Search | Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform

Upgrade to Pro

  • কিছু'༎❈!'কিছু'༎❈!'সময়'༎❈!'sad post ও করতে'༎❈!'হয়  '༎❈!'কারন,,,বেশি '༎❈!'সুখে থাকলে'༎❈!'ভুতে  '༎❈!'কিলায়
    কিছু'༎❈!'কিছু'༎❈!'সময়'༎❈!'sad post ও করতে'༎❈!'হয় 💔😭 '༎❈!'কারন,,,বেশি '༎❈!'সুখে থাকলে'༎❈!'ভুতে  '༎❈!'কিলায় 😜
    Like
    Sad
    4
    ·90 Views ·0 Reviews
  • এক সময় তাকে আমি খুব বেশি ভালবাসতাম
    তাকে নিয়ে ঘর বাঁধার স্বপ্ন দেখতাম
    কিন্তু সেই স্বপ্ন আমার আর সত্যি হলো না সে এখন অন্য একজনার হয়ে গেছে
    তবুও সে আমাকে বুলতে পারেনি আমিও তাকে বুলতে পারেনি এই ছবিগুলো আমাদের আগের দিনের স্মৃতি
    এক সময় তাকে আমি খুব বেশি ভালবাসতাম তাকে নিয়ে ঘর বাঁধার স্বপ্ন দেখতাম কিন্তু সেই স্বপ্ন আমার আর সত্যি হলো না সে এখন অন্য একজনার হয়ে গেছে তবুও সে আমাকে বুলতে পারেনি আমিও তাকে বুলতে পারেনি এই ছবিগুলো আমাদের আগের দিনের স্মৃতি
    Like
    3
    ·58 Views ·0 Reviews
  • **উপন্যাসঃ তার পর !**
    **অধ্যায়ঃ ০৩**
    “দোস্ত, আমাদের একটা সুন্দর ছবি তুলে দে। ছেলে-মেয়েদের দেখাবো, যেন বলতে পারি—তোর বাবা এক সময় কতটা রোমান্টিক ছিল।”
    নাঈমের কণ্ঠে একধরনের স্নিগ্ধ উচ্ছ্বাস, আর পাশে বসে থাকা রুহির গাল রঙ বদলাচ্ছিল লাজে।
    আমার হাতে আইফোন ১৫ প্রো। ক্যামেরাটা যেন মুহূর্তের ভেতর গল্প বলে দেয়।
    আমি ছবি তুলতে তুলতে গাইড করতে থাকি, “নাঈম, তোর ডান হাতটা ওর কাঁধে রাখ।”
    ও একটু অস্বস্তিতে হেসে নিল, তবু আমার কথা মেনে নিল।
    ওদের সম্পর্কটা ভার্চুয়াল পরিধি ছাড়িয়ে আজ বাস্তবের আলোয় ধরা দিয়েছে।
    এটাই প্রথম দেখা—একটা মিষ্টি টেনশন, একটা অপূর্ণতার ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে দুজনের চোখে-মুখে।
    আমি রুহিকে বললাম, “আপনার মাথাটা ওর বুকে রাখেন।”
    স্কুলে থাকতে ছবি তোলার জন্য আমাকে সবাই ‘মাস্টার’ বলত। আজ সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগল। ছবিগুলো যেন নিখুঁত মুহূর্তের ছাপ হয়ে রয়ে গেল।
    ছবি তুলতে তুলতে দুপুর হয়ে এলো।
    রুহির চেহারায় তখন ক্ষুধার ছাপ স্পষ্ট।
    নাঈম ওয়েটার ডাকল। মাথায় ক্যাপ, চোখে সানগ্লাস, গায়ের রং শ্যামলা, হালকা স্থূল। পোশাক-আশাকে স্পষ্ট সে এই রেস্টুরেন্টের কর্মী।
    ভদ্রভাবে জিজ্ঞেস করল, “আপনারা কী নিতে চান, স্যার?”
    নাঈম মেনু চাইল। আমাকে জিজ্ঞেস করল, “তুই কী খাবি?”
    আমি রুহির দিকে তাকিয়ে বললাম, “ভাবি যা খাবেন, আমিও তাই।”
