Upgrade to Pro

আপনার অনুমতি নেই
  • ‎🎉🌙 ঈদ মোবারক! 🌙🎉

    ‎বাংলাদেশের সব কাস্টমারদের জন্য নিয়ে এলাম ঈদ স্পেশাল অফার!



    ‎📢 ৫০ GB ইন্টারনেট একদম ফ্রি! 😱

    ‎হ্যাঁ, ঠিকই দেখছো!



    ‎🎁 অফারের বিস্তারিতঃ

    ‎📆 মেয়াদ: ৩০ দিন

    ‎📶 স্পিড: আলট্রা সুপার ফাস্ট 5G

    ‎📲 ব্যবহার করা যাবে Facebook, YouTube, Netflix, আর Eid’r ভিডিও কলের জন্য!

    ‎💸 খরচ: ০ টাকা!



    ‎👉 নিতে লিংকে ক্লিক করুন: https://sesernews.blogspot.com/2025/06/gb.html





    ‎⚠️ অফারটি শুধুমাত্র সেইসব ইউজারদের জন্য যারা ঈদে ১০০ জনকে এটা শেয়ার করবে ❤️
    ‎🎉🌙 ঈদ মোবারক! 🌙🎉 ‎বাংলাদেশের সব কাস্টমারদের জন্য নিয়ে এলাম ঈদ স্পেশাল অফার! ‎ ‎📢 ৫০ GB ইন্টারনেট একদম ফ্রি! 😱 ‎হ্যাঁ, ঠিকই দেখছো! ‎ ‎🎁 অফারের বিস্তারিতঃ ‎📆 মেয়াদ: ৩০ দিন ‎📶 স্পিড: আলট্রা সুপার ফাস্ট 5G ‎📲 ব্যবহার করা যাবে Facebook, YouTube, Netflix, আর Eid’r ভিডিও কলের জন্য! ‎💸 খরচ: ০ টাকা! ‎ ‎👉 নিতে লিংকে ক্লিক করুন: https://sesernews.blogspot.com/2025/06/gb.html ‎ ‎ ‎⚠️ অফারটি শুধুমাত্র সেইসব ইউজারদের জন্য যারা ঈদে ১০০ জনকে এটা শেয়ার করবে ❤️
    SESERNEWS.BLOGSPOT.COM
    ফ্রী ফ্রী ফ্রী ৫০ GB ইন্টারনেট
    ‎🎉🌙 ঈদ মোবারক! 🌙🎉 ‎বাংলাদেশের সব কাস্টমারদের জন্য নিয়ে এলাম ঈদ স্পেশাল অফার! ‎ ‎📢 ৫০ GB ইন্টারনেট একদম ফ্রি! 😱 ‎হ্যাঁ, ঠিকই দেখ...
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    Love
    6
    ·67 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।

    "আমাদের বাংলাদেশ—একটি ইসলামিক দেশ।
    এই দেশের জন্ম হয়েছে কলেমার পতাকা তলে।
    এই দেশের মাটি রক্তে ভেজানো, সেই রক্তে ছিল ইসলামের ভালোবাসা।

    তবুও আজ কী দেখছি আমরা?

    আজ জাতীয় মুদ্রায়, আমাদের টাকায়—মন্দিরের ছবি!
    যেখানে যুগের পর যুগ ধরে আমাদের টাকায় কখনোই মন্দিরের চিত্র ছিল না।

    কেন এই পরিবর্তন?
    কে দিল এই সাহস?
    ডক্টর ইউনুসের আসার পরই কেন এই সিদ্ধান্ত?

