• মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

    মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী, আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার, রাজনৈতিক দার্শনিক, চিকিৎসক ডা. মাহাথির মোহাম্মদের শত বছর পূর্ণ হবে ১০ জুলাই। ১৯২৫ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। আমাদের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তিনি পছন্দ করেন। দুজনের বন্ধুত্বও অকৃত্রিম। সে কারণে একজন আরেকজনের খোঁজখবর রাখেন। ২৯ মে জাপানে দুজনের সাক্ষাৎও হয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি এবং বন্ধু ইউনূস সম্পর্কে সম্প্রতি যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আইটিভিতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অনেক কথাই তিনি বলেছেন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথাটি বলেছেন বিপ্লবের ঐক্য নিয়ে। সেই সঙ্গে বন্ধু ইউনূস যে সমস্যায় আছেন, তা-ও বলেছেন। ছাত্র-জনতার ইস্পাতকঠিন ঐক্যের মধ্য দিয়ে ড. ইউনূস দেশের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে যত দিন যাচ্ছে ততই সে ঐক্য আলগা হয়ে যাচ্ছে। কোটারিস্বার্থে নষ্ট হচ্ছে ঐক্যের অংশীজনের সম্প্রীতি। শক্ত একটি স্বার্থান্বেষী দেয়াল ড. ইউনূসকে বন্দি করে ফেলেছে। সুদূর মালয়েশিয়ায় বসে মাহাথির বন্ধুর সমস্যা সম্পর্কে বুঝতে পারছেন অথচ বন্ধু ইউনূস নিজ দেশে বসে নিজের সমস্যা বুঝতে পারছেন না।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী, আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার, রাজনৈতিক দার্শনিক, চিকিৎসক ডা. মাহাথির মোহাম্মদের শত বছর পূর্ণ হবে ১০ জুলাই। ১৯২৫ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। আমাদের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তিনি পছন্দ করেন। দুজনের বন্ধুত্বও অকৃত্রিম। সে কারণে একজন আরেকজনের খোঁজখবর রাখেন। ২৯ মে জাপানে দুজনের সাক্ষাৎও হয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি এবং বন্ধু ইউনূস সম্পর্কে সম্প্রতি যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আইটিভিতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অনেক কথাই তিনি বলেছেন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথাটি বলেছেন বিপ্লবের ঐক্য নিয়ে। সেই সঙ্গে বন্ধু ইউনূস যে সমস্যায় আছেন, তা-ও বলেছেন। ছাত্র-জনতার ইস্পাতকঠিন ঐক্যের মধ্য দিয়ে ড. ইউনূস দেশের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে যত দিন যাচ্ছে ততই সে ঐক্য আলগা হয়ে যাচ্ছে। কোটারিস্বার্থে নষ্ট হচ্ছে ঐক্যের অংশীজনের সম্প্রীতি। শক্ত একটি স্বার্থান্বেষী দেয়াল ড. ইউনূসকে বন্দি করে ফেলেছে। সুদূর মালয়েশিয়ায় বসে মাহাথির বন্ধুর সমস্যা সম্পর্কে বুঝতে পারছেন অথচ বন্ধু ইউনূস নিজ দেশে বসে নিজের সমস্যা বুঝতে পারছেন না। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    Like
    5
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

    চোরাচালান ও অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সীমান্তে বিজিবির কড়াকড়ি। বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা কার্যক্রম। তার পরও প্রায় প্রতিদিনই জব্দ হচ্ছে কোটি টাকার চালান। অর্থাৎ থামছে না চোরাকারবার।

    বিজিবি সিলেট সদর দপ্তরের আওতাধীন ৪৮ ও ১৯ ব্যাটালিয়ন সূত্রে জানানো হয়েছে, গত ১৮ মাসে প্রায় ৪০০ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ করা হয়েছে। সিলেটের স্থানীয় বাজারে বিপুল পরিমাণ চোরাই পণ্য প্রবেশ করায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন স্থানীয় উদ্যোক্তা ও আমদানিকারকরা। চোরাইপথে আসা পণ্যের সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে আমদানিকারকরা পথে বসার উপক্রম হচ্ছেন বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতারা।