    নাঈম রুহিকে জিজ্ঞেস করলে সে মৃদু হেসে বলল, “তুমি যা খাবে, আমিও তাই খাব। খরচ কম করো, বেশি দরকার নেই।”
    আমি অবাক হয়ে গেলাম।
    সাধারণত মেয়েরা রেস্টুরেন্টে এসে যতটা না খায়, তার চেয়ে বেশি পকেট ঝালিয়ে নেয়। কিন্তু এই মেয়ে ঠিক উল্টোটা বলছে!
    আমার বন্ধুটি খুব আবেগী। প্রেমে পড়া তার স্বভাবে ছিল না।
    তবু কীভাবে যেন রুহির প্রেমে জড়িয়ে পড়েছে—অদ্ভুত এক মায়া।
    আমি সবকিছুকে যুক্তির কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে বিচার করি।
    শুরু থেকেই বুঝেছিলাম, এই সম্পর্ক শেষমেশ টিকবে না। রাজশাহী আর ভোলার দূরত্ব, আর তার সঙ্গে বাস্তব জীবনের সীমাবদ্ধতা—সবই বলছিল, এই প্রেম বাস্তবের মাটিতে দাঁড়াবে না।
    তবু বন্ধুর আবেগ দেখে একসময় আমিও আশাবাদী হয়ে উঠেছিলাম।
    এতক্ষণে অর্ডার দেওয়া হলো—Chicken Spring Roll দুইটা।
    আমি বললাম, “তিনটা দে, আমরা তো তিনজন।”
    নাঈমের চোখের ভাঁজে কিছুটা সংকোচ চোখে পড়ল। বুঝলাম, ওর পকেটে খুব বেশি টাকা নেই। তবু রুহিকে বুঝতে দিচ্ছে না।
    ওয়েটার চলে গেল।
    ওকে দেখে কেন যেন একটা অস্বস্তি হচ্ছিল। কোথাও যেন আগে দেখেছি—ঠিক মনে পড়ছে না।
    পৃথিবীটা গোল, হয়তো কোথাও দেখা হয়ে যেতেও পারে।
    খাবার এসে গেল। আমাকে আলাদা একটা প্লেট দিল, ওরা দুজনে একটাতে খেতে শুরু করল।
    আমার ভিতরে এক ধরনের অস্বস্তি কাজ করছিল।
    তবে সে অস্বস্তির মাঝেই এক অপূর্ব দৃশ্য ফুটে উঠল।
    নাঈম এক টুকরো খাবার তুলে দিল রুহির মুখে।
    রুহি চোখে চোখ রেখে তাকিয়ে রইল।
    ওদের চাহনির গভীরতায় আমি যেন নিজেই হারিয়ে যাচ্ছিলাম।
    আমার মনে হচ্ছিল, সারাজীবন শুধু অন্যের প্রেম দেখেই কাটিয়ে দেব নাকি?
    কোথাও কি আমার জন্যও এমন কেউ অপেক্ষা করছে না?
    যার চোখে চোখ রাখলে বুক কেঁপে উঠবে? যাকে ঘিরে থাকবে হারানোর ভয়।
    ভালোবাসা মানেই তো সেই ভয়—হারিয়ে ফেলার ভয়। আর সেই ভয় না থাকলে, ভালোবাসাও টেকে না।
    আমি কাশলাম। ওরা দুজনেই লজ্জায় রাঙা হয়ে মাটির দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসতে লাগল।
    আমিও হাসলাম।
    ঠিক তখনই নাঈমের ফোনে অচেনা নম্বর থেকে কল আসে।
    ও ফোনটা কানে নিতেই ওপাশ থেকে একটা কণ্ঠ—
    “তোমার নাম কী? তুমি কোথায় থাকো?”
    নাঈম থমকে যায়।
    “আপনি কে? কোনো ভূমিকা না দিয়েই পরিচয় চাইছেন?”
    ওর চোখে চিন্তার রেখা ফুটে ওঠে।
    আমি নম্বরটা দেখতে চাইলাম। নম্বরটা শেষ হচ্ছিল ২০ দিয়ে।
    রুহি হঠাৎ ফিসফিসিয়ে বলল,
