Upgrade to Pro



  • ১. “লাস্ট পিরিয়ডের প্রেম”
    (একটি হোমওয়ার্ক আর হার্টবিটের কনফিউজনে জন্ম নেওয়া গল্প)

    নায়ক: তুষার – ক্লাস ৯, হোমওয়ার্ক করে না, প্রেমে পড়তে রাজি
    নায়িকা: রিনি – ক্লাসে ফার্স্ট, নিয়ম ভাঙে না, চোখে চশমা আর মনে আগুন

    গল্পটা শুরু হইলো এক "হোমওয়ার্ক কপির" মাধ্যমে।
    তুষার হোমওয়ার্ক করতে পারে না, কিন্তু রিনির খাতা ঠিকই কপি করে।

    একদিন সে খাতায় ভুল করে লেখে:

    “আজকে শুধু অংক না, তোমাকেও কপি করতে ইচ্ছা করছে।”

    রিনি খাতা ফেরত দিলো, একটাও কথা না বলে।
    তুষার ভাবলো, "শেষ! হয় ক্লাস থেকে, নয় জীবন থেকে বিদায়!"

    কিন্তু পরদিন রিনি তার খাতার শেষে ছোট্ট এক লাইনে লিখে দিলো:

    “আমার উত্তর সবসময় সঠিক হয়… তবে এই প্রশ্নটা একটু কঠিন।”

    তুষারের মাথা গরম হয়ে গেলো… মানে বুঝে না, তবে বুক ধুকপুক করছে।
    এরপর লাস্ট পিরিয়ডে রিনি হঠাৎ তুষারকে বললো:

    — "তোমার উত্তর পেনসিলে লেখা… কিন্তু আমি ইরেজার আনিনি।"

    তুষার হেসে বললো:

    — "তাহলে ভুল হবার সুযোগ নেই…"

    মোরাল:
    কখনও কখনও প্রেম শুরু হয় ভুল করে, আর ঠিক হয়ে যায় এক পেন্সিলের দাগে।

    ২. “চিরকুটটা আর ফিরল না”
    (একটি অসমাপ্ত ভালোবাসার ছায়া গল্প)

    নায়ক: নাফিস – একটু চুপচাপ, গান গায়
    নায়িকা: অনন্যা – হাসে, কিন্তু নিজের কষ্ট কাউকে জানায় না

    নাফিস প্রতিদিন ক্লাসে বসে অনন্যার পাশে একটা ছোট কাগজ রাখত,
    একটা গান থেকে ছোট্ট লাইন লেখা থাকত—

    “তুমি আজ কাঁদো, আমি জানি না কাঁদব কিনা…”

    অনন্যা কখনও কিছু বলত না, শুধু সেই চিরকুট পড়ত, তারপর খাতা বন্ধ করত।

    একদিন নাফিস সাহস করে তার জন্মদিনে একটা চিঠি লিখল।

    কিন্তু সে চিঠি আর ফেরত এল না।

    পরদিন অনন্যা স্কুলে আসে না।

    সপ্তাহ যায়, মাস যায়…

    একদিন ক্লাস শেষে নাফিস তার ডেস্কে একটা পুরোনো বই পায়।

    ভেতরে লেখা:

    “তুমি গান দাও, আমি চুপ করে শুনি।
    কিন্তু সব গান যে শেষ হয় না... কিছু শুধু বাজতেই থাকে, মনে মনে।”

    মোরাল:
    সব ভালোবাসা কথা পায় না, কিছু শুধু নীরবতায় রয়ে যায় – চিরকুটের মতো, ফিরে আসে না… কিন্তু হারায়ও না।

