• ফুডপ্যান্ডার ডেলিভারি বয় থেকে সফল ফ্রিল্যান্সার আবু সালেহ, মাসে আয় কত জানেন

    পরিবারের অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। অভাবের সংসারে নিজেকে একরকমের বোঝাই মনে করতেন। কিছু একটা করা দরকার। পরিস্থিতি যেন আবু সালেহ আহমেদকে দিন দিন আরও বিপদের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। অনেক স্বপ্ন দেখেছেন, সেই স্বপ্নে নিজেকে অটুট রেখেছেন। আর পাড়ি দিতে হয়েছে অনেকটা পথ। ধৈর্য নিয়ে নিজের স্বপ্নের দিকে তাকিয়ে আজ সালেহ নিজেকে বলতেই পারেন একজন সফল ফ্রিল‍্যান্সার। কেননা এখন তিনি মাসে আয় করেন তিন লাখ টাকা।

    আবু সালেহ আহমেদ। ডাকনাম আফনান। বাবা মো. কুতুব উদ্দিন শেখ মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন। এখন অবসর নিয়েছেন। মা সাজেদা খাতুন গৃহিণী। কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার তারাপুর গ্রামের আবু সালেহ আহমেদ এখন অবশ্য এলাকায় থাকেন না। থাকেন ঢাকার কাঁঠালবাগানে। এখান থেকেই আফনান গড়ে মাসিক তিন লাখ টাকা আয় করেন। ছোট্ট একটা অফিসও নিয়েছেন, যেখানে চারজন ছেলেমেয়ের কর্মসংস্থান করেছেন।

    ২০১৬ সালে সেনগ্রাম ফাজিল মাদ্রাসা থেকে এসএসসি পাসের পর ২০২০ সালে লক্ষ্মীপুর সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেন আবু সালেহ আহমেদ। এখন ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকে স্থাপত্য বিভাগে চতুর্থ বর্ষে পড়ছেন। ছাত্রাবস্থাতেও তাঁর মাসিক আয় কোনো কোনো মাসে পাঁচ লাখ ছাড়িয়ে যায়। ২৭ বছর বয়সী আবু সালেহ আহমেদ বিয়ে করেছেন গত বছর। স্ত্রীর নাম ফাতেমা জোহরা।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ফুডপ্যান্ডার ডেলিভারি বয় থেকে সফল ফ্রিল্যান্সার আবু সালেহ, মাসে আয় কত জানেন পরিবারের অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। অভাবের সংসারে নিজেকে একরকমের বোঝাই মনে করতেন। কিছু একটা করা দরকার। পরিস্থিতি যেন আবু সালেহ আহমেদকে দিন দিন আরও বিপদের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। অনেক স্বপ্ন দেখেছেন, সেই স্বপ্নে নিজেকে অটুট রেখেছেন। আর পাড়ি দিতে হয়েছে অনেকটা পথ। ধৈর্য নিয়ে নিজের স্বপ্নের দিকে তাকিয়ে আজ সালেহ নিজেকে বলতেই পারেন একজন সফল ফ্রিল‍্যান্সার। কেননা এখন তিনি মাসে আয় করেন তিন লাখ টাকা। আবু সালেহ আহমেদ। ডাকনাম আফনান। বাবা মো. কুতুব উদ্দিন শেখ মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন। এখন অবসর নিয়েছেন। মা সাজেদা খাতুন গৃহিণী। কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার তারাপুর গ্রামের আবু সালেহ আহমেদ এখন অবশ্য এলাকায় থাকেন না। থাকেন ঢাকার কাঁঠালবাগানে। এখান থেকেই আফনান গড়ে মাসিক তিন লাখ টাকা আয় করেন। ছোট্ট একটা অফিসও নিয়েছেন, যেখানে চারজন ছেলেমেয়ের কর্মসংস্থান করেছেন। ২০১৬ সালে সেনগ্রাম ফাজিল মাদ্রাসা থেকে এসএসসি পাসের পর ২০২০ সালে লক্ষ্মীপুর সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেন আবু সালেহ আহমেদ। এখন ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকে স্থাপত্য বিভাগে চতুর্থ বর্ষে পড়ছেন। ছাত্রাবস্থাতেও তাঁর মাসিক আয় কোনো কোনো মাসে পাঁচ লাখ ছাড়িয়ে যায়। ২৭ বছর বয়সী আবু সালেহ আহমেদ বিয়ে করেছেন গত বছর। স্ত্রীর নাম ফাতেমা জোহরা। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    Like
    5
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • যে বাংলাদেশি অ্যাপ নেপালে জনপ্রিয়

