• আরও পড়ো
    আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দ্রুত ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানাসংক্রান্ত খসড়া প্রকাশের দাবি জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি নেতারা। গতকাল প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে তারা অষ্টম সংসদ নির্বাচনের সময়কার সংসদীয় আসন পুনর্বহালের দাবি জানান। বিএনপি নেতাদের ভাষ্য, তারা দলীয়ভাবে এ বৈঠকে আসেননি। সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে কুমিল্লার সাবেক এমপি ও বিএনপি নেতা মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, ১৯৮৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত যেভাবে নির্বাচনি আসন ছিল, আপনারা সেভাবে পুনর্বহাল করেন- এটা আমাদের সর্বজনীন দাবি। তিনি বলেন, আমরা কমিশনের কাছে খসড়া তালিকা প্রকাশের জন্য আবেদন করেছি। নির্বাচন কমিশন আমাদের জানিয়েছে, তারা কাজ করছে। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের আশা পূরণ হবে। এক প্রশ্নের উত্তরে বিএনপির এই নেতা বলেন, বিএনপির পক্ষ থেকে আমরা বৈঠক করতে আসিনি। আমরা বিভিন্ন আসন থেকে প্রতিনিধিরা এসেছি। আমাদের সবার দাবি হচ্ছে, ২০০১ সালের সীমানা অনুযায়ী যাতে সীমানা নির্ধারণ করা হয়। বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আবদুস সালাম আজাদ বলেন, ২০০১ সালে যেভাবে নির্বাচন হয়েছে, যেভাবে আমরা আসনভিত্তিক নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেছিলাম, এবারও ঠিক সেভাবে এলাকাভিত্তিক আসনগুলো যেন পুনর্বিন্যাস করা হয়। এ ব্যাপারে সিইসি ও নির্বাচন কমিশনার, সচিবের সঙ্গে কথা বলেছি। তারাও আশ্বস্ত করেছেন, অনৈতিকভাবে আসন বণ্টন হবে না, জনগণের চাহিদা মোতাবেক আসন বিন্যাস হবে। বিএনপির এ নেতা মুন্সিগঞ্জের প্রতিনিধি হিসেবে ইসির সঙ্গে বৈঠক করার কথা জানান। তিনি বলেন, আমাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী আসন পুনর্বিন্যাস করলে এ নির্বাচন কমিশন প্রশ্নবিদ্ধ হবে না। এর আগে হোমনা ও মেঘনা উপজেলা নিয়ে গঠিত কুমিল্লা-২ আসনটি আগের মতো রাখার দাবিতে নির্বাচন ভবনের সামনে মানববন্ধন করে একদল লোক। মানববন্ধনে অংশ নেওয়া নিলখী ইউনিয়ন পরিষদ যুবদলের আহ্বায়ক রাসেল মাহমুদ জানান, ১৯৫৪ সাল থেকে হোমনা-মেঘনা এক আসনেই ছিল। কিন্তু ২০০৮ সালের তৎকালীন নির্বাচন কমিশন এটি আলাদা করে। ২০১৮ সালের নির্বাচন পর্যন্ত সেভাবেই ভোট হয়। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Like
    Love
    JonoSathi React
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • আরও পড়ো
    জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা জার্মানির বিদায়ী রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রস্টার বুধবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করেছেন। এই সাক্ষাৎ বাংলাদেশে তার চার বছরের কূটনৈতিক কর্মজীবনের শেষ কার্যক্রম। সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূত ট্রস্টারকে তার দায়িত্ব সফলভাবে শেষ করার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন জানান এবং বাংলাদেশ-জার্মানি সম্পর্ক জোরদারে তার অবদানের প্রশংসা করেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “জার্মানি আমাদের উন্নয়ন যাত্রার নির্ভরযোগ্য অংশীদার।” রাষ্ট্রদূত ট্রস্টার বাংলাদেশে তার সময়কাল সম্পর্কে আবেগভরা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, “আমার