• নিজের ছেলের কিডনি দিয়ে দুই রোগীর জীবন বাঁচালেন চিকিৎসক মা
    পাকিস্তানের করাচির একজন নারী চিকিৎসক (নেফ্রোলজিস্ট) তার ২৩ বছর বয়সি একমাত্র ছেলের উভয় কিডনি দান করেছেন, যার ফলে রক্ষা পেয়েছে কিডনি প্রতিস্থাপনের অপেক্ষায় থাকা দুই রোগীর জীবন। জানা যায়, মর্মান্তিক এক সড়ক দুর্ঘটনার পর ওই চিকিৎসকের ছেলেকে ‘ব্রেন ডেড’ ঘোষণা করা হয়েছিল
    দ্য নিউজের বরাতে বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও টিভি এ খবর দিয়েছে।
    প্রতিবেদন মতে, দুর্ঘটনার শিকার সৈয়দ সুলতান জাফর (২৩) জিয়াউদ্দিন মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কলেজের একজন ডেন্টাল শিক্ষার্থী ছিলেন, যিনি সিন্ধু ইনস্টিটিউট অব ইউরোলজি অ্যান্ড ট্রান্সপ্ল্যান্টেশন (এসআইইউটি)-এর কনসালট্যান্ট নেফ্রোলজিস্ট এবং সহযোগী অধ্যাপক ডা. মাহার আফরোজের একমাত্র ছেলে।

    সুলতান জাফর পাকিস্তানের অত্যন্ত সম্মানিত দুই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ - অধ্যাপক টিপু সুলতান এবং অধ্যাপক ডা. শেরশাহ সৈয়দের নাতি।

    অধ্যাপক টিপুর মতে, মৃতের বাবা সৈয়দ ফুরকান জাফর কয়েক বছর আগে লিভার ক্যান্সারে মারা যান এবং তাকে কোহি গোথে সমাহিত করা হয়েছে, যেখানে পরিবারটি একটি দাতব্য হাসপাতাল পরিচালনা করে। সুলতান জাফরকে তার বাবার পাশে সমাহিত করা হবে।
    পরিস্থিতির বর্ণনা দিতে গিয়ে অধ্যাপক টিপু সুলতান বলেন, গত বুধবার সকালে করাচির একটি বেসরকারি হাউজিং সোসাইটিতে বন্ধুদের সাথে গাড়ি চালানোর সময় সুলতান জাফর এক মারাত্মক দুর্ঘটনার শিকার হন।

    তিনি আরও বলেন, ‘মাথায় একাধিক আঘাতের কারণে জাফরকে জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয় এবং পৌঁছানোর পর তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। তাকে তাৎক্ষণিকভাবে ইনটিউবেশন করা হয় এবং প্রাথমিক অস্ত্রোপচারের পর মস্তিষ্ক থেকে জমাট বাঁধা রক্ত অপসারণের জন্য আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়।’

    অধ্যাপক টিপুর মতে, ‘সুলতানকে পরে আবারও অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যাওয়া হয় আরেকটি ক্র্যানিওটমির জন্য। আমরা সেই দিনগুলো ক্রমাগত ভয় এবং যন্ত্রণার মধ্যে কাটিয়েছি।’

    সুলতান জাফরের প্রাথমিকভাবে উন্নতির লক্ষণ দেখা যায় এবং তাকে নার্সিং কেয়ারের জন্য একটি ওয়ার্ডে স্থানান্তরিত করা হয়। কিন্তু হঠাৎ করেই তার অবস্থার অবনতি ঘটে। অধ্যাপক টিপু বলেন, ‘জাফরের শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় এবং তাকে আবার আইসিইউতে স্থানান্তরিত করা হয়। পুনরায় ইনটিউবেশন করা হলেও তার চোখের পাতাগুলো স্থির হয়ে যায়।’