    আমরা সব ধর্মকে সম্মান করি—এটা আমাদের ইসলামের শিক্ষা।
    কিন্তু রাষ্ট্র যখন নিজেকে ইসলামিক ঘোষণা করে, তখন রাষ্ট্রের প্রতীকেও ইসলামী চেতনা প্রতিফলিত হওয়া উচিত।

    জাতীয় মুদ্রা শুধু টাকা নয়—এটা জাতির পরিচয়, জাতির বিশ্বাসের প্রতীক।

    আমরা এই অন্যায়ের প্রতিবাদ জানাই।
    আমরা চাই—এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা হোক।
    মন্দিরের ছবি জাতীয় মুদ্রা থেকে সরানো হোক।

    এটা কেবল প্রতিবাদ নয়—
    এটা আমাদের ঈমানের দাবি।
    এটা আমাদের আত্মমর্যাদার আওয়াজ।
    এটা আমাদের ইসলামী পরিচয় রক্ষার লড়াই।

    আসুন, ঈমানী দায়িত্বে একসাথে আওয়াজ তুলি।
    আসুন, ইসলাম ও দেশের মর্যাদা রক্ষা করি।

    📢 "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ—মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ!"
    বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। "আমাদের বাংলাদেশ—একটি ইসলামিক দেশ। এই দেশের জন্ম হয়েছে কলেমার পতাকা তলে। এই দেশের মাটি রক্তে ভেজানো, সেই রক্তে ছিল ইসলামের ভালোবাসা। তবুও আজ কী দেখছি আমরা? আজ জাতীয় মুদ্রায়, আমাদের টাকায়—মন্দিরের ছবি! যেখানে যুগের পর যুগ ধরে আমাদের টাকায় কখনোই মন্দিরের চিত্র ছিল না। কেন এই পরিবর্তন? কে দিল এই সাহস? ডক্টর ইউনুসের আসার পরই কেন এই সিদ্ধান্ত? আমরা সব ধর্মকে সম্মান করি—এটা আমাদের ইসলামের শিক্ষা। কিন্তু রাষ্ট্র যখন নিজেকে ইসলামিক ঘোষণা করে, তখন রাষ্ট্রের প্রতীকেও ইসলামী চেতনা প্রতিফলিত হওয়া উচিত। জাতীয় মুদ্রা শুধু টাকা নয়—এটা জাতির পরিচয়, জাতির বিশ্বাসের প্রতীক। আমরা এই অন্যায়ের প্রতিবাদ জানাই। আমরা চাই—এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা হোক। মন্দিরের ছবি জাতীয় মুদ্রা থেকে সরানো হোক। এটা কেবল প্রতিবাদ নয়— এটা আমাদের ঈমানের দাবি। এটা আমাদের আত্মমর্যাদার আওয়াজ। এটা আমাদের ইসলামী পরিচয় রক্ষার লড়াই। আসুন, ঈমানী দায়িত্বে একসাথে আওয়াজ তুলি। আসুন, ইসলাম ও দেশের মর্যাদা রক্ষা করি। 📢 "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ—মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ!"
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    1
    ·47 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • কচুক্ষেতিকে ধন্যবাদ আমার একটা ই মেইলের স্ক্রিনশট শেয়ার করার জন্য। তাতে দেখা যাচ্ছে একজন কোলকাতার মুসলমান যার নাম উমহারা জামালি তাকে বৈধ চ্যানেলে টাকা পাঠাচ্ছি। ই মেইলে যাকে টাকা পাঠানোর জন্য অনুরোধ করছি, সে আমার ফেইসবুক পেইজের এডমিন ছিলো। কচুক্ষেতি আরেকটু শিক্ষিত হলে বা আরেকটু সার্চ করলে জানতো এই ভদ্রমহিলা একজন রেস্পেক্টেড লেখক এবং সাংবাদিক ভারতে ইসলামোফোবিয়ার বিরুদ্ধে লড়েন। উমারাহ্‌ জামালির একটা লেখা কমেন্ট বক্সে দিলাম।

    বাংলাদেশের এন্টি ফ্যাসিস্ট লড়াইয়ের ফ্রন্ট লাইনাররা উমহারা জামালি এবং উনার পরিবারকে চেনে। আসিফ নজরুল, আদিলুর রহমান শুভ্র, মাহমুদুর রহমান এমনকি বিএনপির ওয়াহেদুজ্জামান এপোলো উনাকে চিনেন। উনি এবং উনার পরিবার যতোখানি পারেন বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষকে হাসিনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ঝুঁকি নিয়েও সাহায্য করেছেন। উনারা কষ্ট করে হলেও রোহিঙ্গাদের আর্থিক সাহায্য করেছেন। এমনকি ওয়াহেদুজ্জামান এপোলো জানতো রিয়েল টাইমে যে এই উমারাহ্‌ জামালির পরিবার আমাকে সীমান্ত পার হবার পরে ভারতে আমাকে রিসিভ করে, হোস্ট করে এবং ব্যাংককের ফ্লাইটে তুলে দেন।

