• মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

    মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী, আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার, রাজনৈতিক দার্শনিক, চিকিৎসক ডা. মাহাথির মোহাম্মদের শত বছর পূর্ণ হবে ১০ জুলাই। ১৯২৫ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। আমাদের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তিনি পছন্দ করেন। দুজনের বন্ধুত্বও অকৃত্রিম। সে কারণে একজন আরেকজনের খোঁজখবর রাখেন। ২৯ মে জাপানে দুজনের সাক্ষাৎও হয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি এবং বন্ধু ইউনূস সম্পর্কে সম্প্রতি যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আইটিভিতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অনেক কথাই তিনি বলেছেন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথাটি বলেছেন বিপ্লবের ঐক্য নিয়ে। সেই সঙ্গে বন্ধু ইউনূস যে সমস্যায় আছেন, তা-ও বলেছেন। ছাত্র-জনতার ইস্পাতকঠিন ঐক্যের মধ্য দিয়ে ড. ইউনূস দেশের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে যত দিন যাচ্ছে ততই সে ঐক্য আলগা হয়ে যাচ্ছে। কোটারিস্বার্থে নষ্ট হচ্ছে ঐক্যের অংশীজনের সম্প্রীতি। শক্ত একটি স্বার্থান্বেষী দেয়াল ড. ইউনূসকে বন্দি করে ফেলেছে। সুদূর মালয়েশিয়ায় বসে মাহাথির বন্ধুর সমস্যা সম্পর্কে বুঝতে পারছেন অথচ বন্ধু ইউনূস নিজ দেশে বসে নিজের সমস্যা বুঝতে পারছেন না।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী, আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার, রাজনৈতিক দার্শনিক, চিকিৎসক ডা. মাহাথির মোহাম্মদের শত বছর পূর্ণ হবে ১০ জুলাই। ১৯২৫ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। আমাদের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তিনি পছন্দ করেন। দুজনের বন্ধুত্বও অকৃত্রিম। সে কারণে একজন আরেকজনের খোঁজখবর রাখেন। ২৯ মে জাপানে দুজনের সাক্ষাৎও হয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি এবং বন্ধু ইউনূস সম্পর্কে সম্প্রতি যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আইটিভিতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অনেক কথাই তিনি বলেছেন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথাটি বলেছেন বিপ্লবের ঐক্য নিয়ে। সেই সঙ্গে বন্ধু ইউনূস যে সমস্যায় আছেন, তা-ও বলেছেন। ছাত্র-জনতার ইস্পাতকঠিন ঐক্যের মধ্য দিয়ে ড. ইউনূস দেশের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে যত দিন যাচ্ছে ততই সে ঐক্য আলগা হয়ে যাচ্ছে। কোটারিস্বার্থে নষ্ট হচ্ছে ঐক্যের অংশীজনের সম্প্রীতি। শক্ত একটি স্বার্থান্বেষী দেয়াল ড. ইউনূসকে বন্দি করে ফেলেছে। সুদূর মালয়েশিয়ায় বসে মাহাথির বন্ধুর সমস্যা সম্পর্কে বুঝতে পারছেন অথচ বন্ধু ইউনূস নিজ দেশে বসে নিজের সমস্যা বুঝতে পারছেন না। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Love
    Like
    Haha
    7
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল


    চট্টগ্রামের মিরসরাই ও সীতাকুণ্ড উপজেলায় প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এক ডজনের বেশি ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল কোনোভাবেই থামছে না। বছরের পর বছর ধরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে গিয়ে একের পর এক প্রাণহানি ঘটছে। বন বিভাগের পক্ষ থেকে মাঝে মাঝে কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হলেও পর্যটকদের অসতর্কতার কারণেও মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ হচ্ছে। গত আট বছরে এ দুই উপজেলার ঝরনাগুলোতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৩৫ জন। জানা গেছে, মিরসরাই ও সীতাকুণ্ডের পাহাড়ি এলাকায় এক ডজনের বেশি ঝরনার অবস্থান। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হচ্ছে মিরসরাইয়ের খৈয়াছড়া, রূপসী, নাপিত্তাছড়া, সোনাইছড়ি, মেলখুম, বোয়ালিয়া ও মহামায়া বুনো ঝরনা। সীতাকুণ্ডের উল্লেখযোগ্য ঝরনার মধ্যে সহস্রধারা-১, সহস্রধারা-২, সুপ্তধারা, অগ্নিকাণ্ড, মধুখায়া, ঝরঝরি ঝরনা ছাড়াও দুই উপজেলায় ছোটবড় আরও কিছু ঝরনা রয়েছে। ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় প্রশাসনের তথ্যমতে, গত ১০ বছরে কেবল মিরসরাই উপজেলার ঝরনাগুলোতে অন্তত ২৭ জন মারা গেছেন। যাদের বেশির ভাগই বয়সে তরুণ। পার্শ্ববর্তী সীতাকুণ্ড উপজেলায় একই সময়ে মারা গেছেন অন্তত আটজন। সর্বশেষ চলতি মাসের ১৪ জুন সীতাকুণ্ডের সহস্রধারা-২ ঝরনায় তাহসিন আনোয়ার (১৭) ও পরদিন মিরসরইয়ের রূপসী ঝরনায় আসিফ উদ্দিন (২৪) নামের আরেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়।

