البحث | Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform

ترقية الحساب

  • ৭৪ এ মুজিব বাহিনীর হাতে যে নববধূ স্বামীর সামনে ধর্ষিত হয়েছিলেন, আপনি আমাদের অভিবাদন গ্রহণ করুন।

    ৭২-৭৫ এ রক্ষিবাহিনী আর ছাত্রলীগের হাতে নিহত ৪০ হাজার শহীদ আমাদের অভিবাদন গ্রহণ করুন।

    অভিবাদন গ্রহণ করুন মুজিবের বাকশালী আর অভিশপ্ত পরিবারকে ধ্বংস করে ফাঁসিতে ঝুলা ৭৫ এর ১৫ আগস্টের বিপ্লবীরা।

    অভিবাদন গ্রহণ করুন লগি বৈঠার উদ্দাম নৃত্যে নিহত হওয়া মানুষেরা।

    অভিবাদন গ্রহণ করুন ৫৮ জন সেনা অফিসার, ভালোবাসা নিন বিচারের নামে নির্যাতনের স্বীকার হয়ে মরে যাওয়া বিডিআর কর্মীরা।

    ভালোবাসা নাও বিশ্বজিত ঘোষ।

    ভালোবাসা নেন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর রায়ের পর দুইদিন শহীদ হওয়া সাতক্ষীরার এক মায়ের পেটের দুই ভাই। আরো ১৭০ জন শহীদ।

    অভিবাদন নিন শাপলা চত্বরের গণহত্যার স্বীকার হওয়া আলেম, এতিম আর মাদ্রাসার ছাত্ররা।

    অভিবাদন নিন শহীদ রেহান।

    ভালোবাসা নিন শহীদ কাদের মোল্লা, শহীদ মুজাহিদ, শহীদ নিজামী, শহীদ সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীসহ শাহবাগের জল্লাদের মঞ্চ থেকে খুন হওয়া সকল শহীদেরা।

    অভিবাদন নিন জঙ্গি নাটকে নিহত হওয়া নিরীহ মাদ্রাসার ছেলেগুলো।

    ভালোবাসা নিন মোদি বিরোধী আন্দোলনের শহীদেরা।

    অভিবাদন নিন আমাদের ইমাম শহীদ আবরার ফাহাদ।

    অভিবাদন নিন আবু সাঈদ, মুগ্ধ, ওয়াসিম, ফারহানসহ জুলাইয়ের শহীদেরা।

    অভিবাদন নিন আয়নাঘরের বন্দিরা, নিজেদের জীবন দিয়ে আমাদের আওয়ামীলীগ চেনানোর জন্য।

    অভিবাদন নিন জুলাইয়ের বিপ্লবীরা।

    আজ আমরা আমাদের মাতৃভূমিকে কলঙ্ক মুক্ত করেছি।

    আমরা আপনাদের ভুলে যাইনি, বরং আপনাদের পবিত্র রক্ত মাথায় আর বুকে নিয়েই আমরা পথ চলছি। আজও, এখনও।

    আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধে আপনারা শহীদ হয়ে আমাদের গাজী করে দেওয়ার জন্য।

    এই বিজয় আপনাদের।

    এই স্বাধীনতা আপনাদের।

    আপনাদের রক্তের কাছে আমাদের আকাশ সমান ঋণ।

    আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করে এই ঋণের কিছু শোধ করতে পেরেছি।

    বাট এই আওয়ামীলীগের শেষ আমরা দেখে ছাড়বো, আপনাদের যারা বেঁচে থাকতে দেয়নি, এই মাটির এক ইঞ্চিও আমরা ওদের হাতে ছাইড়া দিবো না,এ আমাদের ওয়াদা।

    আল্লাহ যেন আমাদের আগামীর যুদ্ধগুলোতেও বিজয় দান করেন। আল্লাহ যেন আমাদের আজীবন এই ঈমান আর ইনকিলাবের পথে বহাল রাখেন।