    অধ্যাপক টিপু কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন,
    আমরা যা পার করেছি তা বর্ণনা করার মতো কোনো শব্দ নেই। পাঁচ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে আইসিইউর বাইরে দীর্ঘ আলোচনার পর, মাহার আফরোজ (জাফরের মা) তার জীবনের সবচেয়ে নিঃস্বার্থ এবং সাহসী সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন - ছেলের অঙ্গ দান করার - যাতে অন্যরা বাঁচতে পারে।


    জানা গেছে, ডা. আফরোজ ব্যক্তিগতভাবে তার ছেলের মরদেহ অ্যাম্বুলেন্সে করে এসআইইউটি-তে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন।
    অধ্যাপক টিপু বলেন, ‘তিনি (মাহার আফরোজ) একজন নেফ্রোলজিস্ট যিনি অঙ্গদাতার অভাবে প্রতিদিন রোগীদের মৃত্যু দেখতে পান।’

    জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, এসআইইউটি-তে জাফরের উভয় কিডনিই বছরের পর বছর ধরে অপেক্ষায় থাকা দুই রোগীর শরীরে প্রতিস্থাপন করা হয়। তবে তার অন্যান্য অঙ্গ সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়নি।

    সূত্র: জিও নিউজ
    নিজের ছেলের কিডনি দিয়ে দুই রোগীর জীবন বাঁচালেন চিকিৎসক মা পাকিস্তানের করাচির একজন নারী চিকিৎসক (নেফ্রোলজিস্ট) তার ২৩ বছর বয়সি একমাত্র ছেলের উভয় কিডনি দান করেছেন, যার ফলে রক্ষা পেয়েছে কিডনি প্রতিস্থাপনের অপেক্ষায় থাকা দুই রোগীর জীবন। জানা যায়, মর্মান্তিক এক সড়ক দুর্ঘটনার পর ওই চিকিৎসকের ছেলেকে ‘ব্রেন ডেড’ ঘোষণা করা হয়েছিল দ্য নিউজের বরাতে বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও টিভি এ খবর দিয়েছে। প্রতিবেদন মতে, দুর্ঘটনার শিকার সৈয়দ সুলতান জাফর (২৩) জিয়াউদ্দিন মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কলেজের একজন ডেন্টাল শিক্ষার্থী ছিলেন, যিনি সিন্ধু ইনস্টিটিউট অব ইউরোলজি অ্যান্ড ট্রান্সপ্ল্যান্টেশন (এসআইইউটি)-এর কনসালট্যান্ট নেফ্রোলজিস্ট এবং সহযোগী অধ্যাপক ডা. মাহার আফরোজের একমাত্র ছেলে। সুলতান জাফর পাকিস্তানের অত্যন্ত সম্মানিত দুই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ - অধ্যাপক টিপু সুলতান এবং অধ্যাপক ডা. শেরশাহ সৈয়দের নাতি। অধ্যাপক টিপুর মতে, মৃতের বাবা সৈয়দ ফুরকান জাফর কয়েক বছর আগে লিভার ক্যান্সারে মারা যান এবং তাকে কোহি গোথে সমাহিত করা হয়েছে, যেখানে পরিবারটি একটি দাতব্য হাসপাতাল পরিচালনা করে। সুলতান জাফরকে তার বাবার পাশে সমাহিত করা হবে। পরিস্থিতির বর্ণনা দিতে গিয়ে অধ্যাপক টিপু সুলতান বলেন, গত বুধবার সকালে করাচির একটি বেসরকারি হাউজিং সোসাইটিতে বন্ধুদের সাথে গাড়ি চালানোর সময় সুলতান জাফর এক মারাত্মক দুর্ঘটনার শিকার হন। তিনি আরও বলেন, ‘মাথায় একাধিক আঘাতের কারণে জাফরকে জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয় এবং পৌঁছানোর পর তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। তাকে তাৎক্ষণিকভাবে ইনটিউবেশন করা হয় এবং প্রাথমিক অস্ত্রোপচারের পর মস্তিষ্ক থেকে জমাট বাঁধা রক্ত অপসারণের জন্য আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়।’ অধ্যাপক টিপুর মতে, ‘সুলতানকে পরে আবারও অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যাওয়া হয় আরেকটি ক্র্যানিওটমির জন্য। আমরা সেই দিনগুলো ক্রমাগত ভয় এবং যন্ত্রণার মধ্যে কাটিয়েছি।’ সুলতান জাফরের প্রাথমিকভাবে উন্নতির লক্ষণ দেখা যায় এবং তাকে নার্সিং কেয়ারের জন্য একটি ওয়ার্ডে স্থানান্তরিত করা হয়। কিন্তু হঠাৎ করেই তার অবস্থার অবনতি ঘটে। অধ্যাপক টিপু বলেন, ‘জাফরের শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় এবং তাকে আবার আইসিইউতে স্থানান্তরিত করা হয়। পুনরায় ইনটিউবেশন করা হলেও তার চোখের পাতাগুলো স্থির হয়ে যায়।’ অধ্যাপক টিপু কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, আমরা যা পার করেছি তা বর্ণনা করার মতো কোনো শব্দ নেই। পাঁচ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে আইসিইউর বাইরে দীর্ঘ আলোচনার পর, মাহার আফরোজ (জাফরের মা) তার জীবনের সবচেয়ে নিঃস্বার্থ এবং সাহসী সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন - ছেলের অঙ্গ দান করার - যাতে অন্যরা বাঁচতে পারে। জানা গেছে, ডা. আফরোজ ব্যক্তিগতভাবে তার ছেলের মরদেহ অ্যাম্বুলেন্সে করে এসআইইউটি-তে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। অধ্যাপক টিপু বলেন, ‘তিনি (মাহার আফরোজ) একজন নেফ্রোলজিস্ট যিনি অঙ্গদাতার অভাবে প্রতিদিন রোগীদের মৃত্যু দেখতে পান।’ জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, এসআইইউটি-তে জাফরের উভয় কিডনিই বছরের পর বছর ধরে অপেক্ষায় থাকা দুই রোগীর শরীরে প্রতিস্থাপন করা হয়। তবে তার অন্যান্য অঙ্গ সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়নি। সূত্র: জিও নিউজ
    0 Comments ·0 Shares ·45 Views ·0 Reviews
  • সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল সার্বিয়া

    শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে সরকারবিরোধী বিক্ষোভে আবারও উত্তাল হয়ে উঠেছে ইউরোপের দেশ সার্বিয়া।

    শনিবার দেশটির রাজধানী বেলগ্রেডে প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার ভুচিচের ১২ বছরের শাসনের অবসান ও আগাম নির্বাচনের দাবিতে বিক্ষোভকারীদের বিশাল জনতার সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে।

    সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটির সাম্প্রতিক ইতিহাসে অন্যতম বড় এই বিক্ষোভে অংশ নেয় প্রায় এক লাখ ৪০ হাজার মানুষ। আমরা নির্বাচন চাই- এমন দাবিতে মুখর জনতা সরকারের প্রতি ক্ষোভ জানায়। ছাত্রদের নেতৃত্বে সংগঠিত এই আন্দোলন ভুচিচ সরকারের ওপর প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি করেছে।

    পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কয়েক ডজন বিক্ষোভকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে, দাঙ্গা পুলিশকে কাঁদানে গ্যাস ও স্টান গ্রেনেড ছুঁড়তে দেখা গেছে।

    প্রেসিডেন্ট ভুচিচ তার ইনস্টাগ্রাম পেজে একটি পোস্টে ‘আগাম নির্বাচন আহ্বানকারী বিক্ষোভকারীদের দেশ দখল চেষ্টার বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ’ বলে অভিযুক্ত করেছেন।

    তিনি বলেন, “তারা সার্বিয়াকে উৎখাত করতে চেয়েছিল, কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে।”

