।
১. “লাস্ট পিরিয়ডের প্রেম”
(একটি হোমওয়ার্ক আর হার্টবিটের কনফিউজনে জন্ম নেওয়া গল্প)
নায়ক: তুষার – ক্লাস ৯, হোমওয়ার্ক করে না, প্রেমে পড়তে রাজি
নায়িকা: রিনি – ক্লাসে ফার্স্ট, নিয়ম ভাঙে না, চোখে চশমা আর মনে আগুন
গল্পটা শুরু হইলো এক "হোমওয়ার্ক কপির" মাধ্যমে।
তুষার হোমওয়ার্ক করতে পারে না, কিন্তু রিনির খাতা ঠিকই কপি করে।
একদিন সে খাতায় ভুল করে লেখে:
“আজকে শুধু অংক না, তোমাকেও কপি করতে ইচ্ছা করছে।”
রিনি খাতা ফেরত দিলো, একটাও কথা না বলে।
তুষার ভাবলো, "শেষ! হয় ক্লাস থেকে, নয় জীবন থেকে বিদায়!"
কিন্তু পরদিন রিনি তার খাতার শেষে ছোট্ট এক লাইনে লিখে দিলো:
“আমার উত্তর সবসময় সঠিক হয়… তবে এই প্রশ্নটা একটু কঠিন।”
তুষারের মাথা গরম হয়ে গেলো… মানে বুঝে না, তবে বুক ধুকপুক করছে।
এরপর লাস্ট পিরিয়ডে রিনি হঠাৎ তুষারকে বললো:
— "তোমার উত্তর পেনসিলে লেখা… কিন্তু আমি ইরেজার আনিনি।"
তুষার হেসে বললো:
— "তাহলে ভুল হবার সুযোগ নেই…"
মোরাল:
কখনও কখনও প্রেম শুরু হয় ভুল করে, আর ঠিক হয়ে যায় এক পেন্সিলের দাগে।
২. “চিরকুটটা আর ফিরল না”
(একটি অসমাপ্ত ভালোবাসার ছায়া গল্প)
নায়ক: নাফিস – একটু চুপচাপ, গান গায়
নায়িকা: অনন্যা – হাসে, কিন্তু নিজের কষ্ট কাউকে জানায় না
নাফিস প্রতিদিন ক্লাসে বসে অনন্যার পাশে একটা ছোট কাগজ রাখত,
একটা গান থেকে ছোট্ট লাইন লেখা থাকত—
“তুমি আজ কাঁদো, আমি জানি না কাঁদব কিনা…”
অনন্যা কখনও কিছু বলত না, শুধু সেই চিরকুট পড়ত, তারপর খাতা বন্ধ করত।
একদিন নাফিস সাহস করে তার জন্মদিনে একটা চিঠি লিখল।
কিন্তু সে চিঠি আর ফেরত এল না।
পরদিন অনন্যা স্কুলে আসে না।
সপ্তাহ যায়, মাস যায়…
একদিন ক্লাস শেষে নাফিস তার ডেস্কে একটা পুরোনো বই পায়।
ভেতরে লেখা:
“তুমি গান দাও, আমি চুপ করে শুনি।
কিন্তু সব গান যে শেষ হয় না... কিছু শুধু বাজতেই থাকে, মনে মনে।”
মোরাল:
সব ভালোবাসা কথা পায় না, কিছু শুধু নীরবতায় রয়ে যায় – চিরকুটের মতো, ফিরে আসে না… কিন্তু হারায়ও না।
১. “লাস্ট পিরিয়ডের প্রেম”
(একটি হোমওয়ার্ক আর হার্টবিটের কনফিউজনে জন্ম নেওয়া গল্প)
নায়ক: তুষার – ক্লাস ৯, হোমওয়ার্ক করে না, প্রেমে পড়তে রাজি
নায়িকা: রিনি – ক্লাসে ফার্স্ট, নিয়ম ভাঙে না, চোখে চশমা আর মনে আগুন
গল্পটা শুরু হইলো এক "হোমওয়ার্ক কপির" মাধ্যমে।
তুষার হোমওয়ার্ক করতে পারে না, কিন্তু রিনির খাতা ঠিকই কপি করে।
একদিন সে খাতায় ভুল করে লেখে:
“আজকে শুধু অংক না, তোমাকেও কপি করতে ইচ্ছা করছে।”
রিনি খাতা ফেরত দিলো, একটাও কথা না বলে।
তুষার ভাবলো, "শেষ! হয় ক্লাস থেকে, নয় জীবন থেকে বিদায়!"
