Security Check
  • রাগ নিয়ন্ত্রণ হবে এভাবেই — ১০০% ইনশাআল্লাহ #রাগনিয়ন্ত্রণ #ইসলামিকপ্রেরণা #HidayahIslam

    https://youtube.com/shorts/2RvYCXnVpWo?si=wOY7UbusoYu8DBln
    রাগ নিয়ন্ত্রণ হবে এভাবেই — ১০০% ইনশাআল্লাহ 👈✨ #রাগনিয়ন্ত্রণ #ইসলামিকপ্রেরণা #HidayahIslam 👇 https://youtube.com/shorts/2RvYCXnVpWo?si=wOY7UbusoYu8DBln
    Like
    1
    · 0 Comments ·0 Shares ·34 Views ·0 Reviews
  • মাত্র ৩টি কাজ—আপনার ঘরেও আনবে হাজার গুণ বরকত!
    #সুন্নাহজীবন #ইকোইসলাম #বরকত

    https://youtube.com/shorts/YBiCXM4Ihs0?si=F6kpwOzw9H3aKhkL
    মাত্র ৩টি কাজ—আপনার ঘরেও আনবে হাজার গুণ বরকত! ✨🌿 #সুন্নাহজীবন #ইকোইসলাম #বরকত 👇 https://youtube.com/shorts/YBiCXM4Ihs0?si=F6kpwOzw9H3aKhkL
    Love
    1
    · 0 Comments ·0 Shares ·134 Views ·0 Reviews
  • নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

    নেপচুনের কক্ষপথের বহু দূরে, সৌরজগতের অন্ধকার সীমানায় যেন নতুন রহস্যের হাতছানি। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলছেন, কুইপার বেল্টে (নেপচুনের পরের বরফময় অঞ্চল) সৌরজগতের একেবারে শুরুর দিকের সময় থেকে টিকে থাকা বরফখণ্ডের ঘন দল চিহ্নিত হতে পারে। এই আবিষ্কার প্রমাণিত হলে সৌরজগতের জন্ম ও প্রাচীন গঠন সম্পর্কে নতুন ধারণা দেবে।

    কুইপার বেল্টকে সাধারণত সৌরজগতের ‘তৃতীয় অঞ্চল’ বলা হয়। সূর্য থেকে প্রায় ৩০ থেকে ৫০ এস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিট (এউ) পর্যন্ত বিস্তৃত এই এলাকায় রয়েছে লক্ষাধিক বরফগঠিত বস্তু। এদের অনেকগুলোর আকার ১০০ কিলোমিটারের বেশি, আর কিছু—যেমন প্লুটো—হাজার কিলোমিটারেরও বেশি।

    নাসার তথ্যমতে, এই অঞ্চলটি বরফ ও ধুলোর এমন সব অবশিষ্টাংশে ভরা, যা সৌরজগতের সৃষ্টির সময় সম্পূর্ণ গ্রহে পরিণত হয়নি। অ্যাস্টেরয়েড বেল্টের মতো হলেও কুইপার বেল্ট অনেক বেশি পুরু এবং ডোনাটের মতো বৃত্তাকার। বৃহস্পতি ও নেপচুনের মতো দানব গ্রহগুলোর মহাকর্ষ এ অঞ্চলের বস্তুগুলোর অবস্থান ও বিন্যাস সময়ের সঙ্গে বদলে দিয়েছে।

    ২০১১ সালের গবেষণা প্রথম দেখায়, এই অঞ্চলটি একরৈখিক নয়, বরং জটিল। সেখানে ‘কোর’ ও ‘কার্নেল’ নামে স্থির কক্ষপথের উপঅঞ্চল রয়েছে। এবার প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির অ্যাস্ট্রোফিজিসিস্ট আমীর সিরাজের নেতৃত্বে এক দল বিজ্ঞানী প্রায় ৪৩ এউ দূরে আরও স্থির একটি নতুন অঞ্চল শনাক্ত করেছেন। তাদের মতে, এই বস্তুগুলোর কক্ষপথ এতটাই শান্ত ও স্থিতিশীল যে ধারণা করা হচ্ছে, এগুলো প্রায় অক্ষতভাবে সৌরজগতের জন্মকাল থেকে টিকে আছে।

    বিডিপ্রতিদিন
    নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত নেপচুনের কক্ষপথের বহু দূরে, সৌরজগতের অন্ধকার সীমানায় যেন নতুন রহস্যের হাতছানি। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলছেন, কুইপার বেল্টে (নেপচুনের পরের বরফময় অঞ্চল) সৌরজগতের একেবারে শুরুর দিকের সময় থেকে টিকে থাকা বরফখণ্ডের ঘন দল চিহ্নিত হতে পারে। এই আবিষ্কার প্রমাণিত হলে সৌরজগতের জন্ম ও প্রাচীন গঠন সম্পর্কে নতুন ধারণা দেবে। কুইপার বেল্টকে সাধারণত সৌরজগতের ‘তৃতীয় অঞ্চল’ বলা হয়। সূর্য থেকে প্রায় ৩০ থেকে ৫০ এস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিট (এউ) পর্যন্ত বিস্তৃত এই এলাকায় রয়েছে লক্ষাধিক বরফগঠিত বস্তু। এদের অনেকগুলোর আকার ১০০ কিলোমিটারের বেশি, আর কিছু—যেমন প্লুটো—হাজার কিলোমিটারেরও বেশি। নাসার তথ্যমতে, এই অঞ্চলটি বরফ ও ধুলোর এমন সব অবশিষ্টাংশে ভরা, যা সৌরজগতের সৃষ্টির সময় সম্পূর্ণ গ্রহে পরিণত হয়নি। অ্যাস্টেরয়েড বেল্টের মতো হলেও কুইপার বেল্ট অনেক বেশি পুরু এবং ডোনাটের মতো বৃত্তাকার। বৃহস্পতি ও নেপচুনের মতো দানব গ্রহগুলোর মহাকর্ষ এ অঞ্চলের বস্তুগুলোর অবস্থান ও বিন্যাস সময়ের সঙ্গে বদলে দিয়েছে। ২০১১ সালের গবেষণা প্রথম দেখায়, এই অঞ্চলটি একরৈখিক নয়, বরং জটিল। সেখানে ‘কোর’ ও ‘কার্নেল’ নামে স্থির কক্ষপথের উপঅঞ্চল রয়েছে। এবার প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির অ্যাস্ট্রোফিজিসিস্ট আমীর সিরাজের নেতৃত্বে এক দল বিজ্ঞানী প্রায় ৪৩ এউ দূরে আরও স্থির একটি নতুন অঞ্চল শনাক্ত করেছেন। তাদের মতে, এই বস্তুগুলোর কক্ষপথ এতটাই শান্ত ও স্থিতিশীল যে ধারণা করা হচ্ছে, এগুলো প্রায় অক্ষতভাবে সৌরজগতের জন্মকাল থেকে টিকে আছে। বিডিপ্রতিদিন
    Like
    2
    · 0 Comments ·0 Shares ·455 Views ·0 Reviews
  • ভূমিকম্প কেন হয়, বিজ্ঞান কী বলে -- ২