    ঢাকা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ততক্ষণে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি ফ্লাইট ৩৭১ আকাশে উঠে গেছে। গন্তব্য ‘ফেলুদার যত কাণ্ড’ কাঠমান্ডুতে। ১০০ মিনিটের বিমানভ্রমণ শেষে বিমান কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে গন্তব্য হোটেলে। নতুন শহরে ট্যাক্সি কীভাবে খোঁজ পাব, তা চিন্তার সময় বিনা মূল্যের ওয়াই–ফাই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে মুঠোফোনে পাঠাও অ্যাপের নোটিফিকেশন চলে আসে। নেপালে ২০১৮ সাল থেকে কাজ করছে বাংলাদেশের রাইডশেয়ারিং অ্যাপ পাঠাও। সেই পাঠাও অ্যাপে ভরসা করে কল দিলাম। কিছুক্ষণের মধ্যে সঞ্জয় সঞ্জু নামের এক চালক আমার অর্ডার রিসিভ করে চলে আসেন বিমানবন্দরের পার্কিংয়ে।

    বাংলাদেশি রাইড-শেয়ারিং অ্যাপ পাঠাও দেশের গণ্ডি পেরিয়ে নেপালে বিভিন্ন সেবা দিয়ে আসছে। আমাদের পাঠাও রাইডার সঞ্জয়কে বিভিন্ন প্রশ্ন করি। চালকের নেপালি ভাষা ছাড়া কোনো ভাষা জানা নেই। সামান্য হিন্দি আর ইংরেজি ভাষা পুঁজি করে চলে আলাপ। সঞ্জয় জানান, কাঠমান্ডুর ব্যস্ত সড়ক থেকে শুরু করে পর্যটনকেন্দ্র নাগরকোট পর্যন্ত পাঠাও সেবা পাওয়া যায়। নেপালে আগত পর্যটকদের কাছেও পাঠাও একটি নির্ভরযোগ্য নাম। স্থানীয় লোকজন নিজেদের জন্য বিভিন্ন বাইক ও ছোট ছোট ট্যাক্সি ব্যবহার করে। পাঠাও অ্যাপ পর্যটক বা কাঠমান্ডু শহরে যাঁরা নতুন, তাঁদের যাতায়াত সহজ ও সাশ্রয়ী করেছে।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    যে বাংলাদেশি অ্যাপ নেপালে জনপ্রিয় ঢাকা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ততক্ষণে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি ফ্লাইট ৩৭১ আকাশে উঠে গেছে। গন্তব্য ‘ফেলুদার যত কাণ্ড’ কাঠমান্ডুতে। ১০০ মিনিটের বিমানভ্রমণ শেষে বিমান কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে গন্তব্য হোটেলে। নতুন শহরে ট্যাক্সি কীভাবে খোঁজ পাব, তা চিন্তার সময় বিনা মূল্যের ওয়াই–ফাই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে মুঠোফোনে পাঠাও অ্যাপের নোটিফিকেশন চলে আসে। নেপালে ২০১৮ সাল থেকে কাজ করছে বাংলাদেশের রাইডশেয়ারিং অ্যাপ পাঠাও। সেই পাঠাও অ্যাপে ভরসা করে কল দিলাম। কিছুক্ষণের মধ্যে সঞ্জয় সঞ্জু নামের এক চালক আমার অর্ডার রিসিভ করে চলে আসেন বিমানবন্দরের পার্কিংয়ে। বাংলাদেশি রাইড-শেয়ারিং অ্যাপ পাঠাও দেশের গণ্ডি পেরিয়ে নেপালে বিভিন্ন সেবা দিয়ে আসছে। আমাদের পাঠাও রাইডার সঞ্জয়কে বিভিন্ন প্রশ্ন করি। চালকের নেপালি ভাষা ছাড়া কোনো ভাষা জানা নেই। সামান্য হিন্দি আর ইংরেজি ভাষা পুঁজি করে চলে আলাপ। সঞ্জয় জানান, কাঠমান্ডুর ব্যস্ত সড়ক থেকে শুরু করে পর্যটনকেন্দ্র নাগরকোট পর্যন্ত পাঠাও সেবা পাওয়া যায়। নেপালে আগত পর্যটকদের কাছেও পাঠাও একটি নির্ভরযোগ্য নাম। স্থানীয় লোকজন নিজেদের জন্য বিভিন্ন বাইক ও ছোট ছোট ট্যাক্সি ব্যবহার করে। পাঠাও অ্যাপ পর্যটক বা কাঠমান্ডু শহরে যাঁরা নতুন, তাঁদের যাতায়াত সহজ ও সাশ্রয়ী করেছে। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

    অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, নির্বাচনের পর গঠিত পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার কোনো আগ্রহ তাঁর নেই। তিনি জোর দিয়ে বলেন, তাঁদের কাজ হলো সফল ও শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা, যা নির্বাচন দ্বারা সম্পন্ন হবে।

    আজ বুধবার লন্ডনের চ্যাথাম হাউজে রয়্যাল ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সে বক্তব্য প্রদানের পর এক প্রশ্ন-উত্তর পর্বে বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কোনোভাবেই না, একেবারেই না। আমি মনে করি, আমাদের উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সদস্য সেটা করতে আগ্রহী হবেন না।’

    একজন সাংবাদিক জানতে চান, অধ্যাপক ইউনূস কি গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত পরবর্তী সরকারের অংশ হতে আগ্রহী বা সে ধরনের অবস্থানে রয়েছেন কি-না। উত্তরে অধ্যাপক ইউনূস সাফ জানিয়ে দেন, তাঁদের দায়িত্ব হলো- যে রূপান্তর চলছে সেটা ঠিকমতো শেষ করা এবং যখন তাঁরা নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন, তখন জনগণ যেন সন্তুষ্ট থাকে।

    তিনি বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত করতে চাই যে নির্বাচনটি সঠিকভাবে সম্পন্ন হবে। এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।’
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, নির্বাচনের পর গঠিত পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার কোনো আগ্রহ তাঁর নেই। তিনি জোর দিয়ে বলেন, তাঁদের কাজ হলো সফল ও শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা, যা নির্বাচন দ্বারা সম্পন্ন হবে। আজ বুধবার লন্ডনের চ্যাথাম হাউজে রয়্যাল ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সে বক্তব্য প্রদানের পর এক প্রশ্ন-উত্তর পর্বে বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কোনোভাবেই না, একেবারেই না। আমি মনে করি, আমাদের উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সদস্য সেটা করতে আগ্রহী হবেন না।’ একজন সাংবাদিক জানতে চান, অধ্যাপক ইউনূস কি গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত পরবর্তী সরকারের অংশ হতে আগ্রহী বা সে ধরনের অবস্থানে রয়েছেন কি-না। উত্তরে অধ্যাপক ইউনূস সাফ জানিয়ে দেন, তাঁদের দায়িত্ব হলো- যে রূপান্তর চলছে সেটা ঠিকমতো শেষ করা এবং যখন তাঁরা নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন, তখন জনগণ যেন সন্তুষ্ট থাকে। তিনি বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত করতে চাই যে নির্বাচনটি সঠিকভাবে সম্পন্ন হবে। এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।’ #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Like
    Love
    8
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • নিউইয়র্ক কি ইতিহাসে প্রথম কোনো মুসলিম মেয়র পেতে যাচ্ছে

