অবস্থানটা খান বাড়িতেই সবার। সবেমাত্র হেনা খান নিজের সাথে করে মায়া, জুঁই ও রেহেনা বেগমকে নিয়ে এসেছেন অনেকটা জোরপূর্বকই। হসপিটালের শফিকুল ইসলামের পাশে রয়েছে আরিফ ও শাহিন। শুভও ঢাকা নিজেদের ফ্ল্যাটে গেছে ফ্রেশ হয়ে দুপুরের খাবার খেয়ে পুনরায় আসবে হসপিটালের। ততক্ষণে রেহেনা বেগম ও চলে যাবেন খান বাড়ির থেকে ফ্রেশ হয়ে। তারপর আরিফ শুভকে হসপিটালের শফিকুল ইসলামের কাছে রেখে শাহিনকে নিয়ে যাবে তাদের ফ্ল্যাটে ফ্রেশ হতে, এমনটাই স্থির করে রেখেছে আরিফ। স্থির অনুযায়ী যথারীতি কাজও করা হয়। হেনা খান রেহেনা বেগমকে জোরপূর্বক নিজেদের সাথে নিয়ে এসেছেন। শফিকুল ইসলামের চিন্তায় রাত থেকে মায়ার পরিবার সবাই বিধস্ত অবস্থা রয়েছে। আপাতত সবার বিশ্রাম দরকার। ফ্রেশ হওয়ার দরকার। হেনা খান রেহেনা বেগমকে নিচে একটা গেস্ট রুম দেখালো ফ্রেশ হওয়ার জন্য। জুঁই ক্লান্তিময় ভাব নিয়ে উপরে ফিহার রুমে গিলো ফ্রেশ হতে। যেতে যেতে ভাবলো ভাগ্য তাকে আবারও খান বাড়ির দরজায় দাঁড়া করালো। আবারও সেই একিই অনাকাঙ্ক্ষিত মানুষটার সামনে। যাকে জুই ভয়ংকর কালো অতীত ভেবে ভুলে যেতে চেয়েছিল আজ পুনরায় তার মুখোমুখি দাঁড়াতে হচ্ছে তাঁকে। সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে উঠতে ক্লান্তিময় দীর্ঘ নিশ্বাস ফেললো জুঁই। কখন এসবের বেড়া জাল থেকে মুক্তি পাবে জানা নেই জুইয়ের। তবে আজ বড্ড ক্লান্ত জুই এসব নিয়ে ভাবতে ভাবতে। আর কত ভাববে? চারমাস তো হলো! তবে আজ জুই খুব করে চাই এসব থেকে মুক্ত পেতে। আদৌ কখনো সম্ভব কিনা জানে নেই জুইয়ের।
অবস্থানটা খান বাড়িতেই সবার। সবেমাত্র হেনা খান নিজের সাথে করে মায়া, জুঁই ও রেহেনা বেগমকে নিয়ে এসেছেন অনেকটা জোরপূর্বকই। হসপিটালের শফিকুল ইসলামের পাশে রয়েছে আরিফ ও শাহিন। শুভও ঢাকা নিজেদের ফ্ল্যাটে গেছে ফ্রেশ হয়ে দুপুরের খাবার খেয়ে পুনরায় আসবে হসপিটালের। ততক্ষণে রেহেনা বেগম ও চলে যাবেন খান বাড়ির থেকে ফ্রেশ হয়ে। তারপর আরিফ শুভকে হসপিটালের শফিকুল ইসলামের কাছে রেখে শাহিনকে নিয়ে যাবে তাদের ফ্ল্যাটে ফ্রেশ হতে, এমনটাই স্থির করে রেখেছে আরিফ। স্থির অনুযায়ী যথারীতি কাজও করা হয়। হেনা খান রেহেনা বেগমকে জোরপূর্বক নিজেদের সাথে নিয়ে এসেছেন। শফিকুল ইসলামের চিন্তায় রাত থেকে মায়ার পরিবার সবাই বিধস্ত অবস্থা রয়েছে। আপাতত সবার বিশ্রাম দরকার। ফ্রেশ হওয়ার দরকার। হেনা খান রেহেনা বেগমকে নিচে একটা গেস্ট রুম দেখালো ফ্রেশ হওয়ার জন্য। জুঁই ক্লান্তিময় ভাব নিয়ে উপরে ফিহার রুমে গিলো ফ্রেশ হতে। যেতে যেতে ভাবলো ভাগ্য তাকে আবারও খান বাড়ির দরজায় দাঁড়া করালো। আবারও সেই একিই অনাকাঙ্ক্ষিত মানুষটার সামনে। যাকে জুই ভয়ংকর কালো অতীত ভেবে ভুলে যেতে চেয়েছিল আজ পুনরায় তার মুখোমুখি দাঁড়াতে হচ্ছে তাঁকে। সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে উঠতে ক্লান্তিময় দীর্ঘ নিশ্বাস ফেললো জুঁই। কখন এসবের বেড়া জাল থেকে মুক্তি পাবে জানা নেই জুইয়ের। তবে আজ বড্ড ক্লান্ত জুই এসব নিয়ে ভাবতে ভাবতে। আর কত ভাববে? চারমাস তো হলো! তবে আজ জুই খুব করে চাই এসব থেকে মুক্ত পেতে। আদৌ কখনো সম্ভব কিনা জানে নেই জুইয়ের।



·14 Views
·0 Reviews