Search | Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform

Upgrade to Pro

  • প্রকৃতি আমাদের একমাত্র আশ্রয়, তাই তার যত্ন নেওয়া আমাদের দায়িত্ব। সবাই মিলে পরিবেশ রক্ষা করি, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুস্থ পৃথিবী রেখে যাই।
    প্রকৃতি আমাদের একমাত্র আশ্রয়, তাই তার যত্ন নেওয়া আমাদের দায়িত্ব। সবাই মিলে পরিবেশ রক্ষা করি, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুস্থ পৃথিবী রেখে যাই।🌍🌱
    Love
    Like
    Angry
    5
    2 Comments ·82 Views ·0 Reviews
  • ভালোবাসি তোমায় আমি বুঝাবো কি করে,
    শুধু জানি তোমায় ছাড়া যাবো আমি মরে.
    গাছের পরান মাটি আর আমার পরান তুমি,
    তোমার জন্য পৃথিবীতে জন্ম নিলাম আমি.
    ভালোবাসি তোমায় আমি বুঝাবো কি করে, শুধু জানি তোমায় ছাড়া যাবো আমি মরে. গাছের পরান মাটি আর আমার পরান তুমি, তোমার জন্য পৃথিবীতে জন্ম নিলাম আমি.
    Love
    Like
    Wow
    Angry
    8
    ·117 Views ·0 Reviews
  • “একজন মেয়ে যদি স্বাধীন হয়, তখন সমাজ তার চরিত্র খোঁজে। একজন ছেলে হলে— স্যালুট দেয়!”
    “একজন মেয়ে যদি স্বাধীন হয়, তখন সমাজ তার চরিত্র খোঁজে। একজন ছেলে হলে— স্যালুট দেয়!”
    Love
    Like
    Wow
    10
    ·105 Views ·0 Reviews
  • মুসলিম হয়ে জন্মানো ভাগ্যের বিষয়
    মুসলিম হয়ে জন্মানো ভাগ্যের বিষয়💙
    Like
    Love
    Wow
    Angry
    8
    ·96 Views ·0 Reviews
  • যথেষ্ট হয়েছে, এবার অন্তত থামো। নিজেকে ধরে বেঁধে বসাও ভাবনার গোল টেবিলে। এবার পরম মমতা নিয়ে নিজেকে জিজ্ঞেস করো, তুমি কার জন্য কষ্ট পাচ্ছো? যে তোমায় খুশি করার চেষ্টায় টুকুন করেনি কস্মিনকালেও? যে বোঝেনি তোমারও মন ভাঙে, তোমার হৃদয়ও ভেঙে টুকরো টুকরো হয় সামান্য কথার কাটাকাটিতে।

    কার জন্যে তুমি কাঁচা ঘুম ভেঙে দাউদাউ করে পুড়ে যাও, কার জন্য খরচ করছো অনেক স্বাদের জীবন। তার জন্যে? যার নিকট তোমার অভিযোগ অভিমান এর দু'পয়শার মূল্য নেই।

    সারাদিনের মন খারাপের কথা বলতে না পেরে হা-হুতাশ কার জন্য করো? যে জানেনা তোমার গোপন ক্ষতের কথা, শুনতে চায় না কেনো তোমার মন খারাপ, কেনো বুকের ভিতরে খিল মেরে আসে নরম হাওয়ার সন্ধ্যায়।

    নিজেকে এইবার একটু হাতেপায়ে ধরে বুঝাও, সব মানুষের জন্য জীবন খরচ করতে নেই। যার উৎসবে আমি নাই, তারে নিয়ে উল্ল্যাসের জীবন স্বপ্ন দেখতে নাই।

    তুমি শস্তা নও, ভিখেরিও নও, তুমি চমৎকার মানুষ। তুমি সুন্দর, তুমি সৎ, তুমি একটা ফুল। ঐ ফুলের কদর সবাই করতে পারে না, কেউ কেউ ছু্ঁড়ে ফেলে দেয় তুচ্ছ করে। আবার ঐ ছু্ড়ে দেওয়া ফুলই প্রচন্ড আগ্রহ নিয়ে অন্য কেউ তুলে নেয়, খুব যত্ন করে লুকিয়ে রাখে বুকের অন্ধরে। ভালোবাসে আজন্মকাল।

    দুঃখ যতটুকু পাওয়ার একেবারেই পাও। ভাবনা শেষ হলে গোল টেবিল থেকে উঠো। চোখ মুছে নাও, ভেঙে ফেলো মায়ার অদৃশ্য ঐ শক্ত শেকল। হাসো। হালকা লাগছে? বন্ধ জালানা খুলে দাও, মাকড়সার জালগুলো ঘেঁষে আসুক ছ'টাক আলো। নিজের ডানায় ভর করে উড়ো। নিজেকে জড়িয়ে ধরো, নিজেকে ভালোবাসো, আয়নায় নিজেকে দেখে সাজাও, মুগ্ধ হও।

    ভালো রাখার জন্যে, ভালো থাকার জন্যে মানুষ প্রয়োজন হয়। সেই মানুষের মাঝেই যদি ভালো থাকা না থাকে, তবে নিজেকে খুঁজো। একবার নিজেকে পেয়ে গেলেই দেখবে আর কখনোও মানুষের প্রয়োজন হবে না।

    একবার নিজেকে পেয়ে গেলে তুমি জানবে নিজেকে ভালোবাসার মতো আনন্দ পৃথিবীতে আর একটিও নাই। তুমি বুঝবে তোমাকে ভালোবাসার জন্য তুমি নিজেই যথেষ্ট।

