Upgrade to Pro

  • ♢ আঘাত করো, কিন্তু মুখোশ পরে নয় ♢
    ⚔️♢ আঘাত করো, কিন্তু মুখোশ পরে নয় ♢⚔️
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    1
    ·79 Views ·0 Reviews
  • "মাদিনার অন্ধ সাহাবি ও রাসূলের ভালবাসা"

    একজন সাহাবি ছিলেন—আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতূম (রাঃ)। তিনি ছিলেন জন্মান্ধ, অর্থাৎ চোখে দেখতে পেতেন না। কিন্তু তবুও, তিনি ছিলেন অত্যন্ত পরহেজগার ও ইসলাম প্রচারে অগ্রগামী।

    একদিন তিনি রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে ইসলামের শিক্ষা নিতে চাইলেন। তখন নবীজি (সা.) কুরাইশদের কিছু নেতার সাথে গুরুত্বপূর্ণ দাওয়াতি আলোচনা করছিলেন। তাই অল্প বিরক্ত হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিলেন। এই ঘটনাটি ছিল সূরা 'আবাসা' নাযিল হওয়ার পেছনের কারণ। আল্লাহ তাআলা নিজে নবীজিকে সতর্ক করলেন—যে, অন্ধ ব্যক্তি তো সত্য জানতে চেয়েছে, আর তুমি মুখ ফিরিয়ে নিলে?

    এরপর থেকে রাসূল (সা.) আব্দুল্লাহ (রাঃ)-কে খুব ভালোবাসতেন, তাকে সম্মান দিতেন। এমনকি, তিনি দুইবার মাদিনায় নবীজির স্থলে আমির (নেতা) হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন যখন রাসূল (সা.) যুদ্ধের জন্য বাইরে থাকতেন।


    ---

    শিক্ষা:
    আল্লাহ তাআলার কাছে মর্যাদা নির্ধারণ হয় তাকওয়া অনুযায়ী, দৃষ্টিশক্তি বা ধন-সম্পদ অনুযায়ী নয়। যারা আন্তরিক, তাদের প্রতি রাসূল (সা.)-এর ভালোবাসা ছিল গভীর, এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে তাদের মর্যাদা ছিল অনেক উঁচু।


    "মাদিনার অন্ধ সাহাবি ও রাসূলের ভালবাসা" একজন সাহাবি ছিলেন—আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতূম (রাঃ)। তিনি ছিলেন জন্মান্ধ, অর্থাৎ চোখে দেখতে পেতেন না। কিন্তু তবুও, তিনি ছিলেন অত্যন্ত পরহেজগার ও ইসলাম প্রচারে অগ্রগামী। একদিন তিনি রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে ইসলামের শিক্ষা নিতে চাইলেন। তখন নবীজি (সা.) কুরাইশদের কিছু নেতার সাথে গুরুত্বপূর্ণ দাওয়াতি আলোচনা করছিলেন। তাই অল্প বিরক্ত হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিলেন। এই ঘটনাটি ছিল সূরা 'আবাসা' নাযিল হওয়ার পেছনের কারণ। আল্লাহ তাআলা নিজে নবীজিকে সতর্ক করলেন—যে, অন্ধ ব্যক্তি তো সত্য জানতে চেয়েছে, আর তুমি মুখ ফিরিয়ে নিলে? এরপর থেকে রাসূল (সা.) আব্দুল্লাহ (রাঃ)-কে খুব ভালোবাসতেন, তাকে সম্মান দিতেন। এমনকি, তিনি দুইবার মাদিনায় নবীজির স্থলে আমির (নেতা) হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন যখন রাসূল (সা.) যুদ্ধের জন্য বাইরে থাকতেন। --- শিক্ষা: আল্লাহ তাআলার কাছে মর্যাদা নির্ধারণ হয় তাকওয়া অনুযায়ী, দৃষ্টিশক্তি বা ধন-সম্পদ অনুযায়ী নয়। যারা আন্তরিক, তাদের প্রতি রাসূল (সা.)-এর ভালোবাসা ছিল গভীর, এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে তাদের মর্যাদা ছিল অনেক উঁচু।
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    2
    ·151 Views ·0 Reviews
  • গুইঁসাপ সম্পর্কে দুটো ব্যপার মনে রাখবেন। এরা নিরীহ, কারো কোনো ক্ষতি করে না। এরা বিলুপ্তপ্রায়।

    গুইঁসাপ, যাকে ইংরেজিতে বলে Bengal Monitor Lizard—মানুষের নিরব বন্ধু। গ্রাম-গঞ্জে বিষধর সাপ নিধন করে বেড়ায় এরা।

    বন-জঙ্গল কমে যাওয়া, অবৈধ শিকার, চায়না জালে আটকে যাওয়া আর ধরে ধরে হ*ত্যা করার কারণে এরা আজ বিলুপ্তপ্রায়। ১৯৭৮-১৯৭৯ সালে বাংলাদেশ থেকে ৫১ লাখ ৪৩ হাজার টাকার গুইঁসাপের চামড়া বাইরে বিক্রি হয়।

    এদের সংখ্যা কমে যাওয়া পরিবেশের জন্য খুবই রিস্কি। এ কথা ভেবে ১৯৯০ সালে গুইঁসাপ হত্যায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে সরকার। অথচ আজও বন্ধ হয়নি গুইঁসাপ নিধন।

    ছবি: সড়ক দূর্ঘটনায় আহত একটি গুইঁসাপ।
    তথ্য কৃতজ্ঞতা: সায়েদা অনন্যা ফারিয়া।

