Upgrade to Pro

  • জগন্নাথের পোলাপাইন কেন ইউনূসের বাড়ি ঘেরাও করলো, এই প্রশ্ন করে সবাই একেবারে রাগে লাল হয়ে যাচ্ছেন।

    আপনারাও মানেন যে জগন্নাথের দাবি যৌক্তিক, জাস্ট আপনারা ভাবতেছেন, তাই বলে হুট করে যমুনায় যেতে হবে কেন?

    না ভাই। হুট করে যমুনায় কেউ যায় নাই।

    বরং জগন্নাথের এই আন্দোলন বহু বছর ধরেই চলতেছে।

    ইভেন নাহিদ ইসলাম মন্ত্রী থাকার সময় তিনিও গিয়ে আশ্বাস দিয়ে এসেছিলেন। দাবি পূরণ হয় নাই।

    আর কী করার ছিলো?

    একটা ইউনিভার্সিটির জন্য আবাসিক হল নাই, এতোগুলো ছেলে মেয়ে কই থাকবে? ঢাকাতে তো ঢাবি, বুয়েট, মেডিকেল সবার জন্যই হল আছে।

    জগন্নাথকে এমন অবহেলা করার মানে কী?

    হ্যা, অবহেলাই। এখন পর্যন্ত সম্ভবত তিনটা সরকার আইসা হল করার কথা বলেছে। জায়গা বরাদ্দ পর্যন্ত দিয়েছে।

    বাট ঐ জায়গা আর জগন্নাথের স্টুডেন্টের হয় নাই।

    আওয়ামীলীগের নেতারা দখল করে খেয়ে দিয়েছে। এখন সম্ভবত এইখানেও সফল হাত বদল হয়ে গেছে। খালি ছাত্রছাত্রীদের দাবিটা আর পূরণ হয় নাই।

    কেন দখল করতে পারে?

    কারণ সরকার এখানে কখনোই নজর দেয় নাই।

    আজ ঢাবির কোন জায়গা কি কোন নেতার বাপ আইসাও দখল করতে পারবে?

    পারবে না।

    কারণ সবাই জানে ঢাবির জায়গা জমি হজম করার সামর্থ্য ওদের নাই। হাত দিলেই হাত পুড়ে যাবে। প্রশাসন সর্বশক্তি নিয়ে ঢাবির পাশে দাঁড়াবে।

    তাইলে জবির জমি জমা কেন দখল করে নেয়?

    কারণ জবিকে ঐ গুরুত্ব প্রশাসন কখনোই দেয় নাই।

    এই বৈষম্যটার বিরুদ্ধেই আজকে জবির এই আন্দোলনটা ছিলো।

    এইটা কোন দল বা সংগঠনের আন্দোলন ছিলো না। সারা দেশে যখন সকল সংগঠন নিজেদের মধ্যে পোনাপুনি করতেছে, তখন জবিতে ছাত্রদল, শিবির, বাগছাস ঘোষণা দিয়ে এক হয়ে আন্দোলন করতেছে।

    ভিসি, প্রক্টর, টিচাররা পর্যন্ত রাস্তায় নামছে। একটা বিশ্ববিদ্যালয় আর কী করতে পারতো,আপনারাই বলেন?

    আপনারা অবাক হয়ে ভাবছেন, এই ছেলে মেয়েগুলা এমন করতেছে কেন? এরা যমুনা ঘেরাও করতেছে কেন? এরা আবাসন ভাতা চাইতেছে কেন? মগের মুল্লুক নাকি?

    অথচ এই আপনারাই একবারের জন্যও প্রশ্ন করছেন না, ১৯ বছর হয়ে গেল, এরা থাকার জন্য হল পাইলো না কেন? দেশ স্বাধীন হয়ে গেল, জগন্নাথের জায়গা জমি দখল থেকে গেল কেন? মগের মুল্লুক নাকি?

    যে প্রশ্নগুলো সবাই মিলে ছাত্রদের করতেছেন, সেইম প্রশ্নটা যদি সবাই মিলে সরকারকে করতেন, এই ছেলে মেয়েগুলাকে এতোদিন এভাবে একটা হলের জন্য পড়ে পড়ে মাইর খাওয়া লাগতো না।
    #Sadiqur Rahman Khan
    জগন্নাথের পোলাপাইন কেন ইউনূসের বাড়ি ঘেরাও করলো, এই প্রশ্ন করে সবাই একেবারে রাগে লাল হয়ে যাচ্ছেন। আপনারাও মানেন যে জগন্নাথের দাবি যৌক্তিক, জাস্ট আপনারা ভাবতেছেন, তাই বলে হুট করে যমুনায় যেতে হবে কেন? না ভাই। হুট করে যমুনায় কেউ যায় নাই। বরং জগন্নাথের এই আন্দোলন বহু বছর ধরেই চলতেছে। ইভেন নাহিদ ইসলাম মন্ত্রী থাকার সময় তিনিও গিয়ে আশ্বাস দিয়ে এসেছিলেন। দাবি পূরণ হয় নাই। আর কী করার ছিলো? একটা ইউনিভার্সিটির জন্য আবাসিক হল নাই, এতোগুলো ছেলে মেয়ে কই থাকবে? ঢাকাতে তো ঢাবি, বুয়েট, মেডিকেল সবার জন্যই হল আছে। জগন্নাথকে এমন অবহেলা করার মানে কী? হ্যা, অবহেলাই। এখন পর্যন্ত সম্ভবত তিনটা সরকার আইসা হল করার কথা বলেছে। জায়গা বরাদ্দ পর্যন্ত দিয়েছে। বাট ঐ জায়গা আর জগন্নাথের স্টুডেন্টের হয় নাই। আওয়ামীলীগের নেতারা দখল করে খেয়ে দিয়েছে। এখন সম্ভবত এইখানেও সফল হাত বদল হয়ে গেছে। খালি ছাত্রছাত্রীদের দাবিটা আর পূরণ হয় নাই। কেন দখল করতে পারে? কারণ সরকার এখানে কখনোই নজর দেয় নাই। আজ ঢাবির কোন জায়গা কি কোন নেতার বাপ আইসাও দখল করতে পারবে? পারবে না। কারণ সবাই জানে ঢাবির জায়গা জমি হজম করার সামর্থ্য ওদের নাই। হাত দিলেই হাত পুড়ে যাবে। প্রশাসন সর্বশক্তি নিয়ে ঢাবির পাশে দাঁড়াবে। তাইলে জবির জমি জমা কেন দখল করে নেয়? কারণ জবিকে ঐ গুরুত্ব প্রশাসন কখনোই দেয় নাই। এই বৈষম্যটার বিরুদ্ধেই আজকে জবির এই আন্দোলনটা ছিলো। এইটা কোন দল বা সংগঠনের আন্দোলন ছিলো না। সারা দেশে যখন সকল সংগঠন নিজেদের মধ্যে পোনাপুনি করতেছে, তখন জবিতে ছাত্রদল, শিবির, বাগছাস ঘোষণা দিয়ে এক হয়ে আন্দোলন করতেছে। ভিসি, প্রক্টর, টিচাররা পর্যন্ত রাস্তায় নামছে। একটা বিশ্ববিদ্যালয় আর কী করতে পারতো,আপনারাই বলেন? আপনারা অবাক হয়ে ভাবছেন, এই ছেলে মেয়েগুলা এমন করতেছে কেন? এরা যমুনা ঘেরাও করতেছে কেন? এরা আবাসন ভাতা চাইতেছে কেন? মগের মুল্লুক নাকি? অথচ এই আপনারাই একবারের জন্যও প্রশ্ন করছেন না, ১৯ বছর হয়ে গেল, এরা থাকার জন্য হল পাইলো না কেন? দেশ স্বাধীন হয়ে গেল, জগন্নাথের জায়গা জমি দখল থেকে গেল কেন? মগের মুল্লুক নাকি? যে প্রশ্নগুলো সবাই মিলে ছাত্রদের করতেছেন, সেইম প্রশ্নটা যদি সবাই মিলে সরকারকে করতেন, এই ছেলে মেয়েগুলাকে এতোদিন এভাবে একটা হলের জন্য পড়ে পড়ে মাইর খাওয়া লাগতো না। #Sadiqur Rahman Khan
    Like
    Angry
    2
    ·349 Views ·0 Reviews
  • জগন্নাথ ইউনিভার্সিটির ৩ দফা দাবির প্রতিটা দাবি যৌক্তিক।

    একটা যৌক্তিক আন্দোলনকে শক্তি দিয়ে ট্রিট করার মানে কী?

    ছাত্র শিক্ষকের উপর পুলিশি হামলা কেন হলো?

    জুলাই আন্দোলনে ঢাবি যতবার বিপদে পড়েছে, জগন্নাথ ইউনিভার্সিটি ততবার বিপদে আগাইয়া আসছে।

    সেই আগাইয়া আসার প্রতিদান এমনে দিলেন?