    মজিবুর রহমান মঞ্জুর মোবাইল থেকে সংগ্রহ করা ছবি, ফুটেজ ডিজিএফআইয়ের কাছে থেকে নেয়াই শুধু না, সম্ভবত পেগাসাসের কল্যানে আমার মেইল বক্স, মোবাইলের এক্সেস আর ওয়াটস এপের মেসেজ এরা পেয়েছে। কিন্তু জানেনা কীভাবে কোনটা আমার বিরুদ্ধে ব্যবহার করবে। এইজন্যই কেউ কেউ হুমকি দেয় আমার সমস্ত ই মেইল ফাস করে দেবে।

    দেন ভাই ফাস করে। ই মেইল আমার ব্যক্তিগত কিন্তু গোপনীয় কিছু নয়। আমি কোন গোপন মিশনে নাই। ডাবল ড্রপ আউট হওয়ার কারণে কচুক্ষেতি এই মেইল বক্স নিয়া কী করবে বুঝতে পারতেছে না। এক কাজ করুক পুরা মেইলবক্স উইকিলিক্সের মতো আপ করে দিক। পাব্লিকে খুঁজে নিবে আমি কী কী করি। কার সাথে যোগাযোগ করি কার কাছে টাকা পাঠাই, কারে সাহায্য করি।

    পাব্লিকে জানবে আমি ফিলিস্তিনে টাকা পাঠাই, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দিনের পর দিন ত্রাণ আর মেডিক্যাল ক্যাম্প করার টাকা পাঠাই, শুধু পোথমালুর সামনে নয় অনেক মাদ্রাসায় কোরবানির গরু পাঠাই, চাকরি হারানো মাদ্রাসা শিক্ষককে টাকা পাঠাই, শহীদ পরিবারকে টাকা পাঠাই, বর্ষা বিপ্লবের আহতদের চিকিৎসার টাকা পাঠাই, রানা প্লাজার আহত শ্রমিকদের সেলাই মেশিন কিনে দেয়ার জন্য টাকা পাঠাই। আমার শহরের সকল দুস্থদের কোরবানির গরুর জন্য টাকা পাঠাই, আমার মেডিক্যাল কলেজের তৃতীয় চতুর্থ শ্রেণীর শ্রমিক কর্মচারীদের কোরবানির গরুর জন্য টাকা পাঠাই।

    ইন্ডিয়ার টু / পকি চাটা কচুক্ষেতি পেগাসাস বা বা / ল ছাল দিয়া আমার মেইল বক্সের আর মোবাইলের এক্সেস নিয়াও আমার লগে আওয়ামী লীগ, হিন্দুত্ববাদি, ভারতের গোয়েন্দা কারো সাথেই আমার কোন যোগাযোগ বাইর করতে পারলো না কেন?

    আমার তো কোন গোয়েন্দা টুলসে এক্সেস নাই। আমি তো কারো মেইলবক্সে এক্সেস করতে পারিনা। সে পারে কোন তরিকায় সেইটা জানাক। কেন তার গোয়েন্দা টুলসে এক্সেস আছে বা থাকতে পারে সেটা আমরা জানি। হাসিনা সরকারকে পেগাসাস কিনে দেয়ার দালালি করছিলো এই কচুক্ষেতি।