    ভূমিকম্পের সময় পৃথিবী কাঁপে কেন
    চ্যুতির কিনারা আটকে থাকার সময় ও বাকি ব্লক নড়তে থাকার সময় শক্তি সঞ্চিত হতে থাকে। যখন চলন্ত ব্লকের বল চ্যুতির রুক্ষ কিনারার ঘর্ষণকে অতিক্রম করে ও তা আলাদা হয়ে যায়, তখন সেই সঞ্চিত শক্তি মুক্ত হয়। সেই শক্তি ভূমিকম্প তরঙ্গ আকারে পুকুরের ঢেউয়ের মতো চ্যুতির কেন্দ্র থেকে সবদিকে বিকিরণ করে। ভূমিকম্পের তরঙ্গ পৃথিবীর মধ্য দিয়ে চলার সময় পৃথিবীকে কাঁপায় এবং যখন তরঙ্গ পৃথিবীপৃষ্ঠে পৌঁছায়, তখন তারা মাটি ও এর ওপর থাকা সবকিছু—যেমন আমাদের ঘরবাড়ি—কাঁপিয়ে দেয়।

    ভূমিকম্পের মাত্রা কীভাবে রেকর্ড করা হয়
    ভূমিকম্প সিসমোগ্রাফ যন্ত্রের মাধ্যমে রেকর্ড করা হয়। এই যন্ত্র যে রেকর্ড তৈরি করে, তাকে সিসমোগ্রাম বলে। সিসমোগ্রাফের একটি ভিত্তি রয়েছে, যা মাটিতে শক্তভাবে স্থাপন করা হয় এবং একটি ভারী ওজন মুক্তভাবে ঝুলে থাকে। যখন একটি ভূমিকম্পের কারণে মাটি কাঁপে, সিসমোগ্রাফের ভিত্তিও কাঁপে কিন্তু ঝুলে থাকা ওজন কাঁপে না। পরিবর্তে, যে স্প্রিং বা তার থেকে, তা ঝুলে থাকে, সেগুলো সমস্ত নড়াচড়া শোষণ করে নেয়। সিসমোগ্রাফের কম্পনশীল অংশ ও নিশ্চল অংশের মধ্যে অবস্থানের যে পার্থক্য, সেটিই রেকর্ড করা হয়।

    সূত্র: ইউএসজিএস ডট গভ
    ভূমিকম্প কেন হয়, বিজ্ঞান কী বলে -- ২ ভূমিকম্পের সময় পৃথিবী কাঁপে কেন চ্যুতির কিনারা আটকে থাকার সময় ও বাকি ব্লক নড়তে থাকার সময় শক্তি সঞ্চিত হতে থাকে। যখন চলন্ত ব্লকের বল চ্যুতির রুক্ষ কিনারার ঘর্ষণকে অতিক্রম করে ও তা আলাদা হয়ে যায়, তখন সেই সঞ্চিত শক্তি মুক্ত হয়। সেই শক্তি ভূমিকম্প তরঙ্গ আকারে পুকুরের ঢেউয়ের মতো চ্যুতির কেন্দ্র থেকে সবদিকে বিকিরণ করে। ভূমিকম্পের তরঙ্গ পৃথিবীর মধ্য দিয়ে চলার সময় পৃথিবীকে কাঁপায় এবং যখন তরঙ্গ পৃথিবীপৃষ্ঠে পৌঁছায়, তখন তারা মাটি ও এর ওপর থাকা সবকিছু—যেমন আমাদের ঘরবাড়ি—কাঁপিয়ে দেয়। ভূমিকম্পের মাত্রা কীভাবে রেকর্ড করা হয় ভূমিকম্প সিসমোগ্রাফ যন্ত্রের মাধ্যমে রেকর্ড করা হয়। এই যন্ত্র যে রেকর্ড তৈরি করে, তাকে সিসমোগ্রাম বলে। সিসমোগ্রাফের একটি ভিত্তি রয়েছে, যা মাটিতে শক্তভাবে স্থাপন করা হয় এবং একটি ভারী ওজন মুক্তভাবে ঝুলে থাকে। যখন একটি ভূমিকম্পের কারণে মাটি কাঁপে, সিসমোগ্রাফের ভিত্তিও কাঁপে কিন্তু ঝুলে থাকা ওজন কাঁপে না। পরিবর্তে, যে স্প্রিং বা তার থেকে, তা ঝুলে থাকে, সেগুলো সমস্ত নড়াচড়া শোষণ করে নেয়। সিসমোগ্রাফের কম্পনশীল অংশ ও নিশ্চল অংশের মধ্যে অবস্থানের যে পার্থক্য, সেটিই রেকর্ড করা হয়। সূত্র: ইউএসজিএস ডট গভ
    Like
    4
    · 0 Comments ·0 Shares ·467 Views ·0 Reviews
  • মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান

    নাসা মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল ও হারানো পানির রহস্য জানতে নতুন এক অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে। মিশনটির নাম ‘ইস্কেপেড’। এতে একসঙ্গে দুটি ছোট স্যাটেলাইট পাঠানো হবে। তাদের নাম ‘ব্লু’ ও ‘গোল্ড’।

    খবর অনুসারে, আগামী নভেম্বরের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে ব্লু অরিজিন কোম্পানির নতুন রকেট ‘নিউ গ্লেন’–এর মাধ্যমে এই দুই স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠানো হবে। তারা মঙ্গলের কক্ষপথে ঘুরে ঘুরে গ্রহটির উপরের বায়ুমণ্ডল ও চৌম্বক ক্ষেত্রের অবস্থা একসঙ্গে পর্যবেক্ষণ করবে।

    এই দুই স্যাটেলাইট তৈরি করেছে রকেট ল্যাব, আর বৈজ্ঞানিক যন্ত্রগুলো তৈরি করেছে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, বার্কলে ও আরও কিছু গবেষণা প্রতিষ্ঠান।

    উভয় স্যাটেলাইট একই সময়ে তথ্য সংগ্রহ করবে, যেন মঙ্গলের চারপাশের পরিস্থিতি তিন মাত্রায় (৩-ডি) দেখা যায়। এতে বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারবেন সূর্যের বাতাস কীভাবে মঙ্গলের বায়ু মহাকাশে উড়িয়ে দেয়।

