• ইরানের হৃদয়ে পৌঁছে যাওয়া নারী গুপ্তচর
    স্ত্রীদের জিভে স্বামীদের মৃত্যুর ফাঁদ!
    ক্যাথরিন পেরেজ শকদাম—একজন ফরাসি তরুণী। ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন এবং নিজেকে শিয়াপন্থী বলে ঘোষণা করেছিলেন। তিনি ইরানি বিপ্লবের প্রশংসা করেন, “বিলায়তে ফকিহ” এর সমর্থনে লেখালিখি করেন। এমনকি তাঁর প্রবন্ধ ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনীর ওয়েবসাইটেও প্রকাশিত হয়।
    কিন্তু এই মুখোশের আড়ালে ছিল মোসাদের নজরদারি।
    ক্যাথরিন ছিলেন না কোনো সাধারণ গুপ্তচর। তিনি ইরানে প্রবেশ করেছিলেন লেখিকা, সাংবাদিক ও চিন্তাবিদ হিসেবে। রাজনীতিবিদদের ঘনিষ্ঠ হন, রেভল্যুশনারি গার্ডের সঙ্গে বসেন, এমনকি প্রেসিডেন্ট ইবরাহিম রইসির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। “গবেষণার" অজুহাতে তিনি সংবেদনশীল অনেক এলাকাও পরিদর্শন করেন।
    কিন্তু সবচেয়ে বিপজ্জনক ছিল নারী মহলে তার প্রবেশ।
    তিনি উচ্চপদস্থ সামরিক ও রাজনৈতিক নেতাদের স্ত্রীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন। তাদের বিশ্বাস অর্জন করেন, যেন তিনিও তাদেরই একজন। আর তারাই খোলামেলা বলতেন— স্বামীদের কাজ, থাকার স্থান, ভ্রমণের সময়সূচি, দৈনন্দিন জীবনযাপন সম্পর্কে। প্রতিটি কথা রেকর্ড হতো, প্রতিটি তথ্য পাঠানো হতো বাইরে।
    এই তথ্যগুলোর ভিত্তিতেই নির্ধারণ করা হতো লক্ষ্যবস্তু।
    তারপর একে একে সংঘটিত হতো হত্যাকাণ্ড। নারীদের মুখে বলা নিষ্পাপ কথাগুলোই হয়ে উঠেছিল তাদের স্বামীদের মৃত্যুর কারণ।
    যখন তার প্রতি সন্দেহ দেখা দেয়, তিনি ইরান ছেড়ে চলে যান— ঠিক সময়ে, দরজা বন্ধ হওয়ার আগেই। কিন্তু ততক্ষণে তিনি তার কাজ শেষ করে ফেলেছেন। ইরানের ওপর ভয়ানক আঘাত হেনেছেন, যার রেশ এখনও রয়ে গেছে।
    এই সংগ্রহ করা তথ্যের ওপর ভিত্তি করেই ইসরায়েল এখনো পরিচালনা করছে একের পর এক নিখুঁত অভিযান।
    যার মূল উৎস— ক্যাথরিনের হাত ধরে ঘর থেকেই পাওয়া গোপন তথ্য।
    এটা কেবল একটি গুপ্তচর কাহিনি নয়। এটা একটি রাষ্ট্র-স্তরের নিরাপত্তা বিপর্যয়। আজকের এই ছায়াযুদ্ধে— গুলির আওয়াজ শোনা যায় না। বরং হত্যা ঘটে— একটি নারীমহলের শান্ত আলাপচারিতায়।
    ইরান এই ঘটনার অভিঘাত কাটিয়ে উঠুক। মুসলিম রাষ্ট্রগুলো লুকিয়ে থাকা “ক্যাথরিন” থেকে নিরাপদ হোক।

