• ‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

    গণ অভ্যুত্থানে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে অনুরোধ জানিয়ে সাবেক সংসদ সদস্য ও কলামিস্ট গোলাম মাওলা রনি বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার প্রতি অনুরোধ! প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না! অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে—আপনি এখনো অনুমান করতে পারছেন না যে, আপনি নিজে এবং আপনার স্নেহধন্য সালমান আনিসুল গং এবং এস আলম গং দেশের কী সর্বনাশ করেছেন!’

    সম্প্রতি এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে গোলাম মাওলা রনি এ কথা লেখেন।

    তিনি আরো লিখেছেন, ‘দ্বিতীয়ত, আপনি হয়তো মনে করছেন—ড. ইউনুস ব্যর্থ আর দেশবাসী ফুলের মালা নিয়ে আপনার জন্য অপেক্ষা করছে! কিন্তু বাস্তবতা যে কতটা নির্মম, তা আপনার নিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার জনাব নুরুল হুদার গালে জুতার আঘাত এবং গলায় জুতার মালার ঘটনা থেকেই আপনার অনুমান করা উচিত।’

    তিনি যোগ করেন, ‘রাষ্ট্র জনাব হুদার পাশে দাঁড়িয়েছে। দেশের সুশীল সমাজ রাষ্ট্রীয় সংহতির স্বার্থে নুরুল হুদার পক্ষে কথা বলছেন বটে, কিন্তু আমজনতা এই ঘটনায় খুশি।

    এবং আগামীতে এমন ঘটনা আরও কতটা নির্মম হতে পারে—তা যদি পরখ করতে চান তবে আপনার বেনজির বিপ্লবদেরকে একটু দেশে পাঠিয়ে দেখতে পারেন!’
    রনি বলেন, ‘আপনি যখন নুরুল হুদা সাহেবের পক্ষে বলেন, তখন রাষ্ট্র আর সুশীল সমাজের আর মুখ থাকে না। তারা তখন আমজনতার পক্ষে চলে যেতে বাধ্য হয়। আপনার দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে আপনার কথার যে মূল্য রয়েছে, তা সঙ্গে সঙ্গে বুমেরাং হয়ে যায়, যখন আপনি আমজনতার উদ্দেশে কিছু বলার চেষ্টা করেন।’

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি গণ অভ্যুত্থানে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে অনুরোধ জানিয়ে সাবেক সংসদ সদস্য ও কলামিস্ট গোলাম মাওলা রনি বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার প্রতি অনুরোধ! প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না! অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে—আপনি এখনো অনুমান করতে পারছেন না যে, আপনি নিজে এবং আপনার স্নেহধন্য সালমান আনিসুল গং এবং এস আলম গং দেশের কী সর্বনাশ করেছেন!’ সম্প্রতি এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে গোলাম মাওলা রনি এ কথা লেখেন। তিনি আরো লিখেছেন, ‘দ্বিতীয়ত, আপনি হয়তো মনে করছেন—ড. ইউনুস ব্যর্থ আর দেশবাসী ফুলের মালা নিয়ে আপনার জন্য অপেক্ষা করছে! কিন্তু বাস্তবতা যে কতটা নির্মম, তা আপনার নিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার জনাব নুরুল হুদার গালে জুতার আঘাত এবং গলায় জুতার মালার ঘটনা থেকেই আপনার অনুমান করা উচিত।’ তিনি যোগ করেন, ‘রাষ্ট্র জনাব হুদার পাশে দাঁড়িয়েছে। দেশের সুশীল সমাজ রাষ্ট্রীয় সংহতির স্বার্থে নুরুল হুদার পক্ষে কথা বলছেন বটে, কিন্তু আমজনতা এই ঘটনায় খুশি। এবং আগামীতে এমন ঘটনা আরও কতটা নির্মম হতে পারে—তা যদি পরখ করতে চান তবে আপনার বেনজির বিপ্লবদেরকে একটু দেশে পাঠিয়ে দেখতে পারেন!’ রনি বলেন, ‘আপনি যখন নুরুল হুদা সাহেবের পক্ষে বলেন, তখন রাষ্ট্র আর সুশীল সমাজের আর মুখ থাকে না। তারা তখন আমজনতার পক্ষে চলে যেতে বাধ্য হয়। আপনার দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে আপনার কথার যে মূল্য রয়েছে, তা সঙ্গে সঙ্গে বুমেরাং হয়ে যায়, যখন আপনি আমজনতার উদ্দেশে কিছু বলার চেষ্টা করেন।’ #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক

    আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশে একটি সত্যিকারের জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে—এমন আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক।

    তিনি বলেন, বিএনপি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে আমাদের রাজনীতি, কর্মকাণ্ড ও কর্মপরিকল্পনা হবে এ দেশের সাধারণ মানুষের উন্নয়নের জন্য। সহনশীলতা ও ধৈর্য ধারণ করে জনগণের মতামত ও সকলকে সাথে নিয়ে আমরা একটি সুন্দর সমাজ গড়তে চাই।

    মঙ্গলবার (২৪ জুন) দুপুরে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানা ও মোহাম্মদপুর এলাকায় আয়োজিত ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য ফরম বিতরণ ও নবায়ন কর্মসূচির দুটি পৃথক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

    তিনি বলেন, যারা মব তৈরি করছে, বিশৃঙ্খলা করছে, তাদের প্রতি বিএনপির কোনো সমর্থন নেই। এমনকি যদি কেউ বিএনপির নাম ভাঙিয়ে এমন কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশে একটি সত্যিকারের জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে—এমন আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক। তিনি বলেন, বিএনপি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে আমাদের রাজনীতি, কর্মকাণ্ড ও কর্মপরিকল্পনা হবে এ দেশের সাধারণ মানুষের উন্নয়নের জন্য। সহনশীলতা ও ধৈর্য ধারণ করে জনগণের মতামত ও সকলকে সাথে নিয়ে আমরা একটি সুন্দর সমাজ গড়তে চাই। মঙ্গলবার (২৪ জুন) দুপুরে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানা ও মোহাম্মদপুর এলাকায় আয়োজিত ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য ফরম বিতরণ ও নবায়ন কর্মসূচির দুটি পৃথক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, যারা মব তৈরি করছে, বিশৃঙ্খলা করছে, তাদের প্রতি বিএনপির কোনো সমর্থন নেই। এমনকি যদি কেউ বিএনপির নাম ভাঙিয়ে এমন কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ


  • গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

    ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠীর অতর্কিত হামলায় গাজা উপত্যকার দক্ষিণে খান ইউনিসে সাতজন ইসরায়েলি সেনা নিহত এবং কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৪ জুন) স্থানীয় বিভিন্ন সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে মিডল ইস্ট মনিটর।

    হামলায় একটি সামরিক যানকে লক্ষ্যবস্তু বানানো হয়, যার ফলে এতে আগুন ধরে যায়। ঘটনাস্থলে পাঠানো একটি উদ্ধারকারী দলও দ্বিতীয় দফা অতর্কিত হামলার শিকার হয়।

    স্থানীয় গণমাধ্যম থেকে পাওয়া তথ্যমতে, গাজার উত্তরে জাবালিয়ায় সাত ইসরায়েলি সেনা নিহত হওয়ার দাবি করেছে আল-কাসসাম ব্রিগেড। অন্যদিকে, আল-কুদস ব্রিগেড মধ্য খান ইউনিসে একটি শক্তিশালী বিস্ফোরক ডিভাইস দিয়ে একটি ইসরায়েলি সামরিক যান ধ্বংস করার ঘোষণা দিয়েছে।

    সংবাদমাধ্যম প্যালেস্টিন ক্রনিকল-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আল-কাসসাম ব্রিগেড জানিয়েছে, তাদের যোদ্ধারা দক্ষিণ খান ইউনিসে একটি বাড়ির ভিতরে ইসরায়েলি বাহিনীর বিরুদ্ধে জটিল অভিযান চালিয়েছে। এসময় তারা একটি "ইয়াসিন-১০৫" রকেট এবং একটি আরপিজি নিক্ষেপ করে, যার ফলে ব্যাপক হতাহতের ঘটনা ঘটে।