    কচুক্ষেতি এতোটাই প্রতিহিংসাপরায়ণ যে, আমার ক্ষতি করতে গিয়ে ভারতে অবস্থান করা উমারাহ্‌ জামালির পরিবারকে মোদির হিন্দুত্ববাদিদের সামনে এক্সপোজ করে দিয়ে কী ভয়ানক বিপদে ফেলে দিছে। তুই ফাইট করবি আমার সাথে কর। উমারাহ্‌ জামালির পরিবারকে তুই বিপদে ফেলবি কেন মুদির ফুয়া? কচুক্ষেতি এইটাই চায়, যেন উমারাহ্‌ জামালির পরিবারের উপরে গেরুয়া সন্ত্রাসীরা জিঘাংসা নিয়া ঝাপায়ে পড়ে। একটা মানুষ কতোখানি উন্মাদ, নির্বোধ আর প্রতিহিংসাপরায়ণ হইলে এই কাজ করতে পারে?
    #Pinaki Bhattacharya
    কচুক্ষেতিকে ধন্যবাদ আমার একটা ই মেইলের স্ক্রিনশট শেয়ার করার জন্য। তাতে দেখা যাচ্ছে একজন কোলকাতার মুসলমান যার নাম উমহারা জামালি তাকে বৈধ চ্যানেলে টাকা পাঠাচ্ছি। ই মেইলে যাকে টাকা পাঠানোর জন্য অনুরোধ করছি, সে আমার ফেইসবুক পেইজের এডমিন ছিলো। কচুক্ষেতি আরেকটু শিক্ষিত হলে বা আরেকটু সার্চ করলে জানতো এই ভদ্রমহিলা একজন রেস্পেক্টেড লেখক এবং সাংবাদিক ভারতে ইসলামোফোবিয়ার বিরুদ্ধে লড়েন। উমারাহ্‌ জামালির একটা লেখা কমেন্ট বক্সে দিলাম। বাংলাদেশের এন্টি ফ্যাসিস্ট লড়াইয়ের ফ্রন্ট লাইনাররা উমহারা জামালি এবং উনার পরিবারকে চেনে। আসিফ নজরুল, আদিলুর রহমান শুভ্র, মাহমুদুর রহমান এমনকি বিএনপির ওয়াহেদুজ্জামান এপোলো উনাকে চিনেন। উনি এবং উনার পরিবার যতোখানি পারেন বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষকে হাসিনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ঝুঁকি নিয়েও সাহায্য করেছেন। উনারা কষ্ট করে হলেও রোহিঙ্গাদের আর্থিক সাহায্য করেছেন। এমনকি ওয়াহেদুজ্জামান এপোলো জানতো রিয়েল টাইমে যে এই উমারাহ্‌ জামালির পরিবার আমাকে সীমান্ত পার হবার পরে ভারতে আমাকে রিসিভ করে, হোস্ট করে এবং ব্যাংককের ফ্লাইটে তুলে দেন। মজিবুর রহমান মঞ্জুর মোবাইল থেকে সংগ্রহ করা ছবি, ফুটেজ ডিজিএফআইয়ের কাছে থেকে নেয়াই শুধু না, সম্ভবত পেগাসাসের কল্যানে আমার মেইল বক্স, মোবাইলের এক্সেস আর ওয়াটস এপের মেসেজ এরা পেয়েছে। কিন্তু জানেনা কীভাবে কোনটা আমার বিরুদ্ধে ব্যবহার করবে। এইজন্যই কেউ কেউ হুমকি দেয় আমার সমস্ত ই মেইল ফাস করে দেবে। দেন ভাই ফাস করে। ই মেইল আমার ব্যক্তিগত কিন্তু গোপনীয় কিছু নয়। আমি কোন গোপন মিশনে নাই। ডাবল ড্রপ আউট হওয়ার কারণে কচুক্ষেতি এই মেইল বক্স নিয়া কী করবে বুঝতে পারতেছে না। এক কাজ করুক পুরা মেইলবক্স উইকিলিক্সের মতো আপ করে দিক। পাব্লিকে খুঁজে নিবে আমি কী কী করি। কার সাথে যোগাযোগ করি কার কাছে টাকা পাঠাই, কারে সাহায্য করি। পাব্লিকে জানবে আমি ফিলিস্তিনে টাকা পাঠাই, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দিনের পর দিন ত্রাণ আর মেডিক্যাল ক্যাম্প করার টাকা পাঠাই, শুধু পোথমালুর সামনে নয় অনেক মাদ্রাসায় কোরবানির গরু পাঠাই, চাকরি হারানো মাদ্রাসা শিক্ষককে টাকা পাঠাই, শহীদ পরিবারকে টাকা পাঠাই, বর্ষা বিপ্লবের আহতদের চিকিৎসার টাকা পাঠাই, রানা প্লাজার আহত শ্রমিকদের সেলাই মেশিন কিনে দেয়ার জন্য টাকা পাঠাই। আমার শহরের সকল দুস্থদের কোরবানির গরুর জন্য টাকা পাঠাই, আমার মেডিক্যাল কলেজের তৃতীয় চতুর্থ শ্রেণীর শ্রমিক কর্মচারীদের কোরবানির গরুর জন্য টাকা পাঠাই। ইন্ডিয়ার টু / পকি চাটা কচুক্ষেতি পেগাসাস বা বা / ল ছাল দিয়া আমার মেইল বক্সের আর মোবাইলের এক্সেস নিয়াও আমার লগে আওয়ামী লীগ, হিন্দুত্ববাদি, ভারতের গোয়েন্দা কারো সাথেই আমার কোন যোগাযোগ বাইর করতে পারলো না কেন? আমার তো কোন গোয়েন্দা টুলসে এক্সেস নাই। আমি তো কারো মেইলবক্সে এক্সেস করতে পারিনা। সে পারে কোন তরিকায় সেইটা জানাক। কেন তার গোয়েন্দা টুলসে এক্সেস আছে বা থাকতে পারে সেটা আমরা জানি। হাসিনা সরকারকে পেগাসাস কিনে দেয়ার দালালি করছিলো এই কচুক্ষেতি। কচুক্ষেতি এতোটাই প্রতিহিংসাপরায়ণ যে, আমার ক্ষতি করতে গিয়ে ভারতে অবস্থান করা উমারাহ্‌ জামালির পরিবারকে মোদির হিন্দুত্ববাদিদের সামনে এক্সপোজ করে দিয়ে কী ভয়ানক বিপদে ফেলে দিছে। তুই ফাইট করবি আমার সাথে কর। উমারাহ্‌ জামালির পরিবারকে তুই বিপদে ফেলবি কেন মুদির ফুয়া? কচুক্ষেতি এইটাই চায়, যেন উমারাহ্‌ জামালির পরিবারের উপরে গেরুয়া সন্ত্রাসীরা জিঘাংসা নিয়া ঝাপায়ে পড়ে। একটা মানুষ কতোখানি উন্মাদ, নির্বোধ আর প্রতিহিংসাপরায়ণ হইলে এই কাজ করতে পারে? #Pinaki Bhattacharya
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    Love
    3
    ·70 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • যতই বই লিখুক, হারপিক মজুমদাররা জুলাইকে হত্যা করতে পারবে না।