    । 💕 ১. “লাস্ট পিরিয়ডের প্রেম” (একটি হোমওয়ার্ক আর হার্টবিটের কনফিউজনে জন্ম নেওয়া গল্প) নায়ক: তুষার – ক্লাস ৯, হোমওয়ার্ক করে না, প্রেমে পড়তে রাজি নায়িকা: রিনি – ক্লাসে ফার্স্ট, নিয়ম ভাঙে না, চোখে চশমা আর মনে আগুন 📖 গল্পটা শুরু হইলো এক "হোমওয়ার্ক কপির" মাধ্যমে। তুষার হোমওয়ার্ক করতে পারে না, কিন্তু রিনির খাতা ঠিকই কপি করে। একদিন সে খাতায় ভুল করে লেখে: “আজকে শুধু অংক না, তোমাকেও কপি করতে ইচ্ছা করছে।” 😳 রিনি খাতা ফেরত দিলো, একটাও কথা না বলে। তুষার ভাবলো, "শেষ! হয় ক্লাস থেকে, নয় জীবন থেকে বিদায়!" কিন্তু পরদিন রিনি তার খাতার শেষে ছোট্ট এক লাইনে লিখে দিলো: “আমার উত্তর সবসময় সঠিক হয়… তবে এই প্রশ্নটা একটু কঠিন।” তুষারের মাথা গরম হয়ে গেলো… মানে বুঝে না, তবে বুক ধুকপুক করছে। এরপর লাস্ট পিরিয়ডে রিনি হঠাৎ তুষারকে বললো: — "তোমার উত্তর পেনসিলে লেখা… কিন্তু আমি ইরেজার আনিনি।" তুষার হেসে বললো: — "তাহলে ভুল হবার সুযোগ নেই…" 😄 মোরাল: কখনও কখনও প্রেম শুরু হয় ভুল করে, আর ঠিক হয়ে যায় এক পেন্সিলের দাগে। 💔 ২. “চিরকুটটা আর ফিরল না” (একটি অসমাপ্ত ভালোবাসার ছায়া গল্প) নায়ক: নাফিস – একটু চুপচাপ, গান গায় নায়িকা: অনন্যা – হাসে, কিন্তু নিজের কষ্ট কাউকে জানায় না নাফিস প্রতিদিন ক্লাসে বসে অনন্যার পাশে একটা ছোট কাগজ রাখত, একটা গান থেকে ছোট্ট লাইন লেখা থাকত— “তুমি আজ কাঁদো, আমি জানি না কাঁদব কিনা…” অনন্যা কখনও কিছু বলত না, শুধু সেই চিরকুট পড়ত, তারপর খাতা বন্ধ করত। একদিন নাফিস সাহস করে তার জন্মদিনে একটা চিঠি লিখল। কিন্তু সে চিঠি আর ফেরত এল না। পরদিন অনন্যা স্কুলে আসে না। সপ্তাহ যায়, মাস যায়… একদিন ক্লাস শেষে নাফিস তার ডেস্কে একটা পুরোনো বই পায়। ভেতরে লেখা: “তুমি গান দাও, আমি চুপ করে শুনি। কিন্তু সব গান যে শেষ হয় না... কিছু শুধু বাজতেই থাকে, মনে মনে।” 😢 মোরাল: সব ভালোবাসা কথা পায় না, কিছু শুধু নীরবতায় রয়ে যায় – চিরকুটের মতো, ফিরে আসে না… কিন্তু হারায়ও না।
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    2
    ·128 Views ·0 Reviews
  • “বেঞ্চ নম্বর তিন” – একটা নরমসরম প্রেমের গল্প
    (একটা নিঃশব্দ ভালোবাসা, চকবোর্ড আর কাগজের চিরকুটে লুকানো)

    নায়ক: রাকিব – ক্লাস ১০, একটু লাজুক, সামনে আসতে ভয় পায়
    নায়িকা: লাবণ্য – নতুন ছাত্রী, সবসময় হাসে, কিন্তু মন বোঝা যায় না

    গল্প শুরু:
    রাকিব সবসময় বেঞ্চ নম্বর তিনে বসে। সে জায়গা বদলায় না — কারণ সেখান থেকেই লাবণ্যকে দেখা যায়।

    লাবণ্য ক্লাসে নতুন এসেছে, আর প্রথম দিনেই পুরো ক্লাস তাকিয়ে থাকে তার দিকে।
    কিন্তু সে কারো সঙ্গে তেমন কথা বলে না — শুধু খাতা দেখে, আর মাঝে মাঝে হালকা হাসে।

    রাকিব প্রথমবার মনে মনে ভাবে,
    — “এই মেয়েটা হাসলে মনে হয়, গণিতের সব ভয় চলে যায়…”

    প্রথম কাগজের চিরকুট:
    একদিন ক্লাসে স্যার পড়াচ্ছিলেন, রাকিব চুপিচুপি একটা চিরকুট লেখে—

    "তোমার খাতার পাশে বসা পেনটা লাকি। কারণ সে তোমার ছোঁয়া পায়।"

    চিরকুটটা বন্ধু মারফত লাবণ্যের খাতার ভেতর চলে যায়।

    কোনো উত্তর নেই। শুধু পরদিন সে ক্লাসে এসে রাকিবের দিক তাকিয়ে হালকা হাসে।

    প্র্যাকটিকাল ক্লাসের মূহূর্ত:
    সায়েন্স ল্যাবে স্যার হঠাৎ সবাইকে জোড়ায় কাজ করতে বলেন।
    রাকিব আর লাবণ্য এক দলে পড়ে যায়।

    লাবণ্য হেসে বলে,
    — “তোমার হাত কাঁপছে কেন?”
    রাকিব গড়িয়ে পড়ে মুখ লুকিয়ে নেয় টেস্ট টিউবের পেছনে!