    ঝরনায় প্রাণহানির পর একাধিকবার ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা বলছেন, ঝরনায় দুর্ঘটনা ও মৃত্যুর অনেক কারণ আছে। এর মধ্যে প্রধান কারণ হচ্ছে ঝরনা উপভোগ করতে গিয়ে অতিরিক্ত উন্মাদনা তৈরি হওয়া। এ ছাড়া অভিভাবকদের উদাসীনতা, সাঁতার না জেনে পানির কূপে নামা, পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও সরঞ্জামের অভাব, ইজারাদারের নিষেধাজ্ঞা উপক্ষো করা, ঝুঁঁকিপূর্ণ স্থানে যাওয়া, মাদকগ্রহণও অন্যতম।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল চট্টগ্রামের মিরসরাই ও সীতাকুণ্ড উপজেলায় প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এক ডজনের বেশি ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল কোনোভাবেই থামছে না। বছরের পর বছর ধরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে গিয়ে একের পর এক প্রাণহানি ঘটছে। বন বিভাগের পক্ষ থেকে মাঝে মাঝে কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হলেও পর্যটকদের অসতর্কতার কারণেও মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ হচ্ছে। গত আট বছরে এ দুই উপজেলার ঝরনাগুলোতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৩৫ জন। জানা গেছে, মিরসরাই ও সীতাকুণ্ডের পাহাড়ি এলাকায় এক ডজনের বেশি ঝরনার অবস্থান। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হচ্ছে মিরসরাইয়ের খৈয়াছড়া, রূপসী, নাপিত্তাছড়া, সোনাইছড়ি, মেলখুম, বোয়ালিয়া ও মহামায়া বুনো ঝরনা। সীতাকুণ্ডের উল্লেখযোগ্য ঝরনার মধ্যে সহস্রধারা-১, সহস্রধারা-২, সুপ্তধারা, অগ্নিকাণ্ড, মধুখায়া, ঝরঝরি ঝরনা ছাড়াও দুই উপজেলায় ছোটবড় আরও কিছু ঝরনা রয়েছে। ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় প্রশাসনের তথ্যমতে, গত ১০ বছরে কেবল মিরসরাই উপজেলার ঝরনাগুলোতে অন্তত ২৭ জন মারা গেছেন। যাদের বেশির ভাগই বয়সে তরুণ। পার্শ্ববর্তী সীতাকুণ্ড উপজেলায় একই সময়ে মারা গেছেন অন্তত আটজন। সর্বশেষ চলতি মাসের ১৪ জুন সীতাকুণ্ডের সহস্রধারা-২ ঝরনায় তাহসিন আনোয়ার (১৭) ও পরদিন মিরসরইয়ের রূপসী ঝরনায় আসিফ উদ্দিন (২৪) নামের আরেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়। ঝরনায় প্রাণহানির পর একাধিকবার ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা বলছেন, ঝরনায় দুর্ঘটনা ও মৃত্যুর অনেক কারণ আছে। এর মধ্যে প্রধান কারণ হচ্ছে ঝরনা উপভোগ করতে গিয়ে অতিরিক্ত উন্মাদনা তৈরি হওয়া। এ ছাড়া অভিভাবকদের উদাসীনতা, সাঁতার না জেনে পানির কূপে নামা, পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও সরঞ্জামের অভাব, ইজারাদারের নিষেধাজ্ঞা উপক্ষো করা, ঝুঁঁকিপূর্ণ স্থানে যাওয়া, মাদকগ্রহণও অন্যতম। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    Like
    6
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

