিজেকেই দেখতে পেয়েছে!

    ভয়ে ভয়ে সে আবার টাইমজাম্প চালু করল। চোখ খুলতেই নিজ ঘরে ফিরে এল। টেবিলের ওপর এক টুকরো কাগজ পড়ে ছিল—ছোট অর্ণবের হাতে লেখা:
    “ভবিষ্যতের আমি, আমাদের স্বপ্ন সত্যি হলো!”
    গল্প: সময়ের যাত্রী রাত তখন দুটো। সারা শহর ঘুমিয়ে, শুধু অর্ণব জেগে। কম্পিউটারের সামনে বসে সে একটা অদ্ভুত প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করছিল। প্রোগ্রামটির নাম—“টাইমজাম্প”। অর্ণব বিশ্বাস করত, সময় ভ্রমণ সম্ভব। বন্ধুরা হাসলেও, সে দমে যায়নি। হঠাৎ করে প্রোগ্রামটা একটিভ হয়ে গেল। কম্পিউটারের স্ক্রিন ঝলমল করে উঠল। চোখ মেলতেই অর্ণব নিজেকে ৫০ বছর আগের ঢাকা শহরে দেখতে পেল! চারপাশে রিকশা, ঘোড়ার গাড়ি, আর সাদা-কালো সাজ। কিছুক্ষণ হাঁটার পর সে এক ছেলেকে দেখে থমকে গেল। মুখটা যেন খুব চেনা! এগিয়ে গিয়ে নাম জিজ্ঞেস করতেই ছেলেটি বলল, “আমার নাম অর্ণব।” অর্ণব থমকে দাঁড়াল। এ কি করে সম্ভব? সে বুঝে গেল, এটা তারই ছোটবেলা—সে নিজেকেই দেখতে পেয়েছে! ভয়ে ভয়ে সে আবার টাইমজাম্প চালু করল। চোখ খুলতেই নিজ ঘরে ফিরে এল। টেবিলের ওপর এক টুকরো কাগজ পড়ে ছিল—ছোট অর্ণবের হাতে লেখা: “ভবিষ্যতের আমি, আমাদের স্বপ্ন সত্যি হলো!”
    Love
    Like
    5
    ·94 Views ·0 Reviews
  • বরং মাহফুজের এইসব পাগলামিই প্রমাণ করে দিতেছে, জুলাই এর মাস্টারমাইন্ড তো দূরের কথা, উনি আসলে জুলাই এর স্পিরিটটাই বুঝেন নাই।

    হাসিনার আমলেও মন্ত্রীদের নিয়ে ট্রল কম হয়নি।

    এক কাউয়া কাদেরকে নিয়ে যত ট্রল হয়েছে, আক্রমণ হয়েছে, ইভেন ডার্ক হিউমার পর্যন্ত হইছে, মাহফুজের সাথে তার কিছুই হয় নাই।

    এতো অল্পতেই বারবার হাইপার হয়ে মাহফুজ বারবারই প্রমাণ করতেছে, মন্ত্রণালয় তো দূরের কথা, একটা ক্লাব চালানোর ক্যাপাবিলিটিও এই লোকটার নাই।

    জুলাই বিপ্লবে শিবিরের স্টেক খুবই হাই।

    বিশেষ করে সমন্বয়কদের নিরাপত্তা দেওয়া, ঢাকার মধ্যে মুভ করানোসহ বেশ কিছু ইস্যুতে শিবির লিডিং পজিশনে ছিলো।

    এইটা হলো বাস্তবতা।

    ইভেন নাহিদ ভাই ধানমন্ডির যে বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন, সেই বাসাটাও ছিলো এক জামায়াত নেতার।

    মাহফুজের উচিত ছিলো, আন্দোলনের সময়তেই শিবিরকে বা জামায়াতকে গালিগালাজ করে মাইনাস করে দেওয়া।

    নিজেদের অওকাত দিয়ে আন্দোলন করতো। হাসিনা পড়লে পড়তো, না পড়লে নাই।

    বাট আন্দোলনে সবাইকে ডেকে মন্ত্রী হওয়ার পর মাহফুজের এখন হুট করে মনে হলো, জামায়াত শিবির রাজাকার। কেন?