    লাবণ্য বলল,
    — “এই অভিজ্ঞতা লেখা যায় না, মনে রাখতে হয়। বুঝলে?”

    সেদিন রাকিব বুঝেছিল— ভালোবাসা শব্দে নয়, সময়েই প্রকাশ পায়।

    শেষ দিন:
    বোর্ড পরীক্ষা, সবাই আলাদা হলে যাবে।
    রাকিব আর লাবণ্য একসঙ্গে চুপচাপ বসে ছিল স্কুল বিল্ডিংয়ের বারান্দায়।

    রাকিব বলল,
    — “তুমি কি ফিরে আসবে?”

    লাবণ্য বলল,
    — “আমি কোথাও যাচ্ছি না। শুধু একটা পৃষ্ঠা উল্টে যাচ্ছে। কিন্তু ওই পৃষ্ঠায়… তুমি আছো।”

    রাকিব কিছুই বলতে পারলো না। শুধু তাকিয়ে রইল।

    তার খাতার ভেতরে একটা চিরকুট পড়ে ছিল—

    “বেঞ্চ নম্বর তিন – যেখানে আমাদের গল্প শুরু হয়েছিল। আমি সবসময় সেখানে থাকব… তোমার মনের কোণে।”

    মোরাল অব দ্য স্টোরি:
    সব প্রেম গলায় ফুল দিয়ে হয় না। কিছু প্রেম শুধু হালকা হাওয়ার মতো — চোখে পড়ে না, কিন্তু থেকে যায়।
    💌 “বেঞ্চ নম্বর তিন” – একটা নরমসরম প্রেমের গল্প (একটা নিঃশব্দ ভালোবাসা, চকবোর্ড আর কাগজের চিরকুটে লুকানো) নায়ক: রাকিব – ক্লাস ১০, একটু লাজুক, সামনে আসতে ভয় পায় নায়িকা: লাবণ্য – নতুন ছাত্রী, সবসময় হাসে, কিন্তু মন বোঝা যায় না 📚 গল্প শুরু: রাকিব সবসময় বেঞ্চ নম্বর তিনে বসে। সে জায়গা বদলায় না — কারণ সেখান থেকেই লাবণ্যকে দেখা যায়। লাবণ্য ক্লাসে নতুন এসেছে, আর প্রথম দিনেই পুরো ক্লাস তাকিয়ে থাকে তার দিকে। কিন্তু সে কারো সঙ্গে তেমন কথা বলে না — শুধু খাতা দেখে, আর মাঝে মাঝে হালকা হাসে। রাকিব প্রথমবার মনে মনে ভাবে, — “এই মেয়েটা হাসলে মনে হয়, গণিতের সব ভয় চলে যায়…” 📩 প্রথম কাগজের চিরকুট: একদিন ক্লাসে স্যার পড়াচ্ছিলেন, রাকিব চুপিচুপি একটা চিরকুট লেখে— "তোমার খাতার পাশে বসা পেনটা লাকি। কারণ সে তোমার ছোঁয়া পায়।" চিরকুটটা বন্ধু মারফত লাবণ্যের খাতার ভেতর চলে যায়। কোনো উত্তর নেই। শুধু পরদিন সে ক্লাসে এসে রাকিবের দিক তাকিয়ে হালকা হাসে। 🧪 প্র্যাকটিকাল ক্লাসের মূহূর্ত: সায়েন্স ল্যাবে স্যার হঠাৎ সবাইকে জোড়ায় কাজ করতে বলেন। রাকিব আর লাবণ্য এক দলে পড়ে যায়। লাবণ্য হেসে বলে, — “তোমার হাত কাঁপছে কেন?” রাকিব গড়িয়ে পড়ে মুখ লুকিয়ে নেয় টেস্ট টিউবের পেছনে! লাবণ্য বলল, — “এই অভিজ্ঞতা লেখা যায় না, মনে রাখতে হয়। বুঝলে?” সেদিন রাকিব বুঝেছিল— ভালোবাসা শব্দে নয়, সময়েই প্রকাশ পায়। ⏳ শেষ দিন: বোর্ড পরীক্ষা, সবাই আলাদা হলে যাবে। রাকিব আর লাবণ্য একসঙ্গে চুপচাপ বসে ছিল স্কুল বিল্ডিংয়ের বারান্দায়। রাকিব বলল, — “তুমি কি ফিরে আসবে?” লাবণ্য বলল, — “আমি কোথাও যাচ্ছি না। শুধু একটা পৃষ্ঠা উল্টে যাচ্ছে। কিন্তু ওই পৃষ্ঠায়… তুমি আছো।” রাকিব কিছুই বলতে পারলো না। শুধু তাকিয়ে রইল। 📖 তার খাতার ভেতরে একটা চিরকুট পড়ে ছিল— “বেঞ্চ নম্বর তিন – যেখানে আমাদের গল্প শুরু হয়েছিল। আমি সবসময় সেখানে থাকব… তোমার মনের কোণে।” ❤️ মোরাল অব দ্য স্টোরি: সব প্রেম গলায় ফুল দিয়ে হয় না। কিছু প্রেম শুধু হালকা হাওয়ার মতো — চোখে পড়ে না, কিন্তু থেকে যায়।
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    1
    ·125 Views ·0 Reviews
  • পরীক্ষার দিন, উত্তর দিলেন স্যারই!
    স্কুলের সবচেয়ে চালাক ছাত্র — রোল নম্বর ৮, রোহান।
    সব সময় পরীক্ষার দিন কেমন একটা স্কিম চালায়। এবার সে ভাবল,
    “এইবার স্যারকেই একটু টেস্ট দিই!”