    ইনকিলাব জিন্দাবাদ।

    মুজিববাদ মুর্দাবাদ।
    #Sadiqur Rahaman Khan
    ৭৪ এ মুজিব বাহিনীর হাতে যে নববধূ স্বামীর সামনে ধর্ষিত হয়েছিলেন, আপনি আমাদের অভিবাদন গ্রহণ করুন। ৭২-৭৫ এ রক্ষিবাহিনী আর ছাত্রলীগের হাতে নিহত ৪০ হাজার শহীদ আমাদের অভিবাদন গ্রহণ করুন। অভিবাদন গ্রহণ করুন মুজিবের বাকশালী আর অভিশপ্ত পরিবারকে ধ্বংস করে ফাঁসিতে ঝুলা ৭৫ এর ১৫ আগস্টের বিপ্লবীরা। অভিবাদন গ্রহণ করুন লগি বৈঠার উদ্দাম নৃত্যে নিহত হওয়া মানুষেরা। অভিবাদন গ্রহণ করুন ৫৮ জন সেনা অফিসার, ভালোবাসা নিন বিচারের নামে নির্যাতনের স্বীকার হয়ে মরে যাওয়া বিডিআর কর্মীরা। ভালোবাসা নাও বিশ্বজিত ঘোষ। ভালোবাসা নেন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর রায়ের পর দুইদিন শহীদ হওয়া সাতক্ষীরার এক মায়ের পেটের দুই ভাই। আরো ১৭০ জন শহীদ। অভিবাদন নিন শাপলা চত্বরের গণহত্যার স্বীকার হওয়া আলেম, এতিম আর মাদ্রাসার ছাত্ররা। অভিবাদন নিন শহীদ রেহান। ভালোবাসা নিন শহীদ কাদের মোল্লা, শহীদ মুজাহিদ, শহীদ নিজামী, শহীদ সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীসহ শাহবাগের জল্লাদের মঞ্চ থেকে খুন হওয়া সকল শহীদেরা। অভিবাদন নিন জঙ্গি নাটকে নিহত হওয়া নিরীহ মাদ্রাসার ছেলেগুলো। ভালোবাসা নিন মোদি বিরোধী আন্দোলনের শহীদেরা। অভিবাদন নিন আমাদের ইমাম শহীদ আবরার ফাহাদ। অভিবাদন নিন আবু সাঈদ, মুগ্ধ, ওয়াসিম, ফারহানসহ জুলাইয়ের শহীদেরা। অভিবাদন নিন আয়নাঘরের বন্দিরা, নিজেদের জীবন দিয়ে আমাদের আওয়ামীলীগ চেনানোর জন্য। অভিবাদন নিন জুলাইয়ের বিপ্লবীরা। আজ আমরা আমাদের মাতৃভূমিকে কলঙ্ক মুক্ত করেছি। আমরা আপনাদের ভুলে যাইনি, বরং আপনাদের পবিত্র রক্ত মাথায় আর বুকে নিয়েই আমরা পথ চলছি। আজও, এখনও। আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধে আপনারা শহীদ হয়ে আমাদের গাজী করে দেওয়ার জন্য। এই বিজয় আপনাদের। এই স্বাধীনতা আপনাদের। আপনাদের রক্তের কাছে আমাদের আকাশ সমান ঋণ। আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করে এই ঋণের কিছু শোধ করতে পেরেছি। বাট এই আওয়ামীলীগের শেষ আমরা দেখে ছাড়বো, আপনাদের যারা বেঁচে থাকতে দেয়নি, এই মাটির এক ইঞ্চিও আমরা ওদের হাতে ছাইড়া দিবো না,এ আমাদের ওয়াদা। আল্লাহ যেন আমাদের আগামীর যুদ্ধগুলোতেও বিজয় দান করেন। আল্লাহ যেন আমাদের আজীবন এই ঈমান আর ইনকিলাবের পথে বহাল রাখেন। ইনকিলাব জিন্দাবাদ। মুজিববাদ মুর্দাবাদ। #Sadiqur Rahaman Khan
    Love
    5
    ·203 مشاهدة ·0 معاينة
  • *আলহামদুলিল্লাহ!
    ন্যাশনাল হাসপাতাল চট্টগ্রাম লিঃ আজ এক অবিস্মরণীয় ঘটনার স্বাক্ষী।
    মরিয়ম বেগম,৩০ বছর, স্বামী - নুর মোহাম্মদ,জাকির পাড়া, ঈদগাঁ, কক্সবাজার নামের একজন মা একসঙ্গে জন্ম দিয়েছেন ৬টি নবজাতক।ডেলিভারি করেছেন ডাঃ নাজনিন সুলতানা লুলু, এফসিপিএস (গাইনী এন্ড অব্স)।
    এই অলৌকিক ঘটনা আল্লাহর দয়া একজন মায়ের সাহস আর ধৈর্যের প্রতীক।

    তথ্য জাহাঙ্গীর আলম
    ফিজিওথেরাপিস্ট ন্যাশনাল হাসপাতাল চট্রগ্রাম।
    *আলহামদুলিল্লাহ! ন্যাশনাল হাসপাতাল চট্টগ্রাম লিঃ আজ এক অবিস্মরণীয় ঘটনার স্বাক্ষী। মরিয়ম বেগম,৩০ বছর, স্বামী - নুর মোহাম্মদ,জাকির পাড়া, ঈদগাঁ, কক্সবাজার নামের একজন মা একসঙ্গে জন্ম দিয়েছেন ৬টি নবজাতক।ডেলিভারি করেছেন ডাঃ নাজনিন সুলতানা লুলু, এফসিপিএস (গাইনী এন্ড অব্স)। এই অলৌকিক ঘটনা আল্লাহর দয়া একজন মায়ের সাহস আর ধৈর্যের প্রতীক। ✍️তথ্য জাহাঙ্গীর আলম ফিজিওথেরাপিস্ট ন্যাশনাল হাসপাতাল চট্রগ্রাম।
    Love
    2
    ·50 مشاهدة ·0 معاينة
  • আমরা পুরুষ মানুষ আমাদের টাকা আছে মা বাবা বউ বাচ্চা আত্নীয় স্বজন সব আছে,টাকা নাই কেউ নাই, হুহ হায়রে পুরুষ মানুষের জীবন!
    আমরা পুরুষ মানুষ আমাদের টাকা আছে মা বাবা বউ বাচ্চা আত্নীয় স্বজন সব আছে,টাকা নাই কেউ নাই, হুহ হায়রে পুরুষ মানুষের জীবন!
    Love
    Like
    Haha
    5
    ·94 مشاهدة ·0 معاينة
  • গরম থেকে বাঁচার বা আরাম পাওয়ার জন্য কিছু কার্যকর উপায় নিচে দেওয়া হলো:

    1. হালকা ও ঢিলেঢালা পোশাক পরুন: সুতি বা লিনেন কাপড়ের পোশাক পরলে শরীরে বাতাস চলাচল করে, ঘাম কম হয়।


    2. পর্যাপ্ত পানি পান করুন: গরমে শরীর থেকে পানি ঝরে যায়, তাই দিনে ৮–১০ গ্লাস পানি পান করুন।


