Security Check
  • দিনকে বরকতময় করতে এই ১টি Sunnah Follow করুন #সুন্নাহ #বরকত #HidayahIslam

    https://youtube.com/shorts/tmd6uSBJsxo?si=liDwHsS4wb7vufd-


    #ইমান #বরকত #ইবাদত #সুন্নাহ #আজকেরআমল #ইসলামিকমোটিভেশন #ইসলামিকশর্টস
    দিনকে বরকতময় করতে এই ১টি Sunnah Follow করুন ✨ #সুন্নাহ #বরকত #HidayahIslam 👇 https://youtube.com/shorts/tmd6uSBJsxo?si=liDwHsS4wb7vufd- #ইমান #বরকত #ইবাদত #সুন্নাহ #আজকেরআমল #ইসলামিকমোটিভেশন #ইসলামিকশর্টস
    Like
    2
    · 1 Comments ·0 Shares ·273 Views ·0 Reviews
  • বিশ্বের প্রথম ১০জি নেটওয়ার্ক চালু করল চীন

    চীন আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বের প্রথম ১০জি নেটওয়ার্ক চালু করেছে, যা এত দ্রুত যে একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য মুভি মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই ডাউনলোড করা সম্ভব। এটি কোনো আপগ্রেডেড ফাইবার বা প্রচারমূলক হাইপ নয়। এটি সম্পূর্ণ নতুন প্রজন্মের নেটওয়ার্ক অবকাঠামো, যা ডেটা স্থানান্তরকে এত দ্রুত করে তুলেছে যে আজকের উচ্চমানের ব্রডব্যান্ডও এতে পুরনো মনে হয়।

    প্রাথমিক পরীক্ষায় দেখা গেছে, এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বড় ফাইল প্রায় মুহূর্তেই লোড হয়, ভিডিও কল এতই মসৃণ যে বাস্তবের চেয়ে ভালো লাগছে, এবং ক্লাউড সার্ভিস এমনভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায় যেন এটি ডিভাইসে স্থানীয়ভাবে চলছে।

    এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI), রিয়েল-টাইম হোলোগ্রাম, পরবর্তী স্তরের ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR) এবং সম্পূর্ণ স্মার্ট সিটি-র মতো প্রকল্প চালানো সম্ভব হবে, যা মুহূর্তের মধ্যে তথ্য বিনিময়ের ওপর নির্ভর করবে।

    বিশ্বের জন্য এটি একটি বড় পরিবর্তন। দ্রুত যোগাযোগ অর্থাৎ দ্রুত ব্যবসা, আরও উদ্ভাবন এবং সীমাবদ্ধতা কমে যাওয়ার ডিজিটাল পৃথিবী। চীন স্পষ্টভাবে ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, এই নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে তারা আগামী ডিজিটাল ভবিষ্যতের নেতৃত্ব দেবে।

    বিশ্বের প্রথম ১০জি নেটওয়ার্ক চালু করল চীন চীন আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বের প্রথম ১০জি নেটওয়ার্ক চালু করেছে, যা এত দ্রুত যে একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য মুভি মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই ডাউনলোড করা সম্ভব। এটি কোনো আপগ্রেডেড ফাইবার বা প্রচারমূলক হাইপ নয়। এটি সম্পূর্ণ নতুন প্রজন্মের নেটওয়ার্ক অবকাঠামো, যা ডেটা স্থানান্তরকে এত দ্রুত করে তুলেছে যে আজকের উচ্চমানের ব্রডব্যান্ডও এতে পুরনো মনে হয়। প্রাথমিক পরীক্ষায় দেখা গেছে, এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বড় ফাইল প্রায় মুহূর্তেই লোড হয়, ভিডিও কল এতই মসৃণ যে বাস্তবের চেয়ে ভালো লাগছে, এবং ক্লাউড সার্ভিস এমনভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায় যেন এটি ডিভাইসে স্থানীয়ভাবে চলছে। এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI), রিয়েল-টাইম হোলোগ্রাম, পরবর্তী স্তরের ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR) এবং সম্পূর্ণ স্মার্ট সিটি-র মতো প্রকল্প চালানো সম্ভব হবে, যা মুহূর্তের মধ্যে তথ্য বিনিময়ের ওপর নির্ভর করবে। বিশ্বের জন্য এটি একটি বড় পরিবর্তন। দ্রুত যোগাযোগ অর্থাৎ দ্রুত ব্যবসা, আরও উদ্ভাবন এবং সীমাবদ্ধতা কমে যাওয়ার ডিজিটাল পৃথিবী। চীন স্পষ্টভাবে ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, এই নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে তারা আগামী ডিজিটাল ভবিষ্যতের নেতৃত্ব দেবে।
    Like
    1
    · 0 Comments ·0 Shares ·480 Views ·0 Reviews
  • ইব্রাহীমাবাদ রেলওয়ে স্টেশন
    ইব্রাহীমাবাদ রেলওয়ে স্টেশন
    Like
    1
    · 0 Comments ·0 Shares ·402 Views ·0 Reviews
  • ইতিহাসের আজকের এই দিনে