    নিউইয়র্ক নগরের মেয়র নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রাথমিক বাছাইপর্বে একজন তরুণ অভিবাসী এবং রাজনৈতিক পরিবার থেকে আসা নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের সাবেক এক গভর্নরের মধ্যে মূল লড়াইটা হবে। ওই তরুণ অভিবাসী ডেমোক্রেটিক পার্টির বামপন্থী রাজনীতিক হিসেবে পরিচিত। আর সাবেক ওই গভর্নর একজন মধ্যপন্থী রাজনীতিবিদ।

    ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থিতার দৌড়ে এগিয়ে থাকা এই দুই প্রতিদ্বন্দ্বী হলেন নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের আইনসভার ডেমোক্র্যাট সদস্য জোহরান মামদানি এবং সাবেক গভর্নর অ্যান্ড্রু কুমো। নিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচনকে সামনে রেখে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রাথমিক বাছাইপর্বকে প্রগতিশীল আন্দোলনকারীদের সঙ্গে রক্ষণশীল ধারার পুরোনো প্রজন্মের লড়াইয়ের প্রতিচ্ছবি হিসেবে দেখা হচ্ছে। ২৪ জুন প্রাথমিক বাছাইপর্বের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

    নিউইয়র্ক নগর মূলত ডেমোক্রেটিক পার্টির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। তাই বলা যায়, আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় মেয়র নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থীরই জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। ২০২১ সালে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী হিসেবে এরিক অ্যাডামস প্রায় ৪০ শতাংশ ভোটের ব্যবধানে রিপাবলিকান প্রার্থী কার্টিস স্লিওয়াকে পরাজিত করেছিলেন। সেই জয়ের পর থেকে এরিক অ্যাডামস জাতীয় পর্যায়েও একটি পরিচিত মুখ হয়ে ওঠেন।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou
    নিউইয়র্ক কি ইতিহাসে প্রথম কোনো মুসলিম মেয়র পেতে যাচ্ছে নিউইয়র্ক নগরের মেয়র নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রাথমিক বাছাইপর্বে একজন তরুণ অভিবাসী এবং রাজনৈতিক পরিবার থেকে আসা নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের সাবেক এক গভর্নরের মধ্যে মূল লড়াইটা হবে। ওই তরুণ অভিবাসী ডেমোক্রেটিক পার্টির বামপন্থী রাজনীতিক হিসেবে পরিচিত। আর সাবেক ওই গভর্নর একজন মধ্যপন্থী রাজনীতিবিদ। ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থিতার দৌড়ে এগিয়ে থাকা এই দুই প্রতিদ্বন্দ্বী হলেন নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের আইনসভার ডেমোক্র্যাট সদস্য জোহরান মামদানি এবং সাবেক গভর্নর অ্যান্ড্রু কুমো। নিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচনকে সামনে রেখে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রাথমিক বাছাইপর্বকে প্রগতিশীল আন্দোলনকারীদের সঙ্গে রক্ষণশীল ধারার পুরোনো প্রজন্মের লড়াইয়ের প্রতিচ্ছবি হিসেবে দেখা হচ্ছে। ২৪ জুন প্রাথমিক বাছাইপর্বের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নিউইয়র্ক নগর মূলত ডেমোক্রেটিক পার্টির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। তাই বলা যায়, আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় মেয়র নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থীরই জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। ২০২১ সালে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী হিসেবে এরিক অ্যাডামস প্রায় ৪০ শতাংশ ভোটের ব্যবধানে রিপাবলিকান প্রার্থী কার্টিস স্লিওয়াকে পরাজিত করেছিলেন। সেই জয়ের পর থেকে এরিক অ্যাডামস জাতীয় পর্যায়েও একটি পরিচিত মুখ হয়ে ওঠেন। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou
    JonoSathi React
    Love
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • যতই বই লিখুক, হারপিক মজুমদাররা জুলাইকে হত্যা করতে পারবে না।