    3. রোদ এড়িয়ে চলুন: দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৩টার মধ্যে রোদে বের না হওয়াই ভালো। বের হলে ছাতা, টুপি বা সানগ্লাস ব্যবহার করুন।


    4. হালকা খাবার খান: তেল-চর্বিযুক্ত খাবারের বদলে শাকসবজি, ফলমূল, এবং হালকা ভাত বা রুটি খাওয়া উচিত।


    5. বাড়ি ঠান্ডা রাখুন: পর্দা টেনে রাখুন, দরজা-জানালা খোলা রাখুন যাতে বাতাস চলাচল করতে পারে। সম্ভব হলে ফ্যান বা এ.সি. ব্যবহার করুন।


    6. গোসল করুন দিনে ২ বার: ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করলে শরীর ঠান্ডা থাকে এবং গরম লাগা কমে।


    7. পায়ে পানি ঢালুন বা ভেজা তোয়ালে ব্যবহার করুন: বিশেষ করে ঘুমানোর আগে পায়ে ঠাণ্ডা পানি ঢাললে বা কপালে ভেজা তোয়ালে রাখলে আরাম পাওয়া যায়।
    গরম থেকে বাঁচার বা আরাম পাওয়ার জন্য কিছু কার্যকর উপায় নিচে দেওয়া হলো: 1. হালকা ও ঢিলেঢালা পোশাক পরুন: সুতি বা লিনেন কাপড়ের পোশাক পরলে শরীরে বাতাস চলাচল করে, ঘাম কম হয়। 2. পর্যাপ্ত পানি পান করুন: গরমে শরীর থেকে পানি ঝরে যায়, তাই দিনে ৮–১০ গ্লাস পানি পান করুন। 3. রোদ এড়িয়ে চলুন: দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৩টার মধ্যে রোদে বের না হওয়াই ভালো। বের হলে ছাতা, টুপি বা সানগ্লাস ব্যবহার করুন। 4. হালকা খাবার খান: তেল-চর্বিযুক্ত খাবারের বদলে শাকসবজি, ফলমূল, এবং হালকা ভাত বা রুটি খাওয়া উচিত। 5. বাড়ি ঠান্ডা রাখুন: পর্দা টেনে রাখুন, দরজা-জানালা খোলা রাখুন যাতে বাতাস চলাচল করতে পারে। সম্ভব হলে ফ্যান বা এ.সি. ব্যবহার করুন। 6. গোসল করুন দিনে ২ বার: ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করলে শরীর ঠান্ডা থাকে এবং গরম লাগা কমে। 7. পায়ে পানি ঢালুন বা ভেজা তোয়ালে ব্যবহার করুন: বিশেষ করে ঘুমানোর আগে পায়ে ঠাণ্ডা পানি ঢাললে বা কপালে ভেজা তোয়ালে রাখলে আরাম পাওয়া যায়।
    Love
    Wow
    7
    1 التعليقات ·77 مشاهدة ·0 معاينة
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন শুধুই রঙ ও রেখার খেলা নয়; এটি ভাবনার রূপান্তর, বার্তার শক্তিশালী প্রকাশ। একজন দক্ষ ডিজাইনার জানেন, প্রতিটি ডিজাইনের পেছনে থাকে একটি উদ্দেশ্য, একটি গল্প। রঙের সঠিক ব্যবহার, ফন্টের ভারসাম্য এবং লেআউটের পরিষ্কারতা—এই তিনটি মূলস্তম্ভ মেনে চললে যেকোনো ডিজাইন হয়ে ওঠে প্রভাবশালী। নকল নয়, মৌলিকতা বজায় রাখা ডিজাইনারের সবচেয়ে বড় গুণ। ক্লায়েন্টের চাহিদা বুঝে তাতে নিজের ক্রিয়েটিভিটি যোগ করাই প্রকৃত ডিজাইনের নীতি। মনে রাখতে হবে, “কমই বেশী”—সিম্পল ডিজাইনে থাকে সবচেয়ে গভীর প্রভাব। তাই প্রতিটি পিক্সেল, প্রতিটি লাইনের মধ্যে থাকা বার্তাকে গুরুত্ব দিয়ে ডিজাইন করাই একজন প্রকৃত শিল্পীর পরিচয়।
