Upgrade to Pro

  • Logo
    • _Holding hands is not just a gesture, it is love, trust and a promise forever.
    • _Holding hands is not just a gesture, it is love, trust and a promise forever.🖤
    ডোনেট জনসাথী
    ·44 Views ·0 Reviews
  • Logo
    "মাদিনার অন্ধ সাহাবি ও রাসূলের ভালবাসা"

    একজন সাহাবি ছিলেন—আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতূম (রাঃ)। তিনি ছিলেন জন্মান্ধ, অর্থাৎ চোখে দেখতে পেতেন না। কিন্তু তবুও, তিনি ছিলেন অত্যন্ত পরহেজগার ও ইসলাম প্রচারে অগ্রগামী।

    একদিন তিনি রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে ইসলামের শিক্ষা নিতে চাইলেন। তখন নবীজি (সা.) কুরাইশদের কিছু নেতার সাথে গুরুত্বপূর্ণ দাওয়াতি আলোচনা করছিলেন। তাই অল্প বিরক্ত হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিলেন। এই ঘটনাটি ছিল সূরা 'আবাসা' নাযিল হওয়ার পেছনের কারণ। আল্লাহ তাআলা নিজে নবীজিকে সতর্ক করলেন—যে, অন্ধ ব্যক্তি তো সত্য জানতে চেয়েছে, আর তুমি মুখ ফিরিয়ে নিলে?

    এরপর থেকে রাসূল (সা.) আব্দুল্লাহ (রাঃ)-কে খুব ভালোবাসতেন, তাকে সম্মান দিতেন। এমনকি, তিনি দুইবার মাদিনায় নবীজির স্থলে আমির (নেতা) হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন যখন রাসূল (সা.) যুদ্ধের জন্য বাইরে থাকতেন।


    ---

    শিক্ষা:
    আল্লাহ তাআলার কাছে মর্যাদা নির্ধারণ হয় তাকওয়া অনুযায়ী, দৃষ্টিশক্তি বা ধন-সম্পদ অনুযায়ী নয়। যারা আন্তরিক, তাদের প্রতি রাসূল (সা.)-এর ভালোবাসা ছিল গভীর, এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে তাদের মর্যাদা ছিল অনেক উঁচু।


