
@sumaiya2006
53 Posts
1 Photos
-
অবস্থানটা খান বাড়িতেই সবার। সবেমাত্র হেনা খান নিজের সাথে করে মায়া, জুঁই ও রেহেনা বেগমকে নিয়ে এসেছেন অনেকটা জোরপূর্বকই। হসপিটালের শফিকুল ইসলামের পাশে রয়েছে আরিফ ও শাহিন। শুভও ঢাকা নিজেদের ফ্ল্যাটে গেছে ফ্রেশ হয়ে দুপুরের খাবার খেয়ে পুনরায় আসবে হসপিটালের। ততক্ষণে রেহেনা বেগম ও চলে যাবেন খান বাড়ির থেকে ফ্রেশ হয়ে। তারপর আরিফ শুভকে হসপিটালের শফিকুল ইসলামের কাছে রেখে শাহিনকে নিয়ে যাবে তাদের ফ্ল্যাটে ফ্রেশ হতে, এমনটাই স্থির করে রেখেছে আরিফ। স্থির অনুযায়ী যথারীতি কাজও করা হয়। হেনা খান রেহেনা বেগমকে জোরপূর্বক নিজেদের সাথে নিয়ে এসেছেন। শফিকুল ইসলামের চিন্তায় রাত থেকে মায়ার পরিবার সবাই বিধস্ত অবস্থা রয়েছে। আপাতত সবার বিশ্রাম দরকার। ফ্রেশ হওয়ার দরকার। হেনা খান রেহেনা বেগমকে নিচে একটা গেস্ট রুম দেখালো ফ্রেশ হওয়ার জন্য। জুঁই ক্লান্তিময় ভাব নিয়ে উপরে ফিহার রুমে গিলো ফ্রেশ হতে। যেতে যেতে ভাবলো ভাগ্য তাকে আবারও খান বাড়ির দরজায় দাঁড়া করালো। আবারও সেই একিই অনাকাঙ্ক্ষিত মানুষটার সামনে। যাকে জুই ভয়ংকর কালো অতীত ভেবে ভুলে যেতে চেয়েছিল আজ পুনরায় তার মুখোমুখি দাঁড়াতে হচ্ছে তাঁকে। সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে উঠতে ক্লান্তিময় দীর্ঘ নিশ্বাস ফেললো জুঁই। কখন এসবের বেড়া জাল থেকে মুক্তি পাবে জানা নেই জুইয়ের। তবে আজ বড্ড ক্লান্ত জুই এসব নিয়ে ভাবতে ভাবতে। আর কত ভাববে? চারমাস তো হলো! তবে আজ জুই খুব করে চাই এসব থেকে মুক্ত পেতে। আদৌ কখনো সম্ভব কিনা জানে নেই জুইয়ের।অবস্থানটা খান বাড়িতেই সবার। সবেমাত্র হেনা খান নিজের সাথে করে মায়া, জুঁই ও রেহেনা বেগমকে নিয়ে এসেছেন অনেকটা জোরপূর্বকই। হসপিটালের শফিকুল ইসলামের পাশে রয়েছে আরিফ ও শাহিন। শুভও ঢাকা নিজেদের ফ্ল্যাটে গেছে ফ্রেশ হয়ে দুপুরের খাবার খেয়ে পুনরায় আসবে হসপিটালের। ততক্ষণে রেহেনা বেগম ও চলে যাবেন খান বাড়ির থেকে ফ্রেশ হয়ে। তারপর আরিফ শুভকে হসপিটালের শফিকুল ইসলামের কাছে রেখে শাহিনকে নিয়ে যাবে তাদের ফ্ল্যাটে ফ্রেশ হতে, এমনটাই স্থির করে রেখেছে আরিফ। স্থির অনুযায়ী যথারীতি কাজও করা হয়। হেনা খান রেহেনা বেগমকে জোরপূর্বক নিজেদের সাথে নিয়ে এসেছেন। শফিকুল ইসলামের চিন্তায় রাত থেকে মায়ার পরিবার সবাই বিধস্ত অবস্থা রয়েছে। আপাতত সবার বিশ্রাম দরকার। ফ্রেশ হওয়ার দরকার। হেনা খান রেহেনা বেগমকে নিচে একটা গেস্ট রুম দেখালো ফ্রেশ হওয়ার জন্য। জুঁই ক্লান্তিময় ভাব নিয়ে উপরে ফিহার রুমে গিলো ফ্রেশ হতে। যেতে যেতে ভাবলো ভাগ্য তাকে আবারও খান বাড়ির দরজায় দাঁড়া