    ১৭৬২ - ফ্রেইবার্গে দ্বিতীয় ফ্রেডেরিকের নেতৃত্বে প্রুশীয়দের কাছে অষ্টয়দের পরাজয় ঘটে।
    ১৮৫১ - রাধাকান্ত দেব ও দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের উদ্যোগে কলকাতায় ‘ব্রিটিশ ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠিত হয়।
    ১৮৭৬ - কেশবচন্দ্র সেনের উদ্যোগে ইন্ডিয়ান রিফর্ম অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠিত হয়।
    ১৮৮৮ - কনস্টানটিনোপল চুক্তি অনুযায়ী সুয়েজ খাল অবরোধ মুক্ত হয়।
    ১৮৮৯ - ব্রিটিশ দক্ষিণ আফ্রিকা কোম্পানি কার্যক্রমের সনদপত্র পায়।
    ১৯২০ - ভারতের জাতীয় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া, আলিগড়ে প্রতিষ্ঠিত হয়।
    ১৯২৩ - ঐতিহাসিক ওসমানী সাম্রাজ্যের (১২৯৯ - ১৯২৩) বিলুপ্তি ঘটিয়ে মুস্তাফা কামাল আতাতুর্ক ধর্মনিরপেক্ষ প্রজাতন্ত্র হিসেবে “তুরস্ক” রাষ্ট্রের পত্তন ঘটান।
    ১৯২৫ - সুইজারল্যান্ডের লোকোর্নোয় ১২ দিনব্যাপী বৈঠকে লোর্কোন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
    ১৯৬৪ - টাঙ্গানিকা ও জাঞ্জিবারের একত্রীভূত নাম ঘোষিত হয় তাঞ্জানিয়া।
    ১৯৭৪ - জর্জ ফোর ম্যানকে পরাজিত করে মোহাম্মাদ আলী ক্লে শ্রেষ্ঠ বিশ্ব মুষ্টিযোদ্ধা খেতাব অর্জন করেন।
    ইতিহাসের আজকের এই দিনে ১৭৬২ - ফ্রেইবার্গে দ্বিতীয় ফ্রেডেরিকের নেতৃত্বে প্রুশীয়দের কাছে অষ্টয়দের পরাজয় ঘটে। ১৮৫১ - রাধাকান্ত দেব ও দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের উদ্যোগে কলকাতায় ‘ব্রিটিশ ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৭৬ - কেশবচন্দ্র সেনের উদ্যোগে ইন্ডিয়ান রিফর্ম অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৮৮ - কনস্টানটিনোপল চুক্তি অনুযায়ী সুয়েজ খাল অবরোধ মুক্ত হয়। ১৮৮৯ - ব্রিটিশ দক্ষিণ আফ্রিকা কোম্পানি কার্যক্রমের সনদপত্র পায়। ১৯২০ - ভারতের জাতীয় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া, আলিগড়ে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯২৩ - ঐতিহাসিক ওসমানী সাম্রাজ্যের (১২৯৯ - ১৯২৩) বিলুপ্তি ঘটিয়ে মুস্তাফা কামাল আতাতুর্ক ধর্মনিরপেক্ষ প্রজাতন্ত্র হিসেবে “তুরস্ক” রাষ্ট্রের পত্তন ঘটান। ১৯২৫ - সুইজারল্যান্ডের লোকোর্নোয় ১২ দিনব্যাপী বৈঠকে লোর্কোন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ১৯৬৪ - টাঙ্গানিকা ও জাঞ্জিবারের একত্রীভূত নাম ঘোষিত হয় তাঞ্জানিয়া। ১৯৭৪ - জর্জ ফোর ম্যানকে পরাজিত করে মোহাম্মাদ আলী ক্লে শ্রেষ্ঠ বিশ্ব মুষ্টিযোদ্ধা খেতাব অর্জন করেন।
    Like
    Love
    4
    · 0 Comments ·0 Shares ·446 Views ·0 Reviews
  • পৃথিবীতে যা কিছু রয়েছে আল্লাহ তায়ালা সবকিছু আমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন। আর আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন আল্লাহ তায়ালার ইবাদত করার জন্য। এইজন্য বলি আলহামদুলিল্লাহ।
    পৃথিবীতে যা কিছু রয়েছে আল্লাহ তায়ালা সবকিছু আমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন। আর আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন আল্লাহ তায়ালার ইবাদত করার জন্য। এইজন্য বলি আলহামদুলিল্লাহ। 🥰💝
    Like
    3
    · 0 Comments ·0 Shares ·394 Views ·0 Reviews
  • উইন্ডোজ ১০’ বন্ধ হচ্ছে! কী বলছে মাইক্রোসফট ? ? ?