    লেখা: আরিফ হুসাইন
    যথেষ্ট হয়েছে, এবার অন্তত থামো। নিজেকে ধরে বেঁধে বসাও ভাবনার গোল টেবিলে। এবার পরম মমতা নিয়ে নিজেকে জিজ্ঞেস করো, তুমি কার জন্য কষ্ট পাচ্ছো? যে তোমায় খুশি করার চেষ্টায় টুকুন করেনি কস্মিনকালেও? যে বোঝেনি তোমারও মন ভাঙে, তোমার হৃদয়ও ভেঙে টুকরো টুকরো হয় সামান্য কথার কাটাকাটিতে। কার জন্যে তুমি কাঁচা ঘুম ভেঙে দাউদাউ করে পুড়ে যাও, কার জন্য খরচ করছো অনেক স্বাদের জীবন। তার জন্যে? যার নিকট তোমার অভিযোগ অভিমান এর দু'পয়শার মূল্য নেই। সারাদিনের মন খারাপের কথা বলতে না পেরে হা-হুতাশ কার জন্য করো? যে জানেনা তোমার গোপন ক্ষতের কথা, শুনতে চায় না কেনো তোমার মন খারাপ, কেনো বুকের ভিতরে খিল মেরে আসে নরম হাওয়ার সন্ধ্যায়। নিজেকে এইবার একটু হাতেপায়ে ধরে বুঝাও, সব মানুষের জন্য জীবন খরচ করতে নেই। যার উৎসবে আমি নাই, তারে নিয়ে উল্ল্যাসের জীবন স্বপ্ন দেখতে নাই। তুমি শস্তা নও, ভিখেরিও নও, তুমি চমৎকার মানুষ। তুমি সুন্দর, তুমি সৎ, তুমি একটা ফুল। ঐ ফুলের কদর সবাই করতে পারে না, কেউ কেউ ছু্ঁড়ে ফেলে দেয় তুচ্ছ করে। আবার ঐ ছু্ড়ে দেওয়া ফুলই প্রচন্ড আগ্রহ নিয়ে অন্য কেউ তুলে নেয়, খুব যত্ন করে লুকিয়ে রাখে বুকের অন্ধরে। ভালোবাসে আজন্মকাল। দুঃখ যতটুকু পাওয়ার একেবারেই পাও। ভাবনা শেষ হলে গোল টেবিল থেকে উঠো। চোখ মুছে নাও, ভেঙে ফেলো মায়ার অদৃশ্য ঐ শক্ত শেকল। হাসো। হালকা লাগছে? বন্ধ জালানা খুলে দাও, মাকড়সার জালগুলো ঘেঁষে আসুক ছ'টাক আলো। নিজের ডানায় ভর করে উড়ো। নিজেকে জড়িয়ে ধরো, নিজেকে ভালোবাসো, আয়নায় নিজেকে দেখে সাজাও, মুগ্ধ হও। ভালো রাখার জন্যে, ভালো থাকার জন্যে মানুষ প্রয়োজন হয়। সেই মানুষের মাঝেই যদি ভালো থাকা না থাকে, তবে নিজেকে খুঁজো। একবার নিজেকে পেয়ে গেলেই দেখবে আর কখনোও মানুষের প্রয়োজন হবে না। একবার নিজেকে পেয়ে গেলে তুমি জানবে নিজেকে ভালোবাসার মতো আনন্দ পৃথিবীতে আর একটিও নাই। তুমি বুঝবে তোমাকে ভালোবাসার জন্য তুমি নিজেই যথেষ্ট। লেখা: আরিফ হুসাইন
    Love
    Like
    Wow
    Angry
    15
    1 Comments ·238 Views ·1 Reviews
  • থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হাসি-ঠাট্টা, আর কিছুটা খেয়ালিপনায় কেটে যাচ্ছিল সময়। ঠিক তখনই কোম্পানির এমডি এক অভিনব ঘোষণা দিলেন:

    "এই কুমিরে ভরা পুকুর যদি কেউ জীবিত অবস্থায় সাঁতরে পার হতে পারে, তবে তাকে ৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেওয়া হবে। আর যদি সে প্রাণ হারায়, তবে তার পরিবার পাবে ২ মিলিয়ন!"

    ঘটনাটি নিছক রসিকতা মনে হলেও পুকুরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সবাই হঠাৎ স্তব্ধ হয়ে গেল। জীবন বাজি রেখে কেউ কি নামবে ওই কুমির ভরা পুকুরে? কার আছে সেই সাহস? দীর্ঘক্ষণ কেটে গেলেও কেউই এগিয়ে এল না।

    কিন্তু হঠাৎই, একজন পুকুরে ঝাঁপিয়ে পড়ল! পেছন থেকে সবাই বিস্ময় আর আতঙ্কে চিৎকার করে উঠল। মনে হচ্ছিল, এই বুঝি কুমিরের চোয়ালে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাবে লোকটির দেহ। এ যে স্বেচ্ছায় নিশ্চিত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে নেওয়া!

    কিন্তু তখন এক অলৌকিক ঘটনা ঘটল। মরণপণ চেষ্টায় পুকুর সাঁতরে পার হয়ে গেল লোকটি! সাথে সাথে দম বন্ধ করা মুহূর্তগুলো ভেঙে উল্লাসে ফেটে পড়ল সবাই।

    কোম্পানির এমডি নিজে এগিয়ে এসে ৫ মিলিয়ন ডলারের চেক লোকটির হাতে তুলে দিলেন। কলিগরা পিঠ চাপড়ে অভিনন্দন জানাতে লাগল। সবাই বিজয়ীকে প্রশংসায় ভাসাচ্ছে।

    কিন্তু সেই সাহসী কর্মচারী, তখনো দিশেহারা, হাঁপাতে হাঁপাতে বলে উঠল, “আমি জানতে চাই, আমাকে পেছন থেকে কে ধাক্কা দিয়েছিল?”

    সবাই চুপ। এরপর ধীরে ধীরে প্রকাশ পেল সত্য, তার স্ত্রীই তাকে পুকুরে ঠেলে দিয়েছিল!