করালো। আবারও সেই একিই অনাকাঙ্ক্ষিত মানুষটার সামনে। যাকে জুই ভয়ংকর কালো অতীত ভেবে ভুলে যেতে চেয়েছিল আজ পুনরায় তার মুখোমুখি দাঁড়াতে হচ্ছে তাঁকে। সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে উঠতে ক্লান্তিময় দীর্ঘ নিশ্বাস ফেললো জুঁই। কখন এসবের বেড়া জাল থেকে মুক্তি পাবে জানা নেই জুইয়ের। তবে আজ বড্ড ক্লান্ত জুই এসব নিয়ে ভাবতে ভাবতে। আর কত ভাববে? চারমাস তো হলো! তবে আজ জুই খুব করে চাই এসব থেকে মুক্ত পেতে। আদৌ কখনো সম্ভব কিনা জানে নেই জুইয়ের।
-
“কাশফি ছোট মামনির উইশের দায়িত্ববান পুরুষটা আমি হলে কী খারাপ হবে?”
“ভালো হবে। মায়া ভীষণ ভালো একটা মেয়ে। ওর ব্লু আই দেকেছো টুমি?”
“হুম দেখেছি! ভীষণ মায়াবী ওই দুই চোখ।”
“বাট আই থিংক, সী’জ নট বেঙ্গলি গার্ল!”
-নীল_খামে_বসন্ত
#foryou“কাশফি ছোট মামনির উইশের দায়িত্ববান পুরুষটা আমি হলে কী খারাপ হবে?” “ভালো হবে। মায়া ভীষণ ভালো একটা মেয়ে। ওর ব্লু আই দেকেছো টুমি?” “হুম দেখেছি! ভীষণ মায়াবী ওই দুই চোখ।” “বাট আই থিংক, সী’জ নট বেঙ্গলি গার্ল!” -নীল_খামে_বসন্ত #foryou -
যাদের ড্রিম মেডিকেলে পড়ার তাদের ক্ষেত্রে যেই বিষয় টা মাথায় রাখতেই হবে তা হলো,
এইচএসসি তে ভালো রেজাল্ট।।।
এইচএসসিতে ৫.০০ পেলে মেডিকেল প্রিপারেশন টা স্মুথলি নেয়া যাবে, আবার এটাও মাথায় রাখতে হবে,
বায়োলজিতে মার্ক কিন্তু অন্তত ৭০ পেতেই হবে।।। ধরো তুমি ৫.০০ পেয়েছো কিন্তু জীববিজ্ঞানে ৭০/৭০+ পাওনি(A) তাহলে মেডিকেল এক্সাম দিতেই পারবে না।।যাদের ড্রিম মেডিকেলে পড়ার তাদের ক্ষেত্রে যেই বিষয় টা মাথায় রাখতেই হবে তা হলো, এইচএসসি তে ভালো রেজাল্ট।।। এইচএসসিতে ৫.০০ পেলে মেডিকেল প্রিপারেশন টা স্মুথলি নেয়া যাবে, আবার এটাও মাথায় রাখতে হবে, বায়োলজিতে মার্ক কিন্তু অন্তত ৭০ পেতেই হবে।।। ধরো তুমি ৫.০০ পেয়েছো কিন্তু জীববিজ্ঞানে ৭০/৭০+ পাওনি(A) তাহলে মেডিকেল এক্সাম দিতেই পারবে না।। -
Just remember one thing - All excuses are false, whoever wants you will fight for you. thats it♥️
#foryou #jonosathi #viralJust remember one thing - All excuses are false, whoever wants you will fight for you. thats it♥️ #foryou #jonosathi #viral -
শ্বশুর বাড়িতে একজন নারী গুরুত্ব কতটুকু পাবে, তা নির্ভর করে তার প্রতি স্বামীর ভালোবাসা এবং গুরুত্বের উপর। কেননা স্বামী যদি ভালোবাসে, স্বামী যদি গুরুত্ব দেয় এবং পাশে থাকে, তবে শ্বশুর বাড়ির অন্য সবাই যেমনই হোক না কেন, একজন নারী অবলীলায় তার এক জীবন পার করে দিতে পারে সেই সংসারে। অন্যথায় একটা দিন টিকে থাকাটাই সেই নারীর জন্য অসম্ভব হয়ে যায়!