    #paleontology #bigyanpriyo
    গুইঁসাপ সম্পর্কে দুটো ব্যপার মনে রাখবেন। এরা নিরীহ, কারো কোনো ক্ষতি করে না। এরা বিলুপ্তপ্রায়। গুইঁসাপ, যাকে ইংরেজিতে বলে Bengal Monitor Lizard—মানুষের নিরব বন্ধু। গ্রাম-গঞ্জে বিষধর সাপ নিধন করে বেড়ায় এরা। বন-জঙ্গল কমে যাওয়া, অবৈধ শিকার, চায়না জালে আটকে যাওয়া আর ধরে ধরে হ*ত্যা করার কারণে এরা আজ বিলুপ্তপ্রায়। ১৯৭৮-১৯৭৯ সালে বাংলাদেশ থেকে ৫১ লাখ ৪৩ হাজার টাকার গুইঁসাপের চামড়া বাইরে বিক্রি হয়। এদের সংখ্যা কমে যাওয়া পরিবেশের জন্য খুবই রিস্কি। এ কথা ভেবে ১৯৯০ সালে গুইঁসাপ হত্যায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে সরকার। অথচ আজও বন্ধ হয়নি গুইঁসাপ নিধন। ছবি: সড়ক দূর্ঘটনায় আহত একটি গুইঁসাপ। তথ্য কৃতজ্ঞতা: সায়েদা অনন্যা ফারিয়া। #paleontology #bigyanpriyo
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    Love
    Sad
    3
    1 Comments ·213 Views ·0 Reviews
  • মনে রাইখেন- যে কোনো উপায়ে ভারতাশ্রিত পরাজিত শক্তি উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের উপরে বড় আকারে হা/মলা করতে পারে।

    এমনকি তার জীবননাশের আশংকাও উড়িয়ে দেয়া যায় না।

    সাথে সাথে শিবিরের উপরে এর দায় দিয়ে দেয়া হবে। প্রতিবেশী এ্যাম্বাসি, বিভিন্ন এজেন্সি, লীগ ও এদের পুরো এস্টাবলিশমেন্ট মুহুর্তেই তাদেরকে আবারও হ/ত্যাযোগ্য করার ন্যারেটিভ নির্মান করে ফেলবে।

    যারা এতোদিন বিভিন্ন কারনে মাহফুজ আলমের যৌক্তিক বিরোধিতা করেছেন, মিডিয়া ট্রায়ালের মাধ্যমে তাদের জীবনকে জাহান্নাম বানিয়ে ফেলা হবে।

    এই সুযোগে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির রূপ নিয়া লীগের পলাতক খুniরা গুপ্ত হ/ত্যায় নেমে পড়বে।

    এই ফাঁকে শাহবাগ আবার দ্বিগুন শক্তিতে ফিরে আসবে। জুলাইয়ের পতন হবে। ভারত ততক্ষণে দেশে গুড লীগ ফিরাইয়া আনবে। অথবা নিরাপত্তার অজুহাতে তাদের প্রেসক্রিপশনে এখানে ক্যু ঘটানো হবে।

    সুতরাং- জান, জুলাই ও দেশ বাঁচাতে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপি জরুরি ভিত্তিতে এক টেবিলে বসুন। মৌলিক বিষয়গুলোতে মতানৈক্য সহ নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলুন।

    মনে রাইখেন- শুধু আপনাদের ভুলে দেশ আরেকটা গ'ণহ'ত্যার দ্বারপ্রান্তে চলে যেতে পারে। খুniরা তখন কিন্তু আর কোনো দল চিনবে না! চিনবে শুধু- দিল্লি ও লীগের শত্রু ছিলো কারা?

    মাহফুজ আলম, আল্লাহর ওয়াস্তে আপনি স্থির হোন। কিছুদিন বিশ্রাম নিন। আপনি একজন উপদেষ্টা। সরকারে আপনি কোনো দলের প্রতিনিধি নয়।

    যতক্ষন সরকারে আছেন, ততক্ষণ আপনি সবার। কাইন্ডলি সবাইকে সেভাবে ট্রিট করুন। নয়তো পদত্যাগ করে সরাসরি রাজনীতি শুরু করুন।

    সবাইকে নিয়ে বসুন প্লিজ। জুলাই না বাঁচলে কিন্তু বাংলাদেশ বাঁচবে না।

    (একান্ত ব্যক্তিগত পর্যালোচনা)