    মাহফুজ তো নির্বাচিত মন্ত্রী না।

    মাহফুজ গণ অভ্যুথানের মন্ত্রী।

    আর এই গণ অভ্যুথানে বিএনপি, জামায়াত, বাম, ডান সবারই সম্মিলিত অবদান আছে। সবার স্টেক আছে। সবার প্রতিনিধি হিসেবেই মাহফুজ মন্ত্রী হয়েছেন।

    মাহফুজের সামনে সুযোগ ছিলো সবাইকে ধারণ করে চলার। সবাইকে সাথে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ একটা ইমেজ ধরে রাখার একটা সুযোগ মাহফুজের সামনে ছিলো।

    বাট ঐ যে বললাম, রাজনীতি জিনিসটা রাজাদের মানায়, ফকিন্নিদের বানায় না।

    রাজা চিন্তা করে, আরো মানুষ নিয়ে চলতে, যাতে তার রাজত্ব ঠিক থাকে।

    আর ফকিন্নি সবসময়ই ভয় পায়, এই বুঝি বাকিরা আমার চে বেশি বড় হয়ে গেল।

    মাহফুজ গত দুই দিন যা করছেন, সবটাই তার এই ফকিন্নি মেন্টালিটির জন্য।

    জুলাই এসেছিলো দেশটা কারো বাপের না স্লোগান থেকে। অথচ মাহফুজ দেশটা নিজের বাপের মনে করে দেখে নেওয়ার, আঘাত করার হুমকি দিতেছেন।

    কেন?

    উনি তো এখন মন্ত্রী, কোন দলের নেতা না। সরকারে থাকা কেউ কি এই ভাষায় হুমকি দিতে পারে?

    যে মানুষ সরকারের বেসিক কর্তব্যই বোঝে না, সেই মানুষকে মন্ত্রী বানাইলে যা হয়, তাই হচ্ছে।

    শিবির যে ভাষায় আর যে ওয়েতে মাহফুজের সমালোচনা করেছে, সেটা খুবই নোংরা ছিলো, এইটা ঠিক।

    বাট মাহফুজ একজন মন্ত্রী, এবং তাকে এসব ফেস করে হেসে উড়িয়ে দিতে পারতে হবে। মন্ত্রী তো দূরের কথা, ফেসবুকে যে কোন পাবলিক ফিগারকেই এসব সহ্য করতে হয়।

    বাট গালি দেখে হিতাহিত জ্ঞান শূণ্য হয়ে দেখে নিবো, আঘাত করবো এগুলা হচ্ছে হাসিনা সিনড্রোম।

    এনসিপির ইন্টারনাল আলাপ যতটুকু শুনেছি, তাতে মাহফুজকে আমার কাছে আরেকজন হাসিনাই মনে হয়েছে বেশি। হাসিনা দেশটাকে নিজের ভেবে মাইনাস গেম খেলতো,মাহফুজও সেইম কাজটাই করছেন।

    ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, মাহফুজের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া উচিত। নাহলে পদত্যাগ করা উচিত। সরাসরি মারার হুমকি দেওয়ার পর আর কোন মন্ত্রীরই নিজের পদে থাকা উচিত না। কারণ ঐ মানসিক সুস্থতা তার নাই।

    আর এনসিপিও চিন্তা করুক, যে মানুষ একটা মন্ত্রণালয় চালাইতে যাইয়া আট মাসে গোটা দুনিয়ার সবাইকে শত্রু বানাইয়া ফেলসে, তাকে তারা দলে নিয়ে কতটুকু ইনক্লুসিভ হতে পারবে।

    এখন মাহফুজ এনসিপির কেউ না বলে আমি ইগনোর করতেই পারি, বাট এনসিপিতে ঢোকার পর ওর এসব ছোটলোকির পর আর কে ওকে বিশ্বাস করবে?