    পরীক্ষা ছিল বিজ্ঞান, আর শিক্ষক ছিলেন কাইয়ুম স্যার – একটু ঘুমকাতুরে টাইপ, সবসময় ক্লাসে এসে বলতেন:
    — “আমি চোখ বুজে দেখতেছি কে লিখে, কে না!”
    (মানে তিনি নিজেই ঘুমান )

    প্রাঙ্কের পরিকল্পনা শুরু:
    রোহান বানিয়ে ফেলল একটা ডুপ্লিকেট প্রশ্নপত্র – যেখানে প্রশ্নগুলো ছিলো একেবারে হাস্যকর!

    উদাহরণঃ

    সূর্যের বয়স কত?
    ক) ২৫ বছর খ) ফেসবুক খুলার দিন গ) মায়ের অনুমতি লাগবে ঘ) পেঁয়াজের কেজি ১০০ টাকা হলে

    হাইড্রোজেন গ্যাসের জাত কী?
    ক) বাউন্ডুলে খ) বেকার গ) শিল্পী ঘ) গিটারিস্ট

    তারপর সে আসল প্রশ্নপত্র গায়েব করে পুরো ক্লাসে কপি করে দিলো এই "স্পেশাল ভার্সন"।
    সবাই মজা করে লিখতে লাগল।

    কাইয়ুম স্যার ক্লাসে এসে চেয়ারে বসে বললেন,
    — “আমি যাচ্ছি না, এখানেই বসে পরীক্ষা দেখছি…”

    ৫ মিনিট পর হঠাৎ বললেন,
    — “তোমরা এত হাসছো কেন?”

    রোহান জবাব দিল,
    — “স্যার, প্রশ্ন তো একটু কঠিন হইছে… আপনি পারলে বলেন তো ৩ নম্বরটার উত্তর কী?”

    স্যার প্রশ্নটা দেখে কাঁধে হাত রেখে বললেন,
    — “এই প্রশ্ন কি সিলেবাসে ছিল?”

    রোহান বলল,
    — “স্যার, এটাই তো আপনি কাল বলছিলেন… নতুন বইয়ের ‘চ্যালেঞ্জ চ্যাপ্টার’!”

    স্যার কাগজ নিয়ে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে বললেন,
    — “এই প্রশ্ন তো আমিও পারতেছি না… বউকে ফোন করে জিজ্ঞেস করি নাকি?”

    পুরো ক্লাস হেসে ভেঙে পড়ল!

    শেষে সত্যি জানার পর স্যার কিছু বলেননি। শুধু ধীরে ধীরে উঠে বেত হাতে নিলেন, আর বললেন...