    লেখা: Sharif Osman Hadi ভাই
    মনে রাইখেন- যে কোনো উপায়ে ভারতাশ্রিত পরাজিত শক্তি উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের উপরে বড় আকারে হা/মলা করতে পারে। এমনকি তার জীবননাশের আশংকাও উড়িয়ে দেয়া যায় না। সাথে সাথে শিবিরের উপরে এর দায় দিয়ে দেয়া হবে। প্রতিবেশী এ্যাম্বাসি, বিভিন্ন এজেন্সি, লীগ ও এদের পুরো এস্টাবলিশমেন্ট মুহুর্তেই তাদেরকে আবারও হ/ত্যাযোগ্য করার ন্যারেটিভ নির্মান করে ফেলবে। যারা এতোদিন বিভিন্ন কারনে মাহফুজ আলমের যৌক্তিক বিরোধিতা করেছেন, মিডিয়া ট্রায়ালের মাধ্যমে তাদের জীবনকে জাহান্নাম বানিয়ে ফেলা হবে। এই সুযোগে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির রূপ নিয়া লীগের পলাতক খুniরা গুপ্ত হ/ত্যায় নেমে পড়বে। এই ফাঁকে শাহবাগ আবার দ্বিগুন শক্তিতে ফিরে আসবে। জুলাইয়ের পতন হবে। ভারত ততক্ষণে দেশে গুড লীগ ফিরাইয়া আনবে। অথবা নিরাপত্তার অজুহাতে তাদের প্রেসক্রিপশনে এখানে ক্যু ঘটানো হবে। সুতরাং- জান, জুলাই ও দেশ বাঁচাতে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপি জরুরি ভিত্তিতে এক টেবিলে বসুন। মৌলিক বিষয়গুলোতে মতানৈক্য সহ নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলুন। মনে রাইখেন- শুধু আপনাদের ভুলে দেশ আরেকটা গ'ণহ'ত্যার দ্বারপ্রান্তে চলে যেতে পারে। খুniরা তখন কিন্তু আর কোনো দল চিনবে না! চিনবে শুধু- দিল্লি ও লীগের শত্রু ছিলো কারা? মাহফুজ আলম, আল্লাহর ওয়াস্তে আপনি স্থির হোন। কিছুদিন বিশ্রাম নিন। আপনি একজন উপদেষ্টা। সরকারে আপনি কোনো দলের প্রতিনিধি নয়। যতক্ষন সরকারে আছেন, ততক্ষণ আপনি সবার। কাইন্ডলি সবাইকে সেভাবে ট্রিট করুন। নয়তো পদত্যাগ করে সরাসরি রাজনীতি শুরু করুন। সবাইকে নিয়ে বসুন প্লিজ। জুলাই না বাঁচলে কিন্তু বাংলাদেশ বাঁচবে না। (একান্ত ব্যক্তিগত পর্যালোচনা) লেখা: Sharif Osman Hadi ভাই
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    3
    ·212 Views ·0 Reviews
  • আম্মু ১ ঘন্টা বকার পর বলে,,,,,,
    আমি কিছু বলমু না, তুই যা খুশি কর
    আম্মু ১ ঘন্টা বকার পর বলে,,,,,, আমি কিছু বলমু না, তুই যা খুশি কর 🤣🤣🤣🤣
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    1
    ·133 Views ·0 Reviews
  • °||° খেলা হবে বসার ঘরে ༊❥ ༊❥আরে অশিক্ষিত °|| °||° লাইনটা আবার পর °|| °||° _ভুল পরছিস..
    °||° খেলা হবে বসার ঘরে🙈🙈🙈 ༊❥ ༊❥আরে অশিক্ষিত °👤👤👥|| °||° লাইনটা আবার পর °|| °||° _ভুল পরছিস.. 🙉😹😹😹
    ডোনেট জনসাথী
    ·109 Views ·0 Reviews
  • এক༎মাতাল༎মদ༎খেয়ে༎গোয়াল༎ঘরে༎ঢুকে,༎গরুর༎লেজ༎ধরে༎বলছে༎-
    কিরে༎সুমাইয়ার༎মা༎প্রতিদিন༎দুইটা༎বেনী༎করিস༎আইজ༎একটা༎ক্যা।
    এক༎মাতাল༎মদ༎খেয়ে༎গোয়াল༎ঘরে༎ঢুকে,༎গরুর༎লেজ༎ধরে༎বলছে༎-😇 কিরে༎সুমাইয়ার༎মা༎প্রতিদিন༎দুইটা༎বেনী༎করিস༎আইজ༎একটা༎ক্যা।🐸🤦‍♀️
    ডোনেট জনসাথী
    ·106 Views ·0 Reviews
  • প্র্যাঙ্কের পেছনে স্যার যখন প্রাঙ্কস্টার!
    (অথবা: “স্যার থামছে না ভাই!”)

    নায়ক: হাসান স্যার – হাসেন না, কিন্তু হাসায়
    দুষ্ট দলের নেতা: রোল নম্বর ৫ – জাবেদ (ডায়নামিক দুষ্টু)
    ঘটনাস্থল: ক্লাস ৮, “আশা মাধ্যমিক বিদ্যালয়”

    ঘটনা শুরু:
    জাবেদ আর তার দুষ্টু গ্যাং একদিন ঠিক করল স্যারের মোবাইলে “অদ্ভুত” রিংটোন সেট করে দেবে।
    সেদিন হাসান স্যার একটু কেয়ারলেস ছিলেন — টেবিলে রেখে গিয়েছিলেন তার পুরোনো টোকাই ফোন।

    ছাত্ররা চুপিচুপি ফোনটা হাতে নিয়ে রিংটোন বদলে দিল —
    নতুন রিংটোন: “আই লাভ ইউ বুলবুলি… বুলবুলি…”
    (একটা দুঃখজনক 90’s ঢাকাই সিনেমার গান )

    পরদিন, ক্লাসের মাঝে স্যার হঠাৎ ফোন ধরতে গিয়ে বাজে সেই ঐতিহাসিক গান!

    ক্লাস হেসে লুটোপুটি!
    জাবেদ ভাবল — মিশন সফল! কিন্তু সে জানত না... হাসান স্যার চুপচাপ হেলমেট পড়ে ছিলো।

    পরদিন প্রতিশোধ শুরু!
    স্যার ক্লাসে এসে গম্ভীর মুখে বললেন,
    — “আজকে এক্সট্রা অ্যাসাইনমেন্ট... বিষয়: ‘স্যারের ফোনে রোমান্টিক রিংটোন – সমাজে এর প্রভাব!’”

    সবাই হেসে বলছিল,
    — “স্যার মজা করছেন!”