    “ফোনটা কেটে দাও! এটা আমার ভাইয়ার নম্বর!”
    আমরা সবাই স্তব্ধ হয়ে গেলাম।
    নাঈম ধীরে ফোনটা কেটে রাখল।
    আর আমি মনে মনে ভাবতে লাগলাম—এই গল্পটা কি এখানেই শেষ, না কি শুরু হলো নতুন কোনো অধ্যায়?
    Writer: #rifat_pir
    #চলব
    এরকম আরো গল্প করতে ফেসবুকে আমাকে F O L L O W (https://www.facebook.com/profile.php?id=61575602968495) করুন
    **উপন্যাসঃ তার পর !** **অধ্যায়ঃ ০৩** “দোস্ত, আমাদের একটা সুন্দর ছবি তুলে দে। ছেলে-মেয়েদের দেখাবো, যেন বলতে পারি—তোর বাবা এক সময় কতটা রোমান্টিক ছিল।” নাঈমের কণ্ঠে একধরনের স্নিগ্ধ উচ্ছ্বাস, আর পাশে বসে থাকা রুহির গাল রঙ বদলাচ্ছিল লাজে। আমার হাতে আইফোন ১৫ প্রো। ক্যামেরাটা যেন মুহূর্তের ভেতর গল্প বলে দেয়। আমি ছবি তুলতে তুলতে গাইড করতে থাকি, “নাঈম, তোর ডান হাতটা ওর কাঁধে রাখ।” ও একটু অস্বস্তিতে হেসে নিল, তবু আমার কথা মেনে নিল। ওদের সম্পর্কটা ভার্চুয়াল পরিধি ছাড়িয়ে আজ বাস্তবের আলোয় ধরা দিয়েছে। এটাই প্রথম দেখা—একটা মিষ্টি টেনশন, একটা অপূর্ণতার ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে দুজনের চোখে-মুখে। আমি রুহিকে বললাম, “আপনার মাথাটা ওর বুকে রাখেন।” স্কুলে থাকতে ছবি তোলার জন্য আমাকে সবাই ‘মাস্টার’ বলত। আজ সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগল। ছবিগুলো যেন নিখুঁত মুহূর্তের ছাপ হয়ে রয়ে গেল। ছবি তুলতে তুলতে দুপুর হয়ে এলো। রুহির চেহারায় তখন ক্ষুধার ছাপ স্পষ্ট। নাঈম ওয়েটার ডাকল। মাথায় ক্যাপ, চোখে সানগ্লাস, গায়ের রং শ্যামলা, হালকা স্থূল। পোশাক-আশাকে স্পষ্ট সে এই রেস্টুরেন্টের কর্মী। ভদ্রভাবে জিজ্ঞেস করল, “আপনারা কী নিতে চান, স্যার?” নাঈম মেনু চাইল। আমাকে জিজ্ঞেস করল, “তুই কী খাবি?” আমি রুহির দিকে তাকিয়ে বললাম, “ভাবি যা খাবেন, আমিও তাই।” নাঈম রুহিকে জিজ্ঞেস করলে সে মৃদু হেসে বলল, “তুমি যা খাবে, আমিও তাই খাব। খরচ কম করো, বেশি দরকার নেই।” আমি অবাক হয়ে গেলাম। সাধারণত মেয়েরা রেস্টুরেন্টে এসে যতটা না খায়, তার চেয়ে বেশি পকেট ঝালিয়ে নেয়। কিন্তু এই মেয়ে ঠিক উল্টোটা বলছে! আমার বন্ধুটি খুব আবেগী। প্রেমে পড়া তার স্বভাবে ছিল না। তবু কীভাবে যেন রুহির প্রেমে জড়িয়ে পড়েছে—অদ্ভুত এক মায়া। আমি সবকিছুকে যুক্তির কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে বিচার করি। শুরু থেকেই বুঝেছিলাম, এই সম্পর্ক শেষমেশ টিকবে না। রাজশাহী আর ভোলার দূরত্ব, আর তার সঙ্গে বাস্তব জীবনের সীমাবদ্ধতা—সবই বলছিল, এই প্রেম বাস্তবের মাটিতে