    মঙ্গলবার রাত নাগাদ পরিস্থিতি ছিল বেশ উত্তেজনাপূর্ণ। ইসরায়েলি বাহিনী এখনও হামলার স্থানের নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করছে। ইসরায়েলি যুদ্ধবিমানগুলো মধ্য খান ইউনিসে পাঁচটি বিমান হামলা চালিয়েছে। এ বোমাবর্ষণের সঙ্গে যুক্ত ছিল বিস্ফোরক ধ্বংসযজ্ঞ, ভারী হেলিকপ্টার থেকে গুলি এবং কামানের গোলাবর্ষণ। ফলে বহু ফিলিস্তিনি হাতহত হয়েছে বলে জানা গেছে।

    গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত ইসরায়েলি আক্রমণে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৬ হাজার ৭৭ জনে। এছাড়া আহত হয়েছেন ১ লাখ ৩১ হাজার ৮৪৮ জন ফিলিস্তিনি।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠীর অতর্কিত হামলায় গাজা উপত্যকার দক্ষিণে খান ইউনিসে সাতজন ইসরায়েলি সেনা নিহত এবং কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৪ জুন) স্থানীয় বিভিন্ন সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে মিডল ইস্ট মনিটর। হামলায় একটি সামরিক যানকে লক্ষ্যবস্তু বানানো হয়, যার ফলে এতে আগুন ধরে যায়। ঘটনাস্থলে পাঠানো একটি উদ্ধারকারী দলও দ্বিতীয় দফা অতর্কিত হামলার শিকার হয়। স্থানীয় গণমাধ্যম থেকে পাওয়া তথ্যমতে, গাজার উত্তরে জাবালিয়ায় সাত ইসরায়েলি সেনা নিহত হওয়ার দাবি করেছে আল-কাসসাম ব্রিগেড। অন্যদিকে, আল-কুদস ব্রিগেড মধ্য খান ইউনিসে একটি শক্তিশালী বিস্ফোরক ডিভাইস দিয়ে একটি ইসরায়েলি সামরিক যান ধ্বংস করার ঘোষণা দিয়েছে। সংবাদমাধ্যম প্যালেস্টিন ক্রনিকল-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আল-কাসসাম ব্রিগেড জানিয়েছে, তাদের যোদ্ধারা দক্ষিণ খান ইউনিসে একটি বাড়ির ভিতরে ইসরায়েলি বাহিনীর বিরুদ্ধে জটিল অভিযান চালিয়েছে। এসময় তারা একটি "ইয়াসিন-১০৫" রকেট এবং একটি আরপিজি নিক্ষেপ করে, যার ফলে ব্যাপক হতাহতের ঘটনা ঘটে। মঙ্গলবার রাত নাগাদ পরিস্থিতি ছিল বেশ উত্তেজনাপূর্ণ। ইসরায়েলি বাহিনী এখনও হামলার স্থানের নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করছে। ইসরায়েলি যুদ্ধবিমানগুলো মধ্য খান ইউনিসে পাঁচটি বিমান হামলা চালিয়েছে। এ বোমাবর্ষণের সঙ্গে যুক্ত ছিল বিস্ফোরক ধ্বংসযজ্ঞ, ভারী হেলিকপ্টার থেকে গুলি এবং কামানের গোলাবর্ষণ। ফলে বহু ফিলিস্তিনি হাতহত হয়েছে বলে জানা গেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত ইসরায়েলি আক্রমণে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৬ হাজার ৭৭ জনে। এছাড়া আহত হয়েছেন ১ লাখ ৩১ হাজার ৮৪৮ জন ফিলিস্তিনি। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি

    আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পরামর্শে ঋণ খেলাপির সময়সীমা ১৮০ দিন থেকে কমিয়ে ৯০ দিনে নামিয়ে আনার পর থেকে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ঋণ পুনর্গঠনের সুযোগ সীমিত হওয়া এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের পুনঃ তফসিল কমিটির কার্যক্রমে ধীরগতি। চলতি বছরের ৩০ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংক পাঁচ সদস্যের একটি বাছাই কমিটি গঠন করে, যারা ইচ্ছাকৃত নয় এমন বড় অঙ্কের (৫০ কোটি টাকা বা তদূর্ধ্ব) খেলাপি ঋণ পুনর্গঠনের আবেদন যাচাই-বাছাই করবে। তবে এখন পর্যন্ত ১ হাজার ২৫৩টি আবেদন জমা পড়লেও কোনো আবেদন চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি হয়নি। কমিটি সূত্রে জানা গেছে, এ পর্যন্ত মাত্র ৫৬টি আবেদন প্রাথমিকভাবে বাছাই করা হয়েছে। তবে চূড়ান্ত অনুমোদন না আসায় ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীরা ঋণ খেলাপির পরিচয় থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না।