    সিলেট জেলার তিন দিকে ভারত সীমান্ত। আসাম ও মেঘালয় রাজ্যের সঙ্গে থাকা সীমান্ত এলাকার বেশির ভাগ অংশই দুর্গম। যে কারণে চোরাকারবারিরা চোরাচালানের জন্য এ দুর্গম সীমান্তকেই বেছে নিয়েছে। যদিও চোরাচালান প্রতিরোধে সীমান্তে নজরদারি বাড়িয়েছে বিজিবি। দিনের পাশাপাশি রাত্রিকালীন টহলও বাড়ানো হয়েছে। এরপরও বেপরোয়া চোরাকারবারিরা। চোরাইপণ্যে লাভ বেশি হওয়ায় কোটি কোটি টাকার চালান ধরা পড়ার পরও দমছেন না কারবারিরা। এক সময় সিলেট সীমান্ত দিয়ে প্রচুর পরিমাণে গরু-মহিষ ও চিনি আসত। গত প্রায় দুই বছর থেকে চোরাকারবারিরা গরু-মহিষ ও চিনির সঙ্গে ঝুঁকেছেন ভারতীয় কাপড় ও কসমেটিক্স চোরাচালানে।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট চোরাচালান ও অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সীমান্তে বিজিবির কড়াকড়ি। বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা কার্যক্রম। তার পরও প্রায় প্রতিদিনই জব্দ হচ্ছে কোটি টাকার চালান। অর্থাৎ থামছে না চোরাকারবার। বিজিবি সিলেট সদর দপ্তরের আওতাধীন ৪৮ ও ১৯ ব্যাটালিয়ন সূত্রে জানানো হয়েছে, গত ১৮ মাসে প্রায় ৪০০ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ করা হয়েছে। সিলেটের স্থানীয় বাজারে বিপুল পরিমাণ চোরাই পণ্য প্রবেশ করায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন স্থানীয় উদ্যোক্তা ও আমদানিকারকরা। চোরাইপথে আসা পণ্যের সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে আমদানিকারকরা পথে বসার উপক্রম হচ্ছেন বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতারা। সিলেট জেলার তিন দিকে ভারত সীমান্ত। আসাম ও মেঘালয় রাজ্যের সঙ্গে থাকা সীমান্ত এলাকার বেশির ভাগ অংশই দুর্গম। যে কারণে চোরাকারবারিরা চোরাচালানের জন্য এ দুর্গম সীমান্তকেই বেছে নিয়েছে। যদিও চোরাচালান প্রতিরোধে সীমান্তে নজরদারি বাড়িয়েছে বিজিবি। দিনের পাশাপাশি রাত্রিকালীন টহলও বাড়ানো হয়েছে। এরপরও বেপরোয়া চোরাকারবারিরা। চোরাইপণ্যে লাভ বেশি হওয়ায় কোটি কোটি টাকার চালান ধরা পড়ার পরও দমছেন না কারবারিরা। এক সময় সিলেট সীমান্ত দিয়ে প্রচুর পরিমাণে গরু-মহিষ ও চিনি আসত। গত প্রায় দুই বছর থেকে চোরাকারবারিরা গরু-মহিষ ও চিনির সঙ্গে ঝুঁকেছেন ভারতীয় কাপড় ও কসমেটিক্স চোরাচালানে। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    Sad
    5
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল


    চট্টগ্রামের মিরসরাই ও সীতাকুণ্ড উপজেলায় প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এক ডজনের বেশি ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল কোনোভাবেই থামছে না। বছরের পর বছর ধরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে গিয়ে একের পর এক প্রাণহানি ঘটছে। বন বিভাগের পক্ষ থেকে মাঝে মাঝে কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হলেও পর্যটকদের অসতর্কতার কারণেও মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ হচ্ছে। গত আট বছরে এ দুই উপজেলার ঝরনাগুলোতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৩৫ জন। জানা গেছে, মিরসরাই ও সীতাকুণ্ডের পাহাড়ি এলাকায় এক ডজনের বেশি ঝরনার অবস্থান। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হচ্ছে মিরসরাইয়ের খৈয়াছড়া, রূপসী, নাপিত্তাছড়া, সোনাইছড়ি, মেলখুম, বোয়ালিয়া ও মহামায়া বুনো ঝরনা। সীতাকুণ্ডের উল্লেখযোগ্য ঝরনার মধ্যে সহস্রধারা-১, সহস্রধারা-২, সুপ্তধারা, অগ্নিকাণ্ড, মধুখায়া, ঝরঝরি ঝরনা ছাড়াও দুই উপজেলায় ছোটবড় আরও কিছু ঝরনা রয়েছে। ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় প্রশাসনের তথ্যমতে, গত ১০ বছরে কেবল মিরসরাই উপজেলার ঝরনাগুলোতে অন্তত ২৭ জন মারা গেছেন। যাদের বেশির ভাগই বয়সে তরুণ। পার্শ্ববর্তী সীতাকুণ্ড উপজেলায় একই সময়ে মারা গেছেন অন্তত আটজন। সর্বশেষ চলতি মাসের ১৪ জুন সীতাকুণ্ডের সহস্রধারা-২ ঝরনায় তাহসিন আনোয়ার (১৭) ও পরদিন মিরসরইয়ের রূপসী ঝরনায় আসিফ উদ্দিন (২৪) নামের আরেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়।

    ঝরনায় প্রাণহানির পর একাধিকবার ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা বলছেন, ঝরনায় দুর্ঘটনা ও মৃত্যুর অনেক কারণ আছে। এর মধ্যে প্রধান কারণ হচ্ছে ঝরনা উপভোগ করতে গিয়ে অতিরিক্ত উন্মাদনা তৈরি হওয়া। এ ছাড়া অভিভাবকদের উদাসীনতা, সাঁতার না জেনে পানির কূপে নামা, পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও সরঞ্জামের অভাব, ইজারাদারের নিষেধাজ্ঞা উপক্ষো করা, ঝুঁঁকিপূর্ণ স্থানে যাওয়া, মাদকগ্রহণও অন্যতম।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল চট্টগ্রামের মিরসরাই ও সীতাকুণ্ড উপজেলায় প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এক ডজনের বেশি ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল কোনোভাবেই থামছে না। বছরের পর বছর ধরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে গিয়ে একের পর এক প্রাণহানি ঘটছে। বন বিভাগের পক্ষ থেকে মাঝে মাঝে কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হলেও পর্যটকদের অসতর্কতার কারণেও মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ হচ্ছে। গত আট বছরে এ দুই উপজেলার ঝরনাগুলোতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৩৫ জন। জানা গেছে, মিরসরাই ও সীতাকুণ্ডের পাহাড়ি এলাকায় এক ডজনের বেশি ঝরনার অবস্থান। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হচ্ছে মিরসরাইয়ের খৈয়াছড়া, রূপসী, নাপিত্তাছড়া, সোনাইছড়ি, মেলখুম, বোয়ালিয়া ও মহামায়া বুনো ঝরনা। সীতাকুণ্ডের উল্লেখযোগ্য ঝরনার মধ্যে সহস্রধারা-১, সহস্রধারা-২, সুপ্তধারা, অগ্নিকাণ্ড, মধুখায়া, ঝরঝরি ঝরনা ছাড়াও দুই উপজেলায় ছোটবড় আরও কিছু ঝরনা রয়েছে। ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় প্রশাসনের তথ্যমতে, গত ১০ বছরে কেবল মিরসরাই উপজেলার ঝরনাগুলোতে অন্তত ২৭ জন মারা গেছেন। যাদের বেশির ভাগই বয়সে তরুণ। পার্শ্ববর্তী সীতাকুণ্ড উপজেলায় একই সময়ে মারা গেছেন অন্তত আটজন। সর্বশেষ চলতি মাসের ১৪ জুন সীতাকুণ্ডের সহস্রধারা-২ ঝরনায় তাহসিন আনোয়ার (১৭) ও পরদিন মিরসরইয়ের রূপসী ঝরনায় আসিফ উদ্দিন (২৪) নামের আরেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়। ঝরনায় প্রাণহানির পর একাধিকবার ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা বলছেন, ঝরনায় দুর্ঘটনা ও মৃত্যুর অনেক কারণ আছে। এর মধ্যে প্রধান কারণ হচ্ছে ঝরনা উপভোগ করতে গিয়ে অতিরিক্ত উন্মাদনা তৈরি হওয়া। এ ছাড়া অভিভাবকদের উদাসীনতা, সাঁতার না জেনে পানির কূপে নামা, পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও সরঞ্জামের অভাব, ইজারাদারের নিষেধাজ্ঞা উপক্ষো করা, ঝুঁঁকিপূর্ণ স্থানে যাওয়া, মাদকগ্রহণও অন্যতম। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    Like
    JonoSathi React
    4
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা

    ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দ্রুত ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানাসংক্রান্ত খসড়া প্রকাশের দাবি জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি নেতারা।

    গতকাল প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে তারা অষ্টম সংসদ নির্বাচনের সময়কার সংসদীয় আসন পুনর্বহালের দাবি জানান। বিএনপি নেতাদের ভাষ্য, তারা দলীয়ভাবে এ বৈঠকে আসেননি।

    সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে কুমিল্লার সাবেক এমপি ও বিএনপি নেতা মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, ১৯৮৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত যেভাবে নির্বাচনি আসন ছিল, আপনারা সেভাবে পুনর্বহাল করেন- এটা আমাদের সর্বজনীন দাবি।

    তিনি বলেন, আমরা কমিশনের কাছে খসড়া তালিকা প্রকাশের জন্য আবেদন করেছি। নির্বাচন কমিশন আমাদের জানিয়েছে, তারা কাজ করছে। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের আশা পূরণ হবে। এক প্রশ্নের উত্তরে বিএনপির এই নেতা বলেন, বিএনপির পক্ষ থেকে আমরা বৈঠক করতে আসিনি। আমরা বিভিন্ন আসন থেকে প্রতিনিধিরা এসেছি। আমাদের সবার দাবি হচ্ছে, ২০০১ সালের সীমানা অনুযায়ী যাতে সীমানা নির্ধারণ করা হয়।

    বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আবদুস সালাম আজাদ বলেন, ২০০১ সালে যেভাবে নির্বাচন হয়েছে, যেভাবে আমরা আসনভিত্তিক নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেছিলাম, এবারও ঠিক সেভাবে এলাকাভিত্তিক আসনগুলো যেন পুনর্বিন্যাস করা হয়। এ ব্যাপারে সিইসি ও নির্বাচন কমিশনার, সচিবের সঙ্গে কথা বলেছি। তারাও আশ্বস্ত করেছেন, অনৈতিকভাবে আসন বণ্টন হবে না, জনগণের চাহিদা মোতাবেক আসন বিন্যাস হবে। বিএনপির এ নেতা মুন্সিগঞ্জের প্রতিনিধি হিসেবে ইসির সঙ্গে বৈঠক করার কথা জানান। তিনি বলেন, আমাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী আসন পুনর্বিন্যাস করলে এ নির্বাচন কমিশন প্রশ্নবিদ্ধ হবে না।