    অবিলম্বে জগন্নাথ ইউনিভার্সিটির পোলাপাইনের দাবি মেনে নাও,ইউনূসের ঢাবিতান্ত্রিক বাংলাদেশ সরকার!!
    #Sadiqur Rahman Khan
    জগন্নাথ ইউনিভার্সিটির ৩ দফা দাবির প্রতিটা দাবি যৌক্তিক। একটা যৌক্তিক আন্দোলনকে শক্তি দিয়ে ট্রিট করার মানে কী? ছাত্র শিক্ষকের উপর পুলিশি হামলা কেন হলো? জুলাই আন্দোলনে ঢাবি যতবার বিপদে পড়েছে, জগন্নাথ ইউনিভার্সিটি ততবার বিপদে আগাইয়া আসছে। সেই আগাইয়া আসার প্রতিদান এমনে দিলেন? অবিলম্বে জগন্নাথ ইউনিভার্সিটির পোলাপাইনের দাবি মেনে নাও,ইউনূসের ঢাবিতান্ত্রিক বাংলাদেশ সরকার!! #Sadiqur Rahman Khan
    Like
    Haha
    Love
    6
    ·494 Views ·0 Reviews
  • এইজন্যই আমাকে আপনাকে কথা বলে যেতে হবে।

    এই কথা বলেছি বলেই ৩ ফ্যামিলির অন্তত ১২ জন মানুষের খাওয়া পড়ার ক্ষতি হলো না।

    অটোরিকশা খারাপ, বন্ধ হওয়া উচিত, শাস্তি দেওয়া উচিত, সবই মানি।

    বাট সেই শাস্তি কিস্তির টাকায় কেনা রিকশা ভেঙে ফেলে দেওয়া যাবে না।

    রাষ্ট্রকে শাস্তি দিতে হবে মানবিক হয়ে।

    একটা ফ্যামিলিকে আর্থিকভাবে খুন করে কোন শাস্তি রাষ্ট্র দিতে পারবে না।
    এই জন্য যেখানে অন্যায়,সেখানে প্রতিবাদ... 🫵
    #Sadiqur Rahman Khan
    এইজন্যই আমাকে আপনাকে কথা বলে যেতে হবে। এই কথা বলেছি বলেই ৩ ফ্যামিলির অন্তত ১২ জন মানুষের খাওয়া পড়ার ক্ষতি হলো না। অটোরিকশা খারাপ, বন্ধ হওয়া উচিত, শাস্তি দেওয়া উচিত, সবই মানি। বাট সেই শাস্তি কিস্তির টাকায় কেনা রিকশা ভেঙে ফেলে দেওয়া যাবে না। রাষ্ট্রকে শাস্তি দিতে হবে মানবিক হয়ে। একটা ফ্যামিলিকে আর্থিকভাবে খুন করে কোন শাস্তি রাষ্ট্র দিতে পারবে না। এই জন্য যেখানে অন্যায়,সেখানে প্রতিবাদ... 🫵 #Sadiqur Rahman Khan
    ·99 Views ·0 Reviews
  • ইসলাম বা কুরআনকে নিয়ে মক করার মতো ছেলে মাশনূন না।

    মাশনূন জামায়াত বিরোধী রাজনীতি করবে, সেইটা মাশনূনের চয়েজ।

    যে স্ক্রিনশট নিয়ে সবাই ঝাপিয়ে পড়েছে, ঐখানে মাশনূন কুরআনের আয়াত বা ইসলামকে মক করেনি। মক করেছে জামাত শিবিরকে।

    এই অধিকার মাশনূনের আছে।

    যেমন ধরেন আবু ত্বহা আদনান, তারেক মনোয়ার আর কাজী ইব্রাহীমদের ইসলামিক কথা বার্তা নিয়েও আমরা মক করি। তার মানে এই না যে ইসলাম নিয়ে মক করতেছি।

    জামাত শিবিরকে যতবার ডিহিউম্যানাইজ করার চেষ্টা হয়েছে, আমি তার বিরুদ্ধে দাড়াইছি। ভবিষ্যতেও দাঁড়াবো।

    বাট জামাত শিবির নিজেই এখন মাশনূনকে ডিহিউম্যানাইজ করার নোংরামিটা করতেছে। প্রথমে জিন্নাহ টুপি নিয়ে নোংরামি করলো, এখন আবার জামায়াতের ফেসবুক পোস্টের স্ক্রিনশট নিয়ে নোংরামি করতেছে।

    এইসব নোংরামি বন্ধ করেন।

    সমালোচনা নিতে শেখেন। নিজের দলের সমালোচনাকে দলের সমালোচনা হিসেবে পোট্রে করে পারলে উত্তর দেন।

    দলের সমালোচনা করা একটা পোস্টকে ধর্মের সমালোচনা হিসেবে দেখানো কতটা নোংরামি, বোঝেন না?

    আওয়ামীলীগের পেইজ থেকে যখন হাদিস শেয়ার করে, আমরা সবাই মিলেই তো ট্রল করি। ঐটা আওয়ামীলীগকে ট্রল করা হয়, হাদিসকে না।

    জামাতকে মক করলে ইসলামকে মক করা হয় না, এই সহজ কথাটা আপনারাও বুঝেন।

    বুঝেও এমন নোংরামি করার মানে কী?
    #sadiqur Rahman Khan
    ইসলাম বা কুরআনকে নিয়ে মক করার মতো ছেলে মাশনূন না। মাশনূন জামায়াত বিরোধী রাজনীতি করবে, সেইটা মাশনূনের চয়েজ। যে স্ক্রিনশট নিয়ে সবাই ঝাপিয়ে পড়েছে, ঐখানে মাশনূন কুরআনের আয়াত বা ইসলামকে মক করেনি। মক করেছে জামাত শিবিরকে। এই অধিকার মাশনূনের আছে। যেমন ধরেন আবু ত্বহা আদনান, তারেক মনোয়ার আর কাজী ইব্রাহীমদের ইসলামিক কথা বার্তা নিয়েও আমরা মক করি। তার মানে এই না যে ইসলাম নিয়ে মক করতেছি। জামাত শিবিরকে যতবার ডিহিউম্যানাইজ করার চেষ্টা হয়েছে, আমি তার বিরুদ্ধে দাড়াইছি। ভবিষ্যতেও দাঁড়াবো। বাট জামাত শিবির নিজেই এখন মাশনূনকে ডিহিউম্যানাইজ করার নোংরামিটা করতেছে। প্রথমে জিন্নাহ টুপি নিয়ে নোংরামি করলো, এখন আবার জামায়াতের ফেসবুক পোস্টের স্ক্রিনশট নিয়ে নোংরামি করতেছে। এইসব নোংরামি বন্ধ করেন। সমালোচনা নিতে শেখেন। নিজের দলের সমালোচনাকে দলের সমালোচনা হিসেবে পোট্রে করে পারলে উত্তর দেন। দলের সমালোচনা করা একটা পোস্টকে ধর্মের সমালোচনা হিসেবে দেখানো কতটা নোংরামি, বোঝেন না? আওয়ামীলীগের পেইজ থেকে যখন হাদিস শেয়ার করে, আমরা সবাই মিলেই তো ট্রল করি। ঐটা আওয়ামীলীগকে ট্রল করা হয়, হাদিসকে না। জামাতকে মক করলে ইসলামকে মক করা হয় না, এই সহজ কথাটা আপনারাও বুঝেন। বুঝেও এমন নোংরামি করার মানে কী? #sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    5
    ·826 Views ·0 Reviews
  • জামাত বিএনপি এনসিপি বুঝি না।

    কোন ধরণের চেতনাবাজির সাথে আমি নাই।

    এই চেতনা দিয়েই আমার এলাকার সবচে নিরীহ, আমার দেখা এখন পর্যন্ত ফেরেশতার মতো মানুষ, হাফিজুর ভাইকে হত্যা করা হয়েছে।

    হাফিজুর ভাই তখন শিবির করতো, আমি তখন নতুন নতুন ছাত্র ইউনিয়নের মিটিং এ যাওয়া শুরু করেছি। ধর্মীয় রাজনীতি মুক্ত দেশের স্বপ্ন দেখতাম।

    বাট হাফিজুর ভাইকে এক মুহূর্তের জন্যও অপছন্দ করতে পারিনি।

    উনার সাথে আমার শেষ দেখা হয়েছিলো রাজশাহী সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে।

    দেখা হওয়ার পর হাতের বই রেখে উনার সাথে আড্ডা দিতে দিতে মালোপাড়ার এদিকে চলে আসলাম।

    হাফিজুর ভাই নতুন একটা ফ্ল্যাট নিসে। এডমিশন কোচিং করানোর জন্য।

    ঘুরে ঘুরে দেখাইলো। উনি রাজশাহী ইউনিভার্সিটির পাবলিক এডমিনে পড়েন তখন।

    কত স্বপ্ন!!

    আমরা খুশি হলাম। যাক, পলিটিকাল ঝগড়া গন্ডগোল করার একটা জায়গা হলো বলে।

    হাফিজুর ভাইকে আমি রাজাকার বলে গালি দিছি অনেকবার।

    বয়স কম।রক্ত গরম। প্রচুর তর্ক করতাম। ভাই আমার সাথে তর্কে কোনদিন জিতেন নাই।ইচ্ছা করেই হাইরা যাইতেন।

    আর হাসতেন।

    সেই হাফিজুর ভাইকে একদিন সকালে পুলিশ তুলে নিয়ে গেল।

    চারদিন পর মৃত ফেরত দিলো।

    ক্যান্সারের রোগী ছিলো। ওষুধটাও খাইতে দেয় নাই। বড় ভাই ওষুধ নিয়ে জেলগেটে গেছিলো। দিতে দেয় নাই।

    আমার আব্বুকে আমি কোনদিন কারো মৃত্যুতে কানতে দেখিনি।

    খুবই শক্ত মানুষ।

    হাফিজুর ভাইয়ের মৃত্যুর পর আব্বুকে আমি কানতে দেখছিলাম। বলছিলো, এতো ভালো একটা মানুষকেও এমনে মাইরা ফেলা যায়? এইটা কোন দেশ না জঙ্গল?