কর্মজীবনে অনেক আকর্ষণীয় পোস্টিং ছিল, তবে বাংলাদেশ সত্যিই অনন্য। বাংলাদেশের মানুষের আতিথেয়তা ছিল অভূতপূর্ব, আমি গভীর কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা নিয়ে বিদায় নিচ্ছি।” তিনি আরও বলেন, “বিনিয়োগ সম্মেলন ছিল একটি ভালো উদ্যোগ। আমি বাংলাদেশের জন্য শুভকামনা জানাই এবং আশা করি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার প্রক্রিয়া সফল হবে। পাশাপাশি একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলেও আমি আশাবাদী। প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে জার্মানির গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ইউরোপে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে জার্মানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং দেশটি যে অব্যাহত উন্নয়ন সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে, তা প্রশংসনীয়। তিনি বিশেষভাবে রোহিঙ্গাদের জন্য জার্মানির মানবিক সহায়তার কথাও উল্লেখ করেন। অধ্যাপক ইউনূস বলেন, “সংকটময় মুহূর্তে বিশেষ করে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সহায়তায় আপনার দেশের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।” প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আপনার বিদায়ের পরও আমরা আপনার মতামত শুনতে চাই তা ইতিবাচক হোক অথবা সমালোচনামূলক। কারণ আপনার অভিজ্ঞতা ও দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আপনাকে বাংলাদেশের একজন সত্যিকারের বন্ধু হিসেবে বিবেচনা করি।” সাক্ষাৎকালে এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক ও সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পশ্চিম ইউরোপ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন অনুবিভাগের মহাপরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন উপস্থিত ছিলেন। সূত্র: বাসস #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • আরও পড়ো
    ‘হামলাটাই যুদ্ধ থামিয়েছে’, ট্রাম্পের আত্মবিশ্বাসী ঘোষণা ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে ১২ দিনের সংঘাত শেষে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়াকে ‘সবার জন্য বিজয়’ হিসেবে অভিহিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বুধবার নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগে ন্যাটো সম্মেলনে যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার বরাতে জানা গেছে, ট্রাম্প দাবি করেন—যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাপক বাংকার-বাস্টার বোমা হামলাই এই সংঘাতের অবসান ঘটিয়েছে। তিনি বলেন, "এই হামলা ছিল খুবই তীব্র। পুরোপুরি ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।" তবে মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা (ডিআইএ) এই হামলার প্রভাব নিয়ে ভিন্ন মত প্রকাশ করেছে। তাদের প্রাথমিক মূল্যায়নে বলা হয়েছে, ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি মাত্র কয়েক মাস পিছিয়ে পড়েছে, ধ্বংস হয়নি। কিন্তু ট্রাম্প এই মূল্যায়নকে অগ্রাহ্য করে বলেন, "আমি মনে করি, আমরা 'আমরা নিশ্চিত নই' অংশ বাদ দিতে পারি। এটা খুবই তীব্র ছিল, সব ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।" এ প্রসঙ্গে ট্রাম্প হিরোশিমা ও নাগাসাকির পারমাণবিক হামলার সঙ্গে এই হামলার তুলনা