    উইন্ডোজ কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য বড় পরিবর্তন আসছে। মাইক্রোসফট আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেছে যে, গত ১৪ অক্টোবর, থেকে ‘উইন্ডোজ ১০’-এর সমর্থন (Support) বন্ধ করে দেবে। অর্থাৎ, ওই তারিখের পর থেকে এই অপারেটিং সিস্টেম আর কোনো নিরাপত্তা আপডেট বা সিকিউরিটি প্যাঁচ পাবে না। ফলে পুরোনো কম্পিউটারগুলো সাইবার আক্রমণ ও ম্যালওয়্যার সংক্রমণের ঝুঁকিতে পড়বে। মাইক্রোসফট এখন ব্যবহারকারীদের বিনামূল্যে ‘উইন্ডোজ ১১’-এ আপগ্রেড করতে উৎসাহিত করছে। তবে সব কম্পিউটার নতুন ভার্সনটির জন্য উপযুক্ত নয়, কারণ উইন্ডোজ ১১ চালাতে আধুনিক প্রসেসর ও TPM 2.0 চিপসহ নির্দিষ্ট হার্ডওয়্যার প্রয়োজন। মার্কিন কনজিউমার গ্রুপ পিআইআরজির সিনিয়র ডিরেক্টর নাথান প্রকটর বলেছেন, ‘উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন বন্ধ হওয়া ভোক্তা ও পরিবেশ উভয়ের জন্যই একটি বড় ধাক্কা।’

    মাইক্রোসফট জানিয়েছে, বিশ্বজুড়ে ১.৪ বিলিয়নেরও বেশি ডিভাইস উইন্ডোজ ব্যবহার করছে, যার মধ্যে প্রায় ৪৩ শতাংশ এখনো ‘উইন্ডোজ ১০’ চালায় (স্ট্যাটকাউন্টার, জুলাই ২০২৫)। যুক্তরাজ্যের কনজিউমার গাইড ‘উইচ’ অনুমান করছে, এখনো প্রায় ২১ মিলিয়ন মানুষ উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করছেন।

    সমর্থন বন্ধ হয়ে গেলে ‘উইন্ডোজ ১০’ পিসি আর নিরাপত্তা আপডেট পাবে না। এতে ভাইরাস, ম্যালওয়্যার ও র‌্যানসমওয়্যার আক্রমণের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যাবে। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে খুচরা বিক্রেতা, গাড়ি নির্মাতা এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পর্যন্ত বড় সাইবার আক্রমণের শিকার হয়েছে, যা ঝুঁকির মাত্রা বুঝিয়ে দেয়। মাইক্রোসফটের কনজিউমার সিএমও ইউসুফ মেহেদী বলেন, সমর্থনহীন সফ্টওয়্যার ব্যবহার করা শুধু নিরাপত্তা নয়, বৈধতা ও নিয়ন্ত্রক সম্মতির (Regulatory Compliance) ক্ষেত্রেও সমস্যা তৈরি করতে পারে। এ ছাড়াও, আপনি লক্ষ্য করবেন, অন্যান্য সফ্টওয়্যারগুলোর কার্যকারিতা হ্রাস পেতে পারে, কারণ ডেভেলপাররা পুরোনো অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে তাদের সর্বশেষ ফিচারগুলো পাঠানো বন্ধ করে দেবে। ফলে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই সিস্টেমগুলো বাস্তবে অচল হয়ে পড়বে। অর্থাৎ ‘উইন্ডোজ ১০’-এর এক যুগের অবসান হচ্ছে, আর ব্যবহারকারীদের এখন সিদ্ধান্ত নেবে- আপগ্রেড, সিকিউরিটি এক্সটেনশন, নাকি ঝুঁকিতে থাকবে।