    এর আগে শুক্রবার বেলগ্রেডের হাই কোর্ট জানিয়েছিল, সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্রের অভিযোগে পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    সার্বিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিক্ষোভকারীদের সহিংসতার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, “দায়ীদের গ্রেফতার করা হবে।”

    #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল সার্বিয়া শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে সরকারবিরোধী বিক্ষোভে আবারও উত্তাল হয়ে উঠেছে ইউরোপের দেশ সার্বিয়া। শনিবার দেশটির রাজধানী বেলগ্রেডে প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার ভুচিচের ১২ বছরের শাসনের অবসান ও আগাম নির্বাচনের দাবিতে বিক্ষোভকারীদের বিশাল জনতার সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটির সাম্প্রতিক ইতিহাসে অন্যতম বড় এই বিক্ষোভে অংশ নেয় প্রায় এক লাখ ৪০ হাজার মানুষ। আমরা নির্বাচন চাই- এমন দাবিতে মুখর জনতা সরকারের প্রতি ক্ষোভ জানায়। ছাত্রদের নেতৃত্বে সংগঠিত এই আন্দোলন ভুচিচ সরকারের ওপর প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি করেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কয়েক ডজন বিক্ষোভকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে, দাঙ্গা পুলিশকে কাঁদানে গ্যাস ও স্টান গ্রেনেড ছুঁড়তে দেখা গেছে। প্রেসিডেন্ট ভুচিচ তার ইনস্টাগ্রাম পেজে একটি পোস্টে ‘আগাম নির্বাচন আহ্বানকারী বিক্ষোভকারীদের দেশ দখল চেষ্টার বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ’ বলে অভিযুক্ত করেছেন। তিনি বলেন, “তারা সার্বিয়াকে উৎখাত করতে চেয়েছিল, কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে।” এর আগে শুক্রবার বেলগ্রেডের হাই কোর্ট জানিয়েছিল, সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্রের অভিযোগে পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সার্বিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিক্ষোভকারীদের সহিংসতার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, “দায়ীদের গ্রেফতার করা হবে।” #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    Like
    7
    · 0 Comments ·1 Shares ·21 Views ·0 Reviews
  • হাজারীবাগে পানির ট্যাংক পরিষ্কারের সময় বিস্ফোরণ, বাবা-মেয়েসহ দগ্ধ ৪


    রাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারি মোড় এলাকার একটি আবাসিক ভবনে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় পানির ট্যাংক পরিষ্কার করার সময় হঠাৎ বিস্ফোরণে বাবা-মেয়েসহ চারজন দগ্ধ হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে একজন শ্রমিক রয়েছেন।

    দগ্ধ চারজনকে রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁরা হলেন ওই বাড়ির মালিক মো. জিয়াউদ্দীন (৪২), তাঁর মেয়ে নাজিয়া সুলতানা রাফিয়া (৮), ফারিয়া সুলতানা (৩) এবং শ্রমিক বেলাল হোসেন (৩৬)।

    #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    হাজারীবাগে পানির ট্যাংক পরিষ্কারের সময় বিস্ফোরণ, বাবা-মেয়েসহ দগ্ধ ৪ রাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারি মোড় এলাকার একটি আবাসিক ভবনে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় পানির ট্যাংক পরিষ্কার করার সময় হঠাৎ বিস্ফোরণে বাবা-মেয়েসহ চারজন দগ্ধ হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে একজন শ্রমিক রয়েছেন। দগ্ধ চারজনকে রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁরা হলেন ওই বাড়ির মালিক মো. জিয়াউদ্দীন (৪২), তাঁর মেয়ে নাজিয়া সুলতানা রাফিয়া (৮), ফারিয়া সুলতানা (৩) এবং শ্রমিক বেলাল হোসেন (৩৬)। #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Like
    JonoSathi React
    2
    · 0 Comments ·0 Shares ·18 Views ·0 Reviews
  • 🇧🇩 বাংলাদেশের নিজস্ব সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম - "জন সাথি" 🇧🇩

    আজ আমরা সবাই জানি, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিকটকের মতো বিদেশি অ্যাপে আমরা প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটাই। অথচ যখন বাংলাদেশে তৈরি হয় "জন সাথি" নামক একটি নিজস্ব সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম, তখন অনেকে সেটিকে অবহেলা করে, ছোট করে দেখে!