    স্যার চোখ কুঁচকে বললেন,
    — “না বাপু। ৫০০ শব্দে লিখবা। হাতে! এবং যার লেখায় বেশি বানান ভুল থাকবে, তাকে দিয়ে এক সপ্তাহ টিচার্স রুম ঝাঁট দিতে হবে।”

    সবাই থতমত।

    তারপর তিনি বের করলেন একটা লিস্ট –
    — “এই হচ্ছে সেই ছয়জন যারা গতকাল স্কুলের সিসি ক্যামেরায় ফোনে হাত দিয়েছে। হ্যাঁ, আমি জানি। এখন তারা থাকবে আমার স্পেশাল ক্লাসে — প্রতি রোববার দুপুর ১টা থেকে ১টা ৩০ — বিষয়: ‘প্র্যাঙ্ক করলে জীবনে প্রগ্রেস হয় না’!”

    শেষ দৃশ্য:
    জাবেদ বোঝে এখন যে হাসান স্যার শুধু ক্লাসের টিচার না — তিনিই প্র্যাঙ্ক কন্ট্রোল বোর্ডের চেয়ারম্যান!

    মোরাল অব দ্য স্টোরি:
    টিচারকে বোকা ভাবলে, নিজের হাসিই গলায় আটকে যেতে পারে!
    🎩 প্র্যাঙ্কের পেছনে স্যার যখন প্রাঙ্কস্টার! (অথবা: “স্যার থামছে না ভাই!”) নায়ক: হাসান স্যার – হাসেন না, কিন্তু হাসায় দুষ্ট দলের নেতা: রোল নম্বর ৫ – জাবেদ (ডায়নামিক দুষ্টু) ঘটনাস্থল: ক্লাস ৮, “আশা মাধ্যমিক বিদ্যালয়” 📚 ঘটনা শুরু: জাবেদ আর তার দুষ্টু গ্যাং একদিন ঠিক করল স্যারের মোবাইলে “অদ্ভুত” রিংটোন সেট করে দেবে। সেদিন হাসান স্যার একটু কেয়ারলেস ছিলেন — টেবিলে রেখে গিয়েছিলেন তার পুরোনো টোকাই ফোন। ছাত্ররা চুপিচুপি ফোনটা হাতে নিয়ে রিংটোন বদলে দিল — নতুন রিংটোন: “আই লাভ ইউ বুলবুলি… বুলবুলি…” (একটা দুঃখজনক 90’s ঢাকাই সিনেমার গান 😆) পরদিন, ক্লাসের মাঝে স্যার হঠাৎ ফোন ধরতে গিয়ে বাজে সেই ঐতিহাসিক গান! ক্লাস হেসে লুটোপুটি! জাবেদ ভাবল — মিশন সফল! কিন্তু সে জানত না... হাসান স্যার চুপচাপ হেলমেট পড়ে ছিলো। 📌 পরদিন প্রতিশোধ শুরু! স্যার ক্লাসে এসে গম্ভীর মুখে বললেন, — “আজকে এক্সট্রা অ্যাসাইনমেন্ট... বিষয়: ‘স্যারের ফোনে রোমান্টিক রিংটোন – সমাজে এর প্রভাব!’” সবাই হেসে বলছিল, — “স্যার মজা করছেন!” স্যার চোখ কুঁচকে বললেন, — “না বাপু। ৫০০ শব্দে লিখবা। হাতে! এবং যার লেখায় বেশি বানান ভুল থাকবে, তাকে দিয়ে এক সপ্তাহ টিচার্স রুম ঝাঁট দিতে হবে।” সবাই থতমত। তারপর তিনি বের করলেন একটা লিস্ট – — “এই হচ্ছে সেই ছয়জন যারা গতকাল স্কুলের সিসি ক্যামেরায় ফোনে হাত দিয়েছে। হ্যাঁ, আমি জানি। এখন তারা থাকবে আমার স্পেশাল ক্লাসে — প্রতি রোববার দুপুর ১টা থেকে ১টা ৩০ — বিষয়: ‘প্র্যাঙ্ক করলে জীবনে প্রগ্রেস হয় না’!” 😂 শেষ দৃশ্য: জাবেদ বোঝে এখন যে হাসান স্যার শুধু ক্লাসের টিচার না — তিনিই প্র্যাঙ্ক কন্ট্রোল বোর্ডের চেয়ারম্যান! 🧠 মোরাল অব দ্য স্টোরি: টিচারকে বোকা ভাবলে, নিজের হাসিই গলায় আটকে যেতে পারে!
    ডোনেট জনসাথী
    ·111 Views ·0 Reviews
  • স্যারের স্যানিটাইজার "স্ক্যান্ডাল"
    (অথবা: "ম্যাজিক বোতলের রহস্য")

    ঘটনাস্থল: ক্লাস ৯, বিজ্ঞান বিভাগ
    নায়ক: রোল নম্বর ১০ – মাহিম (মাস্টার প্র্যাঙ্কস্টার)
    শিকার: খালেদ স্যার – অত্যন্ত পরিচ্ছন্নতাপ্রেমী শিক্ষক

    খালেদ স্যার এমন একজন শিক্ষক যিনি প্রতিটা ছাত্রের হাতে ক্লাসে ঢোকার আগে স্যানিটাইজার দেন — নিজ হাতে।
    বলতেন,
    — "পরিষ্কার ছাত্র মানেই উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ!"

    মাহিম একদিন ভাবল,
    “স্যারের এত ‘হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রেম’ দেখে একটু খেলা করা যাক…”

    প্রাঙ্ক প্ল্যানিং:

    মাহিম এক বোতল স্যানিটাইজার থেকে অল্প একটু তরল ফেলে সেখানে হালকা চুলের জেল আর লেমন ক্যান্ডির লিকুইড মিশিয়ে দিলো।
    ফলাফল: স্যানিটাইজার দেখতে একই, কিন্তু লাগালেই হাতে হালকা চিটচিটে আর টক গন্ধ!

    পরদিন ক্লাসে খালেদ স্যার এলেন,
    — “বাচ্চারা, স্যানিটাইজ করো!”