    — “রোহান, তুই সত্যিই বড় হবিরে… পেছনের বেঞ্চে বসে মাথা নষ্ট করিস! এখন সামনে আয়…”

    মোরাল অব দ্য স্টোরি:
    স্যার যদি ঘুমকাতুরে হয়, ছাত্ররা তখন স্ক্রিপ্ট রাইটার হয়ে যায়! কিন্তু সব ফান শেষ হয় যখন বেত সামনে আসে!

    ✏️ পরীক্ষার দিন, উত্তর দিলেন স্যারই! স্কুলের সবচেয়ে চালাক ছাত্র — রোল নম্বর ৮, রোহান। সব সময় পরীক্ষার দিন কেমন একটা স্কিম চালায়। এবার সে ভাবল, “এইবার স্যারকেই একটু টেস্ট দিই!” পরীক্ষা ছিল বিজ্ঞান, আর শিক্ষক ছিলেন কাইয়ুম স্যার – একটু ঘুমকাতুরে টাইপ, সবসময় ক্লাসে এসে বলতেন: — “আমি চোখ বুজে দেখতেছি কে লিখে, কে না!” (মানে তিনি নিজেই ঘুমান 😴) 📌 প্রাঙ্কের পরিকল্পনা শুরু: রোহান বানিয়ে ফেলল একটা ডুপ্লিকেট প্রশ্নপত্র – যেখানে প্রশ্নগুলো ছিলো একেবারে হাস্যকর! উদাহরণঃ সূর্যের বয়স কত? ক) ২৫ বছর খ) ফেসবুক খুলার দিন গ) মায়ের অনুমতি লাগবে ঘ) পেঁয়াজের কেজি ১০০ টাকা হলে হাইড্রোজেন গ্যাসের জাত কী? ক) বাউন্ডুলে খ) বেকার গ) শিল্পী ঘ) গিটারিস্ট তারপর সে আসল প্রশ্নপত্র গায়েব করে পুরো ক্লাসে কপি করে দিলো এই "স্পেশাল ভার্সন"। সবাই মজা করে লিখতে লাগল। কাইয়ুম স্যার ক্লাসে এসে চেয়ারে বসে বললেন, — “আমি যাচ্ছি না, এখানেই বসে পরীক্ষা দেখছি…” ৫ মিনিট পর হঠাৎ বললেন, — “তোমরা এত হাসছো কেন?” রোহান জবাব দিল, — “স্যার, প্রশ্ন তো একটু কঠিন হইছে… আপনি পারলে বলেন তো ৩ নম্বরটার উত্তর কী?” স্যার প্রশ্নটা দেখে কাঁধে হাত রেখে বললেন, — “এই প্রশ্ন কি সিলেবাসে ছিল?” রোহান বলল, — “স্যার, এটাই তো আপনি কাল বলছিলেন… নতুন বইয়ের ‘চ্যালেঞ্জ চ্যাপ্টার’!” স্যার কাগজ নিয়ে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে বললেন, — “এই প্রশ্ন তো আমিও পারতেছি না… বউকে ফোন করে জিজ্ঞেস করি নাকি?” পুরো ক্লাস হেসে ভেঙে পড়ল! 🤣 শেষে সত্যি জানার পর স্যার কিছু বলেননি। শুধু ধীরে ধীরে উঠে বেত হাতে নিলেন, আর বললেন... — “রোহান, তুই সত্যিই বড় হবিরে… পেছনের বেঞ্চে বসে মাথা নষ্ট করিস! এখন সামনে আয়…” 😆 মোরাল অব দ্য স্টোরি: স্যার যদি ঘুমকাতুরে হয়, ছাত্ররা তখন স্ক্রিপ্ট রাইটার হয়ে যায়! কিন্তু সব ফান শেষ হয় যখন বেত সামনে আসে!
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    1
    ·107 Views ·0 Reviews
  • টেনশনে যদি মাথার চুল পড়ে যায়তাহলে আনন্দে মাথার চুল গজায় না কেনো?
    টেনশনে যদি মাথার চুল পড়ে যায়😐তাহলে আনন্দে মাথার চুল গজায় না কেনো?🤔🐸🙂
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    3
    ·114 Views ·0 Reviews
  • ইনসাফ' কাগজে নয়, রক্তে লেখা হয় !
    ইনসাফ' কাগজে নয়, রক্তে লেখা হয় !
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    1
    ·168 Views ·0 Reviews
  • খানিক পরে গোপালচন্দ্রের ডাক পড়িল। গোপাল আসিতেই মামা জিজ্ঞাসা করিলেন, তোর ছুটির আর কদিন বাকি আছে?