    সেদিন থেকেই জন্ম নিয়েছিল সেই চিরন্তন প্রবাদটি:
    “প্রত্যেক সফল পুরুষের পিছনে একজন নারীর হাত থাকে।”
    থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হাসি-ঠাট্টা, আর কিছুটা খেয়ালিপনায় কেটে যাচ্ছিল সময়। ঠিক তখনই কোম্পানির এমডি এক অভিনব ঘোষণা দিলেন: "এই কুমিরে ভরা পুকুর যদি কেউ জীবিত অবস্থায় সাঁতরে পার হতে পারে, তবে তাকে ৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেওয়া হবে। আর যদি সে প্রাণ হারায়, তবে তার পরিবার পাবে ২ মিলিয়ন!" ঘটনাটি নিছক রসিকতা মনে হলেও পুকুরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সবাই হঠাৎ স্তব্ধ হয়ে গেল। জীবন বাজি রেখে কেউ কি নামবে ওই কুমির ভরা পুকুরে? কার আছে সেই সাহস? দীর্ঘক্ষণ কেটে গেলেও কেউই এগিয়ে এল না। কিন্তু হঠাৎই, একজন পুকুরে ঝাঁপিয়ে পড়ল! পেছন থেকে সবাই বিস্ময় আর আতঙ্কে চিৎকার করে উঠল। মনে হচ্ছিল, এই বুঝি কুমিরের চোয়ালে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাবে লোকটির দেহ। এ যে স্বেচ্ছায় নিশ্চিত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে নেওয়া! কিন্তু তখন এক অলৌকিক ঘটনা ঘটল। মরণপণ চেষ্টায় পুকুর সাঁতরে পার হয়ে গেল লোকটি! সাথে সাথে দম বন্ধ করা মুহূর্তগুলো ভেঙে উল্লাসে ফেটে পড়ল সবাই। কোম্পানির এমডি নিজে এগিয়ে এসে ৫ মিলিয়ন ডলারের চেক লোকটির হাতে তুলে দিলেন। কলিগরা পিঠ চাপড়ে অভিনন্দন জানাতে লাগল। সবাই বিজয়ীকে প্রশংসায় ভাসাচ্ছে। কিন্তু সেই সাহসী কর্মচারী, তখনো দিশেহারা, হাঁপাতে হাঁপাতে বলে উঠল, “আমি জানতে চাই, আমাকে পেছন থেকে কে ধাক্কা দিয়েছিল?” সবাই চুপ। এরপর ধীরে ধীরে প্রকাশ পেল সত্য, তার স্ত্রীই তাকে পুকুরে ঠেলে দিয়েছিল! সেদিন থেকেই জন্ম নিয়েছিল সেই চিরন্তন প্রবাদটি: “প্রত্যেক সফল পুরুষের পিছনে একজন নারীর হাত থাকে।”
    Love
    Like
    5
    ·54 Views ·0 Reviews
  • অহংকার টা ঠিক ঘামের ফোটার মত,
    নিজেরই শরীর থেকে জন্মায়,
    কিন্তু শেষমেশ লজ্জায় মাটিতেই মিশে যায়।
    অহংকার টা ঠিক ঘামের ফোটার মত, নিজেরই শরীর থেকে জন্মায়, কিন্তু শেষমেশ লজ্জায় মাটিতেই মিশে যায়।😅
    Love
    Angry
    6
    ·63 Views ·0 Reviews
  • ।।।। ইনভেষ্ট ছাড়া আপনি আমাদের ব্রাঞ্চের “সহকারী পরিচালক” হতে চাচ্ছেন?
    .
    আপনি যদি প্রতি দিন ১ ঘন্টা সরাসরি আমাদের ব্রাঞ্চে আর ১/২ ঘন্টা অনলাইন ও অফলাইন সময় দিতে পারেন তাহলে আপনি আমাদের “সহকারী পরিচালক” হতে পারবেন।
    .
    “সহকারী পরিচালক” হয়ে ইনশাআল্লাহ মাসে ১০-২০ হাজার টাকা খুব সহজেই আয় করতে পারবেন।
    .
    স্টারল্যান্ড বিজনেস সলিশনস বর্তমানে ১০টি রানিং বিজনেস রয়েছে। আর এই বিজনেস গুলো প্রতিটি ইউনিয়নে পরিচালনা করার জন্য একটি করে “ব্রাঞ্চ অফিস” দেয়া হচ্ছে। আর সেই ব্রাঞ্চে ১০টা প্রজেক্টের দায়িত্ব ১০জন সহকারী পরিচালককে প্রদান করা হবে। কে কোন প্রজেক্টের দায়িত্ব পাবে সেটা লটারীর মাধ্যমে অথবা হেড অফিসের মাধ্যমে চুরাক্ত করা হবে।
    .
    আমাদের ১০টি বিজনেস হচ্ছে-
    .
    ১) ইকমার্স বিজনেস
    ২) আইটি বিজনেস
    ৩) জিপিএস ট্রেকার বিজনেস
    ৪) ডিলারশীপ বিজনেস
    ৫) হেলিকপ্টার ভাড়া, ট্যুর এন্ড টুরিজম
    ৬) কুরিয়ার বিজনেস
    ৭) আউটসোর্সিং প্রজেক্ট
    ৮) বাজার-সদাই প্রজেক্ট
    ৯) মোবাইল রিচার্জ
    ১০) ক্যাটারিং সার্ভিস ও ফুড ডেলিভারি
    .
    .
    একটি “ব্রাঞ্চ অফিস” পরিচালনার জন্য ০১জন “ব্রাঞ্চ পরিচালক” ও ১০জন “সহকারী পরিচালক” থাকবে। মোট ১১জন মিলে সেই এরিয়াতে আমাদের ১০টি বিজনেস পরিচালনা ও সম্প্রসারন করবেন।
    .
