Upgrade to Pro

  • যাদের জন্ম ২০০০-২০০৩ এর মধ্যে,আমরাই শেষ জেনারেশন যাদের শৈশব সুন্দর ও স্মৃতিমধুর ছিলো
    যাদের জন্ম ২০০০-২০০৩ এর মধ্যে,আমরাই শেষ জেনারেশন যাদের শৈশব সুন্দর ও স্মৃতিমধুর ছিলো🤍🌸
    Love
    1
    ·103 Views ·0 Reviews
  • আল্লাহ বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মকে কবুল করুন আমাীন...!! #abu_tawha_adnan_fans_club

    আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান |
    আল্লাহ বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মকে কবুল করুন আমাীন...!! #abu_tawha_adnan_fans_club 🎙️আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান |
    Love
    Like
    4
    3 Comments ·189 Views ·0 Reviews
  • ভাগ্যিস বাংলাদেশে জন্মেছি নাহলে কত বিনোদন মিস করতাম!
    ভাগ্যিস বাংলাদেশে জন্মেছি নাহলে কত বিনোদন মিস করতাম!🙂💔
    Love
    Haha
    Like
    13
    ·266 Views ·0 Reviews
  • দুনিয়া হচ্ছে একজন মুমিনের জেলখানা, আর কাফেরের জান্নাত।"
    — (সহিহ মুসলিম)
    দুনিয়া হচ্ছে একজন মুমিনের জেলখানা, আর কাফেরের জান্নাত।" — (সহিহ মুসলিম)
    ·111 Views ·0 Reviews
  • তুমি আর কী দুঃখ দেবে আমায়,
    পৃথিবীর সকল দুঃখ যে আমার থেকেই জন্মায়।

    তুমি আর কত কাঁদাবে আমায়,
    পৃথিবীর নদীগুলোকে জিজ্ঞেস করে দেখো—
    তারা বলে দেবে, তাদের জলের উৎস কোথায়।

    তুমি আর কী ছেড়ে যাবে আমায়,
    আজ থেকে বহু বছর আগে ছেড়ে গেছে সুখ;
    আসবে বলে কথা দিয়ে রেখে গেছে দুঃখ।

    তুমি আর কী বোঝাবে আমায়,
    কী দেবে সান্ত্বনা?
    রোজ বোঝায় দিনেরা আমায়–
    রাতেরা করে প্রতারণা।
    তুমি আর কী দুঃখ দেবে আমায়, পৃথিবীর সকল দুঃখ যে আমার থেকেই জন্মায়। তুমি আর কত কাঁদাবে আমায়, পৃথিবীর নদীগুলোকে জিজ্ঞেস করে দেখো— তারা বলে দেবে, তাদের জলের উৎস কোথায়। তুমি আর কী ছেড়ে যাবে আমায়, আজ থেকে বহু বছর আগে ছেড়ে গেছে সুখ; আসবে বলে কথা দিয়ে রেখে গেছে দুঃখ। তুমি আর কী বোঝাবে আমায়, কী দেবে সান্ত্বনা? রোজ বোঝায় দিনেরা আমায়– রাতেরা করে প্রতারণা।
    Like
    Love
    6
    ·374 Views ·0 Reviews
  • আমাকে দেখে কেউ প্রেমে পড়বে এ আমি এক জন্মে কখনো বিশ্বাস করিনি, করব না। আমাকে কেবল ভালো লাগতে পারে দীর্ঘ আলাপের পর। এই ভালোলাগা কেবল কিছু সময়ের, তারপর তো একার পথ চলতে হয়, ক্লান্ত হয়ে বসে পরতে হয়, ফের উঠে চলতে হয়।

    জীবন তো থামেনা, থামলে চলবেও না।
    আমাকে দেখে কেউ প্রেমে পড়বে এ আমি এক জন্মে কখনো বিশ্বাস করিনি, করব না। আমাকে কেবল ভালো লাগতে পারে দীর্ঘ আলাপের পর। এই ভালোলাগা কেবল কিছু সময়ের, তারপর তো একার পথ চলতে হয়, ক্লান্ত হয়ে বসে পরতে হয়, ফের উঠে চলতে হয়। জীবন তো থামেনা, থামলে চলবেও না।❤️
    Love
    Like
    3
    ·125 Views ·0 Reviews
  • এইজন্যই আমাকে আপনাকে কথা বলে যেতে হবে।