    উইন্ডোজ ১০’ বন্ধ হচ্ছে! কী বলছে মাইক্রোসফট ? ? ? উইন্ডোজ কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য বড় পরিবর্তন আসছে। মাইক্রোসফট আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেছে যে, গত ১৪ অক্টোবর, থেকে ‘উইন্ডোজ ১০’-এর সমর্থন (Support) বন্ধ করে দেবে। অর্থাৎ, ওই তারিখের পর থেকে এই অপারেটিং সিস্টেম আর কোনো নিরাপত্তা আপডেট বা সিকিউরিটি প্যাঁচ পাবে না। ফলে পুরোনো কম্পিউটারগুলো সাইবার আক্রমণ ও ম্যালওয়্যার সংক্রমণের ঝুঁকিতে পড়বে। মাইক্রোসফট এখন ব্যবহারকারীদের বিনামূল্যে ‘উইন্ডোজ ১১’-এ আপগ্রেড করতে উৎসাহিত করছে। তবে সব কম্পিউটার নতুন ভার্সনটির জন্য উপযুক্ত নয়, কারণ উইন্ডোজ ১১ চালাতে আধুনিক প্রসেসর ও TPM 2.0 চিপসহ নির্দিষ্ট হার্ডওয়্যার প্রয়োজন। মার্কিন কনজিউমার গ্রুপ পিআইআরজির সিনিয়র ডিরেক্টর নাথান প্রকটর বলেছেন, ‘উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন বন্ধ হওয়া ভোক্তা ও পরিবেশ উভয়ের জন্যই একটি বড় ধাক্কা।’ মাইক্রোসফট জানিয়েছে, বিশ্বজুড়ে ১.৪ বিলিয়নেরও বেশি ডিভাইস উইন্ডোজ ব্যবহার করছে, যার মধ্যে প্রায় ৪৩ শতাংশ এখনো ‘উইন্ডোজ ১০’ চালায় (স্ট্যাটকাউন্টার, জুলাই ২০২৫)। যুক্তরাজ্যের কনজিউমার গাইড ‘উইচ’ অনুমান করছে, এখনো প্রায় ২১ মিলিয়ন মানুষ উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করছেন। সমর্থন বন্ধ হয়ে গেলে ‘উইন্ডোজ ১০’ পিসি আর নিরাপত্তা আপডেট পাবে না। এতে ভাইরাস, ম্যালওয়্যার ও র‌্যানসমওয়্যার আক্রমণের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যাবে। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে খুচরা বিক্রেতা, গাড়ি নির্মাতা এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পর্যন্ত বড় সাইবার আক্রমণের শিকার হয়েছে, যা ঝুঁকির মাত্রা বুঝিয়ে দেয়। মাইক্রোসফটের কনজিউমার সিএমও ইউসুফ মেহেদী বলেন, সমর্থনহীন সফ্টওয়্যার ব্যবহার করা শুধু নিরাপত্তা নয়, বৈধতা ও নিয়ন্ত্রক সম্মতির (Regulatory Compliance) ক্ষেত্রেও সমস্যা তৈরি করতে পারে। এ ছাড়াও, আপনি লক্ষ্য করবেন, অন্যান্য সফ্টওয়্যারগুলোর কার্যকারিতা হ্রাস পেতে পারে, কারণ ডেভেলপাররা পুরোনো অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে তাদের সর্বশেষ ফিচারগুলো পাঠানো বন্ধ করে দেবে। ফলে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই সিস্টেমগুলো বাস্তবে অচল হয়ে পড়বে। অর্থাৎ ‘উইন্ডোজ ১০’-এর এক যুগের অবসান হচ্ছে, আর ব্যবহারকারীদের এখন সিদ্ধান্ত নেবে- আপগ্রেড, সিকিউরিটি এক্সটেনশন, নাকি ঝুঁকিতে থাকবে।
    Love
    Like
    3
    · 0 Comments ·0 Shares ·713 Views ·0 Reviews
  • পুরোনো বই
    লাইব্রেরির ধুলো জমা বই খুলতেই পড়ে গেল শুকনো গোলাপ। ভেতরে লেখা—“তুমি পড়লে আমি হাসব।” পাশে বসা অচেনা মেয়ে মৃদু হেসে তাকাল
    পুরোনো বই লাইব্রেরির ধুলো জমা বই খুলতেই পড়ে গেল শুকনো গোলাপ। ভেতরে লেখা—“তুমি পড়লে আমি হাসব।” পাশে বসা অচেনা মেয়ে মৃদু হেসে তাকাল
    Like
    Love
    2
    · 0 Comments ·0 Shares ·505 Views ·0 Reviews
  • সৌরঝড়ের ইঙ্গিত! মুহূর্তেই বন্ধ হয়ে যেতে পারে পুরো পৃথিবীর ইন্টারনেট ও বিদ্যুৎ সংযোগ

    ক্রমশ শক্তি সঞ্চয় করছে সূর্য। ২০২৫ সালে সূর্য যেন নতুন করে জেগে উঠেছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তাদের মতে, এই বছর আগের তুলনায় অনেক বেশি ঘন ঘন ও তীব্র সৌরঝড় দেখা দিতে পারে, যা পৃথিবীর প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবস্থার জন্য বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।