    সংগৃহিত :
    ইরানের হৃদয়ে পৌঁছে যাওয়া নারী গুপ্তচর স্ত্রীদের জিভে স্বামীদের মৃত্যুর ফাঁদ! ক্যাথরিন পেরেজ শকদাম—একজন ফরাসি তরুণী। ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন এবং নিজেকে শিয়াপন্থী বলে ঘোষণা করেছিলেন। তিনি ইরানি বিপ্লবের প্রশংসা করেন, “বিলায়তে ফকিহ” এর সমর্থনে লেখালিখি করেন। এমনকি তাঁর প্রবন্ধ ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনীর ওয়েবসাইটেও প্রকাশিত হয়। কিন্তু এই মুখোশের আড়ালে ছিল মোসাদের নজরদারি। ক্যাথরিন ছিলেন না কোনো সাধারণ গুপ্তচর। তিনি ইরানে প্রবেশ করেছিলেন লেখিকা, সাংবাদিক ও চিন্তাবিদ হিসেবে। রাজনীতিবিদদের ঘনিষ্ঠ হন, রেভল্যুশনারি গার্ডের সঙ্গে বসেন, এমনকি প্রেসিডেন্ট ইবরাহিম রইসির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। “গবেষণার" অজুহাতে তিনি সংবেদনশীল অনেক এলাকাও পরিদর্শন করেন। কিন্তু সবচেয়ে বিপজ্জনক ছিল নারী মহলে তার প্রবেশ। তিনি উচ্চপদস্থ সামরিক ও রাজনৈতিক নেতাদের স্ত্রীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন। তাদের বিশ্বাস অর্জন করেন, যেন তিনিও তাদেরই একজন। আর তারাই খোলামেলা বলতেন— স্বামীদের কাজ, থাকার স্থান, ভ্রমণের সময়সূচি, দৈনন্দিন জীবনযাপন সম্পর্কে। প্রতিটি কথা রেকর্ড হতো, প্রতিটি তথ্য পাঠানো হতো বাইরে। এই তথ্যগুলোর ভিত্তিতেই নির্ধারণ করা হতো লক্ষ্যবস্তু। তারপর একে একে সংঘটিত হতো হত্যাকাণ্ড। নারীদের মুখে বলা নিষ্পাপ কথাগুলোই হয়ে উঠেছিল তাদের স্বামীদের মৃত্যুর কারণ। যখন তার প্রতি সন্দেহ দেখা দেয়, তিনি ইরান ছেড়ে চলে যান— ঠিক সময়ে, দরজা বন্ধ হওয়ার আগেই। কিন্তু ততক্ষণে তিনি তার কাজ শেষ করে ফেলেছেন। ইরানের ওপর ভয়ানক আঘাত হেনেছেন, যার রেশ এখনও রয়ে গেছে। এই সংগ্রহ করা তথ্যের ওপর ভিত্তি করেই ইসরায়েল এখনো পরিচালনা করছে একের পর এক নিখুঁত অভিযান। যার মূল উৎস— ক্যাথরিনের হাত ধরে ঘর থেকেই পাওয়া গোপন তথ্য। এটা কেবল একটি গুপ্তচর কাহিনি নয়। এটা একটি রাষ্ট্র-স্তরের নিরাপত্তা বিপর্যয়। আজকের এই ছায়াযুদ্ধে— গুলির আওয়াজ শোনা যায় না। বরং হত্যা ঘটে— একটি নারীমহলের শান্ত আলাপচারিতায়। ইরান এই ঘটনার অভিঘাত কাটিয়ে উঠুক। মুসলিম রাষ্ট্রগুলো লুকিয়ে থাকা “ক্যাথরিন” থেকে নিরাপদ হোক। সংগৃহিত :
    Love
    Like
    5
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • যাকাত ইসলামের অন্যতম স্তম্ভ। এটি ধনীদের সম্পদে গরিবদের অধিকার নিশ্চিত করে, সমাজে অর্থনৈতিক ভারসাম্য আনে এবং আত্মশুদ্ধি ঘটায়। যাকাত আদায় আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যম।
    #ইসলামিক #viralpost #amazing #foryou #ইসলাম #যাকাত
    যাকাত ইসলামের অন্যতম স্তম্ভ। এটি ধনীদের সম্পদে গরিবদের অধিকার নিশ্চিত করে, সমাজে অর্থনৈতিক ভারসাম্য আনে এবং আত্মশুদ্ধি ঘটায়। যাকাত আদায় আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যম। #ইসলামিক #viralpost #amazing #foryou #ইসলাম #যাকাত
    Love
    Like
    JonoSathi React
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ‘মব ভায়োলেন্সের’ বিরুদ্ধে কঠোর থাকবে সেনাবাহিনী

    কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ায় ‘মব ভায়োলেন্স’ (উচ্ছৃঙ্খল জনতার সহিংসতা) কমে আসার কথা জানিয়েছে সেনা সদর। জানমালের ক্ষতিসাধন, ‘মব ভায়োলেন্স’ এবং জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করতে পারে এমন যেকোনো কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ভবিষ্যতেও কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছে সেনা সদর।

    আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা সেনানিবাসের অফিসার্স মেস-এ-তে অনুষ্ঠিত এক ব্রিফিংয়ে সেনা সদরের মিলিটারি অপারেশনস ডাইরেক্টরেটের কর্নেল স্টাফ কর্নেল মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘মব ভায়োলেন্স, জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী যেকোনো পরিস্থিতির বিরুদ্ধে সেনাবাহিনী কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে এবং করবে এবং আমরা আগের তুলনায় মব ভায়োলেন্স অনেকাংশে কমিয়ে নিয়ে এসেছি।’
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ‘মব ভায়োলেন্সের’ বিরুদ্ধে কঠোর থাকবে সেনাবাহিনী কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ায় ‘মব ভায়োলেন্স’ (উচ্ছৃঙ্খল জনতার সহিংসতা) কমে আসার কথা জানিয়েছে সেনা সদর। জানমালের ক্ষতিসাধন, ‘মব ভায়োলেন্স’ এবং জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করতে পারে এমন যেকোনো কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ভবিষ্যতেও কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছে সেনা সদর। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা সেনানিবাসের অফিসার্স মেস-এ-তে অনুষ্ঠিত এক ব্রিফিংয়ে সেনা সদরের মিলিটারি অপারেশনস ডাইরেক্টরেটের কর্নেল স্টাফ কর্নেল মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘মব ভায়োলেন্স, জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী যেকোনো পরিস্থিতির বিরুদ্ধে সেনাবাহিনী কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে এবং করবে এবং আমরা আগের তুলনায় মব ভায়োলেন্স অনেকাংশে কমিয়ে নিয়ে এসেছি।’ #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Love
    3
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলা, ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র কারখানায় ধোঁয়ার কুণ্ডলী