    এনসিপি যে বাংলাদেশপন্থার কথা বলতেছে, সেটাকে ধারণ করতে হলে অমন উদার মানুষ লাগবে। এনসিপিকে মধ্যপন্থী হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে এখানে ডান, বাম সবাইকেই একসাথে ধারণ করতে পারতে হবে।

    প্লাস এনসিপির লোকবলের যে অবস্থা, আগামী ১০ বছর রাস্তাতে দাঁড়াতে হলেও বিভিন্ন পলিটিকাল অ্যালাই এর সাথে মিলেই দাঁড়াতে হবে। ইভেন বিএনপির মতো এতো পপুলার আর সাংগঠনিকভাবে স্ট্রং দলটাকেও জামায়াতসহ ২০ টা পার্টিকে সাথে নিয়ে চলতে হয়েছে।

    এই একসাথে চলতে পারার জন্য উদারতা লাগে। এনসিপি বড় হতে চাইলে এনসিপিকেও ঐ উদারতা অর ফ্লেক্সিবিলিটি নিয়েই দাঁড়াতে হবে। ছোট বড় অনেক ইস্যুই ওভারলুক করতে পারলেই কেবল রাজনৈতিক বন্ধুত্ব দাঁড়ায়।

    বাট মাহফুজের মতো টক্সিক, নার্সিসিস্ট আর মেন্টালি চিপ একজন মানুষকে নিয়ে এনসিপি ভবিষ্যতে কাউকে বন্ধু বানাতে পারবে কি না, এই অপ্রিয় প্রশ্নের উত্তরটা এনসিপির অন্যান্য নেতাদের অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে।
    #Sadiqur Rahman Khan
    বরং মাহফুজের এইসব পাগলামিই প্রমাণ করে দিতেছে, জুলাই এর মাস্টারমাইন্ড তো দূরের কথা, উনি আসলে জুলাই এর স্পিরিটটাই বুঝেন নাই। হাসিনার আমলেও মন্ত্রীদের নিয়ে ট্রল কম হয়নি। এক কাউয়া কাদেরকে নিয়ে যত ট্রল হয়েছে, আক্রমণ হয়েছে, ইভেন ডার্ক হিউমার পর্যন্ত হইছে, মাহফুজের সাথে তার কিছুই হয় নাই। এতো অল্পতেই বারবার হাইপার হয়ে মাহফুজ বারবারই প্রমাণ করতেছে, মন্ত্রণালয় তো দূরের কথা, একটা ক্লাব চালানোর ক্যাপাবিলিটিও এই লোকটার নাই। জুলাই বিপ্লবে শিবিরের স্টেক খুবই হাই। বিশেষ করে সমন্বয়কদের নিরাপত্তা দেওয়া, ঢাকার মধ্যে মুভ করানোসহ বেশ কিছু ইস্যুতে শিবির লিডিং পজিশনে ছিলো। এইটা হলো বাস্তবতা। ইভেন নাহিদ ভাই ধানমন্ডির যে বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন, সেই বাসাটাও ছিলো এক জামায়াত নেতার। মাহফুজের উচিত ছিলো, আন্দোলনের সময়তেই শিবিরকে বা জামায়াতকে গালিগালাজ করে মাইনাস করে দেওয়া। নিজেদের অওকাত দিয়ে আন্দোলন করতো। হাসিনা পড়লে পড়তো, না পড়লে নাই। বাট আন্দোলনে সবাইকে ডেকে মন্ত্রী হওয়ার পর মাহফুজের এখন হুট করে মনে হলো, জামায়াত শিবির রাজাকার। কেন? মাহফুজ তো নির্বাচিত মন্ত্রী না। মাহফুজ গণ অভ্যুথানের মন্ত্রী। আর এই গণ অভ্যুথানে বিএনপি, জামায়াত, বাম, ডান সবারই সম্মিলিত অবদান আছে। সবার স্টেক আছে। সবার প্রতিনিধি হিসেবেই মাহফুজ মন্ত্রী হয়েছেন। মাহফুজের সামনে সুযোগ ছিলো সবাইকে ধারণ করে চলার। সবাইকে সাথে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ একটা ইমেজ ধরে রাখার একটা সুযোগ মাহফুজের সামনে ছিলো। বাট ঐ যে বললাম, রাজনীতি জিনিসটা রাজাদের মানায়, ফকিন্নিদের বানায় না। রাজা চিন্তা করে, আরো মানুষ নিয়ে চলতে, যাতে তার রাজত্ব ঠিক থাকে। আর ফকিন্নি সবসময়ই ভয় পায়, এই বুঝি