পরীক্ষার দিন, উত্তর দিলেন স্যারই!
স্কুলের সবচেয়ে চালাক ছাত্র — রোল নম্বর ৮, রোহান।
সব সময় পরীক্ষার দিন কেমন একটা স্কিম চালায়। এবার সে ভাবল,
“এইবার স্যারকেই একটু টেস্ট দিই!”
পরীক্ষা ছিল বিজ্ঞান, আর শিক্ষক ছিলেন কাইয়ুম স্যার – একটু ঘুমকাতুরে টাইপ, সবসময় ক্লাসে এসে বলতেন:
— “আমি চোখ বুজে দেখতেছি কে লিখে, কে না!”
(মানে তিনি নিজেই ঘুমান )
প্রাঙ্কের পরিকল্পনা শুরু:
রোহান বানিয়ে ফেলল একটা ডুপ্লিকেট প্রশ্নপত্র – যেখানে প্রশ্নগুলো ছিলো একেবারে হাস্যকর!
উদাহরণঃ
সূর্যের বয়স কত?
ক) ২৫ বছর খ) ফেসবুক খুলার দিন গ) মায়ের অনুমতি লাগবে ঘ) পেঁয়াজের কেজি ১০০ টাকা হলে
হাইড্রোজেন গ্যাসের জাত কী?
ক) বাউন্ডুলে খ) বেকার গ) শিল্পী ঘ) গিটারিস্ট
তারপর সে আসল প্রশ্নপত্র গায়েব করে পুরো ক্লাসে কপি করে দিলো এই "স্পেশাল ভার্সন"।
সবাই মজা করে লিখতে লাগল।
কাইয়ুম স্যার ক্লাসে এসে চেয়ারে বসে বললেন,
— “আমি যাচ্ছি না, এখানেই বসে পরীক্ষা দেখছি…”
৫ মিনিট পর হঠাৎ বললেন,
— “তোমরা এত হাসছো কেন?”
রোহান জবাব দিল,
— “স্যার, প্রশ্ন তো একটু কঠিন হইছে… আপনি পারলে বলেন তো ৩ নম্বরটার উত্তর কী?”
স্যার প্রশ্নটা দেখে কাঁধে হাত রেখে বললেন,
— “এই প্রশ্ন কি সিলেবাসে ছিল?”
রোহান বলল,
— “স্যার, এটাই তো আপনি কাল বলছিলেন… নতুন বইয়ের ‘চ্যালেঞ্জ চ্যাপ্টার’!”
স্যার কাগজ নিয়ে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে বললেন,
— “এই প্রশ্ন তো আমিও পারতেছি না… বউকে ফোন করে জিজ্ঞেস করি নাকি?”
পুরো ক্লাস হেসে ভেঙে পড়ল!
শেষে সত্যি জানার পর স্যার কিছু বলেননি। শুধু ধীরে ধীরে উঠে বেত হাতে নিলেন, আর বললেন...
— “রোহান, তুই সত্যিই বড় হবিরে… পেছনের বেঞ্চে বসে মাথা নষ্ট করিস! এখন সামনে আয়…”
মোরাল অব দ্য স্টোরি:
স্যার যদি ঘুমকাতুরে হয়, ছাত্ররা তখন স্ক্রিপ্ট রাইটার হয়ে যায়! কিন্তু সব ফান শেষ হয় যখন বেত সামনে আসে!
✏️ পরীক্ষার দিন, উত্তর দিলেন স্যারই!
স্কুলের সবচেয়ে চালাক ছাত্র — রোল নম্বর ৮, রোহান।
সব সময় পরীক্ষার দিন কেমন একটা স্কিম চালায়। এবার সে ভাবল,
“এইবার স্যারকেই একটু টেস্ট দিই!”
পরীক্ষা ছিল বিজ্ঞান, আর শিক্ষক ছিলেন কাইয়ুম স্যার – একটু ঘুমকাতুরে টাইপ, সবসময় ক্লাসে এসে বলতেন:
— “আমি চোখ বুজে দেখতেছি কে লিখে, কে না!”
(মানে তিনি নিজেই ঘুমান 😴)
📌 প্রাঙ্কের পরিকল্পনা শুরু:
রোহান বানিয়ে ফেলল একটা ডুপ্লিকেট প্রশ্নপত্র – যেখানে প্রশ্নগুলো ছিলো একেবারে হাস্যকর!
উদাহরণঃ
সূর্যের বয়স কত?
ক) ২৫ বছর খ) ফেসবুক খুলার দিন গ) মায়ের অনুমতি লাগবে ঘ) পেঁয়াজের কেজি ১০০ টাকা হলে
হাইড্রোজেন গ্যাসের জাত কী?
ক) বাউন্ডুলে খ) বেকার গ) শিল্পী ঘ) গিটারিস্ট
তারপর সে আসল প্রশ্নপত্র গায়েব করে পুরো ক্লাসে কপি করে দিলো এই "স্পেশাল ভার্সন"।
সবাই মজা করে লিখতে লাগল।
কাইয়ুম স্যার ক্লাসে এসে চেয়ারে বসে বললেন,
— “আমি যাচ্ছি না, এখানেই বসে পরীক্ষা দেখছি…”
৫ মিনিট পর হঠাৎ বললেন,
— “তোমরা এত হাসছো কেন?”
রোহান জবাব দিল,
— “স্যার, প্রশ্ন তো একটু কঠিন হইছে… আপনি পারলে বলেন তো ৩ নম্বরটার উত্তর কী?”
স্যার প্রশ্নটা দেখে কাঁধে হাত রেখে বললেন,
— “এই প্রশ্ন কি সিলেবাসে ছিল?”
রোহান বলল,
— “স্যার, এটাই তো আপনি কাল বলছিলেন… নতুন বইয়ের ‘চ্যালেঞ্জ চ্যাপ্টার’!”
স্যার কাগজ নিয়ে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে বললেন,
— “এই প্রশ্ন তো আমিও পারতেছি না… বউকে ফোন করে জিজ্ঞেস করি নাকি?”
পুরো ক্লাস হেসে ভেঙে পড়ল! 🤣
শেষে সত্যি জানার পর স্যার কিছু বলেননি। শুধু ধীরে ধীরে উঠে বেত হাতে নিলেন, আর বললেন...
— “রোহান, তুই সত্যিই বড় হবিরে… পেছনের বেঞ্চে বসে মাথা নষ্ট করিস! এখন সামনে আয়…”
😆 মোরাল অব দ্য স্টোরি:
স্যার যদি ঘুমকাতুরে হয়, ছাত্ররা তখন স্ক্রিপ্ট রাইটার হয়ে যায়! কিন্তু সব ফান শেষ হয় যখন বেত সামনে আসে!