    সবচে দুঃখের ব্যাপার কী জানেন?

    যেই মামলাতে উনাকে তুলে নিয়ে মেরে দেওয়া হয়েছিলো, সেই মামলার রায় হয়েছে। সেই রায়ের কোথাও আমার ভাইটার নাম নাই।

    জাস্ট নিরীহ একটা ছেলেকে তুলে নিয়ে মেরে ফেলেছে।

    কেন? কারণ সে চেতনা ধারণ করে না।

    সেই থেকে এই চেতনা আমি ঘৃণা করি।

    আমি ছোট মানুষ, আইন কম বুঝি, রাজনীতিও কম বুঝি। শুধু এইটুক বুঝি, এই চেতনার স্কুইড গেম আমার দেখা সবচে ভালো মানুষটারে তুলে নিয়ে মেরে ফেলছে।

    এরপর থেকে এই চেতনা আমি ঘৃণা করি ।

    এই বাইনারি আমি ঘৃণা করি।

    আমি মুক্তিযুদ্ধকে ওউন করা মানুষ। ৭১ এর আগের শেখ মুজিব, ৭১ এর জিয়াউর রহমান, খালেদ মোশাররফ, কর্ণেল তাহের, ভাসানীরা আমার হিরো। আমার সবচে প্রিয় বইগুলোর একটার নাম জোছনা ও জননীর গল্প। আমার প্রিয় মুভির নাম শ্যামল ছায়া, আগুনের পরশমনি।

    আমি গণহত্যার পক্ষে থাকা সবার বিচার চাই। আমি গণহত্যার পক্ষে থাকা কারো রাজনীতি করতে দেওয়ার পক্ষেও না।

    বাট আমি এই চেতনা ব্যবসার বিরুদ্ধে।

    যেই চেতনা আমার ২১ বছরের নিরীহ ভাইটাকে রাজাকার বলে আমার কাছে থেকে নিয়ে গেছে, সেই চেতনার ব্যবসাকে আমি আজীবন ঘৃণা করে যাবো।

    সে আমার যত কাছের মানুষই সেই চেতনার ব্যবসা করুক না কেন!!
    #Sadiqur Rahman Khan
    জামাত বিএনপি এনসিপি বুঝি না। কোন ধরণের চেতনাবাজির সাথে আমি নাই। এই চেতনা দিয়েই আমার এলাকার সবচে নিরীহ, আমার দেখা এখন পর্যন্ত ফেরেশতার মতো মানুষ, হাফিজুর ভাইকে হত্যা করা হয়েছে। হাফিজুর ভাই তখন শিবির করতো, আমি তখন নতুন নতুন ছাত্র ইউনিয়নের মিটিং এ যাওয়া শুরু করেছি। ধর্মীয় রাজনীতি মুক্ত দেশের স্বপ্ন দেখতাম। বাট হাফিজুর ভাইকে এক মুহূর্তের জন্যও অপছন্দ করতে পারিনি। উনার সাথে আমার শেষ দেখা হয়েছিলো রাজশাহী সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে। দেখা হওয়ার পর হাতের বই রেখে উনার সাথে আড্ডা দিতে দিতে মালোপাড়ার এদিকে চলে আসলাম। হাফিজুর ভাই নতুন একটা ফ্ল্যাট নিসে। এডমিশন কোচিং করানোর জন্য। ঘুরে ঘুরে দেখাইলো। উনি রাজশাহী ইউনিভার্সিটির পাবলিক এডমিনে পড়েন তখন। কত স্বপ্ন!! আমরা খুশি হলাম। যাক, পলিটিকাল ঝগড়া গন্ডগোল করার একটা জায়গা হলো বলে। হাফিজুর ভাইকে আমি রাজাকার বলে গালি দিছি অনেকবার। বয়স কম।রক্ত গরম। প্রচুর তর্ক করতাম। ভাই আমার সাথে তর্কে কোনদিন জিতেন নাই।ইচ্ছা করেই হাইরা যাইতেন। আর হাসতেন। সেই হাফিজুর ভাইকে একদিন সকালে পুলিশ তুলে নিয়ে গেল। চারদিন পর মৃত ফেরত দিলো। ক্যান্সারের রোগী ছিলো। ওষুধটাও খাইতে দেয় নাই। বড় ভাই ওষুধ নিয়ে জেলগেটে গেছিলো। দিতে দেয় নাই। আমার আব্বুকে আমি কোনদিন কারো মৃত্যুতে কানতে দেখিনি। খুবই শক্ত মানুষ। হাফিজুর ভাইয়ের মৃত্যুর পর আব্বুকে আমি কানতে দেখছিলাম। বলছিলো, এতো ভালো একটা মানুষকেও এমনে মাইরা ফেলা যায়? এইটা কোন দেশ না জঙ্গল? সবচে দুঃখের ব্যাপার কী জানেন? যেই মামলাতে উনাকে তুলে নিয়ে মেরে দেওয়া হয়েছিলো, সেই মামলার রায় হয়েছে। সেই রায়ের কোথাও আমার ভাইটার নাম নাই। জাস্ট নিরীহ একটা ছেলেকে তুলে নিয়ে মেরে ফেলেছে। কেন? কারণ সে চেতনা ধারণ করে না। সেই থেকে এই চেতনা আমি ঘৃণা করি। আমি ছোট মানুষ, আইন কম বুঝি, রাজনীতিও কম বুঝি। শুধু এইটুক বুঝি, এই চেতনার স্কুইড গেম আমার দেখা সবচে ভালো মানুষটারে তুলে নিয়ে মেরে ফেলছে। এরপর থেকে এই চেতনা আমি ঘৃণা করি । এই বাইনারি আমি ঘৃণা করি। আমি মুক্তিযুদ্ধকে ওউন করা মানুষ। ৭১ এর আগের শেখ মুজিব, ৭১ এর জিয়াউর রহমান, খালেদ মোশাররফ, কর্ণেল তাহের, ভাসানীরা আমার হিরো। আমার সবচে প্রিয় বইগুলোর একটার নাম জোছনা ও জননীর গল্প। আমার প্রিয় মুভির নাম শ্যামল ছায়া, আগুনের পরশমনি। আমি গণহত্যার পক্ষে থাকা সবার বিচার চাই। আমি গণহত্যার পক্ষে থাকা কারো রাজনীতি করতে দেওয়ার পক্ষেও না। বাট আমি এই চেতনা ব্যবসার বিরুদ্ধে। যেই চেতনা আমার ২১ বছরের নিরীহ ভাইটাকে রাজাকার বলে আমার কাছে থেকে নিয়ে গেছে, সেই চেতনার ব্যবসাকে আমি আজীবন ঘৃণা করে যাবো। সে আমার যত কাছের মানুষই সেই চেতনার ব্যবসা করুক না কেন!! #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    15
    1 Comments ·875 Views ·0 Reviews
  • তাহমিদ ভাইয়ের বাবার অবস্থা ভালো না।

    প্রচুর ব্লিডিং হচ্ছে।

    শাহাদাত এখনও বাসাতেই আছে। এখন পর্যন্ত ওর গায়ে ফুলের টোকাও পড়ে নাই।

    তাহমিদ ভাইয়ের বাবার উপরের হামলা এক অর্থে আমাদের উপর হামলাও।

    আমার খালি এটুকু মনে থাকবে, ধানমন্ডি ৩২ ভেঙে আর আওয়ামীলীগের বিরোধিতা করে একটা ছেলে ক্রমাগত ফাইট করে গেছে।

    ৩ মাস ধরে সরকারের কাছে প্রোটেকশন চাইয়া গেছে।

    সরকার কিছুই করে নাই। জাস্ট কিচ্ছু না।

    যখন তাহমিদ ভাইয়ের বাবা রক্তাক্ত হচ্ছিলেন, ঠিক সেই মুহূর্তে আমাদের জুলাই এর ঠিকাদাররা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করছিলো চারপাশ।

    মানে আমি আপনি মরলেও সর্বোচ্চ দুইটা স্লোগান পাবেন।

    এর বেশি কিছু পাবেন না।

    হাসিনার বাংলাদেশে মানুষের চে চেতনার দাম বেশি ছিলো।

    আমরা চাইছিলাম এমন এক বাংলাদেশ, যেই বাংলাদেশে চেতনার চে মানুষের দাম হবে বেশি। ৫ আগস্টের পর আমাদের আশা ছিলো এমন এক বাংলাদেশের, যেই বাংলাদেশে কথার দেশপ্রেমের চে কাজের দেশপ্রেমটা বেশি দেখবো।

    হলো না।

    নেতারা এসে ফেসবুকে বলছেন, ৪৭ আমার, ৭১ আমার, ২৪ আমার।

    একেবারে দেশপ্রেমের নহর বইয়ে দিতেছেন।

    অথচ ঠিক ঐ সময়ে তাদেরই একজন কমরেড রক্তাক্ত হচ্ছে, তারা প্রোটেকশন দিচ্ছেন না।

    তাই জুলাই এর নয় মাস পরেও তাহমিদ ভাইয়ের বাবা হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে লড়ছে।