    বই লিখে বা গল্প লিখে কোন আন্দোলনকে মারা যায় না। বাঁচানোও যায় না।

    বিপ্লব বেঁচে থাকে ইনসাফে আর বিপ্লব মরে যায় বে-ইনসাফে।

    চাঁদা না পেয়ে যখন বিপ্লবের পক্ষের কোন শক্তি কোন একজন ব‍্যবসায়ীর হাত কেটে ফেলে, তখন ঐ মানুষটার কাছে বিপ্লব মরে যায়। কোন গল্পে কী লেখা হয়েছে, ওসব দেখার টাইম তার থাকে না।

    যে মেয়েটা জুলাইতে রাস্তায় নেমে এসেছিল এক আকাশ সমান স্বপ্ন নিয়ে, সেই মেয়েটা যখন দেখে, তারই নিয়ে আসা সেই নতুন বাংলাদেশে আরেক মেয়ের উপর নির্লজ্জ হামলা হয়। হামলাকারীর শাস্তি তো দূরের কথা, বরং বরণ করে নেওয়া হয় ফুলের মালা দিয়ে, তখনও ঐ মেয়েটার কাছে জুলাই মরে যায়।

    কোন সাহিত্য আর গল্প দিয়েই বা আপনি এই নির্মম বাস্তবতাকে ভোলাতে পারবেন?