    এই কথা বলেছি বলেই ৩ ফ্যামিলির অন্তত ১২ জন মানুষের খাওয়া পড়ার ক্ষতি হলো না।

    অটোরিকশা খারাপ, বন্ধ হওয়া উচিত, শাস্তি দেওয়া উচিত, সবই মানি।

    বাট সেই শাস্তি কিস্তির টাকায় কেনা রিকশা ভেঙে ফেলে দেওয়া যাবে না।

    রাষ্ট্রকে শাস্তি দিতে হবে মানবিক হয়ে।

    একটা ফ্যামিলিকে আর্থিকভাবে খুন করে কোন শাস্তি রাষ্ট্র দিতে পারবে না।
    এই জন্য যেখানে অন্যায়,সেখানে প্রতিবাদ... 🫵
    #Sadiqur Rahman Khan
    এইজন্যই আমাকে আপনাকে কথা বলে যেতে হবে। এই কথা বলেছি বলেই ৩ ফ্যামিলির অন্তত ১২ জন মানুষের খাওয়া পড়ার ক্ষতি হলো না। অটোরিকশা খারাপ, বন্ধ হওয়া উচিত, শাস্তি দেওয়া উচিত, সবই মানি। বাট সেই শাস্তি কিস্তির টাকায় কেনা রিকশা ভেঙে ফেলে দেওয়া যাবে না। রাষ্ট্রকে শাস্তি দিতে হবে মানবিক হয়ে। একটা ফ্যামিলিকে আর্থিকভাবে খুন করে কোন শাস্তি রাষ্ট্র দিতে পারবে না। এই জন্য যেখানে অন্যায়,সেখানে প্রতিবাদ... 🫵 #Sadiqur Rahman Khan
    ·94 Views ·0 Reviews
  • "আমাদের জীবনে অনেক গল্পই অসমাপ্ত রয়ে যায়...
    কখনও সময় শেষ হয়ে যায়, কখনও মানুষ বদলে যায়।
    আপনার জীবনেও কি আছে এমন কেউ,
    যার সাথে ‘শেষ দেখা’ হয়েছিল...
    কিন্তু গল্পটা শেষ হয়নি?"

    "কমেন্টে জানিয়ে দিন আপনার সেই ‘অসমাপ্ত গল্পটা’।
    হয়তো হাজারও হৃদয়ের মাঝে কেউ একজন মিল পেয়ে যাবে…
    আপনার গল্পের সাথে।"

    #শেষ_দেখা #অসমাপ্ত_ভালোবাসা #RealFeelings #BanglaStory #jonosathi #Mohammadpolash
    "আমাদের জীবনে অনেক গল্পই অসমাপ্ত রয়ে যায়... কখনও সময় শেষ হয়ে যায়, কখনও মানুষ বদলে যায়। আপনার জীবনেও কি আছে এমন কেউ, যার সাথে ‘শেষ দেখা’ হয়েছিল... কিন্তু গল্পটা শেষ হয়নি?" "কমেন্টে জানিয়ে দিন আপনার সেই ‘অসমাপ্ত গল্পটা’। হয়তো হাজারও হৃদয়ের মাঝে কেউ একজন মিল পেয়ে যাবে… আপনার গল্পের সাথে।" #শেষ_দেখা #অসমাপ্ত_ভালোবাসা #RealFeelings #BanglaStory #jonosathi #Mohammadpolash
    Love
    1
    ·123 Views ·0 Reviews
  • মানুষ জন্ম থেকেই Introvert হয় না, পরিস্থিতি মানুষকে Introvert করে দেয়..!
    মানুষ জন্ম থেকেই Introvert হয় না, পরিস্থিতি মানুষকে Introvert করে দেয়..!
    Love
    1
    ·168 Views ·0 Reviews
  • কৃষ্ণচূড়া ফুল (বৈজ্ঞানিক নাম: *Delonix regia*) গ্রীষ্মকালে ফোটে এবং এর উজ্জ্বল লাল রঙের জন্য এটি সহজেই নজর কাড়ে। এই ফুলটি সাধারণত উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ুতে ভালোভাবে জন্মে।