    সন্ত্রাসী শাহাদত নিজের বাসায় বসে আরাম কেদারায় আরাম করছেন।

    ইউনূস আশার বাণী শোনাচ্ছেন, সারা বিশ্ব নাকি আমাদের দিকে তাকাই আছে।

    আর ছাত্রনেতারা এরে ওরে রাজাকার ট্যাগ দিতেছেন।

    ওদিকে বিপ্লবীরা মরতেছে।

    হাসিনার সময়েও মরেছে।

    এখনও মরেছে।

    তাহমিদ ভাইয়ের এই ঘটনা আমাদের বুঝাইয়া দেয়, এই বিপ্লব বেহাত হইছে। হেলাল হাফিজ লিখেছিলেন,

    কথা ছিলো, একটা পতাকা পেলে,
    আর লিখবো না দুঃখের কবিতা।

    আমরা স্বাধীন হয়েছিলাম, এরপর সেই স্বাধীনতা এমন কিছু মানুষের হাতে তুলে দিয়েছি, যারা আমাদের রক্ত জানের নিরাপত্তাটাও দিতেছে না। তাদের নিরাপত্তা ঠিক আছে, তাদের ক্ষমতা ঠিক আছে, শুধু আমাদের বেলায় সরকার পারতেছে না।

    তাই এ দেশে জুলাই আসে,জুলাই যায়।

    নেতাদের অবস্থা পরিবর্তন হলেও তাহমিদ ভাইয়ের মতো আমরা সাধারণ মানুষদের ভাগ্যের কোন পরিবর্তন হয় না!!
    #Sadiqur Rahman Khan
    তাহমিদ ভাইয়ের বাবার অবস্থা ভালো না। প্রচুর ব্লিডিং হচ্ছে। শাহাদাত এখনও বাসাতেই আছে। এখন পর্যন্ত ওর গায়ে ফুলের টোকাও পড়ে নাই। তাহমিদ ভাইয়ের বাবার উপরের হামলা এক অর্থে আমাদের উপর হামলাও। আমার খালি এটুকু মনে থাকবে, ধানমন্ডি ৩২ ভেঙে আর আওয়ামীলীগের বিরোধিতা করে একটা ছেলে ক্রমাগত ফাইট করে গেছে। ৩ মাস ধরে সরকারের কাছে প্রোটেকশন চাইয়া গেছে। সরকার কিছুই করে নাই। জাস্ট কিচ্ছু না। যখন তাহমিদ ভাইয়ের বাবা রক্তাক্ত হচ্ছিলেন, ঠিক সেই মুহূর্তে আমাদের জুলাই এর ঠিকাদাররা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করছিলো চারপাশ। মানে আমি আপনি মরলেও সর্বোচ্চ দুইটা স্লোগান পাবেন। এর বেশি কিছু পাবেন না। হাসিনার বাংলাদেশে মানুষের চে চেতনার দাম বেশি ছিলো। আমরা চাইছিলাম এমন এক বাংলাদেশ, যেই বাংলাদেশে চেতনার চে মানুষের দাম হবে বেশি। ৫ আগস্টের পর আমাদের আশা ছিলো এমন এক বাংলাদেশের, যেই বাংলাদেশে কথার দেশপ্রেমের চে কাজের দেশপ্রেমটা বেশি দেখবো। হলো না। নেতারা এসে ফেসবুকে বলছেন, ৪৭ আমার, ৭১ আমার, ২৪ আমার। একেবারে দেশপ্রেমের নহর বইয়ে দিতেছেন। অথচ ঠিক ঐ সময়ে তাদেরই একজন কমরেড রক্তাক্ত হচ্ছে, তারা প্রোটেকশন দিচ্ছেন না। তাই জুলাই এর নয় মাস পরেও তাহমিদ ভাইয়ের বাবা হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে লড়ছে। সন্ত্রাসী শাহাদত নিজের বাসায় বসে আরাম কেদারায় আরাম করছেন। ইউনূস আশার বাণী শোনাচ্ছেন, সারা বিশ্ব নাকি আমাদের দিকে তাকাই আছে। আর ছাত্রনেতারা এরে ওরে রাজাকার ট্যাগ দিতেছেন। ওদিকে বিপ্লবীরা মরতেছে। হাসিনার সময়েও মরেছে। এখনও মরেছে। তাহমিদ ভাইয়ের এই ঘটনা আমাদের বুঝাইয়া দেয়, এই বিপ্লব বেহাত হইছে। হেলাল হাফিজ লিখেছিলেন, কথা ছিলো, একটা পতাকা পেলে, আর লিখবো না দুঃখের কবিতা। আমরা স্বাধীন হয়েছিলাম, এরপর সেই স্বাধীনতা এমন কিছু মানুষের হাতে তুলে দিয়েছি, যারা আমাদের রক্ত জানের নিরাপত্তাটাও দিতেছে না। তাদের নিরাপত্তা ঠিক আছে, তাদের ক্ষমতা ঠিক আছে, শুধু আমাদের বেলায় সরকার পারতেছে না। তাই এ দেশে জুলাই আসে,জুলাই যায়। নেতাদের অবস্থা পরিবর্তন হলেও তাহমিদ ভাইয়ের মতো আমরা সাধারণ মানুষদের ভাগ্যের কোন পরিবর্তন হয় না!! #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    14
    ·976 Views ·0 Reviews
  • আমার লিস্টের এক নিব্বি একটু আগে পোস্ট দিছে, বিজ্ঞানের সবচে বড় ব্যর্থতা হলো, বিজ্ঞান বেঈমান চেনার কোন যন্ত্র আবিষ্কার করতে পারেনি।

    প্রথমে মনে হচ্ছিলো, আহারে বেচারি, এত কম বয়সে প্রেমে ছ্যাকা খাইলো?

    বাট এখন মনে হচ্ছে, আইডিটা জামায়াত নেতা শফিকুল ইসলাম মাসুদের হলেও হতে পারে!!
    #Sadiqur Rahman Khan
    আমার লিস্টের এক নিব্বি একটু আগে পোস্ট দিছে, বিজ্ঞানের সবচে বড় ব্যর্থতা হলো, বিজ্ঞান বেঈমান চেনার কোন যন্ত্র আবিষ্কার করতে পারেনি। প্রথমে মনে হচ্ছিলো, আহারে বেচারি, এত কম বয়সে প্রেমে ছ্যাকা খাইলো? বাট এখন মনে হচ্ছে, আইডিটা জামায়াত নেতা শফিকুল ইসলাম মাসুদের হলেও হতে পারে!! #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    Angry
    Haha
    Wow
    22
    ·840 Views ·0 Reviews
  • বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত কী হবে, সেটা নিয়ে একেক দলের উত্তর একেক রকম হবে।

    আওয়ামীলীগ অবশ্যই আমার সোনার বাংলার পক্ষেই থাকবে।

    বিএনপির এক ভাগ থাকবে প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশের পক্ষে, আরেকভাগ থাকবে আমার সোনার বাংলার পক্ষেই।

    জামায়াত এক্সিসটিং কোন গান চাইবে না। এরা নিজেরাই নতুন গান লিখবে। গানটা হতে পারে এমন,

    তাহার মাঝে আছে দেশ এক সকল দেশের সেরা,
    ও সে গোলাম আজমের তৈরি সে দেশ, ষড়যন্ত্র দিয়ে ভরা....

    এনসিপি কী চাইবে জানি না। তবে যেটাই চাক, ফেসবুকে আইসা শুরু করবে ক্রেডিট নিয়ে কামড়িকামড়ি।

    তবে বাংলাদেশ নিজে যদি কথা বলতে পারতো, তাঌলৃ বাংলাদেশ এই চারটা গানের কোনটাই চুজ করতো না। বরং বাংলাদেশ জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে চুজ করতো ঐ বিখ্যাত গানটা,

    আমায় বেবিওয়ালায় খাইসে রে, সামনে বসাইয়া,
    বারে বারে বেরেক মারে, বারে বারে বেরেক মারে,
    নরম জায়গা পাইয়া গো,
    সামনে বসাইয়া......