    মঙ্গলের অতীত রহস্য
    আজকের মঙ্গল এক ঠান্ডা ও শুষ্ক মরুভূমি। কিন্তু কোটি কোটি বছর আগে সেখানে নদী, হ্রদ ও পানি প্রবাহের চিহ্ন ছিল। বিজ্ঞানীদের ধারণা, প্রায় ৪০০ কোটি বছর আগে মঙ্গল তার প্রাকৃতিক চৌম্বক ঢাল হারায়। এই ঢালই আগে সূর্যের তীব্র বিকিরণ থেকে গ্রহটিকে রক্ষা করত।

    চৌম্বক ঢাল হারিয়ে যাওয়ার পর সূর্যের প্রবল বাতাস ধীরে ধীরে মঙ্গলের বায়ু ও পানি মহাকাশে উড়িয়ে দেয়। এখন মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল পৃথিবীর তুলনায় অনেক পাতলা—প্রায় শতকের এক ভাগেরও কম।

    বিজ্ঞানীরা বলছেন, ইস্কেপেড মিশনের মূল উদ্দেশ্য হলো কীভাবে মঙ্গলের বায়ু ও পানি হারিয়ে গেল তা অনুসন্ধান করা। এ তথ্য জানা গেলে ভবিষ্যতে মঙ্গলগ্রহে মানুষের বসবাসের সম্ভাবনা নিয়েও গবেষণা করা যাবে। এই প্রথম নাসা একসঙ্গে দুটি উপগ্রহ পাঠাচ্ছে অন্য কোনো গ্রহের বায়ুমণ্ডল ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করতে।



    মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান নাসা মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল ও হারানো পানির রহস্য জানতে নতুন এক অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে। মিশনটির নাম ‘ইস্কেপেড’। এতে একসঙ্গে দুটি ছোট স্যাটেলাইট পাঠানো হবে। তাদের নাম ‘ব্লু’ ও ‘গোল্ড’। খবর অনুসারে, আগামী নভেম্বরের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে ব্লু অরিজিন কোম্পানির নতুন রকেট ‘নিউ গ্লেন’–এর মাধ্যমে এই দুই স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠানো হবে। তারা মঙ্গলের কক্ষপথে ঘুরে ঘুরে গ্রহটির উপরের বায়ুমণ্ডল ও চৌম্বক ক্ষেত্রের অবস্থা একসঙ্গে পর্যবেক্ষণ করবে। এই দুই স্যাটেলাইট তৈরি করেছে রকেট ল্যাব, আর বৈজ্ঞানিক যন্ত্রগুলো তৈরি করেছে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, বার্কলে ও আরও কিছু গবেষণা প্রতিষ্ঠান। উভয় স্যাটেলাইট একই সময়ে তথ্য সংগ্রহ করবে, যেন মঙ্গলের চারপাশের পরিস্থিতি তিন মাত্রায় (৩-ডি) দেখা যায়। এতে বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারবেন সূর্যের বাতাস কীভাবে মঙ্গলের বায়ু মহাকাশে উড়িয়ে দেয়। মঙ্গলের অতীত রহস্য আজকের মঙ্গল এক ঠান্ডা ও শুষ্ক মরুভূমি। কিন্তু কোটি কোটি বছর আগে সেখানে নদী, হ্রদ ও পানি প্রবাহের চিহ্ন ছিল। বিজ্ঞানীদের ধারণা, প্রায় ৪০০ কোটি বছর আগে মঙ্গল তার প্রাকৃতিক চৌম্বক ঢাল হারায়। এই ঢালই আগে সূর্যের তীব্র বিকিরণ থেকে গ্রহটিকে রক্ষা করত। চৌম্বক ঢাল হারিয়ে যাওয়ার পর সূর্যের প্রবল বাতাস ধীরে ধীরে মঙ্গলের বায়ু ও পানি মহাকাশে উড়িয়ে দেয়। এখন মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল পৃথিবীর তুলনায় অনেক পাতলা—প্রায় শতকের এক ভাগেরও কম। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ইস্কেপেড মিশনের মূল উদ্দেশ্য হলো কীভাবে মঙ্গলের বায়ু ও পানি হারিয়ে গেল তা অনুসন্ধান করা। এ তথ্য জানা গেলে ভবিষ্যতে মঙ্গলগ্রহে মানুষের বসবাসের সম্ভাবনা নিয়েও গবেষণা করা যাবে। এই প্রথম নাসা একসঙ্গে দুটি উপগ্রহ পাঠাচ্ছে অন্য কোনো গ্রহের বায়ুমণ্ডল ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করতে।
    Like
    2
    · 0 Comments ·0 Shares ·396 Views ·0 Reviews
  • চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা

    পৃথিবীতে প্রাণ ও বুদ্ধির বিকাশ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিনগ্রহী জীবেরা হয়তো আমাদের পর্যবেক্ষণ করছে। এমনই এক চাঞ্চল্যকর ধারণা দিয়েছেন কানাডার কার্লেটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যালেক্স এলারি।

    তার মতে, এই ভিনগ্রহী যন্ত্রগুলো (প্রোব) আমাদের সৌরজগতেই উপস্থিত থাকতে পারে। তবে সেগুলো দেখতে একেবারেই সাধারণ গ্রহাণু, চাঁদের ধূলিকণা বা ধূমকেতুর টুকরার মতো হওয়ায় সহজে চেনা যাচ্ছে না।

    অধ্যাপক এলারি বলেন, এই প্রোবগুলো সম্ভবত চাঁদের নিচে সুপ্ত অবস্থায় রয়েছে। মাঝে মাঝে তারা সক্রিয় হয়ে পৃথিবী ও এর জীববিবর্তনের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে। পৃথিবীতে জীবনের জটিলতা যত বাড়ছে, এসব প্রোবের নজরদারিও তত ঘন হতে পারে।

    তিনি আরও বলেন, মহাকাশে রেডিও সিগন্যাল বা আলোর ঝলক খোঁজার চেয়ে এখন উচিত আমাদের আশপাশের গ্রহ-উপগ্রহে প্রযুক্তিগত কার্যকলাপের চিহ্ন খোঁজা। যেমন—অস্বাভাবিক আইসোটোপ (রাসায়নিক উপাদানের বিশেষ রূপ) বা চৌম্বক ক্ষেত্রের পরিবর্তন।

    এলারির মতে, চাঁদ এমন অনুসন্ধানের সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান। কারণ সেখানে অ্যালুমিনিয়ামসহ নানা উপাদান সহজলভ্য, যা যন্ত্র নির্মাণে দরকারি। পাশাপাশি চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ খুব কম হওয়ায় সেখানে কাঠামো তৈরি করা গ্রহাণুর তুলনায় সহজ।