    "মাদিনার অন্ধ সাহাবি ও রাসূলের ভালবাসা" একজন সাহাবি ছিলেন—আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতূম (রাঃ)। তিনি ছিলেন জন্মান্ধ, অর্থাৎ চোখে দেখতে পেতেন না। কিন্তু তবুও, তিনি ছিলেন অত্যন্ত পরহেজগার ও ইসলাম প্রচারে অগ্রগামী। একদিন তিনি রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে ইসলামের শিক্ষা নিতে চাইলেন। তখন নবীজি (সা.) কুরাইশদের কিছু নেতার সাথে গুরুত্বপূর্ণ দাওয়াতি আলোচনা করছিলেন। তাই অল্প বিরক্ত হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিলেন। এই ঘটনাটি ছিল সূরা 'আবাসা' নাযিল হওয়ার পেছনের কারণ। আল্লাহ তাআলা নিজে নবীজিকে সতর্ক করলেন—যে, অন্ধ ব্যক্তি তো সত্য জানতে চেয়েছে, আর তুমি মুখ ফিরিয়ে নিলে? এরপর থেকে রাসূল (সা.) আব্দুল্লাহ (রাঃ)-কে খুব ভালোবাসতেন, তাকে সম্মান দিতেন। এমনকি, তিনি দুইবার মাদিনায় নবীজির স্থলে আমির (নেতা) হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন যখন রাসূল (সা.) যুদ্ধের জন্য বাইরে থাকতেন। --- শিক্ষা: আল্লাহ তাআলার কাছে মর্যাদা নির্ধারণ হয় তাকওয়া অনুযায়ী, দৃষ্টিশক্তি বা ধন-সম্পদ অনুযায়ী নয়। যারা আন্তরিক, তাদের প্রতি রাসূল (সা.)-এর ভালোবাসা ছিল গভীর, এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে তাদের মর্যাদা ছিল অনেক উঁচু।
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    1
    ·92 Views ·0 Reviews
  • Logo
    সামনা সামনি প্রশংসা,
    আড়ালে করে নিন্দা ।
    ভালো মানুষের মর্ম বুঝেনা,
    যখন থাকে জিন্দা ।
    কর্মটা কত বড় ধর্মের হিসেবে
    সেটা মুখ্য না ,
    সুবিধাবাদীদের কাছ থেকে পাওয়া সম্মানটুকু
    তোতটা সুক্ষ না ।
    বটবৃক্ষের নীচেও আশ্রয় নিতোনা
    যদি পথিকের ক্লান্তি দূর না হতো ,
    আমাদের ও কেউ মনে রাখতোনা
    যদি আমাদের প্রয়োজন না হতো ।
    **টিকটক কবিতা
    #foryou #bangladesh #BMW #post #reels
    সামনা সামনি প্রশংসা, আড়ালে করে নিন্দা । ভালো মানুষের মর্ম বুঝেনা, যখন থাকে জিন্দা । কর্মটা কত বড় ধর্মের হিসেবে সেটা মুখ্য না , সুবিধাবাদীদের কাছ থেকে পাওয়া সম্মানটুকু তোতটা সুক্ষ না । বটবৃক্ষের নীচেও আশ্রয় নিতোনা যদি পথিকের ক্লান্তি দূর না হতো , আমাদের ও কেউ মনে রাখতোনা যদি আমাদের প্রয়োজন না হতো । **টিকটক কবিতা #foryou #bangladesh #BMW #post #reels
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    Wow
    3
    ·144 Views ·0 Reviews
  • Logo
    গুইঁসাপ সম্পর্কে দুটো ব্যপার মনে রাখবেন। এরা নিরীহ, কারো কোনো ক্ষতি করে না। এরা বিলুপ্তপ্রায়।

    গুইঁসাপ, যাকে ইংরেজিতে বলে Bengal Monitor Lizard—মানুষের নিরব বন্ধু। গ্রাম-গঞ্জে বিষধর সাপ নিধন করে বেড়ায় এরা।

    বন-জঙ্গল কমে যাওয়া, অবৈধ শিকার, চায়না জালে আটকে যাওয়া আর ধরে ধরে হ*ত্যা করার কারণে এরা আজ বিলুপ্তপ্রায়। ১৯৭৮-১৯৭৯ সালে বাংলাদেশ থেকে ৫১ লাখ ৪৩ হাজার টাকার গুইঁসাপের চামড়া বাইরে বিক্রি হয়।

    এদের সংখ্যা কমে যাওয়া পরিবেশের জন্য খুবই রিস্কি। এ কথা ভেবে ১৯৯০ সালে গুইঁসাপ হত্যায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে সরকার। অথচ আজও বন্ধ হয়নি গুইঁসাপ নিধন।

    ছবি: সড়ক দূর্ঘটনায় আহত একটি গুইঁসাপ।
    তথ্য কৃতজ্ঞতা: সায়েদা অনন্যা ফারিয়া।