    এই দেশটাকে যে যেভাবে যখন পেরেছে সামনে বসাইয়া খাইসে।

    এই দেশের জন্য এরচে পারফেক্ট জাতীয় সঙ্গীত আর কী হতে পারে?
    #Sadiqur Rahman Khan
    বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত কী হবে, সেটা নিয়ে একেক দলের উত্তর একেক রকম হবে। আওয়ামীলীগ অবশ্যই আমার সোনার বাংলার পক্ষেই থাকবে। বিএনপির এক ভাগ থাকবে প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশের পক্ষে, আরেকভাগ থাকবে আমার সোনার বাংলার পক্ষেই। জামায়াত এক্সিসটিং কোন গান চাইবে না। এরা নিজেরাই নতুন গান লিখবে। গানটা হতে পারে এমন, তাহার মাঝে আছে দেশ এক সকল দেশের সেরা, ও সে গোলাম আজমের তৈরি সে দেশ, ষড়যন্ত্র দিয়ে ভরা.... এনসিপি কী চাইবে জানি না। তবে যেটাই চাক, ফেসবুকে আইসা শুরু করবে ক্রেডিট নিয়ে কামড়িকামড়ি। তবে বাংলাদেশ নিজে যদি কথা বলতে পারতো, তাঌলৃ বাংলাদেশ এই চারটা গানের কোনটাই চুজ করতো না। বরং বাংলাদেশ জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে চুজ করতো ঐ বিখ্যাত গানটা, আমায় বেবিওয়ালায় খাইসে রে, সামনে বসাইয়া, বারে বারে বেরেক মারে, বারে বারে বেরেক মারে, নরম জায়গা পাইয়া গো, সামনে বসাইয়া...... এই দেশটাকে যে যেভাবে যখন পেরেছে সামনে বসাইয়া খাইসে। এই দেশের জন্য এরচে পারফেক্ট জাতীয় সঙ্গীত আর কী হতে পারে? #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    Wow
    23
    ·797 Views ·0 Reviews
  • ২৪ এর মতো করে ৭১ ও ডিল করা হোক।

    প্রথমে ৭১ এ পাকিস্তানের পক্ষে থাকার জন্য জামায়াত নিষিদ্ধ হোক।

    এরপর গোলাম আজমকে দেশে আসতে দেওয়া, জামায়াতের সাথে জোট করে সরকারে যাওয়া আর রাজাকারকে মন্ত্রী বানানোর জন্য বিএনপিকে নিষিদ্ধ করা হোক।

    আবার ১৯৯৬ তে জামায়াতের সাথে জোট করে আন্দোলন করার জন্য আওয়ামীলীগকে আবার নিষিদ্ধ করা হোক।

    এরপর গত ১৭ বছর জামায়াতের সাথে জোটে থাকার জন্য বিএনপিসহ ২০ দলকেও নিষিদ্ধ করা হোক।

    আওয়ামীলীগের সাথে জোট করা ১৪ দলকেও নিষিদ্ধ করে দেওয়া হোক।

    আর ২০২৫ এ শাহবাগে জামায়াতের সাথে আন্দোলন করার জন্য এনসিপি, আপ বাংলাদেশ, ইনকিলাব মঞ্চসহ ৩৩ টা সংগঠনকেও নিষিদ্ধ করে দেওয়া হোক।

    এরপর সংবিধান লঙ্ঘনের দায়ে ইউনূস সরকারকেও নিষিদ্ধ করে বিচারের আওতাতে আনা হবে।

    ৭১ আর ২৪ দুটোই ক্লিয়ার করে তারপর প্রিন্স মামুন আর লায়লাকে নিষিদ্ধ করতে হবে ফেসবুক থেকে।

    দেশের দায়িত্ব বাংলাদেশের কাউকেই দেয়া যাবে না। কারণ বাংলাদেশীদের মধ্যে অনেক সমস্যা, কেউ পাকি, কেউ ভারতীয়, কেউ শাপলা, কেউ শাহবাগ।

    এতো ঝামেলা না করে দেশের দায়িত্ব দিতে হবে আমাদের সবার প্রিয় দেব দাকে।

    তাহলে জয় বাংলা, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, নারায়ে তাকবীর বা ইনকিলাব জিন্দাবাদের গ্যাঞ্জামও আর থাকবে না।

    বিপদে পড়লেই সবাই মিলে "ঝিংকু" বলে চিৎকার করে উঠবো। একমাত্র এই ঝিংকু স্লোগানটা দিয়েই এই বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করা সম্ভব।

    থ্যাংকিউ।

    ঝিংকুবাদ জিন্দাবাদ।
    #Sadiqur Rahman Khan
    ২৪ এর মতো করে ৭১ ও ডিল করা হোক। প্রথমে ৭১ এ পাকিস্তানের পক্ষে থাকার জন্য জামায়াত নিষিদ্ধ হোক। এরপর গোলাম আজমকে দেশে আসতে দেওয়া, জামায়াতের সাথে জোট করে সরকারে যাওয়া আর রাজাকারকে মন্ত্রী বানানোর জন্য বিএনপিকে নিষিদ্ধ করা হোক। আবার ১৯৯৬ তে জামায়াতের সাথে জোট করে আন্দোলন করার জন্য আওয়ামীলীগকে আবার নিষিদ্ধ করা হোক। এরপর গত ১৭ বছর জামায়াতের সাথে জোটে থাকার জন্য বিএনপিসহ ২০ দলকেও নিষিদ্ধ করা হোক। আওয়ামীলীগের সাথে জোট করা ১৪ দলকেও নিষিদ্ধ করে দেওয়া হোক। আর ২০২৫ এ শাহবাগে জামায়াতের সাথে আন্দোলন করার জন্য এনসিপি, আপ বাংলাদেশ, ইনকিলাব মঞ্চসহ ৩৩ টা সংগঠনকেও নিষিদ্ধ করে দেওয়া হোক। এরপর সংবিধান লঙ্ঘনের দায়ে ইউনূস সরকারকেও নিষিদ্ধ করে বিচারের আওতাতে আনা হবে। ৭১ আর ২৪ দুটোই ক্লিয়ার করে তারপর প্রিন্স মামুন আর লায়লাকে নিষিদ্ধ করতে হবে ফেসবুক থেকে। দেশের দায়িত্ব বাংলাদেশের কাউকেই দেয়া যাবে না। কারণ বাংলাদেশীদের মধ্যে অনেক সমস্যা, কেউ পাকি, কেউ ভারতীয়, কেউ শাপলা, কেউ শাহবাগ। এতো ঝামেলা না করে দেশের দায়িত্ব দিতে হবে আমাদের সবার প্রিয় দেব দাকে। তাহলে জয় বাংলা, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, নারায়ে তাকবীর বা ইনকিলাব জিন্দাবাদের গ্যাঞ্জামও আর থাকবে না। বিপদে পড়লেই সবাই মিলে "ঝিংকু" বলে চিৎকার করে উঠবো। একমাত্র এই ঝিংকু স্লোগানটা দিয়েই এই বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করা সম্ভব। থ্যাংকিউ। ঝিংকুবাদ জিন্দাবাদ। #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    Angry
    31
    ·776 Views ·0 Reviews
  • এই ক্যাচালে যা হবে, অ্যাপলিটিক্যাল জেন যি, যারা জুলাই থেকে হুট করে দেশ নিয়ে আগ্রহী হয়ে উঠেছিলো, এরা আবারও এসব থেকে দূরে সরে যাবে।

    এইটা বিএনপির জন্য কোন সমস্যা না। বিএনপির অলরেডি কোটি কোটি ভোটার সমর্থক আছে।

    জামাতের জন্যও সমস্যা না। জামায়াত ১০% ভোট পাইলেই খুশি।

    সমস্যাটা হবে এনসিপি, আপ বাংলাদেশ বা ইনকিলাব মঞ্চের মতো নতুন ইনিশিয়েটিভগুলোর।

    তরুণরা ভাববে যে আসলে এরা সবাই খারাপ, ধান্দাবাজ। এটুকু ভাবলেই রাজনীতির নতুন বন্দোবস্তের আকাশ ভরা তারা হয়ে যাবে।

    হাসিনার বিরুদ্ধে কোন রাজনৈতিক আন্দোলনে সাধারণ মানুষ বা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির পোলাপাইন আসতো না কেন?

    কারণ মানুষ মনে করতো, লাভ নাই। একদল ক্ষমতা ছাড়বে আরেকদল নিবে, আমার কী?

    যত ন্যায্য দাবিই হোক, মানুষ যখনই মনে করতো এখানে রাজনীতি আছে, তখনই সাথে সাথে সেখান থেকে মুখ ঘুরাইয়া নিতো।

    এইজন্যই দেখবেন ২০১৮ র কোটা আন্দোলন বা নিরাপদ সড়ক আন্দোলন বা ভ্যাট বিরোধী আন্দোলনে বারবার নেতাদের বলতে হয়েছে এখানে কোন রাজনীতি নাই।

    এজন্যই বিএনপি, জামাত বা বাংলাদেশের ৪০ টা রাজনৈতিক দল ১০০ বার সরকার পতনের ডাক দিলেও মানুষ ঐটার জন্য আসে নাই। মরেও নাই।

    সবাই ভাবছে, আমার লাভ কী মরে? ক্ষমতা তো পাবে ওরা।

    তবে নাহিদ, আসিফ, হাসনাতদের ডাকে মানুষ এসেছিলো। ডান, বাম, সবাই আসছিলো। হাসিনার পতনও এইজন্যই হয়েছিলো।

    এখানে রাজনৈতিক কোন নেতা যদি নাহিদের বদলে এক দফার ডাক দিতো, কেউ আসতো না। মনে করতো, ক্ষমতার লোভে ডাকতেছে, আমার লাভ কী?

    সমস্যা হলো, বাংলাদেশের সমস্ত রাজনৈতিক দলের মতো এনসিপিকেও এখন মানুষ অবিশ্বাস করতে শুরু করেছে।

    ফলাফল হলো, মানুষ আবারও রাজনীতি থেকে মুখ ফিরাইয়া নিবে।

    দেখেন, মানুষ এতো জটিল কিছুই বোঝে না। মানুষ কখনোই খতিয়ে দেখতে যায় না, দোষ এখানে কার? জামাতের, শিবিরের নাকি এনসিপির?