    কোনদিন দেশ নিয়ে না ভাবা যেই প্রজন্ম রাস্তায় নেমে প্রাণ দিল দেশটাকে একটুখানি বদলাবে বলে। অথচ ওরা এখন দেখছে বাটপার রাজনীতিবিদদের দল কোন পরিবর্তনই করতে দিতে রাজি না। এসব দেখে ত‍্যক্ত বিরক্ত হয়ে গত জুলাইতে দেশের জন্য মরতে নামা ছেলেটা যখন এই জুলাইতে দেশ ছাড়ার জন্য হাতে আইয়েল্টস এর বই তুলে নেয়, তখন জুলাই আরো একবার মরে যায়।

    ৫ আগস্টের আগেও মানুষের জন্য কলম ধরা আমি আপনি যখন কোন দলের কাছে কলম বিক্রি করে দিই, জুলাই তখন খুন হয়ে যায় আমাদের হাতেই।

    এক শেখ মুজিব আর আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের যেই ক্ষতিটা করেছে, দেশের তাবৎ রাজাকার মিলেও কি তা করতে পারত?

    জুলাইও যদি মরে, আমাদের হাতেই মরবে। আওয়ামী লীগ বা হারপিকের লেখা গল্প না, জুলাই খুন হবে জুলাই এর পক্ষে রাজনীতি করা বিএনপি, জামায়াত আর এনসিপির ভুল রাজনীতির হাতেই। জুলাই মরবে এখনও চিকিৎসা না পাওয়া আহতদের অভিশাপে, জুলাই মরবে অন্তহীন চাঁদাবাজি আর ক্ষমতার লোভে, জুলাই মরে যাবে ইন্টেরিমের শেয়ার মার্কেটে সবকিছু হারানো ব‍্যবসায়ীর চোখের জলে।

    বিপ্লব কখনও শত্রুদের হাতে মরে না। বিপ্লব সবসময়ই মরে বিপ্লবীদের হাতেই।

    তাই আওয়ামী লীগ আজেবাজে গল্প লিখে সব শেষ করে দিন বলে কান্নাকাটি না করে, এই ১০ মাসে আপনারা, বিপ্লবের পক্ষের শক্তিরা মানুষকে ঠিক কোন বাস্তবতা উপহার দিতে পারলেন, সেই হিসাবটা করা জরুরি না?

