ফেনী জেলার ইতিহাস ও নোয়াখালী থেকে আলাদা হওয়া:
১. প্রাচীনকালে ফেনী অঞ্চল ছিল চট্টগ্রাম ও ত্রিপুরার মধ্যবর্তী একটি সীমান্তবর্তী এলাকা। তখন এই এলাকা ছিল নোয়াখালীর অন্তর্ভুক্ত।
2. ১৮৭২ সালের জনগণনা অনুযায়ী, ফেনী অঞ্চল ছিল নোয়াখালী জেলার অধীন একটি সাবডিভিশন (উপজেলা স্তরের প্রশাসনিক ইউনিট)।
3. ১৮৭৫ সালে ফেনীকে আনুষ্ঠানিকভাবে একটি সাবডিভিশন ঘোষণা করা হয় এবং প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হয়।
4. ১৯৮৪ সালের ৬ ডিসেম্বর, বাংলাদেশ সরকারের প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস কর্মসূচির আওতায় ফেনীকে নোয়াখালী থেকে বিচ্ছিন্ন করে আলাদা জেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এ সময় আরও ১৫টি নতুন জেলা সৃষ্টি করা হয়েছিল।
নামের উৎস:
“ফেনী” নামটি এসেছে ফেনী নদী থেকে, যা এই জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। নদীটির নাম থেকেই অঞ্চলটির নামকরণ হয় “ফেনী”।
ফেনী জেলার ইতিহাস ও নোয়াখালী থেকে আলাদা হওয়া:
১. প্রাচীনকালে ফেনী অঞ্চল ছিল চট্টগ্রাম ও ত্রিপুরার মধ্যবর্তী একটি সীমান্তবর্তী এলাকা। তখন এই এলাকা ছিল নোয়াখালীর অন্তর্ভুক্ত।
2. ১৮৭২ সালের জনগণনা অনুযায়ী, ফেনী অঞ্চল ছিল নোয়াখালী জেলার অধীন একটি সাবডিভিশন (উপজেলা স্তরের প্রশাসনিক ইউনিট)।
3. ১৮৭৫ সালে ফেনীকে আনুষ্ঠানিকভাবে একটি সাবডিভিশন ঘোষণা করা হয় এবং প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হয়।
4. ১৯৮৪ সালের ৬ ডিসেম্বর, বাংলাদেশ সরকারের প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস কর্মসূচির আওতায় ফেনীকে নোয়াখালী থেকে বিচ্ছিন্ন করে আলাদা জেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এ সময় আরও ১৫টি নতুন জেলা সৃষ্টি করা হয়েছিল।
নামের উৎস:
“ফেনী” নামটি এসেছে ফেনী নদী থেকে, যা এই জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। নদীটির নাম থেকেই অঞ্চলটির নামকরণ হয় “ফেনী”।
·43 Views
·1 Προεπισκόπηση