    #paleontology #bigyanpriyo
    গুইঁসাপ সম্পর্কে দুটো ব্যপার মনে রাখবেন। এরা নিরীহ, কারো কোনো ক্ষতি করে না। এরা বিলুপ্তপ্রায়। গুইঁসাপ, যাকে ইংরেজিতে বলে Bengal Monitor Lizard—মানুষের নিরব বন্ধু। গ্রাম-গঞ্জে বিষধর সাপ নিধন করে বেড়ায় এরা। বন-জঙ্গল কমে যাওয়া, অবৈধ শিকার, চায়না জালে আটকে যাওয়া আর ধরে ধরে হ*ত্যা করার কারণে এরা আজ বিলুপ্তপ্রায়। ১৯৭৮-১৯৭৯ সালে বাংলাদেশ থেকে ৫১ লাখ ৪৩ হাজার টাকার গুইঁসাপের চামড়া বাইরে বিক্রি হয়। এদের সংখ্যা কমে যাওয়া পরিবেশের জন্য খুবই রিস্কি। এ কথা ভেবে ১৯৯০ সালে গুইঁসাপ হত্যায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে সরকার। অথচ আজও বন্ধ হয়নি গুইঁসাপ নিধন। ছবি: সড়ক দূর্ঘটনায় আহত একটি গুইঁসাপ। তথ্য কৃতজ্ঞতা: সায়েদা অনন্যা ফারিয়া। #paleontology #bigyanpriyo
    ডোনেট জনসাথী
    Sad
    1
    1 Comments ·109 Views ·0 Reviews
  • Logo
    মনে রাইখেন- যে কোনো উপায়ে ভারতাশ্রিত পরাজিত শক্তি উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের উপরে বড় আকারে হা/মলা করতে পারে।

    এমনকি তার জীবননাশের আশংকাও উড়িয়ে দেয়া যায় না।

    সাথে সাথে শিবিরের উপরে এর দায় দিয়ে দেয়া হবে। প্রতিবেশী এ্যাম্বাসি, বিভিন্ন এজেন্সি, লীগ ও এদের পুরো এস্টাবলিশমেন্ট মুহুর্তেই তাদেরকে আবারও হ/ত্যাযোগ্য করার ন্যারেটিভ নির্মান করে ফেলবে।

    যারা এতোদিন বিভিন্ন কারনে মাহফুজ আলমের যৌক্তিক বিরোধিতা করেছেন, মিডিয়া ট্রায়ালের মাধ্যমে তাদের জীবনকে জাহান্নাম বানিয়ে ফেলা হবে।

    এই সুযোগে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির রূপ নিয়া লীগের পলাতক খুniরা গুপ্ত হ/ত্যায় নেমে পড়বে।

    এই ফাঁকে শাহবাগ আবার দ্বিগুন শক্তিতে ফিরে আসবে। জুলাইয়ের পতন হবে। ভারত ততক্ষণে দেশে গুড লীগ ফিরাইয়া আনবে। অথবা নিরাপত্তার অজুহাতে তাদের প্রেসক্রিপশনে এখানে ক্যু ঘটানো হবে।

    সুতরাং- জান, জুলাই ও দেশ বাঁচাতে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপি জরুরি ভিত্তিতে এক টেবিলে বসুন। মৌলিক বিষয়গুলোতে মতানৈক্য সহ নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলুন।

    মনে রাইখেন- শুধু আপনাদের ভুলে দেশ আরেকটা গ'ণহ'ত্যার দ্বারপ্রান্তে চলে যেতে পারে। খুniরা তখন কিন্তু আর কোনো দল চিনবে না! চিনবে শুধু- দিল্লি ও লীগের শত্রু ছিলো কারা?

    মাহফুজ আলম, আল্লাহর ওয়াস্তে আপনি স্থির হোন। কিছুদিন বিশ্রাম নিন। আপনি একজন উপদেষ্টা। সরকারে আপনি কোনো দলের প্রতিনিধি নয়।

    যতক্ষন সরকারে আছেন, ততক্ষণ আপনি সবার। কাইন্ডলি সবাইকে সেভাবে ট্রিট করুন। নয়তো পদত্যাগ করে সরাসরি রাজনীতি শুরু করুন।

    সবাইকে নিয়ে বসুন প্লিজ। জুলাই না বাঁচলে কিন্তু বাংলাদেশ বাঁচবে না।

    (একান্ত ব্যক্তিগত পর্যালোচনা)