    আপনি যদি আমাদের ব্রাঞ্চের “সহকারী পরিচালক” হতে চান তাহলে আপনাকে ১ টাকাও ইনভেস্ট করতে হবে না। আপনাকে শুধু আমাদের ১০টি বিজনেসের মধ্যে ২টি বিজনেসের জন্য ৫জন করে গ্রাহক রেডি করতে হবে। এই ২টি বিজনেস হচ্ছে আউটসোর্সিং প্রজেক্ট ও মোবাইল রিচার্জ।
    .
    আউটসোর্সিং প্রজেক্টের জন্য ৫জন স্টুডেন্ট রেডি করবেন। যারা আমাদের কাছ থেকে মাত্র ৩০০ টাকার ট্রেনিং ফি দিয়ে মোট ১৫টি সেক্টরের উপর ট্রেনিং সাপোর্ট নিয়ে বাসায় বসেই আউটসোর্সিং করে মাসে ইচ্ছা মতো ইনকাম করতে পারবে। আমরা শতভাগ গ্যারান্টি সহকারে জানাচ্ছি যে, ট্রেনিং সেবা গ্রহনকারী কেউ বেকার বসে থাকবে না ইনশাআল্লাহ।
    .
    মোবাইল রিচার্জ প্রজেক্টের জন্য ৫জন ক্লাইন্ট রেডি করবেন। যারা মাত্র ১ হাজার টাকার ব্যালেঞ্চ নিয়ে একটি এপস দিয়ে ৫টি মোবাইল অপারেটরের রিচার্জ বিজনেস করতে পারবে। বিভিন্ন দোকানে মোবাইল কোম্পানী গুলো রিচার্জ ব্যবসায়ীদের প্রতি হাজারে ২৬-২৭ টাকা কমিশন দেয় এবং সেখানে তাদেরকে ৫টা অপারেটরের জন্য ৫টি সিম কিনতে হয় এবং ৫টি সিমে আলাদা আলাদা ব্যালেঞ্চ নিয়ে বিজনেস করতে হয়। যেখানে তাদের প্রায় ২০-২৫ হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে হয় অথচ আমাদের এপস এর মাধ্যমে মাত্র ১ হাজার টাকার ব্যালেঞ্চ নিয়েই মোবাইল রিচার্জ বিজনেসটি শুরু করতে পারে এবং আমরা প্রতি হাজারে কমিশন দিচ্ছি ৩০ টাকা, এছাড়া ৬০০/৭০০ টাকা মিনিট বা ইন্টারনেট প্যাকেজ বান্ডেল সেল করে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা আয় করতে পারবে।
    .
    .
    “সহকারী পরিচালক” হওয়ার যোগ্যতা-
    .
    ৫জন ফ্রিল্যান্সার ও ৫জন মোবাইল রিচার্জ গ্রাহক অথবা ১০জন ফ্রিল্যান্সার বা ১০জন মোবাইল রিচার্জ গ্রাহক রেডি করতে হবে।
    শিক্ষাগত যোগ্যতা মিনিমাম এসএসসি
    বয়স সর্বোচ্চ ২৫ বছর
    নিজ এলাকাতে সুপরিচিত থাকতে হবে।
    কর্মঠ ও উদ্যোমী হতে হবে।
    .
    “সহকারী পরিচালক” এর উদ্যোক্তা হিসেবে সরাসরি কমিশন -
    .
    ১) হেলিকপ্টার ভাড়া থেকে ১০%
    ২) আইটি বিজনেস থেকে ২০%
    ৩) জিপিএস ট্রেকার বিজনেস থেকে ১০%
    ৪) ইকমার্স বিজনেস থেকে ১০%
    ৫) ডিলারশীপ বিজনেস থেকে ১০%-২০%
    ৬) বাজার-সদাই প্রজেক্ট থেকে ৫%-১০%
    ৭) আউটসোর্সিং প্রজেক্ট থেকে ২০%
    ৮) মোবাইল রিচার্জ থেকে প্রতি হাজারে ৩০টাকা কমিশন এবং সাথে রিসেলার একাউন্ট তৈরি করে ৫০-১০০ টাকা ইনকাম।
    ৯) ক্যাটারিং সার্ভিস থেকে ১০%
    .
    “ব্রাঞ্চ অফিস” টিমের কমিশন-
    .
    ১) কুরিয়ার কমিশন ৬০%
    ২) হেলিকপ্টার ভাড়া থেকে ৫%
    ৩) আইটি বিজনেস থেকে ১০%
    ৪) জিপিএস ট্রেকার বিজনেস থেকে ৫%
    ৫) ইকমার্স বিজনেস থেকে ৩%
    ৬) ডিলারশীপ বিজনেস থেকে ৩%
    ৭) বাজার-সদাই প্রজেক্ট থেকে ৩%
    ৮) আউটসোর্সিং প্রজেক্ট থেকে ১০%
    ৯) ক্যাটারিং সার্ভিস থেকে ৫%
    .
    “সহকারী পরিচালক” ব্রাঞ্চ অফিসের ১০টি প্রজেক্টের মোট কমিশনের ৮% পাবেন।
    .
    তাই আপনি যদি ইনভেস্ট ছাড়া “সহকারী পরিচালক” হতে চান তাহলে আজকেই কনফার্ম করুন।
    ।।।। ইনভেষ্ট ছাড়া আপনি আমাদের ব্রাঞ্চের “সহকারী পরিচালক” হতে চাচ্ছেন? . 🔴 আপনি যদি প্রতি দিন ১ ঘন্টা সরাসরি আমাদের ব্রাঞ্চে আর ১/২ ঘন্টা অনলাইন ও অফলাইন সময় দিতে পারেন তাহলে আপনি আমাদের “সহকারী পরিচালক” হতে পারবেন। . “সহকারী পরিচালক” হয়ে ইনশাআল্লাহ মাসে ১০-২০ হাজার টাকা খুব সহজেই আয় করতে পারবেন। . স্টারল্যান্ড বিজনেস সলিশনস বর্তমানে ১০টি রানিং বিজনেস রয়েছে। আর এই বিজনেস গুলো প্রতিটি ইউনিয়নে পরিচালনা করার জন্য একটি করে “ব্রাঞ্চ অফিস” দেয়া হচ্ছে। আর সেই ব্রাঞ্চে ১০টা প্রজেক্টের দায়িত্ব ১০জন সহকারী পরিচালককে প্রদান করা হবে। কে কোন প্রজেক্টের দায়িত্ব পাবে সেটা লটারীর মাধ্যমে