    তার প্রিপ্রিন্ট গবেষণাপত্রে তিনি লিখেছেন, আমরা যদি চাঁদে একটি ক্ষুদ্র পরমাণু চুল্লি (নিউক্লিয়ার রিঅ্যাক্টর) স্থাপন করি, তা ভবিষ্যতে এমন রাসায়নিক চিহ্ন রেখে যেতে পারে, যা অনুসন্ধানে সহায়ক হবে।

    এলারি মনে করেন, এখনো ভিনগ্রহী প্রোবের প্রমাণ না পাওয়া অস্বাভাবিক নয়। কারণ, সৌরজগত বিশাল এবং এমন যন্ত্রগুলো আকারে খুব ছোট হতে পারে। তিনি মানবজাতিকে আহ্বান জানিয়েছেন—চাঁদ ও গ্রহাণুর খনিজ অনুসন্ধান ও বিশ্লেষণের মধ্য দিয়েই আমরা হয়তো অজানা ভিনগ্রহী প্রযুক্তির চিহ্ন খুঁজে পেতে পারি।

    সুত্রঃ বিডিপ্রতিদিন
    চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা পৃথিবীতে প্রাণ ও বুদ্ধির বিকাশ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিনগ্রহী জীবেরা হয়তো আমাদের পর্যবেক্ষণ করছে। এমনই এক চাঞ্চল্যকর ধারণা দিয়েছেন কানাডার কার্লেটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যালেক্স এলারি। তার মতে, এই ভিনগ্রহী যন্ত্রগুলো (প্রোব) আমাদের সৌরজগতেই উপস্থিত থাকতে পারে। তবে সেগুলো দেখতে একেবারেই সাধারণ গ্রহাণু, চাঁদের ধূলিকণা বা ধূমকেতুর টুকরার মতো হওয়ায় সহজে চেনা যাচ্ছে না। অধ্যাপক এলারি বলেন, এই প্রোবগুলো সম্ভবত চাঁদের নিচে সুপ্ত অবস্থায় রয়েছে। মাঝে মাঝে তারা সক্রিয় হয়ে পৃথিবী ও এর জীববিবর্তনের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে। পৃথিবীতে জীবনের জটিলতা যত বাড়ছে, এসব প্রোবের নজরদারিও তত ঘন হতে পারে। তিনি আরও বলেন, মহাকাশে রেডিও সিগন্যাল বা আলোর ঝলক খোঁজার চেয়ে এখন উচিত আমাদের আশপাশের গ্রহ-উপগ্রহে প্রযুক্তিগত কার্যকলাপের চিহ্ন খোঁজা। যেমন—অস্বাভাবিক আইসোটোপ (রাসায়নিক উপাদানের বিশেষ রূপ) বা চৌম্বক ক্ষেত্রের পরিবর্তন। এলারির মতে, চাঁদ এমন অনুসন্ধানের সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান। কারণ সেখানে অ্যালুমিনিয়ামসহ নানা উপাদান সহজলভ্য, যা যন্ত্র নির্মাণে দরকারি। পাশাপাশি চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ খুব কম হওয়ায় সেখানে কাঠামো তৈরি করা গ্রহাণুর তুলনায় সহজ। তার প্রিপ্রিন্ট গবেষণাপত্রে তিনি লিখেছেন, আমরা যদি চাঁদে একটি ক্ষুদ্র পরমাণু চুল্লি (নিউক্লিয়ার রিঅ্যাক্টর) স্থাপন করি, তা ভবিষ্যতে এমন রাসায়নিক চিহ্ন রেখে যেতে পারে, যা অনুসন্ধানে সহায়ক হবে। এলারি মনে করেন, এখনো ভিনগ্রহী প্রোবের প্রমাণ না পাওয়া অস্বাভাবিক নয়। কারণ, সৌরজগত বিশাল এবং এমন যন্ত্রগুলো আকারে খুব ছোট হতে পারে। তিনি মানবজাতিকে আহ্বান জানিয়েছেন—চাঁদ ও গ্রহাণুর খনিজ অনুসন্ধান ও বিশ্লেষণের মধ্য দিয়েই আমরা হয়তো অজানা ভিনগ্রহী প্রযুক্তির চিহ্ন খুঁজে পেতে পারি। সুত্রঃ বিডিপ্রতিদিন
    Like
    2
    · 0 Comments ·0 Shares ·373 Views ·0 Reviews
  • মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য

    নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, মঙ্গলগ্রহে একসময় নানা ধাপে পরিবর্তিত পানির অস্তিত্ব ছিল। নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, মঙ্গলের জেজেরো ক্রেটার (একটি বিশাল গর্তাকৃতি এলাকা) এক সময় গরম ও অম্লীয় (অ্যাসিডিক) পানি থেকে ধীরে ধীরে ঠান্ডা ও ভারসাম্যপূর্ণ পানির পরিবেশে রূপ নেয়। এ পরিবর্তনগুলো জীবনের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করেছিল বলে ধারণা করছেন বিজ্ঞানীরা।

    নাসার পারসিভিয়ারেন্স রোভার দীর্ঘদিন ধরে জেজেরো ক্রেটার এলাকায় খনিজ পরীক্ষা চালাচ্ছে। ‘জার্নাল অব জিওফিজিক্যাল রিসার্চ: প্ল্যানেটস’-এ প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, সেখানে অন্তত ২৪ ধরনের খনিজ পাওয়া গেছে। এটা মঙ্গলের পানির ইতিহাস ও রাসায়নিক পরিবর্তনের ধারাবাহিকতা দেখায়।গবেষণায় বলা হয়, প্রথম দিকে মঙ্গলের পানি ছিল অত্যন্ত গরম ও অম্লীয়— যা জীবনের জন্য অনুপযোগী। এই সময়ের পানিতে গ্রিনালাইট ও হিসিঞ্জারাইট নামের খনিজ তৈরি হয়েছিল, যা আগ্নেয় শিলার সঙ্গে বিক্রিয়ার ফল।

    পরবর্তী পর্যায়ে গ্রহটির বায়ুমণ্ডল পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পানি ঠান্ডা ও কম অম্লীয় হতে শুরু করে। তখন মিনেসোটাইট ও ক্লিনোপটিলোলাইট নামের খনিজ গঠিত হয়, যা তুলনামূলক ভারসাম্যপূর্ণ পানির পরিবেশের ইঙ্গিত দেয়।

    সবশেষ ধাপে, জেজেরো ক্রেটারের পানি হয়ে ওঠে ঠান্ডা ও ক্ষারীয় (অ্যালকালাইন)— যা পৃথিবীর বসবাসযোগ্য পরিবেশের মতো। এই সময় গঠিত হয় সেপিওলাইট নামের খনিজ, যা সাধারণত পৃথিবীর জীবনের উপযোগী অঞ্চলে পাওয়া যায়।