    গ্রাফিক্স ডিজাইন শুধুই রঙ ও রেখার খেলা নয়; এটি ভাবনার রূপান্তর, বার্তার শক্তিশালী প্রকাশ। একজন দক্ষ ডিজাইনার জানেন, প্রতিটি ডিজাইনের পেছনে থাকে একটি উদ্দেশ্য, একটি গল্প। রঙের সঠিক ব্যবহার, ফন্টের ভারসাম্য এবং লেআউটের পরিষ্কারতা—এই তিনটি মূলস্তম্ভ মেনে চললে যেকোনো ডিজাইন হয়ে ওঠে প্রভাবশালী। নকল নয়, মৌলিকতা বজায় রাখা ডিজাইনারের সবচেয়ে বড় গুণ। ক্লায়েন্টের চাহিদা বুঝে তাতে নিজের ক্রিয়েটিভিটি যোগ করাই প্রকৃত ডিজাইনের নীতি। মনে রাখতে হবে, “কমই বেশী”—সিম্পল ডিজাইনে থাকে সবচেয়ে গভীর প্রভাব। তাই প্রতিটি পিক্সেল, প্রতিটি লাইনের মধ্যে থাকা বার্তাকে গুরুত্ব দিয়ে ডিজাইন করাই একজন প্রকৃত শিল্পীর পরিচয়।
    Love
    3
    ·52 مشاهدة ·0 معاينة
  • মানুষ মানুষকে কখনো অবহেলা করে জানেন যখন আপনার পকেটে থাকার টাকা থাকবে না তখন আপনাকে ভালোবাসার মতো মানুষও থাকবে না আপনার ঘরের আত্মীয়-স্বজনরাই আপনাকে ভালবাসবে না আপনারা আপনার মাও আপনাকে ভালোবাসবে না আপনার বউ আপনাকে ভালোবাসবে না সবাই তখন পর হবে এটাই বাস্তব
    মানুষ মানুষকে কখনো অবহেলা করে জানেন যখন আপনার পকেটে থাকার টাকা থাকবে না তখন আপনাকে ভালোবাসার মতো মানুষও থাকবে না আপনার ঘরের আত্মীয়-স্বজনরাই আপনাকে ভালবাসবে না আপনারা আপনার মাও আপনাকে ভালোবাসবে না আপনার বউ আপনাকে ভালোবাসবে না সবাই তখন পর হবে এটাই বাস্তব
    Love
    Like
    Haha
    7
    ·146 مشاهدة ·0 معاينة
  • *ইমাম মাহদী আসার পূর্বে প্রায় ৭০টি আলামতের*
    * হাদীসে বর্ণনা আছে।* *তার মধ্যে প্রায়*
    *৬৫টি পূর্ণ হয়ে গেছে।* *এর কয়েকটি তুলে*
    *ধরলাম*
    -
    ১.মানুষের ধন-সম্পদ বৃদ্ধি হবে (বুখারী)
    ২.মানুষ চুলে কলপ ব্যবহার করবে (আবু দাউদ)
    ৩.ঘন ঘন ভূমিকম্প হবে (বুখারী)
    ৪.(বিনা বিচারে) হত্যাকান্ড বেড়ে যাবে (বুখারী
    ও মুসলীম)
    ৫.ঘন ঘন বাজার বসবে ও মহিলারা সর্বপ্রথম
    সেখানে ঢুকবে (বুখারী,মুসলীম ও মিশকাত)
    ৬.(পুরুষের তুলনায়) মহিলাদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে
    (বুখারী ও মুসলীম)
    -
    এছাড়াও আরো রয়েছে,
    -ঘন ঘন বজ্রপাত হবে। বিভিন্ন এলাকার মানুষের
    যখন পরস্পরের সাথে দেখা হবে, তারা বলবে
    গত বজ্রপাতে তোমাদের এলাকায় কতজন মারা
    গেছে,
    -সুদের ছড়াছড়ি হবে,
    -জ্বীনা-ব্যভিচার (প্রেম -ভালবাসা,অবৈধ
    সম্পর্ক,পরকীয়া) বেড়ে যাবে,
    -সময়ের দ্রুত চলে যাবে (বরকত কমে যাবে),
    -গান-বাজনা ব্যাপক বৃদ্ধি পাবে ও তাকে হালাল মনে
    করা হবে,
    -মদ্যপান বেড়ে যাবে ও তা অন্য নাম দিয়ে বিক্রি
    করা হবে,
    -আকাশ থেকে (স্যাটালাইটের মাধ্যমে) ফেতনা
    বর্ষিত হবে,
    -মুসলীম উম্মাহর একদল মূর্তিপূজা করবে (বুঝে
    নেন!),
    -দাসী তার প্রভুকে জন্ম দেবে (মেয়ে তার
    মায়ের সাথে দাসীর মত ব্যবহার করবে),
    -নায়ক-নায়িকা -গায়ক,গায়িকা (Singers),ন*র্তকী(Dancers)দের ক্বদর বেড়ে যাবে,
    -মুসলীমরা সব জায়গায় নির্যাতিত হবে
    -ফুরাত নদী শুকিয়ে যাবে (বর্তমানে শতকরা ৯৪
    ভাগ শুকিয়ে গেছে!খবর রাখেন?)আর তা
    থেকে স্বর্নের পাহাড় উঠে আসবে।শতকরা ৯৯
    ভাগ মানুষ তা নিজের মনে করবে ও যুদ্ধে যাবে
    ,
    -সৌদি নেতৃত্বে তিনটি ফাটল হবে (বর্তমান বাদশাহর
    তিনজন ছেলে)