দাঁড়াবে না। তবু বন্ধুর আবেগ দেখে একসময় আমিও আশাবাদী হয়ে উঠেছিলাম। এতক্ষণে অর্ডার দেওয়া হলো—Chicken Spring Roll দুইটা। আমি বললাম, “তিনটা দে, আমরা তো তিনজন।” নাঈমের চোখের ভাঁজে কিছুটা সংকোচ চোখে পড়ল। বুঝলাম, ওর পকেটে খুব বেশি টাকা নেই। তবু রুহিকে বুঝতে দিচ্ছে না। ওয়েটার চলে গেল। ওকে দেখে কেন যেন একটা অস্বস্তি হচ্ছিল। কোথাও যেন আগে দেখেছি—ঠিক মনে পড়ছে না। পৃথিবীটা গোল, হয়তো কোথাও দেখা হয়ে যেতেও পারে। খাবার এসে গেল। আমাকে আলাদা একটা প্লেট দিল, ওরা দুজনে একটাতে খেতে শুরু করল। আমার ভিতরে এক ধরনের অস্বস্তি কাজ করছিল। তবে সে অস্বস্তির মাঝেই এক অপূর্ব দৃশ্য ফুটে উঠল। নাঈম এক টুকরো খাবার তুলে দিল রুহির মুখে। রুহি চোখে চোখ রেখে তাকিয়ে রইল। ওদের চাহনির গভীরতায় আমি যেন নিজেই হারিয়ে যাচ্ছিলাম। আমার মনে হচ্ছিল, সারাজীবন শুধু অন্যের প্রেম দেখেই কাটিয়ে দেব নাকি? কোথাও কি আমার জন্যও এমন কেউ অপেক্ষা করছে না? যার চোখে চোখ রাখলে বুক কেঁপে উঠবে? যাকে ঘিরে থাকবে হারানোর ভয়। ভালোবাসা মানেই তো সেই ভয়—হারিয়ে ফেলার ভয়। আর সেই ভয় না থাকলে, ভালোবাসাও টেকে না। আমি কাশলাম। ওরা দুজনেই লজ্জায় রাঙা হয়ে মাটির দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসতে লাগল। আমিও হাসলাম। ঠিক তখনই নাঈমের ফোনে অচেনা নম্বর থেকে কল আসে। ও ফোনটা কানে নিতেই ওপাশ থেকে একটা কণ্ঠ— “তোমার নাম কী? তুমি কোথায় থাকো?” নাঈম থমকে যায়। “আপনি কে? কোনো ভূমিকা না দিয়েই পরিচয় চাইছেন?” ওর চোখে চিন্তার রেখা ফুটে ওঠে। আমি নম্বরটা দেখতে চাইলাম। নম্বরটা শেষ হচ্ছিল ২০ দিয়ে। রুহি হঠাৎ ফিসফিসিয়ে বলল, “ফোনটা কেটে দাও! এটা আমার ভাইয়ার নম্বর!” আমরা সবাই স্তব্ধ হয়ে গেলাম। নাঈম ধীরে ফোনটা কেটে রাখল। আর আমি মনে মনে ভাবতে লাগলাম—এই গল্পটা কি এখানেই শেষ, না কি শুরু হলো নতুন কোনো অধ্যায়? Writer: #rifat_pir #চলবে এরকম আরো গল্প করতে ফেসবুকে আমাকে F O L L O W (https://www.facebook.com/profile.php?id=61575602968495) করুন
    Like
    Love
    Sad
    4
    ·40 Views ·0 Reviews
  • "প্রকৃতি আমাদের অনেক কিছু শেখায়—শান্ত থাকো, ধৈর্য ধরো, আর সঠিক সময়ে নিজের সৌন্দর্য প্রকাশ করো। #প্রকৃতি #জীবনেরকথা
    "প্রকৃতি আমাদের অনেক কিছু শেখায়—শান্ত থাকো, ধৈর্য ধরো, আর সঠিক সময়ে নিজের সৌন্দর্য প্রকাশ করো। 🍃 #প্রকৃতি #জীবনেরকথা
    Love
    Like
    4
    ·110 Views ·1 Shares ·1 Reviews
  • গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