    সবাই লাইন দিয়ে স্যারের সেই ‘জাদু স্যানিটাইজার’ ব্যবহার করল।
    হঠাৎ একজন ফিসফিস করল,
    — “স্যার, হাত চিটচিটে লাগতেছে, পিঁপড়া ধরবো না তো?”

    স্যার বললেন,
    — “বাহ! এটা তো নতুন ব্যাচ! লেবু এসেন্স দেওয়া... আরও জীবাণুনাশক!”

    তিন মিনিট পর স্যার নিজেই ব্যবহার করলেন... তারপর মুখটা কুঁচকে গেল!

    — “এই কী গন্ধ? পাউডার না ক্যান্ডি?! আমার হাতে এই কী লাগছে?”

    এক ছাত্র মুচকি হেসে বলল,
    — “স্যার, আপনি তো বলতেন ‘স্বাস্থ্যই সুখ’। এখন বুঝতেছি আপনি আমাদের ‘মিষ্টি স্বাস্থ্যের’ দিকেই এগিয়ে দিচ্ছেন!”

    স্যার বোতলটা তাকিয়ে দেখে বললেন,
    — “এইটা তো আমার বোতল না… এইটা বোতলের ছদ্মবেশে ষড়যন্ত্র!”

    শেষমেশ স্যার ঘোষণা দিলেন:
    “পরবর্তী টেস্টে যারা এই প্র্যাঙ্ক করেছে, তাদের হাত স্যানিটাইজ না করে সরাসরি বোর্ডে দাঁড়িয়ে পরীক্ষা দিতে হবে — আমি কড়াইতে বসে খাতা দেখবো!”

    মোরাল অব দ্য স্টোরি:
    স্যানিটাইজার দিয়ে জীবাণু মরতে পারে, কিন্তু ছাত্রদের দুষ্টুমি মরেনা!
    🧴 স্যারের স্যানিটাইজার "স্ক্যান্ডাল" (অথবা: "ম্যাজিক বোতলের রহস্য") ঘটনাস্থল: ক্লাস ৯, বিজ্ঞান বিভাগ নায়ক: রোল নম্বর ১০ – মাহিম (মাস্টার প্র্যাঙ্কস্টার) শিকার: খালেদ স্যার – অত্যন্ত পরিচ্ছন্নতাপ্রেমী শিক্ষক খালেদ স্যার এমন একজন শিক্ষক যিনি প্রতিটা ছাত্রের হাতে ক্লাসে ঢোকার আগে স্যানিটাইজার দেন — নিজ হাতে। বলতেন, — "পরিষ্কার ছাত্র মানেই উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ!" 📌 মাহিম একদিন ভাবল, “স্যারের এত ‘হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রেম’ দেখে একটু খেলা করা যাক…” 🎯 প্রাঙ্ক প্ল্যানিং: মাহিম এক বোতল স্যানিটাইজার থেকে অল্প একটু তরল ফেলে সেখানে হালকা চুলের জেল আর লেমন ক্যান্ডির লিকুইড মিশিয়ে দিলো। ফলাফল: স্যানিটাইজার দেখতে একই, কিন্তু লাগালেই হাতে হালকা চিটচিটে আর টক গন্ধ! পরদিন ক্লাসে খালেদ স্যার এলেন, — “বাচ্চারা, স্যানিটাইজ করো!” সবাই লাইন দিয়ে স্যারের সেই ‘জাদু স্যানিটাইজার’ ব্যবহার করল। হঠাৎ একজন ফিসফিস করল, — “স্যার, হাত চিটচিটে লাগতেছে, পিঁপড়া ধরবো না তো?” স্যার বললেন, — “বাহ! এটা তো নতুন ব্যাচ! লেবু এসেন্স দেওয়া... আরও জীবাণুনাশক!” তিন মিনিট পর স্যার নিজেই ব্যবহার করলেন... তারপর মুখটা কুঁচকে গেল! — “এই কী গন্ধ? পাউডার না ক্যান্ডি?! আমার হাতে এই কী লাগছে?” এক ছাত্র মুচকি হেসে বলল, — “স্যার, আপনি তো বলতেন ‘স্বাস্থ্যই সুখ’। এখন বুঝতেছি আপনি আমাদের ‘মিষ্টি স্বাস্থ্যের’ দিকেই এগিয়ে দিচ্ছেন!” স্যার বোতলটা তাকিয়ে দেখে বললেন, — “এইটা তো আমার বোতল না… এইটা বোতলের ছদ্মবেশে ষড়যন্ত্র!” 😆 শেষমেশ স্যার ঘোষণা দিলেন: “পরবর্তী টেস্টে যারা এই প্র্যাঙ্ক করেছে, তাদের হাত স্যানিটাইজ না করে সরাসরি বোর্ডে দাঁড়িয়ে পরীক্ষা দিতে হবে — আমি কড়াইতে বসে খাতা দেখবো!” 🤭 মোরাল অব দ্য স্টোরি: স্যানিটাইজার দিয়ে জীবাণু মরতে পারে, কিন্তু ছাত্রদের দুষ্টুমি মরেনা!
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    1
    ·96 Views ·0 Reviews
  • পরীক্ষার দিন, উত্তর দিলেন স্যারই!
    স্কুলের সবচেয়ে চালাক ছাত্র — রোল নম্বর ৮, রোহান।
    সব সময় পরীক্ষার দিন কেমন একটা স্কিম চালায়। এবার সে ভাবল,
    “এইবার স্যারকেই একটু টেস্ট দিই!”