অথবা হেড অফিসের মাধ্যমে চুরাক্ত করা হবে। . আমাদের ১০টি বিজনেস হচ্ছে- . ✅১) ইকমার্স বিজনেস ✅২) আইটি বিজনেস ✅৩) জিপিএস ট্রেকার বিজনেস ✅৪) ডিলারশীপ বিজনেস ✅৫) হেলিকপ্টার ভাড়া, ট্যুর এন্ড টুরিজম ✅৬) কুরিয়ার বিজনেস ✅৭) আউটসোর্সিং প্রজেক্ট ✅৮) বাজার-সদাই প্রজেক্ট ✅৯) মোবাইল রিচার্জ ✅১০) ক্যাটারিং সার্ভিস ও ফুড ডেলিভারি . . একটি “ব্রাঞ্চ অফিস” পরিচালনার জন্য ০১জন “ব্রাঞ্চ পরিচালক” ও ১০জন “সহকারী পরিচালক” থাকবে। মোট ১১জন মিলে সেই এরিয়াতে আমাদের ১০টি বিজনেস পরিচালনা ও সম্প্রসারন করবেন। . আপনি যদি আমাদের ব্রাঞ্চের “সহকারী পরিচালক” হতে চান তাহলে আপনাকে ১ টাকাও ইনভেস্ট করতে হবে না। আপনাকে শুধু আমাদের ১০টি বিজনেসের মধ্যে ২টি বিজনেসের জন্য ৫জন করে গ্রাহক রেডি করতে হবে। এই ২টি বিজনেস হচ্ছে আউটসোর্সিং প্রজেক্ট ও মোবাইল রিচার্জ। . 🔲 আউটসোর্সিং প্রজেক্টের জন্য ৫জন স্টুডেন্ট রেডি করবেন। যারা আমাদের কাছ থেকে মাত্র ৩০০ টাকার ট্রেনিং ফি দিয়ে মোট ১৫টি সেক্টরের উপর ট্রেনিং সাপোর্ট নিয়ে বাসায় বসেই আউটসোর্সিং করে মাসে ইচ্ছা মতো ইনকাম করতে পারবে। আমরা শতভাগ গ্যারান্টি সহকারে জানাচ্ছি যে, ট্রেনিং সেবা গ্রহনকারী কেউ বেকার বসে থাকবে না ইনশাআল্লাহ। . 🔲 মোবাইল রিচার্জ প্রজেক্টের জন্য ৫জন ক্লাইন্ট রেডি করবেন। যারা মাত্র ১ হাজার টাকার ব্যালেঞ্চ নিয়ে একটি এপস দিয়ে ৫টি মোবাইল অপারেটরের রিচার্জ বিজনেস করতে পারবে। বিভিন্ন দোকানে মোবাইল কোম্পানী গুলো রিচার্জ ব্যবসায়ীদের প্রতি হাজারে ২৬-২৭ টাকা কমিশন দেয় এবং সেখানে তাদেরকে ৫টা অপারেটরের জন্য ৫টি সিম কিনতে হয় এবং ৫টি সিমে আলাদা আলাদা ব্যালেঞ্চ নিয়ে বিজনেস করতে হয়। যেখানে তাদের প্রায় ২০-২৫ হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে হয় অথচ আমাদের এপস এর মাধ্যমে মাত্র ১ হাজার টাকার ব্যালেঞ্চ নিয়েই মোবাইল রিচার্জ বিজনেসটি শুরু করতে পারে এবং আমরা প্রতি হাজারে কমিশন দিচ্ছি ৩০ টাকা, এছাড়া ৬০০/৭০০ টাকা মিনিট বা ইন্টারনেট প্যাকেজ বান্ডেল সেল করে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা আয় করতে পারবে। . . “সহকারী পরিচালক” হওয়ার যোগ্যতা- . ⬛৫জন ফ্রিল্যান্সার ও ৫জন মোবাইল রিচার্জ গ্রাহক অথবা ১০জন ফ্রিল্যান্সার বা ১০জন মোবাইল রিচার্জ গ্রাহক রেডি করতে হবে। ⬛শিক্ষাগত যোগ্যতা মিনিমাম এসএসসি ⬛বয়স সর্বোচ্চ ২৫ বছর ⬛নিজ এলাকাতে সুপরিচিত থাকতে হবে। ⬛কর্মঠ ও উদ্যোমী হতে হবে। . 🟠 “সহকারী পরিচালক” এর উদ্যোক্তা হিসেবে সরাসরি কমিশন - . 🟢 ১) হেলিকপ্টার ভাড়া থেকে ১০% 🟢 ২) আইটি বিজনেস থেকে ২০% 🟢 ৩) জিপিএস ট্রেকার বিজনেস থেকে ১০% 🟢 ৪) ইকমার্স বিজনেস থেকে ১০% 🟢 ৫) ডিলারশীপ বিজনেস থেকে ১০%-২০% 🟢 ৬) বাজার-সদাই প্রজেক্ট থেকে ৫%-১০% 🟢 ৭) আউটসোর্সিং প্রজেক্ট থেকে ২০% 🟢 ৮) মোবাইল রিচার্জ থেকে প্রতি হাজারে ৩০টাকা কমিশন এবং সাথে রিসেলার একাউন্ট তৈরি করে ৫০-১০০ টাকা ইনকাম। 🟢 ৯) ক্যাটারিং সার্ভিস থেকে ১০% . 🟠 “ব্রাঞ্চ অফিস” টিমের কমিশন- . 🔵 ১) কুরিয়ার কমিশন ৬০% 🔵 ২) হেলিকপ্টার ভাড়া থেকে ৫% 🔵 ৩) আইটি বিজনেস থেকে ১০% 🔵 ৪) জিপিএস ট্রেকার বিজনেস থেকে ৫% 🔵 ৫) ইকমার্স বিজনেস থেকে ৩% 🔵 ৬) ডিলারশীপ বিজনেস থেকে ৩% 🔵 ৭) বাজার-সদাই প্রজেক্ট থেকে ৩% 🔵 ৮) আউটসোর্সিং প্রজেক্ট থেকে ১০% 🔵 ৯) ক্যাটারিং সার্ভিস থেকে ৫% . “সহকারী পরিচালক” ব্রাঞ্চ অফিসের ১০টি প্রজেক্টের মোট কমিশনের ৮% পাবেন। . তাই আপনি যদি ইনভেস্ট ছাড়া “সহকারী পরিচালক” হতে চান তাহলে আজকেই কনফার্ম করুন।
    Love
    Like
    Wow
    Angry
    5
    ·79 Views ·0 Reviews
  • Happy আমি তোর পেটে জন্মাইছি নাকি তুই আমার পেটে জন্মাইছিস Day
    #viral
    #Foryou