    একজন আবেদনকারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘অনেক চেষ্টা করে কমিটির সভায় আবেদন বাছাই হয়েছে, কিন্তু ঋণদাতা ব্যাংকগুলোর মধ্যে একটির সাড়া না পাওয়ায় পুনর্গঠন আটকে আছে। এখনো খেলাপির তালিকায় থেকে যাচ্ছি। ঋণ পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় ধীরগতি, প্রভিশন ঘাটতি ও মূলধন সংকট মিলে দেশের ব্যাংক খাত চরম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। জরুরি ভিত্তিতে কার্যকর সিদ্ধান্ত না নিলে এর প্রভাব পড়বে অর্থনীতির সার্বিক ভিত্তির ওপর এবং ক্ষতিগ্রস্ত হবে ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে শুরু করে সাধারণ ভোক্তাও। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০২৪ সালের মার্চে ব্যাংক খাতে মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৬৬ হাজার ২৯৪ কোটি টাকা, যার মধ্যে মন্দ ঋণ ছিল ১ লাখ ৫৪ হাজার ১১৫ কোটি টাকা যা মোট খেলাপির ৮৪.৫৪ শতাংশ। ২০২৫ সালের মার্চে এসে খেলাপি ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৫৭ হাজার ৬৫৫ কোটি টাকায়। এর মধ্যে ৩ লাখ ৪২ হাজার ৬৫ কোটি টাকা মন্দ ঋণ যা মোট খেলাপির ৮১.৩৮ শতাংশ। এক বছরে মন্দ ঋণের পরিমাণ বেড়েছে ১ লাখ ৮৮ হাজার কোটি টাকা।

    এই ঋণ আদায়ের সম্ভাবনা প্রায় শূন্য হওয়ায় ব্যাংকগুলোকে এর বিপরীতে ১০০ শতাংশ প্রভিশন রাখতে হয়। কিন্তু ব্যাংকগুলোর মুনাফা সে অনুযায়ী না বাড়ায় প্রভিশনের ঘাটতি এখন মারাত্মক রূপ নিয়েছে। ২০২৪ সালের মার্চে যেখানে প্রভিশন ঘাটতি ছিল ২৬ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা, সেখানে ২০২৫ সালের মার্চে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজার ৬৫৫ কোটি টাকায়। এ সময়ের মধ্যে প্রভিশনের হার কমে এসেছে ৭৬ শতাংশ থেকে মাত্র ৩৮ শতাংশে। অর্থাৎ ৬২ শতাংশ ঋণের বিপরীতে কোনো প্রভিশন নেই, যা ব্যাংক খাতকে ঝুঁকির মুখে ফেলেছে। ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের বিপরীতে প্রযোজ্য মূলধন রাখতে না পারায় ব্যাংকগুলোর আর্থিক ভিত্তি দিনদিন দুর্বল হয়ে পড়ছে।

    বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে, অনেক ব্যাংক স্মরণকালের সর্বনিম্ন মূলধন সংরক্ষণ অবস্থায় রয়েছে। ফলে আন্তর্জাতিক লেনদেনে ব্যয় বেড়েছে এবং বিনিয়োগকারীরাও প্রত্যাশিত লভ্যাংশ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। একই সঙ্গে ব্যবসায়ীদের জন্য ঋণের সুদের হার বেড়ে যাওয়ায় পণ্যের দাম বাড়ছে এবং ভোক্তারা চাপে পড়ছেন।

    বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে খেলাপি ঋণের পূর্ব ধাপে ‘স্পেশাল মেনশন অ্যাকাউন্ট’ ক্যাটাগরিতে রয়েছে আরও ৫০ হাজার ৫৫৮ কোটি টাকার ঋণ। তিন মাসের মধ্যে এসব ঋণ পরিশোধ না হলে তা ‘নিম্নমান’ ঋণে পরিণত হবে এবং ধাপে ধাপে ‘সন্দেহজনক’ ও শেষে ‘মন্দ’ ঋণে রূপ নেবে। প্রতিটি ধাপে প্রভিশনের হার বাড়তে থাকে বিশেষ হিসেবে ৫ শতাংশ, নিম্নমানে ২০ শতাংশ, সন্দেহজনকে ৫০ শতাংশ এবং মন্দে ১০০ শতাংশ। এই ধারাবাহিকতাই ইঙ্গিত দিচ্ছে, আগামীতে খেলাপি ও মন্দ ঋণের পরিমাণ আরও বাড়তে পারে।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পরামর্শে ঋণ খেলাপির সময়সীমা ১৮০ দিন থেকে কমিয়ে ৯০ দিনে নামিয়ে আনার পর থেকে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ঋণ পুনর্গঠনের সুযোগ সীমিত হওয়া এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের পুনঃ তফসিল কমিটির কার্যক্রমে ধীরগতি। চলতি বছরের ৩০ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংক পাঁচ সদস্যের একটি বাছাই কমিটি গঠন করে, যারা ইচ্ছাকৃত নয় এমন বড় অঙ্কের (৫০ কোটি টাকা বা তদূর্ধ্ব) খেলাপি ঋণ পুনর্গঠনের আবেদন যাচাই-বাছাই করবে। তবে এখন পর্যন্ত ১ হাজার ২৫৩টি আবেদন জমা পড়লেও কোনো আবেদন চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি হয়নি। কমিটি সূত্রে জানা গেছে, এ পর্যন্ত মাত্র ৫৬টি আবেদন প্রাথমিকভাবে বাছাই করা হয়েছে। তবে চূড়ান্ত অনুমোদন না আসায় ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীরা ঋণ খেলাপির পরিচয় থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না। একজন আবেদনকারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘অনেক চেষ্টা করে কমিটির সভায় আবেদন বাছাই হয়েছে, কিন্তু ঋণদাতা ব্যাংকগুলোর মধ্যে একটির সাড়া না পাওয়ায় পুনর্গঠন আটকে আছে। এখনো খেলাপির তালিকায় থেকে যাচ্ছি। ঋণ পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় ধীরগতি, প্রভিশন ঘাটতি ও মূলধন সংকট মিলে দেশের ব্যাংক খাত চরম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। জরুরি ভিত্তিতে কার্যকর সিদ্ধান্ত না নিলে এর প্রভাব পড়বে অর্থনীতির সার্বিক ভিত্তির ওপর এবং ক্ষতিগ্রস্ত হবে ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে শুরু করে সাধারণ ভোক্তাও। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০২৪ সালের মার্চে ব্যাংক খাতে মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৬৬ হাজার ২৯৪ কোটি টাকা, যার মধ্যে মন্দ ঋণ ছিল ১ লাখ ৫৪ হাজার ১১৫ কোটি টাকা যা মোট খেলাপির ৮৪.৫৪ শতাংশ। ২০২৫ সালের মার্চে এসে খেলাপি ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৫৭ হাজার ৬৫৫ কোটি টাকায়। এর মধ্যে ৩ লাখ ৪২ হাজার ৬৫ কোটি টাকা মন্দ ঋণ যা মোট খেলাপির ৮১.৩৮ শতাংশ। এক বছরে মন্দ ঋণের পরিমাণ বেড়েছে ১ লাখ ৮৮ হাজার কোটি টাকা। এই ঋণ আদায়ের সম্ভাবনা প্রায় শূন্য হওয়ায় ব্যাংকগুলোকে এর বিপরীতে ১০০ শতাংশ প্রভিশন রাখতে হয়। কিন্তু ব্যাংকগুলোর মুনাফা সে অনুযায়ী না বাড়ায় প্রভিশনের ঘাটতি এখন মারাত্মক রূপ নিয়েছে। ২০২৪ সালের মার্চে যেখানে প্রভিশন ঘাটতি ছিল ২৬ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা, সেখানে ২০২৫ সালের মার্চে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজার ৬৫৫ কোটি টাকায়। এ সময়ের মধ্যে প্রভিশনের হার কমে এসেছে ৭৬ শতাংশ থেকে মাত্র ৩৮ শতাংশে। অর্থাৎ ৬২ শতাংশ ঋণের বিপরীতে কোনো প্রভিশন নেই, যা ব্যাংক খাতকে ঝুঁকির মুখে ফেলেছে। ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের বিপরীতে প্রযোজ্য মূলধন রাখতে না পারায় ব্যাংকগুলোর আর্থিক ভিত্তি দিনদিন দুর্বল হয়ে পড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে, অনেক ব্যাংক স্মরণকালের সর্বনিম্ন মূলধন সংরক্ষণ অবস্থায় রয়েছে। ফলে আন্তর্জাতিক লেনদেনে ব্যয় বেড়েছে এবং বিনিয়োগকারীরাও প্রত্যাশিত লভ্যাংশ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। একই সঙ্গে ব্যবসায়ীদের জন্য ঋণের সুদের হার বেড়ে যাওয়ায় পণ্যের দাম বাড়ছে এবং ভোক্তারা চাপে পড়ছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে খেলাপি ঋণের পূর্ব ধাপে ‘স্পেশাল মেনশন অ্যাকাউন্ট’ ক্যাটাগরিতে রয়েছে আরও ৫০ হাজার ৫৫৮ কোটি টাকার ঋণ। তিন মাসের মধ্যে এসব ঋণ পরিশোধ না হলে তা ‘নিম্নমান’ ঋণে পরিণত হবে এবং ধাপে ধাপে ‘সন্দেহজনক’ ও শেষে ‘মন্দ’ ঋণে রূপ নেবে। প্রতিটি ধাপে প্রভিশনের হার বাড়তে থাকে বিশেষ হিসেবে ৫ শতাংশ, নিম্নমানে ২০ শতাংশ, সন্দেহজনকে ৫০ শতাংশ এবং মন্দে ১০০ শতাংশ। এই ধারাবাহিকতাই ইঙ্গিত দিচ্ছে, আগামীতে খেলাপি ও মন্দ ঋণের পরিমাণ আরও বাড়তে পারে। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