    যেহেতু গ্যাঞ্জাম হচ্ছে, মানুষ বলবে সব শালাই বাটপার।

    এই বাটপার একবার বলে ফেললেই আপনার রাজনীতি শেষ।

    আপনার ডাকে কেউ আসবে না, যেভাবে বিএনপি জামায়াতের ডাকে আগে আসে নাই।

    দেখেন, সংবিধান লিখে, আইন করে পৃথিবীর কোন সরকারকেই ভদ্র সরকার বানাতে পারবেন না। কাল ক্ষমতায় বিএনপি আসুক, জামায়াত আসুক বা এনসিপিই আসুক, সরকার সবসময়ই জালিম হয়।

    ইউনূসের সরকার জালিম হতে পারতেছে না কারণ মাঠ তাদের নিয়ন্ত্রণে নাই।

    বাট পলিটিকাল সরকারের মাঠ আছে।

    এরা আপনার ঘরে যাইয়া আপনাকে মাইরা আইসা বলবে, আমরা মারি নাই। কে মেরেছে জানি না।

    এই জুলুম থেকে আপনি কখন বাঁচতে পারবেন?

    যখন ১৮ কোটি মানুষ পলিটিকাল হয়ে উঠবে। যখন আপনাকে মারার সাথে সাথে চতুর্দিক থেকে হইহই রব উঠবে, তখন সরকার আপনাকে মারতে ভয় পাবে।

    আর সরকার কখন মাইরা মজা পাবে?

    যখন মানুষ ভাববে বাটপারের দল মাইর খাইছে ঠিক হইছে। আমার কী?

    এনসিপির সামনে সুযোগ ছিলো নতুন রাজনীতি দিয়ে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে হুট করে জেগে উঠা রাজনীতিটাকে জিইয়ে রাখার।

    বাট খুব সম্ভবত এনসিপি ঐটা পারতেছে না।

    বিএনপি বা জামায়াতের উপর ভরসা আমার কখনোই ছিলো না। বাট মনে হয়েছিলো এনসিপি হয়তো পুরনো ক্যাচাল, পুরনো বিভাজন থেকে বের হয়ে নতুন একটা রাজনীতি নিয়ে আসতে পারবে।

    বাট সেই আশা ধীরে ধীরে ফিকে হচ্ছে।

    বারবার বলেছি যে ফেসবুক থেকে বের হয়ে সাত বিভাগে সাতটা মহাসমাবেশ করেন, মানুষের কাছে যান, মানুষের সাথে মিশেন, কথা বলেন। খুলনা, রাজশাহী, রংপুর, চট্টগ্রাম বা বরিশাল লং মার্চ দেন।

    বাট কিছুই হয় নাই এখনও পর্যন্ত।

    বরং এরাও ঐ প্রেসক্লাব আর শাহবাগের কিছু সংগঠনের মতো বিবৃতি বিবৃতি খেলতে আর আজাইরা গ্যাঞ্জাম করতেই বেশি আগ্রহী হয়ে পড়েছে।

    এই ফাকে সাধারণ মানুষের মধ্যে, অ্যাপলিটিক্যাল জেন জিরা আবার হতাশ হয়ে রাজনীতিতে আগ্রহ হারাতে শুরু করেছে।

    আর হতাশার দরজা দিয়েই একটা দেশে ফ্যাসিবাদ সবচে ভালোভাবে ঢোকার সুযোগ পায়।
    #Sadiqur Rahman Khan
    এই ক্যাচালে যা হবে, অ্যাপলিটিক্যাল জেন যি, যারা জুলাই থেকে হুট করে দেশ নিয়ে আগ্রহী হয়ে উঠেছিলো, এরা আবারও এসব থেকে দূরে সরে যাবে। এইটা বিএনপির জন্য কোন সমস্যা না। বিএনপির অলরেডি কোটি কোটি ভোটার সমর্থক আছে। জামাতের জন্যও সমস্যা না। জামায়াত ১০% ভোট পাইলেই খুশি। সমস্যাটা হবে এনসিপি, আপ বাংলাদেশ বা ইনকিলাব মঞ্চের মতো নতুন ইনিশিয়েটিভগুলোর। তরুণরা ভাববে যে আসলে এরা সবাই খারাপ, ধান্দাবাজ। এটুকু ভাবলেই রাজনীতির নতুন বন্দোবস্তের আকাশ ভরা তারা হয়ে যাবে। হাসিনার বিরুদ্ধে কোন রাজনৈতিক আন্দোলনে সাধারণ মানুষ বা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির পোলাপাইন আসতো না কেন? কারণ মানুষ মনে করতো, লাভ নাই। একদল ক্ষমতা ছাড়বে আরেকদল নিবে, আমার কী? যত ন্যায্য দাবিই হোক, মানুষ যখনই মনে করতো এখানে রাজনীতি আছে, তখনই সাথে সাথে সেখান থেকে মুখ ঘুরাইয়া নিতো। এইজন্যই দেখবেন ২০১৮ র কোটা আন্দোলন বা নিরাপদ সড়ক আন্দোলন বা ভ্যাট বিরোধী আন্দোলনে বারবার নেতাদের বলতে হয়েছে এখানে কোন রাজনীতি নাই। এজন্যই বিএনপি, জামাত বা বাংলাদেশের ৪০ টা রাজনৈতিক দল ১০০ বার সরকার পতনের ডাক দিলেও মানুষ ঐটার জন্য আসে নাই। মরেও নাই। সবাই ভাবছে, আমার লাভ কী মরে? ক্ষমতা তো পাবে ওরা। তবে নাহিদ, আসিফ, হাসনাতদের ডাকে মানুষ এসেছিলো। ডান, বাম, সবাই আসছিলো। হাসিনার পতনও এইজন্যই হয়েছিলো। এখানে রাজনৈতিক কোন নেতা যদি নাহিদের বদলে এক দফার ডাক দিতো, কেউ আসতো না। মনে করতো, ক্ষমতার লোভে ডাকতেছে, আমার লাভ কী? সমস্যা হলো, বাংলাদেশের সমস্ত রাজনৈতিক দলের মতো এনসিপিকেও এখন মানুষ অবিশ্বাস করতে শুরু করেছে। ফলাফল হলো, মানুষ আবারও রাজনীতি থেকে মুখ ফিরাইয়া নিবে। দেখেন, মানুষ এতো জটিল কিছুই বোঝে না। মানুষ কখনোই খতিয়ে দেখতে যায় না, দোষ এখানে কার? জামাতের, শিবিরের নাকি এনসিপির? যেহেতু গ্যাঞ্জাম হচ্ছে, মানুষ বলবে সব শালাই বাটপার। এই বাটপার একবার বলে ফেললেই আপনার রাজনীতি শেষ। আপনার ডাকে কেউ আসবে না, যেভাবে বিএনপি জামায়াতের ডাকে আগে আসে নাই। দেখেন, সংবিধান লিখে, আইন করে পৃথিবীর কোন সরকারকেই ভদ্র সরকার বানাতে পারবেন না। কাল ক্ষমতায় বিএনপি আসুক, জামায়াত আসুক বা এনসিপিই আসুক, সরকার সবসময়ই জালিম হয়। ইউনূসের সরকার জালিম হতে পারতেছে না কারণ মাঠ তাদের নিয়ন্ত্রণে নাই। বাট পলিটিকাল সরকারের মাঠ আছে। এরা আপনার ঘরে যাইয়া আপনাকে মাইরা আইসা বলবে, আমরা মারি নাই। কে মেরেছে জানি না। এই জুলুম থেকে আপনি কখন বাঁচতে পারবেন? যখন ১৮ কোটি মানুষ পলিটিকাল হয়ে উঠবে। যখন আপনাকে মারার সাথে সাথে চতুর্দিক থেকে হইহই রব উঠবে, তখন সরকার আপনাকে মারতে ভয় পাবে। আর সরকার কখন মাইরা মজা পাবে? যখন মানুষ ভাববে বাটপারের দল মাইর খাইছে ঠিক হইছে। আমার কী? এনসিপির সামনে সুযোগ ছিলো নতুন রাজনীতি দিয়ে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে হুট করে জেগে উঠা রাজনীতিটাকে জিইয়ে রাখার। বাট খুব সম্ভবত এনসিপি ঐটা পারতেছে না। বিএনপি বা জামায়াতের উপর ভরসা আমার কখনোই ছিলো না। বাট মনে হয়েছিলো এনসিপি হয়তো পুরনো ক্যাচাল, পুরনো বিভাজন থেকে বের হয়ে নতুন একটা রাজনীতি নিয়ে আসতে পারবে। বাট সেই আশা ধীরে ধীরে ফিকে হচ্ছে। বারবার বলেছি যে ফেসবুক থেকে বের হয়ে সাত বিভাগে সাতটা মহাসমাবেশ করেন, মানুষের কাছে যান, মানুষের সাথে মিশেন, কথা বলেন। খুলনা, রাজশাহী, রংপুর, চট্টগ্রাম বা বরিশাল লং মার্চ দেন। বাট কিছুই হয় নাই এখনও পর্যন্ত। বরং এরাও ঐ প্রেসক্লাব আর শাহবাগের কিছু সংগঠনের মতো বিবৃতি বিবৃতি খেলতে আর আজাইরা গ্যাঞ্জাম করতেই বেশি আগ্রহী হয়ে পড়েছে। এই ফাকে সাধারণ মানুষের মধ্যে, অ্যাপলিটিক্যাল জেন জিরা আবার হতাশ হয়ে রাজনীতিতে আগ্রহ হারাতে শুরু করেছে। আর হতাশার দরজা দিয়েই একটা দেশে ফ্যাসিবাদ সবচে ভালোভাবে ঢোকার সুযোগ পায়। #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    Angry
    Wow
    18
    1 Comments ·771 Views ·0 Reviews
  • বরং মাহফুজের এইসব পাগলামিই প্রমাণ করে দিতেছে, জুলাই এর মাস্টারমাইন্ড তো দূরের কথা, উনি আসলে জুলাই এর স্পিরিটটাই বুঝেন নাই।