    এর আগে হোমনা ও মেঘনা উপজেলা নিয়ে গঠিত কুমিল্লা-২ আসনটি আগের মতো রাখার দাবিতে নির্বাচন ভবনের সামনে মানববন্ধন করে একদল লোক। মানববন্ধনে অংশ নেওয়া নিলখী ইউনিয়ন পরিষদ যুবদলের আহ্বায়ক রাসেল মাহমুদ জানান, ১৯৫৪ সাল থেকে হোমনা-মেঘনা এক আসনেই ছিল। কিন্তু ২০০৮ সালের তৎকালীন নির্বাচন কমিশন এটি আলাদা করে। ২০১৮ সালের নির্বাচন পর্যন্ত সেভাবেই ভোট হয়।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দ্রুত ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানাসংক্রান্ত খসড়া প্রকাশের দাবি জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি নেতারা। গতকাল প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে তারা অষ্টম সংসদ নির্বাচনের সময়কার সংসদীয় আসন পুনর্বহালের দাবি জানান। বিএনপি নেতাদের ভাষ্য, তারা দলীয়ভাবে এ বৈঠকে আসেননি। সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে কুমিল্লার সাবেক এমপি ও বিএনপি নেতা মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, ১৯৮৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত যেভাবে নির্বাচনি আসন ছিল, আপনারা সেভাবে পুনর্বহাল করেন- এটা আমাদের সর্বজনীন দাবি। তিনি বলেন, আমরা কমিশনের কাছে খসড়া তালিকা প্রকাশের জন্য আবেদন করেছি। নির্বাচন কমিশন আমাদের জানিয়েছে, তারা কাজ করছে। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের আশা পূরণ হবে। এক প্রশ্নের উত্তরে বিএনপির এই নেতা বলেন, বিএনপির পক্ষ থেকে আমরা বৈঠক করতে আসিনি। আমরা বিভিন্ন আসন থেকে প্রতিনিধিরা এসেছি। আমাদের সবার দাবি হচ্ছে, ২০০১ সালের সীমানা অনুযায়ী যাতে সীমানা নির্ধারণ করা হয়। বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আবদুস সালাম আজাদ বলেন, ২০০১ সালে যেভাবে নির্বাচন হয়েছে, যেভাবে আমরা আসনভিত্তিক নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেছিলাম, এবারও ঠিক সেভাবে এলাকাভিত্তিক আসনগুলো যেন পুনর্বিন্যাস করা হয়। এ ব্যাপারে সিইসি ও নির্বাচন কমিশনার, সচিবের সঙ্গে কথা বলেছি। তারাও আশ্বস্ত করেছেন, অনৈতিকভাবে আসন বণ্টন হবে না, জনগণের চাহিদা মোতাবেক আসন বিন্যাস হবে। বিএনপির এ নেতা মুন্সিগঞ্জের প্রতিনিধি হিসেবে ইসির সঙ্গে বৈঠক করার কথা জানান। তিনি বলেন, আমাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী আসন পুনর্বিন্যাস করলে এ নির্বাচন কমিশন প্রশ্নবিদ্ধ হবে না। এর আগে হোমনা ও মেঘনা উপজেলা নিয়ে গঠিত কুমিল্লা-২ আসনটি আগের মতো রাখার দাবিতে নির্বাচন ভবনের সামনে মানববন্ধন করে একদল লোক। মানববন্ধনে অংশ নেওয়া নিলখী ইউনিয়ন পরিষদ যুবদলের আহ্বায়ক রাসেল মাহমুদ জানান, ১৯৫৪ সাল থেকে হোমনা-মেঘনা এক আসনেই ছিল। কিন্তু ২০০৮ সালের তৎকালীন নির্বাচন কমিশন এটি আলাদা করে। ২০১৮ সালের নির্বাচন পর্যন্ত সেভাবেই ভোট হয়। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Like
    Love
    JonoSathi React
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

    নিউইয়র্ক সিটির ডেমোক্রেটিক মেয়র প্রাইমারিতে জোহরান মামদানির নাটকীয় জয় প্রগতিশীল ডেমোক্র্যাটদের জন্য এক বিশাল খবর। তিনি সাবেক গভর্নর অ্যান্ড্রু কুওমোকে পরাজিত করে সবাইকে অবাক করে দিয়েছেন।

    ৩৩ বছর বয়সী মামদানি তার প্রচারে নিজেকে একজন আপোসহীন প্রগতিশীল হিসেবে তুলে ধরেছিলেন। তিনি এমন এক সময়ে জিতলেন, যখন অনেকেই ভাবছিলেন যে তার মতো একজন গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক সুইং ভোটারদের কাছে গ্রহণীয় নাও হতে পারেন। ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের বিষয়ে তার কঠোর অবস্থানও আলোচনায় ছিল।

    এই জয় শুধু মামদানির ব্যক্তিগত সাফল্য নয়। লিস স্মিথের মতো অভিজ্ঞ ডেমোক্রেটিক অপারেটররা মনে করেন, ভোটাররা এখন পুরোনো আর অনুপ্রেরণাহীন প্রার্থীদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। স্মিথের মতে, অ্যান্ড্রু কুওমো জো বাইডেন ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের খারাপ দিকগুলো একাই বহন করছিলেন– একদিকে তিনি ট্রাম্পের মতো অসম্মানজনকভাবে পদত্যাগ করেছিলেন, অন্যদিকে বাইডেনের মতো বুড়ো ও নতুন ধারণাহীন ছিলেন।