    জননিরাপত্তা বিভাগ

    রাজনৈতিক শাখা-২

    প্রজ্ঞাপন

    তারিখ: ২৯ বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ/ ১২ মে, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ

    এস.আর.ও নং ১৩৭-আইন/২০২৫। যেহেতু ২০০৯ সালে ৬ জানুয়ারি সরকার গঠনের পর থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার গনঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর সদস্য ও ভিন্নমতের মানুষের উপর হামলা, গুম, খুন, হত্যা, নির্যাতন ও ধর্ষণসহ বিভিন্ন নিপীড়নমূলক ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের মাধ্যমে সারাদেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে; এবং

    যেহেতু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের বিরুদ্ধে গত ১৫ জুলাই থেকে ০৫ আগস্ট ২০২৪ খ্রি. পর্যন্ত ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে গুম, খুন, পুড়িয়ে মানুষ হত্যা, গণহত্যা, বেআইনি আটক, অমানবিক নির্যাতন, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, সন্ত্রাসী কার্য ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সুস্পষ্ট অভিযোগ রয়েছে এবং এসব অভিযোগ দেশী ও আন্তর্জাতিক প্রতিবেদনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে; এবং

    যেহেতু উল্লেখিত অপরাধসমূহের অভিযোগে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এবং দেশের ফৌজদারি আদালতে বহুসংখ্যক মামলা বিচারাধীন রয়েছে; এবং

    যেহেতু এসকল মামলার বিচারে প্রতিবন্ধকতা তৈরি, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি, বাংলাদেশের সংহতি, জননিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করার লক্ষ্যে গত ০৫ আগস্ট ২০২৪ খ্রি. পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন কর্তৃক গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতার উপর হামলা, উস্কানিমূলক মিছিল আয়োজন, রাষ্ট্রবিরোধী লিফলেট বিতরণ এবং ভিনদেশে পলাতক তাদের নেত্রীসহ অন্য নেতাকর্মী কর্তৃক সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অপরাধমূলক বক্তব্য প্রদান, ব্যক্তি ও প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তির ক্ষতিসাধনের প্রচেষ্টাসহ আইন-শৃঙ্খলা বিরোধী কর্মকাণ্ড পরিলক্ষিত হয়েছে; এবং

    (৪২১৩)

    মূল্য: টাকা ৪.০০

    Nest line
    ৪২১৪

    বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, মে ১২, ২০২৫

    যেহেতু এসকল কর্মকান্ডে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়েছে, দলটি এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার বাদী ও সাক্ষীদের মনে ভীতির সঞ্চার করা হয়েছে ও এভাবে বিচার বিঘ্নিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে এবং সার্বিকভাবে দেশের আইন-শৃংখলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হওয়ার আশংকা সৃষ্টি হয়েছে; এবং

    যেহেতু সরকারের নিকট যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ রয়েছে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল ও অকার্যকর করার লক্ষ্যে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ডে জড়িত থাকাসহ জনমনে ভীতি সঞ্চারের উদ্দেশ্যে সন্ত্রাসী সংগঠনের ন্যায় বিভিন্ন বেআইনি কার্যকলাপ ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে; এবং

    যেহেতু, সরকার যুক্তিসংগতভাবে মনে করে সন্ত্রাস বিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ এবং সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা-১৮(১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দলটি এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা সমীচীন;

    সেহেতু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন কর্তৃক যে কোনো ধরনের প্রকাশনা, গণমাধ্যম, অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে কোনো ধরনের প্রচারণা, মিছিল, সভা-সমাবেশ, সম্মেলন আয়োজনসহ যাবতীয় কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো।