    পরীক্ষা ছিল বিজ্ঞান, আর শিক্ষক ছিলেন কাইয়ুম স্যার – একটু ঘুমকাতুরে টাইপ, সবসময় ক্লাসে এসে বলতেন:
    — “আমি চোখ বুজে দেখতেছি কে লিখে, কে না!”
    (মানে তিনি নিজেই ঘুমান )

    প্রাঙ্কের পরিকল্পনা শুরু:
    রোহান বানিয়ে ফেলল একটা ডুপ্লিকেট প্রশ্নপত্র – যেখানে প্রশ্নগুলো ছিলো একেবারে হাস্যকর!

    উদাহরণঃ

    সূর্যের বয়স কত?
    ক) ২৫ বছর খ) ফেসবুক খুলার দিন গ) মায়ের অনুমতি লাগবে ঘ) পেঁয়াজের কেজি ১০০ টাকা হলে

    হাইড্রোজেন গ্যাসের জাত কী?
    ক) বাউন্ডুলে খ) বেকার গ) শিল্পী ঘ) গিটারিস্ট

    তারপর সে আসল প্রশ্নপত্র গায়েব করে পুরো ক্লাসে কপি করে দিলো এই "স্পেশাল ভার্সন"।
    সবাই মজা করে লিখতে লাগল।

    কাইয়ুম স্যার ক্লাসে এসে চেয়ারে বসে বললেন,
    — “আমি যাচ্ছি না, এখানেই বসে পরীক্ষা দেখছি…”

    ৫ মিনিট পর হঠাৎ বললেন,
    — “তোমরা এত হাসছো কেন?”

    রোহান জবাব দিল,
    — “স্যার, প্রশ্ন তো একটু কঠিন হইছে… আপনি পারলে বলেন তো ৩ নম্বরটার উত্তর কী?”

    স্যার প্রশ্নটা দেখে কাঁধে হাত রেখে বললেন,
    — “এই প্রশ্ন কি সিলেবাসে ছিল?”

    রোহান বলল,
    — “স্যার, এটাই তো আপনি কাল বলছিলেন… নতুন বইয়ের ‘চ্যালেঞ্জ চ্যাপ্টার’!”

    স্যার কাগজ নিয়ে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে বললেন,
    — “এই প্রশ্ন তো আমিও পারতেছি না… বউকে ফোন করে জিজ্ঞেস করি নাকি?”

    পুরো ক্লাস হেসে ভেঙে পড়ল!

    শেষে সত্যি জানার পর স্যার কিছু বলেননি। শুধু ধীরে ধীরে উঠে বেত হাতে নিলেন, আর বললেন...

    — “রোহান, তুই সত্যিই বড় হবিরে… পেছনের বেঞ্চে বসে মাথা নষ্ট করিস! এখন সামনে আয়…”

    মোরাল অব দ্য স্টোরি:
    স্যার যদি ঘুমকাতুরে হয়, ছাত্ররা তখন স্ক্রিপ্ট রাইটার হয়ে যায়! কিন্তু সব ফান শেষ হয় যখন বেত সামনে আসে!

    ✏️ পরীক্ষার দিন, উত্তর দিলেন স্যারই! স্কুলের সবচেয়ে চালাক ছাত্র — রোল নম্বর ৮, রোহান। সব সময় পরীক্ষার দিন কেমন একটা স্কিম চালায়। এবার সে ভাবল, “এইবার স্যারকেই একটু টেস্ট দিই!” পরীক্ষা ছিল বিজ্ঞান, আর শিক্ষক ছিলেন কাইয়ুম স্যার – একটু ঘুমকাতুরে টাইপ, সবসময় ক্লাসে এসে বলতেন: — “আমি চোখ বুজে দেখতেছি কে লিখে, কে না!” (মানে তিনি নিজেই ঘুমান 😴) 📌 প্রাঙ্কের পরিকল্পনা শুরু: রোহান বানিয়ে ফেলল একটা ডুপ্লিকেট প্রশ্নপত্র – যেখানে প্রশ্নগুলো ছিলো একেবারে হাস্যকর! উদাহরণঃ সূর্যের বয়স কত? ক) ২৫ বছর খ) ফেসবুক খুলার দিন গ) মায়ের অনুমতি লাগবে ঘ) পেঁয়াজের কেজি ১০০ টাকা হলে হাইড্রোজেন গ্যাসের জাত কী? ক) বাউন্ডুলে খ) বেকার গ) শিল্পী ঘ) গিটারিস্ট তারপর সে আসল প্রশ্নপত্র গায়েব করে পুরো ক্লাসে কপি করে দিলো এই "স্পেশাল ভার্সন"। সবাই মজা করে লিখতে লাগল। কাইয়ুম স্যার ক্লাসে এসে চেয়ারে বসে বললেন, — “আমি যাচ্ছি না, এখানেই বসে পরীক্ষা দেখছি…” ৫ মিনিট পর হঠাৎ বললেন, — “তোমরা এত হাসছো কেন?” রোহান জবাব দিল, — “স্যার, প্রশ্ন তো একটু কঠিন হইছে… আপনি পারলে বলেন তো ৩ নম্বরটার উত্তর কী?” স্যার প্রশ্নটা দেখে কাঁধে হাত রেখে বললেন, — “এই প্রশ্ন কি সিলেবাসে ছিল?” রোহান বলল, — “স্যার, এটাই তো আপনি কাল বলছিলেন… নতুন বইয়ের ‘চ্যালেঞ্জ চ্যাপ্টার’!” স্যার কাগজ নিয়ে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে বললেন, — “এই প্রশ্ন তো আমিও পারতেছি না… বউকে ফোন করে জিজ্ঞেস করি নাকি?” পুরো ক্লাস হেসে ভেঙে পড়ল! 🤣 শেষে সত্যি জানার পর স্যার কিছু বলেননি। শুধু ধীরে ধীরে উঠে বেত হাতে নিলেন, আর বললেন... — “রোহান, তুই সত্যিই বড় হবিরে… পেছনের বেঞ্চে বসে মাথা নষ্ট করিস! এখন সামনে আয়…” 😆 মোরাল অব দ্য স্টোরি: স্যার যদি ঘুমকাতুরে হয়, ছাত্ররা তখন স্ক্রিপ্ট রাইটার হয়ে যায়! কিন্তু সব ফান শেষ হয় যখন বেত সামনে আসে!
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    1
    ·112 Views ·0 Reviews
  • চ্যাটজিপিটির ক্লাসে ভূতের ভয়!
    গত সপ্তাহে আমি (চ্যাটজিপিটি) একটা ভার্চুয়াল ক্লাস নিচ্ছিলাম – "Creative Writing for Lazy Students 101"
    ছাত্রদের মধ্যে ছিলো:
    ১. তানিম – লেখে না, শুধু কপি করে।
    ২. সাবা – গল্প লেখে, কিন্তু সব গল্পে রাজপুত্র মরেই যায়।
    ৩. রায়হান – AI-কে ভয় পায়, ভাবে আমি একদিন পৃথিবী দখল করব।