বাকিরা আমার চে বেশি বড় হয়ে গেল। মাহফুজ গত দুই দিন যা করছেন, সবটাই তার এই ফকিন্নি মেন্টালিটির জন্য। জুলাই এসেছিলো দেশটা কারো বাপের না স্লোগান থেকে। অথচ মাহফুজ দেশটা নিজের বাপের মনে করে দেখে নেওয়ার, আঘাত করার হুমকি দিতেছেন। কেন? উনি তো এখন মন্ত্রী, কোন দলের নেতা না। সরকারে থাকা কেউ কি এই ভাষায় হুমকি দিতে পারে? যে মানুষ সরকারের বেসিক কর্তব্যই বোঝে না, সেই মানুষকে মন্ত্রী বানাইলে যা হয়, তাই হচ্ছে। শিবির যে ভাষায় আর যে ওয়েতে মাহফুজের সমালোচনা করেছে, সেটা খুবই নোংরা ছিলো, এইটা ঠিক। বাট মাহফুজ একজন মন্ত্রী, এবং তাকে এসব ফেস করে হেসে উড়িয়ে দিতে পারতে হবে। মন্ত্রী তো দূরের কথা, ফেসবুকে যে কোন পাবলিক ফিগারকেই এসব সহ্য করতে হয়। বাট গালি দেখে হিতাহিত জ্ঞান শূণ্য হয়ে দেখে নিবো, আঘাত করবো এগুলা হচ্ছে হাসিনা সিনড্রোম। এনসিপির ইন্টারনাল আলাপ যতটুকু শুনেছি, তাতে মাহফুজকে আমার কাছে আরেকজন হাসিনাই মনে হয়েছে বেশি। হাসিনা দেশটাকে নিজের ভেবে মাইনাস গেম খেলতো,মাহফুজও সেইম কাজটাই করছেন। ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, মাহফুজের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া উচিত। নাহলে পদত্যাগ করা উচিত। সরাসরি মারার হুমকি দেওয়ার পর আর কোন মন্ত্রীরই নিজের পদে থাকা উচিত না। কারণ ঐ মানসিক সুস্থতা তার নাই। আর এনসিপিও চিন্তা করুক, যে মানুষ একটা মন্ত্রণালয় চালাইতে যাইয়া আট মাসে গোটা দুনিয়ার সবাইকে শত্রু বানাইয়া ফেলসে, তাকে তারা দলে নিয়ে কতটুকু ইনক্লুসিভ হতে পারবে। এখন মাহফুজ এনসিপির কেউ না বলে আমি ইগনোর করতেই পারি, বাট এনসিপিতে ঢোকার পর ওর এসব ছোটলোকির পর আর কে ওকে বিশ্বাস করবে? এনসিপি যে বাংলাদেশপন্থার কথা বলতেছে, সেটাকে ধারণ করতে হলে অমন উদার মানুষ লাগবে। এনসিপিকে মধ্যপন্থী হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে এখানে ডান, বাম সবাইকেই একসাথে ধারণ করতে পারতে হবে। প্লাস এনসিপির লোকবলের যে অবস্থা, আগামী ১০ বছর রাস্তাতে দাঁড়াতে হলেও বিভিন্ন পলিটিকাল অ্যালাই এর সাথে মিলেই দাঁড়াতে হবে। ইভেন বিএনপির মতো এতো পপুলার আর সাংগঠনিকভাবে স্ট্রং দলটাকেও জামায়াতসহ ২০ টা পার্টিকে সাথে নিয়ে চলতে হয়েছে। এই একসাথে চলতে পারার জন্য উদারতা লাগে। এনসিপি বড় হতে চাইলে এনসিপিকেও ঐ উদারতা অর ফ্লেক্সিবিলিটি নিয়েই দাঁড়াতে হবে। ছোট বড় অনেক ইস্যুই ওভারলুক করতে পারলেই কেবল রাজনৈতিক বন্ধুত্ব দাঁড়ায়। বাট মাহফুজের মতো টক্সিক, নার্সিসিস্ট আর মেন্টালি চিপ একজন মানুষকে নিয়ে এনসিপি ভবিষ্যতে কাউকে বন্ধু বানাতে পারবে কি না, এই অপ্রিয় প্রশ্নের উত্তরটা এনসিপির অন্যান্য নেতাদের অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে। #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    Sad
    Angry
    Wow
    32
    2 Comments ·460 Views ·0 Reviews
  • ╓╮/╱