    কৃষ্ণচূড়া গাছ মাঝারি আকারের হয়ে থাকে এবং এর শাখা-প্রশাখা বেশ ছড়ানো থাকে। গ্রীষ্মের শুরুতে এই গাছে থোকা থোকা উজ্জ্বল লাল রঙের ফুল ফোটে। প্রতিটি ফুলে পাঁচটি পাপড়ি থাকে, যার মধ্যে একটি পাপড়ি সামান্য বড় এবং তাতে হলুদ ও সাদা রঙের ছোপ দেখা যায়। ফুলের কেন্দ্রে লম্বা পুংকেশর থাকে।

    কৃষ্ণচূড়া ফুল শুধু তার সৌন্দর্যের জন্যই পরিচিত নয়, এটি গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে এক আনন্দদায়ক দৃশ্যের সৃষ্টি করে। বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে ও গ্রামে কৃষ্ণচূড়া গাছ দেখা যায় এবং এর উজ্জ্বল ফুল গ্রীষ্মের প্রকৃতিকে আরও মনোরম করে তোলে। মে মাসের শুরুতে সারাদেশে কৃষ্ণচূড়ার ফুল ফোটা শুরু হয়, যা প্রকৃতির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।

    কৃষ্ণচূড়া ফুলের উজ্জ্বল রঙ এবং ছড়ানো শাখা-প্রশাখার কারণে এটি পথচারীদের জন্য এক আকর্ষণীয় দৃশ্য তৈরি করে। এই ফুল শুধু প্রকৃতিপ্রেমীদেরই নয়, বরং সাধারণ মানুষের কাছেও গ্রীষ্মের আগমনী বার্তা নিয়ে আসে।
    কৃষ্ণচূড়া ফুল (বৈজ্ঞানিক নাম: *Delonix regia*) গ্রীষ্মকালে ফোটে এবং এর উজ্জ্বল লাল রঙের জন্য এটি সহজেই নজর কাড়ে। এই ফুলটি সাধারণত উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ুতে ভালোভাবে জন্মে। কৃষ্ণচূড়া গাছ মাঝারি আকারের হয়ে থাকে এবং এর শাখা-প্রশাখা বেশ ছড়ানো থাকে। গ্রীষ্মের শুরুতে এই গাছে থোকা থোকা উজ্জ্বল লাল রঙের ফুল ফোটে। প্রতিটি ফুলে পাঁচটি পাপড়ি থাকে, যার মধ্যে একটি পাপড়ি সামান্য বড় এবং তাতে হলুদ ও সাদা রঙের ছোপ দেখা যায়। ফুলের কেন্দ্রে লম্বা পুংকেশর থাকে। কৃষ্ণচূড়া ফুল শুধু তার সৌন্দর্যের জন্যই পরিচিত নয়, এটি গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে এক আনন্দদায়ক দৃশ্যের সৃষ্টি করে। বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে ও গ্রামে কৃষ্ণচূড়া গাছ দেখা যায় এবং এর উজ্জ্বল ফুল গ্রীষ্মের প্রকৃতিকে আরও মনোরম করে তোলে। মে মাসের শুরুতে সারাদেশে কৃষ্ণচূড়ার ফুল ফোটা শুরু হয়, যা প্রকৃতির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। কৃষ্ণচূড়া ফুলের উজ্জ্বল রঙ এবং ছড়ানো শাখা-প্রশাখার কারণে এটি পথচারীদের জন্য এক আকর্ষণীয় দৃশ্য তৈরি করে। এই ফুল শুধু প্রকৃতিপ্রেমীদেরই নয়, বরং সাধারণ মানুষের কাছেও গ্রীষ্মের আগমনী বার্তা নিয়ে আসে।
    Love
    Like
    3
    ·150 Views ·0 Reviews
  • জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ মিনিটের কথাটাও মাথায় রাখা উচিত। নয়তো জীবনটা তছনছ হয়ে যাবে।

    বিয়ে কেন করে সেটা না জেনেই অনেকে বিয়ে করছে। কেউ বিয়ে করছে নিজের বিলাসী শখ পূরণ করতে। কেউ বিয়ে করছে সামাজিক স্ট্যাটাস তৈরি করতে। কেউ বিয়ে করছে আবেগে। কেউ বিয়ে করছে খুশিতে। কেউ বিয়ে করছে ঠ্যালায় পড়ে। কেউ বিয়ে করছে ট্রেন্ডি হতে।