    লেখা: Sharif Osman Hadi ভাই
    মনে রাইখেন- যে কোনো উপায়ে ভারতাশ্রিত পরাজিত শক্তি উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের উপরে বড় আকারে হা/মলা করতে পারে। এমনকি তার জীবননাশের আশংকাও উড়িয়ে দেয়া যায় না। সাথে সাথে শিবিরের উপরে এর দায় দিয়ে দেয়া হবে। প্রতিবেশী এ্যাম্বাসি, বিভিন্ন এজেন্সি, লীগ ও এদের পুরো এস্টাবলিশমেন্ট মুহুর্তেই তাদেরকে আবারও হ/ত্যাযোগ্য করার ন্যারেটিভ নির্মান করে ফেলবে। যারা এতোদিন বিভিন্ন কারনে মাহফুজ আলমের যৌক্তিক বিরোধিতা করেছেন, মিডিয়া ট্রায়ালের মাধ্যমে তাদের জীবনকে জাহান্নাম বানিয়ে ফেলা হবে। এই সুযোগে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির রূপ নিয়া লীগের পলাতক খুniরা গুপ্ত হ/ত্যায় নেমে পড়বে। এই ফাঁকে শাহবাগ আবার দ্বিগুন শক্তিতে ফিরে আসবে। জুলাইয়ের পতন হবে। ভারত ততক্ষণে দেশে গুড লীগ ফিরাইয়া আনবে। অথবা নিরাপত্তার অজুহাতে তাদের প্রেসক্রিপশনে এখানে ক্যু ঘটানো হবে। সুতরাং- জান, জুলাই ও দেশ বাঁচাতে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপি জরুরি ভিত্তিতে এক টেবিলে বসুন। মৌলিক বিষয়গুলোতে মতানৈক্য সহ নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলুন। মনে রাইখেন- শুধু আপনাদের ভুলে দেশ আরেকটা গ'ণহ'ত্যার দ্বারপ্রান্তে চলে যেতে পারে। খুniরা তখন কিন্তু আর কোনো দল চিনবে না! চিনবে শুধু- দিল্লি ও লীগের শত্রু ছিলো কারা? মাহফুজ আলম, আল্লাহর ওয়াস্তে আপনি স্থির হোন। কিছুদিন বিশ্রাম নিন। আপনি একজন উপদেষ্টা। সরকারে আপনি কোনো দলের প্রতিনিধি নয়। যতক্ষন সরকারে আছেন, ততক্ষণ আপনি সবার। কাইন্ডলি সবাইকে সেভাবে ট্রিট করুন। নয়তো পদত্যাগ করে সরাসরি রাজনীতি শুরু করুন। সবাইকে নিয়ে বসুন প্লিজ। জুলাই না বাঁচলে কিন্তু বাংলাদেশ বাঁচবে না। (একান্ত ব্যক্তিগত পর্যালোচনা) লেখা: Sharif Osman Hadi ভাই
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    2
    ·119 Views ·0 Reviews
  • Logo
    জারা ভাইরাল / হট ভিডিও গুরুপ খুজে পাও না তাদের জন্য প্রিমিয়াম বাংলা / ইংলিশ ভিডিও দিলাম

    https://t.me/+oQ70wYirn-VkMGI1
    https://t.me/+oQ70wYirn-VkMGI1
    জারা ভাইরাল / হট ভিডিও গুরুপ খুজে পাও না তাদের জন্য প্রিমিয়াম বাংলা / ইংলিশ ভিডিও দিলাম 🥵🥵 👇👇👇👇👇👇👇 ⭕ https://t.me/+oQ70wYirn-VkMGI1 ⭕ https://t.me/+oQ70wYirn-VkMGI1
    T.ME
    DARK WORLD
    All Adults Video Channel
    ডোনেট জনসাথী
    ·108 Views ·0 Reviews
  • Logo
    স্যার, আমার নাম "কি জানি" #banglacomedy