    গোপাল বলিল,আঠারো দিন।
    মামা: বেশ পড়াশুনা করছিস তো? না কেবল ফাঁকি দিচ্ছিস?
    গোপাল: না, এইতো এতক্ষণ পড়ছিলাম।
    মামা: কি বই পড়ছিলি?
    গোপাল: সংস্কৃত।
    মামা: সংস্কৃত পড়তে বুঝি বই লাগে না? আর অনেকগুলো পাতলা কাগজ, আঠা আর কাঠি নিয়ে নানা রকম কারিকুরি করার দরকার হয়?
    খানিক পরে গোপালচন্দ্রের ডাক পড়িল। গোপাল আসিতেই মামা জিজ্ঞাসা করিলেন, তোর ছুটির আর কদিন বাকি আছে? গোপাল বলিল,আঠারো দিন। মামা: বেশ পড়াশুনা করছিস তো? না কেবল ফাঁকি দিচ্ছিস? গোপাল: না, এইতো এতক্ষণ পড়ছিলাম। মামা: কি বই পড়ছিলি? গোপাল: সংস্কৃত। মামা: সংস্কৃত পড়তে বুঝি বই লাগে না? আর অনেকগুলো পাতলা কাগজ, আঠা আর কাঠি নিয়ে নানা রকম কারিকুরি করার দরকার হয়?
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    Love
    7
    ·286 Views ·0 Reviews
  • #jonosathi #viral #foryou #trending #vairal
    আধঘণ্টা পর ভোলাবাবুর পুনঃপ্রবেশ। সে আসিয়াই বলিল, মামা, আমিও পড়াশুনা করব। মামা বলিলেন, বেশ তো আর একটু বড় হও, তোমায় রঙচঙে সব পড়ার বই কিনে এনে দেব।
    ভোলা: না সেরকম পড়াশুনা নয়, দাদা যে রকম পড়াশুনা করে সেইরকম।
    মামা: সে আবার কি রে?
    ভোলা: হ্যাঁ, সেই যে পাতলা-পাতলা রঙিন কাগজ থাকে আর কাঠি থাকে, আর কাগজে আঠা মাখায় আর তার মধ্যে কাঠি লাগায়, সেই রকম।
    #jonosathi #viral #foryou #trending #vairal আধঘণ্টা পর ভোলাবাবুর পুনঃপ্রবেশ। সে আসিয়াই বলিল, মামা, আমিও পড়াশুনা করব। মামা বলিলেন, বেশ তো আর একটু বড় হও, তোমায় রঙচঙে সব পড়ার বই কিনে এনে দেব। ভোলা: না সেরকম পড়াশুনা নয়, দাদা যে রকম পড়াশুনা করে সেইরকম। মামা: সে আবার কি রে? ভোলা: হ্যাঁ, সেই যে পাতলা-পাতলা রঙিন কাগজ থাকে আর কাঠি থাকে, আর কাগজে আঠা মাখায় আর তার মধ্যে কাঠি লাগায়, সেই রকম।
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    Like
    6
    1 Comments ·320 Views ·0 Reviews
  • ভোলা ততক্ষনাৎ মেঝের উপর বসিয়া প্রশ্ন আরম্ভ করিল, দাদা কেন পড়াশুনা করছে, পড়াশুনা করলে কি হয়? কি করে পড়াশুনা করে? ইত্যাদি। মামার তখন কাগজ পড়িবার ইচ্ছা, তিনি প্রশ্নের চোটে অস্থির হইয়া শেষটায় বলিলেন, আচ্ছা ভোলাবাবু, তুমি ভোজিয়ার সঙ্গে খেলা কর গিয়ে, বিকেলে তোমায় লজেঞ্চুস এনে দেব। ভোলা চলিয়া গেল।
    ভোলা ততক্ষনাৎ মেঝের উপর বসিয়া প্রশ্ন আরম্ভ করিল, দাদা কেন পড়াশুনা করছে, পড়াশুনা করলে কি হয়? কি করে পড়াশুনা করে? ইত্যাদি। মামার তখন কাগজ পড়িবার ইচ্ছা, তিনি প্রশ্নের চোটে অস্থির হইয়া শেষটায় বলিলেন, আচ্ছা ভোলাবাবু, তুমি ভোজিয়ার সঙ্গে খেলা কর গিয়ে, বিকেলে তোমায় লজেঞ্চুস এনে দেব। ভোলা চলিয়া গেল।
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    Like
    5
    ·275 Views ·0 Reviews
  • بسم الله الرحمن الرحيم