    নিজেকে মূল্যায়ন না করে যার-তার সাথে ঘর বাঁধার মাশুল চড়া মূল্যে দিতে হয় এক সময়।

    বিয়ে একটা প্রয়োজনীয়তা। প্রথম প্রয়োজন বৈধ উপায়ে যৌ*ন চাহিদা পূরণ করা। এরপর একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পাওয়া। একজন সোল মেট পাওয়া।

    মানসিকতা না মিললে, চিন্তা-চেতনার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকলে, জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক না হলে গলার কাঁটা নিয়ে সারাটা জীবন পার করতে হয়। যারা ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেন, তারা একসময় বিচ্ছেদের মতো জীবন অচল করে দেওয়া সিদ্ধান্তের পথে পা বাড়ান।

    কেউ কারো মতো হুবুহু হতে পারবে না। এ কথা যেমন সত্য। আবার একে অপরের হৃদয়টা বুঝতে না পারলে দুজনের মধ্যে দূরত্ব যে সৃষ্টি হবে, সেটাও কিন্তু সত্য। তাই মাথার ওপরের পাখাটা ধীরে চলবে নাকি দ্রুত গতিতে, রাতের খাবার কি দেরি করে খাবে নাকি আগেভাগে, খাবারের ঝাল কিংবা লবন কমবেশি করার ব্যাপারে একে অপরকে স্যাক্রিফাইস করতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে দুজন মানুষ আলাদা দুই জগতের বাসিন্দা। দুজনের মৌলিক চাওয়া-পাওয়া একেবারেই ভিন্ন হবে।

    চোখের ভালো লাগার একটা বিষয়ও কিন্তু আছে। এটা মৌলিক চাহিদা। সঙ্গীকে যদি ভালো নাই লাগে, তখন বিয়েটা অর্থহীন হয়ে যায়। কাঁধের ওপর স্রেফ 'বিবাহিত' তকমাটাই থাকে; সঙ্গীর হাতটা পাওয়া যায় না।

    অথচ কান্না করার জন্য সঙ্গীর কাঁধে মাথা রাখাটা প্রাপ্য অধিকার। বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিয়ে সকল দুঃখগুলো এক নিমিষেই পানি করে ফেলার জন্য কোনো অনুমতি বা পরিবেশের জন্য অপেক্ষা করতে যেন না হয়, সেটার নিশ্চয়তা থাকতে হয়। একে অপরকে ঠিক সেভাবেই বুঝবে, যেমনটা তারা নিজেকে বুঝে।

    বিয়ের আগে কারো মনের ভেতরে গিয়ে তো আর এসব যাচাই করা যায় না। তাহলে উপায় কি? সংসার জীবন তো তাহলে আর হবে না।

    না, ব্যাপারটা সেরকম না।

    ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া না। ভালোবাসলে ত্যাগও করতে হয়। নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার উদাহরণ হলো, জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীর সন্তুষ্টির জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেওয়া। তবে তার মানে এই নয় যে, অন্যায়, ভুল ও অযৌক্তিক আবদারগুলোকেও প্রশ্রয় দিতে হবে।

    দু'জনের চাওয়া-পাওয়ার মাঝে ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয় করে নিতে হবে। আলোচনায় বসে এসব নিয়ে চুক্তি করবে? উঁহু। তা না। যা হবে নিঃশব্দে। দুজনের ভেতরে আরো দুটো সত্তা আছে। কথা হবে ওই দুটো সত্তার মাঝে। এর নাম নীরব ভালোবাসা। তারা সংসার করছে। দৈনন্দিন জীবনে আট/দশটা দম্পতি যা করে তারাও তাই করছে। তবে দুজনের ভেতরেই নীরব প্রচেষ্টা চলছে–কীভাবে সঙ্গী/সঙ্গিনীকে সুখি, সন্তুষ্ট রাখা যায়। সে কি ভালোবাসে, তার পছন্দ-অপছন্দ, সঙ্গী/সঙ্গীনির কাছে তার চাওয়াটা কি ইত্যাদি।