    বাকি ৫ টির মধ্যে ৪ আলামত,,, যা পূরণ হলে
    কেয়ামতের দিন গোনা শুরু হয়ে যাবে,,
    সেগুলো...
    ১.আলেমদের থেকে ইলম উঠিয়ে নেবে,
    ২.ক্বারিদের থেকে তেলাওয়াত উঠিয়ে
    নেবে,
    ৩.কোরআনের লেখা মুছে যাবে মানে একদম
    সাদা হয়ে যাবে,
    ৪.পশ্চিম দিক দিয়ে সূর্য উঠবে।
    আগে মনে হতো কেয়ামত আসতে এখনো
    সময় আছে।। কিন্তু এখন মনে হয় কেয়ামত
    এতো কাছে যে হয়তো আমিও কেয়ামত
    দেখতে পারবো,,,,
    অথচ প্রতিদিন মৃ*ত্যু আমাকে ৭ বার স্মরণ করছে
    আল্লাহ আমাদের সকল মুসলিমদের ইমান ধরে রাখার
    তৌফিক দান করুন,,
    হে আল্লাহ আমরা সকলেই আপনার কাছে গুনাহগার।।
    আপনার দেয়া এতো সুন্দর পৃথিবীটা কে আমরা
    শয়তানের ধোকায় এসে নষ্ট করে দিচ্ছি।।
    আমাদের কে ক্ষমা করুন ।
    আমিন
    *ইমাম মাহদী আসার পূর্বে প্রায় ৭০টি আলামতের* * হাদীসে বর্ণনা আছে।* *তার মধ্যে প্রায়* *৬৫টি পূর্ণ হয়ে গেছে।* *এর কয়েকটি তুলে* *ধরলাম* - ১.মানুষের ধন-সম্পদ বৃদ্ধি হবে (বুখারী) ২.মানুষ চুলে কলপ ব্যবহার করবে (আবু দাউদ) ৩.ঘন ঘন ভূমিকম্প হবে (বুখারী) ৪.(বিনা বিচারে) হত্যাকান্ড বেড়ে যাবে (বুখারী ও মুসলীম) ৫.ঘন ঘন বাজার বসবে ও মহিলারা সর্বপ্রথম সেখানে ঢুকবে (বুখারী,মুসলীম ও মিশকাত) ৬.(পুরুষের তুলনায়) মহিলাদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে (বুখারী ও মুসলীম) - এছাড়াও আরো রয়েছে, -ঘন ঘন বজ্রপাত হবে। বিভিন্ন এলাকার মানুষের যখন পরস্পরের সাথে দেখা হবে, তারা বলবে গত বজ্রপাতে তোমাদের এলাকায় কতজন মারা গেছে, -সুদের ছড়াছড়ি হবে, -জ্বীনা-ব্যভিচার (প্রেম -ভালবাসা,অবৈধ সম্পর্ক,পরকীয়া) বেড়ে যাবে, -সময়ের দ্রুত চলে যাবে (বরকত কমে যাবে), -গান-বাজনা ব্যাপক বৃদ্ধি পাবে ও তাকে হালাল মনে করা হবে, -মদ্যপান বেড়ে যাবে ও তা অন্য নাম দিয়ে বিক্রি করা হবে, -আকাশ থেকে (স্যাটালাইটের মাধ্যমে) ফেতনা বর্ষিত হবে, -মুসলীম উম্মাহর একদল মূর্তিপূজা করবে (বুঝে নেন!), -দাসী তার প্রভুকে জন্ম দেবে (মেয়ে তার মায়ের সাথে দাসীর মত ব্যবহার করবে), -নায়ক-নায়িকা -গায়ক,গায়িকা (Singers),ন*র্তকী(Dancers)দের ক্বদর বেড়ে যাবে, -মুসলীমরা সব জায়গায় নির্যাতিত হবে -ফুরাত নদী শুকিয়ে যাবে (বর্তমানে শতকরা ৯৪ ভাগ শুকিয়ে গেছে!খবর রাখেন?)আর তা থেকে স্বর্নের পাহাড় উঠে আসবে।শতকরা ৯৯ ভাগ মানুষ তা নিজের মনে করবে ও যুদ্ধে যাবে , -সৌদি নেতৃত্বে তিনটি ফাটল হবে (বর্তমান বাদশাহর তিনজন ছেলে) বাকি ৫ টির মধ্যে ৪ আলামত,,, যা পূরণ হলে কেয়ামতের দিন গোনা শুরু হয়ে যাবে,, সেগুলো... ১.আলেমদের থেকে ইলম উঠিয়ে নেবে, ২.ক্বারিদের থেকে তেলাওয়াত উঠিয়ে নেবে, ৩.কোরআনের লেখা মুছে যাবে মানে একদম সাদা হয়ে যাবে, ৪.পশ্চিম দিক দিয়ে সূর্য উঠবে। আগে মনে হতো কেয়ামত আসতে এখনো সময় আছে।। কিন্তু এখন মনে হয় কেয়ামত এতো কাছে যে হয়তো আমিও কেয়ামত দেখতে পারবো,,,, অথচ প্রতিদিন মৃ*ত্যু আমাকে ৭ বার স্মরণ করছে আল্লাহ আমাদের সকল মুসলিমদের ইমান ধরে রাখার তৌফিক দান করুন,, হে আল্লাহ আমরা সকলেই আপনার কাছে গুনাহগার।। আপনার দেয়া এতো সুন্দর পৃথিবীটা কে আমরা শয়তানের ধোকায় এসে নষ্ট করে দিচ্ছি।। আমাদের কে ক্ষমা করুন । আমিন
    Love
    Like
    4
    1 التعليقات ·108 مشاهدة ·0 معاينة
  • প্রতি বছর খরিপ মৌসুমে সবজির দাম বেশি থাকলেও এবারের চিত্র ভিন্ন। চলতি খরিপ মৌসুমে বগুড়ার বাজারে সবজির দাম ক্রেতাদের হাতের নাগালে রয়েছে। বাজারে প্রতিটি সবজি ৪০ থেকে ৬০টাকার মধ্যে মিলছে। অথচ গত বছর এই সময় প্রতিটি সবজি ৭০ থেকে ৯০টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে।
    প্রতি বছর খরিপ মৌসুমে সবজির দাম বেশি থাকলেও এবারের চিত্র ভিন্ন। চলতি খরিপ মৌসুমে বগুড়ার বাজারে সবজির দাম ক্রেতাদের হাতের নাগালে রয়েছে। বাজারে প্রতিটি সবজি ৪০ থেকে ৬০টাকার মধ্যে মিলছে। অথচ গত বছর এই সময় প্রতিটি সবজি ৭০ থেকে ৯০টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে।
    Love
    Like
    7
    ·94 مشاهدة ·0 معاينة
  • → আজ রাতেই ৬০ কিলোমিটার বেগে যে সব জেলায় ব্জ্রসহ বৃষ্টি হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে
    দেশের ৩ জেলার ওপর দিয়ে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
    শুক্রবার (৯ মে) দিবাগত রাত ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেয়া এক সতর্কবার্তায় এ কথা জানানো হয়েছে।
    আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমানের স্বাক্ষর করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, খুলনা, বরিশাল এবং পটুয়াখালী জেলার ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর–পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। সেইসঙ্গে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
    তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
     