করে বলেন, “আমি হিরোশিমার উদাহরণ দিতে চাই না, নাগাসাকির উদাহরণও দিতে চাই না। তবে ব্যাপারটা আসলে সেটাই ছিল। ওই হামলা যুদ্ধ শেষ করেছিল, এই হামলাও সেই যুদ্ধ শেষ করেছে।” তবে নিউইয়র্ক টাইমস, ওয়াশিংটন পোস্ট ও সিএনএন-এর প্রতিবেদনে মার্কিন গোয়েন্দা সূত্রের বরাতে বলা হয়েছে, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি। অধিকাংশ সেন্ট্রিফিউজ অক্ষত রয়েছে এবং সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আগেই সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। ইরানের ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহান পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালানো হলেও, তার কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে ট্রাম্প আরও বলেন, “যদি ইরান আবার পারমাণবিক কর্মসূচি শুরু করে, তাহলেও কিছু করার নেই। কারণ সেই জায়গাগুলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।” সূত্র: আল জাজিরা #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Haha
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • আরও পড়ো
    মধ্যপ্রাচ্য আর হয়তো ইসরায়েলের ছকে চলবে না ১৯৪০ সালের ১৪ নভেম্বর ব্রিটেনের কভেন্ট্রি শহরে লুফটওয়াফে (জার্মান বিমানবাহিনী) যে বিমান হামলা চালায়, সেটিকে তারা এক চমকপ্রদ প্রযুক্তিগত সাফল্য হিসেবে নিয়েছিল। জার্মান প্রচারমাধ্যম দাবি করেছিল, এটি ছিল ‘পুরো যুদ্ধে সবচেয়ে ভয়াবহ হামলা’। নাৎসি জার্মানির প্রধান প্রচারমন্ত্রী জোসেফ গোয়েবলস এ হামলায় এতটাই আনন্দিত হয়েছিলেন যে তিনি ওই হামলার নামে ‘টু কভেনট্রেট’ নামে একটি নতুন শব্দ তৈরি করেছিলেন। কিন্তু তারপর খুব বেশি দিন না গড়াতেই জার্মানির সেই বিজয়ের আনন্দ ফিকে হয়ে যায়। কারণ, ব্রিটিশরা খুব দ্রুত অ্যারো ইঞ্জিন ও বিমান যন্ত্রাংশ উৎপাদনের কারখানাগুলো তাদের গোপন কারখানায় সরিয়ে ফেলে। ব্রিটিশদের উৎপাদনক্ষমতা কিছুটা ব্যাহত হলেও ধ্বংস হয়নি। কয়েক মাসের মধ্যেই এসব কারখানা আবার সম্পূর্ণ উৎপাদনে ফিরে যায়। আজ আমরা জানি, জার্মানদের সবচেয়ে বড় ভুল ছিল ব্রিটিশদের মনোবলকে খাটো করে দেখা। ব্রিটিশরা দ্রুতই পাল্টা আঘাত হানার দুর্দমনীয় দৃঢ়তা নিয়ে ঘুরে দাঁড়ায়। এর কিছুদিন পরেই রয়্যাল এয়ার ফোর্স (আরএএফ) জার্মানিতে বড় ধরনের বিমান হামলা শুরু করে। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • আরও পড়ো
    ‘মা-মেয়ের গল্পে’ থাকবে টাপুর-টুপুর, রেজিস্ট্রেশন চলছে কিছু সম্পর্ক আছে, যা আর কোনো কিছুর সঙ্গে তুলনা করা যায় না। মা আর মেয়ের সম্পর্কটা তেমনই। কিছুটা মিষ্টি, কিছুটা টক, কিন্তু সব সময়ই আপন। মায়ের চেয়ে আপন আর কে হতে পারে? আমরা অনেক কথাই মাকে বলতে পারি না। মা যেমন আমাদের না বলা কথা বোঝেন, আমরা কি সব সময় মায়ের কথা বুঝতে পারি? এই যে মা আর মেয়ের মধ্যে থাকা হাজারো অনুভূতি, হাসি-কান্না আর ছোট ছোট অভিমান—এই সবকিছুকে আরও কাছে নিয়ে আসতে কিশোর আলো আয়োজন করেছে বিশেষ এক অনুষ্ঠান ‘মা-মেয়ের গল্প’। এ বিশেষ আয়োজনে সহযোগিতা করছে এসিআই সুপার ড্রাই। এ আয়োজনে তোমার সঙ্গে থাকবেন তোমার মা। তোমরা তোমাদের না বলা কথাগুলো এখানে শেয়ার করবে। নিজেদের ভালোবাসার কথা বলতে পারবে। ভালো লাগার মুহূর্তগুলো মায়ের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারবে। না বলা কথা আর অনুভূতি প্রকাশ করতে পারবে। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com