    ভালোবাসা দেওয়ার অনেকগুলো ধরণ। কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নিতেই মজা। 'সে শুধুই আমার'-এর অধিকার খাটানোর একটা তৃপ্তি কাজ করে। আবার কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার মধ্যে তৃপ্তি নেই। মনে চায় সে নিজে থেকে আমার চাওয়াটা বুঝে নিক।

    দু'জনের বোঝাপড়াটা এমন হবে যে–কোনটা রাগ আর কোনটা অভিমান, কোনটা মন খারাপ আর কোনটা মনের কষ্ট; মুখে না বললেও অপরজন বুঝে নেবে।

    এটা দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আয়ত্ত করতে হয়। ভালোবাসার সংসার চর্চা করার বিষয়। এটা কোনো প্রতিযোগিতা না। স্বামী-স্ত্রী একে অপরের প্রতিযোগী না; বরং দুই দেহ এক হৃদয়।
    সংগৃহিত
    #highlight #highlightseveryonefollowers2025highlightseveryonefollowers2025 Martand Singha #everyonehighlightsfollowerseveryonehighlightsfollowerseveryone #everyonefollowers #love #ভাইরাল #photochallenge
    জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ মিনিটের কথাটাও মাথায় রাখা উচিত। নয়তো জীবনটা তছনছ হয়ে যাবে। বিয়ে কেন করে সেটা না জেনেই অনেকে বিয়ে করছে। কেউ বিয়ে করছে নিজের বিলাসী শখ পূরণ করতে। কেউ বিয়ে করছে সামাজিক স্ট্যাটাস তৈরি করতে। কেউ বিয়ে করছে আবেগে। কেউ বিয়ে করছে খুশিতে। কেউ বিয়ে করছে ঠ্যালায় পড়ে। কেউ বিয়ে করছে ট্রেন্ডি হতে। নিজেকে মূল্যায়ন না করে যার-তার সাথে ঘর বাঁধার মাশুল চড়া মূল্যে দিতে হয় এক সময়। বিয়ে একটা প্রয়োজনীয়তা। প্রথম প্রয়োজন বৈধ উপায়ে যৌ*ন চাহিদা পূরণ করা। এরপর একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পাওয়া। একজন সোল মেট পাওয়া। মানসিকতা না মিললে, চিন্তা-চেতনার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকলে, জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক না হলে গলার কাঁটা নিয়ে সারাটা জীবন পার করতে হয়। যারা ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেন, তারা একসময় বিচ্ছেদের মতো জীবন অচল করে দেওয়া সিদ্ধান্তের পথে পা বাড়ান। কেউ কারো মতো হুবুহু হতে পারবে না। এ কথা যেমন সত্য। আবার একে অপরের হৃদয়টা বুঝতে না পারলে দুজনের মধ্যে দূরত্ব যে সৃষ্টি হবে, সেটাও কিন্তু সত্য। তাই মাথার ওপরের পাখাটা ধীরে চলবে নাকি দ্রুত গতিতে, রাতের খাবার কি দেরি করে খাবে নাকি আগেভাগে, খাবারের ঝাল কিংবা লবন কমবেশি করার ব্যাপারে একে অপরকে স্যাক্রিফাইস করতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে দুজন মানুষ আলাদা দুই জগতের বাসিন্দা। দুজনের মৌলিক চাওয়া-পাওয়া একেবারেই ভিন্ন হবে। চোখের ভালো লাগার একটা বিষয়ও কিন্তু আছে। এটা মৌলিক চাহিদা। সঙ্গীকে যদি ভালো নাই লাগে, তখন বিয়েটা অর্থহীন হয়ে যায়। কাঁধের ওপর স্রেফ 'বিবাহিত' তকমাটাই