    #funny #comedy

    #fypviral

    #virals #trendingvideo

    #muradbhai
    স্যার, আমার নাম "কি জানি" #banglacomedy #funny #comedy #fypviral #virals #trendingvideo #muradbhai
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    Like
    Wow
    8
    1 Comments ·177 Views ·0 Reviews
  • Logo
    "যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।"
    — (সূরা আত-তালাক: ৩)
    "যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।" — (সূরা আত-তালাক: ৩)
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    1
    ·74 Views ·0 Reviews
  • Logo
    দেখো কিভাবে ব্যাঙ খায়



    #jonosathi
    #naim_short_explain
    #muhammad_naim
    দেখো কিভাবে ব্যাঙ খায় 🐸 #jonosathi #naim_short_explain #muhammad_naim
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    Like
    Haha
    Sad
    9
    ·158 Views ·0 Reviews
  • Logo
    নিলয় আলমগীর ভাইয়ের সাথে #niloy #alamgir #actress #natok
    নিলয় আলমগীর ভাইয়ের সাথে #niloy #alamgir #actress #natok
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    Wow
    2
    ·98 Views ·0 Reviews
  • Logo


    ১. “লাস্ট পিরিয়ডের প্রেম”
    (একটি হোমওয়ার্ক আর হার্টবিটের কনফিউজনে জন্ম নেওয়া গল্প)

    নায়ক: তুষার – ক্লাস ৯, হোমওয়ার্ক করে না, প্রেমে পড়তে রাজি
    নায়িকা: রিনি – ক্লাসে ফার্স্ট, নিয়ম ভাঙে না, চোখে চশমা আর মনে আগুন

    গল্পটা শুরু হইলো এক "হোমওয়ার্ক কপির" মাধ্যমে।
    তুষার হোমওয়ার্ক করতে পারে না, কিন্তু রিনির খাতা ঠিকই কপি করে।

    একদিন সে খাতায় ভুল করে লেখে:

    “আজকে শুধু অংক না, তোমাকেও কপি করতে ইচ্ছা করছে।”

    রিনি খাতা ফেরত দিলো, একটাও কথা না বলে।
    তুষার ভাবলো, "শেষ! হয় ক্লাস থেকে, নয় জীবন থেকে বিদায়!"

    কিন্তু পরদিন রিনি তার খাতার শেষে ছোট্ট এক লাইনে লিখে দিলো:

    “আমার উত্তর সবসময় সঠিক হয়… তবে এই প্রশ্নটা একটু কঠিন।”

    তুষারের মাথা গরম হয়ে গেলো… মানে বুঝে না, তবে বুক ধুকপুক করছে।
    এরপর লাস্ট পিরিয়ডে রিনি হঠাৎ তুষারকে বললো:

    — "তোমার উত্তর পেনসিলে লেখা… কিন্তু আমি ইরেজার আনিনি।"

    তুষার হেসে বললো:

    — "তাহলে ভুল হবার সুযোগ নেই…"

    মোরাল:
    কখনও কখনও প্রেম শুরু হয় ভুল করে, আর ঠিক হয়ে যায় এক পেন্সিলের দাগে।

    ২. “চিরকুটটা আর ফিরল না”
    (একটি অসমাপ্ত ভালোবাসার ছায়া গল্প)

    নায়ক: নাফিস – একটু চুপচাপ, গান গায়
    নায়িকা: অনন্যা – হাসে, কিন্তু নিজের কষ্ট কাউকে জানায় না

    নাফিস প্রতিদিন ক্লাসে বসে অনন্যার পাশে একটা ছোট কাগজ রাখত,
    একটা গান থেকে ছোট্ট লাইন লেখা থাকত—

    “তুমি আজ কাঁদো, আমি জানি না কাঁদব কিনা…”

    অনন্যা কখনও কিছু বলত না, শুধু সেই চিরকুট পড়ত, তারপর খাতা বন্ধ করত।

    একদিন নাফিস সাহস করে তার জন্মদিনে একটা চিঠি লিখল।

    কিন্তু সে চিঠি আর ফেরত এল না।

    পরদিন অনন্যা স্কুলে আসে না।

    সপ্তাহ যায়, মাস যায়…

    একদিন ক্লাস শেষে নাফিস তার ডেস্কে একটা পুরোনো বই পায়।

    ভেতরে লেখা:

    “তুমি গান দাও, আমি চুপ করে শুনি।
    কিন্তু সব গান যে শেষ হয় না... কিছু শুধু বাজতেই থাকে, মনে মনে।”

    মোরাল:
    সব ভালোবাসা কথা পায় না, কিছু শুধু নীরবতায় রয়ে যায় – চিরকুটের মতো, ফিরে আসে না… কিন্তু হারায়ও না।

    । 💕 ১. “লাস্ট পিরিয়ডের প্রেম” (একটি হোমওয়ার্ক আর হার্টবিটের কনফিউজনে জন্ম নেওয়া গল্প) নায়ক: তুষার – ক্লাস ৯, হোমওয়ার্ক করে না, প্রেমে পড়তে রাজি নায়িকা: রিনি – ক্লাসে ফার্স্ট, নিয়ম ভাঙে না, চোখে চশমা আর মনে আগুন 📖 গল্পটা শুরু হইলো এক "হোমওয়ার্ক কপির" মাধ্যমে। তুষার হোমওয়ার্ক করতে পারে না, কিন্তু রিনির খাতা ঠিকই কপি করে। একদিন সে খাতায় ভুল করে লেখে: “আজকে শুধু অংক না, তোমাকেও কপি করতে ইচ্ছা করছে।” 😳 রিনি খাতা ফেরত দিলো, একটাও কথা না বলে। তুষার ভাবলো, "শেষ! হয় ক্লাস থেকে, নয় জীবন থেকে বিদায়!" কিন্তু পরদিন রিনি তার খাতার শেষে ছোট্ট এক লাইনে লিখে দিলো: “আমার উত্তর সবসময় সঠিক হয়… তবে এই প্রশ্নটা একটু কঠিন।” তুষারের মাথা গরম হয়ে গেলো… মানে বুঝে না, তবে বুক ধুকপুক করছে। এরপর লাস্ট পিরিয়ডে রিনি হঠাৎ তুষারকে বললো: — "তোমার উত্তর পেনসিলে লেখা… কিন্তু আমি ইরেজার আনিনি।" তুষার হেসে বললো: — "তাহলে ভুল হবার সুযোগ নেই…" 😄 মোরাল: কখনও কখনও প্রেম শুরু হয় ভুল করে, আর ঠিক হয়ে যায় এক পেন্সিলের দাগে। 💔 ২. “চিরকুটটা আর ফিরল না” (একটি অসমাপ্ত ভালোবাসার ছায়া গল্প) নায়ক: নাফিস – একটু চুপচাপ, গান গায় নায়িকা: অনন্যা – হাসে, কিন্তু নিজের কষ্ট কাউকে জানায় না নাফিস প্রতিদিন ক্লাসে বসে অনন্যার পাশে একটা ছোট কাগজ রাখত, একটা গান থেকে ছোট্ট লাইন লেখা থাকত— “তুমি আজ কাঁদো, আমি জানি না কাঁদব কিনা…” অনন্যা কখনও কিছু বলত না, শুধু সেই চিরকুট পড়ত, তারপর খাতা বন্ধ করত। একদিন নাফিস সাহস করে তার জন্মদিনে একটা চিঠি লিখল। কিন্তু সে চিঠি আর ফেরত এল না। পরদিন অনন্যা স্কুলে আসে না। সপ্তাহ যায়, মাস যায়… একদিন ক্লাস শেষে নাফিস তার ডেস্কে একটা পুরোনো বই পায়। ভেতরে লেখা: “তুমি গান দাও, আমি চুপ করে শুনি। কিন্তু সব গান যে শেষ হয় না... কিছু শুধু বাজতেই থাকে, মনে মনে।” 😢 মোরাল: সব ভালোবাসা কথা পায় না, কিছু শুধু নীরবতায় রয়ে যায় – চিরকুটের মতো, ফিরে আসে না… কিন্তু হারায়ও না।
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    2
    ·114 Views ·0 Reviews
  • Logo
    “বেঞ্চ নম্বর তিন” – একটা নরমসরম প্রেমের গল্প
    (একটা নিঃশব্দ ভালোবাসা, চকবোর্ড আর কাগজের চিরকুটে লুকানো)