    মধ্যপ্রাচ্যে ১২ দিন ধরে চলা ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ শেষ হয়েছে একটি অনিশ্চিত যুদ্ধবিরতিতে, যা যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় কার্যকর হয়। যদিও ট্রাম্প, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং ইরানের নেতৃত্ব—সবাইই এই বিরতি নিজেদের সাফল্য হিসেবে তুলে ধরছেন, কিন্তু বাস্তবে কি কেউ জয়ী হতে পেরেছে?

    কীভাবে শুরু হলো যুদ্ধ?

    গত শনিবার গভীর রাতে যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েলের অনুরোধে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়—ফোর্দো, নাতানজ ও ইসফাহানে। ট্রাম্প এই হামলাকে ‘সম্পূর্ণ ধ্বংসাত্মক’ বলে দাবি করেন। এর জবাবে সোমবার ইরান কাতারের আল-উদেইদে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে।

    পরিস্থিতি তখন পুরো মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে বৃহৎ যুদ্ধে রূপ নিতে যাচ্ছিল। তবে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ট্রাম্প ‘পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধবিরতি’র ঘোষণা দেন। তিনি Truth Social-এ লিখেন, “এই যুদ্ধ কয়েক বছর চলতে পারত, কিন্তু আমরা তা থামিয়েছি।”

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে? মধ্যপ্রাচ্যে ১২ দিন ধরে চলা ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ শেষ হয়েছে একটি অনিশ্চিত যুদ্ধবিরতিতে, যা যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় কার্যকর হয়। যদিও ট্রাম্প, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং ইরানের নেতৃত্ব—সবাইই এই বিরতি নিজেদের সাফল্য হিসেবে তুলে ধরছেন, কিন্তু বাস্তবে কি কেউ জয়ী হতে পেরেছে? কীভাবে শুরু হলো যুদ্ধ? গত শনিবার গভীর রাতে যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েলের অনুরোধে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়—ফোর্দো, নাতানজ ও ইসফাহানে। ট্রাম্প এই হামলাকে ‘সম্পূর্ণ ধ্বংসাত্মক’ বলে দাবি করেন। এর জবাবে সোমবার ইরান কাতারের আল-উদেইদে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে। পরিস্থিতি তখন পুরো মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে বৃহৎ যুদ্ধে রূপ নিতে যাচ্ছিল। তবে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ট্রাম্প ‘পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধবিরতি’র ঘোষণা দেন। তিনি Truth Social-এ লিখেন, “এই যুদ্ধ কয়েক বছর চলতে পারত, কিন্তু আমরা তা থামিয়েছি।” #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com