থাকে; সঙ্গীর হাতটা পাওয়া যায় না। অথচ কান্না করার জন্য সঙ্গীর কাঁধে মাথা রাখাটা প্রাপ্য অধিকার। বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিয়ে সকল দুঃখগুলো এক নিমিষেই পানি করে ফেলার জন্য কোনো অনুমতি বা পরিবেশের জন্য অপেক্ষা করতে যেন না হয়, সেটার নিশ্চয়তা থাকতে হয়। একে অপরকে ঠিক সেভাবেই বুঝবে, যেমনটা তারা নিজেকে বুঝে। বিয়ের আগে কারো মনের ভেতরে গিয়ে তো আর এসব যাচাই করা যায় না। তাহলে উপায় কি? সংসার জীবন তো তাহলে আর হবে না। না, ব্যাপারটা সেরকম না। ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া না। ভালোবাসলে ত্যাগও করতে হয়। নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার উদাহরণ হলো, জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীর সন্তুষ্টির জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেওয়া। তবে তার মানে এই নয় যে, অন্যায়, ভুল ও অযৌক্তিক আবদারগুলোকেও প্রশ্রয় দিতে হবে। দু'জনের চাওয়া-পাওয়ার মাঝে ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয় করে নিতে হবে। আলোচনায় বসে এসব নিয়ে চুক্তি করবে? উঁহু। তা না। যা হবে নিঃশব্দে। দুজনের ভেতরে আরো দুটো সত্তা আছে। কথা হবে ওই দুটো সত্তার মাঝে। এর নাম নীরব ভালোবাসা। তারা সংসার করছে। দৈনন্দিন জীবনে আট/দশটা দম্পতি যা করে তারাও তাই করছে। তবে দুজনের ভেতরেই নীরব প্রচেষ্টা চলছে–কীভাবে সঙ্গী/সঙ্গিনীকে সুখি, সন্তুষ্ট রাখা যায়। সে কি ভালোবাসে, তার পছন্দ-অপছন্দ, সঙ্গী/সঙ্গীনির কাছে তার চাওয়াটা কি ইত্যাদি। ভালোবাসা দেওয়ার অনেকগুলো ধরণ। কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নিতেই মজা। 'সে শুধুই আমার'-এর অধিকার খাটানোর একটা তৃপ্তি কাজ করে। আবার কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার মধ্যে তৃপ্তি নেই। মনে চায় সে নিজে থেকে আমার চাওয়াটা বুঝে নিক। দু'জনের বোঝাপড়াটা এমন হবে যে–কোনটা রাগ আর কোনটা অভিমান, কোনটা মন খারাপ আর কোনটা মনের কষ্ট; মুখে না বললেও অপরজন বুঝে নেবে। এটা দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আয়ত্ত করতে হয়। ভালোবাসার সংসার চর্চা করার বিষয়। এটা কোনো প্রতিযোগিতা না। স্বামী-স্ত্রী একে অপরের প্রতিযোগী না; বরং দুই দেহ এক হৃদয়। সংগৃহিত #highlight #highlightseveryonefollowers2025highlightseveryonefollowers2025 Martand Singha #everyonehighlightsfollowerseveryonehighlightsfollowerseveryone #everyonefollowers #love #ভাইরাল #photochallenge
    ·147 Views ·0 Reviews
  • যে কোন সম্পর্কে আমার কাছে সবচেয়ে সুন্দর ব্যাপার হলো দুজন মানুষের একসাথে কথোপকথনের মুহূর্তটা। এটা কাব্য, কবিতা, গান, উপন্যাসের প্রিয় লাইন কিংবা খুব প্রেমময়ী কিছু হতে হবে এরকম না। রোজনামচা জীবনের সাধারণ কথোপকথন।