    গবেষকরা বলছেন, এই পরিবর্তনগুলো প্রমাণ করে মঙ্গল একসময় এমন পরিবেশের মধ্য দিয়ে গেছে, যেখানে জীবনের অস্তিত্ব থাকার মতো অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল।

    সুত্রঃ বিডিপ্রতিদিন
    মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, মঙ্গলগ্রহে একসময় নানা ধাপে পরিবর্তিত পানির অস্তিত্ব ছিল। নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, মঙ্গলের জেজেরো ক্রেটার (একটি বিশাল গর্তাকৃতি এলাকা) এক সময় গরম ও অম্লীয় (অ্যাসিডিক) পানি থেকে ধীরে ধীরে ঠান্ডা ও ভারসাম্যপূর্ণ পানির পরিবেশে রূপ নেয়। এ পরিবর্তনগুলো জীবনের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করেছিল বলে ধারণা করছেন বিজ্ঞানীরা। নাসার পারসিভিয়ারেন্স রোভার দীর্ঘদিন ধরে জেজেরো ক্রেটার এলাকায় খনিজ পরীক্ষা চালাচ্ছে। ‘জার্নাল অব জিওফিজিক্যাল রিসার্চ: প্ল্যানেটস’-এ প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, সেখানে অন্তত ২৪ ধরনের খনিজ পাওয়া গেছে। এটা মঙ্গলের পানির ইতিহাস ও রাসায়নিক পরিবর্তনের ধারাবাহিকতা দেখায়।গবেষণায় বলা হয়, প্রথম দিকে মঙ্গলের পানি ছিল অত্যন্ত গরম ও অম্লীয়— যা জীবনের জন্য অনুপযোগী। এই সময়ের পানিতে গ্রিনালাইট ও হিসিঞ্জারাইট নামের খনিজ তৈরি হয়েছিল, যা আগ্নেয় শিলার সঙ্গে বিক্রিয়ার ফল। পরবর্তী পর্যায়ে গ্রহটির বায়ুমণ্ডল পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পানি ঠান্ডা ও কম অম্লীয় হতে শুরু করে। তখন মিনেসোটাইট ও ক্লিনোপটিলোলাইট নামের খনিজ গঠিত হয়, যা তুলনামূলক ভারসাম্যপূর্ণ পানির পরিবেশের ইঙ্গিত দেয়। সবশেষ ধাপে, জেজেরো ক্রেটারের পানি হয়ে ওঠে ঠান্ডা ও ক্ষারীয় (অ্যালকালাইন)— যা পৃথিবীর বসবাসযোগ্য পরিবেশের মতো। এই সময় গঠিত হয় সেপিওলাইট নামের খনিজ, যা সাধারণত পৃথিবীর জীবনের উপযোগী অঞ্চলে পাওয়া যায়। গবেষকরা বলছেন, এই পরিবর্তনগুলো প্রমাণ করে মঙ্গল একসময় এমন পরিবেশের মধ্য দিয়ে গেছে, যেখানে জীবনের অস্তিত্ব থাকার মতো অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। সুত্রঃ বিডিপ্রতিদিন
    Like
    2
    · 0 Comments ·0 Shares ·371 Views ·0 Reviews
  • আজ বিশ্ব বিজ্ঞান দিবস

    প্রতিবছর ১০ নভেম্বর বিশ্বজুড়ে পালিত হয় শান্তি ও উন্নয়নের জন্য বিশ্ব বিজ্ঞান দিবস। শান্তি প্রতিষ্ঠা, টেকসই উন্নয়ন ও সবার কল্যাণে বিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাকে নিশ্চিত করার জন্য দিনটি পালন করা হয়। ইউনেসকো ও আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান কাউন্সিলের উদ্যোগে এ দিবস পালিত হয়ে থাকে। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য—‘বিশ্বাস, রূপান্তর ও ভবিষ্যৎ: ২০৫০ সালের জন্য আমাদের যে বিজ্ঞান প্রয়োজন’।
    ১৯৯৯ সালে হাঙ্গেরির বুদাপেস্টে অনুষ্ঠিত বিশ্ব বিজ্ঞান সম্মেলনের মাধ্যমে এই দিবস পালনের ধারণা প্রথম জন্ম নেয়। ইউনেসকো ও আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান কাউন্সিল তখন যৌথভাবে বিজ্ঞান–সংক্রান্ত ঘোষণা ও বৈজ্ঞানিক জ্ঞান ব্যবহারের ঘোষণা দেয়। সেই অঙ্গীকারকে পালন করতেই দিবসটি ঘোষণা করা হয়। ইউনেসকো আনুষ্ঠানিকভাবে ২০০১ সালে দিবসটির ঘোষণা করে। সেই থেকে দিবসটির মাধ্যমে বিজ্ঞানকে অগ্রগতির ভিত্তিপ্রস্তর হিসেবে শক্তিশালী করার জন্য বৈশ্বিক উদ্যোগ, কর্মসূচি ও অর্থায়নকে উৎসাহিত করে আসছে।
    জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ২০২৪-৩৩ সময়কালকে টেকসই উন্নয়নের জন্য আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান দশক হিসেবে ঘোষণা করেছে। এই প্রেক্ষাপটে দিবসটিকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এ বছর দিবসটি উপলক্ষে উজবেকিস্তানে ৪৩তম ইউনেসকো জেনারেল কনফারেন্স আয়োজন করেছে ইউনেসকো। ইউনেসকোর মহাপরিচালক অড্রে আজুলে বলেন, শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিজ্ঞান অপরিহার্য। বিজ্ঞান সমসাময়িক বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের জন্য বাস্তব ও টেকসই সমাধান সরবরাহ করে। জলবায়ু সংকট, মহামারি ও সম্পদের ঘাটতির মতো সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করার মাধ্যমে বিজ্ঞান অনেক সংঘাতের মূল কারণ প্রশমিত করতে পারে। এই দিবসের মাধ্যমে ইউনেসকো এবং আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান কাউন্সিলের সব সদস্য, সহযোগী ও অংশীদারদের প্রতি একসঙ্গে কাজ করতে আহ্বান জানানো হয়।


    সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
    আজ বিশ্ব বিজ্ঞান দিবস প্রতিবছর ১০ নভেম্বর বিশ্বজুড়ে পালিত হয় শান্তি ও উন্নয়নের জন্য বিশ্ব বিজ্ঞান দিবস। শান্তি প্রতিষ্ঠা, টেকসই উন্নয়ন ও সবার কল্যাণে বিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাকে নিশ্চিত করার জন্য দিনটি পালন করা হয়। ইউনেসকো ও আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান কাউন্সিলের উদ্যোগে এ দিবস পালিত হয়ে থাকে। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য—‘বিশ্বাস, রূপান্তর ও ভবিষ্যৎ: ২০৫০ সালের জন্য আমাদের যে বিজ্ঞান প্রয়োজন’। ১৯৯৯ সালে হাঙ্গেরির বুদাপেস্টে অনুষ্ঠিত বিশ্ব বিজ্ঞান সম্মেলনের মাধ্যমে এই দিবস পালনের ধারণা প্রথম জন্ম নেয়। ইউনেসকো ও আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান কাউন্সিল তখন যৌথভাবে বিজ্ঞান–সংক্রান্ত ঘোষণা ও বৈজ্ঞানিক জ্ঞান ব্যবহারের ঘোষণা দেয়। সেই অঙ্গীকারকে পালন করতেই দিবসটি ঘোষণা করা হয়। ইউনেসকো আনুষ্ঠানিকভাবে ২০০১ সালে দিবসটির ঘোষণা করে। সেই থেকে দিবসটির মাধ্যমে বিজ্ঞানকে অগ্রগতির ভিত্তিপ্রস্তর হিসেবে শক্তিশালী করার জন্য বৈশ্বিক উদ্যোগ, কর্মসূচি ও অর্থায়নকে উৎসাহিত করে আসছে। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ২০২৪-৩৩ সময়কালকে টেকসই উন্নয়নের জন্য আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান দশক হিসেবে ঘোষণা করেছে। এই প্রেক্ষাপটে দিবসটিকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এ বছর দিবসটি উপলক্ষে উজবেকিস্তানে ৪৩তম ইউনেসকো জেনারেল কনফারেন্স আয়োজন করেছে ইউনেসকো। ইউনেসকোর মহাপরিচালক অড্রে আজুলে বলেন, শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিজ্ঞান অপরিহার্য। বিজ্ঞান সমসাময়িক বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের জন্য বাস্তব ও টেকসই সমাধান সরবরাহ করে। জলবায়ু সংকট, মহামারি ও সম্পদের ঘাটতির মতো সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করার মাধ্যমে বিজ্ঞান অনেক সংঘাতের মূল কারণ প্রশমিত করতে পারে। এই দিবসের মাধ্যমে ইউনেসকো এবং আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান কাউন্সিলের সব সদস্য, সহযোগী ও অংশীদারদের প্রতি একসঙ্গে কাজ করতে আহ্বান জানানো হয়। সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
    Like
    Love
    2
    · 1 Comments ·0 Shares ·294 Views ·0 Reviews
  • “সকালে চিন্তা করো, দুপুরে কাজ করো, সন্ধ্যায় খাও, আর রাতে ঘুমাও।” — William Blake
    “সকালে চিন্তা করো, দুপুরে কাজ করো, সন্ধ্যায় খাও, আর রাতে ঘুমাও।” — William Blake
    0 Comments ·0 Shares ·196 Views ·0 Reviews
  • “সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর চিন্তা করো, তুমি এখনো বেঁচে আছো, নিঃশ্বাস নিতে পারছো, ভাবতে পারছো, সবকিছু উপভোগ করতে পারছো, ভালোবাসতে পারছো, এসবই আমাদের জন্যে বিশাল আশীর্বাদ।” — Marcus Aurelius
    “সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর চিন্তা করো, তুমি এখনো বেঁচে আছো, নিঃশ্বাস নিতে পারছো, ভাবতে পারছো, সবকিছু উপভোগ করতে পারছো, ভালোবাসতে পারছো, এসবই আমাদের জন্যে বিশাল আশীর্বাদ।” — Marcus Aurelius
    Like
    1
    · 0 Comments ·0 Shares ·211 Views ·0 Reviews
  • শীত কখনো হুট করে আসে না, সে ধীরে ধীরে গায়ে হাত রাখে—নরম করে, নিঃশব্দে।
    শীত কখনো হুট করে আসে না, সে ধীরে ধীরে গায়ে হাত রাখে—নরম করে, নিঃশব্দে।
    Love
    2
    · 2 Comments ·0 Shares ·173 Views ·0 Reviews
  • মানুষ চলে যায়, সময় এগিয়ে যায়, কিন্তু কিছু মুহূর্ত থেকে যায় হৃদয়ের গভীরে — স্মৃতির আকারে, যা চাইলেও আর কখনো মুছে ফেলা যায় না।

    মানুষ চলে যায়, সময় এগিয়ে যায়, কিন্তু কিছু মুহূর্ত থেকে যায় হৃদয়ের গভীরে — স্মৃতির আকারে, যা চাইলেও আর কখনো মুছে ফেলা যায় না।
    Like
    2
    · 0 Comments ·0 Shares ·259 Views ·0 Reviews
  • Anajmd
    Jsjahdgwm
    Hsnsmdhdh
    Jamdhsh
    Anajmd Jsjahdgwm Hsnsmdhdh Jamdhsh
    Like
    Love
    2
    · 0 Comments ·0 Shares ·268 Views ·0 Reviews
  • নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা যাবে মহাজাগতিক সৌন্দর্য

    নভেম্বর মাসটি হবে আকাশপ্রীতি মানুষদের জন্য এক রোমাঞ্চকর সময়। এই পুরো মাস জুড়েই দেখা মিলবে নানা মহাজাগতিক দৃশ্য—উল্কাবৃষ্টি, গ্রহের বিশেষ অবস্থান এবং চাঁদের মনোমুগ্ধকর রূপ।

    মাসের শুরুতেই দেখা দেবে টরিড উল্কাবৃষ্টি। নভেম্বরের ৪-৫ তারিখে দক্ষিণ টরিড উল্কাবৃষ্টি এবং ১১-১২ তারিখে উত্তর টরিড উল্কাবৃষ্টি দেখা যাবে। এই উল্কাগুলো তুলনামূলক ধীরে পড়ে এবং অনেক সময় উজ্জ্বল আগুনের গোলার মতো ঝলক ছড়ায়। প্রতি ঘণ্টায় গড়ে ৫ থেকে ৭টি উল্কা দেখা যেতে পারে।

    এরপর নভেম্বরের ১৭-১৮ তারিখে আকাশে দেখা যাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি। এই সময় প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ১৫টি দ্রুতগামী উল্কা দেখা যেতে পারে। ক্ষীয়মাণ চাঁদ থাকার কারণে আকাশ অন্ধকার থাকবে, ফলে উল্কাগুলো আরও স্পষ্টভাবে দেখা যাবে।

    ২১ নভেম্বর দেখা মিলবে আলফা মোনোসেরোটিড উল্কাবৃষ্টি—যা কখনও কখনও প্রতি ঘণ্টায় হাজারেরও বেশি উল্কা প্রদর্শন করে। আর নভেম্বরের ২৮ তারিখে দেখা যাবে অরায়নিড উল্কাবৃষ্টি, যা তুলনামূলক মৃদু উজ্জ্বলতায় জ্বলে।