    #funny
    #jonosathi
    Happy আমি তোর পেটে জন্মাইছি নাকি তুই আমার পেটে জন্মাইছিস Day 😐🤍 #viral #Foryou #funny #jonosathi
    Love
    Like
    Angry
    8
    ·143 Views ·0 Reviews
  • বরং মাহফুজের এইসব পাগলামিই প্রমাণ করে দিতেছে, জুলাই এর মাস্টারমাইন্ড তো দূরের কথা, উনি আসলে জুলাই এর স্পিরিটটাই বুঝেন নাই।

    হাসিনার আমলেও মন্ত্রীদের নিয়ে ট্রল কম হয়নি।

    এক কাউয়া কাদেরকে নিয়ে যত ট্রল হয়েছে, আক্রমণ হয়েছে, ইভেন ডার্ক হিউমার পর্যন্ত হইছে, মাহফুজের সাথে তার কিছুই হয় নাই।

    এতো অল্পতেই বারবার হাইপার হয়ে মাহফুজ বারবারই প্রমাণ করতেছে, মন্ত্রণালয় তো দূরের কথা, একটা ক্লাব চালানোর ক্যাপাবিলিটিও এই লোকটার নাই।

    জুলাই বিপ্লবে শিবিরের স্টেক খুবই হাই।

    বিশেষ করে সমন্বয়কদের নিরাপত্তা দেওয়া, ঢাকার মধ্যে মুভ করানোসহ বেশ কিছু ইস্যুতে শিবির লিডিং পজিশনে ছিলো।

    এইটা হলো বাস্তবতা।

    ইভেন নাহিদ ভাই ধানমন্ডির যে বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন, সেই বাসাটাও ছিলো এক জামায়াত নেতার।

    মাহফুজের উচিত ছিলো, আন্দোলনের সময়তেই শিবিরকে বা জামায়াতকে গালিগালাজ করে মাইনাস করে দেওয়া।

    নিজেদের অওকাত দিয়ে আন্দোলন করতো। হাসিনা পড়লে পড়তো, না পড়লে নাই।

    বাট আন্দোলনে সবাইকে ডেকে মন্ত্রী হওয়ার পর মাহফুজের এখন হুট করে মনে হলো, জামায়াত শিবির রাজাকার। কেন?

    মাহফুজ তো নির্বাচিত মন্ত্রী না।

    মাহফুজ গণ অভ্যুথানের মন্ত্রী।

    আর এই গণ অভ্যুথানে বিএনপি, জামায়াত, বাম, ডান সবারই সম্মিলিত অবদান আছে। সবার স্টেক আছে। সবার প্রতিনিধি হিসেবেই মাহফুজ মন্ত্রী হয়েছেন।

    মাহফুজের সামনে সুযোগ ছিলো সবাইকে ধারণ করে চলার। সবাইকে সাথে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ একটা ইমেজ ধরে রাখার একটা সুযোগ মাহফুজের সামনে ছিলো।

    বাট ঐ যে বললাম, রাজনীতি জিনিসটা রাজাদের মানায়, ফকিন্নিদের বানায় না।

    রাজা চিন্তা করে, আরো মানুষ নিয়ে চলতে, যাতে তার রাজত্ব ঠিক থাকে।

    আর ফকিন্নি সবসময়ই ভয় পায়, এই বুঝি বাকিরা আমার চে বেশি বড় হয়ে গেল।

    মাহফুজ গত দুই দিন যা করছেন, সবটাই তার এই ফকিন্নি মেন্টালিটির জন্য।

    জুলাই এসেছিলো দেশটা কারো বাপের না স্লোগান থেকে। অথচ মাহফুজ দেশটা নিজের বাপের মনে করে দেখে নেওয়ার, আঘাত করার হুমকি দিতেছেন।

    কেন?

    উনি তো এখন মন্ত্রী, কোন দলের নেতা না। সরকারে থাকা কেউ কি এই ভাষায় হুমকি দিতে পারে?