    আওয়ামীলীগ বিপ্লবকে খুন করতে অনেক কিছুই করেছে, মানি।

    কিন্তু বিপ্লবকে রক্ষা করতে আপনারাই বা কতটুকু কী করলেন এতদিন?
    #Sadiqur Rahaman Khan
    যতই বই লিখুক, হারপিক মজুমদাররা জুলাইকে হত্যা করতে পারবে না। বই লিখে বা গল্প লিখে কোন আন্দোলনকে মারা যায় না। বাঁচানোও যায় না। বিপ্লব বেঁচে থাকে ইনসাফে আর বিপ্লব মরে যায় বে-ইনসাফে। চাঁদা না পেয়ে যখন বিপ্লবের পক্ষের কোন শক্তি কোন একজন ব‍্যবসায়ীর হাত কেটে ফেলে, তখন ঐ মানুষটার কাছে বিপ্লব মরে যায়। কোন গল্পে কী লেখা হয়েছে, ওসব দেখার টাইম তার থাকে না। যে মেয়েটা জুলাইতে রাস্তায় নেমে এসেছিল এক আকাশ সমান স্বপ্ন নিয়ে, সেই মেয়েটা যখন দেখে, তারই নিয়ে আসা সেই নতুন বাংলাদেশে আরেক মেয়ের উপর নির্লজ্জ হামলা হয়। হামলাকারীর শাস্তি তো দূরের কথা, বরং বরণ করে নেওয়া হয় ফুলের মালা দিয়ে, তখনও ঐ মেয়েটার কাছে জুলাই মরে যায়। কোন সাহিত্য আর গল্প দিয়েই বা আপনি এই নির্মম বাস্তবতাকে ভোলাতে পারবেন? কোনদিন দেশ নিয়ে না ভাবা যেই প্রজন্ম রাস্তায় নেমে প্রাণ দিল দেশটাকে একটুখানি বদলাবে বলে। অথচ ওরা এখন দেখছে বাটপার রাজনীতিবিদদের দল কোন পরিবর্তনই করতে দিতে রাজি না। এসব দেখে ত‍্যক্ত বিরক্ত হয়ে গত জুলাইতে দেশের জন্য মরতে নামা ছেলেটা যখন এই জুলাইতে দেশ ছাড়ার জন্য হাতে আইয়েল্টস এর বই তুলে নেয়, তখন জুলাই আরো একবার মরে যায়। ৫ আগস্টের আগেও মানুষের জন্য কলম ধরা আমি আপনি যখন কোন দলের কাছে কলম বিক্রি করে দিই, জুলাই তখন খুন হয়ে যায় আমাদের হাতেই। এক শেখ মুজিব আর আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের যেই ক্ষতিটা করেছে, দেশের তাবৎ রাজাকার মিলেও কি তা করতে পারত? জুলাইও যদি মরে, আমাদের হাতেই মরবে। আওয়ামী লীগ বা হারপিকের লেখা গল্প না, জুলাই খুন হবে জুলাই এর পক্ষে রাজনীতি করা বিএনপি, জামায়াত আর এনসিপির ভুল রাজনীতির হাতেই। জুলাই মরবে এখনও চিকিৎসা না পাওয়া আহতদের অভিশাপে, জুলাই মরবে অন্তহীন চাঁদাবাজি আর ক্ষমতার লোভে, জুলাই মরে যাবে ইন্টেরিমের শেয়ার মার্কেটে সবকিছু হারানো ব‍্যবসায়ীর চোখের জলে। বিপ্লব কখনও শত্রুদের হাতে মরে না। বিপ্লব সবসময়ই মরে বিপ্লবীদের হাতেই। তাই আওয়ামী লীগ আজেবাজে গল্প লিখে সব শেষ করে দিন বলে কান্নাকাটি না করে, এই ১০ মাসে আপনারা, বিপ্লবের পক্ষের শক্তিরা মানুষকে ঠিক কোন বাস্তবতা উপহার দিতে পারলেন, সেই হিসাবটা করা জরুরি না? আওয়ামীলীগ বিপ্লবকে খুন করতে অনেক কিছুই করেছে, মানি। কিন্তু বিপ্লবকে রক্ষা করতে আপনারাই বা কতটুকু কী করলেন এতদিন? #Sadiqur Rahaman Khan
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    Love
    Haha
    8
    ·101 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • 🗞️ নেই অনুশীলন, রোজা রেখেছেন হামজা চৌধুরী

    ম্যাচের পরের দিন আজ কোনো অনুশীলন নেই। হোটেলেই হামজা-জামালদের রিকভারি সেশন চলছে। আগামী পরশু দিন বাংলাদেশে কোরবানির ঈদ। মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের অনেকেই ঈদের আগে রোজা রাখেন। বাংলাদেশ ফুটবল দলের সুপারস্টার হামজা চৌধুরী রোজা রেখেছেন। ইংল্যান্ডে বসবাস করলেও হামজা অত্যন্ত মুসলিম ধর্মপরায়ণ। দলীয় সুত্রে জানা গেছে, টিম ম্যানেজার আমের খান ও টিম অ্যাটেনডেন্ট মোহাম্মদ মহসিনও রোজা রেখেছেন। আগামীকালও রাখার ভাবনা রয়েছে।

    Copy post
    🗞️ নেই অনুশীলন, রোজা রেখেছেন হামজা চৌধুরী ম্যাচের পরের দিন আজ কোনো অনুশীলন নেই। হোটেলেই হামজা-জামালদের রিকভারি সেশন চলছে। আগামী পরশু দিন বাংলাদেশে কোরবানির ঈদ। মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের অনেকেই ঈদের আগে রোজা রাখেন। বাংলাদেশ ফুটবল দলের সুপারস্টার হামজা চৌধুরী রোজা রেখেছেন। ইংল্যান্ডে বসবাস করলেও হামজা অত্যন্ত মুসলিম ধর্মপরায়ণ। দলীয় সুত্রে জানা গেছে, টিম ম্যানেজার আমের খান ও টিম অ্যাটেনডেন্ট মোহাম্মদ মহসিনও রোজা রেখেছেন। আগামীকালও রাখার ভাবনা রয়েছে। Copy post
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    Love
    4
    ·55 দেখেছে ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com