    গ্রহ পর্যবেক্ষকদের জন্যও এই মাসটি বিশেষ। নভেম্বরের শুরুতে বুধ সূর্যাস্তের পর খালি চোখে দেখা যাবে। কারণ, তখন এটি আকাশে সবচেয়ে উঁচু অবস্থানে থাকবে। নভেম্বর ২৫ তারিখে শুক্র ও বুধ একসঙ্গে আকাশে পাশাপাশি দেখা যাবে।

    অন্যদিকে, নভেম্বর ২১ তারিখে ইউরেনাস পৃথিবীর সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থানে থাকবে—যাকে বলে ‘opposition’। এটি দূরবীন দিয়ে সহজে দেখা যাবে, বিশেষত বৃষ নক্ষত্রমণ্ডলের কাছাকাছি এলাকায়।

    নভেম্বর ২৩ তারিখে শনির বলয় প্রায় অদৃশ্য হয়ে যাবে। কারণ, পৃথিবী তখন শনি গ্রহের বলয় সমতলে অবস্থান করবে। সব মিলিয়ে নভেম্বরের রাতের আকাশ হবে উল্কাবৃষ্টি, উজ্জ্বল চাঁদ ও গ্রহরাজির মুগ্ধকর প্রদর্শনী যা জ্যোতির্বিদ ও সাধারণ আকাশপ্রেমীদের কাছে এক চমৎকার অভিজ্ঞতা হয়ে উঠবে।
    নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা যাবে মহাজাগতিক সৌন্দর্য নভেম্বর মাসটি হবে আকাশপ্রীতি মানুষদের জন্য এক রোমাঞ্চকর সময়। এই পুরো মাস জুড়েই দেখা মিলবে নানা মহাজাগতিক দৃশ্য—উল্কাবৃষ্টি, গ্রহের বিশেষ অবস্থান এবং চাঁদের মনোমুগ্ধকর রূপ। মাসের শুরুতেই দেখা দেবে টরিড উল্কাবৃষ্টি। নভেম্বরের ৪-৫ তারিখে দক্ষিণ টরিড উল্কাবৃষ্টি এবং ১১-১২ তারিখে উত্তর টরিড উল্কাবৃষ্টি দেখা যাবে। এই উল্কাগুলো তুলনামূলক ধীরে পড়ে এবং অনেক সময় উজ্জ্বল আগুনের গোলার মতো ঝলক ছড়ায়। প্রতি ঘণ্টায় গড়ে ৫ থেকে ৭টি উল্কা দেখা যেতে পারে। এরপর নভেম্বরের ১৭-১৮ তারিখে আকাশে দেখা যাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি। এই সময় প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ১৫টি দ্রুতগামী উল্কা দেখা যেতে পারে। ক্ষীয়মাণ চাঁদ থাকার কারণে আকাশ অন্ধকার থাকবে, ফলে উল্কাগুলো আরও স্পষ্টভাবে দেখা যাবে। ২১ নভেম্বর দেখা মিলবে আলফা মোনোসেরোটিড উল্কাবৃষ্টি—যা কখনও কখনও প্রতি ঘণ্টায় হাজারেরও বেশি উল্কা প্রদর্শন করে। আর নভেম্বরের ২৮ তারিখে দেখা যাবে অরায়নিড উল্কাবৃষ্টি, যা তুলনামূলক মৃদু উজ্জ্বলতায় জ্বলে। গ্রহ পর্যবেক্ষকদের জন্যও এই মাসটি বিশেষ। নভেম্বরের শুরুতে বুধ সূর্যাস্তের পর খালি চোখে দেখা যাবে। কারণ, তখন এটি আকাশে সবচেয়ে উঁচু অবস্থানে থাকবে। নভেম্বর ২৫ তারিখে শুক্র ও বুধ একসঙ্গে আকাশে পাশাপাশি দেখা যাবে। অন্যদিকে, নভেম্বর ২১ তারিখে ইউরেনাস পৃথিবীর সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থানে থাকবে—যাকে বলে ‘opposition’। এটি দূরবীন দিয়ে সহজে দেখা যাবে, বিশেষত বৃষ নক্ষত্রমণ্ডলের কাছাকাছি এলাকায়। নভেম্বর ২৩ তারিখে শনির বলয় প্রায় অদৃশ্য হয়ে যাবে। কারণ, পৃথিবী তখন শনি গ্রহের বলয় সমতলে অবস্থান করবে। সব মিলিয়ে নভেম্বরের রাতের আকাশ হবে উল্কাবৃষ্টি, উজ্জ্বল চাঁদ ও গ্রহরাজির মুগ্ধকর প্রদর্শনী যা জ্যোতির্বিদ ও সাধারণ আকাশপ্রেমীদের কাছে এক চমৎকার অভিজ্ঞতা হয়ে উঠবে।
    Like
    Love
    3
    · 1 Comments ·0 Shares ·418 Views ·0 Reviews
  • সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

    আকাশে দেখা যাচ্ছে বিরল এক সোনালি ধূমকেতু। সূর্যের কাছ দিয়ে অতিক্রম করার পরও এটি অক্ষতভাবে ফিরে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে আকাশ পর্যবেক্ষকরা এই চমৎকার দৃশ্য উপভোগ করছেন।

    ধূমকেতুটির নাম C/2025 K1 (ATLAS)। এটি মহাকাশের এক দূরবর্তী অঞ্চল ওর্ট মেঘ থেকে এসেছে। ২০২৫ সালের মে মাসে অ্যাস্টেরয়েড টেরেস্ট্রিয়াল-ইমপ্যাক্ট লাস্ট অ্যালার্ট সিস্টেম (ATLAS) টেলিস্কোপ প্রথম এটি শনাক্ত করে।

    সাধারণত বেশিরভাগ ধূমকেতু সূর্যের আলোয় সবুজ বা নীল আভায় ঝলমল করে। কারণ তাদের রাসায়নিক উপাদান ভিন্ন। কিন্তু এই ধূমকেতুটি সোনালি ও বাদামি রঙে ঝলক দিচ্ছে—যা অত্যন্ত বিরল।

    ক্যালিফোর্নিয়ার জ্যোতির্বিদ ড্যান বার্টলেট জানান, ৮ অক্টোবর ধূমকেতুটি সূর্যের সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থান (পেরিহেলিয়ন) অতিক্রম করে। তখন বিজ্ঞানীরা ধারণা করেছিলেন, এটি ভেঙে যাবে। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে ধূমকেতুটি বেঁচে যায় এবং এখন আগের চেয়ে উজ্জ্বলভাবে দেখা যাচ্ছে।