    নায়ক: রাকিব – ক্লাস ১০, একটু লাজুক, সামনে আসতে ভয় পায়
    নায়িকা: লাবণ্য – নতুন ছাত্রী, সবসময় হাসে, কিন্তু মন বোঝা যায় না

    গল্প শুরু:
    রাকিব সবসময় বেঞ্চ নম্বর তিনে বসে। সে জায়গা বদলায় না — কারণ সেখান থেকেই লাবণ্যকে দেখা যায়।

    লাবণ্য ক্লাসে নতুন এসেছে, আর প্রথম দিনেই পুরো ক্লাস তাকিয়ে থাকে তার দিকে।
    কিন্তু সে কারো সঙ্গে তেমন কথা বলে না — শুধু খাতা দেখে, আর মাঝে মাঝে হালকা হাসে।

    রাকিব প্রথমবার মনে মনে ভাবে,
    — “এই মেয়েটা হাসলে মনে হয়, গণিতের সব ভয় চলে যায়…”

    প্রথম কাগজের চিরকুট:
    একদিন ক্লাসে স্যার পড়াচ্ছিলেন, রাকিব চুপিচুপি একটা চিরকুট লেখে—

    "তোমার খাতার পাশে বসা পেনটা লাকি। কারণ সে তোমার ছোঁয়া পায়।"

    চিরকুটটা বন্ধু মারফত লাবণ্যের খাতার ভেতর চলে যায়।

    কোনো উত্তর নেই। শুধু পরদিন সে ক্লাসে এসে রাকিবের দিক তাকিয়ে হালকা হাসে।

    প্র্যাকটিকাল ক্লাসের মূহূর্ত:
    সায়েন্স ল্যাবে স্যার হঠাৎ সবাইকে জোড়ায় কাজ করতে বলেন।
    রাকিব আর লাবণ্য এক দলে পড়ে যায়।

    লাবণ্য হেসে বলে,
    — “তোমার হাত কাঁপছে কেন?”
    রাকিব গড়িয়ে পড়ে মুখ লুকিয়ে নেয় টেস্ট টিউবের পেছনে!

    লাবণ্য বলল,
    — “এই অভিজ্ঞতা লেখা যায় না, মনে রাখতে হয়। বুঝলে?”

    সেদিন রাকিব বুঝেছিল— ভালোবাসা শব্দে নয়, সময়েই প্রকাশ পায়।

    শেষ দিন:
    বোর্ড পরীক্ষা, সবাই আলাদা হলে যাবে।
    রাকিব আর লাবণ্য একসঙ্গে চুপচাপ বসে ছিল স্কুল বিল্ডিংয়ের বারান্দায়।

    রাকিব বলল,
    — “তুমি কি ফিরে আসবে?”

    লাবণ্য বলল,
    — “আমি কোথাও যাচ্ছি না। শুধু একটা পৃষ্ঠা উল্টে যাচ্ছে। কিন্তু ওই পৃষ্ঠায়… তুমি আছো।”

    রাকিব কিছুই বলতে পারলো না। শুধু তাকিয়ে রইল।

    তার খাতার ভেতরে একটা চিরকুট পড়ে ছিল—

    “বেঞ্চ নম্বর তিন – যেখানে আমাদের গল্প শুরু হয়েছিল। আমি সবসময় সেখানে থাকব… তোমার মনের কোণে।”