    তুমি বিভিন্ন ভাবে গজব দাও আমাদেরকে পরিবর্তন হওয়ার জন্য। মাবুদ পরিবর্তন হওয়ার মতো আমাদের ঈমানি শক্তি, আমাদের আমলী শক্তি তুমি বাড়ায়ে দাও, আমাদের ঈমানটাকে তুমি মজমুত করে দাও রাব্বুল।
    بسم الله الرحمن الرحيم তুমি বিভিন্ন ভাবে গজব দাও আমাদেরকে পরিবর্তন হওয়ার জন্য। মাবুদ পরিবর্তন হওয়ার মতো আমাদের ঈমানি শক্তি, আমাদের আমলী শক্তি তুমি বাড়ায়ে দাও, আমাদের ঈমানটাকে তুমি মজমুত করে দাও রাব্বুল।
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    Love
    3
    ·134 Views ·0 Reviews


  • *গল্প: “এক কাপ চা” *

    একবার এক গরিব ছেলে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে বই বিক্রি করতো। একদিন অনেক কষ্টে একটি বাড়ির দরজায় কড়া নাড়ল — পেট খালি, গলায় পানি নেই।

    একজন তরুণী দরজা খুলল। ছেলেটি লজ্জায় বই না চেয়ে শুধুই বললো,
    “এক গ্লাস পানি কি পাবো?”

    মেয়েটি হাসিমুখে গেলো, আর ফিরল এক গ্লাস দুধ নিয়ে।
    ছেলেটি বিস্মিত, বললো, “আমি দুধ চাইনি...!”
    মেয়েটি বলল, “তুমি আমার ছোট ভাইয়ের মতো। আজ দুধটাই তোমার দরকার।”

    ছেলেটি কৃতজ্ঞচিত্তে দুধ খেয়ে বিদায় নিলো।

    বছর পেরিয়ে গেছে…

    একদিন সেই তরুণী ভয়ংকর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হল। নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে একজন বিখ্যাত ডাক্তার দায়িত্ব নিলেন। দীর্ঘ চিকিৎসার পর সে সুস্থ হলো।

    কিন্তু হাসপাতালের বিল দেখে সে চিন্তিত হয়ে পড়ল।

    তবে একদিন বিলের কাগজের নিচে ছোট করে লেখা ছিল—
    ( এক গাস দুধ )

    হ্যাঁ, সেই ডাক্তারই ছিল সেই ছেলেটি… যে একদিন শুধু এক গ্লাস দুধ পেয়েছিলো, আর সেটা সে জীবনের সবচেয়ে বড় ঋণ মনে করে শোধ করল।

    ---

    *গল্পের শিক্ষা:*
    একটি ছোট উপকার অনেক দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে যেতে পারে। কখন কাকে সাহায্য করছেন, সেটাই হয়তো একদিন আপনার জীবন বদলে দিতে পারে।

    ---

    আরও গল্প চাইলে বলবেন,
    *গল্প: “এক কাপ চা” ☕* একবার এক গরিব ছেলে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে বই বিক্রি করতো। একদিন অনেক কষ্টে একটি বাড়ির দরজায় কড়া নাড়ল — পেট খালি, গলায় পানি নেই। একজন তরুণী দরজা খুলল। ছেলেটি লজ্জায় বই না চেয়ে শুধুই বললো, “এক গ্লাস পানি কি পাবো?” মেয়েটি হাসিমুখে গেলো, আর ফিরল এক গ্লাস দুধ নিয়ে। ছেলেটি বিস্মিত, বললো, “আমি দুধ চাইনি...!” মেয়েটি বলল, “তুমি আমার ছোট ভাইয়ের মতো। আজ দুধটাই তোমার দরকার।” ছেলেটি কৃতজ্ঞচিত্তে দুধ খেয়ে বিদায় নিলো। বছর পেরিয়ে গেছে… একদিন সেই তরুণী ভয়ংকর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হল। নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে একজন বিখ্যাত ডাক্তার দায়িত্ব নিলেন। দীর্ঘ চিকিৎসার পর সে সুস্থ হলো। কিন্তু হাসপাতালের বিল দেখে সে চিন্তিত হয়ে পড়ল। তবে একদিন বিলের কাগজের নিচে ছোট করে লেখা ছিল— ( এক গাস দুধ ) হ্যাঁ, সেই ডাক্তারই ছিল সেই ছেলেটি… যে একদিন শুধু এক গ্লাস দুধ পেয়েছিলো, আর সেটা সে জীবনের সবচেয়ে বড় ঋণ মনে করে শোধ করল। --- *গল্পের শিক্ষা:* একটি ছোট উপকার অনেক দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে যেতে পারে। কখন কাকে সাহায্য করছেন, সেটাই হয়তো একদিন আপনার জীবন বদলে দিতে পারে। --- আরও গল্প চাইলে বলবেন,
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    Love
    Angry
    5
    ·83 Views ·0 Reviews
  • গল্প: সময়ের যাত্রী