    → আজ রাতেই ৬০ কিলোমিটার বেগে যে সব জেলায় ব্জ্রসহ বৃষ্টি হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে দেশের ৩ জেলার ওপর দিয়ে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। শুক্রবার (৯ মে) দিবাগত রাত ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেয়া এক সতর্কবার্তায় এ কথা জানানো হয়েছে। আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমানের স্বাক্ষর করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, খুলনা, বরিশাল এবং পটুয়াখালী জেলার ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর–পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। সেইসঙ্গে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।  
    Love
    Like
    8
    ·120 مشاهدة ·0 معاينة
  • দাম্পত্য মানেই শুধু সংসার নয়—এটা শরীর, মন আর আত্মার মেলবন্ধন।

    আজকের যুগে, সম্পর্ক মানে শুধু একসাথে থাকা নয়—বরং একে অপরকে শরীর, মন ও মানসিকতার গভীরে ছুঁয়ে ফেলার অভিজ্ঞতা।
    কিন্তু দুঃখজনকভাবে, সেই সম্পর্কের প্রাকৃতিক অথচ গুরুত্বপূর্ণ অংশ—যৌনতা—নিয়েই আমরা মুখ বন্ধ করে থাকি।
    আর সেখান থেকেই জন্ম নেয় অব্যক্ত দূরত্ব, মানসিক ক্লান্তি, এমনকি সম্পর্কের ভাঙন।

    1. যৌনতা: শুধুই চাহিদা নয়, একধরনের “ভাষা”

    যৌন ঘনিষ্ঠতা হলো এমন এক স্পর্শের ভাষা—যেটা বলে, “আমি আছি, আমি চাই, আমি ভালোবাসি।”
    এই ভাষা দম্পতিদের মধ্যে নিরাপত্তা, স্বীকৃতি ও আবেগের বন্ধন গড়ে তোলে।

    2. নিয়মিত যৌনতা = মানসিক সংযোগ বজায় রাখার উপায়

    যখন শারীরিক ঘনিষ্ঠতা অনিয়মিত হয়ে পড়ে, তখন জন্ম নেয়—
    অহেতুক অভিমান, একাকীত্ব, আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি ও মানসিক চাপ।
    যৌনতা তাই একধরনের relationship therapy—যেখানে ভালোবাসা ছুঁয়ে যায় শরীর ও মন।

    3. যৌন সম্পর্ক মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও ওষুধ

    নিয়মিত, সম্মতিপূর্ণ যৌনতা—
    স্ট্রেস কমায়, উদ্বেগ কমায়, আর শরীরকে ভরিয়ে তোলে অক্সিটোসিন, ডোপামিন আর এন্ডোরফিনে।
    এগুলোই আমাদের দেয় স্বস্তি, ঘনিষ্ঠতা আর হ্যাপিনেসের অনুভব।

    4. যৌন দূরত্ব: সম্পর্কের আগাম সংকেত হতে পারে

    আপনি যখন বুঝতে পারেন দীর্ঘদিন ধরে একে অপরকে ছুঁয়ে দেখেননি,
    তখন সেটি হতে পারে—
    অপ্রকাশিত দুঃখ, অব্যক্ত রাগ বা একে অপর থেকে মানসিকভাবে দূরে সরে যাওয়ার অ্যালার্ম।
    এগুলো এড়িয়ে গেলে, সম্পর্ক ক্রমশ পড়ে যায় একঘেয়েমি আর অবিশ্বাসের ফাঁদে।

    5. যৌনতা নিয়ে কথা বলা: সম্পর্কের পরিপক্কতার লক্ষণ

    নিয়মিত, সম্মতিপূর্ণ যৌনতাকে একটি স্বাস্থ্যকর অভ্যাস হিসেবে মেনে নিন
    শারীরিক দূরত্ব তৈরি হলে, সৎ ও খোলামেলা আলোচনার উদ্যোগ নিন
    একে অপরের চাহিদা, সীমা ও সম্মানের ভিত্তিতে সম্পর্ক তৈরি করুন
    প্রয়োজনে কাউন্সেলিং সাপোর্ট নিন—নির্ভরযোগ্য, প্রাইভেট ও পেশাদারভাবে