    যে মানুষ সরকারের বেসিক কর্তব্যই বোঝে না, সেই মানুষকে মন্ত্রী বানাইলে যা হয়, তাই হচ্ছে।

    শিবির যে ভাষায় আর যে ওয়েতে মাহফুজের সমালোচনা করেছে, সেটা খুবই নোংরা ছিলো, এইটা ঠিক।

    বাট মাহফুজ একজন মন্ত্রী, এবং তাকে এসব ফেস করে হেসে উড়িয়ে দিতে পারতে হবে। মন্ত্রী তো দূরের কথা, ফেসবুকে যে কোন পাবলিক ফিগারকেই এসব সহ্য করতে হয়।

    বাট গালি দেখে হিতাহিত জ্ঞান শূণ্য হয়ে দেখে নিবো, আঘাত করবো এগুলা হচ্ছে হাসিনা সিনড্রোম।

    এনসিপির ইন্টারনাল আলাপ যতটুকু শুনেছি, তাতে মাহফুজকে আমার কাছে আরেকজন হাসিনাই মনে হয়েছে বেশি। হাসিনা দেশটাকে নিজের ভেবে মাইনাস গেম খেলতো,মাহফুজও সেইম কাজটাই করছেন।

    ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, মাহফুজের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া উচিত। নাহলে পদত্যাগ করা উচিত। সরাসরি মারার হুমকি দেওয়ার পর আর কোন মন্ত্রীরই নিজের পদে থাকা উচিত না। কারণ ঐ মানসিক সুস্থতা তার নাই।

    আর এনসিপিও চিন্তা করুক, যে মানুষ একটা মন্ত্রণালয় চালাইতে যাইয়া আট মাসে গোটা দুনিয়ার সবাইকে শত্রু বানাইয়া ফেলসে, তাকে তারা দলে নিয়ে কতটুকু ইনক্লুসিভ হতে পারবে।

    এখন মাহফুজ এনসিপির কেউ না বলে আমি ইগনোর করতেই পারি, বাট এনসিপিতে ঢোকার পর ওর এসব ছোটলোকির পর আর কে ওকে বিশ্বাস করবে?

    এনসিপি যে বাংলাদেশপন্থার কথা বলতেছে, সেটাকে ধারণ করতে হলে অমন উদার মানুষ লাগবে। এনসিপিকে মধ্যপন্থী হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে এখানে ডান, বাম সবাইকেই একসাথে ধারণ করতে পারতে হবে।

    প্লাস এনসিপির লোকবলের যে অবস্থা, আগামী ১০ বছর রাস্তাতে দাঁড়াতে হলেও বিভিন্ন পলিটিকাল অ্যালাই এর সাথে মিলেই দাঁড়াতে হবে। ইভেন বিএনপির মতো এতো পপুলার আর সাংগঠনিকভাবে স্ট্রং দলটাকেও জামায়াতসহ ২০ টা পার্টিকে সাথে নিয়ে চলতে হয়েছে।

    এই একসাথে চলতে পারার জন্য উদারতা লাগে। এনসিপি বড় হতে চাইলে এনসিপিকেও ঐ উদারতা অর ফ্লেক্সিবিলিটি নিয়েই দাঁড়াতে হবে। ছোট বড় অনেক ইস্যুই ওভারলুক করতে পারলেই কেবল রাজনৈতিক বন্ধুত্ব দাঁড়ায়।