    রাত তখন দুটো। সারা শহর ঘুমিয়ে, শুধু অর্ণব জেগে। কম্পিউটারের সামনে বসে সে একটা অদ্ভুত প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করছিল। প্রোগ্রামটির নাম—“টাইমজাম্প”। অর্ণব বিশ্বাস করত, সময় ভ্রমণ সম্ভব। বন্ধুরা হাসলেও, সে দমে যায়নি।

    হঠাৎ করে প্রোগ্রামটা একটিভ হয়ে গেল। কম্পিউটারের স্ক্রিন ঝলমল করে উঠল। চোখ মেলতেই অর্ণব নিজেকে ৫০ বছর আগের ঢাকা শহরে দেখতে পেল! চারপাশে রিকশা, ঘোড়ার গাড়ি, আর সাদা-কালো সাজ।

    কিছুক্ষণ হাঁটার পর সে এক ছেলেকে দেখে থমকে গেল। মুখটা যেন খুব চেনা! এগিয়ে গিয়ে নাম জিজ্ঞেস করতেই ছেলেটি বলল, “আমার নাম অর্ণব।”

    অর্ণব থমকে দাঁড়াল। এ কি করে সম্ভব? সে বুঝে গেল, এটা তারই ছোটবেলা—সে নিজেকেই দেখতে পেয়েছে!

    ভয়ে ভয়ে সে আবার টাইমজাম্প চালু করল। চোখ খুলতেই নিজ ঘরে ফিরে এল। টেবিলের ওপর এক টুকরো কাগজ পড়ে ছিল—ছোট অর্ণবের হাতে লেখা:
    “ভবিষ্যতের আমি, আমাদের স্বপ্ন সত্যি হলো!”
    গল্প: সময়ের যাত্রী রাত তখন দুটো। সারা শহর ঘুমিয়ে, শুধু অর্ণব জেগে। কম্পিউটারের সামনে বসে সে একটা অদ্ভুত প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করছিল। প্রোগ্রামটির নাম—“টাইমজাম্প”। অর্ণব বিশ্বাস করত, সময় ভ্রমণ সম্ভব। বন্ধুরা হাসলেও, সে দমে যায়নি। হঠাৎ করে প্রোগ্রামটা একটিভ হয়ে গেল। কম্পিউটারের স্ক্রিন ঝলমল করে উঠল। চোখ মেলতেই অর্ণব নিজেকে ৫০ বছর আগের ঢাকা শহরে দেখতে পেল! চারপাশে রিকশা, ঘোড়ার গাড়ি, আর সাদা-কালো সাজ। কিছুক্ষণ হাঁটার পর সে এক ছেলেকে দেখে থমকে গেল। মুখটা যেন খুব চেনা! এগিয়ে গিয়ে নাম জিজ্ঞেস করতেই ছেলেটি বলল, “আমার নাম অর্ণব।” অর্ণব থমকে দাঁড়াল। এ কি করে সম্ভব? সে বুঝে গেল, এটা তারই ছোটবেলা—সে নিজেকেই দেখতে পেয়েছে! ভয়ে ভয়ে সে আবার টাইমজাম্প চালু করল। চোখ খুলতেই নিজ ঘরে ফিরে এল। টেবিলের ওপর এক টুকরো কাগজ পড়ে ছিল—ছোট অর্ণবের হাতে লেখা: “ভবিষ্যতের আমি, আমাদের স্বপ্ন সত্যি হলো!”
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    Like
    5
    ·146 Views ·0 Reviews
  • #হাদিস
    #গজুয়েহিন্দ
    #মুহাম্মদ(সা:)
    #আবুহুরায়রা
    #হাদিস #গজুয়েহিন্দ #মুহাম্মদ(সা:) #আবুহুরায়রা
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    Wow
    Sad
    Angry
    9
    ·129 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com