    হ্যাঁ, হয়তো এখানে এখনো ফিচার কম, ইনকাম একটু কম—কিন্তু এটা ভুলে গেলে চলবে না, এটা আমাদের দেশের তৈরি প্ল্যাটফর্ম। এটা আমাদের স্বপ্ন, আমাদের প্রচেষ্টা, আমাদের টেকনোলজির অগ্রগতি।

    🌱 আমরা যদি আজ "জন সাথি"কে সমর্থন না করি, তাহলে কবে করবো?
    💡 আমরা যদি নিজের দেশি প্ল্যাটফর্মে ভরসা না রাখি, তাহলে দেশের প্রযুক্তি কিভাবে এগিয়ে যাবে?

    "জন সাথি" এখনো শুরু পর্যায়ে আছে। তাই আমাদের উচিত তাদের পাশে দাঁড়ানো, উৎসাহ দেওয়া। বিদেশি কোম্পানি তো কোটি কোটি টাকা নিয়ে যায়—তাদের নিয়ে প্রশ্ন না তুলে, বরং দেশি উদ্যোক্তাদের সাহস দেওয়া উচিত।

    🤝 আসুন, আজ থেকেই আমরা "জন সাথি"-কে সময় দেই, ব্যবহার করি, ফিডব্যাক দেই, এবং একে আরও উন্নত করতে সাহায্য করি।

    নিজের দেশের তৈরি জিনিস নিয়ে গর্ব করুন, সমর্থন করুন।
    দেশ এগিয়ে যাবে, যদি আমরা একসাথে এগিয়ে যাই।


    #জনসাথি #MadeInBangladesh #SupportLocal #DigitalBangladesh
    #
    🇧🇩 বাংলাদেশের নিজস্ব সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম - "জন সাথি" 🇧🇩 আজ আমরা সবাই জানি, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিকটকের মতো বিদেশি অ্যাপে আমরা প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটাই। অথচ যখন বাংলাদেশে তৈরি হয় "জন সাথি" নামক একটি নিজস্ব সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম, তখন অনেকে সেটিকে অবহেলা করে, ছোট করে দেখে! হ্যাঁ, হয়তো এখানে এখনো ফিচার কম, ইনকাম একটু কম—কিন্তু এটা ভুলে গেলে চলবে না, এটা আমাদের দেশের তৈরি প্ল্যাটফর্ম। এটা আমাদের স্বপ্ন, আমাদের প্রচেষ্টা, আমাদের টেকনোলজির অগ্রগতি। 🌱 আমরা যদি আজ "জন সাথি"কে সমর্থন না করি, তাহলে কবে করবো? 💡 আমরা যদি নিজের দেশি প্ল্যাটফর্মে ভরসা না রাখি, তাহলে দেশের প্রযুক্তি কিভাবে এগিয়ে যাবে? "জন সাথি" এখনো শুরু পর্যায়ে আছে। তাই আমাদের উচিত তাদের পাশে দাঁড়ানো, উৎসাহ দেওয়া। বিদেশি কোম্পানি তো কোটি কোটি টাকা নিয়ে যায়—তাদের নিয়ে প্রশ্ন না তুলে, বরং দেশি উদ্যোক্তাদের সাহস দেওয়া উচিত। 🤝 আসুন, আজ থেকেই আমরা "জন সাথি"-কে সময় দেই, ব্যবহার করি, ফিডব্যাক দেই, এবং একে আরও উন্নত করতে সাহায্য করি। নিজের দেশের তৈরি জিনিস নিয়ে গর্ব করুন, সমর্থন করুন। দেশ এগিয়ে যাবে, যদি আমরা একসাথে এগিয়ে যাই। #জনসাথি #MadeInBangladesh #SupportLocal #DigitalBangladesh #
    Like
    Love
    JonoSathi React
    4
    · 0 Comments ·1 Shares ·101 Views ·0 Reviews
  • বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ


    অস্ট্রেলিয়ার সিডনিভিত্তিক আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) এ বছরের গ্লোবাল পিস ইনডেক্স (জিপিআই) বা শান্তি সূচক প্রকাশ করেছে। এ সূচকে গতবারের চেয়ে ৩৩ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ১২৩। চলতি বছরের জুন মাসেই এ সূচকটি প্রকাশিত হয়।

    ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান। তারা বিশ্ব শান্তি সূচক প্রকাশ করে। এই সূচকটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শান্তিপূর্ণ অবস্থা পরিমাপ করে। আইইপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ২.৩১৮ স্কোর নিয়ে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ১২৩তম স্থানে। গত বছর ১৬৩টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ছিল ৯৩তম স্থানে।

    ২.৪৪৩ স্কোর নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র রয়েছে ১২৮তম স্থানে। অর্থাৎ শান্তির দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। আইইপি জানায়, ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা বৃদ্ধির মধ্যেই বৈশ্বিক শান্তির গড় স্তর ০.৩৬ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।

    অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটি আরো জানায়, বিশ্ব দিন দিন কম শান্তিপূর্ণ হয়ে উঠছে এবং এই অস্থিরতা অনেক সময় বড় ধরনের সংঘাতের পূর্বাভাস দেয়। আইইপি বলছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে শান্তির এমন অবনতি আর দেখা যায়নি।

    গত ১৭ বছরে গড় দেশভিত্তিক শান্তি সূচক ৫.৪ শতাংশ কমে গেছে, যা ২০০৮ সাল থেকে বৈশ্বিক শান্তির ধারাবাহিক পতনের ইঙ্গিত দেয়। তবে কিছু আশাব্যঞ্জক দিকও রয়েছে, চলতি বছর ৭৪টি দেশের শান্তি সূচকে উন্নতি দেখা গেছে। আইসল্যান্ড টানা ২০০৮ সাল থেকে বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশের মর্যাদা ধরে রেখেছে এবং বৈশ্বিক শান্তির মানদণ্ড স্থাপন করে চলেছে।

    অন্যদিকে, মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চল টানা দশম বছরের মতো সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।

    শান্তি সূচকে বরাবরের মতো তালিকার শীর্ষে রয়েছে ইউরোপীয় দেশগুলো। সূচক অনুযায়ী, প্রথম স্থানে রয়েছে আইসল্যান্ড, দ্বিতীয় আয়ারল্যান্ড, তৃতীয় নিউজিল্যান্ড, চতুর্থ অসিস্ট্রয়া, পঞ্চম সুইজারল্যান্ড, ষষ্ঠ সিঙ্গাপুর, সপ্তম পর্তুগাল, অষ্টম ডেনমার্ক, নবম স্লোভেনিয়া এবং দশম ফিনল্যান্ড। সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ পাঁচ দেশ হলো- সুদান, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো, দক্ষিণ সুদান, ইয়েমেন ও আফগানিস্তান।

    ২০২৫ সালের গ্লোবাল পিস ইন্ডেক্সে শান্তিপূর্ণতার সবচেয়ে বেশি অবনতি হয়েছে বাংলাদেশের। ৩৩ ধাপ নিচে গিয়ে ১২৩তম অবস্থানে অবস্থান করছে, যা এই সূচকের শুরু থেকে সর্বনিম্ন র‌্যাংকিং। ২০২৩ সালে কিছু উন্নতি হলেও ২০২৪ সালে বাংলাদেশের সামগ্রিক স্কোর ১৩.২ শতাংশ কমেছে।