    লওয়েল অবজারভেটরির জ্যোতির্বিদ ডেভিড শ্লাইকনার বলেন, গবেষণায় দেখা গেছে এই ধূমকেতুতে কার্বন-জাত যৌগের পরিমাণ অস্বাভাবিকভাবে কম। এ ধরনের রাসায়নিক গঠনের ধূমকেতু এর আগে মাত্র দুটি দেখা গিয়েছিল।

    ধূমকেতুটি বর্তমানে পূর্ব আকাশে ভার্গো ও লিও নক্ষত্রমণ্ডলের সংযোগস্থলে দেখা যাচ্ছে। সূর্য ওঠার কিছু আগে দূরবীন বা এমনকি সাধারণ বাইনোকুলার দিয়েও এটি দেখা সম্ভব বলে জানিয়েছেন স্পেসওয়েদারের লেখক টনি ফিলিপস। জ্যোতির্বিদ বার্টলেটের মতে, এটি এখন ৯ ম্যাগনিচিউডের অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক ধূমকেতু, যা শরৎ ও শীত মৌসুমজুড়ে দেখা যাবে।

    সুত্রঃ বিডিপ্রতিদিন
    সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা আকাশে দেখা যাচ্ছে বিরল এক সোনালি ধূমকেতু। সূর্যের কাছ দিয়ে অতিক্রম করার পরও এটি অক্ষতভাবে ফিরে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে আকাশ পর্যবেক্ষকরা এই চমৎকার দৃশ্য উপভোগ করছেন। ধূমকেতুটির নাম C/2025 K1 (ATLAS)। এটি মহাকাশের এক দূরবর্তী অঞ্চল ওর্ট মেঘ থেকে এসেছে। ২০২৫ সালের মে মাসে অ্যাস্টেরয়েড টেরেস্ট্রিয়াল-ইমপ্যাক্ট লাস্ট অ্যালার্ট সিস্টেম (ATLAS) টেলিস্কোপ প্রথম এটি শনাক্ত করে। সাধারণত বেশিরভাগ ধূমকেতু সূর্যের আলোয় সবুজ বা নীল আভায় ঝলমল করে। কারণ তাদের রাসায়নিক উপাদান ভিন্ন। কিন্তু এই ধূমকেতুটি সোনালি ও বাদামি রঙে ঝলক দিচ্ছে—যা অত্যন্ত বিরল। ক্যালিফোর্নিয়ার জ্যোতির্বিদ ড্যান বার্টলেট জানান, ৮ অক্টোবর ধূমকেতুটি সূর্যের সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থান (পেরিহেলিয়ন) অতিক্রম করে। তখন বিজ্ঞানীরা ধারণা করেছিলেন, এটি ভেঙে যাবে। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে ধূমকেতুটি বেঁচে যায় এবং এখন আগের চেয়ে উজ্জ্বলভাবে দেখা যাচ্ছে। লওয়েল অবজারভেটরির জ্যোতির্বিদ ডেভিড শ্লাইকনার বলেন, গবেষণায় দেখা গেছে এই ধূমকেতুতে কার্বন-জাত যৌগের পরিমাণ অস্বাভাবিকভাবে কম। এ ধরনের রাসায়নিক গঠনের ধূমকেতু এর আগে মাত্র দুটি দেখা গিয়েছিল। ধূমকেতুটি বর্তমানে পূর্ব আকাশে ভার্গো ও লিও নক্ষত্রমণ্ডলের সংযোগস্থলে দেখা যাচ্ছে। সূর্য ওঠার কিছু আগে দূরবীন বা এমনকি সাধারণ বাইনোকুলার দিয়েও এটি দেখা সম্ভব বলে জানিয়েছেন স্পেসওয়েদারের লেখক টনি ফিলিপস। জ্যোতির্বিদ বার্টলেটের মতে, এটি এখন ৯ ম্যাগনিচিউডের অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক ধূমকেতু, যা শরৎ ও শীত মৌসুমজুড়ে দেখা যাবে। সুত্রঃ বিডিপ্রতিদিন
    Like
    4
    · 0 Comments ·0 Shares ·415 Views ·0 Reviews
  • https://youtu.be/mdvMXDUoWto?si=kK7BrDwLrXIyIo91
    https://youtu.be/mdvMXDUoWto?si=kK7BrDwLrXIyIo91
    Like
    Love
    2
    · 0 Comments ·0 Shares ·358 Views ·0 Reviews
  • “আপনার জীবনে সবচেয়ে বড় উপহার হলো সময়। এটি আপনি কখনো ফিরিয়ে নিতে পারবেন না।” — Rick Warren
    “আপনার জীবনে সবচেয়ে বড় উপহার হলো সময়। এটি আপনি কখনো ফিরিয়ে নিতে পারবেন না।” — Rick Warren
    Like
    1
    · 0 Comments ·0 Shares ·265 Views ·0 Reviews
  • “সময় এবং স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না।” — Geoffrey Chaucer
    “সময় এবং স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না।” — Geoffrey Chaucer
    Like
    2
    · 0 Comments ·0 Shares ·199 Views ·0 Reviews
  • চাঁদের বন্ধু
    রাতে ছাদে বসে সোহা বলে, “চাঁদ, তুই একা নাকি?” চাঁদ চুপ করে থাকে, কিন্তু মেঘ সরে গিয়ে আলোটা মুখে পড়ে। সোহা হাসে—ভাবল, চাঁদ উত্তর দিয়েছে।
    চাঁদের বন্ধু রাতে ছাদে বসে সোহা বলে, “চাঁদ, তুই একা নাকি?” চাঁদ চুপ করে থাকে, কিন্তু মেঘ সরে গিয়ে আলোটা মুখে পড়ে। সোহা হাসে—ভাবল, চাঁদ উত্তর দিয়েছে।
    Like
    2
    · 0 Comments ·0 Shares ·477 Views ·0 Reviews
  • গাছের নিচে দাদা
    প্রতিদিন বিকেলে দাদা গাছতলায় বসে গল্প বলতেন। আজ গাছটা আছে, দাদাও নেই। নাতনি সেখানে বসে মাটিতে আঙুল চালায়—গল্প এখনো আছে, শুধু বলার মানুষটা নেই।
    গাছের নিচে দাদা প্রতিদিন বিকেলে দাদা গাছতলায় বসে গল্প বলতেন। আজ গাছটা আছে, দাদাও নেই। নাতনি সেখানে বসে মাটিতে আঙুল চালায়—গল্প এখনো আছে, শুধু বলার মানুষটা নেই।
    Like
    Love
    2
    · 0 Comments ·0 Shares ·439 Views ·0 Reviews
More Results
Upgrade to Pro
Choose the Plan That's Right for You
Jono Sathi - Learn, Share, Earn Halal https://jonosathi.com
jonosathi
0%