    মোরাল অব দ্য স্টোরি:
    সব প্রেম গলায় ফুল দিয়ে হয় না। কিছু প্রেম শুধু হালকা হাওয়ার মতো — চোখে পড়ে না, কিন্তু থেকে যায়।
    💌 “বেঞ্চ নম্বর তিন” – একটা নরমসরম প্রেমের গল্প (একটা নিঃশব্দ ভালোবাসা, চকবোর্ড আর কাগজের চিরকুটে লুকানো) নায়ক: রাকিব – ক্লাস ১০, একটু লাজুক, সামনে আসতে ভয় পায় নায়িকা: লাবণ্য – নতুন ছাত্রী, সবসময় হাসে, কিন্তু মন বোঝা যায় না 📚 গল্প শুরু: রাকিব সবসময় বেঞ্চ নম্বর তিনে বসে। সে জায়গা বদলায় না — কারণ সেখান থেকেই লাবণ্যকে দেখা যায়। লাবণ্য ক্লাসে নতুন এসেছে, আর প্রথম দিনেই পুরো ক্লাস তাকিয়ে থাকে তার দিকে। কিন্তু সে কারো সঙ্গে তেমন কথা বলে না — শুধু খাতা দেখে, আর মাঝে মাঝে হালকা হাসে। রাকিব প্রথমবার মনে মনে ভাবে, — “এই মেয়েটা হাসলে মনে হয়, গণিতের সব ভয় চলে যায়…” 📩 প্রথম কাগজের চিরকুট: একদিন ক্লাসে স্যার পড়াচ্ছিলেন, রাকিব চুপিচুপি একটা চিরকুট লেখে— "তোমার খাতার পাশে বসা পেনটা লাকি। কারণ সে তোমার ছোঁয়া পায়।" চিরকুটটা বন্ধু মারফত লাবণ্যের খাতার ভেতর চলে যায়। কোনো উত্তর নেই। শুধু পরদিন সে ক্লাসে এসে রাকিবের দিক তাকিয়ে হালকা হাসে। 🧪 প্র্যাকটিকাল ক্লাসের মূহূর্ত: সায়েন্স ল্যাবে স্যার হঠাৎ সবাইকে জোড়ায় কাজ করতে বলেন। রাকিব আর লাবণ্য এক দলে পড়ে যায়। লাবণ্য হেসে বলে, — “তোমার হাত কাঁপছে কেন?” রাকিব গড়িয়ে পড়ে মুখ লুকিয়ে নেয় টেস্ট টিউবের পেছনে! লাবণ্য বলল, — “এই অভিজ্ঞতা লেখা যায় না, মনে রাখতে হয়। বুঝলে?” সেদিন রাকিব বুঝেছিল— ভালোবাসা শব্দে নয়, সময়েই প্রকাশ পায়। ⏳ শেষ দিন: বোর্ড পরীক্ষা, সবাই আলাদা হলে যাবে। রাকিব আর লাবণ্য একসঙ্গে চুপচাপ বসে ছিল স্কুল বিল্ডিংয়ের বারান্দায়। রাকিব বলল, — “তুমি কি ফিরে আসবে?” লাবণ্য বলল, — “আমি কোথাও যাচ্ছি না। শুধু একটা পৃষ্ঠা উল্টে যাচ্ছে। কিন্তু ওই পৃষ্ঠায়… তুমি আছো।” রাকিব কিছুই বলতে পারলো না। শুধু তাকিয়ে রইল। 📖 তার খাতার ভেতরে একটা চিরকুট পড়ে ছিল— “বেঞ্চ নম্বর তিন – যেখানে আমাদের গল্প শুরু হয়েছিল। আমি সবসময় সেখানে থাকব… তোমার মনের কোণে।” ❤️ মোরাল অব দ্য স্টোরি: সব প্রেম গলায় ফুল দিয়ে হয় না। কিছু প্রেম শুধু হালকা হাওয়ার মতো — চোখে পড়ে না, কিন্তু থেকে যায়।
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    1
    ·107 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com