    বাট মাহফুজের মতো টক্সিক, নার্সিসিস্ট আর মেন্টালি চিপ একজন মানুষকে নিয়ে এনসিপি ভবিষ্যতে কাউকে বন্ধু বানাতে পারবে কি না, এই অপ্রিয় প্রশ্নের উত্তরটা এনসিপির অন্যান্য নেতাদের অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে।
    #Sadiqur Rahman Khan
    বরং মাহফুজের এইসব পাগলামিই প্রমাণ করে দিতেছে, জুলাই এর মাস্টারমাইন্ড তো দূরের কথা, উনি আসলে জুলাই এর স্পিরিটটাই বুঝেন নাই। হাসিনার আমলেও মন্ত্রীদের নিয়ে ট্রল কম হয়নি। এক কাউয়া কাদেরকে নিয়ে যত ট্রল হয়েছে, আক্রমণ হয়েছে, ইভেন ডার্ক হিউমার পর্যন্ত হইছে, মাহফুজের সাথে তার কিছুই হয় নাই। এতো অল্পতেই বারবার হাইপার হয়ে মাহফুজ বারবারই প্রমাণ করতেছে, মন্ত্রণালয় তো দূরের কথা, একটা ক্লাব চালানোর ক্যাপাবিলিটিও এই লোকটার নাই। জুলাই বিপ্লবে শিবিরের স্টেক খুবই হাই। বিশেষ করে সমন্বয়কদের নিরাপত্তা দেওয়া, ঢাকার মধ্যে মুভ করানোসহ বেশ কিছু ইস্যুতে শিবির লিডিং পজিশনে ছিলো। এইটা হলো বাস্তবতা। ইভেন নাহিদ ভাই ধানমন্ডির যে বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন, সেই বাসাটাও ছিলো এক জামায়াত নেতার। মাহফুজের উচিত ছিলো, আন্দোলনের সময়তেই শিবিরকে বা জামায়াতকে গালিগালাজ করে মাইনাস করে দেওয়া। নিজেদের অওকাত দিয়ে আন্দোলন করতো। হাসিনা পড়লে পড়তো, না পড়লে নাই। বাট আন্দোলনে সবাইকে ডেকে মন্ত্রী হওয়ার পর মাহফুজের এখন হুট করে মনে হলো, জামায়াত শিবির রাজাকার। কেন? মাহফুজ তো নির্বাচিত মন্ত্রী না। মাহফুজ গণ অভ্যুথানের মন্ত্রী। আর এই গণ অভ্যুথানে বিএনপি, জামায়াত, বাম, ডান সবারই সম্মিলিত অবদান আছে। সবার স্টেক আছে। সবার প্রতিনিধি হিসেবেই মাহফুজ মন্ত্রী হয়েছেন। মাহফুজের সামনে সুযোগ ছিলো সবাইকে ধারণ করে চলার। সবাইকে সাথে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ একটা ইমেজ ধরে রাখার একটা সুযোগ মাহফুজের সামনে ছিলো। বাট ঐ যে বললাম, রাজনীতি জিনিসটা রাজাদের মানায়, ফকিন্নিদের বানায় না। রাজা চিন্তা করে, আরো মানুষ নিয়ে চলতে, যাতে তার রাজত্ব ঠিক থাকে। আর ফকিন্নি সবসময়ই ভয় পায়, এই বুঝি বাকিরা আমার চে বেশি বড় হয়ে গেল। মাহফুজ গত দুই দিন যা করছেন, সবটাই তার এই ফকিন্নি মেন্টালিটির জন্য। জুলাই এসেছিলো দেশটা কারো বাপের না স্লোগান থেকে। অথচ মাহফুজ দেশটা নিজের বাপের মনে করে দেখে নেওয়ার, আঘাত করার হুমকি দিতেছেন। কেন? উনি তো এখন মন্ত্রী, কোন দলের নেতা না। সরকারে থাকা কেউ কি এই ভাষায় হুমকি দিতে পারে? যে মানুষ সরকারের বেসিক কর্তব্যই বোঝে না, সেই মানুষকে মন্ত্রী বানাইলে যা হয়, তাই হচ্ছে। শিবির যে ভাষায় আর যে ওয়েতে মাহফুজের সমালোচনা করেছে, সেটা খুবই নোংরা ছিলো, এইটা ঠিক। বাট মাহফুজ একজন মন্ত্রী, এবং তাকে এসব ফেস করে হেসে উড়িয়ে দিতে পারতে হবে। মন্ত্রী তো দূরের কথা, ফেসবুকে যে কোন পাবলিক ফিগারকেই এসব সহ্য করতে হয়। বাট গালি দেখে হিতাহিত জ্ঞান শূণ্য হয়ে দেখে নিবো, আঘাত করবো এগুলা হচ্ছে হাসিনা সিনড্রোম। এনসিপির ইন্টারনাল আলাপ যতটুকু শুনেছি, তাতে মাহফুজকে আমার কাছে আরেকজন হাসিনাই মনে হয়েছে বেশি। হাসিনা দেশটাকে নিজের ভেবে মাইনাস গেম খেলতো,মাহফুজও সেইম কাজটাই করছেন। ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, মাহফুজের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া উচিত। নাহলে পদত্যাগ করা উচিত। সরাসরি মারার হুমকি দেওয়ার পর আর কোন মন্ত্রীরই নিজের পদে থাকা উচিত না। কারণ ঐ মানসিক সুস্থতা তার নাই। আর এনসিপিও চিন্তা করুক, যে মানুষ একটা মন্ত্রণালয় চালাইতে যাইয়া আট মাসে গোটা দুনিয়ার সবাইকে শত্রু বানাইয়া ফেলসে, তাকে তারা দলে নিয়ে কতটুকু ইনক্লুসিভ হতে পারবে। এখন মাহফুজ এনসিপির কেউ না বলে আমি ইগনোর করতেই পারি, বাট এনসিপিতে ঢোকার পর ওর এসব ছোটলোকির পর আর কে ওকে বিশ্বাস করবে? এনসিপি যে বাংলাদেশপন্থার কথা বলতেছে, সেটাকে ধারণ করতে হলে অমন উদার মানুষ লাগবে। এনসিপিকে মধ্যপন্থী হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে এখানে ডান, বাম সবাইকেই একসাথে ধারণ করতে পারতে হবে। প্লাস এনসিপির লোকবলের যে অবস্থা, আগামী ১০ বছর রাস্তাতে দাঁড়াতে হলেও বিভিন্ন পলিটিকাল অ্যালাই এর সাথে মিলেই দাঁড়াতে হবে। ইভেন বিএনপির মতো এতো পপুলার আর সাংগঠনিকভাবে স্ট্রং দলটাকেও জামায়াতসহ ২০ টা পার্টিকে সাথে নিয়ে চলতে হয়েছে। এই একসাথে চলতে পারার জন্য উদারতা লাগে। এনসিপি বড় হতে চাইলে এনসিপিকেও ঐ উদারতা অর ফ্লেক্সিবিলিটি নিয়েই দাঁড়াতে হবে। ছোট বড় অনেক ইস্যুই ওভারলুক করতে পারলেই কেবল রাজনৈতিক বন্ধুত্ব দাঁড়ায়। বাট মাহফুজের মতো টক্সিক, নার্সিসিস্ট আর মেন্টালি চিপ একজন মানুষকে নিয়ে এনসিপি ভবিষ্যতে কাউকে বন্ধু বানাতে পারবে কি না, এই অপ্রিয় প্রশ্নের উত্তরটা এনসিপির অন্যান্য নেতাদের অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে। #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    Sad
    Wow
    Angry
    40
    2 Comments ·514 Views ·0 Reviews
  • ছাপড়ি'রা তাদের জন্মদিন BiO তে লিখে রাখে।
    ছাপড়ি'রা তাদের জন্মদিন BiO তে লিখে রাখে।😂
    Love
    Like
    Angry
    6
    ·105 Views ·0 Reviews
  • সবাই সাবধানে চলাফেরা করবেন,বজ্রপাতে আজ প্রায় ১২ জন মানুষ মারা গেছে
    সবাই সাবধানে চলাফেরা করবেন,বজ্রপাতে আজ প্রায় ১২ জন মানুষ মারা গেছে😭
    Love
    Sad
    Like
    Haha
    20
    ·273 Views ·0 Reviews
More Results