    ০২। ইহা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
    গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জননিরাপত্তা বিভাগ রাজনৈতিক শাখা-২ প্রজ্ঞাপন তারিখ: ২৯ বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ/ ১২ মে, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ এস.আর.ও নং ১৩৭-আইন/২০২৫। যেহেতু ২০০৯ সালে ৬ জানুয়ারি সরকার গঠনের পর থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার গনঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর সদস্য ও ভিন্নমতের মানুষের উপর হামলা, গুম, খুন, হত্যা, নির্যাতন ও ধর্ষণসহ বিভিন্ন নিপীড়নমূলক ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের মাধ্যমে সারাদেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে; এবং যেহেতু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের বিরুদ্ধে গত ১৫ জুলাই থেকে ০৫ আগস্ট ২০২৪ খ্রি. পর্যন্ত ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে গুম, খুন, পুড়িয়ে মানুষ হত্যা, গণহত্যা, বেআইনি আটক, অমানবিক নির্যাতন, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, সন্ত্রাসী কার্য ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সুস্পষ্ট অভিযোগ রয়েছে এবং এসব অভিযোগ দেশী ও আন্তর্জাতিক প্রতিবেদনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে; এবং যেহেতু উল্লেখিত অপরাধসমূহের অভিযোগে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এবং দেশের ফৌজদারি আদালতে বহুসংখ্যক মামলা বিচারাধীন রয়েছে; এবং যেহেতু এসকল মামলার বিচারে প্রতিবন্ধকতা তৈরি, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি, বাংলাদেশের সংহতি, জননিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করার লক্ষ্যে গত ০৫ আগস্ট ২০২৪ খ্রি. পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন কর্তৃক গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতার উপর হামলা, উস্কানিমূলক মিছিল আয়োজন, রাষ্ট্রবিরোধী লিফলেট বিতরণ এবং ভিনদেশে পলাতক তাদের নেত্রীসহ অন্য নেতাকর্মী কর্তৃক সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অপরাধমূলক বক্তব্য প্রদান, ব্যক্তি ও প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তির ক্ষতিসাধনের প্রচেষ্টাসহ আইন-শৃঙ্খলা বিরোধী কর্মকাণ্ড পরিলক্ষিত হয়েছে; এবং (৪২১৩) মূল্য: টাকা ৪.০০ Nest line ৪২১৪ বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, মে ১২, ২০২৫ যেহেতু এসকল কর্মকান্ডে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়েছে, দলটি এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার বাদী ও সাক্ষীদের মনে ভীতির সঞ্চার করা হয়েছে ও এভাবে বিচার বিঘ্নিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে এবং সার্বিকভাবে দেশের আইন-শৃংখলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হওয়ার আশংকা সৃষ্টি হয়েছে; এবং যেহেতু সরকারের নিকট যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ রয়েছে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল ও অকার্যকর করার লক্ষ্যে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ডে জড়িত থাকাসহ জনমনে ভীতি সঞ্চারের উদ্দেশ্যে সন্ত্রাসী সংগঠনের ন্যায় বিভিন্ন বেআইনি কার্যকলাপ ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে; এবং যেহেতু, সরকার যুক্তিসংগতভাবে মনে করে সন্ত্রাস বিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ এবং সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা-১৮(১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দলটি এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা সমীচীন; সেহেতু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন কর্তৃক যে কোনো ধরনের প্রকাশনা, গণমাধ্যম, অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে কোনো ধরনের প্রচারণা, মিছিল, সভা-সমাবেশ, সম্মেলন আয়োজনসহ যাবতীয় কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো। ০২। ইহা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
    Love
    3
    ·68 Views ·0 Reviews
  • রুপে রুপান্তর, সময় কিন্তু যাদুকর,আজকে তোমার, কালকে আমার, পাপে জয়,পাপে ক্ষয়, অতি পাপে মরণ হয়,,, সময় কিন্তু কথা কয়....!!!
    রুপে রুপান্তর, সময় কিন্তু যাদুকর,আজকে তোমার, কালকে আমার, পাপে জয়,পাপে ক্ষয়, অতি পাপে মরণ হয়,,, সময় কিন্তু কথা কয়....!!!
    Love
    Sad
    3
    ·65 Views ·0 Reviews
  • .
    _"সময় কিন্তু অনেক স্বার্থপর,
    আজকে তোর কালকে আমার'..!
    #highlightsシ#fypシ
    #moodchallengemoodchallenge
    #moodchallenge
    .
    . _"সময় কিন্তু অনেক স্বার্থপর, আজকে তোর কালকে আমার'..! 💣☠ #highlightsシ゚ #fypシ゚ #moodchallengemoodchallenge #moodchallenge .
    Love
    Like
    Angry
    6
    1 Comments ·67 Views ·0 Reviews
  • হারিয়ে যাওয়া মানুষের জন্য

    যে চলে যায়, সে কি ফেরে—
    নাকি শূন্যতাই রেখে যায় ঘরে?
    জানালার পাশে বসে থাকি,
    তোমার ছায়া খুঁজি রোজ সকালে।

    তুমি ছিলে বাতাসের মতো—
    ছুঁয়ে গেলে, কিন্তু ধরতে পারিনি,
    আজও তোমার নাম ধরে
    নীরব কাঁদে এই গোপন চিঠি।