    বই লিখে বা গল্প লিখে কোন আন্দোলনকে মারা যায় না। বাঁচানোও যায় না।

    বিপ্লব বেঁচে থাকে ইনসাফে আর বিপ্লব মরে যায় বে-ইনসাফে।

    চাঁদা না পেয়ে যখন বিপ্লবের পক্ষের কোন শক্তি কোন একজন ব‍্যবসায়ীর হাত কেটে ফেলে, তখন ঐ মানুষটার কাছে বিপ্লব মরে যায়। কোন গল্পে কী লেখা হয়েছে, ওসব দেখার টাইম তার থাকে না।

    যে মেয়েটা জুলাইতে রাস্তায় নেমে এসেছিল এক আকাশ সমান স্বপ্ন নিয়ে, সেই মেয়েটা যখন দেখে, তারই নিয়ে আসা সেই নতুন বাংলাদেশে আরেক মেয়ের উপর নির্লজ্জ হামলা হয়। হামলাকারীর শাস্তি তো দূরের কথা, বরং বরণ করে নেওয়া হয় ফুলের মালা দিয়ে, তখনও ঐ মেয়েটার কাছে জুলাই মরে যায়।

    কোন সাহিত্য আর গল্প দিয়েই বা আপনি এই নির্মম বাস্তবতাকে ভোলাতে পারবেন?

    কোনদিন দেশ নিয়ে না ভাবা যেই প্রজন্ম রাস্তায় নেমে প্রাণ দিল দেশটাকে একটুখানি বদলাবে বলে। অথচ ওরা এখন দেখছে বাটপার রাজনীতিবিদদের দল কোন পরিবর্তনই করতে দিতে রাজি না। এসব দেখে ত‍্যক্ত বিরক্ত হয়ে গত জুলাইতে দেশের জন্য মরতে নামা ছেলেটা যখন এই জুলাইতে দেশ ছাড়ার জন্য হাতে আইয়েল্টস এর বই তুলে নেয়, তখন জুলাই আরো একবার মরে যায়।

    ৫ আগস্টের আগেও মানুষের জন্য কলম ধরা আমি আপনি যখন কোন দলের কাছে কলম বিক্রি করে দিই, জুলাই তখন খুন হয়ে যায় আমাদের হাতেই।

    এক শেখ মুজিব আর আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের যেই ক্ষতিটা করেছে, দেশের তাবৎ রাজাকার মিলেও কি তা করতে পারত?

    জুলাইও যদি মরে, আমাদের হাতেই মরবে। আওয়ামী লীগ বা হারপিকের লেখা গল্প না, জুলাই খুন হবে জুলাই এর পক্ষে রাজনীতি করা বিএনপি, জামায়াত আর এনসিপির ভুল রাজনীতির হাতেই। জুলাই মরবে এখনও চিকিৎসা না পাওয়া আহতদের অভিশাপে, জুলাই মরবে অন্তহীন চাঁদাবাজি আর ক্ষমতার লোভে, জুলাই মরে যাবে ইন্টেরিমের শেয়ার মার্কেটে সবকিছু হারানো ব‍্যবসায়ীর চোখের জলে।

    বিপ্লব কখনও শত্রুদের হাতে মরে না। বিপ্লব সবসময়ই মরে বিপ্লবীদের হাতেই।

    তাই আওয়ামী লীগ আজেবাজে গল্প লিখে সব শেষ করে দিন বলে কান্নাকাটি না করে, এই ১০ মাসে আপনারা, বিপ্লবের পক্ষের শক্তিরা মানুষকে ঠিক কোন বাস্তবতা উপহার দিতে পারলেন, সেই হিসাবটা করা জরুরি না?