    নিউইয়র্ক সিটির ডেমোক্রেটিক মেয়র প্রাইমারিতে জোহরান মামদানির নাটকীয় জয় প্রগতিশীল ডেমোক্র্যাটদের জন্য এক বিশাল খবর। তিনি সাবেক গভর্নর অ্যান্ড্রু কুওমোকে পরাজিত করে সবাইকে অবাক করে দিয়েছেন।

    ৩৩ বছর বয়সী মামদানি তার প্রচারে নিজেকে একজন আপোসহীন প্রগতিশীল হিসেবে তুলে ধরেছিলেন। তিনি এমন এক সময়ে জিতলেন, যখন অনেকেই ভাবছিলেন যে তার মতো একজন গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক সুইং ভোটারদের কাছে গ্রহণীয় নাও হতে পারেন। ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের বিষয়ে তার কঠোর অবস্থানও আলোচনায় ছিল।

    এই জয় শুধু মামদানির ব্যক্তিগত সাফল্য নয়। লিস স্মিথের মতো অভিজ্ঞ ডেমোক্রেটিক অপারেটররা মনে করেন, ভোটাররা এখন পুরোনো আর অনুপ্রেরণাহীন প্রার্থীদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। স্মিথের মতে, অ্যান্ড্রু কুওমো জো বাইডেন ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের খারাপ দিকগুলো একাই বহন করছিলেন– একদিকে তিনি ট্রাম্পের মতো অসম্মানজনকভাবে পদত্যাগ করেছিলেন, অন্যদিকে বাইডেনের মতো বুড়ো ও নতুন ধারণাহীন ছিলেন।

    মামদানি তার বিজয় ভাষণে বলেন, তার এই জয় শুধু নিউইয়র্কের জন্য নয়, সারা দেশের জন্য এক বার্তা। তিনি চান তার শহর ডোনাল্ড ট্রাম্পের ফ্যাসিবাদকে রুখতে এবং কর্মজীবী মানুষের জন্য লড়তে একটি মডেল হোক।

    মায়া রুপার্টের মতো ডেমোক্রেটিক কৌশল নির্ধারকরা মনে করেন, মামদানির এই জয় বামপন্থীদের দেখাচ্ছে যে কীভাবে আপোসহীনভাবে প্রচারণা চালিয়ে জয়ী হওয়া যায়। তিনি দেখিয়েছেন, সামাজিক ও জাতিগত ন্যায়বিচারের মতো বিষয়গুলো অজনপ্রিয় নয় বরং এগুলোকে সঠিকভাবে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া গেলে জেতা সম্ভব।

    তবে দলের সবাই মামদানির এই জয়ে খুশি নন। নিউইয়র্কের দুই কংগ্রেস সদস্য লরা গিলিন ও টম সুওজি মামদানিকে খুব বেশি চরমপন্থী বলে সমালোচনা করেছেন।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে? নিউইয়র্ক সিটির ডেমোক্রেটিক মেয়র প্রাইমারিতে জোহরান মামদানির নাটকীয় জয় প্রগতিশীল ডেমোক্র্যাটদের জন্য এক বিশাল খবর। তিনি সাবেক গভর্নর অ্যান্ড্রু কুওমোকে পরাজিত করে সবাইকে অবাক করে দিয়েছেন। ৩৩ বছর বয়সী মামদানি তার প্রচারে নিজেকে একজন আপোসহীন প্রগতিশীল হিসেবে তুলে ধরেছিলেন। তিনি এমন এক সময়ে জিতলেন, যখন অনেকেই ভাবছিলেন যে তার মতো একজন গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক সুইং ভোটারদের কাছে গ্রহণীয় নাও হতে পারেন। ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের বিষয়ে তার কঠোর অবস্থানও আলোচনায় ছিল। এই জয় শুধু মামদানির ব্যক্তিগত সাফল্য নয়। লিস স্মিথের মতো অভিজ্ঞ ডেমোক্রেটিক অপারেটররা মনে করেন, ভোটাররা এখন পুরোনো আর অনুপ্রেরণাহীন প্রার্থীদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। স্মিথের মতে, অ্যান্ড্রু কুওমো জো বাইডেন ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের খারাপ দিকগুলো একাই বহন করছিলেন– একদিকে তিনি ট্রাম্পের মতো অসম্মানজনকভাবে পদত্যাগ করেছিলেন, অন্যদিকে বাইডেনের মতো বুড়ো ও নতুন ধারণাহীন ছিলেন। মামদানি তার বিজয় ভাষণে বলেন, তার এই জয় শুধু নিউইয়র্কের জন্য নয়, সারা দেশের জন্য এক বার্তা। তিনি চান তার শহর ডোনাল্ড ট্রাম্পের ফ্যাসিবাদকে রুখতে এবং কর্মজীবী মানুষের জন্য লড়তে একটি মডেল হোক। মায়া রুপার্টের মতো ডেমোক্রেটিক কৌশল নির্ধারকরা মনে করেন, মামদানির এই জয় বামপন্থীদের দেখাচ্ছে যে কীভাবে আপোসহীনভাবে প্রচারণা চালিয়ে জয়ী হওয়া যায়। তিনি দেখিয়েছেন, সামাজিক ও জাতিগত ন্যায়বিচারের মতো বিষয়গুলো অজনপ্রিয় নয় বরং এগুলোকে সঠিকভাবে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া গেলে জেতা সম্ভব। তবে দলের সবাই মামদানির এই জয়ে খুশি নন। নিউইয়র্কের দুই কংগ্রেস সদস্য লরা গিলিন ও টম সুওজি মামদানিকে খুব বেশি চরমপন্থী বলে সমালোচনা করেছেন। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    Like
    7
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা

    জার্মানির বিদায়ী রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রস্টার বুধবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করেছেন। এই সাক্ষাৎ বাংলাদেশে তার চার বছরের কূটনৈতিক কর্মজীবনের শেষ কার্যক্রম।

    সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূত ট্রস্টারকে তার দায়িত্ব সফলভাবে শেষ করার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন জানান এবং বাংলাদেশ-জার্মানি সম্পর্ক জোরদারে তার অবদানের প্রশংসা করেন।

    প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “জার্মানি আমাদের উন্নয়ন যাত্রার নির্ভরযোগ্য অংশীদার।”

    রাষ্ট্রদূত ট্রস্টার বাংলাদেশে তার সময়কাল সম্পর্কে আবেগভরা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, “আমার কর্মজীবনে অনেক আকর্ষণীয় পোস্টিং ছিল, তবে বাংলাদেশ সত্যিই অনন্য। বাংলাদেশের মানুষের আতিথেয়তা ছিল অভূতপূর্ব, আমি গভীর কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা নিয়ে বিদায় নিচ্ছি।”

    তিনি আরও বলেন, “বিনিয়োগ সম্মেলন ছিল একটি ভালো উদ্যোগ। আমি বাংলাদেশের জন্য শুভকামনা জানাই এবং আশা করি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার প্রক্রিয়া সফল হবে। পাশাপাশি একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলেও আমি আশাবাদী।

    প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে জার্মানির গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ইউরোপে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে জার্মানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং দেশটি যে অব্যাহত উন্নয়ন সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে, তা প্রশংসনীয়।

    তিনি বিশেষভাবে রোহিঙ্গাদের জন্য জার্মানির মানবিক সহায়তার কথাও উল্লেখ করেন।

    অধ্যাপক ইউনূস বলেন, “সংকটময় মুহূর্তে বিশেষ করে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সহায়তায় আপনার দেশের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।”

    প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আপনার বিদায়ের পরও আমরা আপনার মতামত শুনতে চাই তা ইতিবাচক হোক অথবা সমালোচনামূলক। কারণ আপনার অভিজ্ঞতা ও দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আপনাকে বাংলাদেশের একজন সত্যিকারের বন্ধু হিসেবে বিবেচনা করি।”

    সাক্ষাৎকালে এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক ও সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পশ্চিম ইউরোপ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন অনুবিভাগের মহাপরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন উপস্থিত ছিলেন। সূত্র: বাসস