যেই মেয়েটা ফ্যামিলির বীরুদ্ধে গিয়ে আপনার হাত ধরে বেরিয়ে আসলো তাকে আগলে রাখুন নিজের সবটা দিয়ে। তাকে সবসময় সাপোর্ট করুন।যাতে সে নিশ্চিত থাকে- " আমার পক্ষে দাঁড়ানোর জন্য ও আছে"।
তার মতামতের দাম দিবেন।তাকে প্রচুর ভালোবাসবেন।তাকে আপনার লাইফের বেষ্ট পার্ট'টা বানাবেন।সব শেষে আপনিই হবেন তার নিরাপদ আশ্রয়,যাতে সে চোখ বুজে আপনার বুকে মাথা রেখে সস্তির নিশ্বাস নিতে পারে।সে যেনো পরোক্ষণেও টের না পায় শূন্যতার আভাস তাকে পূর্ণতায় মুড়িয়ে রাখবেন ভালোবাসার চাঁদরে!
নিজের পরিবারের কথা ভেবে নিজের প্রিয় মানুষটির হাত ছেড়ে দিবেন না!বরং প্রিয় মানুষটির হাত আরও শক্ত করে ধরেন যাতে আপনাদের ভালোবাসা দেখে পরিবারও মানতে বাধ্য হয়।শ্বশুর বাড়িতে একজন নারী গুরুত্ব কতটুকু পাবে, তা নির্ভর করে তার প্রতি স্বামীর ভালোবাসা এবং গুরুত্বের উপর। কেননা স্বামী যদি ভালোবাসে, স্বামী যদি গুরুত্ব দেয় এবং পাশে থাকে, তবে শ্বশুর বাড়ির অন্য সবাই যেমনই হোক না কেন, একজন নারী অবলীলায় তার এক জীবন পার করে দিতে পারে সেই সংসারে। অন্যথায় একটা দিন টিকে থাকাটাই সেই নারীর জন্য অসম্ভব হয়ে যায়! যেই মেয়েটা ফ্যামিলির বীরুদ্ধে গিয়ে আপনার হাত ধরে বেরিয়ে আসলো তাকে আগলে রাখুন নিজের সবটা দিয়ে। তাকে সবসময় সাপোর্ট করুন।যাতে সে নিশ্চিত থাকে- " আমার পক্ষে দাঁড়ানোর জন্য ও আছে"। তার মতামতের দাম দিবেন।তাকে প্রচুর ভালোবাসবেন।তাকে আপনার লাইফের বেষ্ট পার্ট'টা বানাবেন।সব শেষে আপনিই হবেন তার নিরাপদ আশ্রয়,যাতে সে চোখ বুজে আপনার বুকে মাথা রেখে সস্তির নিশ্বাস নিতে পারে।সে যেনো পরোক্ষণেও টের না পায় শূন্যতার আভাস তাকে পূর্ণতায় মুড়িয়ে রাখবেন ভালোবাসার চাঁদরে! নিজের পরিবারের কথা ভেবে নিজের প্রিয় মানুষটির হাত ছেড়ে দিবেন না!বরং প্রিয় মানুষটির হাত আরও শক্ত করে ধরেন যাতে আপনাদের ভালোবাসা দেখে পরিবারও মানতে বাধ্য হয়।
More Stories