    হাত ধরেছিলে একদিন,
    বলে ছিলে “থাকবো পাশে,”
    কিন্তু সময়ের স্রোতে হারিয়ে গেলে,
    রইলো শুধু কষ্টের আশ্বাসে।

    তোমার গন্ধ লেগে আছে
    আমার বালিশের পাশে,
    তবু তুমি নেই, নেই কোনো শব্দ,
    আছো শুধু স্মৃতির বাতাসে।
    হারিয়ে যাওয়া মানুষের জন্য যে চলে যায়, সে কি ফেরে— নাকি শূন্যতাই রেখে যায় ঘরে? জানালার পাশে বসে থাকি, তোমার ছায়া খুঁজি রোজ সকালে। তুমি ছিলে বাতাসের মতো— ছুঁয়ে গেলে, কিন্তু ধরতে পারিনি, আজও তোমার নাম ধরে নীরব কাঁদে এই গোপন চিঠি। হাত ধরেছিলে একদিন, বলে ছিলে “থাকবো পাশে,” কিন্তু সময়ের স্রোতে হারিয়ে গেলে, রইলো শুধু কষ্টের আশ্বাসে। তোমার গন্ধ লেগে আছে আমার বালিশের পাশে, তবু তুমি নেই, নেই কোনো শব্দ, আছো শুধু স্মৃতির বাতাসে।
    Love
    Like
    7
    ·67 Views ·0 Reviews

  • হারিয়ে যাওয়া মানুষের জন্য

    যে চলে যায়, সে কি ফেরে—
    নাকি শূন্যতাই রেখে যায় ঘরে?
    জানালার পাশে বসে থাকি,
    তোমার ছায়া খুঁজি রোজ সকালে।

    তুমি ছিলে বাতাসের মতো—
    ছুঁয়ে গেলে, কিন্তু ধরতে পারিনি,
    আজও তোমার নাম ধরে
    নীরব কাঁদে এই গোপন চিঠি।

    হাত ধরেছিলে একদিন,
    বলে ছিলে “থাকবো পাশে,”
    কিন্তু সময়ের স্রোতে হারিয়ে গেলে,
    রইলো শুধু কষ্টের আশ্বাসে।

    তোমার গন্ধ লেগে আছে
    আমার বালিশের পাশে,
    তবু তুমি নেই, নেই কোনো শব্দ,
    আছো শুধু স্মৃতির বাতাসে।
    হারিয়ে যাওয়া মানুষের জন্য যে চলে যায়, সে কি ফেরে— নাকি শূন্যতাই রেখে যায় ঘরে? জানালার পাশে বসে থাকি, তোমার ছায়া খুঁজি রোজ সকালে। তুমি ছিলে বাতাসের মতো— ছুঁয়ে গেলে, কিন্তু ধরতে পারিনি, আজও তোমার নাম ধরে নীরব কাঁদে এই গোপন চিঠি। হাত ধরেছিলে একদিন, বলে ছিলে “থাকবো পাশে,” কিন্তু সময়ের স্রোতে হারিয়ে গেলে, রইলো শুধু কষ্টের আশ্বাসে। তোমার গন্ধ লেগে আছে আমার বালিশের পাশে, তবু তুমি নেই, নেই কোনো শব্দ, আছো শুধু স্মৃতির বাতাসে।
    Like
    Love
    3
    ·81 Views ·0 Reviews

  • শূন্যতার শব্দ

    রাত জাগে চুপচাপ, দেয় না কোনো সাড়া,
    চাঁদটাও ক্লান্ত আজ, হারিয়েছে আলোটা সারা।
    দেয়ালে টাঙানো ঘড়ি—
    টিক টিক করে চলে,
    কিন্তু আমার সময় যেন
    থেমে আছে কালের গলে।

    ভাঙা আয়নায় মুখ দেখি,
    চেনা লাগে না নিজেকে,
    হৃদয়ের জমাট কষ্টগুলো
    রক্ত করে লিখি মেঘে।

    প্রিয়জনের নাম ধরে
    ডাকি শুধু নিঃশব্দে,
    তারা কি শোনে ওই ওপারে,
    নাকি আমার ব্যথা ব্যর্থ শব্দে?