    আওয়ামীলীগ বিপ্লবকে খুন করতে অনেক কিছুই করেছে, মানি।

    কিন্তু বিপ্লবকে রক্ষা করতে আপনারাই বা কতটুকু কী করলেন এতদিন?
    #Sadiqur Rahaman Khan
    যতই বই লিখুক, হারপিক মজুমদাররা জুলাইকে হত্যা করতে পারবে না। বই লিখে বা গল্প লিখে কোন আন্দোলনকে মারা যায় না। বাঁচানোও যায় না। বিপ্লব বেঁচে থাকে ইনসাফে আর বিপ্লব মরে যায় বে-ইনসাফে। চাঁদা না পেয়ে যখন বিপ্লবের পক্ষের কোন শক্তি কোন একজন ব‍্যবসায়ীর হাত কেটে ফেলে, তখন ঐ মানুষটার কাছে বিপ্লব মরে যায়। কোন গল্পে কী লেখা হয়েছে, ওসব দেখার টাইম তার থাকে না। যে মেয়েটা জুলাইতে রাস্তায় নেমে এসেছিল এক আকাশ সমান স্বপ্ন নিয়ে, সেই মেয়েটা যখন দেখে, তারই নিয়ে আসা সেই নতুন বাংলাদেশে আরেক মেয়ের উপর নির্লজ্জ হামলা হয়। হামলাকারীর শাস্তি তো দূরের কথা, বরং বরণ করে নেওয়া হয় ফুলের মালা দিয়ে, তখনও ঐ মেয়েটার কাছে জুলাই মরে যায়। কোন সাহিত্য আর গল্প দিয়েই বা আপনি এই নির্মম বাস্তবতাকে ভোলাতে পারবেন? কোনদিন দেশ নিয়ে না ভাবা যেই প্রজন্ম রাস্তায় নেমে প্রাণ দিল দেশটাকে একটুখানি বদলাবে বলে। অথচ ওরা এখন দেখছে বাটপার রাজনীতিবিদদের দল কোন পরিবর্তনই করতে দিতে রাজি না। এসব দেখে ত‍্যক্ত বিরক্ত হয়ে গত জুলাইতে দেশের জন্য মরতে নামা ছেলেটা যখন এই জুলাইতে দেশ ছাড়ার জন্য হাতে আইয়েল্টস এর বই তুলে নেয়, তখন জুলাই আরো একবার মরে যায়। ৫ আগস্টের আগেও মানুষের জন্য কলম ধরা আমি আপনি যখন কোন দলের কাছে কলম বিক্রি করে দিই, জুলাই তখন খুন হয়ে যায় আমাদের হাতেই। এক শেখ মুজিব আর আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের যেই ক্ষতিটা করেছে, দেশের তাবৎ রাজাকার মিলেও কি তা করতে পারত? জুলাইও যদি মরে, আমাদের হাতেই মরবে। আওয়ামী লীগ বা হারপিকের লেখা গল্প না, জুলাই খুন হবে জুলাই এর পক্ষে রাজনীতি করা বিএনপি, জামায়াত আর এনসিপির ভুল রাজনীতির হাতেই। জুলাই মরবে এখনও চিকিৎসা না পাওয়া আহতদের অভিশাপে, জুলাই মরবে অন্তহীন চাঁদাবাজি আর ক্ষমতার লোভে, জুলাই মরে যাবে ইন্টেরিমের শেয়ার মার্কেটে সবকিছু হারানো ব‍্যবসায়ীর চোখের জলে। বিপ্লব কখনও শত্রুদের হাতে মরে না। বিপ্লব সবসময়ই মরে বিপ্লবীদের হাতেই। তাই আওয়ামী লীগ আজেবাজে গল্প লিখে সব শেষ করে দিন বলে কান্নাকাটি না করে, এই ১০ মাসে আপনারা, বিপ্লবের পক্ষের শক্তিরা মানুষকে ঠিক কোন বাস্তবতা উপহার দিতে পারলেন, সেই হিসাবটা করা জরুরি না? আওয়ামীলীগ বিপ্লবকে খুন করতে অনেক কিছুই করেছে, মানি। কিন্তু বিপ্লবকে রক্ষা করতে আপনারাই বা কতটুকু কী করলেন এতদিন? #Sadiqur Rahaman Khan
    Like
    Love
    Haha
    9
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Bangladesh’s Ethical Social Network to Connect & Earn https://jonosathi.com