    ╱/╰┘‌‌‎ ‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‎মানুষের ༎জীবনে ༎এমন ༎কিছু ༎সময় আসে ༎যখন ༎নিজেকে ༎অসহায় ༎মনে ༎হয়, ༎তখন ༎নিংস্বাথু༎ ভাবে ༎যে ༎পাশে ༎দাড়ায় ༎সে হল ༎সত্যিকারের-প্রিয় বন্ধু।┇┇┇┇┇
    ┇┇┇┇
    ┇┇┇
    ┇┇

    ╓╮/╱ ╰💜 ╱/╰┘‌‌‎ ‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‎মানুষের ༎জীবনে ༎এমন ༎কিছু ༎সময় আসে ༎যখন ༎নিজেকে ༎অসহায় ༎মনে ༎হয়, ༎তখন ༎নিংস্বাথু༎ ভাবে ༎যে ༎পাশে ༎দাড়ায় ༎সে হল ༎সত্যিকারের-প্রিয় বন্ধু।┇┇┇┇┇🖤 ┇┇┇┇♥️ ┇┇┇💚 ┇┇💙 ┇💛 ❤️
    Love
    Like
    Haha
    Sad
    Angry
    8
    ·86 Views ·0 Reviews
  • - Happy Mothers Day

    - 'মা' দিবসে পৃথিবীর সব 'মা'-দের জানাই আন্তর্জাতিক মা দিবসের শুভেচ্ছা।

    - সব সময় ভালো থাকুক, সুস্থ থাকুক, আনন্দে বাঁচুক পৃথিবীর সব 'মা'
    - Happy Mothers Day😍 - 'মা' দিবসে পৃথিবীর সব 'মা'-দের জানাই আন্তর্জাতিক মা দিবসের শুভেচ্ছা। - সব সময় ভালো থাকুক, সুস্থ থাকুক, আনন্দে বাঁচুক পৃথিবীর সব 'মা' ❤️🌼🥀
    Love
    Angry
    3
    ·75 Views ·0 Reviews
  • যারা বলে আমি বদলে গেছি—তারা ভুল দেখেছে, আমি সবসময়েই একটু বেশি ফানি ছিলাম।
    যারা বলে আমি বদলে গেছি—তারা ভুল দেখেছে, আমি সবসময়েই একটু বেশি ফানি ছিলাম।
    Love
    Like
    5
    ·73 Views ·0 Reviews
  • আমার ঘুমের শত্রু হলো—ঘড়ির অ্যালার্ম, ক্লাসের সময় আর পেটের ক্ষুধা।
    আমার ঘুমের শত্রু হলো—ঘড়ির অ্যালার্ম, ক্লাসের সময় আর পেটের ক্ষুধা।
    Like
    Love
    Sad
    3
    1 Comments ·63 Views ·0 Reviews
  • সময় থাকতে নামাজ পড়ো মসজিদে যাই
    ছোট বড় সবাইকে সালাম দাও ভাই
    খারাপ জিনিস থেকে বিরত থাকো #public #Bangladeh #pic #Islamic
    🙂সময় থাকতে নামাজ পড়ো মসজিদে যাই ছোট বড় সবাইকে সালাম দাও ভাই খারাপ জিনিস থেকে বিরত থাকো #public #Bangladeh #pic #Islamic
    Love
    Sad
    6
    ·89 Views ·0 Reviews
More Results