    মামদানি তার বিজয় ভাষণে বলেন, তার এই জয় শুধু নিউইয়র্কের জন্য নয়, সারা দেশের জন্য এক বার্তা। তিনি চান তার শহর ডোনাল্ড ট্রাম্পের ফ্যাসিবাদকে রুখতে এবং কর্মজীবী মানুষের জন্য লড়তে একটি মডেল হোক।

    মায়া রুপার্টের মতো ডেমোক্রেটিক কৌশল নির্ধারকরা মনে করেন, মামদানির এই জয় বামপন্থীদের দেখাচ্ছে যে কীভাবে আপোসহীনভাবে প্রচারণা চালিয়ে জয়ী হওয়া যায়। তিনি দেখিয়েছেন, সামাজিক ও জাতিগত ন্যায়বিচারের মতো বিষয়গুলো অজনপ্রিয় নয় বরং এগুলোকে সঠিকভাবে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া গেলে জেতা সম্ভব।

    তবে দলের সবাই মামদানির এই জয়ে খুশি নন। নিউইয়র্কের দুই কংগ্রেস সদস্য লরা গিলিন ও টম সুওজি মামদানিকে খুব বেশি চরমপন্থী বলে সমালোচনা করেছেন।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে? নিউইয়র্ক সিটির ডেমোক্রেটিক মেয়র প্রাইমারিতে জোহরান মামদানির নাটকীয় জয় প্রগতিশীল ডেমোক্র্যাটদের জন্য এক বিশাল খবর। তিনি সাবেক গভর্নর অ্যান্ড্রু কুওমোকে পরাজিত করে সবাইকে অবাক করে দিয়েছেন। ৩৩ বছর বয়সী মামদানি তার প্রচারে নিজেকে একজন আপোসহীন প্রগতিশীল হিসেবে তুলে ধরেছিলেন। তিনি এমন এক সময়ে জিতলেন, যখন অনেকেই ভাবছিলেন যে তার মতো একজন গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক সুইং ভোটারদের কাছে গ্রহণীয় নাও হতে পারেন। ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের বিষয়ে তার কঠোর অবস্থানও আলোচনায় ছিল। এই জয় শুধু মামদানির ব্যক্তিগত সাফল্য নয়। লিস স্মিথের মতো অভিজ্ঞ ডেমোক্রেটিক অপারেটররা মনে করেন, ভোটাররা এখন পুরোনো আর অনুপ্রেরণাহীন প্রার্থীদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। স্মিথের মতে, অ্যান্ড্রু কুওমো জো বাইডেন ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের খারাপ দিকগুলো একাই বহন করছিলেন– একদিকে তিনি ট্রাম্পের মতো অসম্মানজনকভাবে পদত্যাগ করেছিলেন, অন্যদিকে বাইডেনের মতো বুড়ো ও নতুন ধারণাহীন ছিলেন। মামদানি তার বিজয় ভাষণে বলেন, তার এই জয় শুধু নিউইয়র্কের জন্য নয়, সারা দেশের জন্য এক বার্তা। তিনি চান তার শহর ডোনাল্ড ট্রাম্পের ফ্যাসিবাদকে রুখতে এবং কর্মজীবী মানুষের জন্য লড়তে একটি মডেল হোক। মায়া রুপার্টের মতো ডেমোক্রেটিক কৌশল নির্ধারকরা মনে করেন, মামদানির এই জয় বামপন্থীদের দেখাচ্ছে যে কীভাবে আপোসহীনভাবে প্রচারণা চালিয়ে জয়ী হওয়া যায়। তিনি দেখিয়েছেন, সামাজিক ও জাতিগত ন্যায়বিচারের মতো বিষয়গুলো অজনপ্রিয় নয় বরং এগুলোকে সঠিকভাবে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া গেলে জেতা সম্ভব। তবে দলের সবাই মামদানির এই জয়ে খুশি নন। নিউইয়র্কের দুই কংগ্রেস সদস্য লরা গিলিন ও টম সুওজি মামদানিকে খুব বেশি চরমপন্থী বলে সমালোচনা করেছেন। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    Like
    JonoSathi React
    6
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com