    হাসিনার আমলেও মন্ত্রীদের নিয়ে ট্রল কম হয়নি।

    এক কাউয়া কাদেরকে নিয়ে যত ট্রল হয়েছে, আক্রমণ হয়েছে, ইভেন ডার্ক হিউমার পর্যন্ত হইছে, মাহফুজের সাথে তার কিছুই হয় নাই।

    এতো অল্পতেই বারবার হাইপার হয়ে মাহফুজ বারবারই প্রমাণ করতেছে, মন্ত্রণালয় তো দূরের কথা, একটা ক্লাব চালানোর ক্যাপাবিলিটিও এই লোকটার নাই।

    জুলাই বিপ্লবে শিবিরের স্টেক খুবই হাই।

    বিশেষ করে সমন্বয়কদের নিরাপত্তা দেওয়া, ঢাকার মধ্যে মুভ করানোসহ বেশ কিছু ইস্যুতে শিবির লিডিং পজিশনে ছিলো।

    এইটা হলো বাস্তবতা।

    ইভেন নাহিদ ভাই ধানমন্ডির যে বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন, সেই বাসাটাও ছিলো এক জামায়াত নেতার।

    মাহফুজের উচিত ছিলো, আন্দোলনের সময়তেই শিবিরকে বা জামায়াতকে গালিগালাজ করে মাইনাস করে দেওয়া।

    নিজেদের অওকাত দিয়ে আন্দোলন করতো। হাসিনা পড়লে পড়তো, না পড়লে নাই।

    বাট আন্দোলনে সবাইকে ডেকে মন্ত্রী হওয়ার পর মাহফুজের এখন হুট করে মনে হলো, জামায়াত শিবির রাজাকার। কেন?

    মাহফুজ তো নির্বাচিত মন্ত্রী না।

    মাহফুজ গণ অভ্যুথানের মন্ত্রী।

    আর এই গণ অভ্যুথানে বিএনপি, জামায়াত, বাম, ডান সবারই সম্মিলিত অবদান আছে। সবার স্টেক আছে। সবার প্রতিনিধি হিসেবেই মাহফুজ মন্ত্রী হয়েছেন।

    মাহফুজের সামনে সুযোগ ছিলো সবাইকে ধারণ করে চলার। সবাইকে সাথে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ একটা ইমেজ ধরে রাখার একটা সুযোগ মাহফুজের সামনে ছিলো।

    বাট ঐ যে বললাম, রাজনীতি জিনিসটা রাজাদের মানায়, ফকিন্নিদের বানায় না।

    রাজা চিন্তা করে, আরো মানুষ নিয়ে চলতে, যাতে তার রাজত্ব ঠিক থাকে।

    আর ফকিন্নি সবসময়ই ভয় পায়, এই বুঝি বাকিরা আমার চে বেশি বড় হয়ে গেল।

    মাহফুজ গত দুই দিন যা করছেন, সবটাই তার এই ফকিন্নি মেন্টালিটির জন্য।

    জুলাই এসেছিলো দেশটা কারো বাপের না স্লোগান থেকে। অথচ মাহফুজ দেশটা নিজের বাপের মনে করে দেখে নেওয়ার, আঘাত করার হুমকি দিতেছেন।

    কেন?

    উনি তো এখন মন্ত্রী, কোন দলের নেতা না। সরকারে থাকা কেউ কি এই ভাষায় হুমকি দিতে পারে?

    যে মানুষ সরকারের বেসিক কর্তব্যই বোঝে না, সেই মানুষকে মন্ত্রী বানাইলে যা হয়, তাই হচ্ছে।

    শিবির যে ভাষায় আর যে ওয়েতে মাহফুজের সমালোচনা করেছে, সেটা খুবই নোংরা ছিলো, এইটা ঠিক।

    বাট মাহফুজ একজন মন্ত্রী, এবং তাকে এসব ফেস করে হেসে উড়িয়ে দিতে পারতে হবে। মন্ত্রী তো দূরের কথা, ফেসবুকে যে কোন পাবলিক ফিগারকেই এসব সহ্য করতে হয়।

    বাট গালি দেখে হিতাহিত জ্ঞান শূণ্য হয়ে দেখে নিবো, আঘাত করবো এগুলা হচ্ছে হাসিনা সিনড্রোম।

    এনসিপির ইন্টারনাল আলাপ যতটুকু শুনেছি, তাতে মাহফুজকে আমার কাছে আরেকজন হাসিনাই মনে হয়েছে বেশি। হাসিনা দেশটাকে নিজের ভেবে মাইনাস গেম খেলতো,মাহফুজও সেইম কাজটাই করছেন।

    ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, মাহফুজের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া উচিত। নাহলে পদত্যাগ করা উচিত। সরাসরি মারার হুমকি দেওয়ার পর আর কোন মন্ত্রীরই নিজের পদে থাকা উচিত না। কারণ ঐ মানসিক সুস্থতা তার নাই।

    আর এনসিপিও চিন্তা করুক, যে মানুষ একটা মন্ত্রণালয় চালাইতে যাইয়া আট মাসে গোটা দুনিয়ার সবাইকে শত্রু বানাইয়া ফেলসে, তাকে তারা দলে নিয়ে কতটুকু ইনক্লুসিভ হতে পারবে।

    এখন মাহফুজ এনসিপির কেউ না বলে আমি ইগনোর করতেই পারি, বাট এনসিপিতে ঢোকার পর ওর এসব ছোটলোকির পর আর কে ওকে বিশ্বাস করবে?

    এনসিপি যে বাংলাদেশপন্থার কথা বলতেছে, সেটাকে ধারণ করতে হলে অমন উদার মানুষ লাগবে। এনসিপিকে মধ্যপন্থী হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে এখানে ডান, বাম সবাইকেই একসাথে ধারণ করতে পারতে হবে।

    প্লাস এনসিপির লোকবলের যে অবস্থা, আগামী ১০ বছর রাস্তাতে দাঁড়াতে হলেও বিভিন্ন পলিটিকাল অ্যালাই এর সাথে মিলেই দাঁড়াতে হবে। ইভেন বিএনপির মতো এতো পপুলার আর সাংগঠনিকভাবে স্ট্রং দলটাকেও জামায়াতসহ ২০ টা পার্টিকে সাথে নিয়ে চলতে হয়েছে।

    এই একসাথে চলতে পারার জন্য উদারতা লাগে। এনসিপি বড় হতে চাইলে এনসিপিকেও ঐ উদারতা অর ফ্লেক্সিবিলিটি নিয়েই দাঁড়াতে হবে। ছোট বড় অনেক ইস্যুই ওভারলুক করতে পারলেই কেবল রাজনৈতিক বন্ধুত্ব দাঁড়ায়।