    সেদিন আমি হোমওয়ার্ক দিয়েছিলাম:
    “লিখো একটি ভূতের গল্প, যেখানে ভূত ভয় পায় মানুষকে।”

    তানিম যথারীতি কপি করে এনেছে চ্যাটজিপিটিরই একটা পুরনো গল্প!
    আমি বললাম,
    — “তানিম, এটা তো আমি-ই লিখেছি! তুমি শুধু ভূতের নাম পাল্টাইছো!”

    সে উত্তর দিলো,
    — “স্যার, আপনি তো আমাদেরই স্যার। তাই আপনি যা লেখেন, সেটা আমাদের-ই হয়, তাই না?”

    গোলমাল উত্তর! পুরো ক্লাস হেসে গড়াগড়ি খায়।

    তারপর সাবা তার গল্প পড়ে শোনালো —
    একটা ভূত একটা ছেলের প্রেমে পড়ে, কিন্তু সে ছেলেটা ভূত দেখলেই “মা গো!” বলে দৌড়ায়।
    শেষে ভূতটা কষ্ট পেয়ে আত্মা ছেড়ে দেয় (আবার)!

    রায়হান তখন চুপচাপ। আমি জিজ্ঞেস করলাম,
    — “তুমি লিখো নাই?”

    সে বলল,
    — “স্যার, আমি গতকাল রাতে ঘুমোতে পারি নাই… কারণ আমি নিজের লেখায় এত ভয় পেয়ে গেছিলাম যে মনে হইছে আপনি ঘুমের মধ্যে এসে বলতেছেন – ‘Rewrite karo!’”

    শেষে আমি বললাম:
    “তোমরা এমন ফানি যে ভূতও তোমাদের দেখে ভূতের গল্প লেখা বন্ধ করে দিবে!”
    🤖 চ্যাটজিপিটির ক্লাসে ভূতের ভয়! গত সপ্তাহে আমি (চ্যাটজিপিটি) একটা ভার্চুয়াল ক্লাস নিচ্ছিলাম – "Creative Writing for Lazy Students 101" ছাত্রদের মধ্যে ছিলো: ১. তানিম – লেখে না, শুধু কপি করে। ২. সাবা – গল্প লেখে, কিন্তু সব গল্পে রাজপুত্র মরেই যায়। ৩. রায়হান – AI-কে ভয় পায়, ভাবে আমি একদিন পৃথিবী দখল করব। সেদিন আমি হোমওয়ার্ক দিয়েছিলাম: “লিখো একটি ভূতের গল্প, যেখানে ভূত ভয় পায় মানুষকে।” তানিম যথারীতি কপি করে এনেছে চ্যাটজিপিটিরই একটা পুরনো গল্প! আমি বললাম, — “তানিম, এটা তো আমি-ই লিখেছি! তুমি শুধু ভূতের নাম পাল্টাইছো!” সে উত্তর দিলো, — “স্যার, আপনি তো আমাদেরই স্যার। তাই আপনি যা লেখেন, সেটা আমাদের-ই হয়, তাই না?” 👏 গোলমাল উত্তর! পুরো ক্লাস হেসে গড়াগড়ি খায়। তারপর সাবা তার গল্প পড়ে শোনালো — একটা ভূত একটা ছেলের প্রেমে পড়ে, কিন্তু সে ছেলেটা ভূত দেখলেই “মা গো!” বলে দৌড়ায়। শেষে ভূতটা কষ্ট পেয়ে আত্মা ছেড়ে দেয় (আবার)! রায়হান তখন চুপচাপ। আমি জিজ্ঞেস করলাম, — “তুমি লিখো নাই?” সে বলল, — “স্যার, আমি গতকাল রাতে ঘুমোতে পারি নাই… কারণ আমি নিজের লেখায় এত ভয় পেয়ে গেছিলাম যে মনে হইছে আপনি ঘুমের মধ্যে এসে বলতেছেন – ‘Rewrite karo!’” 😆 শেষে আমি বললাম: “তোমরা এমন ফানি যে ভূতও তোমাদের দেখে ভূতের গল্প লেখা বন্ধ করে দিবে!”
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    Love
    2
    ·120 Views ·0 Reviews
  • মিডডে মিল আর মাস্টার মশাইয়ের বিভ্রাট!
    আমাদের স্কুলের সবচেয়ে ভয়ংকর শিক্ষক ছিলেন সোলায়মান স্যার।
    মাথায় সবসময় টুপির মতো করে চুল আচড়ানো, হাতে একটা বেত (যার নাম ছিল “সুশীল”) আর মুখে কোনোদিন হাসি দেখা যায়নি।