    নাসার সর্বশেষ গবেষণায় দেখা গেছে, সূর্যের ভেতরে একের পর এক প্লাজমা বিস্ফোরণের ফলে তৈরি হচ্ছে শক্তিশালী চৌম্বক ক্ষেত্র। এর অর্থ, সূর্য প্রবেশ করেছে এক নতুন সক্রিয় চক্রে যার প্রভাব ইতোমধ্যেই পৃথিবীতে দেখা যাচ্ছে।

    গত বছর সৌরঝড়ের প্রভাবে উত্তর মেরুর আলো, অর্থাৎ অরোরা বোরিয়ালিস, দেখা গিয়েছিল মেক্সিকো পর্যন্ত। যদিও এই দৃশ্য মনোমুগ্ধকর, এর আড়ালে লুকিয়ে আছে এক গুরুতর বিপদ। ১৯৮৯ সালে এমনই এক সৌরঝড় মুহূর্তের মধ্যে কানাডার কুইবেক অঞ্চলে অন্ধকার নেমে এনেছিল। লাখো মানুষ বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়েছিলেন। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন, এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি আবারও ঘটতে পারে।

    তাদের মতে, কোনো বড় সৌরঝড় ঘটলে মুহূর্তের মধ্যেই বিদ্যুৎ, জিপিএস এমনকি ইন্টারনেট সংযোগও বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এমনকি নাসার ‘আর্টেমিস’ প্রকল্পের নভোচারীরাও সৌর বিকিরণের ঝুঁকিতে পড়তে পারেন।

    তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেন, এই সৌরঝড় মানবদেহে সরাসরি তেমন প্রভাব ফেলে না। যদিও কিছু গবেষক সূর্যের কার্যকলাপের সঙ্গে হৃদরোগ, মাথাব্যথা ইত্যাদি সমস্যার সম্ভাব্য সম্পর্ক খুঁজে দেখছেন, এখনো পর্যন্ত এর কোনো স্পষ্ট বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

    বিশেষজ্ঞদের মতে, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল আমাদের প্রাকৃতিক ঢাল হিসেবে কাজ করছে। ফলে পৃথিবীর পৃষ্ঠে অবস্থানরত মানুষের জন্য সবচেয়ে সম্ভাব্য প্রভাব হতে পারে কেবল সিগনাল দুর্বল হওয়া বা হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে যাওয়া। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সৌরঝড়ের সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়তে পারে হঠাৎ ব্ল্যাকআউটের মাধ্যমে।
    সৌরঝড়ের ইঙ্গিত! মুহূর্তেই বন্ধ হয়ে যেতে পারে পুরো পৃথিবীর ইন্টারনেট ও বিদ্যুৎ সংযোগ ক্রমশ শক্তি সঞ্চয় করছে সূর্য। ২০২৫ সালে সূর্য যেন নতুন করে জেগে উঠেছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তাদের মতে, এই বছর আগের তুলনায় অনেক বেশি ঘন ঘন ও তীব্র সৌরঝড় দেখা দিতে পারে, যা পৃথিবীর প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবস্থার জন্য বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। নাসার সর্বশেষ গবেষণায় দেখা গেছে, সূর্যের ভেতরে একের পর এক প্লাজমা বিস্ফোরণের ফলে তৈরি হচ্ছে শক্তিশালী চৌম্বক ক্ষেত্র। এর অর্থ, সূর্য প্রবেশ করেছে এক নতুন সক্রিয় চক্রে যার প্রভাব ইতোমধ্যেই পৃথিবীতে দেখা যাচ্ছে। গত বছর সৌরঝড়ের প্রভাবে উত্তর মেরুর আলো, অর্থাৎ অরোরা বোরিয়ালিস, দেখা গিয়েছিল মেক্সিকো পর্যন্ত। যদিও এই দৃশ্য মনোমুগ্ধকর, এর আড়ালে লুকিয়ে আছে এক গুরুতর বিপদ। ১৯৮৯ সালে এমনই এক সৌরঝড় মুহূর্তের মধ্যে কানাডার কুইবেক অঞ্চলে অন্ধকার নেমে এনেছিল। লাখো মানুষ বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়েছিলেন। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন, এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি আবারও ঘটতে পারে। তাদের মতে, কোনো বড় সৌরঝড় ঘটলে মুহূর্তের মধ্যেই বিদ্যুৎ, জিপিএস এমনকি ইন্টারনেট সংযোগও বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এমনকি নাসার ‘আর্টেমিস’ প্রকল্পের নভোচারীরাও সৌর বিকিরণের ঝুঁকিতে পড়তে পারেন। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেন, এই সৌরঝড় মানবদেহে সরাসরি তেমন প্রভাব ফেলে না। যদিও কিছু গবেষক সূর্যের কার্যকলাপের সঙ্গে হৃদরোগ, মাথাব্যথা ইত্যাদি সমস্যার সম্ভাব্য সম্পর্ক খুঁজে দেখছেন, এখনো পর্যন্ত এর কোনো স্পষ্ট বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি। বিশেষজ্ঞদের মতে, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল আমাদের প্রাকৃতিক ঢাল হিসেবে কাজ করছে। ফলে পৃথিবীর পৃষ্ঠে অবস্থানরত মানুষের জন্য সবচেয়ে সম্ভাব্য প্রভাব হতে পারে কেবল সিগনাল দুর্বল হওয়া বা হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে যাওয়া। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সৌরঝড়ের সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়তে পারে হঠাৎ ব্ল্যাকআউটের মাধ্যমে।
    Love
    Like
    5
    · 2 Comments ·0 Shares ·463 Views ·0 Reviews
  • পৃথিবীর প্রথম প্রাণী