    ভালোবাসা মানে শুধু “তোমার সঙ্গে থাকবো” নয়, বরং “তোমাকে ছুঁয়ে বুঝি—আমি একা না।
    দাম্পত্য মানেই শুধু সংসার নয়—এটা শরীর, মন আর আত্মার মেলবন্ধন। আজকের যুগে, সম্পর্ক মানে শুধু একসাথে থাকা নয়—বরং একে অপরকে শরীর, মন ও মানসিকতার গভীরে ছুঁয়ে ফেলার অভিজ্ঞতা। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, সেই সম্পর্কের প্রাকৃতিক অথচ গুরুত্বপূর্ণ অংশ—যৌনতা—নিয়েই আমরা মুখ বন্ধ করে থাকি। আর সেখান থেকেই জন্ম নেয় অব্যক্ত দূরত্ব, মানসিক ক্লান্তি, এমনকি সম্পর্কের ভাঙন। 1. যৌনতা: শুধুই চাহিদা নয়, একধরনের “ভাষা” যৌন ঘনিষ্ঠতা হলো এমন এক স্পর্শের ভাষা—যেটা বলে, “আমি আছি, আমি চাই, আমি ভালোবাসি।” এই ভাষা দম্পতিদের মধ্যে নিরাপত্তা, স্বীকৃতি ও আবেগের বন্ধন গড়ে তোলে। 2. নিয়মিত যৌনতা = মানসিক সংযোগ বজায় রাখার উপায় যখন শারীরিক ঘনিষ্ঠতা অনিয়মিত হয়ে পড়ে, তখন জন্ম নেয়— অহেতুক অভিমান, একাকীত্ব, আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি ও মানসিক চাপ। যৌনতা তাই একধরনের relationship therapy—যেখানে ভালোবাসা ছুঁয়ে যায় শরীর ও মন। 3. যৌন সম্পর্ক মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও ওষুধ নিয়মিত, সম্মতিপূর্ণ যৌনতা— স্ট্রেস কমায়, উদ্বেগ কমায়, আর শরীরকে ভরিয়ে তোলে অক্সিটোসিন, ডোপামিন আর এন্ডোরফিনে। এগুলোই আমাদের দেয় স্বস্তি, ঘনিষ্ঠতা আর হ্যাপিনেসের অনুভব। 4. যৌন দূরত্ব: সম্পর্কের আগাম সংকেত হতে পারে আপনি যখন বুঝতে পারেন দীর্ঘদিন ধরে একে অপরকে ছুঁয়ে দেখেননি, তখন সেটি হতে পারে— অপ্রকাশিত দুঃখ, অব্যক্ত রাগ বা একে অপর থেকে মানসিকভাবে দূরে সরে যাওয়ার অ্যালার্ম। এগুলো এড়িয়ে গেলে, সম্পর্ক ক্রমশ পড়ে যায় একঘেয়েমি আর অবিশ্বাসের ফাঁদে। 5. যৌনতা নিয়ে কথা বলা: সম্পর্কের পরিপক্কতার লক্ষণ ✔️ নিয়মিত, সম্মতিপূর্ণ যৌনতাকে একটি স্বাস্থ্যকর অভ্যাস হিসেবে মেনে নিন ✔️ শারীরিক দূরত্ব তৈরি হলে, সৎ ও খোলামেলা আলোচনার উদ্যোগ নিন ✔️ একে অপরের চাহিদা, সীমা ও সম্মানের ভিত্তিতে সম্পর্ক তৈরি করুন ✔️ প্রয়োজনে কাউন্সেলিং সাপোর্ট নিন—নির্ভরযোগ্য, প্রাইভেট ও পেশাদারভাবে ভালোবাসা মানে শুধু “তোমার সঙ্গে থাকবো” নয়, বরং “তোমাকে ছুঁয়ে বুঝি—আমি একা না।
    Love
    Like
    12
    ·120 مشاهدة ·0 معاينة
  • গ্রীষ্মের এই প্রচণ্ড গরম থেকে বাঁচতে যা যা করণীয়।
    ১. পাতলা ও হালকা রঙের পোশাক পরুন।
    ২. বাড়ির বাইরে থাকার সময় সরাসরি রোদ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।
    ৩. শরীরে পানিশূন্যতা এড়াতে অতিরিক্ত পানি ও শরবত পান করতে হবে।
    ৪. স্যালাইন পানিতে থাকা সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও চিনি শরীর সজীব রাখতে বিশেষভাবে কার্যকর। দীর্ঘ সময় গরমে থাকলে স্যালাইন পান করুন।
    ৫. গ্রীষ্মকালীন ফল দিয়ে তৈরি তাজা জুস পান করুন
    ৬. মাংস এড়িয়ে বেশি করে ফল ও সবজী খান।
    ৭. প্রস্রাবের রঙ খেয়াল করুন। প্রস্রাবের গাঢ় রঙ পানি স্বল্পতার লক্ষণ।
    ৮. সব সময় ছাতা বা টুপি সাথে রাখুন।
    ৯. ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে রক্ষা করতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
    ১০. চেষ্টা করুন যেন দিনে কম বাইরে যেতে হয়।
    জন স্বার্থে পোষ্ট টি শেয়ার করে দিন
    গ্রীষ্মের এই প্রচণ্ড গরম থেকে বাঁচতে যা যা করণীয়। ১. পাতলা ও হালকা রঙের পোশাক পরুন। ২. বাড়ির বাইরে থাকার সময় সরাসরি রোদ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। ৩. শরীরে পানিশূন্যতা এড়াতে অতিরিক্ত পানি ও শরবত পান করতে হবে। ৪. স্যালাইন পানিতে থাকা সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও চিনি শরীর সজীব রাখতে বিশেষভাবে কার্যকর। দীর্ঘ সময় গরমে থাকলে স্যালাইন পান করুন। ৫. গ্রীষ্মকালীন ফল দিয়ে তৈরি তাজা জুস পান করুন ৬. মাংস এড়িয়ে বেশি করে ফল ও সবজী খান। ৭. প্রস্রাবের রঙ খেয়াল করুন। প্রস্রাবের গাঢ় রঙ পানি স্বল্পতার লক্ষণ। ৮. সব সময় ছাতা বা টুপি সাথে রাখুন। ৯. ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে রক্ষা করতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। ১০. চেষ্টা করুন যেন দিনে কম বাইরে যেতে হয়। জন স্বার্থে পোষ্ট টি শেয়ার করে দিন
    Like
    Love
    5
    ·92 مشاهدة ·0 معاينة
  • জিলকদ মাসের ফজিলত