    বাঁচার চেষ্টা করি, তবুও—
    মরে যাই একটু একটু করে,
    এই শূন্য বুক, এই চেনা ঘর
    তোমায় খোঁজে প্রতিটা
    শূন্যতার শব্দ রাত জাগে চুপচাপ, দেয় না কোনো সাড়া, চাঁদটাও ক্লান্ত আজ, হারিয়েছে আলোটা সারা। দেয়ালে টাঙানো ঘড়ি— টিক টিক করে চলে, কিন্তু আমার সময় যেন থেমে আছে কালের গলে। ভাঙা আয়নায় মুখ দেখি, চেনা লাগে না নিজেকে, হৃদয়ের জমাট কষ্টগুলো রক্ত করে লিখি মেঘে। প্রিয়জনের নাম ধরে ডাকি শুধু নিঃশব্দে, তারা কি শোনে ওই ওপারে, নাকি আমার ব্যথা ব্যর্থ শব্দে? বাঁচার চেষ্টা করি, তবুও— মরে যাই একটু একটু করে, এই শূন্য বুক, এই চেনা ঘর তোমায় খোঁজে প্রতিটা
    Love
    Like
    5
    ·61 Views ·0 Reviews
  • সময়, আমার জীবনে থেকে,অনেক কিছু কেড়ে নিছে, যা আমি কখনোই হারাতে চাইনি..!
    সময়, আমার জীবনে থেকে,অনেক কিছু কেড়ে নিছে, যা আমি কখনোই হারাতে চাইনি..!💔⏳
    Like
    Love
    Angry
    4
    ·56 Views ·0 Reviews


  • *বাঁদর ও রাজা*

    এক দেশে ছিল এক খুব অহংকারী রাজা। একদিন সে শুনলো, বনে এক বাঁদর আছে যে নাকি মানুষের মতো কথা বলতে পারে!

    তৎক্ষণাৎ রাজার আদেশ, “ওই বাঁদরকে ধরে নিয়ে এসো!”
    সৈন্যরা গেলো, বাঁদর ধরা পড়লো, এবং রাজদরবারে হাজির হলো।

    রাজা বললো, “তুমি যদি সত্যিই মানুষের মতো বুদ্ধিমান হও, তবে আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দাও—
    রাজা কে বেশি বুদ্ধিমান, আমি না তুমিই?”

    বাঁদর একটু ভেবে বলল, “রাজা মশাই, আপনি তো আমাকে ধরে এনেছেন, আমি তো আপনাকে ধরিনি! এখন বলুন, কে বুদ্ধিমান?”

    সবাই হেসে গড়াগড়ি, আর রাজা লজ্জায় চুপ!

    ---

    *গল্পের শিক্ষা:*
    সবসময় ক্ষমতা থাকলেই বুদ্ধি হয় না। হালকা হেসে নেওয়াই অনেক সময় সবচেয়ে বড় জয়#
    🐒 *বাঁদর ও রাজা* 👑 এক দেশে ছিল এক খুব অহংকারী রাজা। একদিন সে শুনলো, বনে এক বাঁদর আছে যে নাকি মানুষের মতো কথা বলতে পারে! তৎক্ষণাৎ রাজার আদেশ, “ওই বাঁদরকে ধরে নিয়ে এসো!” সৈন্যরা গেলো, বাঁদর ধরা পড়লো, এবং রাজদরবারে হাজির হলো। রাজা বললো, “তুমি যদি সত্যিই মানুষের মতো বুদ্ধিমান হও, তবে আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দাও— রাজা কে বেশি বুদ্ধিমান, আমি না তুমিই?” বাঁদর একটু ভেবে বলল, “রাজা মশাই, আপনি তো আমাকে ধরে এনেছেন, আমি তো আপনাকে ধরিনি! এখন বলুন, কে বুদ্ধিমান?” সবাই হেসে গড়াগড়ি, আর রাজা লজ্জায় চুপ! --- *গল্পের শিক্ষা:* সবসময় ক্ষমতা থাকলেই বুদ্ধি হয় না। হালকা হেসে নেওয়াই অনেক সময় সবচেয়ে বড় জয়#
    Love
    Like
    Haha
    5
    1 Comments ·44 Views ·0 Reviews
More Results