    পৃথিবীর প্রথম প্রাণী কোনটি ছিল, তা নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে অনেক বিতর্ক রয়েছে। এবার যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, প্রাচীন সামুদ্রিক স্পঞ্জই ছিল পৃথিবীর প্রথম প্রাণী। প্রায় ৫ কোটি ৪১ লাখ বছরেরও বেশি পুরোনো শিলায় পাওয়া রাসায়নিক জীবাশ্ম বিশ্লেষণ করে এই তথ্য পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানীদের ধারণা, ক্যামব্রিয়ান বিস্ফোরণের অনেক আগেই সামুদ্রিক স্পঞ্জ বিদ্যমান ছিল।

    এমআইটির বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, পুরোনো জৈব-অণুর চিহ্ন প্রায় ৫ কোটি ৪১ লাখ বছরেরও বেশি পুরোনো শিলায় পাওয়া গেছে। আধুনিক ডেমোস্পঞ্জের পূর্বপুরুষদের সঙ্গে সম্পর্কিত এই জীবাশ্মের মাধ্যমে নতুন তথ্য জানা যাচ্ছে। নতুন তথ্য ইঙ্গিত দিচ্ছে ক্যামব্রিয়ান যুগে জটিল জীবনের বিস্ফোরণের অনেক আগেই স্পঞ্জ বিদ্যমান ছিল। এই আবিষ্কার থেকে বোঝা যায় যে পৃথিবীর প্রাচীনতম প্রাণী ছিল নরম-দেহী, সামুদ্রিক জীব।

    গবেষণার জন্য এমআইটির বিজ্ঞানীরা ওমান, পশ্চিম ভারত ও সাইবেরিয়ার শিলা বিশ্লেষণ করে স্টেরেনস নামে পরিচিত বায়োমার্কার খুঁজে বের করেন। স্টেরেনস হলো স্টেরল থেকে প্রাপ্ত স্থিতিশীল রাসায়নিক অবশেষ। এটি জটিল জীবের কোষ পর্দার অপরিহার্য উপাদান। বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার করা বিরল সি৩০ ও সি৩১ স্টেরেনস শুধু ডিমোস্পঞ্জ থেকেই তৈরি হতে পারে। এই রাসায়নিক নমুনাই পৃথিবীর প্রথম প্রাণীর আণবিক সূত্র হিসাবে কাজ করেছে।

    স্পঞ্জকে বেশ সাধারণ প্রাণী বলে বিবেচনা করা হয়। সমুদ্রের পানি ছেঁকে পুষ্টি সংগ্রহের মাধ্যমে প্রথম দিকের স্পঞ্জ পৃথিবীর মহাসাগরে অক্সিজেন সরবরাহ করতে সাহায্য করেছিল। এ বিষয়ে বিজ্ঞানী রজার সামন্স বলেন, ‘আমাদের কাছে তিনটি সহায়ক ও পারস্পরিক সম্মত প্রমাণ রয়েছে। গবেষণা ইঙ্গিত করছে, স্পঞ্জই পৃথিবীর প্রাচীনতম প্রাণী ছিল।’

    সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
    পৃথিবীর প্রথম প্রাণী পৃথিবীর প্রথম প্রাণী কোনটি ছিল, তা নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে অনেক বিতর্ক রয়েছে। এবার যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, প্রাচীন সামুদ্রিক স্পঞ্জই ছিল পৃথিবীর প্রথম প্রাণী। প্রায় ৫ কোটি ৪১ লাখ বছরেরও বেশি পুরোনো শিলায় পাওয়া রাসায়নিক জীবাশ্ম বিশ্লেষণ করে এই তথ্য পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানীদের ধারণা, ক্যামব্রিয়ান বিস্ফোরণের অনেক আগেই সামুদ্রিক স্পঞ্জ বিদ্যমান ছিল। এমআইটির বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, পুরোনো জৈব-অণুর চিহ্ন প্রায় ৫ কোটি ৪১ লাখ বছরেরও বেশি পুরোনো শিলায় পাওয়া গেছে। আধুনিক ডেমোস্পঞ্জের পূর্বপুরুষদের সঙ্গে সম্পর্কিত এই জীবাশ্মের মাধ্যমে নতুন তথ্য জানা যাচ্ছে। নতুন তথ্য ইঙ্গিত দিচ্ছে ক্যামব্রিয়ান যুগে জটিল জীবনের বিস্ফোরণের অনেক আগেই স্পঞ্জ বিদ্যমান ছিল। এই আবিষ্কার থেকে বোঝা যায় যে পৃথিবীর প্রাচীনতম প্রাণী ছিল নরম-দেহী, সামুদ্রিক জীব। গবেষণার জন্য এমআইটির বিজ্ঞানীরা ওমান, পশ্চিম ভারত ও সাইবেরিয়ার শিলা বিশ্লেষণ করে স্টেরেনস নামে পরিচিত বায়োমার্কার খুঁজে বের করেন। স্টেরেনস হলো স্টেরল থেকে প্রাপ্ত স্থিতিশীল রাসায়নিক অবশেষ। এটি জটিল জীবের কোষ পর্দার অপরিহার্য উপাদান। বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার করা বিরল সি৩০ ও সি৩১ স্টেরেনস শুধু ডিমোস্পঞ্জ থেকেই তৈরি হতে পারে। এই রাসায়নিক নমুনাই পৃথিবীর প্রথম প্রাণীর আণবিক সূত্র হিসাবে কাজ করেছে। স্পঞ্জকে বেশ সাধারণ প্রাণী বলে বিবেচনা করা হয়। সমুদ্রের পানি ছেঁকে পুষ্টি সংগ্রহের মাধ্যমে প্রথম দিকের স্পঞ্জ পৃথিবীর মহাসাগরে অক্সিজেন সরবরাহ করতে সাহায্য করেছিল। এ বিষয়ে বিজ্ঞানী রজার সামন্স বলেন, ‘আমাদের কাছে তিনটি সহায়ক ও পারস্পরিক সম্মত প্রমাণ রয়েছে। গবেষণা ইঙ্গিত করছে, স্পঞ্জই পৃথিবীর প্রাচীনতম প্রাণী ছিল।’ সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
    Love
    1
    · 1 Comments ·0 Shares ·374 Views ·0 Reviews
  • চোখের রং নীল, সবুজ ও বাদামি হয় কেন

    চোখের রং আসলে মেলানিন, আইরিসের গঠন ও জেনেটিকসের মাধ্যমে তৈরি হয়। আর তাই তো আশপাশে থাকা মানুষের মধ্যে বাদামি থেকে শুরু করে নীল রঙের চোখ দেখা যায়। বিশ্বজুড়ে বাদামি চোখের আধিপত্য থাকলেও বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের চোখের রং কালো হয়ে থাকে।

    সারা বিশ্বে গভীর বাদামি থেকে শুরু করে হিমশীতল নীল, সবুজ বা পরিবর্তনশীল হেজেল শেডের চোখের রং দেখা যায়। চোখের আইরিস বা চোখের মণির চারপাশের রঙিন বলয় মূলত আমাদের চোখের রং নির্ধারণে ভূমিকা রাখে। এর পিগমেন্ট মেলানিন আলো শোষণ করে এবং রঙের গভীরতা নির্ধারণ করে। বাদামি চোখে মেলানিনের ঘনত্ব বেশি থাকে, যা বেশি আলো শোষণ করে গাঢ় রূপ দেয়। নীল চোখে মেলানিন খুব কম থাকে। নীল চোখের রং কোনো পিগমেন্ট থেকে আসে না। আইরিসের মধ্যে থাকা আলোর বিচ্ছুরণ থেকে আসে। সবুজ চোখে মেলানিন ও আলোর বিচ্ছুরণের ভারসাম্য থাকে। হেজেল শেডের চোখে মেলানিনের অসম বণ্টন দেখা যায়। আলোর তারতম্যের সঙ্গে সেই চোখে পরিবর্তনশীল আলাদা নকশা তৈরি হয়।

    দীর্ঘদিন ধরে বিজ্ঞানীরা মনে করতেন, একটি জিনের কারণে চোখের রং ভিন্ন দেখা যায়। নতুন এক গবেষণা বলছে, একাধিক জিন চোখের রংকে প্রভাবিত করে। এ কারণে ভাইবোনদের চোখের রং ভিন্ন হতে পারে। আবার দুই নীল চোখের মা–বাবার সবুজ বা বাদামি চোখের সন্তান হতে পারে। চোখের রং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত হয়। ইউরোপীয় বংশোদ্ভূত শিশুরা জন্মের সময় প্রায়ই নীল বা ধূসর চোখ নিয়ে জন্মায়। তাদের মেলানিনের মাত্রা তখন কম থাকে। প্রথম কয়েক বছরে পিগমেন্ট জমা হলে পরবর্তী সময়ে তাদের চোখ সবুজ, হেজেল বা বাদামিতে পরিবর্তিত হতে পারে। প্রাপ্তবয়স্কদের চোখের রং সাধারণত স্থিতিশীল থাকে।