    জিলকদ (ذو القعدة) হিজরি বছরের একাদশ মাস। এটি ইসলামি বর্ষপঞ্জির চারটি পবিত্র মাসের একটি, যাকে "আশহুরুল হুরুম" (আদরণীয় ও সম্মানিত মাসসমূহ) বলা হয়। এই মাসটি আল্লাহর নিকট অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ ও সম্মানজনক।

    কুরআনুল কারিমে আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন
    "নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট মাসের সংখ্যা বারটি, যেদিন থেকে তিনি আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন; এর মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত।" (সূরা আত-তাওবা, আয়াত ৩৬)

    এই চারটি মাসের মধ্যে জিলকদ অন্যতম, বাকি তিনটি হলো— জিলহজ, মহররম ও রজব।

    জিলকদ মাসের ফজিলত ও গুরুত্ব:

    ১. যুদ্ধ নিষিদ্ধ মাস: ইসলামের আগমনের পূর্ব থেকেই এই মাসে যুদ্ধ-বিগ্রহ করা হারাম গণ্য হতো। ইসলাম এ ব্যবস্থাকে স্বীকৃতি দেয় এবং এই মাসে শান্তিপূর্ণ অবস্থান বজায় রাখার গুরুত্ব আরোপ করে।

    ২. ইবাদতের উপযুক্ত সময়: এই মাসে নফল রোজা, দোআ, কুরআন তিলাওয়াত, ইস্তেগফার ও জিকিরে মশগুল থাকা অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ। বিশেষ করে দুনিয়াবি ব্যস্ততার মাঝেও আত্মশুদ্ধির উত্তম সময় এটি।

    ৩. হজের প্রস্তুতির মাস: যাঁরা হজ পালন করতে চান, তাঁদের জন্য জিলকদ মাসটি হজের প্রস্তুতি নেওয়ার গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই মাসেই হজের সফর শুরু হয় এবং মানুষ মক্কা অভিমুখে যাত্রা করে।

    ৪. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আমল: হাদীসে এসেছে, রাসূল (সা.) অধিকাংশ ওমরা জিলকদ মাসেই আদায় করেছেন। তাঁর জীবদ্দশায় মোট চারটি ওমরা ছিল, যার সবগুলোই জিলকদ মাসে।

    উপসংহার:

    জিলকদ মাস মুসলিমদের জন্য একটি ফজিলতপূর্ণ ও শান্তির বার্তা বহনকারী সময়। এ মাসে গুনাহ থেকে বেঁচে থেকে নেক আমলে আত্মনিয়োগ করাই হোক আমাদের সকলের লক্ষ্য।
    জিলকদ মাসের ফজিলত ✅ জিলকদ (ذو القعدة) হিজরি বছরের একাদশ মাস। এটি ইসলামি বর্ষপঞ্জির চারটি পবিত্র মাসের একটি, যাকে "আশহুরুল হুরুম" (আদরণীয় ও সম্মানিত মাসসমূহ) বলা হয়। এই মাসটি আল্লাহর নিকট অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ ও সম্মানজনক। কুরআনুল কারিমে আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন "নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট মাসের সংখ্যা বারটি, যেদিন থেকে তিনি আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন; এর মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত।" (সূরা আত-তাওবা, আয়াত ৩৬) এই চারটি মাসের মধ্যে জিলকদ অন্যতম, বাকি তিনটি হলো— জিলহজ, মহররম ও রজব। জিলকদ মাসের ফজিলত ও গুরুত্ব: ১. যুদ্ধ নিষিদ্ধ মাস: ইসলামের আগমনের পূর্ব থেকেই এই মাসে যুদ্ধ-বিগ্রহ করা হারাম গণ্য হতো। ইসলাম এ ব্যবস্থাকে স্বীকৃতি দেয় এবং এই মাসে শান্তিপূর্ণ অবস্থান বজায় রাখার গুরুত্ব আরোপ করে। ২. ইবাদতের উপযুক্ত সময়: এই মাসে নফল রোজা, দোআ, কুরআন তিলাওয়াত, ইস্তেগফার ও জিকিরে মশগুল থাকা অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ। বিশেষ করে দুনিয়াবি ব্যস্ততার মাঝেও আত্মশুদ্ধির উত্তম সময় এটি। ৩. হজের প্রস্তুতির মাস: যাঁরা হজ পালন করতে চান, তাঁদের জন্য জিলকদ মাসটি হজের প্রস্তুতি নেওয়ার গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই মাসেই হজের সফর শুরু হয় এবং মানুষ মক্কা অভিমুখে যাত্রা করে। ৪. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আমল: হাদীসে এসেছে, রাসূল (সা.) অধিকাংশ ওমরা জিলকদ মাসেই আদায় করেছেন। তাঁর জীবদ্দশায় মোট চারটি ওমরা ছিল, যার সবগুলোই জিলকদ মাসে। উপসংহার: জিলকদ মাস মুসলিমদের জন্য একটি ফজিলতপূর্ণ ও শান্তির বার্তা বহনকারী সময়। এ মাসে গুনাহ থেকে বেঁচে থেকে নেক আমলে আত্মনিয়োগ করাই হোক আমাদের সকলের লক্ষ্য।
    Love
    Like
    7
    ·92 مشاهدة ·0 معاينة
الصفحات المعززة