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা জার্মানির বিদায়ী রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রস্টার বুধবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করেছেন। এই সাক্ষাৎ বাংলাদেশে তার চার বছরের কূটনৈতিক কর্মজীবনের শেষ কার্যক্রম। সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূত ট্রস্টারকে তার দায়িত্ব সফলভাবে শেষ করার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন জানান এবং বাংলাদেশ-জার্মানি সম্পর্ক জোরদারে তার অবদানের প্রশংসা করেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “জার্মানি আমাদের উন্নয়ন যাত্রার নির্ভরযোগ্য অংশীদার।” রাষ্ট্রদূত ট্রস্টার বাংলাদেশে তার সময়কাল সম্পর্কে আবেগভরা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, “আমার কর্মজীবনে অনেক আকর্ষণীয় পোস্টিং ছিল, তবে বাংলাদেশ সত্যিই অনন্য। বাংলাদেশের মানুষের আতিথেয়তা ছিল অভূতপূর্ব, আমি গভীর কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা নিয়ে বিদায় নিচ্ছি।” তিনি আরও বলেন, “বিনিয়োগ সম্মেলন ছিল একটি ভালো উদ্যোগ। আমি বাংলাদেশের জন্য শুভকামনা জানাই এবং আশা করি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার প্রক্রিয়া সফল হবে। পাশাপাশি একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলেও আমি আশাবাদী। প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে জার্মানির গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ইউরোপে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে জার্মানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং দেশটি যে অব্যাহত উন্নয়ন সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে, তা প্রশংসনীয়। তিনি বিশেষভাবে রোহিঙ্গাদের জন্য জার্মানির মানবিক সহায়তার কথাও উল্লেখ করেন। অধ্যাপক ইউনূস বলেন, “সংকটময় মুহূর্তে বিশেষ করে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সহায়তায় আপনার দেশের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।” প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আপনার বিদায়ের পরও আমরা আপনার মতামত শুনতে চাই তা ইতিবাচক হোক অথবা সমালোচনামূলক। কারণ আপনার অভিজ্ঞতা ও দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আপনাকে বাংলাদেশের একজন সত্যিকারের বন্ধু হিসেবে বিবেচনা করি।” সাক্ষাৎকালে এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক ও সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পশ্চিম ইউরোপ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন অনুবিভাগের মহাপরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন উপস্থিত ছিলেন। সূত্র: বাসস #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • এইচএসসিতে আজ বসছে সাড়ে ১২ লাখ শিক্ষার্থী

    উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষা শুরু হচ্ছে আজ। এতে অংশ নেবেন ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী।

    আজ এইচএসসিতে বাংলা প্রথম পত্র, আলিমে কোরআন মাজিদ ও এইচএসসি ভোকেশনালে বাংলা বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত এসব পরীক্ষা চলবে। লিখিত পরীক্ষা চলবে ১০ আগস্ট পর্যন্ত।

    এরপর ২১ আগস্ট পর্যন্ত ব্যবহারিক পরীক্ষা চলবে। এদিকে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা সুষ্ঠু, সুন্দর ও নকলমুক্ত পরিবেশে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে। সারা দেশে করোনাভাইরাস ও ডেঙ্গু রোগের সংক্রমণ হারের ঊর্ধ্বগতি বিবেচনায় পরীক্ষা কেন্দ্রে কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার নির্দেশনা দিয়েছে সরকার।

    স্বাস্থ্য নিরাপত্তায় বাধ্যতামূলক মাস্ক ব্যবহার করা, প্রতিটি কেন্দ্রে হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখা, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও মশক নিধন কার্যক্রম জোরদার করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    এইচএসসিতে আজ বসছে সাড়ে ১২ লাখ শিক্ষার্থী উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষা শুরু হচ্ছে আজ। এতে অংশ নেবেন ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী। আজ এইচএসসিতে বাংলা প্রথম পত্র, আলিমে কোরআন মাজিদ ও এইচএসসি ভোকেশনালে বাংলা বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত এসব পরীক্ষা চলবে। লিখিত পরীক্ষা চলবে ১০ আগস্ট পর্যন্ত। এরপর ২১ আগস্ট পর্যন্ত ব্যবহারিক পরীক্ষা চলবে। এদিকে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা সুষ্ঠু, সুন্দর ও নকলমুক্ত পরিবেশে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে। সারা দেশে করোনাভাইরাস ও ডেঙ্গু রোগের সংক্রমণ হারের ঊর্ধ্বগতি বিবেচনায় পরীক্ষা কেন্দ্রে কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। স্বাস্থ্য নিরাপত্তায় বাধ্যতামূলক মাস্ক ব্যবহার করা, প্রতিটি কেন্দ্রে হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখা, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও মশক নিধন কার্যক্রম জোরদার করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com