    বাট মাহফুজের মতো টক্সিক, নার্সিসিস্ট আর মেন্টালি চিপ একজন মানুষকে নিয়ে এনসিপি ভবিষ্যতে কাউকে বন্ধু বানাতে পারবে কি না, এই অপ্রিয় প্রশ্নের উত্তরটা এনসিপির অন্যান্য নেতাদের অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে।
    #Sadiqur Rahman Khan
    বরং মাহফুজের এইসব পাগলামিই প্রমাণ করে দিতেছে, জুলাই এর মাস্টারমাইন্ড তো দূরের কথা, উনি আসলে জুলাই এর স্পিরিটটাই বুঝেন নাই। হাসিনার আমলেও মন্ত্রীদের নিয়ে ট্রল কম হয়নি। এক কাউয়া কাদেরকে নিয়ে যত ট্রল হয়েছে, আক্রমণ হয়েছে, ইভেন ডার্ক হিউমার পর্যন্ত হইছে, মাহফুজের সাথে তার কিছুই হয় নাই। এতো অল্পতেই বারবার হাইপার হয়ে মাহফুজ বারবারই প্রমাণ করতেছে, মন্ত্রণালয় তো দূরের কথা, একটা ক্লাব চালানোর ক্যাপাবিলিটিও এই লোকটার নাই। জুলাই বিপ্লবে শিবিরের স্টেক খুবই হাই। বিশেষ করে সমন্বয়কদের নিরাপত্তা দেওয়া, ঢাকার মধ্যে মুভ করানোসহ বেশ কিছু ইস্যুতে শিবির লিডিং পজিশনে ছিলো। এইটা হলো বাস্তবতা। ইভেন নাহিদ ভাই ধানমন্ডির যে বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন, সেই বাসাটাও ছিলো এক জামায়াত নেতার। মাহফুজের উচিত ছিলো, আন্দোলনের সময়তেই শিবিরকে বা জামায়াতকে গালিগালাজ করে মাইনাস করে দেওয়া। নিজেদের অওকাত দিয়ে আন্দোলন করতো। হাসিনা পড়লে পড়তো, না পড়লে নাই। বাট আন্দোলনে সবাইকে ডেকে মন্ত্রী হওয়ার পর মাহফুজের এখন হুট করে মনে হলো, জামায়াত শিবির রাজাকার। কেন? মাহফুজ তো নির্বাচিত মন্ত্রী না। মাহফুজ গণ অভ্যুথানের মন্ত্রী। আর এই গণ অভ্যুথানে বিএনপি, জামায়াত, বাম, ডান সবারই সম্মিলিত অবদান আছে। সবার স্টেক আছে। সবার প্রতিনিধি হিসেবেই মাহফুজ মন্ত্রী হয়েছেন। মাহফুজের সামনে সুযোগ ছিলো সবাইকে ধারণ করে চলার। সবাইকে সাথে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ একটা ইমেজ ধরে রাখার একটা সুযোগ মাহফুজের সামনে ছিলো। বাট ঐ যে বললাম, রাজনীতি জিনিসটা রাজাদের মানায়, ফকিন্নিদের বানায় না। রাজা চিন্তা করে, আরো মানুষ নিয়ে চলতে, যাতে তার রাজত্ব ঠিক থাকে। আর ফকিন্নি সবসময়ই ভয় পায়, এই বুঝি বাকিরা আমার চে বেশি বড় হয়ে গেল। মাহফুজ গত দুই দিন যা করছেন, সবটাই তার এই ফকিন্নি মেন্টালিটির জন্য। জুলাই এসেছিলো দেশটা কারো বাপের না স্লোগান থেকে। অথচ মাহফুজ দেশটা নিজের বাপের মনে করে দেখে নেওয়ার, আঘাত করার হুমকি দিতেছেন। কেন? উনি তো এখন মন্ত্রী, কোন দলের নেতা না। সরকারে থাকা কেউ কি এই ভাষায় হুমকি দিতে পারে? যে মানুষ সরকারের বেসিক কর্তব্যই বোঝে না, সেই মানুষকে মন্ত্রী বানাইলে যা হয়, তাই হচ্ছে। শিবির যে ভাষায় আর যে ওয়েতে মাহফুজের সমালোচনা করেছে, সেটা খুবই নোংরা ছিলো, এইটা ঠিক। বাট মাহফুজ একজন মন্ত্রী, এবং তাকে এসব ফেস করে হেসে উড়িয়ে দিতে পারতে হবে। মন্ত্রী তো দূরের কথা, ফেসবুকে যে কোন পাবলিক ফিগারকেই এসব সহ্য করতে হয়। বাট গালি দেখে হিতাহিত জ্ঞান শূণ্য হয়ে দেখে নিবো, আঘাত করবো এগুলা হচ্ছে হাসিনা সিনড্রোম। এনসিপির ইন্টারনাল আলাপ যতটুকু শুনেছি, তাতে মাহফুজকে আমার কাছে আরেকজন হাসিনাই মনে হয়েছে বেশি। হাসিনা দেশটাকে নিজের ভেবে মাইনাস গেম খেলতো,মাহফুজও সেইম কাজটাই করছেন। ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, মাহফুজের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া উচিত। নাহলে পদত্যাগ করা উচিত। সরাসরি মারার হুমকি দেওয়ার পর আর কোন মন্ত্রীরই নিজের পদে থাকা উচিত না। কারণ ঐ মানসিক সুস্থতা তার নাই। আর এনসিপিও চিন্তা করুক, যে মানুষ একটা মন্ত্রণালয় চালাইতে যাইয়া আট মাসে গোটা দুনিয়ার সবাইকে শত্রু বানাইয়া ফেলসে, তাকে তারা দলে নিয়ে কতটুকু ইনক্লুসিভ হতে পারবে। এখন মাহফুজ এনসিপির কেউ না বলে আমি ইগনোর করতেই পারি, বাট এনসিপিতে ঢোকার পর ওর এসব ছোটলোকির পর আর কে ওকে বিশ্বাস করবে? এনসিপি যে বাংলাদেশপন্থার কথা বলতেছে, সেটাকে ধারণ করতে হলে অমন উদার মানুষ লাগবে। এনসিপিকে মধ্যপন্থী হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে এখানে ডান, বাম সবাইকেই একসাথে ধারণ করতে পারতে হবে। প্লাস এনসিপির লোকবলের যে অবস্থা, আগামী ১০ বছর রাস্তাতে দাঁড়াতে হলেও বিভিন্ন পলিটিকাল অ্যালাই এর সাথে মিলেই দাঁড়াতে হবে। ইভেন বিএনপির মতো এতো পপুলার আর সাংগঠনিকভাবে স্ট্রং দলটাকেও জামায়াতসহ ২০ টা পার্টিকে সাথে নিয়ে চলতে হয়েছে। এই একসাথে চলতে পারার জন্য উদারতা লাগে। এনসিপি বড় হতে চাইলে এনসিপিকেও ঐ উদারতা অর ফ্লেক্সিবিলিটি নিয়েই দাঁড়াতে হবে। ছোট বড় অনেক ইস্যুই ওভারলুক করতে পারলেই কেবল রাজনৈতিক বন্ধুত্ব দাঁড়ায়। বাট মাহফুজের মতো টক্সিক, নার্সিসিস্ট আর মেন্টালি চিপ একজন মানুষকে নিয়ে এনসিপি ভবিষ্যতে কাউকে বন্ধু বানাতে পারবে কি না, এই অপ্রিয় প্রশ্নের উত্তরটা এনসিপির অন্যান্য নেতাদের অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে। #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    Wow
    Sad
    Angry
    75
    3 Comments ·1K Views ·0 Reviews
  • মির্জা ফখরুল বলতেছেন, বিএনপি নাকি বারবার ইউনূসকে চিঠি দিয়ে আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ চাইছে।

    গয়েশ্বর আবার বললো, আজ আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ চাইতেছেন, কাল বিএনপি নিষিদ্ধ চাইলে তখন?

    বিএনপির আরেক নেতা ফজলু বলতেছে, আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করা যাবে না। আকাশের সূর্যের মতোই নাকি আওয়ামীলীগ আর বঙ্গবন্ধু ফিরে আসবে।

    বিএনপির আরেক নেতা, খুব সম্ভবত খসরু বলতেছে যে কোন দল নিষিদ্ধ করা কোন সমাধান না।

    মঈন আলী গতকাল স্পষ্ট বলছিলো, আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ হবে কি হবে না, সেইটা জনগণ জানে। আমরা জানি না।

    এদিকে আরেক বিএনপি নেতা অ্যানী বলতেছে, সরকারের উচিত ছিলো সব দল একসাথে বসে তারপর আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করা।

    আমার প্রশ্ন অন্যখানে।

    একটা দলের এতো জনের কথা এতো রকম হয় কেন?

    আর এদের সাথে বসলে আদৌ এরা কিছু করতে দিত?

    জুলাই ঘোষণাপত্র কিন্তু বিএনপির সাথে বসার পরেই জাদুঘরে চলে গেছিলো।

    আর সব দলকে একসাথে বসার পরামর্শ দেওয়ার আগে আপনাদের নিজেরাই নিজেদের সাথে বসা উচিত।

    একটা ইস্যুতে একটা রাজনৈতিক দলের নেতাদের কথাবার্তা যদি ষোড়শী কিশোরীদের মতো এতটা ভংচং মার্কা হলে এরা ইন ফিউচার দেশ চালাবে কেমনে?
    #Sadiqur Rahman Khan
    মির্জা ফখরুল বলতেছেন, বিএনপি নাকি বারবার ইউনূসকে চিঠি দিয়ে আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ চাইছে। গয়েশ্বর আবার বললো, আজ আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ চাইতেছেন, কাল বিএনপি নিষিদ্ধ চাইলে তখন? বিএনপির আরেক নেতা ফজলু বলতেছে, আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করা যাবে না। আকাশের সূর্যের মতোই নাকি আওয়ামীলীগ আর বঙ্গবন্ধু ফিরে আসবে। বিএনপির আরেক নেতা, খুব সম্ভবত খসরু বলতেছে যে কোন দল নিষিদ্ধ করা কোন সমাধান না। মঈন আলী গতকাল স্পষ্ট বলছিলো, আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ হবে কি হবে না, সেইটা জনগণ জানে। আমরা জানি না। এদিকে আরেক বিএনপি নেতা অ্যানী বলতেছে, সরকারের উচিত ছিলো সব দল একসাথে বসে তারপর আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করা। আমার প্রশ্ন অন্যখানে। একটা দলের এতো জনের কথা এতো রকম হয় কেন? আর এদের সাথে বসলে আদৌ এরা কিছু করতে দিত? জুলাই ঘোষণাপত্র কিন্তু বিএনপির সাথে বসার পরেই জাদুঘরে চলে গেছিলো। আর সব দলকে একসাথে বসার পরামর্শ দেওয়ার আগে আপনাদের নিজেরাই নিজেদের সাথে বসা উচিত। একটা ইস্যুতে একটা রাজনৈতিক দলের নেতাদের কথাবার্তা যদি ষোড়শী কিশোরীদের মতো এতটা ভংচং মার্কা হলে এরা ইন ফিউচার দেশ চালাবে কেমনে? #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    Haha
    Angry
    24
    ·750 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com