    চোখের রং স্থির নয়; বরং গতিশীল বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা। বাদামি চোখে সোনালি আভা, হেজেল চোখে সবুজাভ আন্ডারটোন বা নীল চোখে ধূসর–নীল আভা পারিপার্শ্বিক আলো, কোণ ও আশপাশের রঙের ওপর নির্ভর করে ভিন্নভাবে তৈরি হয়। এই বৈচিত্র্য ঘটে আইরিসের গঠন ও মেলানিনের সঙ্গে জটিল উপায়ে আলোর মিথস্ক্রিয়ার কারণে।

    সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
    চোখের রং নীল, সবুজ ও বাদামি হয় কেন চোখের রং আসলে মেলানিন, আইরিসের গঠন ও জেনেটিকসের মাধ্যমে তৈরি হয়। আর তাই তো আশপাশে থাকা মানুষের মধ্যে বাদামি থেকে শুরু করে নীল রঙের চোখ দেখা যায়। বিশ্বজুড়ে বাদামি চোখের আধিপত্য থাকলেও বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের চোখের রং কালো হয়ে থাকে। সারা বিশ্বে গভীর বাদামি থেকে শুরু করে হিমশীতল নীল, সবুজ বা পরিবর্তনশীল হেজেল শেডের চোখের রং দেখা যায়। চোখের আইরিস বা চোখের মণির চারপাশের রঙিন বলয় মূলত আমাদের চোখের রং নির্ধারণে ভূমিকা রাখে। এর পিগমেন্ট মেলানিন আলো শোষণ করে এবং রঙের গভীরতা নির্ধারণ করে। বাদামি চোখে মেলানিনের ঘনত্ব বেশি থাকে, যা বেশি আলো শোষণ করে গাঢ় রূপ দেয়। নীল চোখে মেলানিন খুব কম থাকে। নীল চোখের রং কোনো পিগমেন্ট থেকে আসে না। আইরিসের মধ্যে থাকা আলোর বিচ্ছুরণ থেকে আসে। সবুজ চোখে মেলানিন ও আলোর বিচ্ছুরণের ভারসাম্য থাকে। হেজেল শেডের চোখে মেলানিনের অসম বণ্টন দেখা যায়। আলোর তারতম্যের সঙ্গে সেই চোখে পরিবর্তনশীল আলাদা নকশা তৈরি হয়। দীর্ঘদিন ধরে বিজ্ঞানীরা মনে করতেন, একটি জিনের কারণে চোখের রং ভিন্ন দেখা যায়। নতুন এক গবেষণা বলছে, একাধিক জিন চোখের রংকে প্রভাবিত করে। এ কারণে ভাইবোনদের চোখের রং ভিন্ন হতে পারে। আবার দুই নীল চোখের মা–বাবার সবুজ বা বাদামি চোখের সন্তান হতে পারে। চোখের রং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত হয়। ইউরোপীয় বংশোদ্ভূত শিশুরা জন্মের সময় প্রায়ই নীল বা ধূসর চোখ নিয়ে জন্মায়। তাদের মেলানিনের মাত্রা তখন কম থাকে। প্রথম কয়েক বছরে পিগমেন্ট জমা হলে পরবর্তী সময়ে তাদের চোখ সবুজ, হেজেল বা বাদামিতে পরিবর্তিত হতে পারে। প্রাপ্তবয়স্কদের চোখের রং সাধারণত স্থিতিশীল থাকে। চোখের রং স্থির নয়; বরং গতিশীল বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা। বাদামি চোখে সোনালি আভা, হেজেল চোখে সবুজাভ আন্ডারটোন বা নীল চোখে ধূসর–নীল আভা পারিপার্শ্বিক আলো, কোণ ও আশপাশের রঙের ওপর নির্ভর করে ভিন্নভাবে তৈরি হয়। এই বৈচিত্র্য ঘটে আইরিসের গঠন ও মেলানিনের সঙ্গে জটিল উপায়ে আলোর মিথস্ক্রিয়ার কারণে। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
    Like
    Love
    3
    · 0 Comments ·0 Shares ·595 Views ·0 Reviews
Upgrade to Pro
Choose the Plan That's Right for You
Jono Sathi - Learn, Share, Earn Halal https://jonosathi.com
jonosathi
0%