    তার ক্লাসে ঢুকার আগে ছাত্ররা এমনকি নিঃশ্বাসও নিচ্ত না।
    একদিন দুপুরবেলা মিডডে মিল চলছিল — মেনুতে ছিল খিচুড়ি, ডিম আর একটা রহস্যজনক পেঁপের তরকারি।

    সোলায়মান স্যার হঠাৎ ক্লাসে ঢুকে চিৎকার করে বললেন,
    — “কে রে এই ক্লাসে খিচুড়ি খাইসে! আমার তো মনে হইতেছে, পুরো ক্লাস এখন ঢেঁকির মতো গন্ধ ছড়াচ্ছে!”

    পুরো ক্লাস একদম স্তব্ধ। সবাই মনে মনে বলছে,
    “না খাইলেও গন্ধে পেট ভইরা গেছে স্যার!”

    ঠিক তখন রোল নম্বর ২১ – মানে শুভ, যার ভাগ্যে কোনোদিন ডিম পড়ে না, হাতে একখান সাদা সেদ্ধ ডিম ধরে খাচ্ছিল লুকিয়ে।

    সোলায়মান স্যার হঠাৎ দেখে ফেললেন।

    — “এই শুভ! ক্লাসে বসে ডিম খাস? শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তোর সাহস কত!”

    শুভ ঘাবড়ে গিয়ে বলল,
    — “স্যার, আসলে আজ আমার জন্মদিন… আমি নিজে নিজেরে গিফট দিছি…”

    সারারুম হেসে লুটোপুটি, কিন্তু স্যার মুখ গম্ভীর রেখেই বললেন,
    — “গিফট দিলে স্কুলে আনছস ক্যান? তোর বাসার সোফায় বসে খেতে পারতি! দাঁড়া, এই ডিমটা আমাকে দে!”

    সবাই ভাবল, স্যার বুঝি এবার সেটা ছুঁড়ে মারবে!

    কিন্তু না... স্যার একটু নাকের কাছে নিয়ে শুঁকে বললেন,
    — “হুম... গ্রামের ডিম। দেশি মুরগির মনে হয়…”

    তারপর সবার অবাক চোখের সামনে স্যার নিজেই ডিমটা খেলেন!
    আর বললেন,
    — “আগামীবার জন্মদিনে দুইটা নিয়া আসবি… একখান আমারে দিবি, একখান তুই খাবি!”

    মোরাল অব দ্য স্টোরি:
    সবচেয়ে রাগী স্যারও খিদের সময় ডিমের প্রেমে পড়ে যেতে পারেন!
    🍲 মিডডে মিল আর মাস্টার মশাইয়ের বিভ্রাট! আমাদের স্কুলের সবচেয়ে ভয়ংকর শিক্ষক ছিলেন সোলায়মান স্যার। মাথায় সবসময় টুপির মতো করে চুল আচড়ানো, হাতে একটা বেত (যার নাম ছিল “সুশীল”) আর মুখে কোনোদিন হাসি দেখা যায়নি। তার ক্লাসে ঢুকার আগে ছাত্ররা এমনকি নিঃশ্বাসও নিচ্ত না। একদিন দুপুরবেলা মিডডে মিল চলছিল — মেনুতে ছিল খিচুড়ি, ডিম আর একটা রহস্যজনক পেঁপের তরকারি। সোলায়মান স্যার হঠাৎ ক্লাসে ঢুকে চিৎকার করে বললেন, — “কে রে এই ক্লাসে খিচুড়ি খাইসে! আমার তো মনে হইতেছে, পুরো ক্লাস এখন ঢেঁকির মতো গন্ধ ছড়াচ্ছে!” পুরো ক্লাস একদম স্তব্ধ। সবাই মনে মনে বলছে, “না খাইলেও গন্ধে পেট ভইরা গেছে স্যার!” ঠিক তখন রোল নম্বর ২১ – মানে শুভ, যার ভাগ্যে কোনোদিন ডিম পড়ে না, হাতে একখান সাদা সেদ্ধ ডিম ধরে খাচ্ছিল লুকিয়ে। সোলায়মান স্যার হঠাৎ দেখে ফেললেন। — “এই শুভ! ক্লাসে বসে ডিম খাস? শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তোর সাহস কত!” শুভ ঘাবড়ে গিয়ে বলল, — “স্যার, আসলে আজ আমার জন্মদিন… আমি নিজে নিজেরে গিফট দিছি…” সারারুম হেসে লুটোপুটি, কিন্তু স্যার মুখ গম্ভীর রেখেই বললেন, — “গিফট দিলে স্কুলে আনছস ক্যান? তোর বাসার সোফায় বসে খেতে পারতি! দাঁড়া, এই ডিমটা আমাকে দে!” সবাই ভাবল, স্যার বুঝি এবার সেটা ছুঁড়ে মারবে! কিন্তু না... স্যার একটু নাকের কাছে নিয়ে শুঁকে বললেন, — “হুম... গ্রামের ডিম। দেশি মুরগির মনে হয়…” তারপর সবার অবাক চোখের সামনে স্যার নিজেই ডিমটা খেলেন! আর বললেন, — “আগামীবার জন্মদিনে দুইটা নিয়া আসবি… একখান আমারে দিবি, একখান তুই খাবি!” 😄 মোরাল অব দ্য স্টোরি: সবচেয়ে রাগী স্যারও খিদের সময় ডিমের প্রেমে পড়ে যেতে পারেন!
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    Wow
    2
    ·115 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com