    এবার ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হামলা চালানোর দাবি করেছে ইরান। ইরানের রাষ্ট্র পরিচালিত চ্যানেল প্রেস টিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরানের ওপর সন্ত্রাসমূলক হামলা চালানোর জন্য ইসরায়েল যেসব বিমানঘাঁটি ব্যবহার করেছে, প্রতিশোধ হিসেবে সেই ঘাঁটিগুলোয় হামলা চালিয়েছে ইরান। ইসলামিক বিপ্লবী গার্ড ঘোষণা দিয়েছে, কয়েক স্তরের পরিকল্পনা অনুসারে ক্রমাগত চলতে থাকবে এই অভিযান।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলা, ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র কারখানায় ধোঁয়ার কুণ্ডলী এবার ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হামলা চালানোর দাবি করেছে ইরান। ইরানের রাষ্ট্র পরিচালিত চ্যানেল প্রেস টিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরানের ওপর সন্ত্রাসমূলক হামলা চালানোর জন্য ইসরায়েল যেসব বিমানঘাঁটি ব্যবহার করেছে, প্রতিশোধ হিসেবে সেই ঘাঁটিগুলোয় হামলা চালিয়েছে ইরান। ইসলামিক বিপ্লবী গার্ড ঘোষণা দিয়েছে, কয়েক স্তরের পরিকল্পনা অনুসারে ক্রমাগত চলতে থাকবে এই অভিযান। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • কিছু ভিন্নমতসহ এনসিসির পক্ষে জামায়াত-এনসিপি, বিপক্ষে বিএনপিসহ বিভিন্ন দল

    রাষ্ট্রে ক্ষমতার ভারসাম্য আনার লক্ষ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠনের বিষয়টি নিয়ে পক্ষে–বিপক্ষে মত দিয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনার দ্বিতীয় দিনের আলোচ্যসূচিতে এনসিসির বিষয়টি ছিল।

    বিএনপি বরাবরের মতো আজও এনসিসি গঠনের বিরোধিতা করেছে। আজকের আলোচনায় বিএনপির সমমনা ১২–দলীয় জোটও এনসিসি গঠনের বিরোধিতা করেছে। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, আমার বাংলাদেশ পার্টিসহ (এবি পার্টি) কয়েকটি দল এনসিসি গঠনের পক্ষে মত দিয়েছে। তবে তারা এনসিসির গঠনপ্রক্রিয়া নিয়ে কিছু ভিন্নমতের কথা বলেছে।

    সংস্কার প্রশ্নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের উদ্দেশ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠিত হয়। গত ২০ মার্চ থেকে ১৯ মে পর্যন্ত বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ ৩৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে আলোচনা করে কমিশন। প্রথম পর্যায়ের আলোচনায় অনেক বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য হলেও মৌলিক সংস্কারের কিছু প্রস্তাব নিয়ে এখনো ঐকমত্য হয়নি।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    কিছু ভিন্নমতসহ এনসিসির পক্ষে জামায়াত-এনসিপি, বিপক্ষে বিএনপিসহ বিভিন্ন দল রাষ্ট্রে ক্ষমতার ভারসাম্য আনার লক্ষ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠনের বিষয়টি নিয়ে পক্ষে–বিপক্ষে মত দিয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনার দ্বিতীয় দিনের আলোচ্যসূচিতে এনসিসির বিষয়টি ছিল। বিএনপি বরাবরের মতো আজও এনসিসি গঠনের বিরোধিতা করেছে। আজকের আলোচনায় বিএনপির সমমনা ১২–দলীয় জোটও এনসিসি গঠনের বিরোধিতা করেছে। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, আমার বাংলাদেশ পার্টিসহ (এবি পার্টি) কয়েকটি দল এনসিসি গঠনের পক্ষে মত দিয়েছে। তবে তারা এনসিসির গঠনপ্রক্রিয়া নিয়ে কিছু ভিন্নমতের কথা বলেছে। সংস্কার প্রশ্নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের উদ্দেশ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠিত হয়। গত ২০ মার্চ থেকে ১৯ মে পর্যন্ত বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ ৩৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে আলোচনা করে কমিশন। প্রথম পর্যায়ের আলোচনায় অনেক বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য হলেও মৌলিক সংস্কারের কিছু প্রস্তাব নিয়ে এখনো ঐকমত্য হয়নি। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com