    গত বছর বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার ব্যাপক বিক্ষোভ এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবনতি দেখা যায়। তৎকালীন স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ব্যাপক সহিংসতা এবং বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটে। অনেক নিখোঁজের অভিযোগও ওঠে। বাংলাদেশ ছাড়াও শান্তি সূচকে সবচেয়ে বেশি পেছানো দেশগুলো হলো—ইউক্রেন, রাশিয়া, মায়ানমার ও কঙ্গো।

    তবে আইইপি কিছু আশাব্যঞ্জক চিত্রও তুলে ধরেছে। চলতি বছর ৭৪টি দেশের শান্তির সূচকে উন্নতি ঘটেছে, যা বিশ্বজুড়ে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেয়। ২০২৫ সালের গ্লোবাল পিস ইনডেক্স অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে শীর্ষে থাকা আইসল্যান্ডের স্কোর ১.০৯৫। ২০০৮ সাল থেকে দেশটি এ অবস্থান ধরে রেখেছে। মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চল টানা দশম বছরের মতো সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এর মধ্যে গ্লোবাল পিস ইনডেক্সের সর্বনিম্ন ১০টি দেশের মধ্যে চারটিই এই অঞ্চলভুক্ত। অন্যদিকে ইউরোপীয় দেশগুলো শান্তির সূচকে বরাবরের মতো তালিকার শীর্ষে রয়েছে।

    তালিকাটি প্রথম প্রকাশ করা হয়েছিল ২০০৭ সালের মে মাসে। এর পর থেকে ধারাবাহিকভাবে সাংবার্ষিক ভিত্তিতে বিশ্বশান্তি সূচক প্রকাশ করা হয়। কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, ২০১২ সালে বিশ্বের ১৫৮টি দেশের পরিস্থিতির গতিধারার ওপর শান্তির সূচকে প্রভাব ফেলা হয়। ২০১১ সালে ১৫৩ দেশকে সংশ্লিষ্ট করা হয়েছিল, যা ২০০৭ সালে ছিল ১২১টি দেশ।