    একে অপরের সম্পর্কে জানা, স্বপ্নগুলো সম্পর্ক জানা, তার একান্তই দুঃখবোধের সাথে পরিচয় হওয়া, ক্যারিয়ার নিয়ে দুশ্চিন্তা, মাস শেষে শূন্য পকেটের যাযাবর জীবন, নিজেদের ভেতরকার দূরুত্ব কিংবা সাধারণ সাংসারিক কথাবার্তা। এই যে প্রেম- ভালোবাসা কিংবা আবেগপূর্ন হাওয়ায় ভাসানো স্বপ্নের বাহিরে আমাদের রোজনামচা জীবনের এই কথাগুলো জানা, বলতে পারা, বুঝতে পারা এগুলোই জীবনের সবচেয়ে কাল্ট মোমেন্টস।

    আমাদের সুখের গল্প কিংবা হাওয়ায় ভাসানো প্রেমময় কথা বলার জন্য অনেক মানুষই থাকে কিংবা জীবনে এরকম অনেকেই আসে। কিন্তু আমাদের জীবনের সমস্যাগুলোর কথা শুনবে, স্বপ্নগুলো সম্পর্কে জানবে এবং আমাদের একান্তই দুঃখবোধের সাথে পরিচয় হয়ে একটুখানি ভরসা হয়ে পাশে থাকবে, আমাদের পরিস্থিতিগুলো কিছুটা আমাদের মতো করে বুঝবে এমন মানুষ আমাদের জীবনে খুব কমই আসে। আর একসময় তারাও বিরক্ত কিংবা ক্লান্ত হয়ে পাশে থাকার বদলে দূরুত্বটাকেই বেছে নেয়।

    মানুষ কথা বলতে চায়, মন খুলে নিজের কথাগুলো কাউকে না কাউকে জানাতে চায়। শুধু কথা বলে জীবনের অর্ধেক সমস্যা সমাধান করা যায়। শুধু প্রয়োজন হয় সেই কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনা এবং বুঝতে পারার মতো একটা নির্দিষ্ট মানুষের। মতের অমিল থাকতে পারে, পছন্দের হের- ফের হতে পারে তবুও একসাথে বসে কথা বলে নেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। গুরুত্বপূর্ণ এরকম একটা মুহূর্ত বাঁচিয়ে রাখার।

    লেখক- মেহেদী হাসান শুভ্র
    #কবিতা–poem
    যে কোন সম্পর্কে আমার কাছে সবচেয়ে সুন্দর ব্যাপার হলো দুজন মানুষের একসাথে কথোপকথনের মুহূর্তটা। এটা কাব্য, কবিতা, গান, উপন্যাসের প্রিয় লাইন কিংবা খুব প্রেমময়ী কিছু হতে হবে এরকম না। রোজনামচা জীবনের সাধারণ কথোপকথন। একে অপরের সম্পর্কে জানা, স্বপ্নগুলো সম্পর্ক জানা, তার একান্তই দুঃখবোধের সাথে পরিচয় হওয়া, ক্যারিয়ার নিয়ে দুশ্চিন্তা, মাস শেষে শূন্য পকেটের যাযাবর জীবন, নিজেদের ভেতরকার দূরুত্ব কিংবা সাধারণ সাংসারিক কথাবার্তা। এই যে প্রেম- ভালোবাসা কিংবা আবেগপূর্ন হাওয়ায় ভাসানো স্বপ্নের বাহিরে আমাদের রোজনামচা জীবনের এই কথাগুলো জানা, বলতে পারা, বুঝতে পারা এগুলোই জীবনের সবচেয়ে কাল্ট মোমেন্টস। আমাদের সুখের গল্প কিংবা হাওয়ায় ভাসানো প্রেমময় কথা বলার জন্য অনেক মানুষই থাকে কিংবা জীবনে এরকম অনেকেই আসে। কিন্তু আমাদের জীবনের সমস্যাগুলোর কথা শুনবে, স্বপ্নগুলো সম্পর্কে জানবে এবং আমাদের একান্তই দুঃখবোধের সাথে পরিচয় হয়ে একটুখানি ভরসা হয়ে পাশে থাকবে, আমাদের পরিস্থিতিগুলো কিছুটা আমাদের মতো করে বুঝবে এমন মানুষ আমাদের জীবনে খুব কমই আসে। আর একসময় তারাও বিরক্ত কিংবা ক্লান্ত হয়ে পাশে থাকার বদলে দূরুত্বটাকেই বেছে নেয়। মানুষ কথা বলতে চায়, মন খুলে নিজের কথাগুলো কাউকে না কাউকে জানাতে চায়। শুধু কথা বলে জীবনের অর্ধেক সমস্যা সমাধান করা যায়। শুধু প্রয়োজন হয় সেই কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনা এবং বুঝতে পারার মতো একটা নির্দিষ্ট মানুষের। মতের অমিল থাকতে পারে, পছন্দের হের- ফের হতে পারে তবুও একসাথে বসে কথা বলে নেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। গুরুত্বপূর্ণ এরকম একটা মুহূর্ত বাঁচিয়ে রাখার।❤️ লেখক- মেহেদী হাসান শুভ্র #কবিতা–poem
    Love
    2
    1 Comments ·712 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com