কিন্তু পরদিন রিনি তার খাতার শেষে ছোট্ট এক লাইনে লিখে দিলো:
“আমার উত্তর সবসময় সঠিক হয়… তবে এই প্রশ্নটা একটু কঠিন।”
তুষারের মাথা গরম হয়ে গেলো… মানে বুঝে না, তবে বুক ধুকপুক করছে।
এরপর লাস্ট পিরিয়ডে রিনি হঠাৎ তুষারকে বললো:
— "তোমার উত্তর পেনসিলে লেখা… কিন্তু আমি ইরেজার আনিনি।"
তুষার হেসে বললো:
— "তাহলে ভুল হবার সুযোগ নেই…"
মোরাল:
কখনও কখনও প্রেম শুরু হয় ভুল করে, আর ঠিক হয়ে যায় এক পেন্সিলের দাগে।
২. “চিরকুটটা আর ফিরল না”
(একটি অসমাপ্ত ভালোবাসার ছায়া গল্প)
নায়ক: নাফিস – একটু চুপচাপ, গান গায়
নায়িকা: অনন্যা – হাসে, কিন্তু নিজের কষ্ট কাউকে জানায় না
নাফিস প্রতিদিন ক্লাসে বসে অনন্যার পাশে একটা ছোট কাগজ রাখত,
একটা গান থেকে ছোট্ট লাইন লেখা থাকত—
“তুমি আজ কাঁদো, আমি জানি না কাঁদব কিনা…”
অনন্যা কখনও কিছু বলত না, শুধু সেই চিরকুট পড়ত, তারপর খাতা বন্ধ করত।
একদিন নাফিস সাহস করে তার জন্মদিনে একটা চিঠি লিখল।
কিন্তু সে চিঠি আর ফেরত এল না।
পরদিন অনন্যা স্কুলে আসে না।
সপ্তাহ যায়, মাস যায়…
একদিন ক্লাস শেষে নাফিস তার ডেস্কে একটা পুরোনো বই পায়।
ভেতরে লেখা:
“তুমি গান দাও, আমি চুপ করে শুনি।
কিন্তু সব গান যে শেষ হয় না... কিছু শুধু বাজতেই থাকে, মনে মনে।”
মোরাল:
সব ভালোবাসা কথা পায় না, কিছু শুধু নীরবতায় রয়ে যায় – চিরকুটের মতো, ফিরে আসে না… কিন্তু হারায়ও না।
।
💕 ১. “লাস্ট পিরিয়ডের প্রেম”
(একটি হোমওয়ার্ক আর হার্টবিটের কনফিউজনে জন্ম নেওয়া গল্প)
নায়ক: তুষার – ক্লাস ৯, হোমওয়ার্ক করে না, প্রেমে পড়তে রাজি
নায়িকা: রিনি – ক্লাসে ফার্স্ট, নিয়ম ভাঙে না, চোখে চশমা আর মনে আগুন
📖 গল্পটা শুরু হইলো এক "হোমওয়ার্ক কপির" মাধ্যমে।
তুষার হোমওয়ার্ক করতে পারে না, কিন্তু রিনির খাতা ঠিকই কপি করে।
একদিন সে খাতায় ভুল করে লেখে:
“আজকে শুধু অংক না, তোমাকেও কপি করতে ইচ্ছা করছে।” 😳
রিনি খাতা ফেরত দিলো, একটাও কথা না বলে।
তুষার ভাবলো, "শেষ! হয় ক্লাস থেকে, নয় জীবন থেকে বিদায়!"
কিন্তু পরদিন রিনি তার খাতার শেষে ছোট্ট এক লাইনে লিখে দিলো:
“আমার উত্তর সবসময় সঠিক হয়… তবে এই প্রশ্নটা একটু কঠিন।”
তুষারের মাথা গরম হয়ে গেলো… মানে বুঝে না, তবে বুক ধুকপুক করছে।
এরপর লাস্ট পিরিয়ডে রিনি হঠাৎ তুষারকে বললো:
— "তোমার উত্তর পেনসিলে লেখা… কিন্তু আমি ইরেজার আনিনি।"
তুষার হেসে বললো:
— "তাহলে ভুল হবার সুযোগ নেই…"
😄 মোরাল:
কখনও কখনও প্রেম শুরু হয় ভুল করে, আর ঠিক হয়ে যায় এক পেন্সিলের দাগে।
💔 ২. “চিরকুটটা আর ফিরল না”
(একটি অসমাপ্ত ভালোবাসার ছায়া গল্প)
নায়ক: নাফিস – একটু চুপচাপ, গান গায়
নায়িকা: অনন্যা – হাসে, কিন্তু নিজের কষ্ট কাউকে জানায় না
নাফিস প্রতিদিন ক্লাসে বসে অনন্যার পাশে একটা ছোট কাগজ রাখত,
একটা গান থেকে ছোট্ট লাইন লেখা থাকত—
“তুমি আজ কাঁদো, আমি জানি না কাঁদব কিনা…”
অনন্যা কখনও কিছু বলত না, শুধু সেই চিরকুট পড়ত, তারপর খাতা বন্ধ করত।
একদিন নাফিস সাহস করে তার জন্মদিনে একটা চিঠি লিখল।
কিন্তু সে চিঠি আর ফেরত এল না।
পরদিন অনন্যা স্কুলে আসে না।
সপ্তাহ যায়, মাস যায়…
একদিন ক্লাস শেষে নাফিস তার ডেস্কে একটা পুরোনো বই পায়।
ভেতরে লেখা:
“তুমি গান দাও, আমি চুপ করে শুনি।
কিন্তু সব গান যে শেষ হয় না... কিছু শুধু বাজতেই থাকে, মনে মনে।”
😢 মোরাল:
সব ভালোবাসা কথা পায় না, কিছু শুধু নীরবতায় রয়ে যায় – চিরকুটের মতো, ফিরে আসে না… কিন্তু হারায়ও না।

·132 Views
·0 Reviews