    সূত্র : গ্লোবাল পিস ইনডেক্স

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়ার সিডনিভিত্তিক আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) এ বছরের গ্লোবাল পিস ইনডেক্স (জিপিআই) বা শান্তি সূচক প্রকাশ করেছে। এ সূচকে গতবারের চেয়ে ৩৩ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ১২৩। চলতি বছরের জুন মাসেই এ সূচকটি প্রকাশিত হয়। ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান। তারা বিশ্ব শান্তি সূচক প্রকাশ করে। এই সূচকটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শান্তিপূর্ণ অবস্থা পরিমাপ করে। আইইপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ২.৩১৮ স্কোর নিয়ে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ১২৩তম স্থানে। গত বছর ১৬৩টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ছিল ৯৩তম স্থানে। ২.৪৪৩ স্কোর নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র রয়েছে ১২৮তম স্থানে। অর্থাৎ শান্তির দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। আইইপি জানায়, ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা বৃদ্ধির মধ্যেই বৈশ্বিক শান্তির গড় স্তর ০.৩৬ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটি আরো জানায়, বিশ্ব দিন দিন কম শান্তিপূর্ণ হয়ে উঠছে এবং এই অস্থিরতা অনেক সময় বড় ধরনের সংঘাতের পূর্বাভাস দেয়। আইইপি বলছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে শান্তির এমন অবনতি আর দেখা যায়নি। গত ১৭ বছরে গড় দেশভিত্তিক শান্তি সূচক ৫.৪ শতাংশ কমে গেছে, যা ২০০৮ সাল থেকে বৈশ্বিক শান্তির ধারাবাহিক পতনের ইঙ্গিত দেয়। তবে কিছু আশাব্যঞ্জক দিকও রয়েছে, চলতি বছর ৭৪টি দেশের শান্তি সূচকে উন্নতি দেখা গেছে। আইসল্যান্ড টানা ২০০৮ সাল থেকে বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশের মর্যাদা ধরে রেখেছে এবং বৈশ্বিক শান্তির মানদণ্ড স্থাপন করে চলেছে। অন্যদিকে, মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চল টানা দশম বছরের মতো সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। শান্তি সূচকে বরাবরের মতো তালিকার শীর্ষে রয়েছে ইউরোপীয় দেশগুলো। সূচক অনুযায়ী, প্রথম স্থানে রয়েছে আইসল্যান্ড, দ্বিতীয় আয়ারল্যান্ড, তৃতীয় নিউজিল্যান্ড, চতুর্থ অসিস্ট্রয়া, পঞ্চম সুইজারল্যান্ড, ষষ্ঠ সিঙ্গাপুর, সপ্তম পর্তুগাল, অষ্টম ডেনমার্ক, নবম স্লোভেনিয়া এবং দশম ফিনল্যান্ড। সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ পাঁচ দেশ হলো- সুদান, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো, দক্ষিণ সুদান, ইয়েমেন ও আফগানিস্তান। ২০২৫ সালের গ্লোবাল পিস ইন্ডেক্সে শান্তিপূর্ণতার সবচেয়ে বেশি অবনতি হয়েছে বাংলাদেশের। ৩৩ ধাপ নিচে গিয়ে ১২৩তম অবস্থানে অবস্থান করছে, যা এই সূচকের শুরু থেকে সর্বনিম্ন র‌্যাংকিং। ২০২৩ সালে কিছু উন্নতি হলেও ২০২৪ সালে বাংলাদেশের সামগ্রিক স্কোর ১৩.২ শতাংশ কমেছে। গত বছর বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার ব্যাপক বিক্ষোভ এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবনতি দেখা যায়। তৎকালীন স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ব্যাপক সহিংসতা এবং বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটে। অনেক নিখোঁজের অভিযোগও ওঠে। বাংলাদেশ ছাড়াও শান্তি সূচকে সবচেয়ে বেশি পেছানো দেশগুলো হলো—ইউক্রেন, রাশিয়া, মায়ানমার ও কঙ্গো। তবে আইইপি কিছু আশাব্যঞ্জক চিত্রও তুলে ধরেছে। চলতি বছর ৭৪টি দেশের শান্তির সূচকে উন্নতি ঘটেছে, যা বিশ্বজুড়ে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেয়। ২০২৫ সালের গ্লোবাল পিস ইনডেক্স অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে শীর্ষে থাকা আইসল্যান্ডের স্কোর ১.০৯৫। ২০০৮ সাল থেকে দেশটি এ অবস্থান ধরে রেখেছে। মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চল টানা দশম বছরের মতো সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এর মধ্যে গ্লোবাল পিস ইনডেক্সের সর্বনিম্ন ১০টি দেশের মধ্যে চারটিই এই অঞ্চলভুক্ত। অন্যদিকে ইউরোপীয় দেশগুলো শান্তির সূচকে বরাবরের মতো তালিকার শীর্ষে রয়েছে। তালিকাটি প্রথম প্রকাশ করা হয়েছিল ২০০৭ সালের মে মাসে। এর পর থেকে ধারাবাহিকভাবে সাংবার্ষিক ভিত্তিতে বিশ্বশান্তি সূচক প্রকাশ করা হয়। কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, ২০১২ সালে বিশ্বের ১৫৮টি দেশের পরিস্থিতির গতিধারার ওপর শান্তির সূচকে প্রভাব ফেলা হয়। ২০১১ সালে ১৫৩ দেশকে সংশ্লিষ্ট করা হয়েছিল, যা ২০০৭ সালে ছিল ১২১টি দেশ। সূত্র : গ্লোবাল পিস ইনডেক্স #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    3
    · 0 Comments ·0 Shares ·24 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com